আমজাদ ইউনুস

আল্লাহর পরে শ্রেষ্ঠ যিনি (২য় খণ্ড)
লেখক: মাওলানা ফরীদ উদ্দীন মাসউদ
প্রকাশক: পাথেয় পাবলিকেশন্স
পৃষ্ঠা: ৫১০
দাম: ৮০০ টাকা
এবারের বইমেলায় প্রকাশিত অন্যতম মৌলিক সিরাতগ্রন্থ ‘আল্লাহর পরে শ্রেষ্ঠ যিনি’ ২য় খণ্ড। বইটির রচয়িতা ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানের গ্র্যান্ড ইমাম মাওলানা ফরীদ উদ্দীন মাসউদ। লেখকের ক্ষুরধার লেখনী পাঠকমহলে বেশ সমাদৃত। পাঠকের কাছে তাঁর সুখদ গদ্যের সুনাম আছে। এ বই সাবলীল ভাষায় চমৎকার গদ্যে লেখা হয়েছে। এর আগে বইটির ১ম খণ্ড প্রকাশিত হয়। ২য় খণ্ডে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর মদিনাকেন্দ্রিক জীবনী তুলে ধরা হয়েছে। প্রথম খণ্ডে ছিল জন্ম থেকে মদিনায় হিজরতের আগের ঘটনাবলি। হার্ড কভারের রুচিশীল বাঁধাই ও মানসম্মত মুদ্রণে প্রকাশিত বইটি বাংলার পাঠকসমাজকে সমৃদ্ধ করবে। বইটি পরিবেশন করছে সুলতানস। পাথেয় পাবলিকেশন্স, খিলগাঁও, চৌধুরীপাড়া, ইকরা বাংলাদেশ কমপ্লেক্স, রকমারি ডটকম, ওয়াফিলাইফ ডটকমসহ অনলাইন প্ল্যাটফর্মেও বইটি পাওয়া যাবে।
লীডারশীপ
লেখক: মুজাহিদ রাসেল
প্রকাশক: সন্দীপন প্রকাশন
পৃষ্ঠা: ২০০
দাম: ৩১০ টাকা
স্টল: সন্দীপন ২২৬-২২৭
পৃথিবীর ইতিহাসে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর নেতৃত্ব অবিস্মরণীয়। নেতৃত্বের একটি সুন্দর কাঠামো তিনি দাঁড় করিয়েছেন। তাঁর নেতৃত্ব বিষয়ে সঠিক নির্দেশনা ও বাস্তবভিত্তিক অনুশীলন বিষয়ে রচিত হয়েছে ‘লীডারশীপ’ বইটি। রাসুল (সা.)-এর জীবন থেকে নেতৃত্বের গুণাবলি নিয়ে আমাদের বর্তমান পৃথিবীতে বাস্তবায়ন করার ফর্মুলা ও উদাহরণ পেশ করা হয়েছে বইয়ে। লেখক মুজাহিদ রাসেল চট্টগ্রামের আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামিক স্টাডিজে মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন।
মিটিং মুহাম্মাদ
লেখক: ওমর সুলেইমান
অনুবাদক: আজাদ চৌধুরী
প্রকাশক: জ্ঞানকোষ প্রকাশনী
পৃষ্ঠা: ১৯২
দাম: ৪০০
স্টল: জ্ঞানকোষ প্রকাশনী ১২
রাসুল (সা.)-এর নামাজ, খুতবা ও প্রার্থনা কেমন ছিল? কেমন ছিল এতিম, দুস্থ, ক্রীতদাস ও নিপীড়িতের প্রতি তাঁর সমবেদনা? তাঁর রাগ, হাসি এবং শিশু ও বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রতি তাঁর আচরণ কেমন ছিল? ক্ষুধা ও যুদ্ধের সময়ে তাঁর কী ভূমিকা ছিল? এসব প্রশ্নের উত্তর জানা যাবে ‘মিটিং মুহাম্মাদ’ বইয়ে। ইংরেজি ভাষায় লিখিত বইটি বিশ্বজুড়ে পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করেছে। বইটি লিখেছেন আমেরিকান ইসলামি চিন্তাবিদ ওমর সুলেইমান। তিনি ইয়াকিন ইনস্টিটিউট ফর ইসলামিক রিসার্চের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের সাউদার্ন মেথোডিস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজেও তিনি পাঠদান করেন। বইটির বাংলা অনুবাদ করেছেন আজাদ চৌধুরী।
ছোটদের নবি-রাসূল সিরিজ
লেখক: হোসাইন-এ-তানভীর
প্রকাশক: সত্যায়ন প্রকাশন
পৃষ্ঠা: ১৪৪
দাম: ৮৫০
স্টল: সত্যায়ন ৩০৪
বাংলা ভাষায় শিশু-কিশোর ও ছোটদের উপযোগী অল্পসংখ্যক নবীজীবনী রচিত হয়েছে। প্রয়োজনের তুলনায় তা খুবই কম। এ প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে সত্যায়ন প্রকাশন নবীদের বিশুদ্ধ ঘটনাগুলো নিয়ে ছোটদের জন্য প্রকাশ করেছে ‘ছোটদের নবি-রাসূল সিরিজ’। ২৫ জন নবীর নানা ঘটনা নিয়ে সিরিজের বইগুলো সাজানো হয়েছে। সহজ-সরল ভাষায় গল্পে গল্পে চমৎকার ঢঙে তাঁদের জীবনের সৌন্দর্যগুলো তুলে ধরা হয়েছে। রঙিন ছবি ও মানচিত্রে বইয়ের অলংকরণ করা হয়েছে। সিরিজটি লিখেছেন হোসাইন-এ-তানভীর এবং সম্পাদনা করেছেন ড. মিজানুর রহমান আজহারি।

আল্লাহর পরে শ্রেষ্ঠ যিনি (২য় খণ্ড)
লেখক: মাওলানা ফরীদ উদ্দীন মাসউদ
প্রকাশক: পাথেয় পাবলিকেশন্স
পৃষ্ঠা: ৫১০
দাম: ৮০০ টাকা
এবারের বইমেলায় প্রকাশিত অন্যতম মৌলিক সিরাতগ্রন্থ ‘আল্লাহর পরে শ্রেষ্ঠ যিনি’ ২য় খণ্ড। বইটির রচয়িতা ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানের গ্র্যান্ড ইমাম মাওলানা ফরীদ উদ্দীন মাসউদ। লেখকের ক্ষুরধার লেখনী পাঠকমহলে বেশ সমাদৃত। পাঠকের কাছে তাঁর সুখদ গদ্যের সুনাম আছে। এ বই সাবলীল ভাষায় চমৎকার গদ্যে লেখা হয়েছে। এর আগে বইটির ১ম খণ্ড প্রকাশিত হয়। ২য় খণ্ডে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর মদিনাকেন্দ্রিক জীবনী তুলে ধরা হয়েছে। প্রথম খণ্ডে ছিল জন্ম থেকে মদিনায় হিজরতের আগের ঘটনাবলি। হার্ড কভারের রুচিশীল বাঁধাই ও মানসম্মত মুদ্রণে প্রকাশিত বইটি বাংলার পাঠকসমাজকে সমৃদ্ধ করবে। বইটি পরিবেশন করছে সুলতানস। পাথেয় পাবলিকেশন্স, খিলগাঁও, চৌধুরীপাড়া, ইকরা বাংলাদেশ কমপ্লেক্স, রকমারি ডটকম, ওয়াফিলাইফ ডটকমসহ অনলাইন প্ল্যাটফর্মেও বইটি পাওয়া যাবে।
লীডারশীপ
লেখক: মুজাহিদ রাসেল
প্রকাশক: সন্দীপন প্রকাশন
পৃষ্ঠা: ২০০
দাম: ৩১০ টাকা
স্টল: সন্দীপন ২২৬-২২৭
পৃথিবীর ইতিহাসে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর নেতৃত্ব অবিস্মরণীয়। নেতৃত্বের একটি সুন্দর কাঠামো তিনি দাঁড় করিয়েছেন। তাঁর নেতৃত্ব বিষয়ে সঠিক নির্দেশনা ও বাস্তবভিত্তিক অনুশীলন বিষয়ে রচিত হয়েছে ‘লীডারশীপ’ বইটি। রাসুল (সা.)-এর জীবন থেকে নেতৃত্বের গুণাবলি নিয়ে আমাদের বর্তমান পৃথিবীতে বাস্তবায়ন করার ফর্মুলা ও উদাহরণ পেশ করা হয়েছে বইয়ে। লেখক মুজাহিদ রাসেল চট্টগ্রামের আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামিক স্টাডিজে মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন।
মিটিং মুহাম্মাদ
লেখক: ওমর সুলেইমান
অনুবাদক: আজাদ চৌধুরী
প্রকাশক: জ্ঞানকোষ প্রকাশনী
পৃষ্ঠা: ১৯২
দাম: ৪০০
স্টল: জ্ঞানকোষ প্রকাশনী ১২
রাসুল (সা.)-এর নামাজ, খুতবা ও প্রার্থনা কেমন ছিল? কেমন ছিল এতিম, দুস্থ, ক্রীতদাস ও নিপীড়িতের প্রতি তাঁর সমবেদনা? তাঁর রাগ, হাসি এবং শিশু ও বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রতি তাঁর আচরণ কেমন ছিল? ক্ষুধা ও যুদ্ধের সময়ে তাঁর কী ভূমিকা ছিল? এসব প্রশ্নের উত্তর জানা যাবে ‘মিটিং মুহাম্মাদ’ বইয়ে। ইংরেজি ভাষায় লিখিত বইটি বিশ্বজুড়ে পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করেছে। বইটি লিখেছেন আমেরিকান ইসলামি চিন্তাবিদ ওমর সুলেইমান। তিনি ইয়াকিন ইনস্টিটিউট ফর ইসলামিক রিসার্চের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের সাউদার্ন মেথোডিস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজেও তিনি পাঠদান করেন। বইটির বাংলা অনুবাদ করেছেন আজাদ চৌধুরী।
ছোটদের নবি-রাসূল সিরিজ
লেখক: হোসাইন-এ-তানভীর
প্রকাশক: সত্যায়ন প্রকাশন
পৃষ্ঠা: ১৪৪
দাম: ৮৫০
স্টল: সত্যায়ন ৩০৪
বাংলা ভাষায় শিশু-কিশোর ও ছোটদের উপযোগী অল্পসংখ্যক নবীজীবনী রচিত হয়েছে। প্রয়োজনের তুলনায় তা খুবই কম। এ প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে সত্যায়ন প্রকাশন নবীদের বিশুদ্ধ ঘটনাগুলো নিয়ে ছোটদের জন্য প্রকাশ করেছে ‘ছোটদের নবি-রাসূল সিরিজ’। ২৫ জন নবীর নানা ঘটনা নিয়ে সিরিজের বইগুলো সাজানো হয়েছে। সহজ-সরল ভাষায় গল্পে গল্পে চমৎকার ঢঙে তাঁদের জীবনের সৌন্দর্যগুলো তুলে ধরা হয়েছে। রঙিন ছবি ও মানচিত্রে বইয়ের অলংকরণ করা হয়েছে। সিরিজটি লিখেছেন হোসাইন-এ-তানভীর এবং সম্পাদনা করেছেন ড. মিজানুর রহমান আজহারি।
আমজাদ ইউনুস

আল্লাহর পরে শ্রেষ্ঠ যিনি (২য় খণ্ড)
লেখক: মাওলানা ফরীদ উদ্দীন মাসউদ
প্রকাশক: পাথেয় পাবলিকেশন্স
পৃষ্ঠা: ৫১০
দাম: ৮০০ টাকা
এবারের বইমেলায় প্রকাশিত অন্যতম মৌলিক সিরাতগ্রন্থ ‘আল্লাহর পরে শ্রেষ্ঠ যিনি’ ২য় খণ্ড। বইটির রচয়িতা ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানের গ্র্যান্ড ইমাম মাওলানা ফরীদ উদ্দীন মাসউদ। লেখকের ক্ষুরধার লেখনী পাঠকমহলে বেশ সমাদৃত। পাঠকের কাছে তাঁর সুখদ গদ্যের সুনাম আছে। এ বই সাবলীল ভাষায় চমৎকার গদ্যে লেখা হয়েছে। এর আগে বইটির ১ম খণ্ড প্রকাশিত হয়। ২য় খণ্ডে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর মদিনাকেন্দ্রিক জীবনী তুলে ধরা হয়েছে। প্রথম খণ্ডে ছিল জন্ম থেকে মদিনায় হিজরতের আগের ঘটনাবলি। হার্ড কভারের রুচিশীল বাঁধাই ও মানসম্মত মুদ্রণে প্রকাশিত বইটি বাংলার পাঠকসমাজকে সমৃদ্ধ করবে। বইটি পরিবেশন করছে সুলতানস। পাথেয় পাবলিকেশন্স, খিলগাঁও, চৌধুরীপাড়া, ইকরা বাংলাদেশ কমপ্লেক্স, রকমারি ডটকম, ওয়াফিলাইফ ডটকমসহ অনলাইন প্ল্যাটফর্মেও বইটি পাওয়া যাবে।
লীডারশীপ
লেখক: মুজাহিদ রাসেল
প্রকাশক: সন্দীপন প্রকাশন
পৃষ্ঠা: ২০০
দাম: ৩১০ টাকা
স্টল: সন্দীপন ২২৬-২২৭
পৃথিবীর ইতিহাসে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর নেতৃত্ব অবিস্মরণীয়। নেতৃত্বের একটি সুন্দর কাঠামো তিনি দাঁড় করিয়েছেন। তাঁর নেতৃত্ব বিষয়ে সঠিক নির্দেশনা ও বাস্তবভিত্তিক অনুশীলন বিষয়ে রচিত হয়েছে ‘লীডারশীপ’ বইটি। রাসুল (সা.)-এর জীবন থেকে নেতৃত্বের গুণাবলি নিয়ে আমাদের বর্তমান পৃথিবীতে বাস্তবায়ন করার ফর্মুলা ও উদাহরণ পেশ করা হয়েছে বইয়ে। লেখক মুজাহিদ রাসেল চট্টগ্রামের আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামিক স্টাডিজে মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন।
মিটিং মুহাম্মাদ
লেখক: ওমর সুলেইমান
অনুবাদক: আজাদ চৌধুরী
প্রকাশক: জ্ঞানকোষ প্রকাশনী
পৃষ্ঠা: ১৯২
দাম: ৪০০
স্টল: জ্ঞানকোষ প্রকাশনী ১২
রাসুল (সা.)-এর নামাজ, খুতবা ও প্রার্থনা কেমন ছিল? কেমন ছিল এতিম, দুস্থ, ক্রীতদাস ও নিপীড়িতের প্রতি তাঁর সমবেদনা? তাঁর রাগ, হাসি এবং শিশু ও বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রতি তাঁর আচরণ কেমন ছিল? ক্ষুধা ও যুদ্ধের সময়ে তাঁর কী ভূমিকা ছিল? এসব প্রশ্নের উত্তর জানা যাবে ‘মিটিং মুহাম্মাদ’ বইয়ে। ইংরেজি ভাষায় লিখিত বইটি বিশ্বজুড়ে পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করেছে। বইটি লিখেছেন আমেরিকান ইসলামি চিন্তাবিদ ওমর সুলেইমান। তিনি ইয়াকিন ইনস্টিটিউট ফর ইসলামিক রিসার্চের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের সাউদার্ন মেথোডিস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজেও তিনি পাঠদান করেন। বইটির বাংলা অনুবাদ করেছেন আজাদ চৌধুরী।
ছোটদের নবি-রাসূল সিরিজ
লেখক: হোসাইন-এ-তানভীর
প্রকাশক: সত্যায়ন প্রকাশন
পৃষ্ঠা: ১৪৪
দাম: ৮৫০
স্টল: সত্যায়ন ৩০৪
বাংলা ভাষায় শিশু-কিশোর ও ছোটদের উপযোগী অল্পসংখ্যক নবীজীবনী রচিত হয়েছে। প্রয়োজনের তুলনায় তা খুবই কম। এ প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে সত্যায়ন প্রকাশন নবীদের বিশুদ্ধ ঘটনাগুলো নিয়ে ছোটদের জন্য প্রকাশ করেছে ‘ছোটদের নবি-রাসূল সিরিজ’। ২৫ জন নবীর নানা ঘটনা নিয়ে সিরিজের বইগুলো সাজানো হয়েছে। সহজ-সরল ভাষায় গল্পে গল্পে চমৎকার ঢঙে তাঁদের জীবনের সৌন্দর্যগুলো তুলে ধরা হয়েছে। রঙিন ছবি ও মানচিত্রে বইয়ের অলংকরণ করা হয়েছে। সিরিজটি লিখেছেন হোসাইন-এ-তানভীর এবং সম্পাদনা করেছেন ড. মিজানুর রহমান আজহারি।

আল্লাহর পরে শ্রেষ্ঠ যিনি (২য় খণ্ড)
লেখক: মাওলানা ফরীদ উদ্দীন মাসউদ
প্রকাশক: পাথেয় পাবলিকেশন্স
পৃষ্ঠা: ৫১০
দাম: ৮০০ টাকা
এবারের বইমেলায় প্রকাশিত অন্যতম মৌলিক সিরাতগ্রন্থ ‘আল্লাহর পরে শ্রেষ্ঠ যিনি’ ২য় খণ্ড। বইটির রচয়িতা ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানের গ্র্যান্ড ইমাম মাওলানা ফরীদ উদ্দীন মাসউদ। লেখকের ক্ষুরধার লেখনী পাঠকমহলে বেশ সমাদৃত। পাঠকের কাছে তাঁর সুখদ গদ্যের সুনাম আছে। এ বই সাবলীল ভাষায় চমৎকার গদ্যে লেখা হয়েছে। এর আগে বইটির ১ম খণ্ড প্রকাশিত হয়। ২য় খণ্ডে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর মদিনাকেন্দ্রিক জীবনী তুলে ধরা হয়েছে। প্রথম খণ্ডে ছিল জন্ম থেকে মদিনায় হিজরতের আগের ঘটনাবলি। হার্ড কভারের রুচিশীল বাঁধাই ও মানসম্মত মুদ্রণে প্রকাশিত বইটি বাংলার পাঠকসমাজকে সমৃদ্ধ করবে। বইটি পরিবেশন করছে সুলতানস। পাথেয় পাবলিকেশন্স, খিলগাঁও, চৌধুরীপাড়া, ইকরা বাংলাদেশ কমপ্লেক্স, রকমারি ডটকম, ওয়াফিলাইফ ডটকমসহ অনলাইন প্ল্যাটফর্মেও বইটি পাওয়া যাবে।
লীডারশীপ
লেখক: মুজাহিদ রাসেল
প্রকাশক: সন্দীপন প্রকাশন
পৃষ্ঠা: ২০০
দাম: ৩১০ টাকা
স্টল: সন্দীপন ২২৬-২২৭
পৃথিবীর ইতিহাসে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর নেতৃত্ব অবিস্মরণীয়। নেতৃত্বের একটি সুন্দর কাঠামো তিনি দাঁড় করিয়েছেন। তাঁর নেতৃত্ব বিষয়ে সঠিক নির্দেশনা ও বাস্তবভিত্তিক অনুশীলন বিষয়ে রচিত হয়েছে ‘লীডারশীপ’ বইটি। রাসুল (সা.)-এর জীবন থেকে নেতৃত্বের গুণাবলি নিয়ে আমাদের বর্তমান পৃথিবীতে বাস্তবায়ন করার ফর্মুলা ও উদাহরণ পেশ করা হয়েছে বইয়ে। লেখক মুজাহিদ রাসেল চট্টগ্রামের আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামিক স্টাডিজে মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন।
মিটিং মুহাম্মাদ
লেখক: ওমর সুলেইমান
অনুবাদক: আজাদ চৌধুরী
প্রকাশক: জ্ঞানকোষ প্রকাশনী
পৃষ্ঠা: ১৯২
দাম: ৪০০
স্টল: জ্ঞানকোষ প্রকাশনী ১২
রাসুল (সা.)-এর নামাজ, খুতবা ও প্রার্থনা কেমন ছিল? কেমন ছিল এতিম, দুস্থ, ক্রীতদাস ও নিপীড়িতের প্রতি তাঁর সমবেদনা? তাঁর রাগ, হাসি এবং শিশু ও বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রতি তাঁর আচরণ কেমন ছিল? ক্ষুধা ও যুদ্ধের সময়ে তাঁর কী ভূমিকা ছিল? এসব প্রশ্নের উত্তর জানা যাবে ‘মিটিং মুহাম্মাদ’ বইয়ে। ইংরেজি ভাষায় লিখিত বইটি বিশ্বজুড়ে পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করেছে। বইটি লিখেছেন আমেরিকান ইসলামি চিন্তাবিদ ওমর সুলেইমান। তিনি ইয়াকিন ইনস্টিটিউট ফর ইসলামিক রিসার্চের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের সাউদার্ন মেথোডিস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজেও তিনি পাঠদান করেন। বইটির বাংলা অনুবাদ করেছেন আজাদ চৌধুরী।
ছোটদের নবি-রাসূল সিরিজ
লেখক: হোসাইন-এ-তানভীর
প্রকাশক: সত্যায়ন প্রকাশন
পৃষ্ঠা: ১৪৪
দাম: ৮৫০
স্টল: সত্যায়ন ৩০৪
বাংলা ভাষায় শিশু-কিশোর ও ছোটদের উপযোগী অল্পসংখ্যক নবীজীবনী রচিত হয়েছে। প্রয়োজনের তুলনায় তা খুবই কম। এ প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে সত্যায়ন প্রকাশন নবীদের বিশুদ্ধ ঘটনাগুলো নিয়ে ছোটদের জন্য প্রকাশ করেছে ‘ছোটদের নবি-রাসূল সিরিজ’। ২৫ জন নবীর নানা ঘটনা নিয়ে সিরিজের বইগুলো সাজানো হয়েছে। সহজ-সরল ভাষায় গল্পে গল্পে চমৎকার ঢঙে তাঁদের জীবনের সৌন্দর্যগুলো তুলে ধরা হয়েছে। রঙিন ছবি ও মানচিত্রে বইয়ের অলংকরণ করা হয়েছে। সিরিজটি লিখেছেন হোসাইন-এ-তানভীর এবং সম্পাদনা করেছেন ড. মিজানুর রহমান আজহারি।

শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বোর্ডের মোহাম্মদপুরের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের শায়খুল কোরআন মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই ফল প্রকাশ করা হয়। একই সঙ্গে অনুষ্ঠানে জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগে
একটি সম্ভ্রান্ত আলেম পরিবারের সন্তান থেকে শুরু করে রাজপথের আপসহীন বক্তা—শরিফ ওসমান হাদির শিকড় প্রোথিত ছিল ধর্মীয় শিক্ষার গভীরে। ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার খাসমহল এলাকায় এক সম্ভ্রান্ত আলেম পরিবারে তাঁর জন্ম। তাঁর বাবা প্রয়াত মাওলানা আব্দুল হাদি ছিলেন একজন নিবেদিতপ্রাণ মাদ্রাসাশিক্ষক।
৯ ঘণ্টা আগে
জানাজা ও দাফনকার্যে অংশগ্রহণের লাভ সম্পর্কে হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি (আল্লাহর প্রতি) বিশ্বাস রেখে এবং নেকির আশা রেখে কোনো মুসলমানের জানাজার সঙ্গে যাবে এবং তার জানাজার নামাজ আদায় করবে এবং দাফন করা পর্যন্ত তার সঙ্গে থাকবে, সে দুই কিরাত...
১৪ ঘণ্টা আগে
মৃত্যু এক অনিবার্য ও চিরন্তন সত্য। এই ধরণির ক্ষণস্থায়ী সফর শেষ করে প্রত্যেক মানুষকে মৃত্যুর অমীয় স্বাদ গ্রহণ করতে হয় এবং প্রবেশ করতে হয় অনন্তকালের আবাসে। এই চিরসত্য মৃত্যুকে ঘিরে মানুষের জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই, তবে ইসলামের দৃষ্টিতে মৃত্যুপরবর্তী জীবনই হলো প্রকৃত জীবনের সূচনা।
১৬ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

নূরানী তালিমুল কুরআন বোর্ড বাংলাদেশ (এনটিকিউবি) পরিচালিত তৃতীয় শ্রেণির ১৯তম সমাপনী পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বোর্ডের মোহাম্মদপুরের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের শায়খুল কোরআন মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই ফল প্রকাশ করা হয়। একই সঙ্গে অনুষ্ঠানে জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বোর্ডের পরিচালক মাওলানা কালিমুল্লাহ জামিল হুসাইন।
দেশের মোট ১ হাজার ১২টি কেন্দ্রে গত ২৯ নভেম্বর দেশব্যাপী একযোগে এই সমাপনী পরীক্ষা শুরু হয়ে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলে। এতে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৬৩ হাজার ৫৩২ এবং পাসের হার ৯০ দশমিক ৩৬ শতাংশ।
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা কালিমুল্লাহ জামিল হুসাইন বলেন, ‘দেশব্যাপী তরুণ আলেমদের কাছে অনুরোধ করছি, একটি নীরব সাধনায় নিজেদের আত্মনিয়োগ করতে হবে। তা হচ্ছে প্রতিটি গ্রামে-পাড়া-মহল্লায় নূরানি মাদ্রাসা, নূরানি স্কুল, নূরানি মক্তব ও ইসলামিক স্কুল প্রতিষ্ঠা করা। আমাদের প্রতিটি সন্তানের কাছে দ্বীন শেখাকে সহজ থেকে সহজতর করতে হবে।’
পরীক্ষা বাস্তবায়ন কমিটির মহাসচিব ইসমাইল বেলায়েত হুসাইন বলেন, ‘শিশুরা কাঁচা মাটির মতো। তাদের যেভাবে গড়ে তুলবেন, তারা সেভাবেই গড়ে উঠবে। আমরা দ্বীন ধর্ম ও মাতৃভূমির ভালোবাসায় সন্তানদের গড়ে তুলি। সুনাগরিক ও দেশপ্রেমিক প্রজন্ম গড়ে তুলতে কাজ করে নূরানী বোর্ড।’
এদিকে অনুষ্ঠানে তরুণদের জন্য ‘শায়খুল কোরআন আল্লামা কারি বেলায়েত হুসাইন (রহ.) স্কলারশিপ’-এরও ঘোষণা দেওয়া হয়। ১০ লাখ টাকা সমমূল্যের এই স্কলারশিপ পাবেন ১০০ তরুণ। মনোনীত ১০০ তরুণ ১০ হাজার টাকা সমমূল্যের নূরানি মুয়াল্লিম প্রশিক্ষণ কোর্সটি বিনা মূল্যে করতে পারবেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা আবু বকর, মাওলানা তারেক হুসাইনসহ নূরানী তালিমুল কুরআন বোর্ডের কর্মকর্তা ও দায়িত্বশীলেরা।
প্রসঙ্গত, শায়খুল কোরআন আল্লামা কারি বেলায়েত হুসাইন (রহ.) প্রতিষ্ঠিত এই বোর্ডটি দীর্ঘদিন ধরে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে শহরাঞ্চলেও শিশু শিক্ষায় অনন্য ভূমিকা পালন করে আসছে। বর্তমানে এই ধারার হাজার হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সারা দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

নূরানী তালিমুল কুরআন বোর্ড বাংলাদেশ (এনটিকিউবি) পরিচালিত তৃতীয় শ্রেণির ১৯তম সমাপনী পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বোর্ডের মোহাম্মদপুরের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের শায়খুল কোরআন মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই ফল প্রকাশ করা হয়। একই সঙ্গে অনুষ্ঠানে জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বোর্ডের পরিচালক মাওলানা কালিমুল্লাহ জামিল হুসাইন।
দেশের মোট ১ হাজার ১২টি কেন্দ্রে গত ২৯ নভেম্বর দেশব্যাপী একযোগে এই সমাপনী পরীক্ষা শুরু হয়ে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলে। এতে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৬৩ হাজার ৫৩২ এবং পাসের হার ৯০ দশমিক ৩৬ শতাংশ।
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা কালিমুল্লাহ জামিল হুসাইন বলেন, ‘দেশব্যাপী তরুণ আলেমদের কাছে অনুরোধ করছি, একটি নীরব সাধনায় নিজেদের আত্মনিয়োগ করতে হবে। তা হচ্ছে প্রতিটি গ্রামে-পাড়া-মহল্লায় নূরানি মাদ্রাসা, নূরানি স্কুল, নূরানি মক্তব ও ইসলামিক স্কুল প্রতিষ্ঠা করা। আমাদের প্রতিটি সন্তানের কাছে দ্বীন শেখাকে সহজ থেকে সহজতর করতে হবে।’
পরীক্ষা বাস্তবায়ন কমিটির মহাসচিব ইসমাইল বেলায়েত হুসাইন বলেন, ‘শিশুরা কাঁচা মাটির মতো। তাদের যেভাবে গড়ে তুলবেন, তারা সেভাবেই গড়ে উঠবে। আমরা দ্বীন ধর্ম ও মাতৃভূমির ভালোবাসায় সন্তানদের গড়ে তুলি। সুনাগরিক ও দেশপ্রেমিক প্রজন্ম গড়ে তুলতে কাজ করে নূরানী বোর্ড।’
এদিকে অনুষ্ঠানে তরুণদের জন্য ‘শায়খুল কোরআন আল্লামা কারি বেলায়েত হুসাইন (রহ.) স্কলারশিপ’-এরও ঘোষণা দেওয়া হয়। ১০ লাখ টাকা সমমূল্যের এই স্কলারশিপ পাবেন ১০০ তরুণ। মনোনীত ১০০ তরুণ ১০ হাজার টাকা সমমূল্যের নূরানি মুয়াল্লিম প্রশিক্ষণ কোর্সটি বিনা মূল্যে করতে পারবেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা আবু বকর, মাওলানা তারেক হুসাইনসহ নূরানী তালিমুল কুরআন বোর্ডের কর্মকর্তা ও দায়িত্বশীলেরা।
প্রসঙ্গত, শায়খুল কোরআন আল্লামা কারি বেলায়েত হুসাইন (রহ.) প্রতিষ্ঠিত এই বোর্ডটি দীর্ঘদিন ধরে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে শহরাঞ্চলেও শিশু শিক্ষায় অনন্য ভূমিকা পালন করে আসছে। বর্তমানে এই ধারার হাজার হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সারা দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

মুসলমানদের জীবনে মহানবী (সা.)-এর জীবনী হিদায়াত ও কল্যাণের ফল্গুধারা। পৃথিবীর ইতিহাসে তিনিই একমাত্র ব্যক্তি, যাঁর জীবনের কথা সবচেয়ে বেশিবার সংকলিত হয়েছে। সেই ধারাবাহিকতায় বাংলা ভাষায়ও তাঁর জীবনী নিয়ে প্রতিবছর বিভিন্ন বই রচিত হয়
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
একটি সম্ভ্রান্ত আলেম পরিবারের সন্তান থেকে শুরু করে রাজপথের আপসহীন বক্তা—শরিফ ওসমান হাদির শিকড় প্রোথিত ছিল ধর্মীয় শিক্ষার গভীরে। ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার খাসমহল এলাকায় এক সম্ভ্রান্ত আলেম পরিবারে তাঁর জন্ম। তাঁর বাবা প্রয়াত মাওলানা আব্দুল হাদি ছিলেন একজন নিবেদিতপ্রাণ মাদ্রাসাশিক্ষক।
৯ ঘণ্টা আগে
জানাজা ও দাফনকার্যে অংশগ্রহণের লাভ সম্পর্কে হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি (আল্লাহর প্রতি) বিশ্বাস রেখে এবং নেকির আশা রেখে কোনো মুসলমানের জানাজার সঙ্গে যাবে এবং তার জানাজার নামাজ আদায় করবে এবং দাফন করা পর্যন্ত তার সঙ্গে থাকবে, সে দুই কিরাত...
১৪ ঘণ্টা আগে
মৃত্যু এক অনিবার্য ও চিরন্তন সত্য। এই ধরণির ক্ষণস্থায়ী সফর শেষ করে প্রত্যেক মানুষকে মৃত্যুর অমীয় স্বাদ গ্রহণ করতে হয় এবং প্রবেশ করতে হয় অনন্তকালের আবাসে। এই চিরসত্য মৃত্যুকে ঘিরে মানুষের জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই, তবে ইসলামের দৃষ্টিতে মৃত্যুপরবর্তী জীবনই হলো প্রকৃত জীবনের সূচনা।
১৬ ঘণ্টা আগেকাউসার লাবীব

একটি সম্ভ্রান্ত আলেম পরিবারের সন্তান থেকে শুরু করে রাজপথের আপসহীন বক্তা—শরিফ ওসমান হাদির শিকড় প্রোথিত ছিল ধর্মীয় শিক্ষার গভীরে। ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার খাসমহল এলাকায় এক সম্ভ্রান্ত আলেম পরিবারে তাঁর জন্ম। তাঁর বাবা প্রয়াত মাওলানা আব্দুল হাদি ছিলেন একজন নিবেদিতপ্রাণ মাদ্রাসাশিক্ষক। তিন ভাই ও তিন বোনের মধ্যে ওসমান হাদি ছিলেন সবার ছোট। পরিবারের প্রত্যেক সদস্য আলেম বা দ্বীনি শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত, যা ওসমান হাদির চিন্তা ও চরিত্রে এনেছিল দৃঢ় নৈতিক ভিত্তি।
তাঁর বড় ভাই মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক বরিশালের ঐতিহ্যবাহী শরফুদ্দীন আহমেদ সেন্টু জামে মসজিদের খতিব; মেজো ভাই মাওলানা ওমর ফারুক একজন ব্যবসায়ী। তাঁর তিন ভগ্নিপতিও মাদ্রাসায় শিক্ষকতা ও ইমামতির সঙ্গে যুক্ত, যাঁরা স্থানীয় পর্যায়ে অত্যন্ত সম্মানিত।
ওসমান হাদির শিক্ষাজীবনের শুরু ঝালকাঠির বিখ্যাত এন এস কামিল মাদ্রাসায়। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি ছিলেন তুখোড় মেধাবী এবং অসাধারণ বক্তা। অন্যায়ের প্রতিবাদ করার স্পৃহা তাঁর মধ্যে কাজ করত শৈশব থেকেই। এক সাক্ষাৎকারে তিনি অত্যন্ত গর্বের সঙ্গে তাঁর প্রিয় মাদ্রাসার স্মৃতিচারণা করেছিলেন।
ওসমান হাদি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আমাকে এটা যদি কেউ জিজ্ঞেস করে—আল্লাহ যদি আমাকে আবারও দুনিয়ায় পাঠায়, আমি কয়টা জিনিস চাইব। আমি প্রথমেই বলব—ইন্টার পর্যন্ত যে মাদ্রাসাটায় পড়েছি, সেই মাদ্রাসায় আবার আমি পড়তে চাইব। বাংলাদেশে এটা কেউ চিন্তাও করতে পারবে না যে মাদ্রাসায় রবীন্দ্রনাথের নাটক মঞ্চস্থ হয়। আমি যখন চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ি; তখন ঝালকাঠি থেকে ঢাকায় জাতীয় পর্যায়ে অনেকবার বিতর্ক, আবৃত্তি, বক্তৃতা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে এসেছি এবং স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা মিলিয়ে আমি অনেকবার ফার্স্ট হয়েছি।’
ওই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, ‘এটা শুধু আমি না, ওই প্রতিষ্ঠানের আমার অনেক ছোট ভাই, বন্ধু জাতীয় পর্যায়ের এমন প্রচুর পুরস্কার পেত। আমাদের এমনভাবে কালচারাল নার্সিং হতো—রবীন্দ্রসংগীত, নজরুলসংগীত, জারি, ভাটিয়ালি আমরা গাইতাম। যেহেতু মাদ্রাসা, তাই একমাত্র নৃত্যটা হতো না।’
মাদ্রাসার গণ্ডি পেরিয়ে ওসমান হাদি ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে (২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষ)। বিশ্ববিদ্যালয়জীবনেও তিনি মেধার স্বাক্ষর রাখেন। জীবনসংগ্রামে টিকে থাকতে তিনি প্রাইভেট পড়িয়েছেন, সাইফুর’সসহ বিভিন্ন নামী প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করেছেন। সর্বশেষ তিনি ইউনিভার্সিটি অব স্কলারসে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা তাঁকে সাধারণ মানুষের হৃদয়ে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যায়। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে তাঁর সাহসী ভূমিকা এবং পরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে টক শো ও সভা-সমাবেশে তাঁর যুক্তিপূর্ণ ও ঝাঁজালো বক্তব্য তাঁকে অনেক তরুণের আইকন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।
১২ ডিসেম্বর জুমার নামাজের পর রাজধানীর বিজয়নগর পানির ট্যাংক এলাকায় রিকশায় যাওয়ার সময় মোটরসাইকেলে আসা দুই দুর্বৃত্ত তাঁকে লক্ষ্য করে খুব কাছ থেকে গুলি করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল এবং পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হলেও মৃত্যুর কাছে হার মানেন তিনি। ১৮ ডিসেম্বর রাত পৌনে ১০টায় সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
গুলিবিদ্ধ হওয়ার মাত্র এক মাস আগে নভেম্বর মাসে ওসমান হাদি নিজের জীবনের ঝুঁকির কথা প্রকাশ্যে জানিয়েছিলেন। দেশি-বিদেশি অসংখ্য নম্বর থেকে আসা প্রাণনাশের হুমকির কথা উল্লেখ করে তিনি লিখেছিলেন—‘জীবননাশের আশঙ্কা সত্ত্বেও ইনসাফের লড়াই থেকে আমি পিছিয়ে যাব না।’

একটি সম্ভ্রান্ত আলেম পরিবারের সন্তান থেকে শুরু করে রাজপথের আপসহীন বক্তা—শরিফ ওসমান হাদির শিকড় প্রোথিত ছিল ধর্মীয় শিক্ষার গভীরে। ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার খাসমহল এলাকায় এক সম্ভ্রান্ত আলেম পরিবারে তাঁর জন্ম। তাঁর বাবা প্রয়াত মাওলানা আব্দুল হাদি ছিলেন একজন নিবেদিতপ্রাণ মাদ্রাসাশিক্ষক। তিন ভাই ও তিন বোনের মধ্যে ওসমান হাদি ছিলেন সবার ছোট। পরিবারের প্রত্যেক সদস্য আলেম বা দ্বীনি শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত, যা ওসমান হাদির চিন্তা ও চরিত্রে এনেছিল দৃঢ় নৈতিক ভিত্তি।
তাঁর বড় ভাই মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক বরিশালের ঐতিহ্যবাহী শরফুদ্দীন আহমেদ সেন্টু জামে মসজিদের খতিব; মেজো ভাই মাওলানা ওমর ফারুক একজন ব্যবসায়ী। তাঁর তিন ভগ্নিপতিও মাদ্রাসায় শিক্ষকতা ও ইমামতির সঙ্গে যুক্ত, যাঁরা স্থানীয় পর্যায়ে অত্যন্ত সম্মানিত।
ওসমান হাদির শিক্ষাজীবনের শুরু ঝালকাঠির বিখ্যাত এন এস কামিল মাদ্রাসায়। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি ছিলেন তুখোড় মেধাবী এবং অসাধারণ বক্তা। অন্যায়ের প্রতিবাদ করার স্পৃহা তাঁর মধ্যে কাজ করত শৈশব থেকেই। এক সাক্ষাৎকারে তিনি অত্যন্ত গর্বের সঙ্গে তাঁর প্রিয় মাদ্রাসার স্মৃতিচারণা করেছিলেন।
ওসমান হাদি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আমাকে এটা যদি কেউ জিজ্ঞেস করে—আল্লাহ যদি আমাকে আবারও দুনিয়ায় পাঠায়, আমি কয়টা জিনিস চাইব। আমি প্রথমেই বলব—ইন্টার পর্যন্ত যে মাদ্রাসাটায় পড়েছি, সেই মাদ্রাসায় আবার আমি পড়তে চাইব। বাংলাদেশে এটা কেউ চিন্তাও করতে পারবে না যে মাদ্রাসায় রবীন্দ্রনাথের নাটক মঞ্চস্থ হয়। আমি যখন চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ি; তখন ঝালকাঠি থেকে ঢাকায় জাতীয় পর্যায়ে অনেকবার বিতর্ক, আবৃত্তি, বক্তৃতা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে এসেছি এবং স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা মিলিয়ে আমি অনেকবার ফার্স্ট হয়েছি।’
ওই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, ‘এটা শুধু আমি না, ওই প্রতিষ্ঠানের আমার অনেক ছোট ভাই, বন্ধু জাতীয় পর্যায়ের এমন প্রচুর পুরস্কার পেত। আমাদের এমনভাবে কালচারাল নার্সিং হতো—রবীন্দ্রসংগীত, নজরুলসংগীত, জারি, ভাটিয়ালি আমরা গাইতাম। যেহেতু মাদ্রাসা, তাই একমাত্র নৃত্যটা হতো না।’
মাদ্রাসার গণ্ডি পেরিয়ে ওসমান হাদি ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে (২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষ)। বিশ্ববিদ্যালয়জীবনেও তিনি মেধার স্বাক্ষর রাখেন। জীবনসংগ্রামে টিকে থাকতে তিনি প্রাইভেট পড়িয়েছেন, সাইফুর’সসহ বিভিন্ন নামী প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করেছেন। সর্বশেষ তিনি ইউনিভার্সিটি অব স্কলারসে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা তাঁকে সাধারণ মানুষের হৃদয়ে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যায়। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে তাঁর সাহসী ভূমিকা এবং পরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে টক শো ও সভা-সমাবেশে তাঁর যুক্তিপূর্ণ ও ঝাঁজালো বক্তব্য তাঁকে অনেক তরুণের আইকন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।
১২ ডিসেম্বর জুমার নামাজের পর রাজধানীর বিজয়নগর পানির ট্যাংক এলাকায় রিকশায় যাওয়ার সময় মোটরসাইকেলে আসা দুই দুর্বৃত্ত তাঁকে লক্ষ্য করে খুব কাছ থেকে গুলি করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল এবং পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হলেও মৃত্যুর কাছে হার মানেন তিনি। ১৮ ডিসেম্বর রাত পৌনে ১০টায় সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
গুলিবিদ্ধ হওয়ার মাত্র এক মাস আগে নভেম্বর মাসে ওসমান হাদি নিজের জীবনের ঝুঁকির কথা প্রকাশ্যে জানিয়েছিলেন। দেশি-বিদেশি অসংখ্য নম্বর থেকে আসা প্রাণনাশের হুমকির কথা উল্লেখ করে তিনি লিখেছিলেন—‘জীবননাশের আশঙ্কা সত্ত্বেও ইনসাফের লড়াই থেকে আমি পিছিয়ে যাব না।’

মুসলমানদের জীবনে মহানবী (সা.)-এর জীবনী হিদায়াত ও কল্যাণের ফল্গুধারা। পৃথিবীর ইতিহাসে তিনিই একমাত্র ব্যক্তি, যাঁর জীবনের কথা সবচেয়ে বেশিবার সংকলিত হয়েছে। সেই ধারাবাহিকতায় বাংলা ভাষায়ও তাঁর জীবনী নিয়ে প্রতিবছর বিভিন্ন বই রচিত হয়
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বোর্ডের মোহাম্মদপুরের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের শায়খুল কোরআন মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই ফল প্রকাশ করা হয়। একই সঙ্গে অনুষ্ঠানে জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগে
জানাজা ও দাফনকার্যে অংশগ্রহণের লাভ সম্পর্কে হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি (আল্লাহর প্রতি) বিশ্বাস রেখে এবং নেকির আশা রেখে কোনো মুসলমানের জানাজার সঙ্গে যাবে এবং তার জানাজার নামাজ আদায় করবে এবং দাফন করা পর্যন্ত তার সঙ্গে থাকবে, সে দুই কিরাত...
১৪ ঘণ্টা আগে
মৃত্যু এক অনিবার্য ও চিরন্তন সত্য। এই ধরণির ক্ষণস্থায়ী সফর শেষ করে প্রত্যেক মানুষকে মৃত্যুর অমীয় স্বাদ গ্রহণ করতে হয় এবং প্রবেশ করতে হয় অনন্তকালের আবাসে। এই চিরসত্য মৃত্যুকে ঘিরে মানুষের জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই, তবে ইসলামের দৃষ্টিতে মৃত্যুপরবর্তী জীবনই হলো প্রকৃত জীবনের সূচনা।
১৬ ঘণ্টা আগেআবরার নাঈম

দুনিয়ার সফরের শেষ গন্তব্য মৃত্যু। মৃত্যু এক অপ্রিয় সত্য, যা সুনিশ্চিত অনিবার্য ও অবশ্যম্ভাবী। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘প্রতিটি প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৮৫)
জানাজার নামাজ ফরজে কিফায়া। অর্থাৎ কোনো মুসলমান মারা গেলে মহল্লার অল্পসংখ্যক লোক জানাজার নামাজ আদায় করলে বাকিরা দায়িত্বমুক্ত হয়ে যাবে। এ ছাড়া একজন মুসলমানের ওপর অন্য মুসলমানের পাঁচটি হক আছে। এর মধ্যে মৃত ব্যক্তির জানাজায় অংশ নেওয়াও একটি হক।
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘এক মুসলমানের অধিকার অন্য মুসলমানের ওপর পাঁচটি: সালামের জবাব দেওয়া, রোগীকে দেখতে যাওয়া, জানাজার সঙ্গে যাওয়া, দাওয়াত কবুল করা এবং হাঁচি দিলে তার জবাব দেওয়া।’ (রিয়াদুস সলেহিন: ৯০০)
কোনো মুসলমানের জানাজায় অংশগ্রহণ ও তাকে কবরস্থ করা সমাজের মুসলমানদের ইমানি দায়িত্ব। পাশাপাশি এতে রয়েছে অধিক পরিমাণে সওয়াব। যদিও সবার অংশগ্রহণ জরুরি নয়। তাই বলে এমন সওয়াবের কাজ থেকে পিছিয়ে থাকা কখনোই সমীচীন নয়।
জানাজা ও দাফনকার্যে অংশগ্রহণের লাভ সম্পর্কে হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি (আল্লাহর প্রতি) বিশ্বাস রেখে এবং নেকির আশা রেখে কোনো মুসলমানের জানাজার সঙ্গে যাবে এবং তার জানাজার নামাজ আদায় করবে এবং দাফন করা পর্যন্ত তার সঙ্গে থাকবে, সে দুই কিরাত (পরিমাপের একক) সওয়াব নিয়ে (বাড়ি) ফিরবে। এক কিরাত উহুদ পাহাড়ের সমান। আর যে ব্যক্তি জানাজার নামাজ আদায় করে মৃতকে সমাধিস্থ করার আগেই ফিরে আসবে, সে এক কিরাত সওয়াব নিয়ে (বাড়ি) ফিরবে।’ (রিয়াদুস সলেহিন: ৯৩৫)

দুনিয়ার সফরের শেষ গন্তব্য মৃত্যু। মৃত্যু এক অপ্রিয় সত্য, যা সুনিশ্চিত অনিবার্য ও অবশ্যম্ভাবী। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘প্রতিটি প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৮৫)
জানাজার নামাজ ফরজে কিফায়া। অর্থাৎ কোনো মুসলমান মারা গেলে মহল্লার অল্পসংখ্যক লোক জানাজার নামাজ আদায় করলে বাকিরা দায়িত্বমুক্ত হয়ে যাবে। এ ছাড়া একজন মুসলমানের ওপর অন্য মুসলমানের পাঁচটি হক আছে। এর মধ্যে মৃত ব্যক্তির জানাজায় অংশ নেওয়াও একটি হক।
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘এক মুসলমানের অধিকার অন্য মুসলমানের ওপর পাঁচটি: সালামের জবাব দেওয়া, রোগীকে দেখতে যাওয়া, জানাজার সঙ্গে যাওয়া, দাওয়াত কবুল করা এবং হাঁচি দিলে তার জবাব দেওয়া।’ (রিয়াদুস সলেহিন: ৯০০)
কোনো মুসলমানের জানাজায় অংশগ্রহণ ও তাকে কবরস্থ করা সমাজের মুসলমানদের ইমানি দায়িত্ব। পাশাপাশি এতে রয়েছে অধিক পরিমাণে সওয়াব। যদিও সবার অংশগ্রহণ জরুরি নয়। তাই বলে এমন সওয়াবের কাজ থেকে পিছিয়ে থাকা কখনোই সমীচীন নয়।
জানাজা ও দাফনকার্যে অংশগ্রহণের লাভ সম্পর্কে হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি (আল্লাহর প্রতি) বিশ্বাস রেখে এবং নেকির আশা রেখে কোনো মুসলমানের জানাজার সঙ্গে যাবে এবং তার জানাজার নামাজ আদায় করবে এবং দাফন করা পর্যন্ত তার সঙ্গে থাকবে, সে দুই কিরাত (পরিমাপের একক) সওয়াব নিয়ে (বাড়ি) ফিরবে। এক কিরাত উহুদ পাহাড়ের সমান। আর যে ব্যক্তি জানাজার নামাজ আদায় করে মৃতকে সমাধিস্থ করার আগেই ফিরে আসবে, সে এক কিরাত সওয়াব নিয়ে (বাড়ি) ফিরবে।’ (রিয়াদুস সলেহিন: ৯৩৫)

মুসলমানদের জীবনে মহানবী (সা.)-এর জীবনী হিদায়াত ও কল্যাণের ফল্গুধারা। পৃথিবীর ইতিহাসে তিনিই একমাত্র ব্যক্তি, যাঁর জীবনের কথা সবচেয়ে বেশিবার সংকলিত হয়েছে। সেই ধারাবাহিকতায় বাংলা ভাষায়ও তাঁর জীবনী নিয়ে প্রতিবছর বিভিন্ন বই রচিত হয়
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বোর্ডের মোহাম্মদপুরের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের শায়খুল কোরআন মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই ফল প্রকাশ করা হয়। একই সঙ্গে অনুষ্ঠানে জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগে
একটি সম্ভ্রান্ত আলেম পরিবারের সন্তান থেকে শুরু করে রাজপথের আপসহীন বক্তা—শরিফ ওসমান হাদির শিকড় প্রোথিত ছিল ধর্মীয় শিক্ষার গভীরে। ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার খাসমহল এলাকায় এক সম্ভ্রান্ত আলেম পরিবারে তাঁর জন্ম। তাঁর বাবা প্রয়াত মাওলানা আব্দুল হাদি ছিলেন একজন নিবেদিতপ্রাণ মাদ্রাসাশিক্ষক।
৯ ঘণ্টা আগে
মৃত্যু এক অনিবার্য ও চিরন্তন সত্য। এই ধরণির ক্ষণস্থায়ী সফর শেষ করে প্রত্যেক মানুষকে মৃত্যুর অমীয় স্বাদ গ্রহণ করতে হয় এবং প্রবেশ করতে হয় অনন্তকালের আবাসে। এই চিরসত্য মৃত্যুকে ঘিরে মানুষের জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই, তবে ইসলামের দৃষ্টিতে মৃত্যুপরবর্তী জীবনই হলো প্রকৃত জীবনের সূচনা।
১৬ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

মৃত্যু এক অনিবার্য ও চিরন্তন সত্য। এই ধরণির ক্ষণস্থায়ী সফর শেষ করে প্রত্যেক মানুষকে মৃত্যুর অমীয় স্বাদ গ্রহণ করতে হয় এবং প্রবেশ করতে হয় অনন্তকালের আবাসে। এই চিরসত্য মৃত্যুকে ঘিরে মানুষের জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই, তবে ইসলামের দৃষ্টিতে মৃত্যুপরবর্তী জীবনই হলো প্রকৃত জীবনের সূচনা।
পবিত্র কোরআনে মহান রাব্বুল আলামিন ইরশাদ করেছেন, ‘প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে এবং কিয়ামতের দিন তাদের পূর্ণমাত্রায় বিনিময় দেওয়া হবে। অতঃপর যাকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করা হলো এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হলো, অবশ্যই সে ব্যক্তি সফলকাম হলো। কেননা, পার্থিব জীবন ছলনার বস্তু ছাড়া আর কিছুই নয়।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৮৫)
মৃত্যুর বিভিন্ন প্রকারভেদের মধ্যে সবচেয়ে সার্থক ও উত্তম মৃত্যু হলো শহীদি মৃত্যু। তাই প্রত্যেক মুমিনের একান্ত তামান্না থাকে শহীদ হওয়ার। শহীদদের মর্যাদা সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর যারা আল্লাহর পথে জীবন দিয়েছে, তাদের তুমি মৃত মনে করো না; বরং তারা তাদের রবের নিকট জীবিত এবং তাদের রিজিক দেওয়া হয়।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৬৯)
হজরত আবদুল্লাহ (রা.) এই আয়াতের ব্যাখ্যা সম্পর্কে নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলে নবীজি বলেন, ‘শহীদদের রুহসমূহ সবুজ পাখির উদরে রক্ষিত থাকে, যা আরশের সঙ্গে ঝুলন্ত দীপাধারে বাস করে। জান্নাতের সর্বত্র তারা যেখানে চায় বিচরণ করে এবং পুনরায় সেই দীপাধারগুলোতে ফিরে আসে। একবার তাদের প্রতিপালক তাদের দিকে পরিপূর্ণভাবে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘‘তোমাদের কি কোনো আকাঙ্ক্ষা আছে?’’ তারা বিনয়ের সঙ্গে জানাল, ‘‘আমাদের আর কী আকাঙ্ক্ষা থাকতে পারে! আমরা তো জান্নাতের যেখানে ইচ্ছা ঘুরে বেড়াচ্ছি।’’ আল্লাহ তাআলা তিনবার এই প্রশ্ন করার পর তারা বুঝতে পারল, আকাঙ্ক্ষার কথা না বললে তারা রেহাই পাচ্ছে না; তখন তারা বলল, ‘‘হে আমাদের প্রতিপালক, আমাদের আকাঙ্ক্ষা হয়, যদি আপনি আমাদের রুহগুলোকে আমাদের দেহে ফিরিয়ে দিতেন, তবে আমরা পুনরায় আপনার পথে গিয়ে নিহত (শহীদ) হতে পারতাম।’ আল্লাহ যখন দেখলেন, তাদের আর কোনো অপূর্ণতা নেই, তখন তাদের সেই অবস্থায় ছেড়ে দেওয়া হলো।’ (সহিহ মুসলিম: ৪৭৭৯)
মৃত্যু আসবেই, তবে সেই মৃত্যু যদি হয় আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য এবং ইমানের ওপর অবিচল থেকে, তবেই তা হবে জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন।

মৃত্যু এক অনিবার্য ও চিরন্তন সত্য। এই ধরণির ক্ষণস্থায়ী সফর শেষ করে প্রত্যেক মানুষকে মৃত্যুর অমীয় স্বাদ গ্রহণ করতে হয় এবং প্রবেশ করতে হয় অনন্তকালের আবাসে। এই চিরসত্য মৃত্যুকে ঘিরে মানুষের জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই, তবে ইসলামের দৃষ্টিতে মৃত্যুপরবর্তী জীবনই হলো প্রকৃত জীবনের সূচনা।
পবিত্র কোরআনে মহান রাব্বুল আলামিন ইরশাদ করেছেন, ‘প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে এবং কিয়ামতের দিন তাদের পূর্ণমাত্রায় বিনিময় দেওয়া হবে। অতঃপর যাকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করা হলো এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হলো, অবশ্যই সে ব্যক্তি সফলকাম হলো। কেননা, পার্থিব জীবন ছলনার বস্তু ছাড়া আর কিছুই নয়।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৮৫)
মৃত্যুর বিভিন্ন প্রকারভেদের মধ্যে সবচেয়ে সার্থক ও উত্তম মৃত্যু হলো শহীদি মৃত্যু। তাই প্রত্যেক মুমিনের একান্ত তামান্না থাকে শহীদ হওয়ার। শহীদদের মর্যাদা সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর যারা আল্লাহর পথে জীবন দিয়েছে, তাদের তুমি মৃত মনে করো না; বরং তারা তাদের রবের নিকট জীবিত এবং তাদের রিজিক দেওয়া হয়।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৬৯)
হজরত আবদুল্লাহ (রা.) এই আয়াতের ব্যাখ্যা সম্পর্কে নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলে নবীজি বলেন, ‘শহীদদের রুহসমূহ সবুজ পাখির উদরে রক্ষিত থাকে, যা আরশের সঙ্গে ঝুলন্ত দীপাধারে বাস করে। জান্নাতের সর্বত্র তারা যেখানে চায় বিচরণ করে এবং পুনরায় সেই দীপাধারগুলোতে ফিরে আসে। একবার তাদের প্রতিপালক তাদের দিকে পরিপূর্ণভাবে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘‘তোমাদের কি কোনো আকাঙ্ক্ষা আছে?’’ তারা বিনয়ের সঙ্গে জানাল, ‘‘আমাদের আর কী আকাঙ্ক্ষা থাকতে পারে! আমরা তো জান্নাতের যেখানে ইচ্ছা ঘুরে বেড়াচ্ছি।’’ আল্লাহ তাআলা তিনবার এই প্রশ্ন করার পর তারা বুঝতে পারল, আকাঙ্ক্ষার কথা না বললে তারা রেহাই পাচ্ছে না; তখন তারা বলল, ‘‘হে আমাদের প্রতিপালক, আমাদের আকাঙ্ক্ষা হয়, যদি আপনি আমাদের রুহগুলোকে আমাদের দেহে ফিরিয়ে দিতেন, তবে আমরা পুনরায় আপনার পথে গিয়ে নিহত (শহীদ) হতে পারতাম।’ আল্লাহ যখন দেখলেন, তাদের আর কোনো অপূর্ণতা নেই, তখন তাদের সেই অবস্থায় ছেড়ে দেওয়া হলো।’ (সহিহ মুসলিম: ৪৭৭৯)
মৃত্যু আসবেই, তবে সেই মৃত্যু যদি হয় আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য এবং ইমানের ওপর অবিচল থেকে, তবেই তা হবে জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন।

মুসলমানদের জীবনে মহানবী (সা.)-এর জীবনী হিদায়াত ও কল্যাণের ফল্গুধারা। পৃথিবীর ইতিহাসে তিনিই একমাত্র ব্যক্তি, যাঁর জীবনের কথা সবচেয়ে বেশিবার সংকলিত হয়েছে। সেই ধারাবাহিকতায় বাংলা ভাষায়ও তাঁর জীবনী নিয়ে প্রতিবছর বিভিন্ন বই রচিত হয়
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বোর্ডের মোহাম্মদপুরের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের শায়খুল কোরআন মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই ফল প্রকাশ করা হয়। একই সঙ্গে অনুষ্ঠানে জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগে
একটি সম্ভ্রান্ত আলেম পরিবারের সন্তান থেকে শুরু করে রাজপথের আপসহীন বক্তা—শরিফ ওসমান হাদির শিকড় প্রোথিত ছিল ধর্মীয় শিক্ষার গভীরে। ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার খাসমহল এলাকায় এক সম্ভ্রান্ত আলেম পরিবারে তাঁর জন্ম। তাঁর বাবা প্রয়াত মাওলানা আব্দুল হাদি ছিলেন একজন নিবেদিতপ্রাণ মাদ্রাসাশিক্ষক।
৯ ঘণ্টা আগে
জানাজা ও দাফনকার্যে অংশগ্রহণের লাভ সম্পর্কে হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি (আল্লাহর প্রতি) বিশ্বাস রেখে এবং নেকির আশা রেখে কোনো মুসলমানের জানাজার সঙ্গে যাবে এবং তার জানাজার নামাজ আদায় করবে এবং দাফন করা পর্যন্ত তার সঙ্গে থাকবে, সে দুই কিরাত...
১৪ ঘণ্টা আগে