সাব্বির আহমদ

আজ ২০ জুন। প্রতিবছর এ দিনে বিশ্ব শরণার্থী দিবস পালিত হয়। দিনটি বিশ্বব্যাপী শরণার্থীদের প্রতি সহানুভূতি, সমর্থন ও সংহতি প্রকাশের উদ্দেশ্যে উৎসর্গিত। যুদ্ধ, সংঘাত ও মানবাধিকার লঙ্ঘন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে অসংখ্য মানুষ নিজ বাসভূমি ছেড়ে নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য অন্য দেশে আশ্রয় নেন। তাঁদের অধিকার রক্ষা ও স্বাভাবিক জীবনযাপনের সুযোগ তৈরি অত্যন্ত প্রয়োজন।
শরণার্থী কারা, শরণার্থী দিবস কী
প্রাকৃতিক দুর্যোগ, সংঘাত, নির্যাতন বা সহিংসতার কারণে যিনি নিজ দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন, তাঁকেই বলা হয় শরণার্থী। রাজনৈতিক, জাতীয়তা, ধর্ম, বর্ণ বা মতাদর্শ অথবা বিশেষ কোনো সামাজিক সম্প্রদায়ের হওয়ার কারণে কখনো নিগৃহীত হওয়ার আশঙ্কা থাকে শরণার্থীদের। জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংগঠনে ১৯৫১ সালে শরণার্থীদের অধিকার রক্ষায় ‘আন্তর্জাতিক শরণার্থী সনদ’ স্বাক্ষরিত হয়। আর ২০০১ সাল থেকে এই সংগঠনের ৫০ বছরপূর্তি উপলক্ষে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে অনুমোদিত হয়—২০ জুন আন্তর্জাতিক শরণার্থী দিবস পালন করা হবে। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা UNHCR-এর তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে শরণার্থীর সংখ্যা এখন ১০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে।
ইসলামে শরণার্থীদের অধিকার
ইসলামে শরণার্থী অধিকারকে গুরুত্ব দিয়ে সম্মান ও সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। মহানবী মুহাম্মদ (সা.) শরণার্থী ও অভিবাসীদের প্রতি দয়া ও সহানুভূতির আদেশ দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে শরণার্থীদের নিরাপদ আশ্রয়, খাদ্য, বাসস্থান ও তাঁদের মানবিক মর্যাদা রক্ষার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। ইসলামে কেউ অসহায় ও বিপদগ্রস্ত হলে তাঁকে সাহায্য করা মহান কাজ হিসেবে বিবেচিত হয়। শরণার্থীদের প্রতি অবিচার বা অন্যায় আচরণ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। এ ক্ষেত্রে মুসলিম-অমুসলিম সবার অধিকার সমান। নিপীড়িত মানুষ যে ধর্মেরই হোক, তাঁর অধিকার নিশ্চিত করার প্রতি ইসলাম সমান গুরুত্ব দিয়েছে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘যদি মুশরিকদের কেউ আশ্রয় প্রার্থনা করে, তাহলে তাকে আশ্রয় দাও—যেন সে আল্লাহর বাণী শোনার সুযোগ পায়। এরপর তাকে নিরাপদ জায়গায় পৌঁছে দাও।’ (সুরা তওবা: ৬)।
শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার সওয়াব
শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়া, তাদের সঙ্গে সদয় আচরণ করা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা ইমান এনেছে, হিজরত করেছে, আল্লাহর পথে লড়াই করেছে, আর যারা আশ্রয় দিয়েছে ও সাহায্য করেছে—তারাই প্রকৃত মুমিন, তাদের জন্য ক্ষমা ও সম্মানজনক রিজিক রয়েছে।’ (সুরা আনফাল: ৭৪)
মক্কায় কাফেরদের অত্যাচার, নির্যাতন-নিপীড়ন থেকে বাঁচতে নবীজি (সা.) ও তাঁর সাহাবিরা মাতৃভূমি মক্কা ছেড়ে মদিনায় আশ্রয়প্রার্থী হয়েছিলেন। তাঁদের আশ্রয় দিয়েছিলেন আনসার সাহাবিরা। আল্লাহ তাঁদের আচরণে সন্তুষ্ট হয়ে পুরস্কার হিসেবে জান্নাতের ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, ‘আনসার ও মুহাজিরদের মধ্যে যারা প্রথম সারির অগ্রণী, আর যারা তাদের যাবতীয় সৎকর্ম অনুসরণ করেছে—আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট, তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট। তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছেন জান্নাত, যার তলদেশে প্রবাহিত ঝরনাধারা। তারা সেখানে অনন্তকাল বসবাস করবে। আর এটাই মহা সফলতা।’ (সুরা তওবা: ১০০)

আজ ২০ জুন। প্রতিবছর এ দিনে বিশ্ব শরণার্থী দিবস পালিত হয়। দিনটি বিশ্বব্যাপী শরণার্থীদের প্রতি সহানুভূতি, সমর্থন ও সংহতি প্রকাশের উদ্দেশ্যে উৎসর্গিত। যুদ্ধ, সংঘাত ও মানবাধিকার লঙ্ঘন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে অসংখ্য মানুষ নিজ বাসভূমি ছেড়ে নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য অন্য দেশে আশ্রয় নেন। তাঁদের অধিকার রক্ষা ও স্বাভাবিক জীবনযাপনের সুযোগ তৈরি অত্যন্ত প্রয়োজন।
শরণার্থী কারা, শরণার্থী দিবস কী
প্রাকৃতিক দুর্যোগ, সংঘাত, নির্যাতন বা সহিংসতার কারণে যিনি নিজ দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন, তাঁকেই বলা হয় শরণার্থী। রাজনৈতিক, জাতীয়তা, ধর্ম, বর্ণ বা মতাদর্শ অথবা বিশেষ কোনো সামাজিক সম্প্রদায়ের হওয়ার কারণে কখনো নিগৃহীত হওয়ার আশঙ্কা থাকে শরণার্থীদের। জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংগঠনে ১৯৫১ সালে শরণার্থীদের অধিকার রক্ষায় ‘আন্তর্জাতিক শরণার্থী সনদ’ স্বাক্ষরিত হয়। আর ২০০১ সাল থেকে এই সংগঠনের ৫০ বছরপূর্তি উপলক্ষে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে অনুমোদিত হয়—২০ জুন আন্তর্জাতিক শরণার্থী দিবস পালন করা হবে। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা UNHCR-এর তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে শরণার্থীর সংখ্যা এখন ১০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে।
ইসলামে শরণার্থীদের অধিকার
ইসলামে শরণার্থী অধিকারকে গুরুত্ব দিয়ে সম্মান ও সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। মহানবী মুহাম্মদ (সা.) শরণার্থী ও অভিবাসীদের প্রতি দয়া ও সহানুভূতির আদেশ দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে শরণার্থীদের নিরাপদ আশ্রয়, খাদ্য, বাসস্থান ও তাঁদের মানবিক মর্যাদা রক্ষার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। ইসলামে কেউ অসহায় ও বিপদগ্রস্ত হলে তাঁকে সাহায্য করা মহান কাজ হিসেবে বিবেচিত হয়। শরণার্থীদের প্রতি অবিচার বা অন্যায় আচরণ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। এ ক্ষেত্রে মুসলিম-অমুসলিম সবার অধিকার সমান। নিপীড়িত মানুষ যে ধর্মেরই হোক, তাঁর অধিকার নিশ্চিত করার প্রতি ইসলাম সমান গুরুত্ব দিয়েছে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘যদি মুশরিকদের কেউ আশ্রয় প্রার্থনা করে, তাহলে তাকে আশ্রয় দাও—যেন সে আল্লাহর বাণী শোনার সুযোগ পায়। এরপর তাকে নিরাপদ জায়গায় পৌঁছে দাও।’ (সুরা তওবা: ৬)।
শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার সওয়াব
শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়া, তাদের সঙ্গে সদয় আচরণ করা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা ইমান এনেছে, হিজরত করেছে, আল্লাহর পথে লড়াই করেছে, আর যারা আশ্রয় দিয়েছে ও সাহায্য করেছে—তারাই প্রকৃত মুমিন, তাদের জন্য ক্ষমা ও সম্মানজনক রিজিক রয়েছে।’ (সুরা আনফাল: ৭৪)
মক্কায় কাফেরদের অত্যাচার, নির্যাতন-নিপীড়ন থেকে বাঁচতে নবীজি (সা.) ও তাঁর সাহাবিরা মাতৃভূমি মক্কা ছেড়ে মদিনায় আশ্রয়প্রার্থী হয়েছিলেন। তাঁদের আশ্রয় দিয়েছিলেন আনসার সাহাবিরা। আল্লাহ তাঁদের আচরণে সন্তুষ্ট হয়ে পুরস্কার হিসেবে জান্নাতের ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, ‘আনসার ও মুহাজিরদের মধ্যে যারা প্রথম সারির অগ্রণী, আর যারা তাদের যাবতীয় সৎকর্ম অনুসরণ করেছে—আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট, তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট। তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছেন জান্নাত, যার তলদেশে প্রবাহিত ঝরনাধারা। তারা সেখানে অনন্তকাল বসবাস করবে। আর এটাই মহা সফলতা।’ (সুরা তওবা: ১০০)
সাব্বির আহমদ

আজ ২০ জুন। প্রতিবছর এ দিনে বিশ্ব শরণার্থী দিবস পালিত হয়। দিনটি বিশ্বব্যাপী শরণার্থীদের প্রতি সহানুভূতি, সমর্থন ও সংহতি প্রকাশের উদ্দেশ্যে উৎসর্গিত। যুদ্ধ, সংঘাত ও মানবাধিকার লঙ্ঘন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে অসংখ্য মানুষ নিজ বাসভূমি ছেড়ে নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য অন্য দেশে আশ্রয় নেন। তাঁদের অধিকার রক্ষা ও স্বাভাবিক জীবনযাপনের সুযোগ তৈরি অত্যন্ত প্রয়োজন।
শরণার্থী কারা, শরণার্থী দিবস কী
প্রাকৃতিক দুর্যোগ, সংঘাত, নির্যাতন বা সহিংসতার কারণে যিনি নিজ দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন, তাঁকেই বলা হয় শরণার্থী। রাজনৈতিক, জাতীয়তা, ধর্ম, বর্ণ বা মতাদর্শ অথবা বিশেষ কোনো সামাজিক সম্প্রদায়ের হওয়ার কারণে কখনো নিগৃহীত হওয়ার আশঙ্কা থাকে শরণার্থীদের। জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংগঠনে ১৯৫১ সালে শরণার্থীদের অধিকার রক্ষায় ‘আন্তর্জাতিক শরণার্থী সনদ’ স্বাক্ষরিত হয়। আর ২০০১ সাল থেকে এই সংগঠনের ৫০ বছরপূর্তি উপলক্ষে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে অনুমোদিত হয়—২০ জুন আন্তর্জাতিক শরণার্থী দিবস পালন করা হবে। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা UNHCR-এর তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে শরণার্থীর সংখ্যা এখন ১০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে।
ইসলামে শরণার্থীদের অধিকার
ইসলামে শরণার্থী অধিকারকে গুরুত্ব দিয়ে সম্মান ও সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। মহানবী মুহাম্মদ (সা.) শরণার্থী ও অভিবাসীদের প্রতি দয়া ও সহানুভূতির আদেশ দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে শরণার্থীদের নিরাপদ আশ্রয়, খাদ্য, বাসস্থান ও তাঁদের মানবিক মর্যাদা রক্ষার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। ইসলামে কেউ অসহায় ও বিপদগ্রস্ত হলে তাঁকে সাহায্য করা মহান কাজ হিসেবে বিবেচিত হয়। শরণার্থীদের প্রতি অবিচার বা অন্যায় আচরণ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। এ ক্ষেত্রে মুসলিম-অমুসলিম সবার অধিকার সমান। নিপীড়িত মানুষ যে ধর্মেরই হোক, তাঁর অধিকার নিশ্চিত করার প্রতি ইসলাম সমান গুরুত্ব দিয়েছে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘যদি মুশরিকদের কেউ আশ্রয় প্রার্থনা করে, তাহলে তাকে আশ্রয় দাও—যেন সে আল্লাহর বাণী শোনার সুযোগ পায়। এরপর তাকে নিরাপদ জায়গায় পৌঁছে দাও।’ (সুরা তওবা: ৬)।
শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার সওয়াব
শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়া, তাদের সঙ্গে সদয় আচরণ করা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা ইমান এনেছে, হিজরত করেছে, আল্লাহর পথে লড়াই করেছে, আর যারা আশ্রয় দিয়েছে ও সাহায্য করেছে—তারাই প্রকৃত মুমিন, তাদের জন্য ক্ষমা ও সম্মানজনক রিজিক রয়েছে।’ (সুরা আনফাল: ৭৪)
মক্কায় কাফেরদের অত্যাচার, নির্যাতন-নিপীড়ন থেকে বাঁচতে নবীজি (সা.) ও তাঁর সাহাবিরা মাতৃভূমি মক্কা ছেড়ে মদিনায় আশ্রয়প্রার্থী হয়েছিলেন। তাঁদের আশ্রয় দিয়েছিলেন আনসার সাহাবিরা। আল্লাহ তাঁদের আচরণে সন্তুষ্ট হয়ে পুরস্কার হিসেবে জান্নাতের ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, ‘আনসার ও মুহাজিরদের মধ্যে যারা প্রথম সারির অগ্রণী, আর যারা তাদের যাবতীয় সৎকর্ম অনুসরণ করেছে—আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট, তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট। তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছেন জান্নাত, যার তলদেশে প্রবাহিত ঝরনাধারা। তারা সেখানে অনন্তকাল বসবাস করবে। আর এটাই মহা সফলতা।’ (সুরা তওবা: ১০০)

আজ ২০ জুন। প্রতিবছর এ দিনে বিশ্ব শরণার্থী দিবস পালিত হয়। দিনটি বিশ্বব্যাপী শরণার্থীদের প্রতি সহানুভূতি, সমর্থন ও সংহতি প্রকাশের উদ্দেশ্যে উৎসর্গিত। যুদ্ধ, সংঘাত ও মানবাধিকার লঙ্ঘন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে অসংখ্য মানুষ নিজ বাসভূমি ছেড়ে নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য অন্য দেশে আশ্রয় নেন। তাঁদের অধিকার রক্ষা ও স্বাভাবিক জীবনযাপনের সুযোগ তৈরি অত্যন্ত প্রয়োজন।
শরণার্থী কারা, শরণার্থী দিবস কী
প্রাকৃতিক দুর্যোগ, সংঘাত, নির্যাতন বা সহিংসতার কারণে যিনি নিজ দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন, তাঁকেই বলা হয় শরণার্থী। রাজনৈতিক, জাতীয়তা, ধর্ম, বর্ণ বা মতাদর্শ অথবা বিশেষ কোনো সামাজিক সম্প্রদায়ের হওয়ার কারণে কখনো নিগৃহীত হওয়ার আশঙ্কা থাকে শরণার্থীদের। জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংগঠনে ১৯৫১ সালে শরণার্থীদের অধিকার রক্ষায় ‘আন্তর্জাতিক শরণার্থী সনদ’ স্বাক্ষরিত হয়। আর ২০০১ সাল থেকে এই সংগঠনের ৫০ বছরপূর্তি উপলক্ষে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে অনুমোদিত হয়—২০ জুন আন্তর্জাতিক শরণার্থী দিবস পালন করা হবে। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা UNHCR-এর তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে শরণার্থীর সংখ্যা এখন ১০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে।
ইসলামে শরণার্থীদের অধিকার
ইসলামে শরণার্থী অধিকারকে গুরুত্ব দিয়ে সম্মান ও সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। মহানবী মুহাম্মদ (সা.) শরণার্থী ও অভিবাসীদের প্রতি দয়া ও সহানুভূতির আদেশ দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে শরণার্থীদের নিরাপদ আশ্রয়, খাদ্য, বাসস্থান ও তাঁদের মানবিক মর্যাদা রক্ষার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। ইসলামে কেউ অসহায় ও বিপদগ্রস্ত হলে তাঁকে সাহায্য করা মহান কাজ হিসেবে বিবেচিত হয়। শরণার্থীদের প্রতি অবিচার বা অন্যায় আচরণ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। এ ক্ষেত্রে মুসলিম-অমুসলিম সবার অধিকার সমান। নিপীড়িত মানুষ যে ধর্মেরই হোক, তাঁর অধিকার নিশ্চিত করার প্রতি ইসলাম সমান গুরুত্ব দিয়েছে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘যদি মুশরিকদের কেউ আশ্রয় প্রার্থনা করে, তাহলে তাকে আশ্রয় দাও—যেন সে আল্লাহর বাণী শোনার সুযোগ পায়। এরপর তাকে নিরাপদ জায়গায় পৌঁছে দাও।’ (সুরা তওবা: ৬)।
শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার সওয়াব
শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়া, তাদের সঙ্গে সদয় আচরণ করা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা ইমান এনেছে, হিজরত করেছে, আল্লাহর পথে লড়াই করেছে, আর যারা আশ্রয় দিয়েছে ও সাহায্য করেছে—তারাই প্রকৃত মুমিন, তাদের জন্য ক্ষমা ও সম্মানজনক রিজিক রয়েছে।’ (সুরা আনফাল: ৭৪)
মক্কায় কাফেরদের অত্যাচার, নির্যাতন-নিপীড়ন থেকে বাঁচতে নবীজি (সা.) ও তাঁর সাহাবিরা মাতৃভূমি মক্কা ছেড়ে মদিনায় আশ্রয়প্রার্থী হয়েছিলেন। তাঁদের আশ্রয় দিয়েছিলেন আনসার সাহাবিরা। আল্লাহ তাঁদের আচরণে সন্তুষ্ট হয়ে পুরস্কার হিসেবে জান্নাতের ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, ‘আনসার ও মুহাজিরদের মধ্যে যারা প্রথম সারির অগ্রণী, আর যারা তাদের যাবতীয় সৎকর্ম অনুসরণ করেছে—আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট, তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট। তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছেন জান্নাত, যার তলদেশে প্রবাহিত ঝরনাধারা। তারা সেখানে অনন্তকাল বসবাস করবে। আর এটাই মহা সফলতা।’ (সুরা তওবা: ১০০)

সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত...
১২ ঘণ্টা আগে
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত হয়েছেন। এই সংখ্যা আগের মাসের তুলনায় প্রায় ২১ লাখ বেশি।
কর্তৃপক্ষের তথ্যানুযায়ী, মসজিদে হারামে প্রায় ৩ কোটি মুসল্লি ইবাদত-বন্দেগি করেছেন। এর মধ্যে ৯৪ হাজার ৭০০ জন কাবা শরিফসংলগ্ন হাতিমে কাবায় নামাজ আদায়ের সুযোগ পেয়েছেন। আর মসজিদে নববিতে ইবাদত ও জিয়ারতের জন্য গিয়েছেন ২ কোটি ৩১ লাখ মানুষ। এ ছাড়া পবিত্র রিয়াজুল জান্নাতে প্রবেশের সুযোগ পেয়েছেন ১৩ লাখ মুসল্লি এবং নবী করিম (সা.) এবং দুই খলিফার রওজা জিয়ারত করেছেন ২৩ লাখ মানুষ।
সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, শুধু জমাদিউস সানি মাসেই দেশি-বিদেশি মিলিয়ে ১ কোটি ১৯ লাখের বেশি মানুষ ওমরাহ পালন করেছেন। এর মধ্যে বিদেশ থেকে আগত ওমরাহ যাত্রীর সংখ্যা ছিল ১৭ লাখের বেশি। উন্নত ডিজিটাল সেবা, আধুনিক লজিস্টিক ব্যবস্থাপনা এবং ওয়ান স্টপ সার্ভিস সহজলভ্য হওয়ায় ওমরাহ পালনকারীর সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মুসল্লিদের এই ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি সৌদি আরবের ‘ভিশন ২০৩০’ বাস্তবায়নেরই একটি অংশ। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মুসলমানদের জন্য হজ, ওমরাহ ও জিয়ারতপ্রক্রিয়াকে আরও নিরাপদ এবং সহজ করতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে সৌদি সরকার।

সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত হয়েছেন। এই সংখ্যা আগের মাসের তুলনায় প্রায় ২১ লাখ বেশি।
কর্তৃপক্ষের তথ্যানুযায়ী, মসজিদে হারামে প্রায় ৩ কোটি মুসল্লি ইবাদত-বন্দেগি করেছেন। এর মধ্যে ৯৪ হাজার ৭০০ জন কাবা শরিফসংলগ্ন হাতিমে কাবায় নামাজ আদায়ের সুযোগ পেয়েছেন। আর মসজিদে নববিতে ইবাদত ও জিয়ারতের জন্য গিয়েছেন ২ কোটি ৩১ লাখ মানুষ। এ ছাড়া পবিত্র রিয়াজুল জান্নাতে প্রবেশের সুযোগ পেয়েছেন ১৩ লাখ মুসল্লি এবং নবী করিম (সা.) এবং দুই খলিফার রওজা জিয়ারত করেছেন ২৩ লাখ মানুষ।
সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, শুধু জমাদিউস সানি মাসেই দেশি-বিদেশি মিলিয়ে ১ কোটি ১৯ লাখের বেশি মানুষ ওমরাহ পালন করেছেন। এর মধ্যে বিদেশ থেকে আগত ওমরাহ যাত্রীর সংখ্যা ছিল ১৭ লাখের বেশি। উন্নত ডিজিটাল সেবা, আধুনিক লজিস্টিক ব্যবস্থাপনা এবং ওয়ান স্টপ সার্ভিস সহজলভ্য হওয়ায় ওমরাহ পালনকারীর সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মুসল্লিদের এই ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি সৌদি আরবের ‘ভিশন ২০৩০’ বাস্তবায়নেরই একটি অংশ। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মুসলমানদের জন্য হজ, ওমরাহ ও জিয়ারতপ্রক্রিয়াকে আরও নিরাপদ এবং সহজ করতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে সৌদি সরকার।

আজ ২০ জুন। প্রতিবছর এ দিনে বিশ্ব শরণার্থী দিবস পালিত হয়। দিনটি বিশ্বব্যাপী শরণার্থীদের প্রতি সহানুভূতি, সমর্থন ও সংহতি প্রকাশের উদ্দেশ্যে উৎসর্গিত। যুদ্ধ, সংঘাত ও মানবাধিকার লঙ্ঘন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে অসংখ্য মানুষ নিজ বাসভূমি ছেড়ে নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য অন্য দেশে আশ্রয় নেন।
২০ জুন ২০২৫
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে। কিয়ামতের কঠিন ময়দানে হাশর-নশর শেষে মানুষের চিরস্থায়ী ঠিকানা নির্ধারণ করা হবে। সেদিন কেউ কারও উপকারে আসবে না, এমনকি বাবা-মা বা সন্তান-সন্ততির কথাও কারও স্মরণে থাকবে না। প্রত্যেকেই ‘ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি’ (হায় আমার কী হবে) বলে আর্তনাদ করতে থাকবে।
পবিত্র কোরআনে সেই বিভীষিকাময় দিনের বর্ণনা দিয়ে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেদিন মানুষ পালিয়ে যাবে তার ভাই, মা, বাবা, স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি থেকে। সেদিন তাদের প্রত্যেকেই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। সেদিন কিছু চেহারা হবে উজ্জ্বল, সহাস্য ও প্রফুল্ল। আর কিছু চেহারা হবে ধূলিমলিন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন।’ (সুরা আবাসা: ৩৪-৪০)
রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর উম্মতকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন সতর্কবাণী দিয়েছেন। সহিহ্ মুসলিমের এক হাদিসে পাঁচ শ্রেণির জাহান্নামির কথা উল্লেখ করা হয়েছে: ১. বিবেচনাহীন ব্যক্তি: এমন দুর্বল মানুষ যার ভালো-মন্দের পার্থক্য করার বুদ্ধি নেই এবং নিজের পরিবারের উন্নতির ফিকির না করে অন্যের তাঁবেদারি করে। ২. লোভী খিয়ানতকারী: যে অতি সামান্য বিষয়েও খিয়ানত বা বিশ্বাসভঙ্গ করে এবং যার লোভ সবার কাছে প্রকাশ্য। ৩. প্রতারক: যে ব্যক্তি পরিবার ও ধন-সম্পদের বিষয়ে মানুষের সঙ্গে সকাল-সন্ধ্যা প্রতারণা বা ধোঁকাবাজি করে। ৪. কৃপণ: যে আল্লাহর পথে ব্যয় না করে সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখে। ৫. মিথ্যুক ও অশ্লীলভাষী: যারা সর্বদা মিথ্যা কথা বলে এবং অশ্লীল কথাবার্তা বা গালাগালিতে লিপ্ত থাকে।
পরকালের চিরস্থায়ী জীবনে মুক্তি পেতে হলে দুনিয়ার এই ক্ষণস্থায়ী জীবনে লোভ, প্রতারণা ও পাপাচার ত্যাগ করে মহান আল্লাহর প্রতি অনুগত হওয়া এবং নবীজি (সা.)-এর দেখানো পথে চলা একান্ত জরুরি।

পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে। কিয়ামতের কঠিন ময়দানে হাশর-নশর শেষে মানুষের চিরস্থায়ী ঠিকানা নির্ধারণ করা হবে। সেদিন কেউ কারও উপকারে আসবে না, এমনকি বাবা-মা বা সন্তান-সন্ততির কথাও কারও স্মরণে থাকবে না। প্রত্যেকেই ‘ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি’ (হায় আমার কী হবে) বলে আর্তনাদ করতে থাকবে।
পবিত্র কোরআনে সেই বিভীষিকাময় দিনের বর্ণনা দিয়ে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেদিন মানুষ পালিয়ে যাবে তার ভাই, মা, বাবা, স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি থেকে। সেদিন তাদের প্রত্যেকেই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। সেদিন কিছু চেহারা হবে উজ্জ্বল, সহাস্য ও প্রফুল্ল। আর কিছু চেহারা হবে ধূলিমলিন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন।’ (সুরা আবাসা: ৩৪-৪০)
রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর উম্মতকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন সতর্কবাণী দিয়েছেন। সহিহ্ মুসলিমের এক হাদিসে পাঁচ শ্রেণির জাহান্নামির কথা উল্লেখ করা হয়েছে: ১. বিবেচনাহীন ব্যক্তি: এমন দুর্বল মানুষ যার ভালো-মন্দের পার্থক্য করার বুদ্ধি নেই এবং নিজের পরিবারের উন্নতির ফিকির না করে অন্যের তাঁবেদারি করে। ২. লোভী খিয়ানতকারী: যে অতি সামান্য বিষয়েও খিয়ানত বা বিশ্বাসভঙ্গ করে এবং যার লোভ সবার কাছে প্রকাশ্য। ৩. প্রতারক: যে ব্যক্তি পরিবার ও ধন-সম্পদের বিষয়ে মানুষের সঙ্গে সকাল-সন্ধ্যা প্রতারণা বা ধোঁকাবাজি করে। ৪. কৃপণ: যে আল্লাহর পথে ব্যয় না করে সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখে। ৫. মিথ্যুক ও অশ্লীলভাষী: যারা সর্বদা মিথ্যা কথা বলে এবং অশ্লীল কথাবার্তা বা গালাগালিতে লিপ্ত থাকে।
পরকালের চিরস্থায়ী জীবনে মুক্তি পেতে হলে দুনিয়ার এই ক্ষণস্থায়ী জীবনে লোভ, প্রতারণা ও পাপাচার ত্যাগ করে মহান আল্লাহর প্রতি অনুগত হওয়া এবং নবীজি (সা.)-এর দেখানো পথে চলা একান্ত জরুরি।

আজ ২০ জুন। প্রতিবছর এ দিনে বিশ্ব শরণার্থী দিবস পালিত হয়। দিনটি বিশ্বব্যাপী শরণার্থীদের প্রতি সহানুভূতি, সমর্থন ও সংহতি প্রকাশের উদ্দেশ্যে উৎসর্গিত। যুদ্ধ, সংঘাত ও মানবাধিকার লঙ্ঘন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে অসংখ্য মানুষ নিজ বাসভূমি ছেড়ে নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য অন্য দেশে আশ্রয় নেন।
২০ জুন ২০২৫
সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত...
১২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

আজ ২০ জুন। প্রতিবছর এ দিনে বিশ্ব শরণার্থী দিবস পালিত হয়। দিনটি বিশ্বব্যাপী শরণার্থীদের প্রতি সহানুভূতি, সমর্থন ও সংহতি প্রকাশের উদ্দেশ্যে উৎসর্গিত। যুদ্ধ, সংঘাত ও মানবাধিকার লঙ্ঘন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে অসংখ্য মানুষ নিজ বাসভূমি ছেড়ে নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য অন্য দেশে আশ্রয় নেন।
২০ জুন ২০২৫
সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত...
১২ ঘণ্টা আগে
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

আজ ২০ জুন। প্রতিবছর এ দিনে বিশ্ব শরণার্থী দিবস পালিত হয়। দিনটি বিশ্বব্যাপী শরণার্থীদের প্রতি সহানুভূতি, সমর্থন ও সংহতি প্রকাশের উদ্দেশ্যে উৎসর্গিত। যুদ্ধ, সংঘাত ও মানবাধিকার লঙ্ঘন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে অসংখ্য মানুষ নিজ বাসভূমি ছেড়ে নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য অন্য দেশে আশ্রয় নেন।
২০ জুন ২০২৫
সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত...
১২ ঘণ্টা আগে
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে