আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
মেষ মশাই, আজ আপনার কর্মস্থলটা মনে হবে যেন একটা প্রেশার কুকার—চাপ আর গরম দুটোই তুঙ্গে। কারও কথায় সহজে মেজাজ হারাবেন না। কারণ, রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন, আর রেগে গেলে পকেটের টাকাও বেশি খরচ হবে। সঞ্চয়ের গ্রাফ আজ উল্টো দিকে ছুটবে। সবচেয়ে বিপজ্জনক খবর হলো: পুরোনো ইলেকট্রনিকস জিনিস, এমনকি সস্তার চার্জারটিও আজ আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে পারে। আজ পারলে বালিশে মুখ গুঁজে থাকুন। অফিসের অশান্তি এড়িয়ে চলুন এবং চা-কফি পানের জন্য কোনোভাবেই ইলেকট্রিক কেটলি ব্যবহার করবেন না। আজ শুধু এক গ্লাস ঠান্ডা পানি আপনার পরম বন্ধু।
বৃষ
বৃষ রাশির জাতক! আজ সোজা প্রবেশ করছেন রোমান্টিক কমেডি সিনেমার সেটে। আপনার প্রেম জীবন আজ এত দ্রুতগতিতে দৌড়াবে যে হাঁপ লেগে যেতে পারে। অবিবাহিতদের জন্য সুখবর: আজই হয়তো এমন কারও সঙ্গে দেখা হবে, যার সঙ্গে সাত জন্মে ঘর করার প্ল্যান করে ফেলবেন! পরিবারের নতুন সদস্য বা একটা সারপ্রাইজ পার্টি, আজকের দিনটা মিষ্টিমধুর! ডেটিং অ্যাপে আজ ডান দিকে সোয়াইপ করার আগে অবশ্যই জেনে নিন, প্ল্যানিংটা যেন সরাসরি বিয়ের মঞ্চ পর্যন্ত না চলে যায়। একটু ধীরে, মশাই!
মিথুন
মস্তিষ্ক আজ ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম আর ইউটিউবের নোটিফিকেশনে জ্যাম হয়ে থাকবে। মনোযোগ? সে তো কবেই প্রেমিকার প্রোফাইলে হারিয়ে গেছে! কোনো চুক্তিতে সই করার আগে অন্তত ১০ বার পড়ুন—বন্ধুর জন্মদিনের কার্ড হলেও! আগুনের কাছাকাছি যাবেন না, আর বাইক চালালে ব্রেকটা ঠিকঠাক কাজ করছে কি না দেখে নিন, নইলে মাঝরাস্তায় আটকে পড়তে পারেন। ফেসবুক বন্ধ করুন! (না, এটা রসিকতা নয়, সত্যিই বন্ধ করুন!) আর আপনার মস্তিষ্ককে বলুন, ‘শান্ত হও, একটা কাজ করো, দুটো নয়!’
কর্কট
আপনি আজ ‘দায়িত্বশীল-ব্যক্তি’র ভূমিকায়। কর্মক্ষেত্রে কাজের চাপ বাড়বে, কিন্তু পকেটও ভারী হবে! আপনি যেন একাধারে অফিসের বস আর ব্যাংকের ম্যানেজারের ভূমিকা পালন করবেন। আটকে থাকা টাকা ফেরত আসতে পারে, আর মা-বাবার স্বাস্থ্য ভালো থাকবে, যা আপনার অন্যতম বড় স্বস্তি। জমানো টাকার গ্রাফ আজ পাহাড়ের চূড়ায় উঠবে। টাকার ব্যাগটা ভালো করে লুকিয়ে রাখুন। কারণ, আজ অনেকেই ধার চাইতে আসতে পারে। আর মনে রাখবেন, আপনি আজ ‘ভালো ছেলে/মেয়ে’, তাই নিজের দায়িত্ব পালন করুন এবং হাসিমুখে সবার সেবা করুন।
সিংহ
আজকের দিনটা আপনার জন্য একটা জমজমাট হিন্দি সিরিয়াল! অংশীদারি ব্যবসায় ভাঙন আসতে পারে, তাই ঝগড়ার জন্য প্রস্তুত থাকুন। কাউকে বেশি বিশ্বাস করলে নিশ্চিতভাবে ঠকবেন। বাড়িওয়ালা বা ভাড়াটিয়া আজ আপনাকে চরম বিরক্ত করতে পারে। মনে হতে পারে, আপনি যেন বিশ্বের সবচেয়ে ভুল-বোঝাবুঝির শিকার হওয়া মানুষ। আজ সব ধরনের আলোচনা এড়িয়ে চলুন। একটি বড় হেডফোন পরে পছন্দের গান শুনুন। আর যদি ঝগড়া করতেই হয়, তবে আয়নার সামনে করুন—কমপক্ষে নিজের ওপর দোষ চাপানোর ঝুঁকি থাকবে না।
কন্যা
বাড়িতে আজ এমন সব অতিথির আগমন ঘটবে, যাদের নামই ভুলে গেছেন। বাড়িটা আজ যেন একটা রেলওয়ে স্টেশন! তবে চিন্তার কারণ নেই, বাণিজ্যিক ভ্রমণ আজ লাভজনক হবে এবং ছেলে-মেয়েরা আপনাকে গর্বিত করবে। অর্থ ভাগ্য আপনার পাশে, কিন্তু রাগ আজ কাল হতে পারে। হাসিটা মুখে সেঁটে রাখুন। কারণ, অতিথিদের সামনে রাগ দেখালে আপনার ‘কুল’ ইমেজ নষ্ট হবে। আর ব্যবসার গোপনীয়তা? সেটা নিজের ডায়েরিতেও লিখবেন না। কারণ, ডায়েরিও বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে!
তুলা
তুলা মশাই, আপনার পকেট আজ ভিখারি থেকে কোটিপতিতে পরিণত হতে পারে, হাত বাড়ালেই নতুন সুযোগ! কিন্তু স্ত্রী আজ এমন একটা কাজ করবেন যা দেখে হতবাক হয়ে যাবেন—হতে পারে তিনি আপনার পার্স থেকে সব টাকা তুলে গরিবদের দান করে দিলেন! আর্থিক উন্নতি হলেও মানসিক দুশ্চিন্তা সারা দিন তাড়া করবে। আজ সব কাজ বন্ধ রেখে বিশ্রাম নিন। নতুন কোনো বন্ধুত্বের ফাঁদে পা দেবেন না। স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করুন, তার মাথায় কী চলছে!
বৃশ্চিক
দুর্ভাগ্যের মেঘ আজ সরে গিয়ে জীবনে সুখের সূর্যোদয় হচ্ছে! সম্পদ বৃদ্ধি পাবে, এবং পরিবারের কারও বিয়ে সংক্রান্ত বাধা দূর হতে পারে। আজ খুবই খুশি হবেন, কিন্তু সমস্যা হলো আপনার খাদ্যাভ্যাস। পুরোনো রোগ আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে, যদি আজ সব খাবার ছেড়ে না দেন। লটারির টিকিট কাটতে পারেন, ভাগ্য আপনার পক্ষে। তবে প্লিজ, আজ ডাবল চিজ পিৎজাটা এড়িয়ে চলুন। মনে রাখবেন, স্বাস্থ্যই সম্পদ!
ধনু
আজ আপনার আর সঙ্গীর মধ্যে এমন বোঝাপড়া তৈরি হবে, যা দেখে মনে হবে আপনারা যেন জন্ম-জন্মান্তরের সাথি। এটি একটি দারুণ দিন! তবে সন্ধ্যার পরে কিন্তু একটা বোমা ফাটবে: বাড়িতে আত্মীয়-স্বজনের আগমন ঘটবে। ব্যবসার পরিকল্পনা সফল হবে এবং নতুন কিছু অর্জনের দিকে এগিয়ে যাবেন। দিনের বেলায় প্রেমিকের/প্রেমিকার সঙ্গে যত খুশি সময় কাটান। কারণ, সন্ধ্যাটা কিন্তু আপনার নয়, সেটা পুরোপুরিই আত্মীয়দের জন্য বুক করা আছে।
মকর
মকর রাশির জাতক, দীর্ঘদিন ধরে যার জন্য অপেক্ষা করছিলেন, তিনি আজ আপনার জীবনে আসতে পারেন। কে সে? আপনার স্বপ্নের মানুষ, নাকি আপনার বহুদিনের বকেয়া স্যালারি? যা হোক, পরিবারকে সময় দিন, বিশেষ করে সন্তানদের। তাদের সঙ্গে খেলাধুলা করুন এবং তাদের মনের কথা শুনুন। যদি দেখেন যে দরজায় একজন হাতে ফুলের তোড়া নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে, তবে সেটাকে ডেলিভারি বয় ভাববেন না! আর হ্যাঁ, আজ সন্তানকে বকাঝকা করবেন না।
কুম্ভ
আজ ব্যবসার ক্ষেত্রে সামনে একাধিক পথ উন্মোচিত হবে। মস্তিষ্ক আজ সুপারফাস্ট মোডে চলবে। কিন্তু স্ত্রীর বিরুদ্ধে একটাও কথা বলবেন না। কারণ, আজ তিনি বেশ সংবেদনশীল মেজাজে আছেন। ওষুধ খাওয়ার আগে তারিখ দেখে নিন। কোনো জিনিস কেনার জন্য অগ্রিম টাকা দেওয়ার জন্য আজ শুভ দিন। যদি স্ত্রী আপনাকে জিজ্ঞেস করেন, ‘আমাকে কি মোটা দেখাচ্ছে?’, আপনি চোখ বন্ধ করে বলুন, ‘তুমিই বিশ্বের সেরা ফিটনেস মডেল।’ এটাই আপনার জীবনের চাবিকাঠি।
মীন
মীন রাশির জাতক! আজ আপনার মনে নতুন আশা জাগবে, আর এই আশাই আপনাকে সাফল্যে পৌঁছে দেবে। কিন্তু আপনার একটা সমস্যা আছে: অতিরিক্ত আবেগপ্রবণতা। আজ সহজে বিভ্রান্ত হবেন এবং সংবেদনশীল হবেন। অপরিচিতদের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন এবং সম্পর্কের ক্ষেত্রে ধৈর্য ধরুন। সংবেদনশীলতাকে কন্ট্রোল করুন। কেউ এসে কিছু বললে কেঁদে ভাসাবেন না। আত্মবিশ্বাস ধরে রাখুন, আপনি পারেন! আর হ্যাঁ, কাউকে নিজের দুঃখের কথা বলতে যাবেন না। কারণ, সেটা শুনে তারা হাসতেও পারে!

মেষ
মেষ মশাই, আজ আপনার কর্মস্থলটা মনে হবে যেন একটা প্রেশার কুকার—চাপ আর গরম দুটোই তুঙ্গে। কারও কথায় সহজে মেজাজ হারাবেন না। কারণ, রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন, আর রেগে গেলে পকেটের টাকাও বেশি খরচ হবে। সঞ্চয়ের গ্রাফ আজ উল্টো দিকে ছুটবে। সবচেয়ে বিপজ্জনক খবর হলো: পুরোনো ইলেকট্রনিকস জিনিস, এমনকি সস্তার চার্জারটিও আজ আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে পারে। আজ পারলে বালিশে মুখ গুঁজে থাকুন। অফিসের অশান্তি এড়িয়ে চলুন এবং চা-কফি পানের জন্য কোনোভাবেই ইলেকট্রিক কেটলি ব্যবহার করবেন না। আজ শুধু এক গ্লাস ঠান্ডা পানি আপনার পরম বন্ধু।
বৃষ
বৃষ রাশির জাতক! আজ সোজা প্রবেশ করছেন রোমান্টিক কমেডি সিনেমার সেটে। আপনার প্রেম জীবন আজ এত দ্রুতগতিতে দৌড়াবে যে হাঁপ লেগে যেতে পারে। অবিবাহিতদের জন্য সুখবর: আজই হয়তো এমন কারও সঙ্গে দেখা হবে, যার সঙ্গে সাত জন্মে ঘর করার প্ল্যান করে ফেলবেন! পরিবারের নতুন সদস্য বা একটা সারপ্রাইজ পার্টি, আজকের দিনটা মিষ্টিমধুর! ডেটিং অ্যাপে আজ ডান দিকে সোয়াইপ করার আগে অবশ্যই জেনে নিন, প্ল্যানিংটা যেন সরাসরি বিয়ের মঞ্চ পর্যন্ত না চলে যায়। একটু ধীরে, মশাই!
মিথুন
মস্তিষ্ক আজ ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম আর ইউটিউবের নোটিফিকেশনে জ্যাম হয়ে থাকবে। মনোযোগ? সে তো কবেই প্রেমিকার প্রোফাইলে হারিয়ে গেছে! কোনো চুক্তিতে সই করার আগে অন্তত ১০ বার পড়ুন—বন্ধুর জন্মদিনের কার্ড হলেও! আগুনের কাছাকাছি যাবেন না, আর বাইক চালালে ব্রেকটা ঠিকঠাক কাজ করছে কি না দেখে নিন, নইলে মাঝরাস্তায় আটকে পড়তে পারেন। ফেসবুক বন্ধ করুন! (না, এটা রসিকতা নয়, সত্যিই বন্ধ করুন!) আর আপনার মস্তিষ্ককে বলুন, ‘শান্ত হও, একটা কাজ করো, দুটো নয়!’
কর্কট
আপনি আজ ‘দায়িত্বশীল-ব্যক্তি’র ভূমিকায়। কর্মক্ষেত্রে কাজের চাপ বাড়বে, কিন্তু পকেটও ভারী হবে! আপনি যেন একাধারে অফিসের বস আর ব্যাংকের ম্যানেজারের ভূমিকা পালন করবেন। আটকে থাকা টাকা ফেরত আসতে পারে, আর মা-বাবার স্বাস্থ্য ভালো থাকবে, যা আপনার অন্যতম বড় স্বস্তি। জমানো টাকার গ্রাফ আজ পাহাড়ের চূড়ায় উঠবে। টাকার ব্যাগটা ভালো করে লুকিয়ে রাখুন। কারণ, আজ অনেকেই ধার চাইতে আসতে পারে। আর মনে রাখবেন, আপনি আজ ‘ভালো ছেলে/মেয়ে’, তাই নিজের দায়িত্ব পালন করুন এবং হাসিমুখে সবার সেবা করুন।
সিংহ
আজকের দিনটা আপনার জন্য একটা জমজমাট হিন্দি সিরিয়াল! অংশীদারি ব্যবসায় ভাঙন আসতে পারে, তাই ঝগড়ার জন্য প্রস্তুত থাকুন। কাউকে বেশি বিশ্বাস করলে নিশ্চিতভাবে ঠকবেন। বাড়িওয়ালা বা ভাড়াটিয়া আজ আপনাকে চরম বিরক্ত করতে পারে। মনে হতে পারে, আপনি যেন বিশ্বের সবচেয়ে ভুল-বোঝাবুঝির শিকার হওয়া মানুষ। আজ সব ধরনের আলোচনা এড়িয়ে চলুন। একটি বড় হেডফোন পরে পছন্দের গান শুনুন। আর যদি ঝগড়া করতেই হয়, তবে আয়নার সামনে করুন—কমপক্ষে নিজের ওপর দোষ চাপানোর ঝুঁকি থাকবে না।
কন্যা
বাড়িতে আজ এমন সব অতিথির আগমন ঘটবে, যাদের নামই ভুলে গেছেন। বাড়িটা আজ যেন একটা রেলওয়ে স্টেশন! তবে চিন্তার কারণ নেই, বাণিজ্যিক ভ্রমণ আজ লাভজনক হবে এবং ছেলে-মেয়েরা আপনাকে গর্বিত করবে। অর্থ ভাগ্য আপনার পাশে, কিন্তু রাগ আজ কাল হতে পারে। হাসিটা মুখে সেঁটে রাখুন। কারণ, অতিথিদের সামনে রাগ দেখালে আপনার ‘কুল’ ইমেজ নষ্ট হবে। আর ব্যবসার গোপনীয়তা? সেটা নিজের ডায়েরিতেও লিখবেন না। কারণ, ডায়েরিও বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে!
তুলা
তুলা মশাই, আপনার পকেট আজ ভিখারি থেকে কোটিপতিতে পরিণত হতে পারে, হাত বাড়ালেই নতুন সুযোগ! কিন্তু স্ত্রী আজ এমন একটা কাজ করবেন যা দেখে হতবাক হয়ে যাবেন—হতে পারে তিনি আপনার পার্স থেকে সব টাকা তুলে গরিবদের দান করে দিলেন! আর্থিক উন্নতি হলেও মানসিক দুশ্চিন্তা সারা দিন তাড়া করবে। আজ সব কাজ বন্ধ রেখে বিশ্রাম নিন। নতুন কোনো বন্ধুত্বের ফাঁদে পা দেবেন না। স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করুন, তার মাথায় কী চলছে!
বৃশ্চিক
দুর্ভাগ্যের মেঘ আজ সরে গিয়ে জীবনে সুখের সূর্যোদয় হচ্ছে! সম্পদ বৃদ্ধি পাবে, এবং পরিবারের কারও বিয়ে সংক্রান্ত বাধা দূর হতে পারে। আজ খুবই খুশি হবেন, কিন্তু সমস্যা হলো আপনার খাদ্যাভ্যাস। পুরোনো রোগ আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে, যদি আজ সব খাবার ছেড়ে না দেন। লটারির টিকিট কাটতে পারেন, ভাগ্য আপনার পক্ষে। তবে প্লিজ, আজ ডাবল চিজ পিৎজাটা এড়িয়ে চলুন। মনে রাখবেন, স্বাস্থ্যই সম্পদ!
ধনু
আজ আপনার আর সঙ্গীর মধ্যে এমন বোঝাপড়া তৈরি হবে, যা দেখে মনে হবে আপনারা যেন জন্ম-জন্মান্তরের সাথি। এটি একটি দারুণ দিন! তবে সন্ধ্যার পরে কিন্তু একটা বোমা ফাটবে: বাড়িতে আত্মীয়-স্বজনের আগমন ঘটবে। ব্যবসার পরিকল্পনা সফল হবে এবং নতুন কিছু অর্জনের দিকে এগিয়ে যাবেন। দিনের বেলায় প্রেমিকের/প্রেমিকার সঙ্গে যত খুশি সময় কাটান। কারণ, সন্ধ্যাটা কিন্তু আপনার নয়, সেটা পুরোপুরিই আত্মীয়দের জন্য বুক করা আছে।
মকর
মকর রাশির জাতক, দীর্ঘদিন ধরে যার জন্য অপেক্ষা করছিলেন, তিনি আজ আপনার জীবনে আসতে পারেন। কে সে? আপনার স্বপ্নের মানুষ, নাকি আপনার বহুদিনের বকেয়া স্যালারি? যা হোক, পরিবারকে সময় দিন, বিশেষ করে সন্তানদের। তাদের সঙ্গে খেলাধুলা করুন এবং তাদের মনের কথা শুনুন। যদি দেখেন যে দরজায় একজন হাতে ফুলের তোড়া নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে, তবে সেটাকে ডেলিভারি বয় ভাববেন না! আর হ্যাঁ, আজ সন্তানকে বকাঝকা করবেন না।
কুম্ভ
আজ ব্যবসার ক্ষেত্রে সামনে একাধিক পথ উন্মোচিত হবে। মস্তিষ্ক আজ সুপারফাস্ট মোডে চলবে। কিন্তু স্ত্রীর বিরুদ্ধে একটাও কথা বলবেন না। কারণ, আজ তিনি বেশ সংবেদনশীল মেজাজে আছেন। ওষুধ খাওয়ার আগে তারিখ দেখে নিন। কোনো জিনিস কেনার জন্য অগ্রিম টাকা দেওয়ার জন্য আজ শুভ দিন। যদি স্ত্রী আপনাকে জিজ্ঞেস করেন, ‘আমাকে কি মোটা দেখাচ্ছে?’, আপনি চোখ বন্ধ করে বলুন, ‘তুমিই বিশ্বের সেরা ফিটনেস মডেল।’ এটাই আপনার জীবনের চাবিকাঠি।
মীন
মীন রাশির জাতক! আজ আপনার মনে নতুন আশা জাগবে, আর এই আশাই আপনাকে সাফল্যে পৌঁছে দেবে। কিন্তু আপনার একটা সমস্যা আছে: অতিরিক্ত আবেগপ্রবণতা। আজ সহজে বিভ্রান্ত হবেন এবং সংবেদনশীল হবেন। অপরিচিতদের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন এবং সম্পর্কের ক্ষেত্রে ধৈর্য ধরুন। সংবেদনশীলতাকে কন্ট্রোল করুন। কেউ এসে কিছু বললে কেঁদে ভাসাবেন না। আত্মবিশ্বাস ধরে রাখুন, আপনি পারেন! আর হ্যাঁ, কাউকে নিজের দুঃখের কথা বলতে যাবেন না। কারণ, সেটা শুনে তারা হাসতেও পারে!
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
মেষ মশাই, আজ আপনার কর্মস্থলটা মনে হবে যেন একটা প্রেশার কুকার—চাপ আর গরম দুটোই তুঙ্গে। কারও কথায় সহজে মেজাজ হারাবেন না। কারণ, রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন, আর রেগে গেলে পকেটের টাকাও বেশি খরচ হবে। সঞ্চয়ের গ্রাফ আজ উল্টো দিকে ছুটবে। সবচেয়ে বিপজ্জনক খবর হলো: পুরোনো ইলেকট্রনিকস জিনিস, এমনকি সস্তার চার্জারটিও আজ আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে পারে। আজ পারলে বালিশে মুখ গুঁজে থাকুন। অফিসের অশান্তি এড়িয়ে চলুন এবং চা-কফি পানের জন্য কোনোভাবেই ইলেকট্রিক কেটলি ব্যবহার করবেন না। আজ শুধু এক গ্লাস ঠান্ডা পানি আপনার পরম বন্ধু।
বৃষ
বৃষ রাশির জাতক! আজ সোজা প্রবেশ করছেন রোমান্টিক কমেডি সিনেমার সেটে। আপনার প্রেম জীবন আজ এত দ্রুতগতিতে দৌড়াবে যে হাঁপ লেগে যেতে পারে। অবিবাহিতদের জন্য সুখবর: আজই হয়তো এমন কারও সঙ্গে দেখা হবে, যার সঙ্গে সাত জন্মে ঘর করার প্ল্যান করে ফেলবেন! পরিবারের নতুন সদস্য বা একটা সারপ্রাইজ পার্টি, আজকের দিনটা মিষ্টিমধুর! ডেটিং অ্যাপে আজ ডান দিকে সোয়াইপ করার আগে অবশ্যই জেনে নিন, প্ল্যানিংটা যেন সরাসরি বিয়ের মঞ্চ পর্যন্ত না চলে যায়। একটু ধীরে, মশাই!
মিথুন
মস্তিষ্ক আজ ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম আর ইউটিউবের নোটিফিকেশনে জ্যাম হয়ে থাকবে। মনোযোগ? সে তো কবেই প্রেমিকার প্রোফাইলে হারিয়ে গেছে! কোনো চুক্তিতে সই করার আগে অন্তত ১০ বার পড়ুন—বন্ধুর জন্মদিনের কার্ড হলেও! আগুনের কাছাকাছি যাবেন না, আর বাইক চালালে ব্রেকটা ঠিকঠাক কাজ করছে কি না দেখে নিন, নইলে মাঝরাস্তায় আটকে পড়তে পারেন। ফেসবুক বন্ধ করুন! (না, এটা রসিকতা নয়, সত্যিই বন্ধ করুন!) আর আপনার মস্তিষ্ককে বলুন, ‘শান্ত হও, একটা কাজ করো, দুটো নয়!’
কর্কট
আপনি আজ ‘দায়িত্বশীল-ব্যক্তি’র ভূমিকায়। কর্মক্ষেত্রে কাজের চাপ বাড়বে, কিন্তু পকেটও ভারী হবে! আপনি যেন একাধারে অফিসের বস আর ব্যাংকের ম্যানেজারের ভূমিকা পালন করবেন। আটকে থাকা টাকা ফেরত আসতে পারে, আর মা-বাবার স্বাস্থ্য ভালো থাকবে, যা আপনার অন্যতম বড় স্বস্তি। জমানো টাকার গ্রাফ আজ পাহাড়ের চূড়ায় উঠবে। টাকার ব্যাগটা ভালো করে লুকিয়ে রাখুন। কারণ, আজ অনেকেই ধার চাইতে আসতে পারে। আর মনে রাখবেন, আপনি আজ ‘ভালো ছেলে/মেয়ে’, তাই নিজের দায়িত্ব পালন করুন এবং হাসিমুখে সবার সেবা করুন।
সিংহ
আজকের দিনটা আপনার জন্য একটা জমজমাট হিন্দি সিরিয়াল! অংশীদারি ব্যবসায় ভাঙন আসতে পারে, তাই ঝগড়ার জন্য প্রস্তুত থাকুন। কাউকে বেশি বিশ্বাস করলে নিশ্চিতভাবে ঠকবেন। বাড়িওয়ালা বা ভাড়াটিয়া আজ আপনাকে চরম বিরক্ত করতে পারে। মনে হতে পারে, আপনি যেন বিশ্বের সবচেয়ে ভুল-বোঝাবুঝির শিকার হওয়া মানুষ। আজ সব ধরনের আলোচনা এড়িয়ে চলুন। একটি বড় হেডফোন পরে পছন্দের গান শুনুন। আর যদি ঝগড়া করতেই হয়, তবে আয়নার সামনে করুন—কমপক্ষে নিজের ওপর দোষ চাপানোর ঝুঁকি থাকবে না।
কন্যা
বাড়িতে আজ এমন সব অতিথির আগমন ঘটবে, যাদের নামই ভুলে গেছেন। বাড়িটা আজ যেন একটা রেলওয়ে স্টেশন! তবে চিন্তার কারণ নেই, বাণিজ্যিক ভ্রমণ আজ লাভজনক হবে এবং ছেলে-মেয়েরা আপনাকে গর্বিত করবে। অর্থ ভাগ্য আপনার পাশে, কিন্তু রাগ আজ কাল হতে পারে। হাসিটা মুখে সেঁটে রাখুন। কারণ, অতিথিদের সামনে রাগ দেখালে আপনার ‘কুল’ ইমেজ নষ্ট হবে। আর ব্যবসার গোপনীয়তা? সেটা নিজের ডায়েরিতেও লিখবেন না। কারণ, ডায়েরিও বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে!
তুলা
তুলা মশাই, আপনার পকেট আজ ভিখারি থেকে কোটিপতিতে পরিণত হতে পারে, হাত বাড়ালেই নতুন সুযোগ! কিন্তু স্ত্রী আজ এমন একটা কাজ করবেন যা দেখে হতবাক হয়ে যাবেন—হতে পারে তিনি আপনার পার্স থেকে সব টাকা তুলে গরিবদের দান করে দিলেন! আর্থিক উন্নতি হলেও মানসিক দুশ্চিন্তা সারা দিন তাড়া করবে। আজ সব কাজ বন্ধ রেখে বিশ্রাম নিন। নতুন কোনো বন্ধুত্বের ফাঁদে পা দেবেন না। স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করুন, তার মাথায় কী চলছে!
বৃশ্চিক
দুর্ভাগ্যের মেঘ আজ সরে গিয়ে জীবনে সুখের সূর্যোদয় হচ্ছে! সম্পদ বৃদ্ধি পাবে, এবং পরিবারের কারও বিয়ে সংক্রান্ত বাধা দূর হতে পারে। আজ খুবই খুশি হবেন, কিন্তু সমস্যা হলো আপনার খাদ্যাভ্যাস। পুরোনো রোগ আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে, যদি আজ সব খাবার ছেড়ে না দেন। লটারির টিকিট কাটতে পারেন, ভাগ্য আপনার পক্ষে। তবে প্লিজ, আজ ডাবল চিজ পিৎজাটা এড়িয়ে চলুন। মনে রাখবেন, স্বাস্থ্যই সম্পদ!
ধনু
আজ আপনার আর সঙ্গীর মধ্যে এমন বোঝাপড়া তৈরি হবে, যা দেখে মনে হবে আপনারা যেন জন্ম-জন্মান্তরের সাথি। এটি একটি দারুণ দিন! তবে সন্ধ্যার পরে কিন্তু একটা বোমা ফাটবে: বাড়িতে আত্মীয়-স্বজনের আগমন ঘটবে। ব্যবসার পরিকল্পনা সফল হবে এবং নতুন কিছু অর্জনের দিকে এগিয়ে যাবেন। দিনের বেলায় প্রেমিকের/প্রেমিকার সঙ্গে যত খুশি সময় কাটান। কারণ, সন্ধ্যাটা কিন্তু আপনার নয়, সেটা পুরোপুরিই আত্মীয়দের জন্য বুক করা আছে।
মকর
মকর রাশির জাতক, দীর্ঘদিন ধরে যার জন্য অপেক্ষা করছিলেন, তিনি আজ আপনার জীবনে আসতে পারেন। কে সে? আপনার স্বপ্নের মানুষ, নাকি আপনার বহুদিনের বকেয়া স্যালারি? যা হোক, পরিবারকে সময় দিন, বিশেষ করে সন্তানদের। তাদের সঙ্গে খেলাধুলা করুন এবং তাদের মনের কথা শুনুন। যদি দেখেন যে দরজায় একজন হাতে ফুলের তোড়া নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে, তবে সেটাকে ডেলিভারি বয় ভাববেন না! আর হ্যাঁ, আজ সন্তানকে বকাঝকা করবেন না।
কুম্ভ
আজ ব্যবসার ক্ষেত্রে সামনে একাধিক পথ উন্মোচিত হবে। মস্তিষ্ক আজ সুপারফাস্ট মোডে চলবে। কিন্তু স্ত্রীর বিরুদ্ধে একটাও কথা বলবেন না। কারণ, আজ তিনি বেশ সংবেদনশীল মেজাজে আছেন। ওষুধ খাওয়ার আগে তারিখ দেখে নিন। কোনো জিনিস কেনার জন্য অগ্রিম টাকা দেওয়ার জন্য আজ শুভ দিন। যদি স্ত্রী আপনাকে জিজ্ঞেস করেন, ‘আমাকে কি মোটা দেখাচ্ছে?’, আপনি চোখ বন্ধ করে বলুন, ‘তুমিই বিশ্বের সেরা ফিটনেস মডেল।’ এটাই আপনার জীবনের চাবিকাঠি।
মীন
মীন রাশির জাতক! আজ আপনার মনে নতুন আশা জাগবে, আর এই আশাই আপনাকে সাফল্যে পৌঁছে দেবে। কিন্তু আপনার একটা সমস্যা আছে: অতিরিক্ত আবেগপ্রবণতা। আজ সহজে বিভ্রান্ত হবেন এবং সংবেদনশীল হবেন। অপরিচিতদের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন এবং সম্পর্কের ক্ষেত্রে ধৈর্য ধরুন। সংবেদনশীলতাকে কন্ট্রোল করুন। কেউ এসে কিছু বললে কেঁদে ভাসাবেন না। আত্মবিশ্বাস ধরে রাখুন, আপনি পারেন! আর হ্যাঁ, কাউকে নিজের দুঃখের কথা বলতে যাবেন না। কারণ, সেটা শুনে তারা হাসতেও পারে!

মেষ
মেষ মশাই, আজ আপনার কর্মস্থলটা মনে হবে যেন একটা প্রেশার কুকার—চাপ আর গরম দুটোই তুঙ্গে। কারও কথায় সহজে মেজাজ হারাবেন না। কারণ, রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন, আর রেগে গেলে পকেটের টাকাও বেশি খরচ হবে। সঞ্চয়ের গ্রাফ আজ উল্টো দিকে ছুটবে। সবচেয়ে বিপজ্জনক খবর হলো: পুরোনো ইলেকট্রনিকস জিনিস, এমনকি সস্তার চার্জারটিও আজ আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে পারে। আজ পারলে বালিশে মুখ গুঁজে থাকুন। অফিসের অশান্তি এড়িয়ে চলুন এবং চা-কফি পানের জন্য কোনোভাবেই ইলেকট্রিক কেটলি ব্যবহার করবেন না। আজ শুধু এক গ্লাস ঠান্ডা পানি আপনার পরম বন্ধু।
বৃষ
বৃষ রাশির জাতক! আজ সোজা প্রবেশ করছেন রোমান্টিক কমেডি সিনেমার সেটে। আপনার প্রেম জীবন আজ এত দ্রুতগতিতে দৌড়াবে যে হাঁপ লেগে যেতে পারে। অবিবাহিতদের জন্য সুখবর: আজই হয়তো এমন কারও সঙ্গে দেখা হবে, যার সঙ্গে সাত জন্মে ঘর করার প্ল্যান করে ফেলবেন! পরিবারের নতুন সদস্য বা একটা সারপ্রাইজ পার্টি, আজকের দিনটা মিষ্টিমধুর! ডেটিং অ্যাপে আজ ডান দিকে সোয়াইপ করার আগে অবশ্যই জেনে নিন, প্ল্যানিংটা যেন সরাসরি বিয়ের মঞ্চ পর্যন্ত না চলে যায়। একটু ধীরে, মশাই!
মিথুন
মস্তিষ্ক আজ ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম আর ইউটিউবের নোটিফিকেশনে জ্যাম হয়ে থাকবে। মনোযোগ? সে তো কবেই প্রেমিকার প্রোফাইলে হারিয়ে গেছে! কোনো চুক্তিতে সই করার আগে অন্তত ১০ বার পড়ুন—বন্ধুর জন্মদিনের কার্ড হলেও! আগুনের কাছাকাছি যাবেন না, আর বাইক চালালে ব্রেকটা ঠিকঠাক কাজ করছে কি না দেখে নিন, নইলে মাঝরাস্তায় আটকে পড়তে পারেন। ফেসবুক বন্ধ করুন! (না, এটা রসিকতা নয়, সত্যিই বন্ধ করুন!) আর আপনার মস্তিষ্ককে বলুন, ‘শান্ত হও, একটা কাজ করো, দুটো নয়!’
কর্কট
আপনি আজ ‘দায়িত্বশীল-ব্যক্তি’র ভূমিকায়। কর্মক্ষেত্রে কাজের চাপ বাড়বে, কিন্তু পকেটও ভারী হবে! আপনি যেন একাধারে অফিসের বস আর ব্যাংকের ম্যানেজারের ভূমিকা পালন করবেন। আটকে থাকা টাকা ফেরত আসতে পারে, আর মা-বাবার স্বাস্থ্য ভালো থাকবে, যা আপনার অন্যতম বড় স্বস্তি। জমানো টাকার গ্রাফ আজ পাহাড়ের চূড়ায় উঠবে। টাকার ব্যাগটা ভালো করে লুকিয়ে রাখুন। কারণ, আজ অনেকেই ধার চাইতে আসতে পারে। আর মনে রাখবেন, আপনি আজ ‘ভালো ছেলে/মেয়ে’, তাই নিজের দায়িত্ব পালন করুন এবং হাসিমুখে সবার সেবা করুন।
সিংহ
আজকের দিনটা আপনার জন্য একটা জমজমাট হিন্দি সিরিয়াল! অংশীদারি ব্যবসায় ভাঙন আসতে পারে, তাই ঝগড়ার জন্য প্রস্তুত থাকুন। কাউকে বেশি বিশ্বাস করলে নিশ্চিতভাবে ঠকবেন। বাড়িওয়ালা বা ভাড়াটিয়া আজ আপনাকে চরম বিরক্ত করতে পারে। মনে হতে পারে, আপনি যেন বিশ্বের সবচেয়ে ভুল-বোঝাবুঝির শিকার হওয়া মানুষ। আজ সব ধরনের আলোচনা এড়িয়ে চলুন। একটি বড় হেডফোন পরে পছন্দের গান শুনুন। আর যদি ঝগড়া করতেই হয়, তবে আয়নার সামনে করুন—কমপক্ষে নিজের ওপর দোষ চাপানোর ঝুঁকি থাকবে না।
কন্যা
বাড়িতে আজ এমন সব অতিথির আগমন ঘটবে, যাদের নামই ভুলে গেছেন। বাড়িটা আজ যেন একটা রেলওয়ে স্টেশন! তবে চিন্তার কারণ নেই, বাণিজ্যিক ভ্রমণ আজ লাভজনক হবে এবং ছেলে-মেয়েরা আপনাকে গর্বিত করবে। অর্থ ভাগ্য আপনার পাশে, কিন্তু রাগ আজ কাল হতে পারে। হাসিটা মুখে সেঁটে রাখুন। কারণ, অতিথিদের সামনে রাগ দেখালে আপনার ‘কুল’ ইমেজ নষ্ট হবে। আর ব্যবসার গোপনীয়তা? সেটা নিজের ডায়েরিতেও লিখবেন না। কারণ, ডায়েরিও বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে!
তুলা
তুলা মশাই, আপনার পকেট আজ ভিখারি থেকে কোটিপতিতে পরিণত হতে পারে, হাত বাড়ালেই নতুন সুযোগ! কিন্তু স্ত্রী আজ এমন একটা কাজ করবেন যা দেখে হতবাক হয়ে যাবেন—হতে পারে তিনি আপনার পার্স থেকে সব টাকা তুলে গরিবদের দান করে দিলেন! আর্থিক উন্নতি হলেও মানসিক দুশ্চিন্তা সারা দিন তাড়া করবে। আজ সব কাজ বন্ধ রেখে বিশ্রাম নিন। নতুন কোনো বন্ধুত্বের ফাঁদে পা দেবেন না। স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করুন, তার মাথায় কী চলছে!
বৃশ্চিক
দুর্ভাগ্যের মেঘ আজ সরে গিয়ে জীবনে সুখের সূর্যোদয় হচ্ছে! সম্পদ বৃদ্ধি পাবে, এবং পরিবারের কারও বিয়ে সংক্রান্ত বাধা দূর হতে পারে। আজ খুবই খুশি হবেন, কিন্তু সমস্যা হলো আপনার খাদ্যাভ্যাস। পুরোনো রোগ আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে, যদি আজ সব খাবার ছেড়ে না দেন। লটারির টিকিট কাটতে পারেন, ভাগ্য আপনার পক্ষে। তবে প্লিজ, আজ ডাবল চিজ পিৎজাটা এড়িয়ে চলুন। মনে রাখবেন, স্বাস্থ্যই সম্পদ!
ধনু
আজ আপনার আর সঙ্গীর মধ্যে এমন বোঝাপড়া তৈরি হবে, যা দেখে মনে হবে আপনারা যেন জন্ম-জন্মান্তরের সাথি। এটি একটি দারুণ দিন! তবে সন্ধ্যার পরে কিন্তু একটা বোমা ফাটবে: বাড়িতে আত্মীয়-স্বজনের আগমন ঘটবে। ব্যবসার পরিকল্পনা সফল হবে এবং নতুন কিছু অর্জনের দিকে এগিয়ে যাবেন। দিনের বেলায় প্রেমিকের/প্রেমিকার সঙ্গে যত খুশি সময় কাটান। কারণ, সন্ধ্যাটা কিন্তু আপনার নয়, সেটা পুরোপুরিই আত্মীয়দের জন্য বুক করা আছে।
মকর
মকর রাশির জাতক, দীর্ঘদিন ধরে যার জন্য অপেক্ষা করছিলেন, তিনি আজ আপনার জীবনে আসতে পারেন। কে সে? আপনার স্বপ্নের মানুষ, নাকি আপনার বহুদিনের বকেয়া স্যালারি? যা হোক, পরিবারকে সময় দিন, বিশেষ করে সন্তানদের। তাদের সঙ্গে খেলাধুলা করুন এবং তাদের মনের কথা শুনুন। যদি দেখেন যে দরজায় একজন হাতে ফুলের তোড়া নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে, তবে সেটাকে ডেলিভারি বয় ভাববেন না! আর হ্যাঁ, আজ সন্তানকে বকাঝকা করবেন না।
কুম্ভ
আজ ব্যবসার ক্ষেত্রে সামনে একাধিক পথ উন্মোচিত হবে। মস্তিষ্ক আজ সুপারফাস্ট মোডে চলবে। কিন্তু স্ত্রীর বিরুদ্ধে একটাও কথা বলবেন না। কারণ, আজ তিনি বেশ সংবেদনশীল মেজাজে আছেন। ওষুধ খাওয়ার আগে তারিখ দেখে নিন। কোনো জিনিস কেনার জন্য অগ্রিম টাকা দেওয়ার জন্য আজ শুভ দিন। যদি স্ত্রী আপনাকে জিজ্ঞেস করেন, ‘আমাকে কি মোটা দেখাচ্ছে?’, আপনি চোখ বন্ধ করে বলুন, ‘তুমিই বিশ্বের সেরা ফিটনেস মডেল।’ এটাই আপনার জীবনের চাবিকাঠি।
মীন
মীন রাশির জাতক! আজ আপনার মনে নতুন আশা জাগবে, আর এই আশাই আপনাকে সাফল্যে পৌঁছে দেবে। কিন্তু আপনার একটা সমস্যা আছে: অতিরিক্ত আবেগপ্রবণতা। আজ সহজে বিভ্রান্ত হবেন এবং সংবেদনশীল হবেন। অপরিচিতদের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন এবং সম্পর্কের ক্ষেত্রে ধৈর্য ধরুন। সংবেদনশীলতাকে কন্ট্রোল করুন। কেউ এসে কিছু বললে কেঁদে ভাসাবেন না। আত্মবিশ্বাস ধরে রাখুন, আপনি পারেন! আর হ্যাঁ, কাউকে নিজের দুঃখের কথা বলতে যাবেন না। কারণ, সেটা শুনে তারা হাসতেও পারে!

শুষ্ক শীতের বাতাস শরীর থেকে পানি আরও বেশি বের করে নেয়। ফলে ত্বক শুষ্ক হয়, শক্তি কমে যায় এবং হজমেও সমস্যা দেখা দেয়। পর্যাপ্ত পানি পান শীতে বিপাকক্রিয়া ঠিক রাখে, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীর সুস্থ রাখে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, শীতেও সহজ কিছু অভ্যাসে শরীরে পানির ভারসাম্য রাখা সম্ভব।...
২ ঘণ্টা আগে
কখনো ভেবে দেখেছেন, আপনার প্রতিদিন খাওয়া এই খাবারগুলো বৈশ্বিক মঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে পারে? টেস্ট অ্যাটলাসের ‘বিশ্বের সেরা ১০০ রন্ধনশৈলী ২০২৫-২০২৬’ এর র্যাঙ্কিং সেই প্রশ্নের জবাব দিয়েছে। র্যাঙ্কিংয়ে বিশ্বজুড়ে খাদ্যরসিকদের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী রন্ধনশৈলী।...
২ ঘণ্টা আগে
আপনার তেজ আজ এতটাই বেশি থাকবে যে অফিসে আপনার টেবিলের কাছে এলেই সহকর্মীরা নিজেদের অজান্তে ‘পানি খাব’ বলে পিছিয়ে যাবেন। কিন্তু বিপদ অন্য জায়গায়: আপনার নিজের লোক (কর্মচারী) আজ আপনার ব্যবসার কড়াইয়ের তলা ফুটো করে দেবে।
৩ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবস ছুটির দিন। তাই খাবার টেবিলেও থাকে রোজকার খাবারের পরিবর্তে বিশেষ খাবার। বিজয়ের লাল-সবুজ রং থাকুক খাবার টেবিলেও। তবে খাবারে কোনো ধরনের রং ব্যবহার না করে বরং প্রাকৃতিক উপকরণ ব্যবহার করুন। আপনাদের জন্য এ রকম কয়েকটি খাবারের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
৪ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

শীত এলে অনেকের পানি পানের পরিমাণ কমে যায়। ঠান্ডা আবহাওয়ায় তৃষ্ণা কম অনুভূত হওয়ায় আমরা বুঝতেই পারি না, শরীর ধীরে ধীরে পানিশূন্য হয়ে পড়ছে। অথচ শুষ্ক শীতের বাতাস শরীর থেকে পানি আরও বেশি বের করে নেয়। ফলে ত্বক শুষ্ক হয়, শক্তি কমে যায় এবং হজমেও সমস্যা দেখা দেয়। পর্যাপ্ত পানি পান শীতে বিপাকক্রিয়া ঠিক রাখে, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীর সুস্থ রাখে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, শীতেও সহজ কিছু অভ্যাসে শরীরে পানির ভারসাম্য রাখা সম্ভব।
গরম লেবুপানি দিয়ে দিন শুরু
শীতের সকালে ঠান্ডা পানি পান অনেকের কাছে অস্বস্তিকর। এর বদলে দিন শুরু করুন এক কাপ গরম লেবুপানি দিয়ে। পুষ্টিবিদ পূজা কেডিয়ার মতে, এতে শরীর ধীরে সতেজ হয়ে ওঠে এবং দিনের শুরুতে পানি পানের অভ্যাস তৈরি হয়। লেবুপানি হজমে সহায়তা করে, শরীরে ভিটামিন সি জোগায় এবং মনও ভালো রাখে। গরম পানি গলাও আরাম দেয়।
এর সহজ রেসিপি হলো, পানি ফুটিয়ে অর্ধেক লেবুর রস মেশান, চাইলে সামান্য মধু যোগ করতে পারেন। এতে সকালেই প্রায় আধা লিটার পানি শরীরে যায়।
চায়ের কাপেও থাকুক হাইড্রেশন

শীতে চা শুধু তৃষ্ণা মেটানোর পানীয় নয়, অনেকের কাছে এটি আনন্দের সঙ্গী। তবে এই সময়ে অতিরিক্ত ক্যাফেইনযুক্ত চা বারবার পান করলে শরীরে পানির ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে। তাই সাধারণ দুধ-চা বা মসলা চায়ের বদলে হারবাল চা বেছে নেওয়া বেশি স্বাস্থ্যসম্মত। পুদিনা, ক্যামোমাইল কিংবা তুলসী অথবা আদা চা শরীরে পানির ভারসাম্য রাখার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় উষ্ণতাও দেয়। প্রতিটি কাপ হারবাল চা থেকে শরীর পায় বাড়তি তরল, যা শীতের শুষ্ক আবহাওয়ায় বিশেষভাবে উপকারী। বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্যামোমাইল চা মানসিক প্রশান্তি আনে এবং ভালো ঘুমে সহায়তা করে, যা শীতকালে অনেকের অনিদ্রা কমাতে সহায়ক। অন্যদিকে আদা ও তুলসী শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে কার্যকর, বিশেষ করে ঠান্ডা ও ফ্লুর মৌসুমে।
স্যুপ ও মৌসুমি ফল খান
শীতকাল স্যুপ খাওয়ার সেরা সময়। টমেটো স্যুপ, সবজি বা চিকেন স্যুপ শরীর উষ্ণ রাখার পাশাপাশি পানির ঘাটতি পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বিশেষজ্ঞদের মতে, রাতের খাবারের সঙ্গে হালকা স্যুপ যোগ করলে আলাদা করে বেশি পানি পান করতে হয় না। এতে হজমেও সুবিধা হয় এবং শীতের সময় ভারী খাবার খাওয়ার ফলে যে অস্বস্তি তৈরি হয়, তা কমে।

পানিশূন্যতা এড়াতে শীতকালে মৌসুমি ফল খাওয়ার দিকেও নজর দেওয়া জরুরি। কমলা, মৌসুমি লেবু ও লাল গাজরের মতো রসাল ফল স্বাভাবিকভাবে শরীরে পানি জোগায় এবং একই সঙ্গে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ সরবরাহ করে। এসব ফল খেলে একদিকে যেমন শরীরে পানির ভারসাম্য থাকে, অন্যদিকে তেমনই অপ্রয়োজনীয় ক্ষুধা কমে এবং স্বাস্থ্যকর খাবারের অভ্যাস গড়ে ওঠে।
ইলেকট্রোলাইটের দিকেও নজর দিন
শুধু পানি পান করাই যথেষ্ট নয়, শরীরে তরলের ভারসাম্য ঠিক রাখতে দরকার সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো ইলেকট্রোলাইট। শীতে আমরা অনেক সময় বিষয়টি ভুলে যাই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রয়োজনে ইলেকট্রোলাইট পাউডার বা ট্যাবলেট পানির সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। এতে ক্লান্তি কমে এবং কর্মক্ষমতা বাড়ে।
পানির জন্য রিমাইন্ডার সেট করুন
কাজের চাপ, ছুটির ব্যস্ততা বা সপ্তাহের অলস ছুটির দিন পানি পান ভুলে যাওয়া খুব স্বাভাবিক। এ ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনে রিমাইন্ডার বা অ্যালার্ম সেট করা বেশ কাজে দেয়। পুষ্টিবিদ পূজা কেডিয়া বলেন, মজার নাম দিয়ে অ্যালার্ম সেট করলে সেটি মনে করিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি মনও ভালো করে। দিনে নির্দিষ্ট সময়ে অ্যালার্ম দিলে অজান্তেই পানি পানের লক্ষ্য পূরণ হয়ে যায়।
শীতের ঠান্ডায় তৃষ্ণা কম লাগলেও শরীরের পানির প্রয়োজন কমে না। গরম পানীয়, স্যুপ, ফল আর সামান্য সচেতনতার মাধ্যমেই শীতজুড়ে সুস্থ ও সতেজ থাকা সম্ভব।
সূত্র: হেলথশট

শীত এলে অনেকের পানি পানের পরিমাণ কমে যায়। ঠান্ডা আবহাওয়ায় তৃষ্ণা কম অনুভূত হওয়ায় আমরা বুঝতেই পারি না, শরীর ধীরে ধীরে পানিশূন্য হয়ে পড়ছে। অথচ শুষ্ক শীতের বাতাস শরীর থেকে পানি আরও বেশি বের করে নেয়। ফলে ত্বক শুষ্ক হয়, শক্তি কমে যায় এবং হজমেও সমস্যা দেখা দেয়। পর্যাপ্ত পানি পান শীতে বিপাকক্রিয়া ঠিক রাখে, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীর সুস্থ রাখে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, শীতেও সহজ কিছু অভ্যাসে শরীরে পানির ভারসাম্য রাখা সম্ভব।
গরম লেবুপানি দিয়ে দিন শুরু
শীতের সকালে ঠান্ডা পানি পান অনেকের কাছে অস্বস্তিকর। এর বদলে দিন শুরু করুন এক কাপ গরম লেবুপানি দিয়ে। পুষ্টিবিদ পূজা কেডিয়ার মতে, এতে শরীর ধীরে সতেজ হয়ে ওঠে এবং দিনের শুরুতে পানি পানের অভ্যাস তৈরি হয়। লেবুপানি হজমে সহায়তা করে, শরীরে ভিটামিন সি জোগায় এবং মনও ভালো রাখে। গরম পানি গলাও আরাম দেয়।
এর সহজ রেসিপি হলো, পানি ফুটিয়ে অর্ধেক লেবুর রস মেশান, চাইলে সামান্য মধু যোগ করতে পারেন। এতে সকালেই প্রায় আধা লিটার পানি শরীরে যায়।
চায়ের কাপেও থাকুক হাইড্রেশন

শীতে চা শুধু তৃষ্ণা মেটানোর পানীয় নয়, অনেকের কাছে এটি আনন্দের সঙ্গী। তবে এই সময়ে অতিরিক্ত ক্যাফেইনযুক্ত চা বারবার পান করলে শরীরে পানির ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে। তাই সাধারণ দুধ-চা বা মসলা চায়ের বদলে হারবাল চা বেছে নেওয়া বেশি স্বাস্থ্যসম্মত। পুদিনা, ক্যামোমাইল কিংবা তুলসী অথবা আদা চা শরীরে পানির ভারসাম্য রাখার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় উষ্ণতাও দেয়। প্রতিটি কাপ হারবাল চা থেকে শরীর পায় বাড়তি তরল, যা শীতের শুষ্ক আবহাওয়ায় বিশেষভাবে উপকারী। বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্যামোমাইল চা মানসিক প্রশান্তি আনে এবং ভালো ঘুমে সহায়তা করে, যা শীতকালে অনেকের অনিদ্রা কমাতে সহায়ক। অন্যদিকে আদা ও তুলসী শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে কার্যকর, বিশেষ করে ঠান্ডা ও ফ্লুর মৌসুমে।
স্যুপ ও মৌসুমি ফল খান
শীতকাল স্যুপ খাওয়ার সেরা সময়। টমেটো স্যুপ, সবজি বা চিকেন স্যুপ শরীর উষ্ণ রাখার পাশাপাশি পানির ঘাটতি পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বিশেষজ্ঞদের মতে, রাতের খাবারের সঙ্গে হালকা স্যুপ যোগ করলে আলাদা করে বেশি পানি পান করতে হয় না। এতে হজমেও সুবিধা হয় এবং শীতের সময় ভারী খাবার খাওয়ার ফলে যে অস্বস্তি তৈরি হয়, তা কমে।

পানিশূন্যতা এড়াতে শীতকালে মৌসুমি ফল খাওয়ার দিকেও নজর দেওয়া জরুরি। কমলা, মৌসুমি লেবু ও লাল গাজরের মতো রসাল ফল স্বাভাবিকভাবে শরীরে পানি জোগায় এবং একই সঙ্গে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ সরবরাহ করে। এসব ফল খেলে একদিকে যেমন শরীরে পানির ভারসাম্য থাকে, অন্যদিকে তেমনই অপ্রয়োজনীয় ক্ষুধা কমে এবং স্বাস্থ্যকর খাবারের অভ্যাস গড়ে ওঠে।
ইলেকট্রোলাইটের দিকেও নজর দিন
শুধু পানি পান করাই যথেষ্ট নয়, শরীরে তরলের ভারসাম্য ঠিক রাখতে দরকার সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো ইলেকট্রোলাইট। শীতে আমরা অনেক সময় বিষয়টি ভুলে যাই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রয়োজনে ইলেকট্রোলাইট পাউডার বা ট্যাবলেট পানির সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। এতে ক্লান্তি কমে এবং কর্মক্ষমতা বাড়ে।
পানির জন্য রিমাইন্ডার সেট করুন
কাজের চাপ, ছুটির ব্যস্ততা বা সপ্তাহের অলস ছুটির দিন পানি পান ভুলে যাওয়া খুব স্বাভাবিক। এ ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনে রিমাইন্ডার বা অ্যালার্ম সেট করা বেশ কাজে দেয়। পুষ্টিবিদ পূজা কেডিয়া বলেন, মজার নাম দিয়ে অ্যালার্ম সেট করলে সেটি মনে করিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি মনও ভালো করে। দিনে নির্দিষ্ট সময়ে অ্যালার্ম দিলে অজান্তেই পানি পানের লক্ষ্য পূরণ হয়ে যায়।
শীতের ঠান্ডায় তৃষ্ণা কম লাগলেও শরীরের পানির প্রয়োজন কমে না। গরম পানীয়, স্যুপ, ফল আর সামান্য সচেতনতার মাধ্যমেই শীতজুড়ে সুস্থ ও সতেজ থাকা সম্ভব।
সূত্র: হেলথশট

মেষ মশাই, আজ আপনার কর্মস্থলটা মনে হবে যেন একটা প্রেশার কুকার—চাপ আর গরম দুটোই তুঙ্গে। কারও কথায় সহজে মেজাজ হারাবেন না। কারণ, রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন, আর রেগে গেলে পকেটের টাকাও বেশি খরচ হবে। সঞ্চয়ের গ্রাফ আজ উল্টো দিকে ছুটবে।
১৮ নভেম্বর ২০২৫
কখনো ভেবে দেখেছেন, আপনার প্রতিদিন খাওয়া এই খাবারগুলো বৈশ্বিক মঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে পারে? টেস্ট অ্যাটলাসের ‘বিশ্বের সেরা ১০০ রন্ধনশৈলী ২০২৫-২০২৬’ এর র্যাঙ্কিং সেই প্রশ্নের জবাব দিয়েছে। র্যাঙ্কিংয়ে বিশ্বজুড়ে খাদ্যরসিকদের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী রন্ধনশৈলী।...
২ ঘণ্টা আগে
আপনার তেজ আজ এতটাই বেশি থাকবে যে অফিসে আপনার টেবিলের কাছে এলেই সহকর্মীরা নিজেদের অজান্তে ‘পানি খাব’ বলে পিছিয়ে যাবেন। কিন্তু বিপদ অন্য জায়গায়: আপনার নিজের লোক (কর্মচারী) আজ আপনার ব্যবসার কড়াইয়ের তলা ফুটো করে দেবে।
৩ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবস ছুটির দিন। তাই খাবার টেবিলেও থাকে রোজকার খাবারের পরিবর্তে বিশেষ খাবার। বিজয়ের লাল-সবুজ রং থাকুক খাবার টেবিলেও। তবে খাবারে কোনো ধরনের রং ব্যবহার না করে বরং প্রাকৃতিক উপকরণ ব্যবহার করুন। আপনাদের জন্য এ রকম কয়েকটি খাবারের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
৪ ঘণ্টা আগেকাশফিয়া আলম ঝিলিক, ঢাকা

পরোটা-কিমা কিংবা সন্ধ্যাবেলার চায়ের সঙ্গী গরম-গরম বাকরখানি। কখনো ভেবে দেখেছেন, আপনার প্রতিদিন খাওয়া এই খাবারগুলো বৈশ্বিক মঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে পারে? টেস্ট অ্যাটলাসের ‘বিশ্বের সেরা ১০০ রন্ধনশৈলী ২০২৫-২০২৬’ এর র্যাঙ্কিং সেই প্রশ্নের জবাব দিয়েছে। র্যাঙ্কিংয়ে বিশ্বজুড়ে খাদ্যরসিকদের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী রন্ধনশৈলী।
টেস্ট অ্যাটলাসের সেরা ১০০ রন্ধনশৈলীর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ষাটতম। এই তালিকা শুধু একটি র্যাঙ্কিং নয়, এটি একটি দেশের প্রাচীন, মসলাদার এবং আবেগঘন খাবারের গল্প। যে গল্পগুলো এশিয়া মহাদেশের ভারত থেকে জাপান হয়ে ভিয়েতনাম পর্যন্ত বিস্তৃত। তবে এই গল্পের একটি বিশেষ অংশজুড়ে আছে আমাদের নিজস্ব খাদ্যসংস্কৃতি, যা বহুকালের ইতিহাস ও বৈচিত্র্য বহন করে। আন্তর্জাতিক সমালোচকদের চোখে কেমন ছিল আমাদের এই স্বাদের যাত্রা এবং কোন কোন খাবার পেল ‘মাস্ট ট্রাই’ তকমা? চারটি খাবারকে মাস্ট ট্রাই তকমা দেওয়া হয়েছে। তালিকার প্রথমে আছে চমচম, এরপর কিমা, তারপর টিক্কা, আরও আছে পরোটা এবং শেষে বাকরখানি।

তালিকায় পুরো বিশ্বের বিভিন্ন দেশের খাবারের নাম ও বৈশিষ্ট্য উল্লেখ্য করা হয়েছে। সেখানে স্থান পেয়েছে এশিয়া মহাদেশের ২১টি দেশের খাবার। বাংলাদেশসহ তালিকায় স্থান পাওয়া দেশগুলো হলো জাপান, ভারত, চীন, ইন্দোনেশিয়া, তুরস্ক, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, লেবানন, ফিলিপাইন, ইরাক, ফিলিস্তিন, দক্ষিণ কোরিয়া, ইরান, আফগানিস্তান, মালয়েশিয়া, সিরিয়া, জর্জিয়া, কাতার, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান।
পূর্ব এশীয়র জাদু

এই অঞ্চলে সুস্বাদু ‘উমামি’ ফ্লেভার এবং ভাত-নুডলসের ব্যবহার প্রধান। জাপান ও চীনের রন্ধনশৈলী বিশ্বজুড়ে খাদ্যপ্রেমীদের কাছে অত্যন্ত সমাদৃত। তালিকায় প্রথম এশীয় দেশ হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে জাপানিজ রন্ধনশৈলী। তালিকায় তাদের অবস্থান ষষ্ঠ। স্বাদের সূক্ষ্মতা এবং উপকরণের বিশুদ্ধতা জাপানি খাবারের মূল আকর্ষণ। দেশটির ‘মাস্ট ট্রাই’ খাবারগুলোর মধ্যে রয়েছে ওয়াগিউ, আকামি টুনা, হামামাৎসু গিয়োজা, নেগিতোরোডন ও ওতোরো নিগিরি সুশি। বিস্তৃত বৈচিত্র্য এবং আঞ্চলিক বিশেষত্বের জন্য পরিচিত চীনা রন্ধনশৈলীর স্থান অষ্টম। তাদের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলো হলো ঝেংজিয়াও, লানঝো লামিয়ান, শেং চৌ, ইয়ুশিয়ং ও সিউ মেই। গাঁজানো বা ফার্মেন্টেড খাবার, মসলাদার সস এবং গ্রিলড মাংসের জন্য কোরিয়ান খাবার পরিচিত। উনিশতম অবস্থানে থাকা এই দেশের রন্ধনশৈলীতে বিখ্যাত পদগুলো হলো গেজাং, চিকেন, বানচান, গালবি ও ইয়ুকহো।
কারি, ডাল এবং রুটিনির্ভর দক্ষিণ এশীয়
এই অঞ্চলের খাবারগুলো মসলার জটিল মিশ্রণ ও গভীর স্বাদের জন্য বিখ্যাত। তালিকায় ১৩তম অবস্থানে থাকা ভারতীয় রন্ধনশৈলীর অঞ্চলভেদে বৈচিত্র্য থাকলেও তাদের মূল বৈশিষ্ট্য হলো সুগন্ধি মসলার ব্যবহার। দেশটির মাস্ট ট্রাই খাবারের তালিকায় রয়েছে বাটার গার্লিক নান, অমৃতসরি কুলচা, গরমমসলা, পরোটা ও মুথিয়া। ৬২তম স্থানে থাকা শ্রীলঙ্কার রন্ধনশৈলী নারকেল দুধ, সামুদ্রিক খাবার এবং শ্রীলঙ্কার নিজস্ব মসলার জন্য জনপ্রিয়। তাদের সেরা পদগুলোর মধ্যে রয়েছে সিলন সিনামন, বাত কুলু বাধো, কার্ড অ্যান্ড ট্রেকেল, কারি লিভস (বা কারি পাতা) ও কুকুল মাস কারি। ৭৩তম স্থানে থাকা পাকিস্তানি রন্ধনশৈলী ভারী গ্রিলড মাংস, রুটি এবং সুগন্ধি বিরিয়ানির জন্য পরিচিত। মাস্ট ট্রাই খাবার হলো কিমা, মুরগ কারাহি, বাসমতী, পরোটা ও চাপলি কাবাব।
দক্ষিণ-পূর্ব এশীয়
এই অঞ্চলের রন্ধনশৈলীতে তাজা গুল্ম, লেমন গ্রাস এবং টক-মিষ্টি-ঝাল স্বাদের একটি নিখুঁত ভারসাম্য দেখা যায়। তালিকায় দশম স্থানে আছে ইন্দোনেশিয়ান রন্ধনশৈলী। দেশটির বিভিন্ন দ্বীপের ঐতিহ্যবাহী খাবারগুলোর মধ্যে অন্যতম নাসি পাডাং, বাওয়াং গোরেং, সাতে কাম্বিং, সিওমাই ও সতো বেতাউই। এদিকে টাটকা উপকরণ এবং হালকা স্বাদের জন্য ভিয়েতনামের খাবার জনপ্রিয়। ১৬তম স্থানে থাকা এই দেশের সেরা পদগুলো হলো বো নুং জ্যাম, বান মি, চা কা লা ভং, মি কোয়াং ও থিত খো টাউ।

তালিকার ২৪তম স্থানে আছে থাই রন্ধনশৈলী। এর পরেই আছে ফিলিপাইন। এরপর ২৯তম স্থানে আছে মালয়েশিয়া, ৯০তম স্থানে সিঙ্গাপুর ও ৯৬তম স্থানে আছে লাওসের খাবার। থাই খাবারের মূল আকর্ষণ হলো এর সুষম স্বাদের মিশ্রণ। টক ও নোনতা স্বাদের প্রাধান্য দেখা যায় ফিলিপাইনের খাবারে। মালয়, চীনা ও ভারতীয় স্বাদের মিশ্রণ পাওয়া যায় মালয়েশিয়ান রন্ধনশৈলীতে। সিঙ্গাপুরের রন্ধনশৈলীতে বহুজাতিক প্রভাব স্পষ্ট। লাওসের খাবার প্রধানত স্টিকি রাইস, তাজা ভেষজ এবং লাব নামক মাংসের সালাদের জন্য পরিচিত।
মধ্যপ্রাচ্য ও লেভান্টাইন
কাবাব, রুটি, দই এবং বিশেষ মসলার মিশ্রণের জন্য এই অঞ্চলের খাবার বিখ্যাত। তালিকায় ৩৭তম স্থানে আছে ফিলিস্তিন রন্ধনশৈলী। যেখানে প্রায়শই দানাশস্য, জলপাই তেল এবং স্থানীয় মসলার ব্যবহার দেখা যায়। তালিকায় ৪২তম স্থানে থাকা ইরানি রন্ধনশৈলীর মূল বৈশিষ্ট্য ভাত—বিশেষত জাফরান দেওয়া চেলো, মাংসের স্টু এবং শুকনো ফলের ব্যবহার। লেভান্টাইন স্বাদের এক চমৎকার উদাহরণ সিরিয়ান খাবার। তালিকায় তাদের স্থান ৪৫তম। ৭১তম স্থানে থাকা ইরাকি রন্ধনশৈলী প্রাচীন মেসোপটেমীয় সভ্যতার উত্তরাধিকার বহনকারী ভারী ও পুষ্টিকর খাবার। মধ্য এশীয় এবং ভারতীয় প্রভাবের মিশ্রণ আছে আফগান রন্ধনশৈলীতে। তালিকায় তাদের স্থান ৭৪তম। তালিকার ৯৯তম দেশটির নাম কাতার।
মধ্য এশিয়া ও ককেশাস
ঐতিহ্যবাহী গ্রিলড খাবার, ডাম্পলিং এবং দুধ দিয়ে তৈরি খাবারের ব্যবহার এই অঞ্চলের রন্ধনশৈলীতে গুরুত্বপূর্ণ। তালিকায় ৮৭তম স্থানে আছে আর্মেনিয়ান রন্ধনশৈলী। ককেশাস অঞ্চলের প্রাচীন এই রন্ধনশৈলীতে রুটি, কাবাব এবং ডাম্পলিং উল্লেখযোগ্য। ৯৮তম স্থানে আছে কাজাখস্তানি রন্ধনশৈলী। মধ্য এশীয় ঐতিহ্যবাহী ঘোড়ার মাংস, দুধ দিয়ে তৈরি খাবার এবং মাংসের পদ দেশটির প্রধান আকর্ষণ। তাদের সেরা পদগুলোর মধ্যে রয়েছে সামসা, শুজিক, লাগমান, কেসপে ও বাউরসাক।
সূত্র: টেস্ট অ্যাটলাস

পরোটা-কিমা কিংবা সন্ধ্যাবেলার চায়ের সঙ্গী গরম-গরম বাকরখানি। কখনো ভেবে দেখেছেন, আপনার প্রতিদিন খাওয়া এই খাবারগুলো বৈশ্বিক মঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে পারে? টেস্ট অ্যাটলাসের ‘বিশ্বের সেরা ১০০ রন্ধনশৈলী ২০২৫-২০২৬’ এর র্যাঙ্কিং সেই প্রশ্নের জবাব দিয়েছে। র্যাঙ্কিংয়ে বিশ্বজুড়ে খাদ্যরসিকদের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী রন্ধনশৈলী।
টেস্ট অ্যাটলাসের সেরা ১০০ রন্ধনশৈলীর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ষাটতম। এই তালিকা শুধু একটি র্যাঙ্কিং নয়, এটি একটি দেশের প্রাচীন, মসলাদার এবং আবেগঘন খাবারের গল্প। যে গল্পগুলো এশিয়া মহাদেশের ভারত থেকে জাপান হয়ে ভিয়েতনাম পর্যন্ত বিস্তৃত। তবে এই গল্পের একটি বিশেষ অংশজুড়ে আছে আমাদের নিজস্ব খাদ্যসংস্কৃতি, যা বহুকালের ইতিহাস ও বৈচিত্র্য বহন করে। আন্তর্জাতিক সমালোচকদের চোখে কেমন ছিল আমাদের এই স্বাদের যাত্রা এবং কোন কোন খাবার পেল ‘মাস্ট ট্রাই’ তকমা? চারটি খাবারকে মাস্ট ট্রাই তকমা দেওয়া হয়েছে। তালিকার প্রথমে আছে চমচম, এরপর কিমা, তারপর টিক্কা, আরও আছে পরোটা এবং শেষে বাকরখানি।

তালিকায় পুরো বিশ্বের বিভিন্ন দেশের খাবারের নাম ও বৈশিষ্ট্য উল্লেখ্য করা হয়েছে। সেখানে স্থান পেয়েছে এশিয়া মহাদেশের ২১টি দেশের খাবার। বাংলাদেশসহ তালিকায় স্থান পাওয়া দেশগুলো হলো জাপান, ভারত, চীন, ইন্দোনেশিয়া, তুরস্ক, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, লেবানন, ফিলিপাইন, ইরাক, ফিলিস্তিন, দক্ষিণ কোরিয়া, ইরান, আফগানিস্তান, মালয়েশিয়া, সিরিয়া, জর্জিয়া, কাতার, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান।
পূর্ব এশীয়র জাদু

এই অঞ্চলে সুস্বাদু ‘উমামি’ ফ্লেভার এবং ভাত-নুডলসের ব্যবহার প্রধান। জাপান ও চীনের রন্ধনশৈলী বিশ্বজুড়ে খাদ্যপ্রেমীদের কাছে অত্যন্ত সমাদৃত। তালিকায় প্রথম এশীয় দেশ হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে জাপানিজ রন্ধনশৈলী। তালিকায় তাদের অবস্থান ষষ্ঠ। স্বাদের সূক্ষ্মতা এবং উপকরণের বিশুদ্ধতা জাপানি খাবারের মূল আকর্ষণ। দেশটির ‘মাস্ট ট্রাই’ খাবারগুলোর মধ্যে রয়েছে ওয়াগিউ, আকামি টুনা, হামামাৎসু গিয়োজা, নেগিতোরোডন ও ওতোরো নিগিরি সুশি। বিস্তৃত বৈচিত্র্য এবং আঞ্চলিক বিশেষত্বের জন্য পরিচিত চীনা রন্ধনশৈলীর স্থান অষ্টম। তাদের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলো হলো ঝেংজিয়াও, লানঝো লামিয়ান, শেং চৌ, ইয়ুশিয়ং ও সিউ মেই। গাঁজানো বা ফার্মেন্টেড খাবার, মসলাদার সস এবং গ্রিলড মাংসের জন্য কোরিয়ান খাবার পরিচিত। উনিশতম অবস্থানে থাকা এই দেশের রন্ধনশৈলীতে বিখ্যাত পদগুলো হলো গেজাং, চিকেন, বানচান, গালবি ও ইয়ুকহো।
কারি, ডাল এবং রুটিনির্ভর দক্ষিণ এশীয়
এই অঞ্চলের খাবারগুলো মসলার জটিল মিশ্রণ ও গভীর স্বাদের জন্য বিখ্যাত। তালিকায় ১৩তম অবস্থানে থাকা ভারতীয় রন্ধনশৈলীর অঞ্চলভেদে বৈচিত্র্য থাকলেও তাদের মূল বৈশিষ্ট্য হলো সুগন্ধি মসলার ব্যবহার। দেশটির মাস্ট ট্রাই খাবারের তালিকায় রয়েছে বাটার গার্লিক নান, অমৃতসরি কুলচা, গরমমসলা, পরোটা ও মুথিয়া। ৬২তম স্থানে থাকা শ্রীলঙ্কার রন্ধনশৈলী নারকেল দুধ, সামুদ্রিক খাবার এবং শ্রীলঙ্কার নিজস্ব মসলার জন্য জনপ্রিয়। তাদের সেরা পদগুলোর মধ্যে রয়েছে সিলন সিনামন, বাত কুলু বাধো, কার্ড অ্যান্ড ট্রেকেল, কারি লিভস (বা কারি পাতা) ও কুকুল মাস কারি। ৭৩তম স্থানে থাকা পাকিস্তানি রন্ধনশৈলী ভারী গ্রিলড মাংস, রুটি এবং সুগন্ধি বিরিয়ানির জন্য পরিচিত। মাস্ট ট্রাই খাবার হলো কিমা, মুরগ কারাহি, বাসমতী, পরোটা ও চাপলি কাবাব।
দক্ষিণ-পূর্ব এশীয়
এই অঞ্চলের রন্ধনশৈলীতে তাজা গুল্ম, লেমন গ্রাস এবং টক-মিষ্টি-ঝাল স্বাদের একটি নিখুঁত ভারসাম্য দেখা যায়। তালিকায় দশম স্থানে আছে ইন্দোনেশিয়ান রন্ধনশৈলী। দেশটির বিভিন্ন দ্বীপের ঐতিহ্যবাহী খাবারগুলোর মধ্যে অন্যতম নাসি পাডাং, বাওয়াং গোরেং, সাতে কাম্বিং, সিওমাই ও সতো বেতাউই। এদিকে টাটকা উপকরণ এবং হালকা স্বাদের জন্য ভিয়েতনামের খাবার জনপ্রিয়। ১৬তম স্থানে থাকা এই দেশের সেরা পদগুলো হলো বো নুং জ্যাম, বান মি, চা কা লা ভং, মি কোয়াং ও থিত খো টাউ।

তালিকার ২৪তম স্থানে আছে থাই রন্ধনশৈলী। এর পরেই আছে ফিলিপাইন। এরপর ২৯তম স্থানে আছে মালয়েশিয়া, ৯০তম স্থানে সিঙ্গাপুর ও ৯৬তম স্থানে আছে লাওসের খাবার। থাই খাবারের মূল আকর্ষণ হলো এর সুষম স্বাদের মিশ্রণ। টক ও নোনতা স্বাদের প্রাধান্য দেখা যায় ফিলিপাইনের খাবারে। মালয়, চীনা ও ভারতীয় স্বাদের মিশ্রণ পাওয়া যায় মালয়েশিয়ান রন্ধনশৈলীতে। সিঙ্গাপুরের রন্ধনশৈলীতে বহুজাতিক প্রভাব স্পষ্ট। লাওসের খাবার প্রধানত স্টিকি রাইস, তাজা ভেষজ এবং লাব নামক মাংসের সালাদের জন্য পরিচিত।
মধ্যপ্রাচ্য ও লেভান্টাইন
কাবাব, রুটি, দই এবং বিশেষ মসলার মিশ্রণের জন্য এই অঞ্চলের খাবার বিখ্যাত। তালিকায় ৩৭তম স্থানে আছে ফিলিস্তিন রন্ধনশৈলী। যেখানে প্রায়শই দানাশস্য, জলপাই তেল এবং স্থানীয় মসলার ব্যবহার দেখা যায়। তালিকায় ৪২তম স্থানে থাকা ইরানি রন্ধনশৈলীর মূল বৈশিষ্ট্য ভাত—বিশেষত জাফরান দেওয়া চেলো, মাংসের স্টু এবং শুকনো ফলের ব্যবহার। লেভান্টাইন স্বাদের এক চমৎকার উদাহরণ সিরিয়ান খাবার। তালিকায় তাদের স্থান ৪৫তম। ৭১তম স্থানে থাকা ইরাকি রন্ধনশৈলী প্রাচীন মেসোপটেমীয় সভ্যতার উত্তরাধিকার বহনকারী ভারী ও পুষ্টিকর খাবার। মধ্য এশীয় এবং ভারতীয় প্রভাবের মিশ্রণ আছে আফগান রন্ধনশৈলীতে। তালিকায় তাদের স্থান ৭৪তম। তালিকার ৯৯তম দেশটির নাম কাতার।
মধ্য এশিয়া ও ককেশাস
ঐতিহ্যবাহী গ্রিলড খাবার, ডাম্পলিং এবং দুধ দিয়ে তৈরি খাবারের ব্যবহার এই অঞ্চলের রন্ধনশৈলীতে গুরুত্বপূর্ণ। তালিকায় ৮৭তম স্থানে আছে আর্মেনিয়ান রন্ধনশৈলী। ককেশাস অঞ্চলের প্রাচীন এই রন্ধনশৈলীতে রুটি, কাবাব এবং ডাম্পলিং উল্লেখযোগ্য। ৯৮তম স্থানে আছে কাজাখস্তানি রন্ধনশৈলী। মধ্য এশীয় ঐতিহ্যবাহী ঘোড়ার মাংস, দুধ দিয়ে তৈরি খাবার এবং মাংসের পদ দেশটির প্রধান আকর্ষণ। তাদের সেরা পদগুলোর মধ্যে রয়েছে সামসা, শুজিক, লাগমান, কেসপে ও বাউরসাক।
সূত্র: টেস্ট অ্যাটলাস

মেষ মশাই, আজ আপনার কর্মস্থলটা মনে হবে যেন একটা প্রেশার কুকার—চাপ আর গরম দুটোই তুঙ্গে। কারও কথায় সহজে মেজাজ হারাবেন না। কারণ, রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন, আর রেগে গেলে পকেটের টাকাও বেশি খরচ হবে। সঞ্চয়ের গ্রাফ আজ উল্টো দিকে ছুটবে।
১৮ নভেম্বর ২০২৫
শুষ্ক শীতের বাতাস শরীর থেকে পানি আরও বেশি বের করে নেয়। ফলে ত্বক শুষ্ক হয়, শক্তি কমে যায় এবং হজমেও সমস্যা দেখা দেয়। পর্যাপ্ত পানি পান শীতে বিপাকক্রিয়া ঠিক রাখে, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীর সুস্থ রাখে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, শীতেও সহজ কিছু অভ্যাসে শরীরে পানির ভারসাম্য রাখা সম্ভব।...
২ ঘণ্টা আগে
আপনার তেজ আজ এতটাই বেশি থাকবে যে অফিসে আপনার টেবিলের কাছে এলেই সহকর্মীরা নিজেদের অজান্তে ‘পানি খাব’ বলে পিছিয়ে যাবেন। কিন্তু বিপদ অন্য জায়গায়: আপনার নিজের লোক (কর্মচারী) আজ আপনার ব্যবসার কড়াইয়ের তলা ফুটো করে দেবে।
৩ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবস ছুটির দিন। তাই খাবার টেবিলেও থাকে রোজকার খাবারের পরিবর্তে বিশেষ খাবার। বিজয়ের লাল-সবুজ রং থাকুক খাবার টেবিলেও। তবে খাবারে কোনো ধরনের রং ব্যবহার না করে বরং প্রাকৃতিক উপকরণ ব্যবহার করুন। আপনাদের জন্য এ রকম কয়েকটি খাবারের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আপনার তেজ আজ এতটাই বেশি থাকবে যে অফিসে আপনার টেবিলের কাছে এলেই সহকর্মীরা নিজেদের অজান্তে ‘পানি খাব’ বলে পিছিয়ে যাবেন। কিন্তু বিপদ অন্য জায়গায়: আপনার নিজের লোক (কর্মচারী) আজ আপনার ব্যবসার কড়াইয়ের তলা ফুটো করে দেবে। মনের কথা বোঝাতে পারবেন না বিশেষত সেই পুরোনো বন্ধুর কাছে, যে আপনার থেকে টাকা ধার করে আর ফিরিয়ে দেয় না। রাগ হলে এক গ্লাস লেবু জল খান। তাতেও না কমলে প্রতিবেশীর ওয়াইফাই হ্যাক করার চেষ্টা করুন।
বৃষ
আজ আপনি কোনো কাজের পরিকল্পনা করবেন, আর গ্রহ বলবে, ‘না না, ওটা কাল হবে।’ অর্থাৎ আপনার সব পরিকল্পনা আজ ডাহা ফেল মারবে। অন্য কারোর ওপর ভরসা না করে আপনার উপায় থাকবে না। যেহেতু আপনি স্বভাবতই একটু ‘হাঁকিয়ে’ লোক, তাই কাউকে সাহায্য চাইতে গেলে এমন একটা মুখ করবেন, যেন আপনি বিরাট দাতা, আর সে আপনার করুণার পাত্র। ঋণের জন্য দরবার করতে যাবেন না। বরং আলমারির পেছনে পড়ে থাকা পুরোনো একটা পাঁচ টাকার কয়েন খুঁজে দেখুন, ওটাই আজ আপনার শুভ অর্থ।
মিথুন
আপনার মাথায় আজ দুটি মস্তিষ্ক সমানে ঝগড়া করবে: একজন বলবে ‘এটা করো!’, অন্যজন বলবে, ‘করলে কিন্তু ফেঁসে যাবে!’ এই দ্বিধাদ্বন্দ্বে আপনি এমন এক সংযমী মনোভাব নেবেন যে কোনো কাজই ঠিক সময়ে শেষ হবে না। বসের কাছে আজ কোনো আবদার করলে উত্তর আসবে, ‘আগে পুরোনো কাজগুলো শেষ করো।’ সরকারি কর্মচারীরা কাজের চাপে নাজেহাল হবেন, মনে হবে ফাইলগুলো আপনার দিকে তাকিয়ে হাসছে। পার্টনার আপনার এই ‘কনফিউশন’ দেখে নতুন কোনো সিদ্ধান্ত নিতে ভয় পাবে। সিঙ্গেল থাকলে আজ দ্রুত প্রোফাইল পিকচার বদলান, না হলে রাতারাতি কেউ ভুলেও মেসেজ করবে না।
কর্কট
বিবাহিতদের জন্য দিনটি মিষ্টি, মধুর, মাখনের মতো কাটবে। কিন্তু সমস্যা হলো, সেই মিষ্টি মেজাজ দুপুর ১২টার পর হঠাৎ টক হয়ে যেতে পারে। অফিসে বস আজ আপনার কাজের মধ্যে খুঁত ধরবেন (হয়তো আপনার চায়ের কাপের রং নিয়ে)। মেজাজ নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হবেন এবং সামান্য কিছুতেই ফেসবুকে লম্বা স্ট্যাটাস দিয়ে দেবেন। আবেগের বশে ভুল করে পুরোনো প্রেমিক/প্রেমিকার ছবিতে লাইক দিয়ে দেবেন না। আজ আপনার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো, মেজাজ খারাপ হলেও মিষ্টি হাসি বজায় রাখা।
সিংহ
আজ কোনো দায়িত্ব কাঁধে নেবেন না। কারণ, গ্রহরাজ বলছে, নিলেও সেই কাজ অন্যের ঘাড়েই চাপাবেন। বাড়িতে রাখা আপনার প্রিয় দামি জিনিসটি আজ ভেঙে যাওয়ার প্রবল আশঙ্কা। হতে পারে সেটা সেই অ্যান্টিক ফুলদানিটা, যেটা নিয়ে সবার কাছে গল্প করতেন। আর হ্যাঁ, আজ বাড়িতে যে অতিথি আসবে, সে পেছনে আপনার সমালোচনা করবে। আজ বাড়ির সোফায় হেলান দিয়ে কেবল আদেশ জারি করুন। রান্নাঘরে ঢোকার চেষ্টা করবেন না। কারণ, সামান্য ডিম ভাজতেও আপনি হাত পুড়িয়ে ফেলবেন।
কন্যা
পরিপাটি স্বভাব আজ আপনাকে প্রবল বিদেশ যাত্রার দিকে ঠেলে দেবে। তবে সেটি কাজের জন্য নয়, শুধু উচ্চশিক্ষার জন্য। আজ একটা সূক্ষ্ম খুঁত খুঁজে বের করার জন্য সমস্ত মনোযোগ ব্যয় করবেন। ধরুন, এক মাস ধরে একটি ডিনার পার্টি প্ল্যান করেছেন, আর আজ আবিষ্কার করবেন যে টেবিল ক্লথটা দুই মিলিমিটার বাঁকা হয়ে আছে। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তায় কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। পেট পরিষ্কার রাখুন, গ্রহের দোষ কমবে।
তুলা
আজ আপনার দিনটা শুরু হবে ‘ইশ, আর পারছি না’ এই অনুভূতির সঙ্গে। মনে হবে যেন কাঁধে একটা বিরাট বোঝা চাপানো হয়েছে (যাকে আমরা ‘জীবনের বোঝা’ বলি)। সারা দিন শুধু ভাববেন, ‘ডান দিকে যাব, নাকি বাঁ দিকে?’ এই দোটানায় দুপুরের খাবার কখন খাবেন, তা-ই ঠিক করতে পারবেন না। কিন্তু দুপুরের পর হঠাৎ অপ্রত্যাশিতভাবে ওয়ালেটে একটি পুরোনো টাকা পাবেন, যেটা খুঁজে বেড়াচ্ছিলেন। আজ দরাদরি করার সময় ভুল করে নিজের স্যালারিটা বলে দেবেন না যেন!
বৃশ্চিক
কর্মক্ষেত্রে আজ অগ্রগতি হবে, কিন্তু গ্রহ বলছে—ফাঁকি দেওয়া একদম চলবে না! সাধারণত খুব গভীর ও রহস্যময় হতে পছন্দ করেন, কিন্তু আজ ছোট ভাগনে-ভাগনিরা আপনার সমস্ত রহস্য ফাঁস করে দিতে পারে। সন্ধ্যার দিকে কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে গিয়ে আপনি হতাশ হতে পারেন (যেমন সবাই শুধু নিজের ফটো তুলছে)। রাতের বেলায় চাঁদ এবং বৃহস্পতি আপনার রাশিতে এমন ‘নাচানাচি’ করবে যে একা একা ঘরে একটা অদ্ভুত আনন্দে হাসবেন। কেউ দেখলে পাগল ভাববে।
ধনু
অতিরিক্ত আশাবাদ আজ আপনাকে কিছুটা বেহিসাবি করে তুলবে। আজ প্রত্যেকটা সিদ্ধান্ত খুব চিন্তাভাবনা করে নেবেন, যার ফলস্বরূপ সব সিদ্ধান্তই ভুল হবে। কোনো চেনা শত্রু আজ ক্ষতি করার চেষ্টা করবে। আপনার শখের জিনিস কাউকে দান করে পরে মন খারাপ হবে। ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে কম খরচ করুন। না হলে কালকে ভেজিটেবল চপ খেয়ে দিন পার করতে হবে। পরিচালকের ভূমিকায় থাকলে আপনি দুর্দান্ত কাজ করবেন। মানে পরেরবার বন্ধুদের আড্ডার ডিরেক্টর আপনি।
মকর
আপনি সাধারণত খুব দায়িত্বশীল ও গম্ভীর স্বভাবের। কিন্তু আজ হঠাৎ মা-বাবার কাছে পুরোনো দিনের মতো আবদার করতে ইচ্ছা করবে। করে দেখুন! পেয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ষোলো আনা। তবে আজ কারও সঙ্গে তর্কে যাবেন না। কারণ, সেটা কেবলই সময় নষ্ট করবে। সন্ধ্যায় কোনো এক অদ্ভুত বন্ধু বা গ্রুপের সদস্য আপনার মনকে হালকা করে দেবে। হতে পারে আপনার সেই বন্ধুটি, যে এখনো ‘টিকটক’ করে।
কুম্ভ
আজ এতটাই অন্যমনস্ক থাকবেন যে চলাফেরায় খুব বেশি সাবধানতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। না হলে সিঁড়ির ধাপ গোনার সময় ভুল করে চারটির জায়গায় পাঁচটা ধাপ গুনে ফেলবেন। নতুন কিছু করার ইচ্ছা মনে জাগবে, আর আপনার জীবনসঙ্গী সেই কাজে সহায়তা করবেন, বিশেষ করে আপনি যদি চাঁদে আলু চাষের প্ল্যান করেন। আজ কেউ আপনাকে টাকা বা সাহায্য দিতে চাইবে না। তাই ধার চাইতে গেলে এমনভাবে যান, যেন আপনি লটারিতে ফার্স্ট প্রাইজ জিতেছেন—স্রেফ কৌতূহল মেটানোর জন্য জিজ্ঞেস করছেন। আপনার ইমেজ আজ সফল এবং ধনী মানুষের মতো দেখাবে।
মীন
আজ চিরাচরিত আলস্য ভেঙে বেরিয়ে আসতে চাইবেন, কিন্তু কোনো এক অদৃশ্য বাঁধায় আটকে যাবেন। মনে হবে যেন সব অথরিটি ফিগার (যেমন বাড়ির বড়রা, অফিসের বস, বা মুদিদোকানের বকেয়া) আপনার স্বাধীনতাকে সীমাবদ্ধ করে দিয়েছে। মনটা আজ বেশ খারাপ লাগতে পারে। তবে শেষ হাসি আপনার: দিনের শেষে ভ্রমণ বা শিশুদের সঙ্গে খেলাধুলার সুযোগ আনন্দ দেবে। যদি ভ্রমণ সম্ভব না হয়, তবে ছাদে গিয়ে আকাশ দেখতে দেখতে মহাকাশ যাত্রার কল্পনা করুন—ওটাই আপনার আজকের বিদেশ যাত্রা।

মেষ
আপনার তেজ আজ এতটাই বেশি থাকবে যে অফিসে আপনার টেবিলের কাছে এলেই সহকর্মীরা নিজেদের অজান্তে ‘পানি খাব’ বলে পিছিয়ে যাবেন। কিন্তু বিপদ অন্য জায়গায়: আপনার নিজের লোক (কর্মচারী) আজ আপনার ব্যবসার কড়াইয়ের তলা ফুটো করে দেবে। মনের কথা বোঝাতে পারবেন না বিশেষত সেই পুরোনো বন্ধুর কাছে, যে আপনার থেকে টাকা ধার করে আর ফিরিয়ে দেয় না। রাগ হলে এক গ্লাস লেবু জল খান। তাতেও না কমলে প্রতিবেশীর ওয়াইফাই হ্যাক করার চেষ্টা করুন।
বৃষ
আজ আপনি কোনো কাজের পরিকল্পনা করবেন, আর গ্রহ বলবে, ‘না না, ওটা কাল হবে।’ অর্থাৎ আপনার সব পরিকল্পনা আজ ডাহা ফেল মারবে। অন্য কারোর ওপর ভরসা না করে আপনার উপায় থাকবে না। যেহেতু আপনি স্বভাবতই একটু ‘হাঁকিয়ে’ লোক, তাই কাউকে সাহায্য চাইতে গেলে এমন একটা মুখ করবেন, যেন আপনি বিরাট দাতা, আর সে আপনার করুণার পাত্র। ঋণের জন্য দরবার করতে যাবেন না। বরং আলমারির পেছনে পড়ে থাকা পুরোনো একটা পাঁচ টাকার কয়েন খুঁজে দেখুন, ওটাই আজ আপনার শুভ অর্থ।
মিথুন
আপনার মাথায় আজ দুটি মস্তিষ্ক সমানে ঝগড়া করবে: একজন বলবে ‘এটা করো!’, অন্যজন বলবে, ‘করলে কিন্তু ফেঁসে যাবে!’ এই দ্বিধাদ্বন্দ্বে আপনি এমন এক সংযমী মনোভাব নেবেন যে কোনো কাজই ঠিক সময়ে শেষ হবে না। বসের কাছে আজ কোনো আবদার করলে উত্তর আসবে, ‘আগে পুরোনো কাজগুলো শেষ করো।’ সরকারি কর্মচারীরা কাজের চাপে নাজেহাল হবেন, মনে হবে ফাইলগুলো আপনার দিকে তাকিয়ে হাসছে। পার্টনার আপনার এই ‘কনফিউশন’ দেখে নতুন কোনো সিদ্ধান্ত নিতে ভয় পাবে। সিঙ্গেল থাকলে আজ দ্রুত প্রোফাইল পিকচার বদলান, না হলে রাতারাতি কেউ ভুলেও মেসেজ করবে না।
কর্কট
বিবাহিতদের জন্য দিনটি মিষ্টি, মধুর, মাখনের মতো কাটবে। কিন্তু সমস্যা হলো, সেই মিষ্টি মেজাজ দুপুর ১২টার পর হঠাৎ টক হয়ে যেতে পারে। অফিসে বস আজ আপনার কাজের মধ্যে খুঁত ধরবেন (হয়তো আপনার চায়ের কাপের রং নিয়ে)। মেজাজ নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হবেন এবং সামান্য কিছুতেই ফেসবুকে লম্বা স্ট্যাটাস দিয়ে দেবেন। আবেগের বশে ভুল করে পুরোনো প্রেমিক/প্রেমিকার ছবিতে লাইক দিয়ে দেবেন না। আজ আপনার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো, মেজাজ খারাপ হলেও মিষ্টি হাসি বজায় রাখা।
সিংহ
আজ কোনো দায়িত্ব কাঁধে নেবেন না। কারণ, গ্রহরাজ বলছে, নিলেও সেই কাজ অন্যের ঘাড়েই চাপাবেন। বাড়িতে রাখা আপনার প্রিয় দামি জিনিসটি আজ ভেঙে যাওয়ার প্রবল আশঙ্কা। হতে পারে সেটা সেই অ্যান্টিক ফুলদানিটা, যেটা নিয়ে সবার কাছে গল্প করতেন। আর হ্যাঁ, আজ বাড়িতে যে অতিথি আসবে, সে পেছনে আপনার সমালোচনা করবে। আজ বাড়ির সোফায় হেলান দিয়ে কেবল আদেশ জারি করুন। রান্নাঘরে ঢোকার চেষ্টা করবেন না। কারণ, সামান্য ডিম ভাজতেও আপনি হাত পুড়িয়ে ফেলবেন।
কন্যা
পরিপাটি স্বভাব আজ আপনাকে প্রবল বিদেশ যাত্রার দিকে ঠেলে দেবে। তবে সেটি কাজের জন্য নয়, শুধু উচ্চশিক্ষার জন্য। আজ একটা সূক্ষ্ম খুঁত খুঁজে বের করার জন্য সমস্ত মনোযোগ ব্যয় করবেন। ধরুন, এক মাস ধরে একটি ডিনার পার্টি প্ল্যান করেছেন, আর আজ আবিষ্কার করবেন যে টেবিল ক্লথটা দুই মিলিমিটার বাঁকা হয়ে আছে। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তায় কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। পেট পরিষ্কার রাখুন, গ্রহের দোষ কমবে।
তুলা
আজ আপনার দিনটা শুরু হবে ‘ইশ, আর পারছি না’ এই অনুভূতির সঙ্গে। মনে হবে যেন কাঁধে একটা বিরাট বোঝা চাপানো হয়েছে (যাকে আমরা ‘জীবনের বোঝা’ বলি)। সারা দিন শুধু ভাববেন, ‘ডান দিকে যাব, নাকি বাঁ দিকে?’ এই দোটানায় দুপুরের খাবার কখন খাবেন, তা-ই ঠিক করতে পারবেন না। কিন্তু দুপুরের পর হঠাৎ অপ্রত্যাশিতভাবে ওয়ালেটে একটি পুরোনো টাকা পাবেন, যেটা খুঁজে বেড়াচ্ছিলেন। আজ দরাদরি করার সময় ভুল করে নিজের স্যালারিটা বলে দেবেন না যেন!
বৃশ্চিক
কর্মক্ষেত্রে আজ অগ্রগতি হবে, কিন্তু গ্রহ বলছে—ফাঁকি দেওয়া একদম চলবে না! সাধারণত খুব গভীর ও রহস্যময় হতে পছন্দ করেন, কিন্তু আজ ছোট ভাগনে-ভাগনিরা আপনার সমস্ত রহস্য ফাঁস করে দিতে পারে। সন্ধ্যার দিকে কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে গিয়ে আপনি হতাশ হতে পারেন (যেমন সবাই শুধু নিজের ফটো তুলছে)। রাতের বেলায় চাঁদ এবং বৃহস্পতি আপনার রাশিতে এমন ‘নাচানাচি’ করবে যে একা একা ঘরে একটা অদ্ভুত আনন্দে হাসবেন। কেউ দেখলে পাগল ভাববে।
ধনু
অতিরিক্ত আশাবাদ আজ আপনাকে কিছুটা বেহিসাবি করে তুলবে। আজ প্রত্যেকটা সিদ্ধান্ত খুব চিন্তাভাবনা করে নেবেন, যার ফলস্বরূপ সব সিদ্ধান্তই ভুল হবে। কোনো চেনা শত্রু আজ ক্ষতি করার চেষ্টা করবে। আপনার শখের জিনিস কাউকে দান করে পরে মন খারাপ হবে। ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে কম খরচ করুন। না হলে কালকে ভেজিটেবল চপ খেয়ে দিন পার করতে হবে। পরিচালকের ভূমিকায় থাকলে আপনি দুর্দান্ত কাজ করবেন। মানে পরেরবার বন্ধুদের আড্ডার ডিরেক্টর আপনি।
মকর
আপনি সাধারণত খুব দায়িত্বশীল ও গম্ভীর স্বভাবের। কিন্তু আজ হঠাৎ মা-বাবার কাছে পুরোনো দিনের মতো আবদার করতে ইচ্ছা করবে। করে দেখুন! পেয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ষোলো আনা। তবে আজ কারও সঙ্গে তর্কে যাবেন না। কারণ, সেটা কেবলই সময় নষ্ট করবে। সন্ধ্যায় কোনো এক অদ্ভুত বন্ধু বা গ্রুপের সদস্য আপনার মনকে হালকা করে দেবে। হতে পারে আপনার সেই বন্ধুটি, যে এখনো ‘টিকটক’ করে।
কুম্ভ
আজ এতটাই অন্যমনস্ক থাকবেন যে চলাফেরায় খুব বেশি সাবধানতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। না হলে সিঁড়ির ধাপ গোনার সময় ভুল করে চারটির জায়গায় পাঁচটা ধাপ গুনে ফেলবেন। নতুন কিছু করার ইচ্ছা মনে জাগবে, আর আপনার জীবনসঙ্গী সেই কাজে সহায়তা করবেন, বিশেষ করে আপনি যদি চাঁদে আলু চাষের প্ল্যান করেন। আজ কেউ আপনাকে টাকা বা সাহায্য দিতে চাইবে না। তাই ধার চাইতে গেলে এমনভাবে যান, যেন আপনি লটারিতে ফার্স্ট প্রাইজ জিতেছেন—স্রেফ কৌতূহল মেটানোর জন্য জিজ্ঞেস করছেন। আপনার ইমেজ আজ সফল এবং ধনী মানুষের মতো দেখাবে।
মীন
আজ চিরাচরিত আলস্য ভেঙে বেরিয়ে আসতে চাইবেন, কিন্তু কোনো এক অদৃশ্য বাঁধায় আটকে যাবেন। মনে হবে যেন সব অথরিটি ফিগার (যেমন বাড়ির বড়রা, অফিসের বস, বা মুদিদোকানের বকেয়া) আপনার স্বাধীনতাকে সীমাবদ্ধ করে দিয়েছে। মনটা আজ বেশ খারাপ লাগতে পারে। তবে শেষ হাসি আপনার: দিনের শেষে ভ্রমণ বা শিশুদের সঙ্গে খেলাধুলার সুযোগ আনন্দ দেবে। যদি ভ্রমণ সম্ভব না হয়, তবে ছাদে গিয়ে আকাশ দেখতে দেখতে মহাকাশ যাত্রার কল্পনা করুন—ওটাই আপনার আজকের বিদেশ যাত্রা।

মেষ মশাই, আজ আপনার কর্মস্থলটা মনে হবে যেন একটা প্রেশার কুকার—চাপ আর গরম দুটোই তুঙ্গে। কারও কথায় সহজে মেজাজ হারাবেন না। কারণ, রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন, আর রেগে গেলে পকেটের টাকাও বেশি খরচ হবে। সঞ্চয়ের গ্রাফ আজ উল্টো দিকে ছুটবে।
১৮ নভেম্বর ২০২৫
শুষ্ক শীতের বাতাস শরীর থেকে পানি আরও বেশি বের করে নেয়। ফলে ত্বক শুষ্ক হয়, শক্তি কমে যায় এবং হজমেও সমস্যা দেখা দেয়। পর্যাপ্ত পানি পান শীতে বিপাকক্রিয়া ঠিক রাখে, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীর সুস্থ রাখে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, শীতেও সহজ কিছু অভ্যাসে শরীরে পানির ভারসাম্য রাখা সম্ভব।...
২ ঘণ্টা আগে
কখনো ভেবে দেখেছেন, আপনার প্রতিদিন খাওয়া এই খাবারগুলো বৈশ্বিক মঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে পারে? টেস্ট অ্যাটলাসের ‘বিশ্বের সেরা ১০০ রন্ধনশৈলী ২০২৫-২০২৬’ এর র্যাঙ্কিং সেই প্রশ্নের জবাব দিয়েছে। র্যাঙ্কিংয়ে বিশ্বজুড়ে খাদ্যরসিকদের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী রন্ধনশৈলী।...
২ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবস ছুটির দিন। তাই খাবার টেবিলেও থাকে রোজকার খাবারের পরিবর্তে বিশেষ খাবার। বিজয়ের লাল-সবুজ রং থাকুক খাবার টেবিলেও। তবে খাবারে কোনো ধরনের রং ব্যবহার না করে বরং প্রাকৃতিক উপকরণ ব্যবহার করুন। আপনাদের জন্য এ রকম কয়েকটি খাবারের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
৪ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

বিজয় দিবস ছুটির দিন। তাই খাবার টেবিলেও থাকে রোজকার খাবারের পরিবর্তে বিশেষ খাবার। বিজয়ের লাল-সবুজ রং থাকুক খাবার টেবিলেও। তবে খাবারে কোনো ধরনের রং ব্যবহার না করে বরং প্রাকৃতিক উপকরণ ব্যবহার করুন। আপনাদের জন্য এ রকম কয়েকটি খাবারের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
মাংসের লাল-সবুজ সালাদ
উপকরণ
পাতলা করে কাটা গরু, খাসি বা মুরগির মাংস ২ কাপ, সয়াসস ২ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, সয়াবিন তেল ২ টেবিল চামচ, কিউব করে কাটা শসা ও গাজর আধা কাপ করে, লাল ও সবুজ রঙের ক্যাপসিকাম কিউব করে কাটা আধা কাপ করে, টমেটো কাটা ১ কাপ, কাজু বাদাম আধা কাপ, লেবু রস ও কুচি করে কাটা কাঁচা মরিচ ১ টেবিল চামচ করে, ৩টি পেঁয়াজ কুচি, ধনেপাতা এবং পুদিনাপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ করে।

প্রণালি
প্রথমে মাংসের টুকরোগুলো সয়াসস ও সামান্য লবণ মিশিয়ে ১ ঘণ্টা ম্যারিনেট করে রাখুন। এবার শসা, গাজর, টমেটো, লাল ও সবুজ ক্যাপসিকাম, কাঁচা মরিচ ও ধনেপাতা, পুদিনাপাতা ও পেঁয়াজ কুচি করে কেটে আলাদা করে রাখুন। ফ্রাই প্যানে তেল দিয়ে মাংসের টুকরোগুলো ভেজে নিন। বাটিতে সব সবজি, লেবুর রস, লবণ, কাজুবাদাম দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে ভাজা মাংসগুলোর মধ্যে দিয়ে নেড়ে পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচ দিয়ে আবারও মিশিয়ে নিন।
স্ট্রবেরির লাল পুডিং
উপকরণ
স্ট্রবেরি ২৫০ গ্রাম, চায়না গ্রাস ১ কাপ, চিনি ১ কাপ, তরল দুধ আধা লিটার, কনডেন্সড মিল্ক আধা কাপ, স্ট্রবেরি এসেন্স ২ ফোঁটা এবং পানি ৪ কাপ।

প্রণালি
স্ট্রবেরি ৮ থেকে ১০ পিস টুকরো করে কেটে নিন। বাকিগুলো জুস করে নিন। এবার একটা হাঁড়িতে পানি দিয়ে তাতে চায়না গ্রাস ফুটিয়ে নিন। এরপর তাতে স্ট্রবেরির জুস এবং চিনি দিয়ে রান্না করুন। এরপর এই মিশ্রণ দুই ভাগ করে রাখুন। এবার তরল দুধ, কনডেন্সড মিল্ক ও এক ভাগ জুস একসঙ্গে রান্না করুন। পরে পছন্দের মোল্ডে স্ট্রবেরি চার টুকরো করে কেটে রেখে দিয়ে আলাদা করে রাখা জুসের অর্ধেক মিশ্রণ ঢালুন। দুধ ও জুস দিয়ে তৈরি মিশ্রণটি ঢেলে নরমাল ফ্রিজে রাখুন। ব্যস তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু স্ট্রবেরি পুডিং।
পেঁপের সবুজ হালুয়া
উপকরণ
সুজি ১ কাপ, পেঁপে গ্রেট করা ২ কাপ, চিনি ৩ কাপ, ঘি ১ কাপ, এলাচি ও দারুচিনি ২ থেকে ৩টি করে, কাঠবাদাম কুচি ২ টেবিল চামচ এবং পানি পরিমাণমতো।

প্রণালি
কড়াইয়ে ১ টেবিল চামচ ঘি দিয়ে সুজি সামান্য ভেজে নিন। এরপর কড়াইয়ে ঘি দিয়ে ভাজা সুজি, গ্রেট করা পেঁপে, এলাচি ও দারুচিনি, চিনি ও পানি দিয়ে নাড়তে থাকুন। ঘন হয়ে এলে কাঠবাদাম কুচি দিন। মোল্ডের গায়ে ঘি ব্রাশ করে হালুয়া চেপে চেপে ভরে শেপ এলে বের করে নিন। নয়তো হাতেই আস্ত পেঁপের শেপ দিন। ব্যস, তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু পেঁপের হালুয়া।
লাল-সবুজ ফলে চিড়ার ডিশ
উপকরণ
চিড়া ২ কাপ, আখের গুড় ৪ টেবিল চামচ, কলা ২টি, ডালিমের দানা ৪ টেবিল চামচ, কুচি করা আপেল ১টি, স্ট্রবেরি ৬টি, সবুজ আঙুর ২ টেবিল চামচ, ঘন দুধ ২ কাপ, মধু ২ চা-চামচ।

প্রণালি
চিড়া ধুয়ে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এবার লিকুইড দুধ চুলায় জ্বাল দিয়ে সামান্য ঘন করে নিন। এবার ফল ধুয়ে কেটে রাখুন। বাটিতে চিড়া দিন। এরপর দুধ ঢালুন। ফল ছড়িয়ে দিয়ে মধু ও গুড় ছড়িয়ে পরিবেশন করুন।

বিজয় দিবস ছুটির দিন। তাই খাবার টেবিলেও থাকে রোজকার খাবারের পরিবর্তে বিশেষ খাবার। বিজয়ের লাল-সবুজ রং থাকুক খাবার টেবিলেও। তবে খাবারে কোনো ধরনের রং ব্যবহার না করে বরং প্রাকৃতিক উপকরণ ব্যবহার করুন। আপনাদের জন্য এ রকম কয়েকটি খাবারের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
মাংসের লাল-সবুজ সালাদ
উপকরণ
পাতলা করে কাটা গরু, খাসি বা মুরগির মাংস ২ কাপ, সয়াসস ২ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, সয়াবিন তেল ২ টেবিল চামচ, কিউব করে কাটা শসা ও গাজর আধা কাপ করে, লাল ও সবুজ রঙের ক্যাপসিকাম কিউব করে কাটা আধা কাপ করে, টমেটো কাটা ১ কাপ, কাজু বাদাম আধা কাপ, লেবু রস ও কুচি করে কাটা কাঁচা মরিচ ১ টেবিল চামচ করে, ৩টি পেঁয়াজ কুচি, ধনেপাতা এবং পুদিনাপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ করে।

প্রণালি
প্রথমে মাংসের টুকরোগুলো সয়াসস ও সামান্য লবণ মিশিয়ে ১ ঘণ্টা ম্যারিনেট করে রাখুন। এবার শসা, গাজর, টমেটো, লাল ও সবুজ ক্যাপসিকাম, কাঁচা মরিচ ও ধনেপাতা, পুদিনাপাতা ও পেঁয়াজ কুচি করে কেটে আলাদা করে রাখুন। ফ্রাই প্যানে তেল দিয়ে মাংসের টুকরোগুলো ভেজে নিন। বাটিতে সব সবজি, লেবুর রস, লবণ, কাজুবাদাম দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে ভাজা মাংসগুলোর মধ্যে দিয়ে নেড়ে পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচ দিয়ে আবারও মিশিয়ে নিন।
স্ট্রবেরির লাল পুডিং
উপকরণ
স্ট্রবেরি ২৫০ গ্রাম, চায়না গ্রাস ১ কাপ, চিনি ১ কাপ, তরল দুধ আধা লিটার, কনডেন্সড মিল্ক আধা কাপ, স্ট্রবেরি এসেন্স ২ ফোঁটা এবং পানি ৪ কাপ।

প্রণালি
স্ট্রবেরি ৮ থেকে ১০ পিস টুকরো করে কেটে নিন। বাকিগুলো জুস করে নিন। এবার একটা হাঁড়িতে পানি দিয়ে তাতে চায়না গ্রাস ফুটিয়ে নিন। এরপর তাতে স্ট্রবেরির জুস এবং চিনি দিয়ে রান্না করুন। এরপর এই মিশ্রণ দুই ভাগ করে রাখুন। এবার তরল দুধ, কনডেন্সড মিল্ক ও এক ভাগ জুস একসঙ্গে রান্না করুন। পরে পছন্দের মোল্ডে স্ট্রবেরি চার টুকরো করে কেটে রেখে দিয়ে আলাদা করে রাখা জুসের অর্ধেক মিশ্রণ ঢালুন। দুধ ও জুস দিয়ে তৈরি মিশ্রণটি ঢেলে নরমাল ফ্রিজে রাখুন। ব্যস তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু স্ট্রবেরি পুডিং।
পেঁপের সবুজ হালুয়া
উপকরণ
সুজি ১ কাপ, পেঁপে গ্রেট করা ২ কাপ, চিনি ৩ কাপ, ঘি ১ কাপ, এলাচি ও দারুচিনি ২ থেকে ৩টি করে, কাঠবাদাম কুচি ২ টেবিল চামচ এবং পানি পরিমাণমতো।

প্রণালি
কড়াইয়ে ১ টেবিল চামচ ঘি দিয়ে সুজি সামান্য ভেজে নিন। এরপর কড়াইয়ে ঘি দিয়ে ভাজা সুজি, গ্রেট করা পেঁপে, এলাচি ও দারুচিনি, চিনি ও পানি দিয়ে নাড়তে থাকুন। ঘন হয়ে এলে কাঠবাদাম কুচি দিন। মোল্ডের গায়ে ঘি ব্রাশ করে হালুয়া চেপে চেপে ভরে শেপ এলে বের করে নিন। নয়তো হাতেই আস্ত পেঁপের শেপ দিন। ব্যস, তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু পেঁপের হালুয়া।
লাল-সবুজ ফলে চিড়ার ডিশ
উপকরণ
চিড়া ২ কাপ, আখের গুড় ৪ টেবিল চামচ, কলা ২টি, ডালিমের দানা ৪ টেবিল চামচ, কুচি করা আপেল ১টি, স্ট্রবেরি ৬টি, সবুজ আঙুর ২ টেবিল চামচ, ঘন দুধ ২ কাপ, মধু ২ চা-চামচ।

প্রণালি
চিড়া ধুয়ে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এবার লিকুইড দুধ চুলায় জ্বাল দিয়ে সামান্য ঘন করে নিন। এবার ফল ধুয়ে কেটে রাখুন। বাটিতে চিড়া দিন। এরপর দুধ ঢালুন। ফল ছড়িয়ে দিয়ে মধু ও গুড় ছড়িয়ে পরিবেশন করুন।

মেষ মশাই, আজ আপনার কর্মস্থলটা মনে হবে যেন একটা প্রেশার কুকার—চাপ আর গরম দুটোই তুঙ্গে। কারও কথায় সহজে মেজাজ হারাবেন না। কারণ, রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন, আর রেগে গেলে পকেটের টাকাও বেশি খরচ হবে। সঞ্চয়ের গ্রাফ আজ উল্টো দিকে ছুটবে।
১৮ নভেম্বর ২০২৫
শুষ্ক শীতের বাতাস শরীর থেকে পানি আরও বেশি বের করে নেয়। ফলে ত্বক শুষ্ক হয়, শক্তি কমে যায় এবং হজমেও সমস্যা দেখা দেয়। পর্যাপ্ত পানি পান শীতে বিপাকক্রিয়া ঠিক রাখে, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীর সুস্থ রাখে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, শীতেও সহজ কিছু অভ্যাসে শরীরে পানির ভারসাম্য রাখা সম্ভব।...
২ ঘণ্টা আগে
কখনো ভেবে দেখেছেন, আপনার প্রতিদিন খাওয়া এই খাবারগুলো বৈশ্বিক মঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে পারে? টেস্ট অ্যাটলাসের ‘বিশ্বের সেরা ১০০ রন্ধনশৈলী ২০২৫-২০২৬’ এর র্যাঙ্কিং সেই প্রশ্নের জবাব দিয়েছে। র্যাঙ্কিংয়ে বিশ্বজুড়ে খাদ্যরসিকদের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী রন্ধনশৈলী।...
২ ঘণ্টা আগে
আপনার তেজ আজ এতটাই বেশি থাকবে যে অফিসে আপনার টেবিলের কাছে এলেই সহকর্মীরা নিজেদের অজান্তে ‘পানি খাব’ বলে পিছিয়ে যাবেন। কিন্তু বিপদ অন্য জায়গায়: আপনার নিজের লোক (কর্মচারী) আজ আপনার ব্যবসার কড়াইয়ের তলা ফুটো করে দেবে।
৩ ঘণ্টা আগে