অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এটি কখনোই ঘটতে দেওয়া উচিত নয়। আমেরিকা একটি খ্রিষ্টান রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং আমাদের সরকারে তা প্রতিফলিত হওয়া উচিত।’
মেরি তাঁর বক্তব্যের সঙ্গে প্রার্থনার একটি ছবিও পোস্ট করেন। এতে দেখা যায়, হলুদ পাগড়ি পরিহিত এক ব্যক্তি হাউসে প্রার্থনা করছেন। কিন্তু পরে জানা যায়, ওই ব্যক্তি মুসলিম নন। তিনি ছিলেন নিউ জার্সির ভিনল্যান্ডের ‘গুরদ্বারা সাউথ জার্সি শিখ সোসাইটির’ ধর্মীয় নেতা জিয়ানী সুরিন্দর সিং।
তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে মেরি পরে তাঁর পোস্টে ‘মুসলিম’ শব্দটি পরিবর্তন করে ‘শিখ’ লেখেন এবং শেষে পুরো পোস্টই মুছে ফেলেন। এ বিষয়ে তাঁর কার্যালয় থেকেও কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
শনিবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম ‘দ্য হিল’ জানিয়েছে, হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের ইতিহাসে বহু ধর্মের ধর্মগুরুদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এমনকি ২০০১ সালে ৯ / ১১ হামলার পর এক মুসলিম ধর্মীয় নেতাও কোরআন থেকে পাঠ করেছিলেন।
মেরি মিলারের মন্তব্যে রিপাবলিকান এবং ডেমোক্র্যাট উভয় পক্ষ থেকে নিন্দা এসেছে। রিপাবলিকান প্রতিনিধি ডেভিড ভ্যালাডাও বলেছেন, ‘শিখ-আমেরিকানেরা আমাদের সমাজের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু তারা এখনো হয়রানি ও বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।’ নিউ ইয়র্কের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মাইক ললার বলেছেন, ‘আমরা সবাই যেহেতু ঈশ্বরের সন্তান, তাই আমাদের পারস্পরিক ধর্মীয় পার্থক্যকে সম্মান করা উচিত।’
ডেমোক্র্যাট প্রতিনিধি ভেরোনিকা এস্কোবার বলেছেন, ‘আমাদের দেশ সংবিধান অনুযায়ী প্রতিষ্ঠিত—ধর্মীয় স্বাধীনতা যেখানে প্রথম সংশোধনীতে স্থান পেয়েছে। এই মন্তব্য শুধু বর্ণবাদী নয়, বরং আমাদের প্রতিষ্ঠানগত নীতিকেই অবমাননা করে।’
এদিকে হাউসে শিখ ধর্মগুরু জিয়ানী সিং তাঁর প্রার্থনায় শান্তি ও মানবকল্যাণ কামনা করে বলেছেন, ‘আমরা তোমাকে নানা নামে ডাকি, তবে তুমি একজনই। আমাদের মুখে সত্য, হৃদয়ে প্রেম এবং মনে ন্যায়ের বোধ রাখো। আমাদের একে অপরকে ভালোবাসার ও সেবা করার কথা স্মরণ করাও।’
যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এটি কখনোই ঘটতে দেওয়া উচিত নয়। আমেরিকা একটি খ্রিষ্টান রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং আমাদের সরকারে তা প্রতিফলিত হওয়া উচিত।’
মেরি তাঁর বক্তব্যের সঙ্গে প্রার্থনার একটি ছবিও পোস্ট করেন। এতে দেখা যায়, হলুদ পাগড়ি পরিহিত এক ব্যক্তি হাউসে প্রার্থনা করছেন। কিন্তু পরে জানা যায়, ওই ব্যক্তি মুসলিম নন। তিনি ছিলেন নিউ জার্সির ভিনল্যান্ডের ‘গুরদ্বারা সাউথ জার্সি শিখ সোসাইটির’ ধর্মীয় নেতা জিয়ানী সুরিন্দর সিং।
তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে মেরি পরে তাঁর পোস্টে ‘মুসলিম’ শব্দটি পরিবর্তন করে ‘শিখ’ লেখেন এবং শেষে পুরো পোস্টই মুছে ফেলেন। এ বিষয়ে তাঁর কার্যালয় থেকেও কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
শনিবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম ‘দ্য হিল’ জানিয়েছে, হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের ইতিহাসে বহু ধর্মের ধর্মগুরুদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এমনকি ২০০১ সালে ৯ / ১১ হামলার পর এক মুসলিম ধর্মীয় নেতাও কোরআন থেকে পাঠ করেছিলেন।
মেরি মিলারের মন্তব্যে রিপাবলিকান এবং ডেমোক্র্যাট উভয় পক্ষ থেকে নিন্দা এসেছে। রিপাবলিকান প্রতিনিধি ডেভিড ভ্যালাডাও বলেছেন, ‘শিখ-আমেরিকানেরা আমাদের সমাজের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু তারা এখনো হয়রানি ও বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।’ নিউ ইয়র্কের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মাইক ললার বলেছেন, ‘আমরা সবাই যেহেতু ঈশ্বরের সন্তান, তাই আমাদের পারস্পরিক ধর্মীয় পার্থক্যকে সম্মান করা উচিত।’
ডেমোক্র্যাট প্রতিনিধি ভেরোনিকা এস্কোবার বলেছেন, ‘আমাদের দেশ সংবিধান অনুযায়ী প্রতিষ্ঠিত—ধর্মীয় স্বাধীনতা যেখানে প্রথম সংশোধনীতে স্থান পেয়েছে। এই মন্তব্য শুধু বর্ণবাদী নয়, বরং আমাদের প্রতিষ্ঠানগত নীতিকেই অবমাননা করে।’
এদিকে হাউসে শিখ ধর্মগুরু জিয়ানী সিং তাঁর প্রার্থনায় শান্তি ও মানবকল্যাণ কামনা করে বলেছেন, ‘আমরা তোমাকে নানা নামে ডাকি, তবে তুমি একজনই। আমাদের মুখে সত্য, হৃদয়ে প্রেম এবং মনে ন্যায়ের বোধ রাখো। আমাদের একে অপরকে ভালোবাসার ও সেবা করার কথা স্মরণ করাও।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিছুক্ষণ আগেই ঘোষণা দেন, ইরানের ৩টি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করেছে তাঁর দেশ। তিনি বলেন, ফোরদো ‘শেষ।’ এর কিছুক্ষণ পর ইরানের কৌম প্রদেশের এক কর্মকর্তা জানান, ফোরদোর একাংশ শত্রুর হামলার শিকার হয়েছে।
৩৩ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সফলভাবে হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্য়ালে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, হামলার পর সব মার্কিন যুদ্ধবিমান নিরাপদে ইরানি আকাশসীমা ত্যাগ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সফলভাবে হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্য়ালে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, হামলার পর সব মার্কিন যুদ্ধবিমান নিরাপদে ইরানি আকাশসীমা ত্যাগ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেপারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৯ ঘণ্টা আগে