
বাংলাদেশে চাকরির পরীক্ষা খুব প্রতিযোগিতাপূর্ণ। এই অগ্নিপরীক্ষার মুখোমুখি হওয়ার আগেই ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। আজকে আমরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করব। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে এবার পরীক্ষা হবে ১০০ নম্বরে। এর মধ্যে লিখিত ৮০ নম্বর ও মৌখিক পরীক্ষায় থাকবে ২০ নম্বর। লিখিত পরীক্ষায় বাংলা, গণিত, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ক নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন থাকবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১, প্রতিটি ভুলের জন্য কাটা যাবে ০.২৫ নম্বর। নিচে বিভিন্ন বিষয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো তুলে ধরা হলো–
বাংলা
বাংলা বিষয়ের প্রশ্ন দুটি ভাগে বিভক্ত, বাংলা সাহিত্য ও বাংলা ব্যাকরণ। সাহিত্যের ক্ষেত্রে কবি ও লেখকদের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি সম্পর্কে জানতে হবে। সাহিত্যের বিভিন্ন যুগ, ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস/নাটক/গল্প ইত্যাদি বিষয়ে জানা থাকা আবশ্যক। এ প্রস্তুতির জন্য পঞ্চম-দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত NCTB বাংলা বোর্ড বই অনুসরণ করা যেতে পারে।
বাংলা ব্যাকরণের ক্ষেত্রে বর্ণ বা ধ্বনি, দ্বিরুক্তি শব্দ, সন্ধি, কারক ও বিভক্তি, সমাস, প্রকৃতি ও প্রত্যয়, শব্দ, বিপরীত শব্দ, সমার্থক শব্দ, এককথায় প্রকাশ, বাগধারা, প্রবাদ-প্রবচন, পদ প্রকরণ, উপসর্গ ও অনুসর্গ এবং যতিচিহ্ন গুরুত্বপূর্ণ। বাংলা ব্যাকরণের ক্ষেত্রেও এনসিটিবি রচিত নবম–দশম শ্রেণির ব্যাকরণ বইটি অনুসরণ করা যেতে পারে।
ইংরেজি
ইংরেজির প্রশ্নে অধিকাংশ ইংরেজি Grammar থেকে আসে। তবে ইংরেজি সাহিত্য সম্পর্কে মৌলিক ধারণা থাকলে প্রস্তুতি নেওয়া সহজ হবে। ইংরেজি Grammar এর ক্ষেত্রে– Tense, Voice, Narration, Number, Gender, Preposition, Participle, Right Form of Verb ইত্যাদি বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে। পাশাপাশি Spelling, Synonym, Antonym, Idioms & Phrase, translation, Proverbs, One word Substitution ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। ইংরেজি অনুশীলনের জন্য English For Competitive Exams ও NCTB English Grammar Board বইগুলো দেখা যেতে পারে।
গণিত
পাটিগণিতের ক্ষেত্রে মূলদ ও অমূলদ সংখ্যা, মৌলিক সংখ্যা, শতকরা, লাভ–ক্ষতি, ভগ্নাংশ, ঐকিক নিয়ম, সুদ–কষা, গড়, লসাগু ও গসাগু ইত্যাদি। বীজগণিতের জন্য বীজ গাণিতিক রাশি, মাননির্ণয়, উৎপাদকে বিশ্লেষণ, সরল সমীকরণ, সূচক, লগারিদম, সেট, ফাংশন ইত্যাদি। জ্যামিতির জন্য রেখা, কোণ, ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, বৃত্ত, ত্রিকোণমিতি ও পরিমিতি অনুশীলন করতে হবে। গণিত অনুশীলনের জন্য এনসিটিবি রচিত পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণির বোর্ড বই খুব গুরুত্বপূর্ণ।
সাধারণ জ্ঞান
বাংলাদেশ বিষয়াবলির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, আয়তন, সীমানা, জনসংখ্যা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, বাংলাদেশের ঐতিহ্য, স্থাপনা, বাংলার প্রাচীন ইতিহাস, ব্রিটিশ শাসন, ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের সংবিধান, প্রশাসনিক কাঠামো, পুরস্কার, খেলাধুলা, বাংলাদেশের জনপদ, নদ-নদী, প্রাকৃতিক সম্পদ, বিখ্যাত স্থান, জাতীয় দিবস ইত্যাদি সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে। এসব বিষয় সম্পর্কে প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য এনসিটিবির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্ব সভ্যতা, ভূগোল, অর্থনীতি ও পৌরনীতি ইত্যাদি বইগুলো পড়া যেতে পারে। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির ক্ষেত্রে ভৌগোলিক উপন্যাস, সীমারেখা, প্রণালি, দ্বীপ, সাগর, মহাসাগর, চুক্তি, সম্মেলন, সংগঠন, সংস্থা, দেশ, মুদ্রা, রাজধানী, আন্তর্জাতিক দিবস, জাতিসংঘ, পুরস্কার ইত্যাদি বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে।
চলতি ঘটনা জানার জন্য নিয়মিত পত্রিকা বা মাসিক ম্যাগাজিন পড়তে হবে। বিজ্ঞানের জন্য পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণির মূল বিজ্ঞান বই পড়তে হবে। পাশাপাশি ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণির তথ্য ও যোগযোগ প্রযুক্তি বইটি অনুশীলন করতে হবে।

বাংলাদেশে চাকরির পরীক্ষা খুব প্রতিযোগিতাপূর্ণ। এই অগ্নিপরীক্ষার মুখোমুখি হওয়ার আগেই ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। আজকে আমরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করব। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে এবার পরীক্ষা হবে ১০০ নম্বরে। এর মধ্যে লিখিত ৮০ নম্বর ও মৌখিক পরীক্ষায় থাকবে ২০ নম্বর। লিখিত পরীক্ষায় বাংলা, গণিত, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ক নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন থাকবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১, প্রতিটি ভুলের জন্য কাটা যাবে ০.২৫ নম্বর। নিচে বিভিন্ন বিষয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো তুলে ধরা হলো–
বাংলা
বাংলা বিষয়ের প্রশ্ন দুটি ভাগে বিভক্ত, বাংলা সাহিত্য ও বাংলা ব্যাকরণ। সাহিত্যের ক্ষেত্রে কবি ও লেখকদের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি সম্পর্কে জানতে হবে। সাহিত্যের বিভিন্ন যুগ, ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস/নাটক/গল্প ইত্যাদি বিষয়ে জানা থাকা আবশ্যক। এ প্রস্তুতির জন্য পঞ্চম-দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত NCTB বাংলা বোর্ড বই অনুসরণ করা যেতে পারে।
বাংলা ব্যাকরণের ক্ষেত্রে বর্ণ বা ধ্বনি, দ্বিরুক্তি শব্দ, সন্ধি, কারক ও বিভক্তি, সমাস, প্রকৃতি ও প্রত্যয়, শব্দ, বিপরীত শব্দ, সমার্থক শব্দ, এককথায় প্রকাশ, বাগধারা, প্রবাদ-প্রবচন, পদ প্রকরণ, উপসর্গ ও অনুসর্গ এবং যতিচিহ্ন গুরুত্বপূর্ণ। বাংলা ব্যাকরণের ক্ষেত্রেও এনসিটিবি রচিত নবম–দশম শ্রেণির ব্যাকরণ বইটি অনুসরণ করা যেতে পারে।
ইংরেজি
ইংরেজির প্রশ্নে অধিকাংশ ইংরেজি Grammar থেকে আসে। তবে ইংরেজি সাহিত্য সম্পর্কে মৌলিক ধারণা থাকলে প্রস্তুতি নেওয়া সহজ হবে। ইংরেজি Grammar এর ক্ষেত্রে– Tense, Voice, Narration, Number, Gender, Preposition, Participle, Right Form of Verb ইত্যাদি বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে। পাশাপাশি Spelling, Synonym, Antonym, Idioms & Phrase, translation, Proverbs, One word Substitution ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। ইংরেজি অনুশীলনের জন্য English For Competitive Exams ও NCTB English Grammar Board বইগুলো দেখা যেতে পারে।
গণিত
পাটিগণিতের ক্ষেত্রে মূলদ ও অমূলদ সংখ্যা, মৌলিক সংখ্যা, শতকরা, লাভ–ক্ষতি, ভগ্নাংশ, ঐকিক নিয়ম, সুদ–কষা, গড়, লসাগু ও গসাগু ইত্যাদি। বীজগণিতের জন্য বীজ গাণিতিক রাশি, মাননির্ণয়, উৎপাদকে বিশ্লেষণ, সরল সমীকরণ, সূচক, লগারিদম, সেট, ফাংশন ইত্যাদি। জ্যামিতির জন্য রেখা, কোণ, ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, বৃত্ত, ত্রিকোণমিতি ও পরিমিতি অনুশীলন করতে হবে। গণিত অনুশীলনের জন্য এনসিটিবি রচিত পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণির বোর্ড বই খুব গুরুত্বপূর্ণ।
সাধারণ জ্ঞান
বাংলাদেশ বিষয়াবলির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, আয়তন, সীমানা, জনসংখ্যা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, বাংলাদেশের ঐতিহ্য, স্থাপনা, বাংলার প্রাচীন ইতিহাস, ব্রিটিশ শাসন, ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের সংবিধান, প্রশাসনিক কাঠামো, পুরস্কার, খেলাধুলা, বাংলাদেশের জনপদ, নদ-নদী, প্রাকৃতিক সম্পদ, বিখ্যাত স্থান, জাতীয় দিবস ইত্যাদি সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে। এসব বিষয় সম্পর্কে প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য এনসিটিবির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্ব সভ্যতা, ভূগোল, অর্থনীতি ও পৌরনীতি ইত্যাদি বইগুলো পড়া যেতে পারে। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির ক্ষেত্রে ভৌগোলিক উপন্যাস, সীমারেখা, প্রণালি, দ্বীপ, সাগর, মহাসাগর, চুক্তি, সম্মেলন, সংগঠন, সংস্থা, দেশ, মুদ্রা, রাজধানী, আন্তর্জাতিক দিবস, জাতিসংঘ, পুরস্কার ইত্যাদি বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে।
চলতি ঘটনা জানার জন্য নিয়মিত পত্রিকা বা মাসিক ম্যাগাজিন পড়তে হবে। বিজ্ঞানের জন্য পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণির মূল বিজ্ঞান বই পড়তে হবে। পাশাপাশি ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণির তথ্য ও যোগযোগ প্রযুক্তি বইটি অনুশীলন করতে হবে।

উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
৬ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
আজ বৃহস্পতিবার সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশ অনুযায়ী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এ দফায় ৭০ জন পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খানই একমাত্র দম্পতি। তাঁরা দুজনই বর্তমানে সরকারি চাকরিতে কর্মরত আছেন।
জানা যায়, মোহাম্মদ ওয়াজকুরনী ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। অপর দিকে আফরোজা হক খান ভারতেশ্বরী হোমস থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।
প্রসঙ্গত, ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেন আপিল বিভাগ গত ২০ ফেব্রুয়ারি। ওই সিদ্ধান্তের আলোকে পিএসসির সুপারিশ অনুসারে তখনকার প্রথম পর্যায়ের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।

উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
আজ বৃহস্পতিবার সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশ অনুযায়ী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এ দফায় ৭০ জন পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খানই একমাত্র দম্পতি। তাঁরা দুজনই বর্তমানে সরকারি চাকরিতে কর্মরত আছেন।
জানা যায়, মোহাম্মদ ওয়াজকুরনী ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। অপর দিকে আফরোজা হক খান ভারতেশ্বরী হোমস থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।
প্রসঙ্গত, ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেন আপিল বিভাগ গত ২০ ফেব্রুয়ারি। ওই সিদ্ধান্তের আলোকে পিএসসির সুপারিশ অনুসারে তখনকার প্রথম পর্যায়ের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।

বাংলাদেশে চাকরির পরীক্ষা খুব প্রতিযোগিতাপূর্ণ। এই অগ্নিপরীক্ষার মুখোমুখি হওয়ার আগেই ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। আজকে আমরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করব
০৬ মে ২০২১
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নিয়োগপ্রাপ্তদের জ্যেষ্ঠতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে তাঁদের ব্যাচের (২৭তম বিসিএস) প্রথম নিয়োগের তারিখ থেকে এই আদেশ ভূতাপেক্ষভাবে কার্যকর হবে। প্রথম নিয়োগ প্রজ্ঞাপনের যোগদানের তারিখ থেকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের ধারণাগত জ্যেষ্ঠতা বজায় থাকবে। তবে জ্যেষ্ঠতা বহাল থাকলেও এই দীর্ঘ সময়ের জন্য তাঁরা কোনো বকেয়া আর্থিক সুবিধা পাবেন না। জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের বিষয়টি চূড়ান্তভাবে আপিল বিভাগের রায় অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।
নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ১ জানুয়ারির (২০২৬) মধ্যে সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ নির্ধারিত কার্যালয়ে যোগ দিতে বলা হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে যোগদান না করলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী চাকরিতে যোগদানে সম্মত নন বলে গণ্য হবে এবং তাঁর নিয়োগপত্র বাতিল হয়ে যাবে।
২০০৭ সালে ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জনকে গত ২০ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেয় আপিল বিভাগ। এরপর এ বিষয়ে পিএসসির সুপারিশের আলোকে আজ ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।
২৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয় ২০০৫ সালে। লিখিত পরীক্ষার পর মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সেই মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে। এরপর ওই বছরের জুলাই মাসে দ্বিতীয়বার মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয় এবং ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৩ হাজার ২২৯ জনকে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়।
প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা রিট আবেদন করেন। কিন্তু ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্ট প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়। সেই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারীদের ২৫ জন আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন। অন্যদিকে ২০৫ জন আবেদনকারীর আরেক রিট আবেদনে হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ ২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে। এর বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে।
২০১০ সালের ১১ জুলাই তৎকালীন প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিমের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় বিচারকের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিল বৈধ ঘোষণার হাইকোর্টের রায় বহাল রাখে। একই সঙ্গে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা লিভ টু আপিল কিছু পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দেয়।

দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নিয়োগপ্রাপ্তদের জ্যেষ্ঠতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে তাঁদের ব্যাচের (২৭তম বিসিএস) প্রথম নিয়োগের তারিখ থেকে এই আদেশ ভূতাপেক্ষভাবে কার্যকর হবে। প্রথম নিয়োগ প্রজ্ঞাপনের যোগদানের তারিখ থেকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের ধারণাগত জ্যেষ্ঠতা বজায় থাকবে। তবে জ্যেষ্ঠতা বহাল থাকলেও এই দীর্ঘ সময়ের জন্য তাঁরা কোনো বকেয়া আর্থিক সুবিধা পাবেন না। জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের বিষয়টি চূড়ান্তভাবে আপিল বিভাগের রায় অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।
নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ১ জানুয়ারির (২০২৬) মধ্যে সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ নির্ধারিত কার্যালয়ে যোগ দিতে বলা হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে যোগদান না করলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী চাকরিতে যোগদানে সম্মত নন বলে গণ্য হবে এবং তাঁর নিয়োগপত্র বাতিল হয়ে যাবে।
২০০৭ সালে ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জনকে গত ২০ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেয় আপিল বিভাগ। এরপর এ বিষয়ে পিএসসির সুপারিশের আলোকে আজ ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।
২৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয় ২০০৫ সালে। লিখিত পরীক্ষার পর মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সেই মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে। এরপর ওই বছরের জুলাই মাসে দ্বিতীয়বার মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয় এবং ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৩ হাজার ২২৯ জনকে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়।
প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা রিট আবেদন করেন। কিন্তু ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্ট প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়। সেই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারীদের ২৫ জন আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন। অন্যদিকে ২০৫ জন আবেদনকারীর আরেক রিট আবেদনে হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ ২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে। এর বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে।
২০১০ সালের ১১ জুলাই তৎকালীন প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিমের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় বিচারকের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিল বৈধ ঘোষণার হাইকোর্টের রায় বহাল রাখে। একই সঙ্গে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা লিভ টু আপিল কিছু পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দেয়।

বাংলাদেশে চাকরির পরীক্ষা খুব প্রতিযোগিতাপূর্ণ। এই অগ্নিপরীক্ষার মুখোমুখি হওয়ার আগেই ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। আজকে আমরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করব
০৬ মে ২০২১
উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
৬ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার/সেলস অফিসার (ন্যাশনাল ওয়াইড)।
পদসংখ্যা: ৫০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা এইচএসসি পাস হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: প্রযোজ্য নয়।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২০-২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: ১০,০০০-১৫,০০০ টাকা।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ১৩ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার/সেলস অফিসার (ন্যাশনাল ওয়াইড)।
পদসংখ্যা: ৫০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা এইচএসসি পাস হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: প্রযোজ্য নয়।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২০-২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: ১০,০০০-১৫,০০০ টাকা।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ১৩ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বাংলাদেশে চাকরির পরীক্ষা খুব প্রতিযোগিতাপূর্ণ। এই অগ্নিপরীক্ষার মুখোমুখি হওয়ার আগেই ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। আজকে আমরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করব
০৬ মে ২০২১
উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
৬ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসন বিভাগের পরিচালক (উপসচিব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটর, হিসাবরক্ষক, ক্যাশিয়ার, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ড্রাইভার ও ইলেকট্রিশিয়ান অ্যান্ড টেকনিশিয়ান।
৫ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের ৯ ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের ১০ ও ১১ ডিসেম্বর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে এবং বিটিআরসির ওয়েবসাইটে (www.btrc.gov.bd) প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রই মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।
মৌখিক পরীক্ষার সময় সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সমর্থনে প্রয়োজনীয় সনদপত্র বা কাগজপত্রের মূল কপি বোর্ডের সামনে প্রদর্শন ও অতিরিক্ত একসেট সত্যায়িত ফটোকপি বোর্ডের কাছে জমা দিতে হবে।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসন বিভাগের পরিচালক (উপসচিব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটর, হিসাবরক্ষক, ক্যাশিয়ার, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ড্রাইভার ও ইলেকট্রিশিয়ান অ্যান্ড টেকনিশিয়ান।
৫ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের ৯ ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের ১০ ও ১১ ডিসেম্বর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে এবং বিটিআরসির ওয়েবসাইটে (www.btrc.gov.bd) প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রই মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।
মৌখিক পরীক্ষার সময় সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সমর্থনে প্রয়োজনীয় সনদপত্র বা কাগজপত্রের মূল কপি বোর্ডের সামনে প্রদর্শন ও অতিরিক্ত একসেট সত্যায়িত ফটোকপি বোর্ডের কাছে জমা দিতে হবে।

বাংলাদেশে চাকরির পরীক্ষা খুব প্রতিযোগিতাপূর্ণ। এই অগ্নিপরীক্ষার মুখোমুখি হওয়ার আগেই ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। আজকে আমরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করব
০৬ মে ২০২১
উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
৬ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে