আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউরোপের অন্যতম সুন্দর এবং ডিজিটাল উদ্ভাবনে অগ্রগামী দেশ এস্তোনিয়া। সারা বিশ্বের মানুষের কাছে এখন একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য এই দেশ। দেশটি তার সুপরিচিত ই-রেসিডেন্সি কার্যক্রম এবং একটি শক্তিশালী স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমের জন্য বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত। জীবনযাত্রার উন্নত মান ও স্থিতিশীলতার কারণে দীর্ঘমেয়াদি বসবাস ও কাজের জন্য একটি চমৎকার বিকল্প হতে পারে এই দেশ।
যাঁরা এস্তোনিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস এবং কাজ করতে ইচ্ছুক, তাঁদের জন্য দেশটি ‘পারমানেন্ট রেসিডেন্স পারমিট’ (পিআরপি) বা স্থায়ী বসবাসের অনুমতি দেয়। এই অনুমিত পেলে দেশটিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বসবাসের ও কর্মসংস্থানের সুযোগ পাওয়া যায়।
পিআরপি পাওয়ার মূল শর্ত: ৫ বছরের কঠোর নিয়ম
এস্তোনিয়ার স্থায়ী বসবাসের অনুমতি (পিআরপি) পাওয়ার জন্য মূল এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শর্তটি হলো ‘পাঁচ বছরের নিয়ম’।
আবেদন জমা দেওয়ার ঠিক আগে, আবেদনকারীকে অবশ্যই বৈধ অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি (টিআরপি) নিয়ে একটানা পাঁচ বছর এস্তোনিয়ার ভূখণ্ডে বসবাস করতে হবে। এই সময়ে, আবেদনকারীকে অনুপস্থিতির বিষয়ে অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে:
তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাইরে একটানা ১২ মাসের বেশি অনুপস্থিত থাকতে পারবেন না।
এস্তোনিয়া থেকে মোট অনুপস্থিতির সময় ক্রমযোজিতভাবে (কিউমুল্যাটিভ) ১০ বছরের বেশি হতে পারবে না।
স্থায়ী বসবাসের জন্য আবশ্যক যোগ্যতার মাপকাঠি
স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পেতে আবেদনকারীকে যেসব গুরুত্বপূর্ণ শর্ত পূরণ করতে হবে তা হলো:
অব্যাহত বসবাস: অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি নিয়ে এস্তোনিয়ায় একটানা ৫ বছর বসবাস করা বাধ্যতামূলক।
বাসস্থানের নিবন্ধন: বসবাসের স্থানটি অবশ্যই এস্তোনিয়ার জনসংখ্যা রেজিস্টারে (এস্তোনিয়ান পপুলেশন রেজিস্টার) বৈধভাবে নিবন্ধিত থাকতে হবে।
ভাষাগত দক্ষতা (ইন্টিগ্রেশন): ইন্টিগ্রেশন বা অন্তর্ভুক্তির প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য কমপক্ষে বি১ স্তরের এস্তোনিয়ান ভাষা দক্ষতার প্রমাণ দেখাতে হবে। বি১ স্তর প্রমাণ করে যে আপনি দৈনন্দিন জীবনে এবং কর্মক্ষেত্রে ভাষার প্রাথমিক ব্যবহারিক জ্ঞান রাখেন। এই দক্ষতা পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়।
স্বাস্থ্যবিমা: আবেদনকারীর অবশ্যই এস্তোনিয়ান স্বাস্থ্য বিমা ফান্ড (এস্তোনিয়ান হেলথ ইনস্যুরেন্স ফান্ড) থেকে স্বাস্থ্য বিমা থাকতে হবে।
আয় এবং জীবিকা: এস্তোনিয়ায় জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহের জন্য যথেষ্ট স্থিতিশীল এবং আইনি আয়ের উৎস থাকতে হবে। এই আয়ের উৎসটি স্থায়ী হতে হবে এবং এটি নিশ্চিত করবে যে আবেদনকারী রাষ্ট্রের সামাজিক সহায়তার ওপর নির্ভরশীল নন।
বিশেষ বিধান: ১৫ বছরের কম বয়সী আবেদনকারী, ইইউ ব্লু কার্ড (ইইউ ব্লু কার্ড) ধারক, ১৯৯০ সালের ১ জুলাইয়ের আগে এস্তোনিয়ায় বসতি স্থাপনকারী ব্যক্তি বা প্রাক্তন এস্তোনিয়ান নাগরিকদের জন্য কিছু শিথিলতা বা বিশেষ নিয়ম প্রযোজ্য হতে পারে।
পারমিট পাওয়ার আবেদন প্রক্রিয়া ও প্রয়োজনীয় নথিপত্র
স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার জন্য আবেদনকারীকে যেসব ধাপ অনুসরণ করতে হবে:
ধাপ ১: ৫ বছরের শর্ত পূরণ: প্রথমে অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি (টিআরপি) নিয়ে এস্তোনিয়ায় একটানা পাঁচ বছর বসবাস সম্পন্ন করুন।
ধাপ ২: প্রয়োজনীয় নথিপত্র সংগ্রহ ও প্রস্তুতি: আবেদনের জন্য নিম্নোক্ত কাগজপত্র প্রস্তুত রাখতে হবে:
আবেদন ফর্ম: এস্তোনিয়ান ভাষায় নির্ভুলভাবে পূরণ করা সম্পূর্ণ আবেদন ফর্ম।
পরিচয়পত্র: বৈধ পাসপোর্ট বা অন্যান্য স্বীকৃত ভ্রমণ নথি।
আয়ের প্রমাণ: স্থিতিশীল, আইনি আয়ের উৎসের বিস্তারিত প্রমাণপত্র (যেমন বেতনের স্লিপ, ব্যবসার নথি বা ব্যাংকের স্টেটমেন্ট)।
বাসস্থানের অনুমতির নথি: দীর্ঘমেয়াদি বাসিন্দাদের জন্য অস্থায়ী বসবাসের অনুমতির বর্তমান নথি।
ফটোগ্রাফ: নির্দিষ্ট মাপের পাসপোর্ট আকারের ছবি।
ফি পরিশোধের রসিদ: আবেদন ফি ১৮৫ ইউরো পরিশোধের রসিদ।
অন্যান্য নথি: ব্যক্তিগত পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে অতিরিক্ত সহায়ক নথিপত্র (যেমন বিবাহ বা জন্ম সনদ) লাগতে পারে।
ধাপ ৩: আবেদন জমা দেওয়া এবং বায়োমেট্রিক্স: আবেদনপত্র অবশ্যই ব্যক্তিগতভাবে পুলিশ ও সীমান্ত রক্ষা বোর্ডের (পুলিশ অ্যান্ড বর্ডার গার্ড বোর্ড) অফিসে অথবা উপযুক্ত এস্তোনিয়ান দূতাবাসে জমা দিতে হবে। ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হওয়া বাধ্যতামূলক, কারণ এই সময়েই আবেদনকারীর বায়োমেট্রিক ডেটা (আঙুলের ছাপ) সংগ্রহ করা হয়।
ধাপ ৪: পারমিট গ্রহণ: আবেদন অনুমোদিত হলে, স্থায়ী বসবাসের পারমিট কার্ডটি আপনার অবস্থান নিশ্চিত করে এবং এটি আপনার ঠিকানায় পাঠিয়ে দেওয়া হয় অথবা নির্দিষ্ট পরিষেবা অফিস থেকে সংগ্রহ করা যেতে পারে।
দ্রুত প্রক্রিয়াকরণ ও চূড়ান্ত পদক্ষেপ
স্থায়ী বসবাসের অনুমতির জন্য আবেদনের প্রক্রিয়াকরণের সময় তুলনামূলকভাবে দ্রুত। সাধারণত, আবেদন জমা দেওয়ার পর সর্বোচ্চ দুই মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।
আবেদন অনুমোদিত হলে আবেদনকারীকে অবশ্যই পুলিশ ও সীমান্ত রক্ষা বোর্ডের পরিষেবা অফিস থেকে ৩০ দিনের মধ্যে স্থায়ী বসবাসের পারমিট কার্ডটি সংগ্রহ করতে হবে।
উল্লেখ্য, যদি গত ছয় বছরের মধ্যে আপনার আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়ে থাকে বা যদি স্বাস্থ্যগত কারণে আপনি আঙুলের ছাপ দিতে স্থায়ীভাবে অক্ষম হন, তাহলে ব্যক্তিগত উপস্থিতির নিয়মে ছাড় থাকতে পারে।

ইউরোপের অন্যতম সুন্দর এবং ডিজিটাল উদ্ভাবনে অগ্রগামী দেশ এস্তোনিয়া। সারা বিশ্বের মানুষের কাছে এখন একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য এই দেশ। দেশটি তার সুপরিচিত ই-রেসিডেন্সি কার্যক্রম এবং একটি শক্তিশালী স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমের জন্য বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত। জীবনযাত্রার উন্নত মান ও স্থিতিশীলতার কারণে দীর্ঘমেয়াদি বসবাস ও কাজের জন্য একটি চমৎকার বিকল্প হতে পারে এই দেশ।
যাঁরা এস্তোনিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস এবং কাজ করতে ইচ্ছুক, তাঁদের জন্য দেশটি ‘পারমানেন্ট রেসিডেন্স পারমিট’ (পিআরপি) বা স্থায়ী বসবাসের অনুমতি দেয়। এই অনুমিত পেলে দেশটিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বসবাসের ও কর্মসংস্থানের সুযোগ পাওয়া যায়।
পিআরপি পাওয়ার মূল শর্ত: ৫ বছরের কঠোর নিয়ম
এস্তোনিয়ার স্থায়ী বসবাসের অনুমতি (পিআরপি) পাওয়ার জন্য মূল এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শর্তটি হলো ‘পাঁচ বছরের নিয়ম’।
আবেদন জমা দেওয়ার ঠিক আগে, আবেদনকারীকে অবশ্যই বৈধ অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি (টিআরপি) নিয়ে একটানা পাঁচ বছর এস্তোনিয়ার ভূখণ্ডে বসবাস করতে হবে। এই সময়ে, আবেদনকারীকে অনুপস্থিতির বিষয়ে অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে:
তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাইরে একটানা ১২ মাসের বেশি অনুপস্থিত থাকতে পারবেন না।
এস্তোনিয়া থেকে মোট অনুপস্থিতির সময় ক্রমযোজিতভাবে (কিউমুল্যাটিভ) ১০ বছরের বেশি হতে পারবে না।
স্থায়ী বসবাসের জন্য আবশ্যক যোগ্যতার মাপকাঠি
স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পেতে আবেদনকারীকে যেসব গুরুত্বপূর্ণ শর্ত পূরণ করতে হবে তা হলো:
অব্যাহত বসবাস: অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি নিয়ে এস্তোনিয়ায় একটানা ৫ বছর বসবাস করা বাধ্যতামূলক।
বাসস্থানের নিবন্ধন: বসবাসের স্থানটি অবশ্যই এস্তোনিয়ার জনসংখ্যা রেজিস্টারে (এস্তোনিয়ান পপুলেশন রেজিস্টার) বৈধভাবে নিবন্ধিত থাকতে হবে।
ভাষাগত দক্ষতা (ইন্টিগ্রেশন): ইন্টিগ্রেশন বা অন্তর্ভুক্তির প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য কমপক্ষে বি১ স্তরের এস্তোনিয়ান ভাষা দক্ষতার প্রমাণ দেখাতে হবে। বি১ স্তর প্রমাণ করে যে আপনি দৈনন্দিন জীবনে এবং কর্মক্ষেত্রে ভাষার প্রাথমিক ব্যবহারিক জ্ঞান রাখেন। এই দক্ষতা পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়।
স্বাস্থ্যবিমা: আবেদনকারীর অবশ্যই এস্তোনিয়ান স্বাস্থ্য বিমা ফান্ড (এস্তোনিয়ান হেলথ ইনস্যুরেন্স ফান্ড) থেকে স্বাস্থ্য বিমা থাকতে হবে।
আয় এবং জীবিকা: এস্তোনিয়ায় জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহের জন্য যথেষ্ট স্থিতিশীল এবং আইনি আয়ের উৎস থাকতে হবে। এই আয়ের উৎসটি স্থায়ী হতে হবে এবং এটি নিশ্চিত করবে যে আবেদনকারী রাষ্ট্রের সামাজিক সহায়তার ওপর নির্ভরশীল নন।
বিশেষ বিধান: ১৫ বছরের কম বয়সী আবেদনকারী, ইইউ ব্লু কার্ড (ইইউ ব্লু কার্ড) ধারক, ১৯৯০ সালের ১ জুলাইয়ের আগে এস্তোনিয়ায় বসতি স্থাপনকারী ব্যক্তি বা প্রাক্তন এস্তোনিয়ান নাগরিকদের জন্য কিছু শিথিলতা বা বিশেষ নিয়ম প্রযোজ্য হতে পারে।
পারমিট পাওয়ার আবেদন প্রক্রিয়া ও প্রয়োজনীয় নথিপত্র
স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার জন্য আবেদনকারীকে যেসব ধাপ অনুসরণ করতে হবে:
ধাপ ১: ৫ বছরের শর্ত পূরণ: প্রথমে অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি (টিআরপি) নিয়ে এস্তোনিয়ায় একটানা পাঁচ বছর বসবাস সম্পন্ন করুন।
ধাপ ২: প্রয়োজনীয় নথিপত্র সংগ্রহ ও প্রস্তুতি: আবেদনের জন্য নিম্নোক্ত কাগজপত্র প্রস্তুত রাখতে হবে:
আবেদন ফর্ম: এস্তোনিয়ান ভাষায় নির্ভুলভাবে পূরণ করা সম্পূর্ণ আবেদন ফর্ম।
পরিচয়পত্র: বৈধ পাসপোর্ট বা অন্যান্য স্বীকৃত ভ্রমণ নথি।
আয়ের প্রমাণ: স্থিতিশীল, আইনি আয়ের উৎসের বিস্তারিত প্রমাণপত্র (যেমন বেতনের স্লিপ, ব্যবসার নথি বা ব্যাংকের স্টেটমেন্ট)।
বাসস্থানের অনুমতির নথি: দীর্ঘমেয়াদি বাসিন্দাদের জন্য অস্থায়ী বসবাসের অনুমতির বর্তমান নথি।
ফটোগ্রাফ: নির্দিষ্ট মাপের পাসপোর্ট আকারের ছবি।
ফি পরিশোধের রসিদ: আবেদন ফি ১৮৫ ইউরো পরিশোধের রসিদ।
অন্যান্য নথি: ব্যক্তিগত পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে অতিরিক্ত সহায়ক নথিপত্র (যেমন বিবাহ বা জন্ম সনদ) লাগতে পারে।
ধাপ ৩: আবেদন জমা দেওয়া এবং বায়োমেট্রিক্স: আবেদনপত্র অবশ্যই ব্যক্তিগতভাবে পুলিশ ও সীমান্ত রক্ষা বোর্ডের (পুলিশ অ্যান্ড বর্ডার গার্ড বোর্ড) অফিসে অথবা উপযুক্ত এস্তোনিয়ান দূতাবাসে জমা দিতে হবে। ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হওয়া বাধ্যতামূলক, কারণ এই সময়েই আবেদনকারীর বায়োমেট্রিক ডেটা (আঙুলের ছাপ) সংগ্রহ করা হয়।
ধাপ ৪: পারমিট গ্রহণ: আবেদন অনুমোদিত হলে, স্থায়ী বসবাসের পারমিট কার্ডটি আপনার অবস্থান নিশ্চিত করে এবং এটি আপনার ঠিকানায় পাঠিয়ে দেওয়া হয় অথবা নির্দিষ্ট পরিষেবা অফিস থেকে সংগ্রহ করা যেতে পারে।
দ্রুত প্রক্রিয়াকরণ ও চূড়ান্ত পদক্ষেপ
স্থায়ী বসবাসের অনুমতির জন্য আবেদনের প্রক্রিয়াকরণের সময় তুলনামূলকভাবে দ্রুত। সাধারণত, আবেদন জমা দেওয়ার পর সর্বোচ্চ দুই মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।
আবেদন অনুমোদিত হলে আবেদনকারীকে অবশ্যই পুলিশ ও সীমান্ত রক্ষা বোর্ডের পরিষেবা অফিস থেকে ৩০ দিনের মধ্যে স্থায়ী বসবাসের পারমিট কার্ডটি সংগ্রহ করতে হবে।
উল্লেখ্য, যদি গত ছয় বছরের মধ্যে আপনার আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়ে থাকে বা যদি স্বাস্থ্যগত কারণে আপনি আঙুলের ছাপ দিতে স্থায়ীভাবে অক্ষম হন, তাহলে ব্যক্তিগত উপস্থিতির নিয়মে ছাড় থাকতে পারে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউরোপের অন্যতম সুন্দর এবং ডিজিটাল উদ্ভাবনে অগ্রগামী দেশ এস্তোনিয়া। সারা বিশ্বের মানুষের কাছে এখন একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য এই দেশ। দেশটি তার সুপরিচিত ই-রেসিডেন্সি কার্যক্রম এবং একটি শক্তিশালী স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমের জন্য বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত। জীবনযাত্রার উন্নত মান ও স্থিতিশীলতার কারণে দীর্ঘমেয়াদি বসবাস ও কাজের জন্য একটি চমৎকার বিকল্প হতে পারে এই দেশ।
যাঁরা এস্তোনিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস এবং কাজ করতে ইচ্ছুক, তাঁদের জন্য দেশটি ‘পারমানেন্ট রেসিডেন্স পারমিট’ (পিআরপি) বা স্থায়ী বসবাসের অনুমতি দেয়। এই অনুমিত পেলে দেশটিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বসবাসের ও কর্মসংস্থানের সুযোগ পাওয়া যায়।
পিআরপি পাওয়ার মূল শর্ত: ৫ বছরের কঠোর নিয়ম
এস্তোনিয়ার স্থায়ী বসবাসের অনুমতি (পিআরপি) পাওয়ার জন্য মূল এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শর্তটি হলো ‘পাঁচ বছরের নিয়ম’।
আবেদন জমা দেওয়ার ঠিক আগে, আবেদনকারীকে অবশ্যই বৈধ অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি (টিআরপি) নিয়ে একটানা পাঁচ বছর এস্তোনিয়ার ভূখণ্ডে বসবাস করতে হবে। এই সময়ে, আবেদনকারীকে অনুপস্থিতির বিষয়ে অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে:
তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাইরে একটানা ১২ মাসের বেশি অনুপস্থিত থাকতে পারবেন না।
এস্তোনিয়া থেকে মোট অনুপস্থিতির সময় ক্রমযোজিতভাবে (কিউমুল্যাটিভ) ১০ বছরের বেশি হতে পারবে না।
স্থায়ী বসবাসের জন্য আবশ্যক যোগ্যতার মাপকাঠি
স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পেতে আবেদনকারীকে যেসব গুরুত্বপূর্ণ শর্ত পূরণ করতে হবে তা হলো:
অব্যাহত বসবাস: অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি নিয়ে এস্তোনিয়ায় একটানা ৫ বছর বসবাস করা বাধ্যতামূলক।
বাসস্থানের নিবন্ধন: বসবাসের স্থানটি অবশ্যই এস্তোনিয়ার জনসংখ্যা রেজিস্টারে (এস্তোনিয়ান পপুলেশন রেজিস্টার) বৈধভাবে নিবন্ধিত থাকতে হবে।
ভাষাগত দক্ষতা (ইন্টিগ্রেশন): ইন্টিগ্রেশন বা অন্তর্ভুক্তির প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য কমপক্ষে বি১ স্তরের এস্তোনিয়ান ভাষা দক্ষতার প্রমাণ দেখাতে হবে। বি১ স্তর প্রমাণ করে যে আপনি দৈনন্দিন জীবনে এবং কর্মক্ষেত্রে ভাষার প্রাথমিক ব্যবহারিক জ্ঞান রাখেন। এই দক্ষতা পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়।
স্বাস্থ্যবিমা: আবেদনকারীর অবশ্যই এস্তোনিয়ান স্বাস্থ্য বিমা ফান্ড (এস্তোনিয়ান হেলথ ইনস্যুরেন্স ফান্ড) থেকে স্বাস্থ্য বিমা থাকতে হবে।
আয় এবং জীবিকা: এস্তোনিয়ায় জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহের জন্য যথেষ্ট স্থিতিশীল এবং আইনি আয়ের উৎস থাকতে হবে। এই আয়ের উৎসটি স্থায়ী হতে হবে এবং এটি নিশ্চিত করবে যে আবেদনকারী রাষ্ট্রের সামাজিক সহায়তার ওপর নির্ভরশীল নন।
বিশেষ বিধান: ১৫ বছরের কম বয়সী আবেদনকারী, ইইউ ব্লু কার্ড (ইইউ ব্লু কার্ড) ধারক, ১৯৯০ সালের ১ জুলাইয়ের আগে এস্তোনিয়ায় বসতি স্থাপনকারী ব্যক্তি বা প্রাক্তন এস্তোনিয়ান নাগরিকদের জন্য কিছু শিথিলতা বা বিশেষ নিয়ম প্রযোজ্য হতে পারে।
পারমিট পাওয়ার আবেদন প্রক্রিয়া ও প্রয়োজনীয় নথিপত্র
স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার জন্য আবেদনকারীকে যেসব ধাপ অনুসরণ করতে হবে:
ধাপ ১: ৫ বছরের শর্ত পূরণ: প্রথমে অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি (টিআরপি) নিয়ে এস্তোনিয়ায় একটানা পাঁচ বছর বসবাস সম্পন্ন করুন।
ধাপ ২: প্রয়োজনীয় নথিপত্র সংগ্রহ ও প্রস্তুতি: আবেদনের জন্য নিম্নোক্ত কাগজপত্র প্রস্তুত রাখতে হবে:
আবেদন ফর্ম: এস্তোনিয়ান ভাষায় নির্ভুলভাবে পূরণ করা সম্পূর্ণ আবেদন ফর্ম।
পরিচয়পত্র: বৈধ পাসপোর্ট বা অন্যান্য স্বীকৃত ভ্রমণ নথি।
আয়ের প্রমাণ: স্থিতিশীল, আইনি আয়ের উৎসের বিস্তারিত প্রমাণপত্র (যেমন বেতনের স্লিপ, ব্যবসার নথি বা ব্যাংকের স্টেটমেন্ট)।
বাসস্থানের অনুমতির নথি: দীর্ঘমেয়াদি বাসিন্দাদের জন্য অস্থায়ী বসবাসের অনুমতির বর্তমান নথি।
ফটোগ্রাফ: নির্দিষ্ট মাপের পাসপোর্ট আকারের ছবি।
ফি পরিশোধের রসিদ: আবেদন ফি ১৮৫ ইউরো পরিশোধের রসিদ।
অন্যান্য নথি: ব্যক্তিগত পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে অতিরিক্ত সহায়ক নথিপত্র (যেমন বিবাহ বা জন্ম সনদ) লাগতে পারে।
ধাপ ৩: আবেদন জমা দেওয়া এবং বায়োমেট্রিক্স: আবেদনপত্র অবশ্যই ব্যক্তিগতভাবে পুলিশ ও সীমান্ত রক্ষা বোর্ডের (পুলিশ অ্যান্ড বর্ডার গার্ড বোর্ড) অফিসে অথবা উপযুক্ত এস্তোনিয়ান দূতাবাসে জমা দিতে হবে। ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হওয়া বাধ্যতামূলক, কারণ এই সময়েই আবেদনকারীর বায়োমেট্রিক ডেটা (আঙুলের ছাপ) সংগ্রহ করা হয়।
ধাপ ৪: পারমিট গ্রহণ: আবেদন অনুমোদিত হলে, স্থায়ী বসবাসের পারমিট কার্ডটি আপনার অবস্থান নিশ্চিত করে এবং এটি আপনার ঠিকানায় পাঠিয়ে দেওয়া হয় অথবা নির্দিষ্ট পরিষেবা অফিস থেকে সংগ্রহ করা যেতে পারে।
দ্রুত প্রক্রিয়াকরণ ও চূড়ান্ত পদক্ষেপ
স্থায়ী বসবাসের অনুমতির জন্য আবেদনের প্রক্রিয়াকরণের সময় তুলনামূলকভাবে দ্রুত। সাধারণত, আবেদন জমা দেওয়ার পর সর্বোচ্চ দুই মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।
আবেদন অনুমোদিত হলে আবেদনকারীকে অবশ্যই পুলিশ ও সীমান্ত রক্ষা বোর্ডের পরিষেবা অফিস থেকে ৩০ দিনের মধ্যে স্থায়ী বসবাসের পারমিট কার্ডটি সংগ্রহ করতে হবে।
উল্লেখ্য, যদি গত ছয় বছরের মধ্যে আপনার আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়ে থাকে বা যদি স্বাস্থ্যগত কারণে আপনি আঙুলের ছাপ দিতে স্থায়ীভাবে অক্ষম হন, তাহলে ব্যক্তিগত উপস্থিতির নিয়মে ছাড় থাকতে পারে।

ইউরোপের অন্যতম সুন্দর এবং ডিজিটাল উদ্ভাবনে অগ্রগামী দেশ এস্তোনিয়া। সারা বিশ্বের মানুষের কাছে এখন একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য এই দেশ। দেশটি তার সুপরিচিত ই-রেসিডেন্সি কার্যক্রম এবং একটি শক্তিশালী স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমের জন্য বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত। জীবনযাত্রার উন্নত মান ও স্থিতিশীলতার কারণে দীর্ঘমেয়াদি বসবাস ও কাজের জন্য একটি চমৎকার বিকল্প হতে পারে এই দেশ।
যাঁরা এস্তোনিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস এবং কাজ করতে ইচ্ছুক, তাঁদের জন্য দেশটি ‘পারমানেন্ট রেসিডেন্স পারমিট’ (পিআরপি) বা স্থায়ী বসবাসের অনুমতি দেয়। এই অনুমিত পেলে দেশটিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বসবাসের ও কর্মসংস্থানের সুযোগ পাওয়া যায়।
পিআরপি পাওয়ার মূল শর্ত: ৫ বছরের কঠোর নিয়ম
এস্তোনিয়ার স্থায়ী বসবাসের অনুমতি (পিআরপি) পাওয়ার জন্য মূল এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শর্তটি হলো ‘পাঁচ বছরের নিয়ম’।
আবেদন জমা দেওয়ার ঠিক আগে, আবেদনকারীকে অবশ্যই বৈধ অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি (টিআরপি) নিয়ে একটানা পাঁচ বছর এস্তোনিয়ার ভূখণ্ডে বসবাস করতে হবে। এই সময়ে, আবেদনকারীকে অনুপস্থিতির বিষয়ে অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে:
তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাইরে একটানা ১২ মাসের বেশি অনুপস্থিত থাকতে পারবেন না।
এস্তোনিয়া থেকে মোট অনুপস্থিতির সময় ক্রমযোজিতভাবে (কিউমুল্যাটিভ) ১০ বছরের বেশি হতে পারবে না।
স্থায়ী বসবাসের জন্য আবশ্যক যোগ্যতার মাপকাঠি
স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পেতে আবেদনকারীকে যেসব গুরুত্বপূর্ণ শর্ত পূরণ করতে হবে তা হলো:
অব্যাহত বসবাস: অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি নিয়ে এস্তোনিয়ায় একটানা ৫ বছর বসবাস করা বাধ্যতামূলক।
বাসস্থানের নিবন্ধন: বসবাসের স্থানটি অবশ্যই এস্তোনিয়ার জনসংখ্যা রেজিস্টারে (এস্তোনিয়ান পপুলেশন রেজিস্টার) বৈধভাবে নিবন্ধিত থাকতে হবে।
ভাষাগত দক্ষতা (ইন্টিগ্রেশন): ইন্টিগ্রেশন বা অন্তর্ভুক্তির প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য কমপক্ষে বি১ স্তরের এস্তোনিয়ান ভাষা দক্ষতার প্রমাণ দেখাতে হবে। বি১ স্তর প্রমাণ করে যে আপনি দৈনন্দিন জীবনে এবং কর্মক্ষেত্রে ভাষার প্রাথমিক ব্যবহারিক জ্ঞান রাখেন। এই দক্ষতা পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়।
স্বাস্থ্যবিমা: আবেদনকারীর অবশ্যই এস্তোনিয়ান স্বাস্থ্য বিমা ফান্ড (এস্তোনিয়ান হেলথ ইনস্যুরেন্স ফান্ড) থেকে স্বাস্থ্য বিমা থাকতে হবে।
আয় এবং জীবিকা: এস্তোনিয়ায় জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহের জন্য যথেষ্ট স্থিতিশীল এবং আইনি আয়ের উৎস থাকতে হবে। এই আয়ের উৎসটি স্থায়ী হতে হবে এবং এটি নিশ্চিত করবে যে আবেদনকারী রাষ্ট্রের সামাজিক সহায়তার ওপর নির্ভরশীল নন।
বিশেষ বিধান: ১৫ বছরের কম বয়সী আবেদনকারী, ইইউ ব্লু কার্ড (ইইউ ব্লু কার্ড) ধারক, ১৯৯০ সালের ১ জুলাইয়ের আগে এস্তোনিয়ায় বসতি স্থাপনকারী ব্যক্তি বা প্রাক্তন এস্তোনিয়ান নাগরিকদের জন্য কিছু শিথিলতা বা বিশেষ নিয়ম প্রযোজ্য হতে পারে।
পারমিট পাওয়ার আবেদন প্রক্রিয়া ও প্রয়োজনীয় নথিপত্র
স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার জন্য আবেদনকারীকে যেসব ধাপ অনুসরণ করতে হবে:
ধাপ ১: ৫ বছরের শর্ত পূরণ: প্রথমে অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি (টিআরপি) নিয়ে এস্তোনিয়ায় একটানা পাঁচ বছর বসবাস সম্পন্ন করুন।
ধাপ ২: প্রয়োজনীয় নথিপত্র সংগ্রহ ও প্রস্তুতি: আবেদনের জন্য নিম্নোক্ত কাগজপত্র প্রস্তুত রাখতে হবে:
আবেদন ফর্ম: এস্তোনিয়ান ভাষায় নির্ভুলভাবে পূরণ করা সম্পূর্ণ আবেদন ফর্ম।
পরিচয়পত্র: বৈধ পাসপোর্ট বা অন্যান্য স্বীকৃত ভ্রমণ নথি।
আয়ের প্রমাণ: স্থিতিশীল, আইনি আয়ের উৎসের বিস্তারিত প্রমাণপত্র (যেমন বেতনের স্লিপ, ব্যবসার নথি বা ব্যাংকের স্টেটমেন্ট)।
বাসস্থানের অনুমতির নথি: দীর্ঘমেয়াদি বাসিন্দাদের জন্য অস্থায়ী বসবাসের অনুমতির বর্তমান নথি।
ফটোগ্রাফ: নির্দিষ্ট মাপের পাসপোর্ট আকারের ছবি।
ফি পরিশোধের রসিদ: আবেদন ফি ১৮৫ ইউরো পরিশোধের রসিদ।
অন্যান্য নথি: ব্যক্তিগত পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে অতিরিক্ত সহায়ক নথিপত্র (যেমন বিবাহ বা জন্ম সনদ) লাগতে পারে।
ধাপ ৩: আবেদন জমা দেওয়া এবং বায়োমেট্রিক্স: আবেদনপত্র অবশ্যই ব্যক্তিগতভাবে পুলিশ ও সীমান্ত রক্ষা বোর্ডের (পুলিশ অ্যান্ড বর্ডার গার্ড বোর্ড) অফিসে অথবা উপযুক্ত এস্তোনিয়ান দূতাবাসে জমা দিতে হবে। ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হওয়া বাধ্যতামূলক, কারণ এই সময়েই আবেদনকারীর বায়োমেট্রিক ডেটা (আঙুলের ছাপ) সংগ্রহ করা হয়।
ধাপ ৪: পারমিট গ্রহণ: আবেদন অনুমোদিত হলে, স্থায়ী বসবাসের পারমিট কার্ডটি আপনার অবস্থান নিশ্চিত করে এবং এটি আপনার ঠিকানায় পাঠিয়ে দেওয়া হয় অথবা নির্দিষ্ট পরিষেবা অফিস থেকে সংগ্রহ করা যেতে পারে।
দ্রুত প্রক্রিয়াকরণ ও চূড়ান্ত পদক্ষেপ
স্থায়ী বসবাসের অনুমতির জন্য আবেদনের প্রক্রিয়াকরণের সময় তুলনামূলকভাবে দ্রুত। সাধারণত, আবেদন জমা দেওয়ার পর সর্বোচ্চ দুই মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।
আবেদন অনুমোদিত হলে আবেদনকারীকে অবশ্যই পুলিশ ও সীমান্ত রক্ষা বোর্ডের পরিষেবা অফিস থেকে ৩০ দিনের মধ্যে স্থায়ী বসবাসের পারমিট কার্ডটি সংগ্রহ করতে হবে।
উল্লেখ্য, যদি গত ছয় বছরের মধ্যে আপনার আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়ে থাকে বা যদি স্বাস্থ্যগত কারণে আপনি আঙুলের ছাপ দিতে স্থায়ীভাবে অক্ষম হন, তাহলে ব্যক্তিগত উপস্থিতির নিয়মে ছাড় থাকতে পারে।

ক্যামোমাইল এমন এক ভেষজ, যা প্রাচীন গ্রিক যুগ থেকে পানীয় হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রাচীন গ্রিকরা প্রাকৃতিক চিকিৎসায় দক্ষ ছিলেন। তাঁরা জানতেন, এই ভেষজে আছে অ্যাপিজেনিন নামের এক রাসায়নিক উপাদান, যা শরীর শান্ত করে এবং ঘুম ঘুম ভাব আনে।
১৩ ঘণ্টা আগে
ঝলমলে লম্বা চুল কে না চায়? কিন্তু পর্যাপ্ত পুষ্টি না পাওয়ায় এবং নানা ধরনের ক্ষয়ক্ষতির কারণে চুলের প্রাকৃতিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। মনে নিশ্চয়ই প্রশ্ন জাগছে, চুলের বৃদ্ধির জন্য তাহলে কী করণীয়...? এককথায় বলতে গেলে চুল বড় হবে খুব সহজে, যদি নিয়মিত সঠিক চর্চা করা যায়।
১৬ ঘণ্টা আগে
জলপাইয়ের মৌসুমে প্রায় সব বাড়িতে আচার তৈরি করা হয়। যাঁরা এই প্রথমবারের মতো জলপাইয়ের আচার তৈরির কথা ভাবছেন, তাঁদের জন্য জলপাই রসুনের ঝাল আচারের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১৯ ঘণ্টা আগে
নতুন গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাওয়া মানেই আনন্দ। আর আনন্দ শুরু হয় যাত্রাপথ থেকেই। অর্থাৎ একটি আনন্দময় ভ্রমণের প্রথম ধাপেই থাকে একটি আনন্দময় যাত্রা। কিন্তু প্যাকেজ গোছানো, ব্যাগের ওজন, বা সময়মতো বিমানবন্দরে পৌঁছানো নিয়ে কিছু উদ্বেগ আনন্দকে ম্লান করে দিতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আপনি কি ঘুমের সমস্যার জন্য প্রাকৃতিক সমাধান খুঁজছেন? তাহলে ক্যামোমাইল একবার ব্যবহার করে দেখুন।
ক্যামোমাইল এমন এক ভেষজ, যা প্রাচীন গ্রিক যুগ থেকে পানীয় হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রাচীন গ্রিকরা প্রাকৃতিক চিকিৎসায় দক্ষ ছিলেন। তাঁরা জানতেন, এই ভেষজে আছে অ্যাপিজেনিন নামের এক রাসায়নিক উপাদান, যা শরীর শান্ত করে এবং ঘুম ঘুম ভাব আনে।
ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পুষ্টিবিদ বেথ জেরওনি বলেন, ‘ক্যামোমাইল মূলত হালকা ঘুমের ওষুধের মতো কাজ করে। কয়েক চুমুক খেলে এটি সত্যিই আপনাকে ঘুমাতে সাহায্য করবে।’
তবে এই উদ্ভিদের উপকারিতা এখানেই শেষ নয়।
প্রথমত, ক্যামোমাইল চায়ের শান্তিদায়ক প্রভাব রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। ফলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।
ডেইজি ফুলের মতো দেখতে এই উদ্ভিদ পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়ামের মতো ভিটামিন ও মিনারেলসে ভরপুর।
ইউসিএলএ হেলথের তথ্যমতে, পটাশিয়াম (একধরনের ইলেকট্রোলাইট) আমাদের স্নায়ুতন্ত্র সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা করে। কিডনিতে পাথর হওয়া প্রতিরোধ করে এবং হৃৎস্পন্দন নিয়ন্ত্রণে রাখে।
আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের মতে, পটাশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার নিয়মিত খেলে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমে; বিশেষ করে যাঁরা বেশি লবণ খান, তাঁদের জন্য এটি উপকারী।
তবে বেশির ভাগ আমেরিকানই পর্যাপ্ত পটাশিয়াম পান না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নারীদের দৈনিক ২ হাজার ৬০০ মিলিগ্রাম এবং পুরুষদের ৩ হাজার ৪০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া দরকার।
রচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের তথ্যানুযায়ী, এক কাপ ক্যামোমাইল চায়ে প্রায় ২১ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম থাকে।
দৈনিক পটাশিয়ামের চাহিদা পূরণে শাকপাতা, মিষ্টিআলু, কলা ও অ্যাভোকাডো ভালো উৎস হতে পারে।
পটাশিয়ামের মতোই ক্যালসিয়াম আমাদের হাড় ও দাঁত মজবুত রাখে। মায়ো ক্লিনিকের মতে, হৃদ্যন্ত্র, পেশি ও স্নায়ুতন্ত্রের সঠিক কার্যক্রমের জন্যও ক্যালসিয়াম অপরিহার্য।
তথ্যসূত্র: দি ইনডিপেনডেন্ট

আপনি কি ঘুমের সমস্যার জন্য প্রাকৃতিক সমাধান খুঁজছেন? তাহলে ক্যামোমাইল একবার ব্যবহার করে দেখুন।
ক্যামোমাইল এমন এক ভেষজ, যা প্রাচীন গ্রিক যুগ থেকে পানীয় হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রাচীন গ্রিকরা প্রাকৃতিক চিকিৎসায় দক্ষ ছিলেন। তাঁরা জানতেন, এই ভেষজে আছে অ্যাপিজেনিন নামের এক রাসায়নিক উপাদান, যা শরীর শান্ত করে এবং ঘুম ঘুম ভাব আনে।
ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পুষ্টিবিদ বেথ জেরওনি বলেন, ‘ক্যামোমাইল মূলত হালকা ঘুমের ওষুধের মতো কাজ করে। কয়েক চুমুক খেলে এটি সত্যিই আপনাকে ঘুমাতে সাহায্য করবে।’
তবে এই উদ্ভিদের উপকারিতা এখানেই শেষ নয়।
প্রথমত, ক্যামোমাইল চায়ের শান্তিদায়ক প্রভাব রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। ফলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।
ডেইজি ফুলের মতো দেখতে এই উদ্ভিদ পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়ামের মতো ভিটামিন ও মিনারেলসে ভরপুর।
ইউসিএলএ হেলথের তথ্যমতে, পটাশিয়াম (একধরনের ইলেকট্রোলাইট) আমাদের স্নায়ুতন্ত্র সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা করে। কিডনিতে পাথর হওয়া প্রতিরোধ করে এবং হৃৎস্পন্দন নিয়ন্ত্রণে রাখে।
আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের মতে, পটাশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার নিয়মিত খেলে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমে; বিশেষ করে যাঁরা বেশি লবণ খান, তাঁদের জন্য এটি উপকারী।
তবে বেশির ভাগ আমেরিকানই পর্যাপ্ত পটাশিয়াম পান না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নারীদের দৈনিক ২ হাজার ৬০০ মিলিগ্রাম এবং পুরুষদের ৩ হাজার ৪০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া দরকার।
রচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের তথ্যানুযায়ী, এক কাপ ক্যামোমাইল চায়ে প্রায় ২১ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম থাকে।
দৈনিক পটাশিয়ামের চাহিদা পূরণে শাকপাতা, মিষ্টিআলু, কলা ও অ্যাভোকাডো ভালো উৎস হতে পারে।
পটাশিয়ামের মতোই ক্যালসিয়াম আমাদের হাড় ও দাঁত মজবুত রাখে। মায়ো ক্লিনিকের মতে, হৃদ্যন্ত্র, পেশি ও স্নায়ুতন্ত্রের সঠিক কার্যক্রমের জন্যও ক্যালসিয়াম অপরিহার্য।
তথ্যসূত্র: দি ইনডিপেনডেন্ট

ইউরোপের অন্যতম সুন্দর এবং ডিজিটাল উদ্ভাবনে অগ্রগামী দেশ এস্তোনিয়া। সারা বিশ্বের মানুষের কাছে এখন একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য এই দেশ। দেশটি তার সুপরিচিত ই-রেসিডেন্সি কার্যক্রম এবং একটি শক্তিশালী স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমের জন্য বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত। জীবনযাত্রার উন্নত মান ও স্থিতিশীলতার কারণে দীর্ঘমেয়াদি বসবাস...
০৫ অক্টোবর ২০২৫
ঝলমলে লম্বা চুল কে না চায়? কিন্তু পর্যাপ্ত পুষ্টি না পাওয়ায় এবং নানা ধরনের ক্ষয়ক্ষতির কারণে চুলের প্রাকৃতিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। মনে নিশ্চয়ই প্রশ্ন জাগছে, চুলের বৃদ্ধির জন্য তাহলে কী করণীয়...? এককথায় বলতে গেলে চুল বড় হবে খুব সহজে, যদি নিয়মিত সঠিক চর্চা করা যায়।
১৬ ঘণ্টা আগে
জলপাইয়ের মৌসুমে প্রায় সব বাড়িতে আচার তৈরি করা হয়। যাঁরা এই প্রথমবারের মতো জলপাইয়ের আচার তৈরির কথা ভাবছেন, তাঁদের জন্য জলপাই রসুনের ঝাল আচারের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১৯ ঘণ্টা আগে
নতুন গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাওয়া মানেই আনন্দ। আর আনন্দ শুরু হয় যাত্রাপথ থেকেই। অর্থাৎ একটি আনন্দময় ভ্রমণের প্রথম ধাপেই থাকে একটি আনন্দময় যাত্রা। কিন্তু প্যাকেজ গোছানো, ব্যাগের ওজন, বা সময়মতো বিমানবন্দরে পৌঁছানো নিয়ে কিছু উদ্বেগ আনন্দকে ম্লান করে দিতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগেবিভাবরী রায়

ঝলমলে লম্বা চুল কে না চায়? কিন্তু পর্যাপ্ত পুষ্টি না পাওয়ায় এবং নানা ধরনের ক্ষয়ক্ষতির কারণে চুলের প্রাকৃতিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। মনে নিশ্চয়ই প্রশ্ন জাগছে, চুলের বৃদ্ধির জন্য তাহলে কী করণীয়...? এককথায় বলতে গেলে চুল বড় হবে খুব সহজে, যদি নিয়মিত সঠিক চর্চা করা যায়। এই সহজ টিপসগুলো অনুসরণ করুন, তারপর নিজের চোখে ফলাফল ধরা দেবে—
নিয়মিত চুল ছাঁটাই
হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন। আট-দশ সপ্তাহ পর নিয়মিত ছাঁটাই করলে চুল দ্রুত বড় হতে পারে। অতিরিক্ত ধুলোবালু ও রোদের তাপের কারণে চুলের প্রান্তভাগ বা আগা তুলনামূলক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যার ফলে চুলের আগা ফেটে যায়। নিয়মিত চুল ছাঁটাই করার মাধ্যমে সেই ক্ষতিগ্রস্ত ও ফেটে যাওয়া আগা কেটে ফেলা হলে চুল নতুন করে পুষ্টি গ্রহণ করতে পারে। যার ফলে কোনো বাধা ছাড়াই চুল লম্বা হতে পারে।

কন্ডিশনারকে করুন নিত্যসঙ্গী
হয়তো লক্ষ করেছেন, চুলের আগার অংশ গোড়ার অংশের চেয়ে তুলনামূলক পাতলা এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর কারণ হচ্ছে, নিচের প্রান্তটি গোড়ার অংশের মতো ভালোভাবে পুষ্টি পায় না। প্রতিবার চুল ধোয়ার পরে কন্ডিশনিং করা হলে চুলের আগার অংশ অনেকটা ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে ওঠার সুযোগ পায়। কন্ডিশনার ব্যবহারের ফলে চুল সুস্থতা ফিরে পায়। ফলে দ্রুত লম্বা হতে পারে।
ঈষদোষ্ণ তেল ম্যাসাজ করুন
চুলে ঈষদোষ্ণ তেল ম্যাসাজ করলে স্ট্রেস দূর হয়, এটা নিশ্চয়ই জানেন। প্রতি সপ্তাহে তিন দিন এভাবে তেল দিয়ে ম্যাসাজ করলে আপনার চুল সুস্থ থাকবে, দ্রুত বেড়ে উঠবে ও চুল পড়া কমে যাবে। চুল দ্রুত বড় করতে চাইলে নারকেল বা জলপাই তেলের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা ল্যাভেন্ডার অ্যাসেনশিয়াল তেল মিশিয়ে ব্যবহার করুন।

রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে চুল আঁচড়ান
অতিরিক্ত আঁচড়ানোর ফলে চুল পড়ার আশঙ্কা থাকে, এ কথা অনেকেই শুনেছেন। কিন্তু এটা তখনই ঘটবে, যখন চিরুনি বেছে নিতে ভুল করবেন। চিকন দাঁতের চিরুনি এড়াতে পারলে ভালো। মোটা দাঁতের চিরুনি চুলের জন্য সব সময় ভালো। এগুলো ব্যবহার করলে মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। রাতে ঘুমানোর আগে কমপক্ষে ৫০ বার এমন চিরুনি দিয়ে চুলের সামনে থেকে পেছনের দিকে ও মাথার সব চুল উল্টে পেছন থেকে সামনের দিকে আঁচড়ান। এতে চুল দ্রুত বড় বা লম্বা হবে।
চুল লম্বা করার জন্য খাদ্যতালিকায় প্রোটিন, ভিটামিন ও খনিজ সমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে। এর সঙ্গে পর্যাপ্ত পানি পান করা চাই। বাহ্য়িকভাবে পুষ্টি জোগাতে ডিমের সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল এবং ভিটামিন ‘ই’ ক্যাপসুলের জেল মিশিয়ে চুলে লাগাতে পারেন। এ ছাড়াও মাথার ত্বকে পেঁয়াজের রস ম্যাসাজ করলে চুল দ্রুত বড় হয়। শোভন সাহা, কসমেটোলজিস্ট, শোভন মেকওভার
ভেজা চুল তোয়ালে দিয়ে মুড়িয়ে রাখবেন না
শ্যাম্পু করে চুল ধোয়ার পর তোয়ালে দিয়ে ভেজা চুল মুড়িয়ে রাখার অভ্যাস রয়েছে অনেকের। এই অভ্যাসের নেতিবাচক ফল সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। ভেজা চুলের গোড়া নরম থাকে। ফলে ভেজা তোয়ালে দিয়ে এভাবে মুড়ে রাখলে চুল ভাঙা ও পড়ার প্রবণতা বাড়ে। তাই চুল ধোয়ার পর তোয়ালে দিয়ে চেপে চেপে মুছে ফ্যানের বাতাসে শুকিয়ে নিন।

৩ মিনিট ব্যাকব্রাশ
অদ্ভুত শোনাতে পারে, কিন্তু চুল দ্রুত বড় করতে চাইলে প্রতিদিন ৩ মিনিট চুল ব্যাকব্রাশ করুন। এতে মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে এবং চুল দ্রুত বড় হয়।
মানসিক চাপকে বিদায় জানান
মানসিক চাপ আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর অসংখ্য ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলে, চুল পড়া তার মধ্যে অন্যতম। কাজের কারণে বা ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে অতিরিক্ত চাপ চুলের বৃদ্ধি ব্যাহত করতে পারে। চুলের বৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টিকারী মানসিক চাপ কাটিয়ে উঠতে ধ্যান, যোগব্যায়াম বা অন্যান্য শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করা যেতে পারে।

ডিমের মাস্ক ব্যবহার
ডিম দিয়ে তৈরি প্রোটিন প্যাক দিয়ে কিন্তু চুলে সহজে পুষ্টি জোগাতে পারেন। প্রোটিন সমৃদ্ধ ডিম, আপনার চুলকে পুষ্ট করতে ও নতুন চুল গজানোর ক্ষেত্রে অলৌকিকভাবে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। মাত্র এক চা-চামচ জলপাই তেল একটি ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে মিশিয়ে পুরো চুল এবং মাথার ত্বকে লাগান। এভাবে ২০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে নিন। মাসে একবার এই মাস্ক ব্যবহার করুন। তিন থেকে ছয় মাস পর অবিশ্বাস্য ফল পাবেন।

ঝলমলে লম্বা চুল কে না চায়? কিন্তু পর্যাপ্ত পুষ্টি না পাওয়ায় এবং নানা ধরনের ক্ষয়ক্ষতির কারণে চুলের প্রাকৃতিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। মনে নিশ্চয়ই প্রশ্ন জাগছে, চুলের বৃদ্ধির জন্য তাহলে কী করণীয়...? এককথায় বলতে গেলে চুল বড় হবে খুব সহজে, যদি নিয়মিত সঠিক চর্চা করা যায়। এই সহজ টিপসগুলো অনুসরণ করুন, তারপর নিজের চোখে ফলাফল ধরা দেবে—
নিয়মিত চুল ছাঁটাই
হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন। আট-দশ সপ্তাহ পর নিয়মিত ছাঁটাই করলে চুল দ্রুত বড় হতে পারে। অতিরিক্ত ধুলোবালু ও রোদের তাপের কারণে চুলের প্রান্তভাগ বা আগা তুলনামূলক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যার ফলে চুলের আগা ফেটে যায়। নিয়মিত চুল ছাঁটাই করার মাধ্যমে সেই ক্ষতিগ্রস্ত ও ফেটে যাওয়া আগা কেটে ফেলা হলে চুল নতুন করে পুষ্টি গ্রহণ করতে পারে। যার ফলে কোনো বাধা ছাড়াই চুল লম্বা হতে পারে।

কন্ডিশনারকে করুন নিত্যসঙ্গী
হয়তো লক্ষ করেছেন, চুলের আগার অংশ গোড়ার অংশের চেয়ে তুলনামূলক পাতলা এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর কারণ হচ্ছে, নিচের প্রান্তটি গোড়ার অংশের মতো ভালোভাবে পুষ্টি পায় না। প্রতিবার চুল ধোয়ার পরে কন্ডিশনিং করা হলে চুলের আগার অংশ অনেকটা ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে ওঠার সুযোগ পায়। কন্ডিশনার ব্যবহারের ফলে চুল সুস্থতা ফিরে পায়। ফলে দ্রুত লম্বা হতে পারে।
ঈষদোষ্ণ তেল ম্যাসাজ করুন
চুলে ঈষদোষ্ণ তেল ম্যাসাজ করলে স্ট্রেস দূর হয়, এটা নিশ্চয়ই জানেন। প্রতি সপ্তাহে তিন দিন এভাবে তেল দিয়ে ম্যাসাজ করলে আপনার চুল সুস্থ থাকবে, দ্রুত বেড়ে উঠবে ও চুল পড়া কমে যাবে। চুল দ্রুত বড় করতে চাইলে নারকেল বা জলপাই তেলের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা ল্যাভেন্ডার অ্যাসেনশিয়াল তেল মিশিয়ে ব্যবহার করুন।

রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে চুল আঁচড়ান
অতিরিক্ত আঁচড়ানোর ফলে চুল পড়ার আশঙ্কা থাকে, এ কথা অনেকেই শুনেছেন। কিন্তু এটা তখনই ঘটবে, যখন চিরুনি বেছে নিতে ভুল করবেন। চিকন দাঁতের চিরুনি এড়াতে পারলে ভালো। মোটা দাঁতের চিরুনি চুলের জন্য সব সময় ভালো। এগুলো ব্যবহার করলে মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। রাতে ঘুমানোর আগে কমপক্ষে ৫০ বার এমন চিরুনি দিয়ে চুলের সামনে থেকে পেছনের দিকে ও মাথার সব চুল উল্টে পেছন থেকে সামনের দিকে আঁচড়ান। এতে চুল দ্রুত বড় বা লম্বা হবে।
চুল লম্বা করার জন্য খাদ্যতালিকায় প্রোটিন, ভিটামিন ও খনিজ সমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে। এর সঙ্গে পর্যাপ্ত পানি পান করা চাই। বাহ্য়িকভাবে পুষ্টি জোগাতে ডিমের সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল এবং ভিটামিন ‘ই’ ক্যাপসুলের জেল মিশিয়ে চুলে লাগাতে পারেন। এ ছাড়াও মাথার ত্বকে পেঁয়াজের রস ম্যাসাজ করলে চুল দ্রুত বড় হয়। শোভন সাহা, কসমেটোলজিস্ট, শোভন মেকওভার
ভেজা চুল তোয়ালে দিয়ে মুড়িয়ে রাখবেন না
শ্যাম্পু করে চুল ধোয়ার পর তোয়ালে দিয়ে ভেজা চুল মুড়িয়ে রাখার অভ্যাস রয়েছে অনেকের। এই অভ্যাসের নেতিবাচক ফল সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। ভেজা চুলের গোড়া নরম থাকে। ফলে ভেজা তোয়ালে দিয়ে এভাবে মুড়ে রাখলে চুল ভাঙা ও পড়ার প্রবণতা বাড়ে। তাই চুল ধোয়ার পর তোয়ালে দিয়ে চেপে চেপে মুছে ফ্যানের বাতাসে শুকিয়ে নিন।

৩ মিনিট ব্যাকব্রাশ
অদ্ভুত শোনাতে পারে, কিন্তু চুল দ্রুত বড় করতে চাইলে প্রতিদিন ৩ মিনিট চুল ব্যাকব্রাশ করুন। এতে মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে এবং চুল দ্রুত বড় হয়।
মানসিক চাপকে বিদায় জানান
মানসিক চাপ আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর অসংখ্য ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলে, চুল পড়া তার মধ্যে অন্যতম। কাজের কারণে বা ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে অতিরিক্ত চাপ চুলের বৃদ্ধি ব্যাহত করতে পারে। চুলের বৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টিকারী মানসিক চাপ কাটিয়ে উঠতে ধ্যান, যোগব্যায়াম বা অন্যান্য শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করা যেতে পারে।

ডিমের মাস্ক ব্যবহার
ডিম দিয়ে তৈরি প্রোটিন প্যাক দিয়ে কিন্তু চুলে সহজে পুষ্টি জোগাতে পারেন। প্রোটিন সমৃদ্ধ ডিম, আপনার চুলকে পুষ্ট করতে ও নতুন চুল গজানোর ক্ষেত্রে অলৌকিকভাবে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। মাত্র এক চা-চামচ জলপাই তেল একটি ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে মিশিয়ে পুরো চুল এবং মাথার ত্বকে লাগান। এভাবে ২০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে নিন। মাসে একবার এই মাস্ক ব্যবহার করুন। তিন থেকে ছয় মাস পর অবিশ্বাস্য ফল পাবেন।

ইউরোপের অন্যতম সুন্দর এবং ডিজিটাল উদ্ভাবনে অগ্রগামী দেশ এস্তোনিয়া। সারা বিশ্বের মানুষের কাছে এখন একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য এই দেশ। দেশটি তার সুপরিচিত ই-রেসিডেন্সি কার্যক্রম এবং একটি শক্তিশালী স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমের জন্য বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত। জীবনযাত্রার উন্নত মান ও স্থিতিশীলতার কারণে দীর্ঘমেয়াদি বসবাস...
০৫ অক্টোবর ২০২৫
ক্যামোমাইল এমন এক ভেষজ, যা প্রাচীন গ্রিক যুগ থেকে পানীয় হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রাচীন গ্রিকরা প্রাকৃতিক চিকিৎসায় দক্ষ ছিলেন। তাঁরা জানতেন, এই ভেষজে আছে অ্যাপিজেনিন নামের এক রাসায়নিক উপাদান, যা শরীর শান্ত করে এবং ঘুম ঘুম ভাব আনে।
১৩ ঘণ্টা আগে
জলপাইয়ের মৌসুমে প্রায় সব বাড়িতে আচার তৈরি করা হয়। যাঁরা এই প্রথমবারের মতো জলপাইয়ের আচার তৈরির কথা ভাবছেন, তাঁদের জন্য জলপাই রসুনের ঝাল আচারের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১৯ ঘণ্টা আগে
নতুন গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাওয়া মানেই আনন্দ। আর আনন্দ শুরু হয় যাত্রাপথ থেকেই। অর্থাৎ একটি আনন্দময় ভ্রমণের প্রথম ধাপেই থাকে একটি আনন্দময় যাত্রা। কিন্তু প্যাকেজ গোছানো, ব্যাগের ওজন, বা সময়মতো বিমানবন্দরে পৌঁছানো নিয়ে কিছু উদ্বেগ আনন্দকে ম্লান করে দিতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

জলপাইয়ের মৌসুমে প্রায় সব বাড়িতে আচার তৈরি করা হয়। যাঁরা এই প্রথমবারের মতো জলপাইয়ের আচার তৈরির কথা ভাবছেন, তাঁদের জন্য জলপাই রসুনের ঝাল আচারের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
জলপাই সেদ্ধ এক কেজি, দেশি রসুনের কোয়া আধা কেজি, বোম্বাই মরিচ ১০ থেকে ১২টা, হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া, ধনেগুঁড়া, জিরাগুঁড়া ১ চা-চামচ করে, আদা ও রসুনবাটা এক টেবিল চামচ, লবণ ও বিট লবণ স্বাদমতো, সরিষাবাটা ২ টেবিল চামচ, পাঁচফোড়ন ২ টেবিল চামচ, তেজপাতা ২টা, সরিষার তেল ২ কাপ, চিনি আধা কাপ, সিরকা আধা কাপ।
প্রণালি
জলপাই বোঁটা ফেলে ধুয়ে সেদ্ধ করে চটকে নিন। অন্য একটি বাটিতে রসুনের কোয়া, বোম্বাই মরিচ, হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া, ধনেগুঁড়া, বিট লবণ, লবণ, চিনি একসঙ্গে মেখে রেখে দিন। এবার কড়াইতে সরিষার তেল গরম হলে তেজপাতার ফোড়ন দিন। পরে বাটিতে রাখা উপকরণ দিয়ে রান্না করুন ৫-৭ মিনিট। জলপাই দিয়ে আবার নেড়ে রান্না করুন। চুলার তাপ বাড়ানোই থাকবে। তেল ছেড়ে এলে চুলার তাপ কমিয়ে নেড়েচেড়ে লবণ দেখে নামিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল এই মৌসুমের জলপাই রসুনের ঝাল আচার।

জলপাইয়ের মৌসুমে প্রায় সব বাড়িতে আচার তৈরি করা হয়। যাঁরা এই প্রথমবারের মতো জলপাইয়ের আচার তৈরির কথা ভাবছেন, তাঁদের জন্য জলপাই রসুনের ঝাল আচারের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
জলপাই সেদ্ধ এক কেজি, দেশি রসুনের কোয়া আধা কেজি, বোম্বাই মরিচ ১০ থেকে ১২টা, হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া, ধনেগুঁড়া, জিরাগুঁড়া ১ চা-চামচ করে, আদা ও রসুনবাটা এক টেবিল চামচ, লবণ ও বিট লবণ স্বাদমতো, সরিষাবাটা ২ টেবিল চামচ, পাঁচফোড়ন ২ টেবিল চামচ, তেজপাতা ২টা, সরিষার তেল ২ কাপ, চিনি আধা কাপ, সিরকা আধা কাপ।
প্রণালি
জলপাই বোঁটা ফেলে ধুয়ে সেদ্ধ করে চটকে নিন। অন্য একটি বাটিতে রসুনের কোয়া, বোম্বাই মরিচ, হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া, ধনেগুঁড়া, বিট লবণ, লবণ, চিনি একসঙ্গে মেখে রেখে দিন। এবার কড়াইতে সরিষার তেল গরম হলে তেজপাতার ফোড়ন দিন। পরে বাটিতে রাখা উপকরণ দিয়ে রান্না করুন ৫-৭ মিনিট। জলপাই দিয়ে আবার নেড়ে রান্না করুন। চুলার তাপ বাড়ানোই থাকবে। তেল ছেড়ে এলে চুলার তাপ কমিয়ে নেড়েচেড়ে লবণ দেখে নামিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল এই মৌসুমের জলপাই রসুনের ঝাল আচার।

ইউরোপের অন্যতম সুন্দর এবং ডিজিটাল উদ্ভাবনে অগ্রগামী দেশ এস্তোনিয়া। সারা বিশ্বের মানুষের কাছে এখন একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য এই দেশ। দেশটি তার সুপরিচিত ই-রেসিডেন্সি কার্যক্রম এবং একটি শক্তিশালী স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমের জন্য বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত। জীবনযাত্রার উন্নত মান ও স্থিতিশীলতার কারণে দীর্ঘমেয়াদি বসবাস...
০৫ অক্টোবর ২০২৫
ক্যামোমাইল এমন এক ভেষজ, যা প্রাচীন গ্রিক যুগ থেকে পানীয় হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রাচীন গ্রিকরা প্রাকৃতিক চিকিৎসায় দক্ষ ছিলেন। তাঁরা জানতেন, এই ভেষজে আছে অ্যাপিজেনিন নামের এক রাসায়নিক উপাদান, যা শরীর শান্ত করে এবং ঘুম ঘুম ভাব আনে।
১৩ ঘণ্টা আগে
ঝলমলে লম্বা চুল কে না চায়? কিন্তু পর্যাপ্ত পুষ্টি না পাওয়ায় এবং নানা ধরনের ক্ষয়ক্ষতির কারণে চুলের প্রাকৃতিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। মনে নিশ্চয়ই প্রশ্ন জাগছে, চুলের বৃদ্ধির জন্য তাহলে কী করণীয়...? এককথায় বলতে গেলে চুল বড় হবে খুব সহজে, যদি নিয়মিত সঠিক চর্চা করা যায়।
১৬ ঘণ্টা আগে
নতুন গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাওয়া মানেই আনন্দ। আর আনন্দ শুরু হয় যাত্রাপথ থেকেই। অর্থাৎ একটি আনন্দময় ভ্রমণের প্রথম ধাপেই থাকে একটি আনন্দময় যাত্রা। কিন্তু প্যাকেজ গোছানো, ব্যাগের ওজন, বা সময়মতো বিমানবন্দরে পৌঁছানো নিয়ে কিছু উদ্বেগ আনন্দকে ম্লান করে দিতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

নতুন গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাওয়া মানেই আনন্দ। আর আনন্দ শুরু হয় যাত্রাপথ থেকেই। অর্থাৎ একটি আনন্দময় ভ্রমণের প্রথম ধাপেই থাকে একটি আনন্দময় যাত্রা। কিন্তু প্যাকেজ গোছানো, ব্যাগের ওজন, বা সময়মতো বিমানবন্দরে পৌঁছানো নিয়ে কিছু উদ্বেগ আনন্দকে ম্লান করে দিতে পারে। এই চিন্তাগুলো দূর করতে এবং আপনার বিমানের অভিজ্ঞতা আরও মসৃণ করতে, বিশ্বের সেরা কিছু এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রু সদস্যরা দিয়েছেন ৯টি বিশেষ টিপস।
বিমান সম্পর্কে খোঁজ নিন
টার্কিশ এয়ারলাইনসের কেবিন চিফ দুয়গু এরেন তোসিয়া মনে করেন, ভ্রমণের আগে প্রতিটি যাত্রীর বিমান সম্পর্কে একটু গবেষণা করে নেওয়া উচিত। এতে আপনার প্রত্যাশা ঠিক থাকবে। যেমন বিমানের ধরন। অর্থাৎ কোন মডেলের বিমানে ভ্রমণ করছেন, তা জেনে নিন। এটি সামগ্রিক উড়ান অভিজ্ঞতা বদলে দিতে পারে। সিট নির্বাচনের ক্ষেত্রেও একটু কৌশলই হতে হবে। বিভিন্ন কেবিন ক্লাস সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন। ফলে আপনি নিজের বাজেট ও প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক আসনটি বেছে নিতে পারবেন।
লাগেজের নিয়মাবলি যাচাই করুন
বিমানের স্পেসিফিকেশন দেখার সময় লাগেজের নিয়মাবলি দেখে নিতে হবে। এরেন তোসিয়া জোর দিয়ে বলেন, অতিরিক্ত প্যাকিং এড়াতে এবং বিমানবন্দরে অতিরিক্ত ফি দেওয়া থেকে বাঁচতে এটি জরুরি। প্রতিটি ভ্রমণের আগে এয়ারলাইনসের ব্যাগ নীতিগুলো দুবার পরীক্ষা করে নিশ্চিত হন। দেখে নিন আপনার চেক-ইন এবং ক্যারি-অন ব্যাগের আকার ও ওজন অনুমোদিত সীমার মধ্যে আছে।
সুচিন্তিতভাবে প্যাকিং করুন
ডেল্টা এয়ারলাইনসের ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট টিফসিত তেফেরা ক্যারি-অন ব্যাগে জিনিস গোছানোর কিছু কার্যকর কৌশল জানিয়েছেনঃ
ভারী কাপড়: জ্যাকেটের মতো ভারী পোশাকগুলো ভাঁজ না করে ব্যাগের একদম নিচে একটার ওপর একটা বিছিয়ে রাখুন।
হালকা কাপড়: টি-শার্টের মতো হালকা জিনিস রোল করে রাখুন।
প্যাকিং কিউব: প্যাকিং কিউব ব্যবহার করে কাপড়গুলো ধরন বা কাজ অনুযায়ী গুছিয়ে নিন। এতে নোংরা কাপড় আলাদা করতেও সুবিধা হয়।
ক্যাবল গোছানো: চার্জিং ক্যাবলগুলো একটি ছোট টয়লেট্রি ব্যাগে ভাঁজ করে ভেলক্রো টেপ দিয়ে বেঁধে রাখুন।

সঠিক লাগেজ নির্বাচন করুন
প্যাকিং জানার পাশাপাশি সঠিক লাগেজ নির্বাচন করাও গুরুত্বপূর্ণ। ডেল্টা এয়ারলাইনসের ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট কেটি ট্রেবেন্ডিস এর মতে, টেকসই এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ফিচারযুক্ত লাগেজ ব্যবহার করা উচিত।
হার্ড-শেল লাগেজ: তিনি হার্ড-শেল লাগেজ ব্যবহারের পরামর্শ দেন। এটি তার আকার ধরে রাখে, ভেতরের জিনিস সুরক্ষিত রাখে, পরিষ্কার করা সহজ এবং পোশাককে সংকুচিত করে আরও জিনিস ভরতে সাহায্য করে।
জরুরি ফিচার: ওজন নির্দেশক, স্পিনার চাকা (চারদিকে ঘোরানো চাকা) এবং প্যাডেড হ্যান্ডেলের মতো ফিচারগুলো ভ্রমণকে আরও মসৃণ করে তোলে।
ট্রলি স্লীভ: যদি একটি ব্যক্তিগত আইটেম (পার্সোনাল আইটেম) ক্যারি-অন হিসেবে নিতে চান, তবে ট্রলি স্লীভ (যা লাগেজের হ্যান্ডেলের ওপর দিয়ে ঢুকিয়ে দেওয়া যায়) যুক্ত ব্যাগ বেছে নিন, যাতে বিমানবন্দরে হাঁটার সময় সুবিধা হয়।
বাইরের পকেট: হেডফোন, চার্জার বা বইয়ের জন্য ব্যাগের বাইরে ছোট পকেট থাকলে সিটে বসে সহজেই সেগুলোর নাগাল পাওয়া যায়।
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন
জেটব্লু-এর কেবিন ক্রু জর্জ গুতিয়ারেজ মনে করিয়ে দেন যে উচ্চতায় ওড়ার সময় শরীর দ্রুত ডিহাইড্রেটেড বা পানিশূন্য হয়ে যেতে পারে। তাই ভ্রমণের দিন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ স্বাস্থ্যকর নাশতা দিয়ে দিন শুরু করুন। ডিহাইড্রেশন এড়াতে চিনি ও লবণযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। ফ্লাইটের সময় প্রতি ঘণ্টায় প্রায় আট আউন্স (এক কাপ) পানি পান করুন। সাধারণ এই অভ্যাসটি আপনার পুরো ভ্রমণ দিনটিকে আনন্দময় করবে।
ত্বক আর্দ্র রাখুন
এমিরেটসের কেবিন ক্রু আলেকজান্দ্রা জনসন বলেন, যথেষ্ট জল পান করার পাশাপাশি ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে পণ্য ব্যবহার করাও জরুরি। লম্বা ফ্লাইটে উচ্চতা ও চাপের কারণে ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। একটি ট্রাভেল-সাইজ ময়েশ্চারাইজার হাতে রাখুন এবং প্রতি এক বা দুই ঘণ্টা পর পর লাগান। রাতে ঘুমানোর আগে পায়ে লোশন লাগিয়ে তার ওপর মোজা পরে নিলে দীর্ঘ ফ্লাইটে ত্বক আর্দ্র থাকে।
এয়ারলাইনসের অ্যাপ ডাউনলোড করুন
বিমানবন্দর এবং উড়ানের অভিজ্ঞতা দ্রুত করতে এয়ারলাইনসের অ্যাপ ডাউনলোড করা খুব উপকারী। এমিরেটস অ্যাপের উদাহরণ দিয়ে জনসন জানান, এই ধরনের অ্যাপ ব্যবহার করে ফ্লাইট বুক করা বা পরিবর্তন করা, ডিজিটাল বোর্ডিং পাস ডাউনলোড করা, খাবারের তালিকা ঠিক করা, এমনকি ইন-ফ্লাইট বিনোদনের জন্য সিনেমা প্রি-সিলেক্ট করা যায়। অন্যান্য অনেক এয়ারলাইনসের অ্যাপেও এই সুবিধাগুলো পাওয়া যায়।

সম্ভব হলে আগের রাতে ব্যাগ জমা দিন
বর্তমানে বিমানবন্দরে ভিড় বেশি থাকে। চেক-ইন এবং নিরাপত্তার লাইন লম্বা হতে পারে। এই চাপ কমাতে জনসন পরামর্শ দেন, সম্ভব হলে ভ্রমণের আগের রাতে লাগেজ জমা দিয়ে দিন। দুবাই থেকে এমিরেটসে উড়লে ২৪ ঘণ্টা আগে ব্যাগ ড্রপ করার সুবিধা আছে। কিছু ব্রিটিশ বিমানবন্দর থেকে সকালের ফ্লাইটের যাত্রীদের জন্য ইজিজেট-ও এই সুবিধা দেয়। আপনার এয়ারলাইনসের সঙ্গে যোগাযোগ করে দেখুন তারা কত আগে ব্যাগ ড্রপ-অফের সুযোগ দেয়।
লাগেজ সহজে শনাক্তযোগ্য করুন
ভ্রমণের শেষ ধাপ ব্যাগেজ পিকআপ, যা ভুলে যাবেন না। দীর্ঘ উড়ানের পর লাগেজ ক্লেমে গিয়ে নিজের সুটকেস খুঁজে নিতে বা ভুল করে অন্য কারও ব্যাগ নিয়ে নেওয়া এড়াতে, আপনার লাগেজটিকে সহজে শনাক্তযোগ্য করে তুলুন। যদি আপনার লাগেজের রং সাধারণ হয় (যেমন কালো বা বাদামি), তবে ব্যাগের হাতলে একটি আলাদা ধরনের ট্যাগ বা রঙিন ফিতা বেঁধে দিন।
সূত্রঃ ট্রাভেল+লিজার

নতুন গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাওয়া মানেই আনন্দ। আর আনন্দ শুরু হয় যাত্রাপথ থেকেই। অর্থাৎ একটি আনন্দময় ভ্রমণের প্রথম ধাপেই থাকে একটি আনন্দময় যাত্রা। কিন্তু প্যাকেজ গোছানো, ব্যাগের ওজন, বা সময়মতো বিমানবন্দরে পৌঁছানো নিয়ে কিছু উদ্বেগ আনন্দকে ম্লান করে দিতে পারে। এই চিন্তাগুলো দূর করতে এবং আপনার বিমানের অভিজ্ঞতা আরও মসৃণ করতে, বিশ্বের সেরা কিছু এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রু সদস্যরা দিয়েছেন ৯টি বিশেষ টিপস।
বিমান সম্পর্কে খোঁজ নিন
টার্কিশ এয়ারলাইনসের কেবিন চিফ দুয়গু এরেন তোসিয়া মনে করেন, ভ্রমণের আগে প্রতিটি যাত্রীর বিমান সম্পর্কে একটু গবেষণা করে নেওয়া উচিত। এতে আপনার প্রত্যাশা ঠিক থাকবে। যেমন বিমানের ধরন। অর্থাৎ কোন মডেলের বিমানে ভ্রমণ করছেন, তা জেনে নিন। এটি সামগ্রিক উড়ান অভিজ্ঞতা বদলে দিতে পারে। সিট নির্বাচনের ক্ষেত্রেও একটু কৌশলই হতে হবে। বিভিন্ন কেবিন ক্লাস সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন। ফলে আপনি নিজের বাজেট ও প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক আসনটি বেছে নিতে পারবেন।
লাগেজের নিয়মাবলি যাচাই করুন
বিমানের স্পেসিফিকেশন দেখার সময় লাগেজের নিয়মাবলি দেখে নিতে হবে। এরেন তোসিয়া জোর দিয়ে বলেন, অতিরিক্ত প্যাকিং এড়াতে এবং বিমানবন্দরে অতিরিক্ত ফি দেওয়া থেকে বাঁচতে এটি জরুরি। প্রতিটি ভ্রমণের আগে এয়ারলাইনসের ব্যাগ নীতিগুলো দুবার পরীক্ষা করে নিশ্চিত হন। দেখে নিন আপনার চেক-ইন এবং ক্যারি-অন ব্যাগের আকার ও ওজন অনুমোদিত সীমার মধ্যে আছে।
সুচিন্তিতভাবে প্যাকিং করুন
ডেল্টা এয়ারলাইনসের ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট টিফসিত তেফেরা ক্যারি-অন ব্যাগে জিনিস গোছানোর কিছু কার্যকর কৌশল জানিয়েছেনঃ
ভারী কাপড়: জ্যাকেটের মতো ভারী পোশাকগুলো ভাঁজ না করে ব্যাগের একদম নিচে একটার ওপর একটা বিছিয়ে রাখুন।
হালকা কাপড়: টি-শার্টের মতো হালকা জিনিস রোল করে রাখুন।
প্যাকিং কিউব: প্যাকিং কিউব ব্যবহার করে কাপড়গুলো ধরন বা কাজ অনুযায়ী গুছিয়ে নিন। এতে নোংরা কাপড় আলাদা করতেও সুবিধা হয়।
ক্যাবল গোছানো: চার্জিং ক্যাবলগুলো একটি ছোট টয়লেট্রি ব্যাগে ভাঁজ করে ভেলক্রো টেপ দিয়ে বেঁধে রাখুন।

সঠিক লাগেজ নির্বাচন করুন
প্যাকিং জানার পাশাপাশি সঠিক লাগেজ নির্বাচন করাও গুরুত্বপূর্ণ। ডেল্টা এয়ারলাইনসের ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট কেটি ট্রেবেন্ডিস এর মতে, টেকসই এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ফিচারযুক্ত লাগেজ ব্যবহার করা উচিত।
হার্ড-শেল লাগেজ: তিনি হার্ড-শেল লাগেজ ব্যবহারের পরামর্শ দেন। এটি তার আকার ধরে রাখে, ভেতরের জিনিস সুরক্ষিত রাখে, পরিষ্কার করা সহজ এবং পোশাককে সংকুচিত করে আরও জিনিস ভরতে সাহায্য করে।
জরুরি ফিচার: ওজন নির্দেশক, স্পিনার চাকা (চারদিকে ঘোরানো চাকা) এবং প্যাডেড হ্যান্ডেলের মতো ফিচারগুলো ভ্রমণকে আরও মসৃণ করে তোলে।
ট্রলি স্লীভ: যদি একটি ব্যক্তিগত আইটেম (পার্সোনাল আইটেম) ক্যারি-অন হিসেবে নিতে চান, তবে ট্রলি স্লীভ (যা লাগেজের হ্যান্ডেলের ওপর দিয়ে ঢুকিয়ে দেওয়া যায়) যুক্ত ব্যাগ বেছে নিন, যাতে বিমানবন্দরে হাঁটার সময় সুবিধা হয়।
বাইরের পকেট: হেডফোন, চার্জার বা বইয়ের জন্য ব্যাগের বাইরে ছোট পকেট থাকলে সিটে বসে সহজেই সেগুলোর নাগাল পাওয়া যায়।
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন
জেটব্লু-এর কেবিন ক্রু জর্জ গুতিয়ারেজ মনে করিয়ে দেন যে উচ্চতায় ওড়ার সময় শরীর দ্রুত ডিহাইড্রেটেড বা পানিশূন্য হয়ে যেতে পারে। তাই ভ্রমণের দিন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ স্বাস্থ্যকর নাশতা দিয়ে দিন শুরু করুন। ডিহাইড্রেশন এড়াতে চিনি ও লবণযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। ফ্লাইটের সময় প্রতি ঘণ্টায় প্রায় আট আউন্স (এক কাপ) পানি পান করুন। সাধারণ এই অভ্যাসটি আপনার পুরো ভ্রমণ দিনটিকে আনন্দময় করবে।
ত্বক আর্দ্র রাখুন
এমিরেটসের কেবিন ক্রু আলেকজান্দ্রা জনসন বলেন, যথেষ্ট জল পান করার পাশাপাশি ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে পণ্য ব্যবহার করাও জরুরি। লম্বা ফ্লাইটে উচ্চতা ও চাপের কারণে ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। একটি ট্রাভেল-সাইজ ময়েশ্চারাইজার হাতে রাখুন এবং প্রতি এক বা দুই ঘণ্টা পর পর লাগান। রাতে ঘুমানোর আগে পায়ে লোশন লাগিয়ে তার ওপর মোজা পরে নিলে দীর্ঘ ফ্লাইটে ত্বক আর্দ্র থাকে।
এয়ারলাইনসের অ্যাপ ডাউনলোড করুন
বিমানবন্দর এবং উড়ানের অভিজ্ঞতা দ্রুত করতে এয়ারলাইনসের অ্যাপ ডাউনলোড করা খুব উপকারী। এমিরেটস অ্যাপের উদাহরণ দিয়ে জনসন জানান, এই ধরনের অ্যাপ ব্যবহার করে ফ্লাইট বুক করা বা পরিবর্তন করা, ডিজিটাল বোর্ডিং পাস ডাউনলোড করা, খাবারের তালিকা ঠিক করা, এমনকি ইন-ফ্লাইট বিনোদনের জন্য সিনেমা প্রি-সিলেক্ট করা যায়। অন্যান্য অনেক এয়ারলাইনসের অ্যাপেও এই সুবিধাগুলো পাওয়া যায়।

সম্ভব হলে আগের রাতে ব্যাগ জমা দিন
বর্তমানে বিমানবন্দরে ভিড় বেশি থাকে। চেক-ইন এবং নিরাপত্তার লাইন লম্বা হতে পারে। এই চাপ কমাতে জনসন পরামর্শ দেন, সম্ভব হলে ভ্রমণের আগের রাতে লাগেজ জমা দিয়ে দিন। দুবাই থেকে এমিরেটসে উড়লে ২৪ ঘণ্টা আগে ব্যাগ ড্রপ করার সুবিধা আছে। কিছু ব্রিটিশ বিমানবন্দর থেকে সকালের ফ্লাইটের যাত্রীদের জন্য ইজিজেট-ও এই সুবিধা দেয়। আপনার এয়ারলাইনসের সঙ্গে যোগাযোগ করে দেখুন তারা কত আগে ব্যাগ ড্রপ-অফের সুযোগ দেয়।
লাগেজ সহজে শনাক্তযোগ্য করুন
ভ্রমণের শেষ ধাপ ব্যাগেজ পিকআপ, যা ভুলে যাবেন না। দীর্ঘ উড়ানের পর লাগেজ ক্লেমে গিয়ে নিজের সুটকেস খুঁজে নিতে বা ভুল করে অন্য কারও ব্যাগ নিয়ে নেওয়া এড়াতে, আপনার লাগেজটিকে সহজে শনাক্তযোগ্য করে তুলুন। যদি আপনার লাগেজের রং সাধারণ হয় (যেমন কালো বা বাদামি), তবে ব্যাগের হাতলে একটি আলাদা ধরনের ট্যাগ বা রঙিন ফিতা বেঁধে দিন।
সূত্রঃ ট্রাভেল+লিজার

ইউরোপের অন্যতম সুন্দর এবং ডিজিটাল উদ্ভাবনে অগ্রগামী দেশ এস্তোনিয়া। সারা বিশ্বের মানুষের কাছে এখন একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য এই দেশ। দেশটি তার সুপরিচিত ই-রেসিডেন্সি কার্যক্রম এবং একটি শক্তিশালী স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমের জন্য বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত। জীবনযাত্রার উন্নত মান ও স্থিতিশীলতার কারণে দীর্ঘমেয়াদি বসবাস...
০৫ অক্টোবর ২০২৫
ক্যামোমাইল এমন এক ভেষজ, যা প্রাচীন গ্রিক যুগ থেকে পানীয় হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রাচীন গ্রিকরা প্রাকৃতিক চিকিৎসায় দক্ষ ছিলেন। তাঁরা জানতেন, এই ভেষজে আছে অ্যাপিজেনিন নামের এক রাসায়নিক উপাদান, যা শরীর শান্ত করে এবং ঘুম ঘুম ভাব আনে।
১৩ ঘণ্টা আগে
ঝলমলে লম্বা চুল কে না চায়? কিন্তু পর্যাপ্ত পুষ্টি না পাওয়ায় এবং নানা ধরনের ক্ষয়ক্ষতির কারণে চুলের প্রাকৃতিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। মনে নিশ্চয়ই প্রশ্ন জাগছে, চুলের বৃদ্ধির জন্য তাহলে কী করণীয়...? এককথায় বলতে গেলে চুল বড় হবে খুব সহজে, যদি নিয়মিত সঠিক চর্চা করা যায়।
১৬ ঘণ্টা আগে
জলপাইয়ের মৌসুমে প্রায় সব বাড়িতে আচার তৈরি করা হয়। যাঁরা এই প্রথমবারের মতো জলপাইয়ের আচার তৈরির কথা ভাবছেন, তাঁদের জন্য জলপাই রসুনের ঝাল আচারের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১৯ ঘণ্টা আগে