Ajker Patrika

শিক্ষক নেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

চাকরি ডেস্ক
শিক্ষক নেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

সম্প্রতি শিক্ষক নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠানটি তাদের দুটি বিভাগে সহকারী অধ্যাপক এবং প্রভাষক স্থায়ী-অস্থায়ী পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদন-প্রক্রিয়া শেষ হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত অফিসে তা জমা দিতে হবে।

বিভাগের নাম: শিল্পকলার ইতিহাস।
পদের নাম: সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষক।
পদসংখ্যা: ১টি।
সহকারী অধ্যাপক পদে আবেদনের শিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীদের অবশ্যই এসএসসি এবং এইচএসসিতে ন্যূনতম প্রথম বিভাগ জিপিএর ক্ষেত্রে ৫-এর মধ্যে ন্যূনতম ৪.২৫সহ শিল্পকলার ইতিহাস বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) এবং স্নাতকোত্তর উভয় পরীক্ষায় ন্যূনতম প্রথম শ্রেণি। সিজিপিএর ক্ষেত্রে ৪ স্কেলে ন্যূনতম ৩.৫০ প্রাপ্ত হতে হবে।
যেসব প্রার্থী অনার্স এবং মাস্টার্স উভয় পরীক্ষায় প্রথম স্থান বা সর্বোচ্চ সিজিপিএ অর্জন করেছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার যেকোনো একটির অনুমোদিত শর্ত শিথিলযোগ্য। অভিজ্ঞতা: প্রার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে কমপক্ষে তিন বছরের শিক্ষাদানের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে অথবা পোস্ট ডক্টরাল গবেষক হিসেবে কমপক্ষে দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। অন্যান্য যোগ্যতা সমান থাকলে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রিধারী প্রার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে কমপক্ষে এক বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। আবেদনকারীদের ডিওআই (ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ার) সংবলিত মানসম্পন্ন জার্নালে কমপক্ষে তিনটি গবেষণা প্রকাশনা থাকতে হবে।

প্রভাষক পদে আবেদনের শিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীদের অবশ্যই এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় ন্যূনতম প্রথম বিভাগ। জিপিএর ক্ষেত্রে ৫-এর মধ্যে ন্যূনতম ৪.২৫সহ শিল্পকলার ইতিহাস বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) এবং স্নাতকোত্তর উভয় পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণি বা সিজিপিএর ক্ষেত্রে ৪ স্কেলে ন্যূনতম ৩.৫০ পেতে হতে হবে। যেসব প্রার্থী অনার্স ও মাস্টার্স উভয় পরীক্ষায় প্রথম স্থান বা সর্বোচ্চ সিজিপিএ অর্জন করেছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার যেকোনো একটির অনুমোদিত শর্ত শিথিলযোগ্য।
বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমমানের ডিগ্রির ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী সমতা বিধান প্রযোজ্য। অন্যান্য যোগ্যতা সমান থাকলে প্রার্থীদের সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি এবং স্বীকৃতমানের জার্নালে গবেষণা প্রকাশনা থাকলে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

বেতন: সহকারী অধ্যাপক ৩৫,৫০০-৬৭,০১০,০০ টাকা। প্রভাষক ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগসংক্রান্ত ওয়েবসাইটে লগইন করতে হবে। আবেদনপত্রের প্রত্যেক কপির সার্টিফিকেট, প্রশংসাপত্র, মার্কসিট, প্রত্যয়নপত্র এবং অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্রের সত্যায়িত প্রতিলিপি সংযুক্ত করতে হবে। চাকরিরত প্রার্থীকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

আবেদনপত্র জমা দেওয়ার ঠিকানা: অনলাইনে আবেদন-প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে প্রার্থীরা পূরণ করা আবেদন ফরম এবং পেমেন্ট রসিদসহ পিডিএফ ফরম্যাটে ডাউনলোড করতে পারবেন। ডাউনলোড করা আবেদন ফরমটি প্রিন্ট করে পেমেন্ট রসিদসহ ৮ কপি ও আবেদনপত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অফিসে জমা দিতে হবে।

আবেদন ফি: ৭৫০ টাকা।
আবেদনের শেষ তারিখ: ২৬ আগস্ট, ২০২৪। তবে আবেদনপত্র জমা দেওয়া যাবে ২৭ আগস্ট পর্যন্ত।

বিভাগের নাম: ফার্মাসিউটিক্যাল কেমিস্ট্রি।
পদের নাম: সহকারী অধ্যাপক।
পদসংখ্যা: ১টি।
আবেদনের শিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীদের এসএসসি ও এইচএসসি উভয় পরীক্ষায় প্রথম বিভাগ বা জিপিএর ক্ষেত্রে স্কেল ৫-এর মধ্যে ন্যূনতম ৪.২৫সহ ফার্মেসি বিষয়ে বিফার্ম (অনার্স) এবং ফার্মাসিউটিক্যাল কেমিস্ট্রি বিষয়ে এমফার্ম উভয় পরীক্ষায় ন্যূনতম প্রথম শ্রেণি বা সিজিপিএর ক্ষেত্রে ৪-এর মধ্যে ৩.৫০ পেতে হতে হবে।
যেসব প্রার্থী অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি উভয় পরীক্ষায় প্রথম স্থান বা সর্বোচ্চ সিজিপিএ অর্জন করেছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার যেকোনো একটির অনুমোদিত শর্ত শিথিলযোগ্য।

অভিজ্ঞতা: প্রার্থীদের অবশ্যই যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে কমপক্ষে তিন বছরের শিক্ষাদানের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে অথবা পোস্ট ডক্টরাল গবেষণা হিসেবে কমপক্ষে দুই বছর অথবা একজন গবেষণা বা বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে কমপক্ষে ছয় বছরের গবেষণার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে অথবা একটি স্বনামধন্য গবেষণা সংস্থায় সমতুল্য পদে থাকতে হবে। পিএইচডি ডিগ্রিধারী প্রার্থীদের কোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কমপক্ষে এক বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

প্রার্থীদের অবশ্যই ইনডেক্সড বা ডিওআই (ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ার)সংবলিত মানসম্মত জার্নালে কমপক্ষে সাতটি গবেষণা প্রকাশনা থাকতে হবে। প্রিডেটোরি জার্নালে প্রকাশিত কোনো প্রবন্ধ গ্রহণ করা হবে না।

বেতন: ৩৫,৫০০-৬৭,০১০ টাকা।
আবেদনপদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগসংক্রান্ত  ওয়েবসাইটে লগইন করতে হবে। আবেদনপত্রের প্রতি কপির সার্টিফিকেট, প্রশংসাপত্র, মার্কসিট, প্রত্যয়নপত্র এবং অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্রের সত্যায়িত প্রতিলিপি সংযুক্ত করতে হবে। চাকরিরত প্রার্থীকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

আবেদনপত্র জমা দেওয়ার ঠিকানা: অনলাইনে আবেদন-প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে প্রার্থীরা পূরণ করা আবেদন ফরম এবং পেমেন্ট রসিদসহ পিডিএফ ফরম্যাটে ডাউনলোড করতে পারবেন। ডাউনলোড করা আবেদন ফরমটি প্রিন্ট করে পেমেন্ট রসিদসহ ৮ কপি ও আবেদনপত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অফিসে জমা দিতে হবে।

আবেদন ফি: ৭৫০ টাকা।
আবেদনের শেষ তারিখ: ২৪ আগস্ট, ২০২৪। তবে আবেদনপত্র জমা দেওয়া যাবে ২৫ আগস্ট পর্যন্ত।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

পরীক্ষা দেওয়ার ২০ বছর পর বিসিএস ক্যাডার হলেন ওয়াজকুরনী-আফরোজা দম্পতি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
মোঃ ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি। ছবি: সংগৃহীত
মোঃ ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি। ছবি: সংগৃহীত

উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।

আজ বৃহস্পতিবার সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশ অনুযায়ী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এ দফায় ৭০ জন পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খানই একমাত্র দম্পতি। তাঁরা দুজনই বর্তমানে সরকারি চাকরিতে কর্মরত আছেন।

জানা যায়, মোহাম্মদ ওয়াজকুরনী ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। অপর দিকে আফরোজা হক খান ভারতেশ্বরী হোমস থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।

প্রসঙ্গত, ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেন আপিল বিভাগ গত ২০ ফেব্রুয়ারি। ওই সিদ্ধান্তের আলোকে পিএসসির সুপারিশ অনুসারে তখনকার প্রথম পর্যায়ের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

দুই দশক পর ২৭তম বিসিএসে নিয়োগ পেলেন বঞ্চিত ৬৭৩ জন

বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
আপডেট : ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ২০: ৩৭
দুই দশক পর ২৭তম বিসিএসে নিয়োগ পেলেন বঞ্চিত ৬৭৩ জন

দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নিয়োগপ্রাপ্তদের জ্যেষ্ঠতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে তাঁদের ব্যাচের (২৭তম বিসিএস) প্রথম নিয়োগের তারিখ থেকে এই আদেশ ভূতাপেক্ষভাবে কার্যকর হবে। প্রথম নিয়োগ প্রজ্ঞাপনের যোগদানের তারিখ থেকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের ধারণাগত জ্যেষ্ঠতা বজায় থাকবে। তবে জ্যেষ্ঠতা বহাল থাকলেও এই দীর্ঘ সময়ের জন্য তাঁরা কোনো বকেয়া আর্থিক সুবিধা পাবেন না। জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের বিষয়টি চূড়ান্তভাবে আপিল বিভাগের রায় অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।

নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ১ জানুয়ারির (২০২৬) মধ্যে সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ নির্ধারিত কার্যালয়ে যোগ দিতে বলা হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে যোগদান না করলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী চাকরিতে যোগদানে সম্মত নন বলে গণ্য হবে এবং তাঁর নিয়োগপত্র বাতিল হয়ে যাবে।

২০০৭ সালে ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জনকে গত ২০ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেয় আপিল বিভাগ। এরপর এ বিষয়ে পিএসসির সুপারিশের আলোকে আজ ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।

২৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয় ২০০৫ সালে। লিখিত পরীক্ষার পর মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সেই মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে। এরপর ওই বছরের জুলাই মাসে দ্বিতীয়বার মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয় এবং ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৩ হাজার ২২৯ জনকে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়।

প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা রিট আবেদন করেন। কিন্তু ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্ট প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়। সেই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারীদের ২৫ জন আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন। অন্যদিকে ২০৫ জন আবেদনকারীর আরেক রিট আবেদনে হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ ২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে। এর বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে।

২০১০ সালের ১১ জুলাই তৎকালীন প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিমের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় বিচারকের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিল বৈধ ঘোষণার হাইকোর্টের রায় বহাল রাখে। একই সঙ্গে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা লিভ টু আপিল কিছু পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দেয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

৫০ কর্মী নেবে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক, এসএসসি পাসে আবেদন

চাকরি ডেস্ক 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।

পদের নাম: সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার/সেলস অফিসার (ন্যাশনাল ওয়াইড)।

পদসংখ্যা: ৫০টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা এইচএসসি পাস হতে হবে।

অভিজ্ঞতা: প্রযোজ্য নয়।

চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন।

বয়সসীমা: ২০-২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।

কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।

বেতন: ১০,০০০-১৫,০০০ টাকা।

সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।

আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ১৩ জানুয়ারি, ২০২৬।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বিটিআরসির ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৩

চাকরি ডেস্ক 
বিটিআরসির ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৩

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসন বিভাগের পরিচালক (উপসচিব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটর, হিসাবরক্ষক, ক্যাশিয়ার, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ড্রাইভার ও ইলেকট্রিশিয়ান অ্যান্ড টেকনিশিয়ান।

৫ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের ৯ ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের ১০ ও ১১ ডিসেম্বর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে এবং বিটিআরসির ওয়েবসাইটে (www.btrc.gov.bd) প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রই মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।

মৌখিক পরীক্ষার সময় সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সমর্থনে প্রয়োজনীয় সনদপত্র বা কাগজপত্রের মূল কপি বোর্ডের সামনে প্রদর্শন ও অতিরিক্ত একসেট সত্যায়িত ফটোকপি বোর্ডের কাছে জমা দিতে হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত