
পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশ থেকে রাজধানী ইসলামাবাদের পথে রওনা হয়ে গেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) সমর্থকেরা। আদালত ইমরান খানের ‘চূড়ান্ত ডাক’কে অবৈধ বলে ঘোষণা করলেও রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন পিটিআই সমর্থকেরা। তবে সরকার এই সমাবেশ পণ্ড করতে নানা প্রচেষ্টা শুরু করেছে।
আজ রোববার পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এরই মধ্যে পাকিস্তান সরকার ইন্টারনেট ও মোবাইল ফোন সেবা বন্ধ করে দিয়েছে। আদালত ইমরান খানের দলীয় নেতা-কর্মী-সমর্থকদের ইসলামবাদে জমায়েত হওয়ার জন্য ইমরান খানের ‘চূড়ান্ত ডাক’কে অবৈধ বলে ঘোষণা করেছে। তবে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাওয়া খবর অনুসারে, পিটিআই সমর্থকেরা এসব প্রচেষ্টা থোড়াই কেয়ার করছেন।
এর আগে, গত ১৩ নভেম্বর ইমরান খান সারা দেশে বিক্ষোভের জন্য ‘চূড়ান্ত ডাক’। সেই দিন তিনি ঘোষণা দেন, সবাইকে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে সমবেত হওয়ার। তিনি অভিযোগ করেন, জনগণের ম্যান্ডেট চুরি, মানুষকে অন্যায়ভাবে আটক এবং ২৬ তম সংশোধনী পাস করে দেশে ‘একনায়কতান্ত্রিক শাসন’ আরও শক্তিশালী করা হয়েছে। ২০২৩ সালের আগস্টে ইমরান খানকে গ্রেপ্তারের পর থেকে তাঁর দল তাঁর মুক্তি এবং ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে কথিত কারচুপির বিরুদ্ধে দেশব্যাপী বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছে।
ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসলামাবাদে মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। প্রধান সড়ক ও মোটরওয়ে কনটেইনার দিয়ে অবরুদ্ধ করা হয়েছে। খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশ থেকে বিক্ষোভকারীদের মিছিল সকালেই ইসলামাবাদের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে। জিটি রোড এবং মোটরওয়েতে হেসানাবদাল ও আটক এলাকাগুলোতে পুলিশের কড়া পাহারা দেখা গেছে।
ইমরান খানের দল পিটিআই থেকে নির্বাচিত স্থানীয় এমপিএ ও এমএনএরা নিজ নিজ এলাকার মিছিলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। ইসলামাবাদের কাছে হজারা ইন্টারচেঞ্জের (মোড়) কাছে বুরহানে এসব মিছিল একত্র হবে বলে জানিয়েছেন পিটিআই নেতা শওকত ইউসুফজাই।
পিটিআইয়ের এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করা বিভিন্ন পোস্টের তথ্য অনুসারে, পেশোয়ারের জেলা সভাপতি ইরফান সেলিমের মিছিল, বান্নু থেকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী পাখতুন ইয়ার খানের নেতৃত্বাধীন মিছিল এবং খাইবার পাখতুনখাওয়ার মন্ত্রী ড. আমজাদ আলীর নেতৃত্বাধীন মিছিল ইসলামাবাদের পথে রয়েছে। পিটিআই দক্ষিণ পাঞ্জাবের সভাপতি সিনেটর আওন আব্বাস এবং জারতাজ গুল ওয়াজিরের নেতৃত্বে আরও একটি মিছিল যাত্রা করেছে।
একটি পোস্টে পিটিআই জানিয়েছে, প্রতিবাদকারীদের ইংরেজি সাইনবোর্ড এবং প্ল্যাকার্ড বহন করতে হবে, যাতে তাদের বার্তা আন্তর্জাতিকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এতে বলা হয়েছে, ‘ন্যায়বিচার, গণতন্ত্র ও সংবিধানসম্মত পাকিস্তানের জন্য আমাদের কণ্ঠস্বর যেন বিশ্বময় প্রতিধ্বনিত হয়!’
ইন্টারনেট পর্যবেক্ষক সংস্থা নেটব্লকস জানিয়েছে, পাকিস্তানে হোয়াটসঅ্যাপ সেবা সীমিত করা হয়েছে। গতকাল শনিবার গভীর রাতে এক পোস্টে তারা জানিয়েছে, হোয়াটসঅ্যাপ ব্যাকএন্ডে সমস্যা তৈরি করা হয়েছে। তবে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শনিবার জানিয়েছিল, শুধু ‘নিরাপত্তা উদ্বেগ রয়েছে’ এমন এলাকায় ওয়াইফাই এবং মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বন্ধ থাকবে। বাকি এলাকাগুলোতে সেবা স্বাভাবিক থাকবে।

পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশ থেকে রাজধানী ইসলামাবাদের পথে রওনা হয়ে গেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) সমর্থকেরা। আদালত ইমরান খানের ‘চূড়ান্ত ডাক’কে অবৈধ বলে ঘোষণা করলেও রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন পিটিআই সমর্থকেরা। তবে সরকার এই সমাবেশ পণ্ড করতে নানা প্রচেষ্টা শুরু করেছে।
আজ রোববার পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এরই মধ্যে পাকিস্তান সরকার ইন্টারনেট ও মোবাইল ফোন সেবা বন্ধ করে দিয়েছে। আদালত ইমরান খানের দলীয় নেতা-কর্মী-সমর্থকদের ইসলামবাদে জমায়েত হওয়ার জন্য ইমরান খানের ‘চূড়ান্ত ডাক’কে অবৈধ বলে ঘোষণা করেছে। তবে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাওয়া খবর অনুসারে, পিটিআই সমর্থকেরা এসব প্রচেষ্টা থোড়াই কেয়ার করছেন।
এর আগে, গত ১৩ নভেম্বর ইমরান খান সারা দেশে বিক্ষোভের জন্য ‘চূড়ান্ত ডাক’। সেই দিন তিনি ঘোষণা দেন, সবাইকে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে সমবেত হওয়ার। তিনি অভিযোগ করেন, জনগণের ম্যান্ডেট চুরি, মানুষকে অন্যায়ভাবে আটক এবং ২৬ তম সংশোধনী পাস করে দেশে ‘একনায়কতান্ত্রিক শাসন’ আরও শক্তিশালী করা হয়েছে। ২০২৩ সালের আগস্টে ইমরান খানকে গ্রেপ্তারের পর থেকে তাঁর দল তাঁর মুক্তি এবং ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে কথিত কারচুপির বিরুদ্ধে দেশব্যাপী বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছে।
ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসলামাবাদে মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। প্রধান সড়ক ও মোটরওয়ে কনটেইনার দিয়ে অবরুদ্ধ করা হয়েছে। খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশ থেকে বিক্ষোভকারীদের মিছিল সকালেই ইসলামাবাদের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে। জিটি রোড এবং মোটরওয়েতে হেসানাবদাল ও আটক এলাকাগুলোতে পুলিশের কড়া পাহারা দেখা গেছে।
ইমরান খানের দল পিটিআই থেকে নির্বাচিত স্থানীয় এমপিএ ও এমএনএরা নিজ নিজ এলাকার মিছিলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। ইসলামাবাদের কাছে হজারা ইন্টারচেঞ্জের (মোড়) কাছে বুরহানে এসব মিছিল একত্র হবে বলে জানিয়েছেন পিটিআই নেতা শওকত ইউসুফজাই।
পিটিআইয়ের এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করা বিভিন্ন পোস্টের তথ্য অনুসারে, পেশোয়ারের জেলা সভাপতি ইরফান সেলিমের মিছিল, বান্নু থেকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী পাখতুন ইয়ার খানের নেতৃত্বাধীন মিছিল এবং খাইবার পাখতুনখাওয়ার মন্ত্রী ড. আমজাদ আলীর নেতৃত্বাধীন মিছিল ইসলামাবাদের পথে রয়েছে। পিটিআই দক্ষিণ পাঞ্জাবের সভাপতি সিনেটর আওন আব্বাস এবং জারতাজ গুল ওয়াজিরের নেতৃত্বে আরও একটি মিছিল যাত্রা করেছে।
একটি পোস্টে পিটিআই জানিয়েছে, প্রতিবাদকারীদের ইংরেজি সাইনবোর্ড এবং প্ল্যাকার্ড বহন করতে হবে, যাতে তাদের বার্তা আন্তর্জাতিকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এতে বলা হয়েছে, ‘ন্যায়বিচার, গণতন্ত্র ও সংবিধানসম্মত পাকিস্তানের জন্য আমাদের কণ্ঠস্বর যেন বিশ্বময় প্রতিধ্বনিত হয়!’
ইন্টারনেট পর্যবেক্ষক সংস্থা নেটব্লকস জানিয়েছে, পাকিস্তানে হোয়াটসঅ্যাপ সেবা সীমিত করা হয়েছে। গতকাল শনিবার গভীর রাতে এক পোস্টে তারা জানিয়েছে, হোয়াটসঅ্যাপ ব্যাকএন্ডে সমস্যা তৈরি করা হয়েছে। তবে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শনিবার জানিয়েছিল, শুধু ‘নিরাপত্তা উদ্বেগ রয়েছে’ এমন এলাকায় ওয়াইফাই এবং মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বন্ধ থাকবে। বাকি এলাকাগুলোতে সেবা স্বাভাবিক থাকবে।

পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশ থেকে রাজধানী ইসলামাবাদের পথে রওনা হয়ে গেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) সমর্থকেরা। আদালত ইমরান খানের ‘চূড়ান্ত ডাক’কে অবৈধ বলে ঘোষণা করলেও রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন পিটিআই সমর্থকেরা। তবে সরকার এই সমাবেশ পণ্ড করতে নানা প্রচেষ্টা শুরু করেছে।
আজ রোববার পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এরই মধ্যে পাকিস্তান সরকার ইন্টারনেট ও মোবাইল ফোন সেবা বন্ধ করে দিয়েছে। আদালত ইমরান খানের দলীয় নেতা-কর্মী-সমর্থকদের ইসলামবাদে জমায়েত হওয়ার জন্য ইমরান খানের ‘চূড়ান্ত ডাক’কে অবৈধ বলে ঘোষণা করেছে। তবে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাওয়া খবর অনুসারে, পিটিআই সমর্থকেরা এসব প্রচেষ্টা থোড়াই কেয়ার করছেন।
এর আগে, গত ১৩ নভেম্বর ইমরান খান সারা দেশে বিক্ষোভের জন্য ‘চূড়ান্ত ডাক’। সেই দিন তিনি ঘোষণা দেন, সবাইকে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে সমবেত হওয়ার। তিনি অভিযোগ করেন, জনগণের ম্যান্ডেট চুরি, মানুষকে অন্যায়ভাবে আটক এবং ২৬ তম সংশোধনী পাস করে দেশে ‘একনায়কতান্ত্রিক শাসন’ আরও শক্তিশালী করা হয়েছে। ২০২৩ সালের আগস্টে ইমরান খানকে গ্রেপ্তারের পর থেকে তাঁর দল তাঁর মুক্তি এবং ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে কথিত কারচুপির বিরুদ্ধে দেশব্যাপী বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছে।
ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসলামাবাদে মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। প্রধান সড়ক ও মোটরওয়ে কনটেইনার দিয়ে অবরুদ্ধ করা হয়েছে। খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশ থেকে বিক্ষোভকারীদের মিছিল সকালেই ইসলামাবাদের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে। জিটি রোড এবং মোটরওয়েতে হেসানাবদাল ও আটক এলাকাগুলোতে পুলিশের কড়া পাহারা দেখা গেছে।
ইমরান খানের দল পিটিআই থেকে নির্বাচিত স্থানীয় এমপিএ ও এমএনএরা নিজ নিজ এলাকার মিছিলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। ইসলামাবাদের কাছে হজারা ইন্টারচেঞ্জের (মোড়) কাছে বুরহানে এসব মিছিল একত্র হবে বলে জানিয়েছেন পিটিআই নেতা শওকত ইউসুফজাই।
পিটিআইয়ের এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করা বিভিন্ন পোস্টের তথ্য অনুসারে, পেশোয়ারের জেলা সভাপতি ইরফান সেলিমের মিছিল, বান্নু থেকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী পাখতুন ইয়ার খানের নেতৃত্বাধীন মিছিল এবং খাইবার পাখতুনখাওয়ার মন্ত্রী ড. আমজাদ আলীর নেতৃত্বাধীন মিছিল ইসলামাবাদের পথে রয়েছে। পিটিআই দক্ষিণ পাঞ্জাবের সভাপতি সিনেটর আওন আব্বাস এবং জারতাজ গুল ওয়াজিরের নেতৃত্বে আরও একটি মিছিল যাত্রা করেছে।
একটি পোস্টে পিটিআই জানিয়েছে, প্রতিবাদকারীদের ইংরেজি সাইনবোর্ড এবং প্ল্যাকার্ড বহন করতে হবে, যাতে তাদের বার্তা আন্তর্জাতিকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এতে বলা হয়েছে, ‘ন্যায়বিচার, গণতন্ত্র ও সংবিধানসম্মত পাকিস্তানের জন্য আমাদের কণ্ঠস্বর যেন বিশ্বময় প্রতিধ্বনিত হয়!’
ইন্টারনেট পর্যবেক্ষক সংস্থা নেটব্লকস জানিয়েছে, পাকিস্তানে হোয়াটসঅ্যাপ সেবা সীমিত করা হয়েছে। গতকাল শনিবার গভীর রাতে এক পোস্টে তারা জানিয়েছে, হোয়াটসঅ্যাপ ব্যাকএন্ডে সমস্যা তৈরি করা হয়েছে। তবে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শনিবার জানিয়েছিল, শুধু ‘নিরাপত্তা উদ্বেগ রয়েছে’ এমন এলাকায় ওয়াইফাই এবং মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বন্ধ থাকবে। বাকি এলাকাগুলোতে সেবা স্বাভাবিক থাকবে।

পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশ থেকে রাজধানী ইসলামাবাদের পথে রওনা হয়ে গেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) সমর্থকেরা। আদালত ইমরান খানের ‘চূড়ান্ত ডাক’কে অবৈধ বলে ঘোষণা করলেও রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন পিটিআই সমর্থকেরা। তবে সরকার এই সমাবেশ পণ্ড করতে নানা প্রচেষ্টা শুরু করেছে।
আজ রোববার পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এরই মধ্যে পাকিস্তান সরকার ইন্টারনেট ও মোবাইল ফোন সেবা বন্ধ করে দিয়েছে। আদালত ইমরান খানের দলীয় নেতা-কর্মী-সমর্থকদের ইসলামবাদে জমায়েত হওয়ার জন্য ইমরান খানের ‘চূড়ান্ত ডাক’কে অবৈধ বলে ঘোষণা করেছে। তবে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাওয়া খবর অনুসারে, পিটিআই সমর্থকেরা এসব প্রচেষ্টা থোড়াই কেয়ার করছেন।
এর আগে, গত ১৩ নভেম্বর ইমরান খান সারা দেশে বিক্ষোভের জন্য ‘চূড়ান্ত ডাক’। সেই দিন তিনি ঘোষণা দেন, সবাইকে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে সমবেত হওয়ার। তিনি অভিযোগ করেন, জনগণের ম্যান্ডেট চুরি, মানুষকে অন্যায়ভাবে আটক এবং ২৬ তম সংশোধনী পাস করে দেশে ‘একনায়কতান্ত্রিক শাসন’ আরও শক্তিশালী করা হয়েছে। ২০২৩ সালের আগস্টে ইমরান খানকে গ্রেপ্তারের পর থেকে তাঁর দল তাঁর মুক্তি এবং ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে কথিত কারচুপির বিরুদ্ধে দেশব্যাপী বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছে।
ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসলামাবাদে মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। প্রধান সড়ক ও মোটরওয়ে কনটেইনার দিয়ে অবরুদ্ধ করা হয়েছে। খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশ থেকে বিক্ষোভকারীদের মিছিল সকালেই ইসলামাবাদের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে। জিটি রোড এবং মোটরওয়েতে হেসানাবদাল ও আটক এলাকাগুলোতে পুলিশের কড়া পাহারা দেখা গেছে।
ইমরান খানের দল পিটিআই থেকে নির্বাচিত স্থানীয় এমপিএ ও এমএনএরা নিজ নিজ এলাকার মিছিলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। ইসলামাবাদের কাছে হজারা ইন্টারচেঞ্জের (মোড়) কাছে বুরহানে এসব মিছিল একত্র হবে বলে জানিয়েছেন পিটিআই নেতা শওকত ইউসুফজাই।
পিটিআইয়ের এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করা বিভিন্ন পোস্টের তথ্য অনুসারে, পেশোয়ারের জেলা সভাপতি ইরফান সেলিমের মিছিল, বান্নু থেকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী পাখতুন ইয়ার খানের নেতৃত্বাধীন মিছিল এবং খাইবার পাখতুনখাওয়ার মন্ত্রী ড. আমজাদ আলীর নেতৃত্বাধীন মিছিল ইসলামাবাদের পথে রয়েছে। পিটিআই দক্ষিণ পাঞ্জাবের সভাপতি সিনেটর আওন আব্বাস এবং জারতাজ গুল ওয়াজিরের নেতৃত্বে আরও একটি মিছিল যাত্রা করেছে।
একটি পোস্টে পিটিআই জানিয়েছে, প্রতিবাদকারীদের ইংরেজি সাইনবোর্ড এবং প্ল্যাকার্ড বহন করতে হবে, যাতে তাদের বার্তা আন্তর্জাতিকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এতে বলা হয়েছে, ‘ন্যায়বিচার, গণতন্ত্র ও সংবিধানসম্মত পাকিস্তানের জন্য আমাদের কণ্ঠস্বর যেন বিশ্বময় প্রতিধ্বনিত হয়!’
ইন্টারনেট পর্যবেক্ষক সংস্থা নেটব্লকস জানিয়েছে, পাকিস্তানে হোয়াটসঅ্যাপ সেবা সীমিত করা হয়েছে। গতকাল শনিবার গভীর রাতে এক পোস্টে তারা জানিয়েছে, হোয়াটসঅ্যাপ ব্যাকএন্ডে সমস্যা তৈরি করা হয়েছে। তবে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শনিবার জানিয়েছিল, শুধু ‘নিরাপত্তা উদ্বেগ রয়েছে’ এমন এলাকায় ওয়াইফাই এবং মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বন্ধ থাকবে। বাকি এলাকাগুলোতে সেবা স্বাভাবিক থাকবে।

২০২৩ সালের অক্টোবরে যুদ্ধ শুরুর সময় হাদিল সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভধারণ হওয়ায় তিনি নিয়মিত ডাক্তার দেখাতেন, আলট্রাসাউন্ড করাতেন এবং ভিটামিন নিতেন।
৯ মিনিট আগে
বাশার আল-আসাদের পতনের পর সিরিয়ার মানুষ ভেবেছিল—দেশটির কুখ্যাত কারাগার অধ্যায়ের অবসান ঘটেছে। বিদ্রোহীরা জেলখানার দরজা ভেঙে বন্দীদের মুক্ত করেছিল, পরিবারের লোকেরা ছুটে গিয়েছিল নিখোঁজ স্বজনদের খোঁজে।
২ ঘণ্টা আগে
আজ সোমবার স্থানীয় সময় সকালে মস্কোর দক্ষিণাঞ্চলের একটি অ্যাপার্টমেন্ট ব্লকের পার্কিং লটে এই বিস্ফোরণ ঘটে। জেনারেল সারভারভের গাড়ির নিচে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিভাইস পেতে রাখা হয়েছিল। গাড়িটি চালু করার পরপরই সেটির বিস্ফোরণ ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগে
ভারত একটি ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ এবং এর জন্য কোনো সাংবিধানিক অনুমোদনের প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) প্রধান মোহন ভাগবত। তাঁর মতে, এটি একটি ঐতিহাসিক সত্য এবং সূর্য পূর্ব দিকে ওঠার মতোই ধ্রুব।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

‘এই বিভীষিকা আমি কখনো ভুলতে পারব না’—বলছিলেন হাদিল আল ঘেরবাওয়ি। ২৬ বছর বয়সী এই ফিলিস্তিনি নারী গাজা যুদ্ধে চরম ক্ষুধা, ভয় আর অনিশ্চয়তার মধ্যেই দুটি গর্ভধারণ ও দুবার সন্তান জন্ম দিয়েছেন।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবরে যুদ্ধ শুরুর সময় হাদিল সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভধারণ হওয়ায় তিনি নিয়মিত ডাক্তার দেখাতেন, আলট্রাসাউন্ড করাতেন এবং ভিটামিন নিতেন। গাজা সিটির পূর্বাংশে ইসরায়েল সীমান্তের কাছে বসবাস করায় যুদ্ধ শুরুর প্রথম দিনই তিনি গাজার পশ্চিম অংশে বসবাস করা বাবা-মায়ের বাড়িতে চলে যান। হাদিল ভেবেছিলেন, কয়েক দিনের মধ্যেই তিনি আবার স্বামীর বাড়িতে ফিরে যাবেন। কিন্তু এরপর পরিবারটি অন্তত ১৩ বার বাস্তুচ্যুত হয় এবং স্বামীর বাড়িটিও একদিন পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়।
২০২৩ সালের অক্টোবর মাসেই গাজা সিটিতে একটি আবাসিক ভবনে বড় ধরনের হামলার কাছাকাছি অবস্থানে ছিলেন হাদিল। তাঁর কাছে এটিকে একটি ভূমিকম্প মনে হয়েছিল। পরে আশ্রয় নেন আল-শিফা হাসপাতালে। সেখানে অন্যান্য আশ্রয়প্রার্থীর ভিড় এত বেশি ছিল যে, বাথরুম ব্যবহার করাও প্রায় অসম্ভব ছিল। সেদিনের দৃশ্য আজও তাড়া করে ফেরে হাদিলকে। স্তূপ করে রাখা লাশ, ড্রামে রাখা খণ্ড-বিখণ্ড অঙ্গপ্রত্যঙ্গ আর তীব্র গন্ধ। তিনি বলেন, ‘আমি গর্ভবতী ছিলাম, সহ্য করতে পারিনি।’
অবস্থা এমন দাঁড়ায় যে—নিরাপত্তার আশায় এবার তিনি ও তাঁর স্বামী খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে যান এবং চিকিৎসকদের কাছে আগেভাগেই সন্তান প্রসবের অনুরোধ করেন। হাদিল যখন সন্তান প্রসব করছিলেন, তখন হাসপাতালটির পাশের ভবনেই হামলা হয় এবং আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। বিশৃঙ্খল এই পরিস্থিতিতে সন্তান বদলে যাওয়ার আতঙ্কও গ্রাস করেছিল হাদিলকে। তবে আতঙ্কের মধ্যেই শেষ পর্যন্ত তিনি ছেলে জাওয়াদের জন্ম দেন।
নবজাতক নিয়ে হাদিলকে ৩০ জনের সঙ্গে একটি কক্ষে গাদাগাদি করে থাকতে হয়েছিল। সেই সময়টিতে সেলাইয়ের তীব্র ব্যথার মধ্যেও তিনি কোনো ওষুধ পাননি; রাতের পর রাত চুপচাপ এই ব্যথা সহ্য করেছেন। তাঁর ধারণা, প্রসবের পর তিনি বিষণ্নতায় আক্রান্ত হয়েছিলেন।
কয়েক মাস পর তাঁরা একটি তাঁবুতে ওঠেন। বালু, পোকামাকড় আর প্রচণ্ড ঠান্ডায় একের পর এক নবজাতকের মৃত্যুর খবরে সারাক্ষণ আচ্ছন্ন হয়ে থাকতেন হাদিল। রাতে ছেলেকে জড়িয়ে ধরে বারবার জেগে উঠতেন। জাওয়াদের বয়স ৯ মাস হলে আবারও গর্ভবতী হন তিনি। হাদিল বলেন, ‘তাঁবুতে থেকে আরেকটি সন্তান—ভীষণ ধাক্কা খেয়েছিলাম।’
চলতি বছরের জানুয়ারিতে সাময়িক যুদ্ধবিরতির খবর কিছুটা আশা জাগিয়েছিল তাঁদের। সেই আশা থেকেই ঝুঁকি নিয়ে তাঁরা নিজেদের বাড়িতে ফিরে যান। কিন্তু ছয় সপ্তাহ পরই ভেঙে যায় যুদ্ধবিরতি। পেটে সন্তান নিয়ে আবারও পালাতে হয় হাদিলকে। পালানোর পর তাঁদের বাড়িটিও ধ্বংস হয়ে যায়। যুদ্ধের মধ্যে দ্বিতীয় গর্ভধারণ হাদিলের জন্য ছিল সবচেয়ে কঠিন। এই সন্তান পেটে রাখার ৯ মাসই তাঁর যুদ্ধের মধ্যে কেটেছে। এমনও দিন গেছে, সারা দিন শুধু একটি শসা খেয়ে কাটিয়েছেন। আর কোথাও এক মুঠো খাবার পেলে নিজের ভাগটুকু তিনি ছেলে জাওয়াদকে দিতেন।
দ্বিতীয়বার প্রসবের সময়ও তিনি বাবা-মায়ের বাড়িতে গিয়ে ওঠেন। কারণ ওই বাড়ি থেকে কাছাকাছি একটি হাসপাতালে নবজাতক সুরক্ষার জন্য ইনকিউবেটর ছিল। এক রাতে প্রসবব্যথা শুরু হলে, লিফট না থাকায় পাঁচ তলা থেকে হেঁটেই নামতে হয় হাদিলকে। পরে তিনি অ্যাম্বুলেন্সে ওঠেন এবং ওই হাসপাতালে দ্বিতীয় ছেলে ফারেসের জন্ম দেন। জন্মের সময় ফারেসের ওজন ছিল মাত্র ২ কেজি।
এবারে অ্যানেসথেসিয়া ছাড়াই সেলাই দেওয়া হয় হাদিলকে। আর অন্যকে সুযোগ করে দিতে কিছুক্ষণের মধ্যেই বিছানা খালি করে তাঁকে চেয়ারে বসে থাকতে হয়। ফারেসের জন্মের পাঁচ ঘণ্টা পর, চরম ক্লান্তি ও ব্যথা নিয়ে তিনি আবার পাঁচ তলা সিঁড়ি বেয়ে বাবা-মায়ের ঘরে ফেরেন। এই যুদ্ধ, তাঁর শরীর ও মনে রেখে গেছে এমন ক্ষত—যা ভুলবার নয়।

‘এই বিভীষিকা আমি কখনো ভুলতে পারব না’—বলছিলেন হাদিল আল ঘেরবাওয়ি। ২৬ বছর বয়সী এই ফিলিস্তিনি নারী গাজা যুদ্ধে চরম ক্ষুধা, ভয় আর অনিশ্চয়তার মধ্যেই দুটি গর্ভধারণ ও দুবার সন্তান জন্ম দিয়েছেন।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবরে যুদ্ধ শুরুর সময় হাদিল সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভধারণ হওয়ায় তিনি নিয়মিত ডাক্তার দেখাতেন, আলট্রাসাউন্ড করাতেন এবং ভিটামিন নিতেন। গাজা সিটির পূর্বাংশে ইসরায়েল সীমান্তের কাছে বসবাস করায় যুদ্ধ শুরুর প্রথম দিনই তিনি গাজার পশ্চিম অংশে বসবাস করা বাবা-মায়ের বাড়িতে চলে যান। হাদিল ভেবেছিলেন, কয়েক দিনের মধ্যেই তিনি আবার স্বামীর বাড়িতে ফিরে যাবেন। কিন্তু এরপর পরিবারটি অন্তত ১৩ বার বাস্তুচ্যুত হয় এবং স্বামীর বাড়িটিও একদিন পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়।
২০২৩ সালের অক্টোবর মাসেই গাজা সিটিতে একটি আবাসিক ভবনে বড় ধরনের হামলার কাছাকাছি অবস্থানে ছিলেন হাদিল। তাঁর কাছে এটিকে একটি ভূমিকম্প মনে হয়েছিল। পরে আশ্রয় নেন আল-শিফা হাসপাতালে। সেখানে অন্যান্য আশ্রয়প্রার্থীর ভিড় এত বেশি ছিল যে, বাথরুম ব্যবহার করাও প্রায় অসম্ভব ছিল। সেদিনের দৃশ্য আজও তাড়া করে ফেরে হাদিলকে। স্তূপ করে রাখা লাশ, ড্রামে রাখা খণ্ড-বিখণ্ড অঙ্গপ্রত্যঙ্গ আর তীব্র গন্ধ। তিনি বলেন, ‘আমি গর্ভবতী ছিলাম, সহ্য করতে পারিনি।’
অবস্থা এমন দাঁড়ায় যে—নিরাপত্তার আশায় এবার তিনি ও তাঁর স্বামী খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে যান এবং চিকিৎসকদের কাছে আগেভাগেই সন্তান প্রসবের অনুরোধ করেন। হাদিল যখন সন্তান প্রসব করছিলেন, তখন হাসপাতালটির পাশের ভবনেই হামলা হয় এবং আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। বিশৃঙ্খল এই পরিস্থিতিতে সন্তান বদলে যাওয়ার আতঙ্কও গ্রাস করেছিল হাদিলকে। তবে আতঙ্কের মধ্যেই শেষ পর্যন্ত তিনি ছেলে জাওয়াদের জন্ম দেন।
নবজাতক নিয়ে হাদিলকে ৩০ জনের সঙ্গে একটি কক্ষে গাদাগাদি করে থাকতে হয়েছিল। সেই সময়টিতে সেলাইয়ের তীব্র ব্যথার মধ্যেও তিনি কোনো ওষুধ পাননি; রাতের পর রাত চুপচাপ এই ব্যথা সহ্য করেছেন। তাঁর ধারণা, প্রসবের পর তিনি বিষণ্নতায় আক্রান্ত হয়েছিলেন।
কয়েক মাস পর তাঁরা একটি তাঁবুতে ওঠেন। বালু, পোকামাকড় আর প্রচণ্ড ঠান্ডায় একের পর এক নবজাতকের মৃত্যুর খবরে সারাক্ষণ আচ্ছন্ন হয়ে থাকতেন হাদিল। রাতে ছেলেকে জড়িয়ে ধরে বারবার জেগে উঠতেন। জাওয়াদের বয়স ৯ মাস হলে আবারও গর্ভবতী হন তিনি। হাদিল বলেন, ‘তাঁবুতে থেকে আরেকটি সন্তান—ভীষণ ধাক্কা খেয়েছিলাম।’
চলতি বছরের জানুয়ারিতে সাময়িক যুদ্ধবিরতির খবর কিছুটা আশা জাগিয়েছিল তাঁদের। সেই আশা থেকেই ঝুঁকি নিয়ে তাঁরা নিজেদের বাড়িতে ফিরে যান। কিন্তু ছয় সপ্তাহ পরই ভেঙে যায় যুদ্ধবিরতি। পেটে সন্তান নিয়ে আবারও পালাতে হয় হাদিলকে। পালানোর পর তাঁদের বাড়িটিও ধ্বংস হয়ে যায়। যুদ্ধের মধ্যে দ্বিতীয় গর্ভধারণ হাদিলের জন্য ছিল সবচেয়ে কঠিন। এই সন্তান পেটে রাখার ৯ মাসই তাঁর যুদ্ধের মধ্যে কেটেছে। এমনও দিন গেছে, সারা দিন শুধু একটি শসা খেয়ে কাটিয়েছেন। আর কোথাও এক মুঠো খাবার পেলে নিজের ভাগটুকু তিনি ছেলে জাওয়াদকে দিতেন।
দ্বিতীয়বার প্রসবের সময়ও তিনি বাবা-মায়ের বাড়িতে গিয়ে ওঠেন। কারণ ওই বাড়ি থেকে কাছাকাছি একটি হাসপাতালে নবজাতক সুরক্ষার জন্য ইনকিউবেটর ছিল। এক রাতে প্রসবব্যথা শুরু হলে, লিফট না থাকায় পাঁচ তলা থেকে হেঁটেই নামতে হয় হাদিলকে। পরে তিনি অ্যাম্বুলেন্সে ওঠেন এবং ওই হাসপাতালে দ্বিতীয় ছেলে ফারেসের জন্ম দেন। জন্মের সময় ফারেসের ওজন ছিল মাত্র ২ কেজি।
এবারে অ্যানেসথেসিয়া ছাড়াই সেলাই দেওয়া হয় হাদিলকে। আর অন্যকে সুযোগ করে দিতে কিছুক্ষণের মধ্যেই বিছানা খালি করে তাঁকে চেয়ারে বসে থাকতে হয়। ফারেসের জন্মের পাঁচ ঘণ্টা পর, চরম ক্লান্তি ও ব্যথা নিয়ে তিনি আবার পাঁচ তলা সিঁড়ি বেয়ে বাবা-মায়ের ঘরে ফেরেন। এই যুদ্ধ, তাঁর শরীর ও মনে রেখে গেছে এমন ক্ষত—যা ভুলবার নয়।

পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশ থেকে রাজধানী ইসলামাবাদের পথে রওনা হয়ে গেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) সমর্থকেরা। আদালত ইমরান খানের ‘চূড়ান্ত ডাক’কে অবৈধ বলে ঘোষণা করলেও রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন পিটিআই সমর্থকেরা। তবে সরকার এই সমাবেশ পণ্ড করতে নানা প্রচেষ্টা
২৪ নভেম্বর ২০২৪
বাশার আল-আসাদের পতনের পর সিরিয়ার মানুষ ভেবেছিল—দেশটির কুখ্যাত কারাগার অধ্যায়ের অবসান ঘটেছে। বিদ্রোহীরা জেলখানার দরজা ভেঙে বন্দীদের মুক্ত করেছিল, পরিবারের লোকেরা ছুটে গিয়েছিল নিখোঁজ স্বজনদের খোঁজে।
২ ঘণ্টা আগে
আজ সোমবার স্থানীয় সময় সকালে মস্কোর দক্ষিণাঞ্চলের একটি অ্যাপার্টমেন্ট ব্লকের পার্কিং লটে এই বিস্ফোরণ ঘটে। জেনারেল সারভারভের গাড়ির নিচে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিভাইস পেতে রাখা হয়েছিল। গাড়িটি চালু করার পরপরই সেটির বিস্ফোরণ ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগে
ভারত একটি ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ এবং এর জন্য কোনো সাংবিধানিক অনুমোদনের প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) প্রধান মোহন ভাগবত। তাঁর মতে, এটি একটি ঐতিহাসিক সত্য এবং সূর্য পূর্ব দিকে ওঠার মতোই ধ্রুব।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাশার আল-আসাদের পতনের পর সিরিয়ার মানুষ ভেবেছিল—দেশটির কুখ্যাত কারাগার অধ্যায়ের অবসান ঘটেছে। বিদ্রোহীরা জেলখানার দরজা ভেঙে বন্দীদের মুক্ত করেছিল, পরিবারের লোকেরা ছুটে গিয়েছিল নিখোঁজ স্বজনদের খোঁজে। কিন্তু এক বছর না পেরোতেই সেই কারাগারগুলো আবার ভরে উঠছে। এবার নতুন সরকারের অধীনেই সিরিয়ায় আবারও ফিরে এসেছে গ্রেপ্তার, নির্যাতন ও চাঁদাবাজির অভিযোগ।
রয়টার্সের এক অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, সিরিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারার নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে গত এক বছরে অন্তত ৮২৯ জন নিরাপত্তাজনিত কারণে আটক হয়েছেন। প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আটক ব্যক্তিদের বড় অংশই কোনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ বা আদালতের আদেশ ছাড়াই বন্দী রয়েছেন।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) প্রকাশিত রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আসাদ-পরবর্তী সিরিয়ায় প্রথম দফার গ্রেপ্তার শুরু হয়েছিল বিদ্রোহীদের বিজয়ের পরপরই। সে সময় মূলত আসাদের আমলের সেনা সদস্য ও কর্মকর্তাদের আটক করা হয়েছিল। পরে শীতের শেষ দিকে উপকূলীয় অঞ্চলে সহিংসতার জের ধরে আলাউইত সম্প্রদায়ের শত শত মানুষ গ্রেপ্তার হন। বসন্ত ও গ্রীষ্মে দ্রুজ অধ্যুষিত দক্ষিণাঞ্চলেও ব্যাপক ধরপাকড় চলে। একই সঙ্গে সুন্নি, খ্রিষ্টান ও শিয়া সম্প্রদায়ের লোকজনও ‘নিরাপত্তা ঝুঁকি’ বা আসাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অস্পষ্ট অভিযোগে আটক হন।
রয়টার্স জানিয়েছে, আসাদ আমলের অন্তত ২৮টি কারাগার ও আটক কেন্দ্র আবার সক্রিয় হয়েছে। এগুলোর অনেকগুলোই অতীতে নির্যাতনের জন্য কুখ্যাত ছিল। যদিও বর্তমান সরকার বলছে, অপরাধীদের বিচারের প্রয়োজনে এসব কেন্দ্র ব্যবহার করা হচ্ছে এবং অনেক বন্দীকে ইতিমধ্যে মুক্তি দেওয়া হয়েছে, তবে কোনো নির্দিষ্ট পরিসংখ্যান তারা প্রকাশ করেনি।
সাক্ষাৎকারে সাবেক বন্দী ও স্বজনেরা জানিয়েছেন, আটক কেন্দ্রগুলোতে ভয়াবহ মানবেতর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। গাদাগাদি করে বন্দী রাখা, খাবার ও চিকিৎসার অভাব, ত্বকের রোগ এবং নিয়মিত মারধরের অভিযোগ রয়েছে। অন্তত ১১ জন বন্দী কারা হেফাজতে মারা গেছেন বলে নথিভুক্ত করেছে রয়টার্স। এদের মধ্যে কয়েকজনের মৃত্যুর খবর পরিবার জানতই না—দাফন সম্পন্ন হওয়ার পর তারা বিষয়টি জানতে পারে।
চাঁদাবাজিও নতুন করে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। ১৪টি পরিবার জানিয়েছে, স্বজনকে মুক্তির বিনিময়ে ৫০০ থেকে ১৫ হাজার ডলার পর্যন্ত দাবি করা হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে এই অঙ্ক ৯০ হাজার ডলার ছাড়িয়েছে। অর্থ পরিশোধের পরও অনেকেই মুক্তি পাননি।
এদিকে সরকার স্বীকার করেছে, প্রতিষ্ঠানগুলোর পুনর্গঠনের সময় কিছু ‘ফাঁকফোকর’ তৈরি হয়েছে এবং কিছু নিরাপত্তা সদস্য নীতিমালা লঙ্ঘন করেছে। তাদের দাবি, চাঁদাবাজি ও সহিংসতার ঘটনায় অন্তত ১৫৯ জন নিরাপত্তা সদস্যকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
তবে মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, ব্যাপক আটক ও গুমের অভিযোগ নতুন সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতাকে প্রশ্নের মুখে ফেলছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরও আসাদের পতনের পর ‘বিচারবহির্ভূত হত্যা ও নির্বিচার আটক’-এর তথ্য পাওয়ার কথা জানিয়েছে।
আসাদের শাসনামলের মতো নির্মম নির্যাতন না হলেও, পুরোনো কারাগার ব্যবস্থার পুনরুজ্জীবন সিরিয়ার নতুন ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর উদ্বেগ তৈরি করছে। মানবাধিকারকর্মীদের ভাষায়, ‘শাসক বদলেছে, কিন্তু কারাগারের ছায়া এখনো কাটেনি।’

বাশার আল-আসাদের পতনের পর সিরিয়ার মানুষ ভেবেছিল—দেশটির কুখ্যাত কারাগার অধ্যায়ের অবসান ঘটেছে। বিদ্রোহীরা জেলখানার দরজা ভেঙে বন্দীদের মুক্ত করেছিল, পরিবারের লোকেরা ছুটে গিয়েছিল নিখোঁজ স্বজনদের খোঁজে। কিন্তু এক বছর না পেরোতেই সেই কারাগারগুলো আবার ভরে উঠছে। এবার নতুন সরকারের অধীনেই সিরিয়ায় আবারও ফিরে এসেছে গ্রেপ্তার, নির্যাতন ও চাঁদাবাজির অভিযোগ।
রয়টার্সের এক অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, সিরিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারার নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে গত এক বছরে অন্তত ৮২৯ জন নিরাপত্তাজনিত কারণে আটক হয়েছেন। প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আটক ব্যক্তিদের বড় অংশই কোনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ বা আদালতের আদেশ ছাড়াই বন্দী রয়েছেন।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) প্রকাশিত রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আসাদ-পরবর্তী সিরিয়ায় প্রথম দফার গ্রেপ্তার শুরু হয়েছিল বিদ্রোহীদের বিজয়ের পরপরই। সে সময় মূলত আসাদের আমলের সেনা সদস্য ও কর্মকর্তাদের আটক করা হয়েছিল। পরে শীতের শেষ দিকে উপকূলীয় অঞ্চলে সহিংসতার জের ধরে আলাউইত সম্প্রদায়ের শত শত মানুষ গ্রেপ্তার হন। বসন্ত ও গ্রীষ্মে দ্রুজ অধ্যুষিত দক্ষিণাঞ্চলেও ব্যাপক ধরপাকড় চলে। একই সঙ্গে সুন্নি, খ্রিষ্টান ও শিয়া সম্প্রদায়ের লোকজনও ‘নিরাপত্তা ঝুঁকি’ বা আসাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অস্পষ্ট অভিযোগে আটক হন।
রয়টার্স জানিয়েছে, আসাদ আমলের অন্তত ২৮টি কারাগার ও আটক কেন্দ্র আবার সক্রিয় হয়েছে। এগুলোর অনেকগুলোই অতীতে নির্যাতনের জন্য কুখ্যাত ছিল। যদিও বর্তমান সরকার বলছে, অপরাধীদের বিচারের প্রয়োজনে এসব কেন্দ্র ব্যবহার করা হচ্ছে এবং অনেক বন্দীকে ইতিমধ্যে মুক্তি দেওয়া হয়েছে, তবে কোনো নির্দিষ্ট পরিসংখ্যান তারা প্রকাশ করেনি।
সাক্ষাৎকারে সাবেক বন্দী ও স্বজনেরা জানিয়েছেন, আটক কেন্দ্রগুলোতে ভয়াবহ মানবেতর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। গাদাগাদি করে বন্দী রাখা, খাবার ও চিকিৎসার অভাব, ত্বকের রোগ এবং নিয়মিত মারধরের অভিযোগ রয়েছে। অন্তত ১১ জন বন্দী কারা হেফাজতে মারা গেছেন বলে নথিভুক্ত করেছে রয়টার্স। এদের মধ্যে কয়েকজনের মৃত্যুর খবর পরিবার জানতই না—দাফন সম্পন্ন হওয়ার পর তারা বিষয়টি জানতে পারে।
চাঁদাবাজিও নতুন করে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। ১৪টি পরিবার জানিয়েছে, স্বজনকে মুক্তির বিনিময়ে ৫০০ থেকে ১৫ হাজার ডলার পর্যন্ত দাবি করা হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে এই অঙ্ক ৯০ হাজার ডলার ছাড়িয়েছে। অর্থ পরিশোধের পরও অনেকেই মুক্তি পাননি।
এদিকে সরকার স্বীকার করেছে, প্রতিষ্ঠানগুলোর পুনর্গঠনের সময় কিছু ‘ফাঁকফোকর’ তৈরি হয়েছে এবং কিছু নিরাপত্তা সদস্য নীতিমালা লঙ্ঘন করেছে। তাদের দাবি, চাঁদাবাজি ও সহিংসতার ঘটনায় অন্তত ১৫৯ জন নিরাপত্তা সদস্যকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
তবে মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, ব্যাপক আটক ও গুমের অভিযোগ নতুন সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতাকে প্রশ্নের মুখে ফেলছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরও আসাদের পতনের পর ‘বিচারবহির্ভূত হত্যা ও নির্বিচার আটক’-এর তথ্য পাওয়ার কথা জানিয়েছে।
আসাদের শাসনামলের মতো নির্মম নির্যাতন না হলেও, পুরোনো কারাগার ব্যবস্থার পুনরুজ্জীবন সিরিয়ার নতুন ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর উদ্বেগ তৈরি করছে। মানবাধিকারকর্মীদের ভাষায়, ‘শাসক বদলেছে, কিন্তু কারাগারের ছায়া এখনো কাটেনি।’

পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশ থেকে রাজধানী ইসলামাবাদের পথে রওনা হয়ে গেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) সমর্থকেরা। আদালত ইমরান খানের ‘চূড়ান্ত ডাক’কে অবৈধ বলে ঘোষণা করলেও রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন পিটিআই সমর্থকেরা। তবে সরকার এই সমাবেশ পণ্ড করতে নানা প্রচেষ্টা
২৪ নভেম্বর ২০২৪
২০২৩ সালের অক্টোবরে যুদ্ধ শুরুর সময় হাদিল সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভধারণ হওয়ায় তিনি নিয়মিত ডাক্তার দেখাতেন, আলট্রাসাউন্ড করাতেন এবং ভিটামিন নিতেন।
৯ মিনিট আগে
আজ সোমবার স্থানীয় সময় সকালে মস্কোর দক্ষিণাঞ্চলের একটি অ্যাপার্টমেন্ট ব্লকের পার্কিং লটে এই বিস্ফোরণ ঘটে। জেনারেল সারভারভের গাড়ির নিচে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিভাইস পেতে রাখা হয়েছিল। গাড়িটি চালু করার পরপরই সেটির বিস্ফোরণ ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগে
ভারত একটি ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ এবং এর জন্য কোনো সাংবিধানিক অনুমোদনের প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) প্রধান মোহন ভাগবত। তাঁর মতে, এটি একটি ঐতিহাসিক সত্য এবং সূর্য পূর্ব দিকে ওঠার মতোই ধ্রুব।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে এক ভয়াবহ গাড়িবোমা হামলায় দেশটির শীর্ষস্থানীয় এক জেনারেল নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে এ ঘটনা ঘটে বলে রুশ কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি রাশিয়ার ইনভেস্টিগেটিভ কমিটির বরাতে জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তির নাম লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফানিল সারভারভ (৫৬)। তিনি রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর অপারেশনাল ট্রেনিং বিভাগের প্রধান ছিলেন।
তদন্ত কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, আজ স্থানীয় সময় সকালে মস্কোর দক্ষিণাঞ্চলের একটি অ্যাপার্টমেন্ট ব্লকের পার্কিং লটে এই বিস্ফোরণ ঘটে। জেনারেল সারভারভের গাড়ির নিচে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিভাইস পেতে রাখা হয়েছিল। গাড়িটি চালু করার পরপরই সেটির বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণে গুরুতর আহত অবস্থায় সারভারভকে হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়।
ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া ছবিতে দেখা গেছে, একটি সাদা রঙের গাড়ি বিস্ফোরণে দুমড়েমুচড়ে গেছে এবং সেটির যন্ত্রাংশ উড়ে গিয়ে পাশে থাকা অন্য যানবাহনের ওপর পড়েছে।
রুশ ইনভেস্টিগেটিভ কমিটি এ ঘটনাকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ হিসেবে অভিহিত করে তদন্ত শুরু করেছে। প্রাথমিক তদন্তে রুশ কর্মকর্তাদের ধারণা, এই হামলার নেপথ্যে ইউক্রেনীয় গোয়েন্দা সংস্থার হাত থাকতে পারে। তবে ইউক্রেন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করেনি।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ জানিয়েছেন, জেনারেল সারভারভের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পরপরই প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে তা জানানো হয়েছে।
৫৬ বছর বয়সী ফানিল সারভারভ রুশ সামরিক বাহিনীর অত্যন্ত অভিজ্ঞ কর্মকর্তা ছিলেন। রুশ গণমাধ্যমের তথ্যমতে, ফানিল সারভারভ নব্বইয়ের দশক এবং ২০০০ সালের শুরুতে তিনি ওসেটিয়ান-ইঙ্গুশ সংঘাত ও চেচেন যুদ্ধে সরাসরি অংশ নিয়েছিলেন। ২০১৫-১৬ সালে সিরিয়ায় রুশ সামরিক অভিযানেও তিনি নেতৃত্ব দেন।
২০২২ সালে ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার সামরিক অভিযান শুরু করার পর থেকে মস্কোতে হাইপ্রোফাইল ব্যক্তিদের ওপর বেশ কয়েকটি বড় হামলার ঘটনা ঘটেছে। ২০২২ সালে পুতিনের ঘনিষ্ঠ মিত্র আলেকজান্ডার দুগিনের কন্যা দারিয়া দুগিনা গাড়িবোমা হামলায় নিহত হন।
চলতি বছরের এপ্রিলে জেনারেল ইয়ারোস্লাভ মোসকালিক ও ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে জেনারেল ইগর কিরিলভও একই ধরনের হামলায় প্রাণ হারান।
নীতিগত কারণে ইউক্রেন সাধারণত এ ধরনের হামলার দায় স্বীকার করে না। তবে গত বছর জেনারেল কিরিলভ নিহতের ঘটনায় ইউক্রেনীয় নিরাপত্তা সংস্থার জড়িত থাকার ইঙ্গিত দিয়েছিল বিবিসির একটি সূত্র।

রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে এক ভয়াবহ গাড়িবোমা হামলায় দেশটির শীর্ষস্থানীয় এক জেনারেল নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে এ ঘটনা ঘটে বলে রুশ কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি রাশিয়ার ইনভেস্টিগেটিভ কমিটির বরাতে জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তির নাম লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফানিল সারভারভ (৫৬)। তিনি রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর অপারেশনাল ট্রেনিং বিভাগের প্রধান ছিলেন।
তদন্ত কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, আজ স্থানীয় সময় সকালে মস্কোর দক্ষিণাঞ্চলের একটি অ্যাপার্টমেন্ট ব্লকের পার্কিং লটে এই বিস্ফোরণ ঘটে। জেনারেল সারভারভের গাড়ির নিচে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিভাইস পেতে রাখা হয়েছিল। গাড়িটি চালু করার পরপরই সেটির বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণে গুরুতর আহত অবস্থায় সারভারভকে হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়।
ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া ছবিতে দেখা গেছে, একটি সাদা রঙের গাড়ি বিস্ফোরণে দুমড়েমুচড়ে গেছে এবং সেটির যন্ত্রাংশ উড়ে গিয়ে পাশে থাকা অন্য যানবাহনের ওপর পড়েছে।
রুশ ইনভেস্টিগেটিভ কমিটি এ ঘটনাকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ হিসেবে অভিহিত করে তদন্ত শুরু করেছে। প্রাথমিক তদন্তে রুশ কর্মকর্তাদের ধারণা, এই হামলার নেপথ্যে ইউক্রেনীয় গোয়েন্দা সংস্থার হাত থাকতে পারে। তবে ইউক্রেন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করেনি।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ জানিয়েছেন, জেনারেল সারভারভের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পরপরই প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে তা জানানো হয়েছে।
৫৬ বছর বয়সী ফানিল সারভারভ রুশ সামরিক বাহিনীর অত্যন্ত অভিজ্ঞ কর্মকর্তা ছিলেন। রুশ গণমাধ্যমের তথ্যমতে, ফানিল সারভারভ নব্বইয়ের দশক এবং ২০০০ সালের শুরুতে তিনি ওসেটিয়ান-ইঙ্গুশ সংঘাত ও চেচেন যুদ্ধে সরাসরি অংশ নিয়েছিলেন। ২০১৫-১৬ সালে সিরিয়ায় রুশ সামরিক অভিযানেও তিনি নেতৃত্ব দেন।
২০২২ সালে ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার সামরিক অভিযান শুরু করার পর থেকে মস্কোতে হাইপ্রোফাইল ব্যক্তিদের ওপর বেশ কয়েকটি বড় হামলার ঘটনা ঘটেছে। ২০২২ সালে পুতিনের ঘনিষ্ঠ মিত্র আলেকজান্ডার দুগিনের কন্যা দারিয়া দুগিনা গাড়িবোমা হামলায় নিহত হন।
চলতি বছরের এপ্রিলে জেনারেল ইয়ারোস্লাভ মোসকালিক ও ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে জেনারেল ইগর কিরিলভও একই ধরনের হামলায় প্রাণ হারান।
নীতিগত কারণে ইউক্রেন সাধারণত এ ধরনের হামলার দায় স্বীকার করে না। তবে গত বছর জেনারেল কিরিলভ নিহতের ঘটনায় ইউক্রেনীয় নিরাপত্তা সংস্থার জড়িত থাকার ইঙ্গিত দিয়েছিল বিবিসির একটি সূত্র।

পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশ থেকে রাজধানী ইসলামাবাদের পথে রওনা হয়ে গেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) সমর্থকেরা। আদালত ইমরান খানের ‘চূড়ান্ত ডাক’কে অবৈধ বলে ঘোষণা করলেও রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন পিটিআই সমর্থকেরা। তবে সরকার এই সমাবেশ পণ্ড করতে নানা প্রচেষ্টা
২৪ নভেম্বর ২০২৪
২০২৩ সালের অক্টোবরে যুদ্ধ শুরুর সময় হাদিল সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভধারণ হওয়ায় তিনি নিয়মিত ডাক্তার দেখাতেন, আলট্রাসাউন্ড করাতেন এবং ভিটামিন নিতেন।
৯ মিনিট আগে
বাশার আল-আসাদের পতনের পর সিরিয়ার মানুষ ভেবেছিল—দেশটির কুখ্যাত কারাগার অধ্যায়ের অবসান ঘটেছে। বিদ্রোহীরা জেলখানার দরজা ভেঙে বন্দীদের মুক্ত করেছিল, পরিবারের লোকেরা ছুটে গিয়েছিল নিখোঁজ স্বজনদের খোঁজে।
২ ঘণ্টা আগে
ভারত একটি ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ এবং এর জন্য কোনো সাংবিধানিক অনুমোদনের প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) প্রধান মোহন ভাগবত। তাঁর মতে, এটি একটি ঐতিহাসিক সত্য এবং সূর্য পূর্ব দিকে ওঠার মতোই ধ্রুব।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারত একটি ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ এবং এর জন্য কোনো সাংবিধানিক অনুমোদনের প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) প্রধান মোহন ভাগবত। তাঁর মতে, এটি একটি ঐতিহাসিক সত্য এবং সূর্য পূর্বদিকে ওঠার মতোই ধ্রুব।
গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) কলকাতায় আরএসএসের শতবর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত ‘১০০ ব্যাখ্যান মালা’ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
সংবিধানে ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ শব্দ জোড়ানোর কোনো পরিকল্পনা বা দাবি সংঘের আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে মোহন ভাগবত বলেন, ‘সূর্য পূর্বদিকে ওঠে; আমরা জানি না কত দিন ধরে এটি ঘটছে। এর জন্য কি আমাদের সাংবিধানিক অনুমোদনের প্রয়োজন আছে? হিন্দুস্তান একটি হিন্দু রাষ্ট্র। যারা এই দেশকে মাতৃভূমি মনে করে এবং ভারতীয় সংস্কৃতিকে শ্রদ্ধা করে, তারা সবাই এই দর্শনের অংশ।’
তিনি আরও বলেন, ‘সংসদ যদি কখনো সংবিধান সংশোধন করে এই শব্দটি যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়, তবে তা ভালো। কিন্তু তারা তা করুক বা না করুক—তাতে আমাদের কিছু যায়-আসে না। কারণ, সত্য এটাই যে আমাদের দেশ একটি হিন্দু রাষ্ট্র।’
জাতপাত নিয়ে প্রশ্নের উত্তরে আরএসএস প্রধান স্পষ্ট করে বলেন, ‘জন্মভিত্তিক বর্ণপ্রথা বা জাতপাত হিন্দুত্বের বৈশিষ্ট্য নয়।’
আরএসএসকে প্রায়ই মুসলিমবিরোধী হিসেবে গণ্য করা হয়। এই প্রসঙ্গে মোহন ভাগবত মানুষকে সরাসরি সংঘের শাখা বা অফিসগুলো ঘুরে দেখার আমন্ত্রণ জানান। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাজ অত্যন্ত স্বচ্ছ। আপনারা যেকোনো সময় এসে দেখে যান। যদি আমাদের কার্যক্রমে মুসলিমবিরোধী কিছু খুঁজে পান, তবে আপনাদের ধারণা বজায় রাখুন। কিন্তু যদি তা না দেখেন, তবে দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করুন।’
তিনি দাবি করেন, মানুষ এখন বুঝতে পারছে যে আরএসএস হিন্দুদের সুরক্ষার কথা বলে এবং তারা কট্টর জাতীয়তাবাদী, কিন্তু তারা ‘মুসলিমবিরোধী’ নয়।
উল্লেখ্য, ভারতের সংবিধানের মূল প্রস্তাবনায় ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ (Secular) শব্দটি ছিল না। ১৯৭৬ সালে জরুরি অবস্থার সময় ইন্দিরা গান্ধী সরকারের আনা ৪২তম সংশোধনীর মাধ্যমে এটি যুক্ত করা হয়। অন্যদিকে, আরএসএস দীর্ঘদিন ধরেই দাবি করে আসছে, ভারতের সংস্কৃতি এবং জনতাত্ত্বিক কাঠামোর কারণেই এটি প্রাকৃতিকভাবে একটি হিন্দু রাষ্ট্র।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

ভারত একটি ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ এবং এর জন্য কোনো সাংবিধানিক অনুমোদনের প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) প্রধান মোহন ভাগবত। তাঁর মতে, এটি একটি ঐতিহাসিক সত্য এবং সূর্য পূর্বদিকে ওঠার মতোই ধ্রুব।
গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) কলকাতায় আরএসএসের শতবর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত ‘১০০ ব্যাখ্যান মালা’ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
সংবিধানে ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ শব্দ জোড়ানোর কোনো পরিকল্পনা বা দাবি সংঘের আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে মোহন ভাগবত বলেন, ‘সূর্য পূর্বদিকে ওঠে; আমরা জানি না কত দিন ধরে এটি ঘটছে। এর জন্য কি আমাদের সাংবিধানিক অনুমোদনের প্রয়োজন আছে? হিন্দুস্তান একটি হিন্দু রাষ্ট্র। যারা এই দেশকে মাতৃভূমি মনে করে এবং ভারতীয় সংস্কৃতিকে শ্রদ্ধা করে, তারা সবাই এই দর্শনের অংশ।’
তিনি আরও বলেন, ‘সংসদ যদি কখনো সংবিধান সংশোধন করে এই শব্দটি যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়, তবে তা ভালো। কিন্তু তারা তা করুক বা না করুক—তাতে আমাদের কিছু যায়-আসে না। কারণ, সত্য এটাই যে আমাদের দেশ একটি হিন্দু রাষ্ট্র।’
জাতপাত নিয়ে প্রশ্নের উত্তরে আরএসএস প্রধান স্পষ্ট করে বলেন, ‘জন্মভিত্তিক বর্ণপ্রথা বা জাতপাত হিন্দুত্বের বৈশিষ্ট্য নয়।’
আরএসএসকে প্রায়ই মুসলিমবিরোধী হিসেবে গণ্য করা হয়। এই প্রসঙ্গে মোহন ভাগবত মানুষকে সরাসরি সংঘের শাখা বা অফিসগুলো ঘুরে দেখার আমন্ত্রণ জানান। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাজ অত্যন্ত স্বচ্ছ। আপনারা যেকোনো সময় এসে দেখে যান। যদি আমাদের কার্যক্রমে মুসলিমবিরোধী কিছু খুঁজে পান, তবে আপনাদের ধারণা বজায় রাখুন। কিন্তু যদি তা না দেখেন, তবে দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করুন।’
তিনি দাবি করেন, মানুষ এখন বুঝতে পারছে যে আরএসএস হিন্দুদের সুরক্ষার কথা বলে এবং তারা কট্টর জাতীয়তাবাদী, কিন্তু তারা ‘মুসলিমবিরোধী’ নয়।
উল্লেখ্য, ভারতের সংবিধানের মূল প্রস্তাবনায় ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ (Secular) শব্দটি ছিল না। ১৯৭৬ সালে জরুরি অবস্থার সময় ইন্দিরা গান্ধী সরকারের আনা ৪২তম সংশোধনীর মাধ্যমে এটি যুক্ত করা হয়। অন্যদিকে, আরএসএস দীর্ঘদিন ধরেই দাবি করে আসছে, ভারতের সংস্কৃতি এবং জনতাত্ত্বিক কাঠামোর কারণেই এটি প্রাকৃতিকভাবে একটি হিন্দু রাষ্ট্র।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশ থেকে রাজধানী ইসলামাবাদের পথে রওনা হয়ে গেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) সমর্থকেরা। আদালত ইমরান খানের ‘চূড়ান্ত ডাক’কে অবৈধ বলে ঘোষণা করলেও রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন পিটিআই সমর্থকেরা। তবে সরকার এই সমাবেশ পণ্ড করতে নানা প্রচেষ্টা
২৪ নভেম্বর ২০২৪
২০২৩ সালের অক্টোবরে যুদ্ধ শুরুর সময় হাদিল সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভধারণ হওয়ায় তিনি নিয়মিত ডাক্তার দেখাতেন, আলট্রাসাউন্ড করাতেন এবং ভিটামিন নিতেন।
৯ মিনিট আগে
বাশার আল-আসাদের পতনের পর সিরিয়ার মানুষ ভেবেছিল—দেশটির কুখ্যাত কারাগার অধ্যায়ের অবসান ঘটেছে। বিদ্রোহীরা জেলখানার দরজা ভেঙে বন্দীদের মুক্ত করেছিল, পরিবারের লোকেরা ছুটে গিয়েছিল নিখোঁজ স্বজনদের খোঁজে।
২ ঘণ্টা আগে
আজ সোমবার স্থানীয় সময় সকালে মস্কোর দক্ষিণাঞ্চলের একটি অ্যাপার্টমেন্ট ব্লকের পার্কিং লটে এই বিস্ফোরণ ঘটে। জেনারেল সারভারভের গাড়ির নিচে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিভাইস পেতে রাখা হয়েছিল। গাড়িটি চালু করার পরপরই সেটির বিস্ফোরণ ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগে