আমজাদ ইউনুস

বিশ্বনবী
বাংলা ভাষার অন্যতম কবি গোলাম মোস্তফা রচিত ‘বিশ্বনবী’ বাংলা সাহিত্যের অমূল্য রত্ন। সাহিত্য সমালোচকদের মতে, এটিই কবি গোলাম মোস্তফার শ্রেষ্ঠ কীর্তি। বইটিতে লেখকের প্রগাঢ় নবীপ্রেম, ভাষার ভাব ও প্রাঞ্জলতা, পাঠের গভীরতা ও পাণ্ডিত্য ফুটে উঠেছে। এতে লেখক জ্ঞান, বিজ্ঞান, ইতিহাস, যুক্তি-তর্কের মাধ্যমে পৃথিবীর অন্য সব মহাপুরুষের ওপর নবীজি (সা.)-এর শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের চেষ্টা করেছেন। এই গ্রন্থ রচনায় লেখক অর্ধশতাধিক প্রামাণ্যগ্রন্থের সহায়তা নিয়েছেন। এ বইয়ে রাসুলের জীবনপ্রবাহ, ইসলামের প্রচার ও বিস্তৃতি অত্যন্ত সুলিখিত ও সুখপাঠ্য আঙ্গিকে বিন্যস্ত করা হয়েছে। কিছু বিতর্কের যৌক্তিক ও বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও লেখক উপস্থাপন করেছেন। মুসলিম ও অমুসলিম লেখক-সাহিত্যিকেরাও ‘বিশ্বনবী’র প্রশংসা করেছেন।
মহানবী
কবি, সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ সৈয়দ আলী আহসানের রচনা ‘মহানবী’। ১৯৫৮ সালের এপ্রিল বা মে মাসে তিনি তেহরানে গিয়েছিলেন। তেহরানে থাকাকালে ইরানের বিখ্যাত পণ্ডিত যায়নুল আবেদিন রাহনুমার সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। তিনি তাঁর রচিত ‘পয়াম্বর’ বইটি আলী আহসানকে উপহার দেন এবং নবীজীবনী লেখার জন্য উৎসাহিত করেন। পরে ওমরাহর সফরে সৈয়দ আলী আহসান হারাম শরিফে প্রবেশ করে দোয়া করেন। এর পরই নবীজির জীবনী লেখার ইচ্ছা দৃঢ় হয় তাঁর। গ্রন্থটি ভাষা ও তথ্যের দিক থেকে অনন্য ও অসাধারণ। লেখক সম্পূর্ণ নিজস্ব এক চমকপ্রদ ও অত্যাধুনিক বাংলা গদ্যের শৈলী অবলম্বন করেছেন এতে। পাশ্চাত্যের বিভিন্ন লেখক রাসুল (সা.)-এর চরিত্র এবং বিভিন্ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে যে বিরূপ আপত্তিকর, কুৎসিত মন্তব্য উচ্চারণ করেছেন; লেখক এই গ্রন্থে সেসবের যথাযথ জবাব দিয়েছেন।
মরুভাস্কর হযরত মুহাম্মদ (সা.)
সাহিত্যিক ও সাংবাদিক মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলীর কলমে রচিত হয় বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নবীজীবনী ‘মরু ভাস্কর’। লেখক এই গ্রন্থে সুষমামণ্ডিত ও বলিষ্ঠ ভাষায় মহানবীর জীবনী উপস্থাপন করেছেন। গ্রন্থটি মুহাম্মদ হাবীবুল্লাহ বাহারের দীর্ঘ ভূমিকাসহ ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দে বুলবুল পাবলিশিং হাউজ কলকাতা থেকে প্রকাশিত হয়। চিরায়ত রচনা হিসেবে বাংলা সাহিত্যে স্থান করে নিয়েছে এই সিরাতগ্রন্থ।
নূর নবী
বাংলা সাহিত্যের শক্তিমান লেখক এয়াকুব আলী চৌধুরীর রচনা ‘নূর নবী’। লেখক ছোটদের জন্য ১৯১৮ সালে রাসুল (সা.)-এর জীবনাদর্শ তুলে ধরে রচনা করেন ‘নূর নবী’। ছোটদের উপযোগী কোমল ও মধুর ভাষায় অসাধারণ ও অনুপম একটি গ্রন্থ এটি। এতে নবীচরিত্রের কোমল ও মধুর দিকগুলো শিশুদের জন্য সহজ-সরল ও আকর্ষণীয়ভাবে অঙ্কিত হয়।
মহানবী হজরত মুহাম্মদ
বাংলা ভাষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি আল মাহমুদের রচনা এটি। সহজ কাব্যিক ভাষায় কলমের কালিতে এঁকেছেন নবীজির জীবনী। ১৯৮৯ সালে বইটি প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটিতে নবীজি (সা.)-এর জন্ম থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা উঠে এসেছে। বইটি মূলত কাজী ইমদাদুল হক বিরচিত ‘নবীকাহিনী’ সিরিজের সমাপ্ত অংশ। তিনি ঈসা (আ.) পর্যন্ত লিখে মারা যান। এরপর আল মাহমুদ এই বই লিখে সিরিজের পূর্ণতা দিয়েছেন।

বিশ্বনবী
বাংলা ভাষার অন্যতম কবি গোলাম মোস্তফা রচিত ‘বিশ্বনবী’ বাংলা সাহিত্যের অমূল্য রত্ন। সাহিত্য সমালোচকদের মতে, এটিই কবি গোলাম মোস্তফার শ্রেষ্ঠ কীর্তি। বইটিতে লেখকের প্রগাঢ় নবীপ্রেম, ভাষার ভাব ও প্রাঞ্জলতা, পাঠের গভীরতা ও পাণ্ডিত্য ফুটে উঠেছে। এতে লেখক জ্ঞান, বিজ্ঞান, ইতিহাস, যুক্তি-তর্কের মাধ্যমে পৃথিবীর অন্য সব মহাপুরুষের ওপর নবীজি (সা.)-এর শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের চেষ্টা করেছেন। এই গ্রন্থ রচনায় লেখক অর্ধশতাধিক প্রামাণ্যগ্রন্থের সহায়তা নিয়েছেন। এ বইয়ে রাসুলের জীবনপ্রবাহ, ইসলামের প্রচার ও বিস্তৃতি অত্যন্ত সুলিখিত ও সুখপাঠ্য আঙ্গিকে বিন্যস্ত করা হয়েছে। কিছু বিতর্কের যৌক্তিক ও বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও লেখক উপস্থাপন করেছেন। মুসলিম ও অমুসলিম লেখক-সাহিত্যিকেরাও ‘বিশ্বনবী’র প্রশংসা করেছেন।
মহানবী
কবি, সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ সৈয়দ আলী আহসানের রচনা ‘মহানবী’। ১৯৫৮ সালের এপ্রিল বা মে মাসে তিনি তেহরানে গিয়েছিলেন। তেহরানে থাকাকালে ইরানের বিখ্যাত পণ্ডিত যায়নুল আবেদিন রাহনুমার সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। তিনি তাঁর রচিত ‘পয়াম্বর’ বইটি আলী আহসানকে উপহার দেন এবং নবীজীবনী লেখার জন্য উৎসাহিত করেন। পরে ওমরাহর সফরে সৈয়দ আলী আহসান হারাম শরিফে প্রবেশ করে দোয়া করেন। এর পরই নবীজির জীবনী লেখার ইচ্ছা দৃঢ় হয় তাঁর। গ্রন্থটি ভাষা ও তথ্যের দিক থেকে অনন্য ও অসাধারণ। লেখক সম্পূর্ণ নিজস্ব এক চমকপ্রদ ও অত্যাধুনিক বাংলা গদ্যের শৈলী অবলম্বন করেছেন এতে। পাশ্চাত্যের বিভিন্ন লেখক রাসুল (সা.)-এর চরিত্র এবং বিভিন্ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে যে বিরূপ আপত্তিকর, কুৎসিত মন্তব্য উচ্চারণ করেছেন; লেখক এই গ্রন্থে সেসবের যথাযথ জবাব দিয়েছেন।
মরুভাস্কর হযরত মুহাম্মদ (সা.)
সাহিত্যিক ও সাংবাদিক মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলীর কলমে রচিত হয় বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নবীজীবনী ‘মরু ভাস্কর’। লেখক এই গ্রন্থে সুষমামণ্ডিত ও বলিষ্ঠ ভাষায় মহানবীর জীবনী উপস্থাপন করেছেন। গ্রন্থটি মুহাম্মদ হাবীবুল্লাহ বাহারের দীর্ঘ ভূমিকাসহ ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দে বুলবুল পাবলিশিং হাউজ কলকাতা থেকে প্রকাশিত হয়। চিরায়ত রচনা হিসেবে বাংলা সাহিত্যে স্থান করে নিয়েছে এই সিরাতগ্রন্থ।
নূর নবী
বাংলা সাহিত্যের শক্তিমান লেখক এয়াকুব আলী চৌধুরীর রচনা ‘নূর নবী’। লেখক ছোটদের জন্য ১৯১৮ সালে রাসুল (সা.)-এর জীবনাদর্শ তুলে ধরে রচনা করেন ‘নূর নবী’। ছোটদের উপযোগী কোমল ও মধুর ভাষায় অসাধারণ ও অনুপম একটি গ্রন্থ এটি। এতে নবীচরিত্রের কোমল ও মধুর দিকগুলো শিশুদের জন্য সহজ-সরল ও আকর্ষণীয়ভাবে অঙ্কিত হয়।
মহানবী হজরত মুহাম্মদ
বাংলা ভাষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি আল মাহমুদের রচনা এটি। সহজ কাব্যিক ভাষায় কলমের কালিতে এঁকেছেন নবীজির জীবনী। ১৯৮৯ সালে বইটি প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটিতে নবীজি (সা.)-এর জন্ম থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা উঠে এসেছে। বইটি মূলত কাজী ইমদাদুল হক বিরচিত ‘নবীকাহিনী’ সিরিজের সমাপ্ত অংশ। তিনি ঈসা (আ.) পর্যন্ত লিখে মারা যান। এরপর আল মাহমুদ এই বই লিখে সিরিজের পূর্ণতা দিয়েছেন।

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
৪ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
৫ ঘণ্টা আগে
আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
৭ ঘণ্টা আগে
শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
১৪ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

পৃথিবীর অন্যান্য দেশের কবি-সাহিত্যিকের মতো বাংলা ভাষার কবি-সাহিত্যিকের হাত ধরেও অসংখ্য নবীজীবনী রচিত হয়েছে। এসব গ্রন্থ বাংলা ভাষাকে সমৃদ্ধ করেছে, পাঠকমহলে জনপ্রিয় হয়েছে এবং আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এমন বহুল সমাদৃত পাঁচটি সিরাতগ্রন্থের কথা নিয়ে লিখেছেন আমজাদ ইউনুস।
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
৫ ঘণ্টা আগে
আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
৭ ঘণ্টা আগে
শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
১৪ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, এই জোড়ে তাঁরাই অংশগ্রহণ করবেন, যাঁরা আল্লাহর রাস্তায় এক চিল্লা, তিন চিল্লা ও বিদেশ সফরের উদ্দেশ্যে বের হবেন এবং যাঁরা মেহনতের মাধ্যমে সাথিদের এই কাজে উদ্বুদ্ধ করে সঙ্গে নিয়ে আসবেন।
একটি মহল শুরায়ি নেজামের এই খুরুজের জোড়কে বিশ্ব ইজতেমা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে জানিয়ে সবাইকে সতর্ক করে হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, এটি কোনো ইজতেমা নয়; বরং সীমিত পরিসরে খুরুজের প্রস্তুতিমূলক জোড়।
এদিকে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী টঙ্গীতে ৫৯তম বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের পর তা আয়োজন করা হবে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম) গত ৩ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি দেশবাসীকে অবহিত করেছে।

আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, এই জোড়ে তাঁরাই অংশগ্রহণ করবেন, যাঁরা আল্লাহর রাস্তায় এক চিল্লা, তিন চিল্লা ও বিদেশ সফরের উদ্দেশ্যে বের হবেন এবং যাঁরা মেহনতের মাধ্যমে সাথিদের এই কাজে উদ্বুদ্ধ করে সঙ্গে নিয়ে আসবেন।
একটি মহল শুরায়ি নেজামের এই খুরুজের জোড়কে বিশ্ব ইজতেমা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে জানিয়ে সবাইকে সতর্ক করে হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, এটি কোনো ইজতেমা নয়; বরং সীমিত পরিসরে খুরুজের প্রস্তুতিমূলক জোড়।
এদিকে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী টঙ্গীতে ৫৯তম বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের পর তা আয়োজন করা হবে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম) গত ৩ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি দেশবাসীকে অবহিত করেছে।

পৃথিবীর অন্যান্য দেশের কবি-সাহিত্যিকের মতো বাংলা ভাষার কবি-সাহিত্যিকের হাত ধরেও অসংখ্য নবীজীবনী রচিত হয়েছে। এসব গ্রন্থ বাংলা ভাষাকে সমৃদ্ধ করেছে, পাঠকমহলে জনপ্রিয় হয়েছে এবং আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এমন বহুল সমাদৃত পাঁচটি সিরাতগ্রন্থের কথা নিয়ে লিখেছেন আমজাদ ইউনুস।
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
৪ ঘণ্টা আগে
আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
৭ ঘণ্টা আগে
শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
১৪ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
এমিরেটস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তাদের বহরের প্রতিটি ফ্লাইটে এখন থেকে এই বিশেষ পকেট জায়নামাজ পাওয়া যাবে। ফার্স্ট ক্লাস, বিজনেস ক্লাস কিংবা ইকোনমি—সব শ্রেণির যাত্রীদের জন্য এই সুবিধা উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। ফ্লাইট চলাকালে নামাজের প্রয়োজন হলে যাত্রীরা কর্তব্যরত কেবিন ক্রুদের কাছে অনুরোধ করলেই দ্রুত এই জায়নামাজ সরবরাহ করা হবে।
এমিরেটস কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, যাত্রীদের সর্বোচ্চ স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করতে জায়নামাজটির মান ও স্থায়িত্ব বৃদ্ধিতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সূত্র: ইসলামিক ইনফরমেশন

আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
এমিরেটস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তাদের বহরের প্রতিটি ফ্লাইটে এখন থেকে এই বিশেষ পকেট জায়নামাজ পাওয়া যাবে। ফার্স্ট ক্লাস, বিজনেস ক্লাস কিংবা ইকোনমি—সব শ্রেণির যাত্রীদের জন্য এই সুবিধা উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। ফ্লাইট চলাকালে নামাজের প্রয়োজন হলে যাত্রীরা কর্তব্যরত কেবিন ক্রুদের কাছে অনুরোধ করলেই দ্রুত এই জায়নামাজ সরবরাহ করা হবে।
এমিরেটস কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, যাত্রীদের সর্বোচ্চ স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করতে জায়নামাজটির মান ও স্থায়িত্ব বৃদ্ধিতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সূত্র: ইসলামিক ইনফরমেশন

পৃথিবীর অন্যান্য দেশের কবি-সাহিত্যিকের মতো বাংলা ভাষার কবি-সাহিত্যিকের হাত ধরেও অসংখ্য নবীজীবনী রচিত হয়েছে। এসব গ্রন্থ বাংলা ভাষাকে সমৃদ্ধ করেছে, পাঠকমহলে জনপ্রিয় হয়েছে এবং আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এমন বহুল সমাদৃত পাঁচটি সিরাতগ্রন্থের কথা নিয়ে লিখেছেন আমজাদ ইউনুস।
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
৪ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
৫ ঘণ্টা আগে
শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
১৪ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
ইসলামের বিধান হলো, নামাজে মাথা ঢাকা পুরুষের জন্য ফরজ নয়, বরং এটি নামাজের আদব ও সৌন্দর্যের অন্তর্ভুক্ত। রাসুলুল্লাহ (সা.) সাধারণত মাথা ঢেকেই নামাজ আদায় করতেন। আবু দাউদ শরিফে এসেছে, নবীজি (সা.) পাগড়ি পরিহিত অবস্থায় নামাজ আদায় করতেন। ফিকহের দৃষ্টিতে কানটুপি, উলের টুপি বা সাধারণ টুপি—সবই মাথা ঢাকার পোশাকের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং, শীতের প্রকোপ থেকে বাঁচতে কানটুপি পরে নামাজ আদায় করা সম্পূর্ণ জায়েজ।
কানটুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করার সময় একটি বিষয় খেয়াল রাখা জরুরি—সেটি হলো সিজদা। সিজদার সময় কপাল সরাসরি মাটিতে বা জায়নামাজে লাগানো আবশ্যক। যদি টুপিটি এমনভাবে পরা হয়, যা কপালকে ঢেকে রাখে এবং মাটিতে কপাল ঠেকতে বাধা দেয়, তবে সিজদা অপূর্ণ থেকে যেতে পারে। তাই সিজদার সময় কপাল উন্মুক্ত রাখা উত্তম। তবে কপাল সামান্য আবৃত থাকলেও নামাজ হয়ে যাবে।
শীত থেকে বাঁচতে নাক-মুখ ঢেকে নামাজ আদায় করা অনুচিত। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া মুখ ঢেকে নামাজ আদায় করা মাকরুহ। তাই কান ও গলা আবৃত থাকলেও নাক-মুখ খোলা রাখা উচিত।
তাই শৈত্যপ্রবাহের সময় নিশ্চিন্তে কানটুপি পরা যাবে যদি টুপিটি পবিত্র (পাক-সাফ) হয়, এটি অহংকার বা প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে না হয়ে কেবল শীত নিবারণের জন্য হয় এবং সিজদার সময় কপাল মাটিতে স্থাপনে কোনো বড় প্রতিবন্ধকতা তৈরি না করে।

শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
ইসলামের বিধান হলো, নামাজে মাথা ঢাকা পুরুষের জন্য ফরজ নয়, বরং এটি নামাজের আদব ও সৌন্দর্যের অন্তর্ভুক্ত। রাসুলুল্লাহ (সা.) সাধারণত মাথা ঢেকেই নামাজ আদায় করতেন। আবু দাউদ শরিফে এসেছে, নবীজি (সা.) পাগড়ি পরিহিত অবস্থায় নামাজ আদায় করতেন। ফিকহের দৃষ্টিতে কানটুপি, উলের টুপি বা সাধারণ টুপি—সবই মাথা ঢাকার পোশাকের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং, শীতের প্রকোপ থেকে বাঁচতে কানটুপি পরে নামাজ আদায় করা সম্পূর্ণ জায়েজ।
কানটুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করার সময় একটি বিষয় খেয়াল রাখা জরুরি—সেটি হলো সিজদা। সিজদার সময় কপাল সরাসরি মাটিতে বা জায়নামাজে লাগানো আবশ্যক। যদি টুপিটি এমনভাবে পরা হয়, যা কপালকে ঢেকে রাখে এবং মাটিতে কপাল ঠেকতে বাধা দেয়, তবে সিজদা অপূর্ণ থেকে যেতে পারে। তাই সিজদার সময় কপাল উন্মুক্ত রাখা উত্তম। তবে কপাল সামান্য আবৃত থাকলেও নামাজ হয়ে যাবে।
শীত থেকে বাঁচতে নাক-মুখ ঢেকে নামাজ আদায় করা অনুচিত। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া মুখ ঢেকে নামাজ আদায় করা মাকরুহ। তাই কান ও গলা আবৃত থাকলেও নাক-মুখ খোলা রাখা উচিত।
তাই শৈত্যপ্রবাহের সময় নিশ্চিন্তে কানটুপি পরা যাবে যদি টুপিটি পবিত্র (পাক-সাফ) হয়, এটি অহংকার বা প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে না হয়ে কেবল শীত নিবারণের জন্য হয় এবং সিজদার সময় কপাল মাটিতে স্থাপনে কোনো বড় প্রতিবন্ধকতা তৈরি না করে।

পৃথিবীর অন্যান্য দেশের কবি-সাহিত্যিকের মতো বাংলা ভাষার কবি-সাহিত্যিকের হাত ধরেও অসংখ্য নবীজীবনী রচিত হয়েছে। এসব গ্রন্থ বাংলা ভাষাকে সমৃদ্ধ করেছে, পাঠকমহলে জনপ্রিয় হয়েছে এবং আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এমন বহুল সমাদৃত পাঁচটি সিরাতগ্রন্থের কথা নিয়ে লিখেছেন আমজাদ ইউনুস।
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
৪ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
৫ ঘণ্টা আগে
আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
৭ ঘণ্টা আগে