মুফতি উবায়দুল হক খান

প্রকৃতি আমাদের জীবনের পরম সহচর। তার বিস্তীর্ণ অরণ্য, সবুজের ছায়া, ফুলের সৌরভ, ফলের মাধুর্য আর বাতাসের বিশুদ্ধতা আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু আধুনিক সভ্যতার ব্যস্ততা, নগরায়ণের বেপরোয়া ছুটে চলা এবং বনভূমি নিধনের অমানবিক প্রবণতা আমাদের এই প্রকৃতিকে প্রতিনিয়ত নিঃশেষ করে চলেছে। এমতাবস্থায় আমাদের উচিত বৃক্ষ রোপণ করা।
একটি বৃক্ষ মানে শুধু একটি গাছ নয়, এটি একটি জীবনের প্রতীক। একটি বৃক্ষ যখন জন্ম নেয়, তখন তার সঙ্গে জড়িয়ে থাকে ভবিষ্যতের অনেক আশা। সে বৃক্ষ বড় হলে ছায়া দেয়, ফুল দেয়, ফল দেয়, কাঠ দেয়, এমনকি নিশ্বাসের জন্য আমাদের প্রয়োজনীয় অক্সিজেনও দেয়। আমাদের বেঁচে থাকার মৌলিক উপকরণগুলো বৃক্ষের মাধ্যমেই আসে। অথচ আমরা প্রায়ই তা অবহেলা করি, বৃক্ষ কাটার পরিণতি না ভেবেই প্রকৃতিকে ক্ষতবিক্ষত করি।
বৃক্ষরোপণ মানে শুধু একটি চারাগাছ পুঁতে দেওয়া নয়, এটি একটি স্বপ্ন বোনা। একটি সুন্দর আগামী গড়ে তোলার শপথ। যখন একটি শিশু বৃক্ষরোপণ করে, তখন সে ভবিষ্যতের দিকে একটি সবুজ বার্তা পাঠায়। যখন আমরা পারিবারিক বা সামাজিক উদ্যোগে বৃক্ষ রোপণ করি, তখন প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হয়। প্রতিটি গাছ যেন আমাদের আত্মার অংশ হয়ে ওঠে।
বৃক্ষ শুধু পরিবেশ রক্ষা করে না, তা আমাদের মানসিক প্রশান্তির উৎসও। গ্রীষ্মের তাপপ্রবাহে একটি বৃক্ষের ছায়ায় বসে বিশ্রাম নেওয়া অথবা বর্ষার দিনে পাতায় পাতায় বৃষ্টির টিপটিপ শব্দ শুনে মন হারিয়ে যাওয়া, এ সবই জীবনের এক অমূল্য অনুভূতি। এই অনুভূতি আমরা ফিরিয়ে আনতে পারি, যদি সবাই মিলে বৃক্ষ রোপণ করি।
বৃক্ষরোপণ ইসলাম ধর্মে একটি অত্যন্ত পুণ্যময় ও সওয়াবের কাজ হিসেবে বিবেচিত। গাছ লাগানোর অনেক ফজিলতের কথাও বর্ণিত হয়েছে।
সদকায়ে জারিয়া
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো গাছ রোপণ করে, এরপর সে গাছ থেকে মানুষ, পশুপাখি খায়, তাহলে তা ওই ব্যক্তির জন্য সদকা হিসেবে গণ্য হবে।’ (সহিহ্ বুখারি)। এই হাদিস থেকে বোঝা যায়, গাছ যত দিন বেঁচে থাকবে এবং উপকারে আসবে, রোপণকারী তত দিন সওয়াব পেতে থাকবে।
নবীজির উপদেশ পালন
রাসুল (সা.) বলেছেন, তোমাদের কারও হাতে যদি কোনো গাছের চারা থাকে এবং সে কিয়ামত শুরু হওয়ার সময়ও যদি তা রোপণ করতে সক্ষম হয়, তাহলে সে যেন তা রোপণ করে দেয়। (মুসনাদে আহমদ)। এই হাদিস গাছ লাগানোর গুরুত্ব এবং তা শেষ সময়েও পরিত্যাগ না করার উৎসাহ দেয়।
মানুষ, পশু ও পরিবেশ রক্ষা
গাছ বাতাস বিশুদ্ধ করে, ছায়া দেয়, ফল দেয় এবং পরিবেশ বাসযোগ্য রাখে। গাছের মাধ্যমে মানুষ ও পশুর জন্য পরিবেশ সুরক্ষিত থাকে। গাছ আমাদের জলবায়ু ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখে, যা মানবজাতির জন্য কল্যাণকর।
আজ আমাদের সামনে প্রকৃতি রক্ষার যে চ্যালেঞ্জ, তার একমাত্র উত্তর হতে পারে বৃক্ষরোপণ। আসুন, আমরা শহর হোক কিংবা গ্রাম, আমাদের বাড়ির ছাদ হোক কিংবা রাস্তার পাশ, সর্বত্র গাছ লাগাই। আমাদের সন্তানদের শেখাই গাছ ভালোবাসতে, গাছকে বন্ধু ভাবতে।
লেখক: মুহতামিম, জহিরুল উলুম মহিলা মাদরাসা, গাজীপুর

প্রকৃতি আমাদের জীবনের পরম সহচর। তার বিস্তীর্ণ অরণ্য, সবুজের ছায়া, ফুলের সৌরভ, ফলের মাধুর্য আর বাতাসের বিশুদ্ধতা আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু আধুনিক সভ্যতার ব্যস্ততা, নগরায়ণের বেপরোয়া ছুটে চলা এবং বনভূমি নিধনের অমানবিক প্রবণতা আমাদের এই প্রকৃতিকে প্রতিনিয়ত নিঃশেষ করে চলেছে। এমতাবস্থায় আমাদের উচিত বৃক্ষ রোপণ করা।
একটি বৃক্ষ মানে শুধু একটি গাছ নয়, এটি একটি জীবনের প্রতীক। একটি বৃক্ষ যখন জন্ম নেয়, তখন তার সঙ্গে জড়িয়ে থাকে ভবিষ্যতের অনেক আশা। সে বৃক্ষ বড় হলে ছায়া দেয়, ফুল দেয়, ফল দেয়, কাঠ দেয়, এমনকি নিশ্বাসের জন্য আমাদের প্রয়োজনীয় অক্সিজেনও দেয়। আমাদের বেঁচে থাকার মৌলিক উপকরণগুলো বৃক্ষের মাধ্যমেই আসে। অথচ আমরা প্রায়ই তা অবহেলা করি, বৃক্ষ কাটার পরিণতি না ভেবেই প্রকৃতিকে ক্ষতবিক্ষত করি।
বৃক্ষরোপণ মানে শুধু একটি চারাগাছ পুঁতে দেওয়া নয়, এটি একটি স্বপ্ন বোনা। একটি সুন্দর আগামী গড়ে তোলার শপথ। যখন একটি শিশু বৃক্ষরোপণ করে, তখন সে ভবিষ্যতের দিকে একটি সবুজ বার্তা পাঠায়। যখন আমরা পারিবারিক বা সামাজিক উদ্যোগে বৃক্ষ রোপণ করি, তখন প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হয়। প্রতিটি গাছ যেন আমাদের আত্মার অংশ হয়ে ওঠে।
বৃক্ষ শুধু পরিবেশ রক্ষা করে না, তা আমাদের মানসিক প্রশান্তির উৎসও। গ্রীষ্মের তাপপ্রবাহে একটি বৃক্ষের ছায়ায় বসে বিশ্রাম নেওয়া অথবা বর্ষার দিনে পাতায় পাতায় বৃষ্টির টিপটিপ শব্দ শুনে মন হারিয়ে যাওয়া, এ সবই জীবনের এক অমূল্য অনুভূতি। এই অনুভূতি আমরা ফিরিয়ে আনতে পারি, যদি সবাই মিলে বৃক্ষ রোপণ করি।
বৃক্ষরোপণ ইসলাম ধর্মে একটি অত্যন্ত পুণ্যময় ও সওয়াবের কাজ হিসেবে বিবেচিত। গাছ লাগানোর অনেক ফজিলতের কথাও বর্ণিত হয়েছে।
সদকায়ে জারিয়া
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো গাছ রোপণ করে, এরপর সে গাছ থেকে মানুষ, পশুপাখি খায়, তাহলে তা ওই ব্যক্তির জন্য সদকা হিসেবে গণ্য হবে।’ (সহিহ্ বুখারি)। এই হাদিস থেকে বোঝা যায়, গাছ যত দিন বেঁচে থাকবে এবং উপকারে আসবে, রোপণকারী তত দিন সওয়াব পেতে থাকবে।
নবীজির উপদেশ পালন
রাসুল (সা.) বলেছেন, তোমাদের কারও হাতে যদি কোনো গাছের চারা থাকে এবং সে কিয়ামত শুরু হওয়ার সময়ও যদি তা রোপণ করতে সক্ষম হয়, তাহলে সে যেন তা রোপণ করে দেয়। (মুসনাদে আহমদ)। এই হাদিস গাছ লাগানোর গুরুত্ব এবং তা শেষ সময়েও পরিত্যাগ না করার উৎসাহ দেয়।
মানুষ, পশু ও পরিবেশ রক্ষা
গাছ বাতাস বিশুদ্ধ করে, ছায়া দেয়, ফল দেয় এবং পরিবেশ বাসযোগ্য রাখে। গাছের মাধ্যমে মানুষ ও পশুর জন্য পরিবেশ সুরক্ষিত থাকে। গাছ আমাদের জলবায়ু ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখে, যা মানবজাতির জন্য কল্যাণকর।
আজ আমাদের সামনে প্রকৃতি রক্ষার যে চ্যালেঞ্জ, তার একমাত্র উত্তর হতে পারে বৃক্ষরোপণ। আসুন, আমরা শহর হোক কিংবা গ্রাম, আমাদের বাড়ির ছাদ হোক কিংবা রাস্তার পাশ, সর্বত্র গাছ লাগাই। আমাদের সন্তানদের শেখাই গাছ ভালোবাসতে, গাছকে বন্ধু ভাবতে।
লেখক: মুহতামিম, জহিরুল উলুম মহিলা মাদরাসা, গাজীপুর
মুফতি উবায়দুল হক খান

প্রকৃতি আমাদের জীবনের পরম সহচর। তার বিস্তীর্ণ অরণ্য, সবুজের ছায়া, ফুলের সৌরভ, ফলের মাধুর্য আর বাতাসের বিশুদ্ধতা আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু আধুনিক সভ্যতার ব্যস্ততা, নগরায়ণের বেপরোয়া ছুটে চলা এবং বনভূমি নিধনের অমানবিক প্রবণতা আমাদের এই প্রকৃতিকে প্রতিনিয়ত নিঃশেষ করে চলেছে। এমতাবস্থায় আমাদের উচিত বৃক্ষ রোপণ করা।
একটি বৃক্ষ মানে শুধু একটি গাছ নয়, এটি একটি জীবনের প্রতীক। একটি বৃক্ষ যখন জন্ম নেয়, তখন তার সঙ্গে জড়িয়ে থাকে ভবিষ্যতের অনেক আশা। সে বৃক্ষ বড় হলে ছায়া দেয়, ফুল দেয়, ফল দেয়, কাঠ দেয়, এমনকি নিশ্বাসের জন্য আমাদের প্রয়োজনীয় অক্সিজেনও দেয়। আমাদের বেঁচে থাকার মৌলিক উপকরণগুলো বৃক্ষের মাধ্যমেই আসে। অথচ আমরা প্রায়ই তা অবহেলা করি, বৃক্ষ কাটার পরিণতি না ভেবেই প্রকৃতিকে ক্ষতবিক্ষত করি।
বৃক্ষরোপণ মানে শুধু একটি চারাগাছ পুঁতে দেওয়া নয়, এটি একটি স্বপ্ন বোনা। একটি সুন্দর আগামী গড়ে তোলার শপথ। যখন একটি শিশু বৃক্ষরোপণ করে, তখন সে ভবিষ্যতের দিকে একটি সবুজ বার্তা পাঠায়। যখন আমরা পারিবারিক বা সামাজিক উদ্যোগে বৃক্ষ রোপণ করি, তখন প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হয়। প্রতিটি গাছ যেন আমাদের আত্মার অংশ হয়ে ওঠে।
বৃক্ষ শুধু পরিবেশ রক্ষা করে না, তা আমাদের মানসিক প্রশান্তির উৎসও। গ্রীষ্মের তাপপ্রবাহে একটি বৃক্ষের ছায়ায় বসে বিশ্রাম নেওয়া অথবা বর্ষার দিনে পাতায় পাতায় বৃষ্টির টিপটিপ শব্দ শুনে মন হারিয়ে যাওয়া, এ সবই জীবনের এক অমূল্য অনুভূতি। এই অনুভূতি আমরা ফিরিয়ে আনতে পারি, যদি সবাই মিলে বৃক্ষ রোপণ করি।
বৃক্ষরোপণ ইসলাম ধর্মে একটি অত্যন্ত পুণ্যময় ও সওয়াবের কাজ হিসেবে বিবেচিত। গাছ লাগানোর অনেক ফজিলতের কথাও বর্ণিত হয়েছে।
সদকায়ে জারিয়া
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো গাছ রোপণ করে, এরপর সে গাছ থেকে মানুষ, পশুপাখি খায়, তাহলে তা ওই ব্যক্তির জন্য সদকা হিসেবে গণ্য হবে।’ (সহিহ্ বুখারি)। এই হাদিস থেকে বোঝা যায়, গাছ যত দিন বেঁচে থাকবে এবং উপকারে আসবে, রোপণকারী তত দিন সওয়াব পেতে থাকবে।
নবীজির উপদেশ পালন
রাসুল (সা.) বলেছেন, তোমাদের কারও হাতে যদি কোনো গাছের চারা থাকে এবং সে কিয়ামত শুরু হওয়ার সময়ও যদি তা রোপণ করতে সক্ষম হয়, তাহলে সে যেন তা রোপণ করে দেয়। (মুসনাদে আহমদ)। এই হাদিস গাছ লাগানোর গুরুত্ব এবং তা শেষ সময়েও পরিত্যাগ না করার উৎসাহ দেয়।
মানুষ, পশু ও পরিবেশ রক্ষা
গাছ বাতাস বিশুদ্ধ করে, ছায়া দেয়, ফল দেয় এবং পরিবেশ বাসযোগ্য রাখে। গাছের মাধ্যমে মানুষ ও পশুর জন্য পরিবেশ সুরক্ষিত থাকে। গাছ আমাদের জলবায়ু ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখে, যা মানবজাতির জন্য কল্যাণকর।
আজ আমাদের সামনে প্রকৃতি রক্ষার যে চ্যালেঞ্জ, তার একমাত্র উত্তর হতে পারে বৃক্ষরোপণ। আসুন, আমরা শহর হোক কিংবা গ্রাম, আমাদের বাড়ির ছাদ হোক কিংবা রাস্তার পাশ, সর্বত্র গাছ লাগাই। আমাদের সন্তানদের শেখাই গাছ ভালোবাসতে, গাছকে বন্ধু ভাবতে।
লেখক: মুহতামিম, জহিরুল উলুম মহিলা মাদরাসা, গাজীপুর

প্রকৃতি আমাদের জীবনের পরম সহচর। তার বিস্তীর্ণ অরণ্য, সবুজের ছায়া, ফুলের সৌরভ, ফলের মাধুর্য আর বাতাসের বিশুদ্ধতা আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু আধুনিক সভ্যতার ব্যস্ততা, নগরায়ণের বেপরোয়া ছুটে চলা এবং বনভূমি নিধনের অমানবিক প্রবণতা আমাদের এই প্রকৃতিকে প্রতিনিয়ত নিঃশেষ করে চলেছে। এমতাবস্থায় আমাদের উচিত বৃক্ষ রোপণ করা।
একটি বৃক্ষ মানে শুধু একটি গাছ নয়, এটি একটি জীবনের প্রতীক। একটি বৃক্ষ যখন জন্ম নেয়, তখন তার সঙ্গে জড়িয়ে থাকে ভবিষ্যতের অনেক আশা। সে বৃক্ষ বড় হলে ছায়া দেয়, ফুল দেয়, ফল দেয়, কাঠ দেয়, এমনকি নিশ্বাসের জন্য আমাদের প্রয়োজনীয় অক্সিজেনও দেয়। আমাদের বেঁচে থাকার মৌলিক উপকরণগুলো বৃক্ষের মাধ্যমেই আসে। অথচ আমরা প্রায়ই তা অবহেলা করি, বৃক্ষ কাটার পরিণতি না ভেবেই প্রকৃতিকে ক্ষতবিক্ষত করি।
বৃক্ষরোপণ মানে শুধু একটি চারাগাছ পুঁতে দেওয়া নয়, এটি একটি স্বপ্ন বোনা। একটি সুন্দর আগামী গড়ে তোলার শপথ। যখন একটি শিশু বৃক্ষরোপণ করে, তখন সে ভবিষ্যতের দিকে একটি সবুজ বার্তা পাঠায়। যখন আমরা পারিবারিক বা সামাজিক উদ্যোগে বৃক্ষ রোপণ করি, তখন প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হয়। প্রতিটি গাছ যেন আমাদের আত্মার অংশ হয়ে ওঠে।
বৃক্ষ শুধু পরিবেশ রক্ষা করে না, তা আমাদের মানসিক প্রশান্তির উৎসও। গ্রীষ্মের তাপপ্রবাহে একটি বৃক্ষের ছায়ায় বসে বিশ্রাম নেওয়া অথবা বর্ষার দিনে পাতায় পাতায় বৃষ্টির টিপটিপ শব্দ শুনে মন হারিয়ে যাওয়া, এ সবই জীবনের এক অমূল্য অনুভূতি। এই অনুভূতি আমরা ফিরিয়ে আনতে পারি, যদি সবাই মিলে বৃক্ষ রোপণ করি।
বৃক্ষরোপণ ইসলাম ধর্মে একটি অত্যন্ত পুণ্যময় ও সওয়াবের কাজ হিসেবে বিবেচিত। গাছ লাগানোর অনেক ফজিলতের কথাও বর্ণিত হয়েছে।
সদকায়ে জারিয়া
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো গাছ রোপণ করে, এরপর সে গাছ থেকে মানুষ, পশুপাখি খায়, তাহলে তা ওই ব্যক্তির জন্য সদকা হিসেবে গণ্য হবে।’ (সহিহ্ বুখারি)। এই হাদিস থেকে বোঝা যায়, গাছ যত দিন বেঁচে থাকবে এবং উপকারে আসবে, রোপণকারী তত দিন সওয়াব পেতে থাকবে।
নবীজির উপদেশ পালন
রাসুল (সা.) বলেছেন, তোমাদের কারও হাতে যদি কোনো গাছের চারা থাকে এবং সে কিয়ামত শুরু হওয়ার সময়ও যদি তা রোপণ করতে সক্ষম হয়, তাহলে সে যেন তা রোপণ করে দেয়। (মুসনাদে আহমদ)। এই হাদিস গাছ লাগানোর গুরুত্ব এবং তা শেষ সময়েও পরিত্যাগ না করার উৎসাহ দেয়।
মানুষ, পশু ও পরিবেশ রক্ষা
গাছ বাতাস বিশুদ্ধ করে, ছায়া দেয়, ফল দেয় এবং পরিবেশ বাসযোগ্য রাখে। গাছের মাধ্যমে মানুষ ও পশুর জন্য পরিবেশ সুরক্ষিত থাকে। গাছ আমাদের জলবায়ু ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখে, যা মানবজাতির জন্য কল্যাণকর।
আজ আমাদের সামনে প্রকৃতি রক্ষার যে চ্যালেঞ্জ, তার একমাত্র উত্তর হতে পারে বৃক্ষরোপণ। আসুন, আমরা শহর হোক কিংবা গ্রাম, আমাদের বাড়ির ছাদ হোক কিংবা রাস্তার পাশ, সর্বত্র গাছ লাগাই। আমাদের সন্তানদের শেখাই গাছ ভালোবাসতে, গাছকে বন্ধু ভাবতে।
লেখক: মুহতামিম, জহিরুল উলুম মহিলা মাদরাসা, গাজীপুর

গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগতীরে দোয়ার মাধ্যমে শেষ হয়েছে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের অধীনে আয়োজিত পাঁচ দিনব্যাপী পুরোনো সাথিদের জোড় ইজতেমা। সকালে ঢাকা, গাজীপুরসহ আশপাশের জেলার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের ঢল নামে ইজতেমা ময়দানে। দোয়ায় অংশ নেন প্রায় আড়াই লক্ষাধিক মুসল্লি।
৩ দিন আগে
আন্তর্জাতিক দাসত্ব বিলোপ দিবস প্রতিবছর ২ ডিসেম্বর পালিত হয়। এটি দাসত্ব ও শোষণ দূরীকরণের লক্ষ্যে সচেতনতা সৃষ্টির একটি বিশ্বব্যাপী উদ্যোগ। মানুষের স্বাধীনতা ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা এই দিবসের মূল লক্ষ্য।
৩ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ দিন আগে
টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের তত্ত্বাবধানে পাঁচ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমার শেষ মুহূর্ত চলছে। আগামীকাল মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে ৯টা ৩০ মিনিটের মধ্যে আখিরি মোনাজাতের মাধ্যমে এই জোড় ইজতেমার সমাপ্তি হবে।
৪ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগতীরে দোয়ার মাধ্যমে শেষ হয়েছে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের অধীনে আয়োজিত পাঁচ দিনব্যাপী পুরোনো সাথিদের জোড় ইজতেমা। সকালে ঢাকা, গাজীপুরসহ আশপাশের জেলার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের ঢল নামে ইজতেমা ময়দানে। দোয়ায় অংশ নেন প্রায় আড়াই লক্ষাধিক মুসল্লি।
মঙ্গলবার সকাল ৮টা ৫১ মিনিটে দোয়া শুরু হয়ে ৯টা ১৩ মিনিটে শেষ হয়। আমিন, আমিন ধ্বনিতে কম্পিত হতে থাকে সমগ্র টঙ্গী ময়দান। দোয়ার মুহূর্তে মাঠজুড়ে কান্নার রোল পড়ে যায়। দোয়া পরিচালনা করেন পাকিস্তানের মাওলানা আহমেদ বাটলা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান।
হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, এবারের জোড়ে ২৭টি দেশ থেকে ৭৩২ জন বিদেশি মেহমান অংশগ্রহণ করেছেন। অংশগ্রহণকারী দেশগুলো হলো পাকিস্তান, ভারত, সৌদি আরব, ইয়েমেন, কানাডা, থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, তিউনিসিয়া, যুক্তরাজ্য, ইতালি, নাইজার, আফগানিস্তান, জার্মানি, জাপান, চাঁদ, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, দক্ষিণ আফ্রিকা, ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, মিসর, দক্ষিণ কোরিয়া ও অস্ট্রেলিয়া।
হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, জোড় চলাকালে ছয় মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে।
দোয়া শেষে কয়েক হাজার এক চিল্লা ও তিন চিল্লার জামাত আগামী বছরের ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় খুরুজের জোড়ের প্রস্তুতির জন্য আল্লাহর রাস্তায় বের হয়ে যায়। অন্য মুসল্লিরা মোকামি কাজ ও আনেওয়ালা জোড়ের মেহনত নিয়ে নিজ নিজ মহল্লায় ফিরে যান।
সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের পর টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগতীরে দোয়ার মাধ্যমে শেষ হয়েছে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের অধীনে আয়োজিত পাঁচ দিনব্যাপী পুরোনো সাথিদের জোড় ইজতেমা। সকালে ঢাকা, গাজীপুরসহ আশপাশের জেলার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের ঢল নামে ইজতেমা ময়দানে। দোয়ায় অংশ নেন প্রায় আড়াই লক্ষাধিক মুসল্লি।
মঙ্গলবার সকাল ৮টা ৫১ মিনিটে দোয়া শুরু হয়ে ৯টা ১৩ মিনিটে শেষ হয়। আমিন, আমিন ধ্বনিতে কম্পিত হতে থাকে সমগ্র টঙ্গী ময়দান। দোয়ার মুহূর্তে মাঠজুড়ে কান্নার রোল পড়ে যায়। দোয়া পরিচালনা করেন পাকিস্তানের মাওলানা আহমেদ বাটলা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান।
হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, এবারের জোড়ে ২৭টি দেশ থেকে ৭৩২ জন বিদেশি মেহমান অংশগ্রহণ করেছেন। অংশগ্রহণকারী দেশগুলো হলো পাকিস্তান, ভারত, সৌদি আরব, ইয়েমেন, কানাডা, থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, তিউনিসিয়া, যুক্তরাজ্য, ইতালি, নাইজার, আফগানিস্তান, জার্মানি, জাপান, চাঁদ, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, দক্ষিণ আফ্রিকা, ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, মিসর, দক্ষিণ কোরিয়া ও অস্ট্রেলিয়া।
হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, জোড় চলাকালে ছয় মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে।
দোয়া শেষে কয়েক হাজার এক চিল্লা ও তিন চিল্লার জামাত আগামী বছরের ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় খুরুজের জোড়ের প্রস্তুতির জন্য আল্লাহর রাস্তায় বের হয়ে যায়। অন্য মুসল্লিরা মোকামি কাজ ও আনেওয়ালা জোড়ের মেহনত নিয়ে নিজ নিজ মহল্লায় ফিরে যান।
সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের পর টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

প্রকৃতি আমাদের জীবনের পরম সহচর। তার বিস্তীর্ণ অরণ্য, সবুজের ছায়া, ফুলের সৌরভ, ফলের মাধুর্য আর বাতাসের বিশুদ্ধতা আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু আধুনিক সভ্যতার ব্যস্ততা, নগরায়ণের বেপরোয়া ছুটে চলা এবং বনভূমি নিধনের অমানবিক প্রবণতা আমাদের এই প্রকৃতিকে প্রতিনিয়ত নিঃশেষ করে চলেছে।
১১ জুলাই ২০২৫
আন্তর্জাতিক দাসত্ব বিলোপ দিবস প্রতিবছর ২ ডিসেম্বর পালিত হয়। এটি দাসত্ব ও শোষণ দূরীকরণের লক্ষ্যে সচেতনতা সৃষ্টির একটি বিশ্বব্যাপী উদ্যোগ। মানুষের স্বাধীনতা ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা এই দিবসের মূল লক্ষ্য।
৩ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ দিন আগে
টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের তত্ত্বাবধানে পাঁচ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমার শেষ মুহূর্ত চলছে। আগামীকাল মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে ৯টা ৩০ মিনিটের মধ্যে আখিরি মোনাজাতের মাধ্যমে এই জোড় ইজতেমার সমাপ্তি হবে।
৪ দিন আগেডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ

আন্তর্জাতিক দাসত্ব বিলোপ দিবস প্রতিবছর ২ ডিসেম্বর পালিত হয়। এটি দাসত্ব ও শোষণ দূরীকরণের লক্ষ্যে সচেতনতা সৃষ্টির একটি বিশ্বব্যাপী উদ্যোগ। মানুষের স্বাধীনতা ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা এই দিবসের মূল লক্ষ্য।
ইসলামও মানবাধিকার রক্ষা, দাসত্ব বিলোপ ও মানুষের মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় জোর দিয়েছে। পবিত্র কোরআনুল করিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ মানুষকে মর্যাদা প্রদান করেছেন।’ (সুরা আলে ইমরান: ৯৫)। এই আয়াত সকল মানুষের সমান মর্যাদা নিশ্চিত করে। এ ছাড়া রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি দাসকে মুক্তি দেয়, আল্লাহ তাকে জান্নাতে স্থান দেবেন।’ (সহিহ মুসলিম)। এই হাদিস দাস মুক্তি দেওয়ার আধ্যাত্মিক গুরুত্ব প্রকাশ করে।
অন্য হাদিসে নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি একজন মুমিন দাসকে আজাদ করে দেবে, এর বিনিময়ে তাকে জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্ত করে দেওয়া হবে।’ (সুনানে আবু দাউদ)। এভাবেই ইসলামে দাসদের অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত করা হয়েছে এবং দাসদের মুক্তি প্রদানে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া পবিত্র কোরআন ও হাদিসে নববী দাস-দাসীদের মানবিক মর্যাদা রক্ষার নির্দেশ দিয়েছে।
আজও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শিশুশ্রম, জোরপূর্বক শ্রম, যৌন নিগ্রহ ও মানব পাচারের মতো দাসত্ব বিদ্যমান। ইসলামি মূল্যবোধে এগুলো অনৈতিক এবং অপরাধমূলক। ইসলামে মানবমুক্তি, ন্যায় ও মর্যাদা রক্ষা করা নৈতিক ও আধ্যাত্মিক দায়িত্ব। আন্তর্জাতিক দাসত্ব বিলোপ দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয়, দাসত্বের বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরি ও নিপীড়িতদের মর্যাদা রক্ষা সমাজকে ন্যায়পরায়ণ ও সুসংহত করে।
লেখক: প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি

আন্তর্জাতিক দাসত্ব বিলোপ দিবস প্রতিবছর ২ ডিসেম্বর পালিত হয়। এটি দাসত্ব ও শোষণ দূরীকরণের লক্ষ্যে সচেতনতা সৃষ্টির একটি বিশ্বব্যাপী উদ্যোগ। মানুষের স্বাধীনতা ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা এই দিবসের মূল লক্ষ্য।
ইসলামও মানবাধিকার রক্ষা, দাসত্ব বিলোপ ও মানুষের মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় জোর দিয়েছে। পবিত্র কোরআনুল করিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ মানুষকে মর্যাদা প্রদান করেছেন।’ (সুরা আলে ইমরান: ৯৫)। এই আয়াত সকল মানুষের সমান মর্যাদা নিশ্চিত করে। এ ছাড়া রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি দাসকে মুক্তি দেয়, আল্লাহ তাকে জান্নাতে স্থান দেবেন।’ (সহিহ মুসলিম)। এই হাদিস দাস মুক্তি দেওয়ার আধ্যাত্মিক গুরুত্ব প্রকাশ করে।
অন্য হাদিসে নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি একজন মুমিন দাসকে আজাদ করে দেবে, এর বিনিময়ে তাকে জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্ত করে দেওয়া হবে।’ (সুনানে আবু দাউদ)। এভাবেই ইসলামে দাসদের অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত করা হয়েছে এবং দাসদের মুক্তি প্রদানে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া পবিত্র কোরআন ও হাদিসে নববী দাস-দাসীদের মানবিক মর্যাদা রক্ষার নির্দেশ দিয়েছে।
আজও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শিশুশ্রম, জোরপূর্বক শ্রম, যৌন নিগ্রহ ও মানব পাচারের মতো দাসত্ব বিদ্যমান। ইসলামি মূল্যবোধে এগুলো অনৈতিক এবং অপরাধমূলক। ইসলামে মানবমুক্তি, ন্যায় ও মর্যাদা রক্ষা করা নৈতিক ও আধ্যাত্মিক দায়িত্ব। আন্তর্জাতিক দাসত্ব বিলোপ দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয়, দাসত্বের বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরি ও নিপীড়িতদের মর্যাদা রক্ষা সমাজকে ন্যায়পরায়ণ ও সুসংহত করে।
লেখক: প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি

প্রকৃতি আমাদের জীবনের পরম সহচর। তার বিস্তীর্ণ অরণ্য, সবুজের ছায়া, ফুলের সৌরভ, ফলের মাধুর্য আর বাতাসের বিশুদ্ধতা আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু আধুনিক সভ্যতার ব্যস্ততা, নগরায়ণের বেপরোয়া ছুটে চলা এবং বনভূমি নিধনের অমানবিক প্রবণতা আমাদের এই প্রকৃতিকে প্রতিনিয়ত নিঃশেষ করে চলেছে।
১১ জুলাই ২০২৫
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগতীরে দোয়ার মাধ্যমে শেষ হয়েছে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের অধীনে আয়োজিত পাঁচ দিনব্যাপী পুরোনো সাথিদের জোড় ইজতেমা। সকালে ঢাকা, গাজীপুরসহ আশপাশের জেলার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের ঢল নামে ইজতেমা ময়দানে। দোয়ায় অংশ নেন প্রায় আড়াই লক্ষাধিক মুসল্লি।
৩ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ দিন আগে
টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের তত্ত্বাবধানে পাঁচ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমার শেষ মুহূর্ত চলছে। আগামীকাল মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে ৯টা ৩০ মিনিটের মধ্যে আখিরি মোনাজাতের মাধ্যমে এই জোড় ইজতেমার সমাপ্তি হবে।
৪ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ১০ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ মিনিট | ০৫: ০৪ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ০৫ মিনিট | ০৬: ২৩ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৯ মিনিট | ০৩: ৩৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৫ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ২৯ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩০ মিনিট | ০৫: ০২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ১০ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ মিনিট | ০৫: ০৪ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ০৫ মিনিট | ০৬: ২৩ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৯ মিনিট | ০৩: ৩৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৫ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ২৯ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩০ মিনিট | ০৫: ০২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

প্রকৃতি আমাদের জীবনের পরম সহচর। তার বিস্তীর্ণ অরণ্য, সবুজের ছায়া, ফুলের সৌরভ, ফলের মাধুর্য আর বাতাসের বিশুদ্ধতা আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু আধুনিক সভ্যতার ব্যস্ততা, নগরায়ণের বেপরোয়া ছুটে চলা এবং বনভূমি নিধনের অমানবিক প্রবণতা আমাদের এই প্রকৃতিকে প্রতিনিয়ত নিঃশেষ করে চলেছে।
১১ জুলাই ২০২৫
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগতীরে দোয়ার মাধ্যমে শেষ হয়েছে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের অধীনে আয়োজিত পাঁচ দিনব্যাপী পুরোনো সাথিদের জোড় ইজতেমা। সকালে ঢাকা, গাজীপুরসহ আশপাশের জেলার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের ঢল নামে ইজতেমা ময়দানে। দোয়ায় অংশ নেন প্রায় আড়াই লক্ষাধিক মুসল্লি।
৩ দিন আগে
আন্তর্জাতিক দাসত্ব বিলোপ দিবস প্রতিবছর ২ ডিসেম্বর পালিত হয়। এটি দাসত্ব ও শোষণ দূরীকরণের লক্ষ্যে সচেতনতা সৃষ্টির একটি বিশ্বব্যাপী উদ্যোগ। মানুষের স্বাধীনতা ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা এই দিবসের মূল লক্ষ্য।
৩ দিন আগে
টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের তত্ত্বাবধানে পাঁচ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমার শেষ মুহূর্ত চলছে। আগামীকাল মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে ৯টা ৩০ মিনিটের মধ্যে আখিরি মোনাজাতের মাধ্যমে এই জোড় ইজতেমার সমাপ্তি হবে।
৪ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের তত্ত্বাবধানে পাঁচ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমার শেষ মুহূর্ত চলছে। আগামীকাল মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে ৯টা ৩০ মিনিটের মধ্যে আখিরি মোনাজাতের মাধ্যমে এই জোড় ইজতেমার সমাপ্তি হবে।
তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের গণমাধ্যম সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, এ জোড় থেকে কয়েক হাজার জামাত আল্লাহর রাস্তায় তাবলিগের সফরে আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় খুরুজের জোড়ের প্রস্তুতির জন্য বের হবে। আর অন্যরা নিজ নিজ মহল্লা বা জেলায় প্রত্যাবর্তন করে জোড়ের জন্য মেহনত শুরু করবেন এবং আগামীকাল সকাল থেকে হেদায়াতি বয়ান শুরু হবে।
হাবিবুল্লাহ রায়হান আরও জানান, জাতীয় নির্বাচনের কারণে ইজতেমা পেছালেও যথাসময়ে জোড় ইজতেমা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এবারের জোড় ইজতেমায় ভারত, পাকিস্তান, সৌদি আরব, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ইতালি, জাপান, সিঙ্গাপুরসহ ১৯টি দেশের ৭০০ জন বিদেশি মেহমান বর্তমানে টঙ্গী ইজতেমা ময়দানে অবস্থান করছেন।
টঙ্গীর কহরদরিয়াখ্যাত তুরাগ নদের তীরে ইজতেমা ময়দানের প্রতিটি খিত্তায় বয়ানের পাশাপাশি এখান থেকে নগদ চিল্লার জামাত বের করার প্রস্তুতি চলছে। ইজতেমায় এ পর্যন্ত ছয় মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে।

টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের তত্ত্বাবধানে পাঁচ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমার শেষ মুহূর্ত চলছে। আগামীকাল মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে ৯টা ৩০ মিনিটের মধ্যে আখিরি মোনাজাতের মাধ্যমে এই জোড় ইজতেমার সমাপ্তি হবে।
তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের গণমাধ্যম সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, এ জোড় থেকে কয়েক হাজার জামাত আল্লাহর রাস্তায় তাবলিগের সফরে আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় খুরুজের জোড়ের প্রস্তুতির জন্য বের হবে। আর অন্যরা নিজ নিজ মহল্লা বা জেলায় প্রত্যাবর্তন করে জোড়ের জন্য মেহনত শুরু করবেন এবং আগামীকাল সকাল থেকে হেদায়াতি বয়ান শুরু হবে।
হাবিবুল্লাহ রায়হান আরও জানান, জাতীয় নির্বাচনের কারণে ইজতেমা পেছালেও যথাসময়ে জোড় ইজতেমা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এবারের জোড় ইজতেমায় ভারত, পাকিস্তান, সৌদি আরব, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ইতালি, জাপান, সিঙ্গাপুরসহ ১৯টি দেশের ৭০০ জন বিদেশি মেহমান বর্তমানে টঙ্গী ইজতেমা ময়দানে অবস্থান করছেন।
টঙ্গীর কহরদরিয়াখ্যাত তুরাগ নদের তীরে ইজতেমা ময়দানের প্রতিটি খিত্তায় বয়ানের পাশাপাশি এখান থেকে নগদ চিল্লার জামাত বের করার প্রস্তুতি চলছে। ইজতেমায় এ পর্যন্ত ছয় মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে।

প্রকৃতি আমাদের জীবনের পরম সহচর। তার বিস্তীর্ণ অরণ্য, সবুজের ছায়া, ফুলের সৌরভ, ফলের মাধুর্য আর বাতাসের বিশুদ্ধতা আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু আধুনিক সভ্যতার ব্যস্ততা, নগরায়ণের বেপরোয়া ছুটে চলা এবং বনভূমি নিধনের অমানবিক প্রবণতা আমাদের এই প্রকৃতিকে প্রতিনিয়ত নিঃশেষ করে চলেছে।
১১ জুলাই ২০২৫
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগতীরে দোয়ার মাধ্যমে শেষ হয়েছে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের অধীনে আয়োজিত পাঁচ দিনব্যাপী পুরোনো সাথিদের জোড় ইজতেমা। সকালে ঢাকা, গাজীপুরসহ আশপাশের জেলার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের ঢল নামে ইজতেমা ময়দানে। দোয়ায় অংশ নেন প্রায় আড়াই লক্ষাধিক মুসল্লি।
৩ দিন আগে
আন্তর্জাতিক দাসত্ব বিলোপ দিবস প্রতিবছর ২ ডিসেম্বর পালিত হয়। এটি দাসত্ব ও শোষণ দূরীকরণের লক্ষ্যে সচেতনতা সৃষ্টির একটি বিশ্বব্যাপী উদ্যোগ। মানুষের স্বাধীনতা ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা এই দিবসের মূল লক্ষ্য।
৩ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ দিন আগে