
পশ্চিমা বিশ্বের খ্রিষ্টীয় ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে প্রতিবছর উদ্যাপিত হয় হ্যালোইন উৎসব। ভূত, প্রেত, দেও–দানোর মতো সেজে আনন্দ করে সব বয়সী মানুষ। বিশ্বের অনেক দেশেই এখন এটি জনপ্রিয় উৎসব। সেই উৎসব পৌঁছে গেছে সৌদি আরবেও।
সৌদি আরবে হ্যালোইন উদ্যাপনের কিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। গায়ে সৌদি আরবের ঐতিহ্যবাহী পোশাক, আর মুখে ভয়ংকর মুখোশ—রাজধানী রিয়াদের ব্যস্ত রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছে কয়েকজন—এমন ছবি ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে ইন্টারনেটে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার থেকে রোববার পর্যন্ত সৌদি আরবে হ্যালোউন উৎসব উদ্যাপিত হয়েছে। যেখানে কয়েক বছর আগেও এই দেশে এই পশ্চিমা উৎসব নিষিদ্ধ ছিল। যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের নেতৃত্বে ‘ভিশন ২০৩০’ এর আওতায় অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক উদারীকরণের লক্ষ্যে হ্যালোইনের মতো উৎসব আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। সৌদি আরবের হলগুলোতেও এখন হলিউডের সিনেমা চলছে হাউসফুল!
ইসলামের নবী হজরত মোহাম্মদ (সা.)–এর জন্মভূমিতে এমন উৎসব আয়োজনের অনুমতি ও মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন নেটিজেনরা। অনেকে এই উদারীকরণের প্রশংসা করলেও বহু মুসলিম এর নিন্দা জানিয়েছেন।
২০১৮ সালেও একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে খবর আসে, সৌদি পুলিশ একটি হ্যালোইন পার্টিতে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক করে। পার্টিতে সবাই ভূতের পোশাক পরে ছিল। ওই সময় ‘অদ্ভুত পোশাক’ পরিহিত নারীদের ‘শরীর ঢেকে’ রাখার নির্দেশ দেয় পুলিশ।
অথচ এ বছর রিয়াদের রাস্তায় প্রকাশ্যে ভূতের পোশাক পরে লোকজনকে ঘুরতে দেখা গেছে। দানব, ব্যাংক ডাকাত, এমনকি ফ্রেঞ্চ মেইড (সাদা–কালো মিনি স্কার্ট) পরেও রাস্তায় চলতে দেখা গেছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসকে একজন স্থানীয় বাসিন্দা ইয়াহিয়া আল হাজ্জাজি বলেন, ‘আমরা যদি আবার আগের সময়ে ফিরে যাই, তাহলে বলতে হবে এটা আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অংশ নয়।’ ফিন্যান্সের ছাত্র আব্দুল আজিজ খালেদ বলেন, ‘সৌদি আরব বদলে যাচ্ছে।’
উইকেন্ড_হরর এবং কস্টিউম অব ইভিল নামে দুটি হ্যাশট্যাগ এখন টুইটারে শীর্ষে। সৌদি আরবে হ্যালোইন উদ্যাপনের এই দুই হ্যাশট্যাগ টুইটারে ঝড় তুলেছে। তবে মানুষের প্রতিক্রিয়া মিশ্র।
গবেষক ও টার্কিক ওয়ার্ড ইয়ুথ কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট রমজান ইজল টুইটে বলেছেন, ‘এই ছবিগুলো রিয়াদে তোলা। সংস্কারের নামে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান সৌদি আরবে হ্যালোইন উদ্যাপনের অনুমতি দিতে শুরু করেছেন। এটা কোনো সংস্কার বা উদ্ভাবনের কিছু নয়, বরং এটা হলো মর্যাদাহানি এবং অধঃপতন। আমরা এটি গ্রহণ করতে পারি না।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘সৌদি আরব প্রকাশ্যে হ্যালোউন উদ্যাপন করছে, এটা আমরা কাছে খুব ভয়ংকর ব্যাপার মনে হচ্ছে।’
অনেকে অবশ্য এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। একজন টুইটার ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘এ বছর সৌদি আরবে হ্যালোইন...এককথায় দারুণ!’
যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান সৌদি আরবের রাজ সিংহাসনের উত্তরাধিকারী এবং প্রধানমন্ত্রী। ২০১৫ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পরপরই তিনি ব্যাপক সংস্কার শুরু করেছেন। অনেক সামাজিক বিধিনিষেধ রদ অথবা শিথিল করা শুরু করেছেন।
প্রতি বছর ৩১ অক্টোবর হ্যালোইন উদ্যাপন করা হয়। সৌদি আরবে প্রকাশ্যে হ্যালোইন উদ্যাপন শুরু হয় ২০২১ সালে।

পশ্চিমা বিশ্বের খ্রিষ্টীয় ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে প্রতিবছর উদ্যাপিত হয় হ্যালোইন উৎসব। ভূত, প্রেত, দেও–দানোর মতো সেজে আনন্দ করে সব বয়সী মানুষ। বিশ্বের অনেক দেশেই এখন এটি জনপ্রিয় উৎসব। সেই উৎসব পৌঁছে গেছে সৌদি আরবেও।
সৌদি আরবে হ্যালোইন উদ্যাপনের কিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। গায়ে সৌদি আরবের ঐতিহ্যবাহী পোশাক, আর মুখে ভয়ংকর মুখোশ—রাজধানী রিয়াদের ব্যস্ত রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছে কয়েকজন—এমন ছবি ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে ইন্টারনেটে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার থেকে রোববার পর্যন্ত সৌদি আরবে হ্যালোউন উৎসব উদ্যাপিত হয়েছে। যেখানে কয়েক বছর আগেও এই দেশে এই পশ্চিমা উৎসব নিষিদ্ধ ছিল। যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের নেতৃত্বে ‘ভিশন ২০৩০’ এর আওতায় অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক উদারীকরণের লক্ষ্যে হ্যালোইনের মতো উৎসব আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। সৌদি আরবের হলগুলোতেও এখন হলিউডের সিনেমা চলছে হাউসফুল!
ইসলামের নবী হজরত মোহাম্মদ (সা.)–এর জন্মভূমিতে এমন উৎসব আয়োজনের অনুমতি ও মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন নেটিজেনরা। অনেকে এই উদারীকরণের প্রশংসা করলেও বহু মুসলিম এর নিন্দা জানিয়েছেন।
২০১৮ সালেও একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে খবর আসে, সৌদি পুলিশ একটি হ্যালোইন পার্টিতে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক করে। পার্টিতে সবাই ভূতের পোশাক পরে ছিল। ওই সময় ‘অদ্ভুত পোশাক’ পরিহিত নারীদের ‘শরীর ঢেকে’ রাখার নির্দেশ দেয় পুলিশ।
অথচ এ বছর রিয়াদের রাস্তায় প্রকাশ্যে ভূতের পোশাক পরে লোকজনকে ঘুরতে দেখা গেছে। দানব, ব্যাংক ডাকাত, এমনকি ফ্রেঞ্চ মেইড (সাদা–কালো মিনি স্কার্ট) পরেও রাস্তায় চলতে দেখা গেছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসকে একজন স্থানীয় বাসিন্দা ইয়াহিয়া আল হাজ্জাজি বলেন, ‘আমরা যদি আবার আগের সময়ে ফিরে যাই, তাহলে বলতে হবে এটা আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অংশ নয়।’ ফিন্যান্সের ছাত্র আব্দুল আজিজ খালেদ বলেন, ‘সৌদি আরব বদলে যাচ্ছে।’
উইকেন্ড_হরর এবং কস্টিউম অব ইভিল নামে দুটি হ্যাশট্যাগ এখন টুইটারে শীর্ষে। সৌদি আরবে হ্যালোইন উদ্যাপনের এই দুই হ্যাশট্যাগ টুইটারে ঝড় তুলেছে। তবে মানুষের প্রতিক্রিয়া মিশ্র।
গবেষক ও টার্কিক ওয়ার্ড ইয়ুথ কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট রমজান ইজল টুইটে বলেছেন, ‘এই ছবিগুলো রিয়াদে তোলা। সংস্কারের নামে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান সৌদি আরবে হ্যালোইন উদ্যাপনের অনুমতি দিতে শুরু করেছেন। এটা কোনো সংস্কার বা উদ্ভাবনের কিছু নয়, বরং এটা হলো মর্যাদাহানি এবং অধঃপতন। আমরা এটি গ্রহণ করতে পারি না।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘সৌদি আরব প্রকাশ্যে হ্যালোউন উদ্যাপন করছে, এটা আমরা কাছে খুব ভয়ংকর ব্যাপার মনে হচ্ছে।’
অনেকে অবশ্য এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। একজন টুইটার ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘এ বছর সৌদি আরবে হ্যালোইন...এককথায় দারুণ!’
যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান সৌদি আরবের রাজ সিংহাসনের উত্তরাধিকারী এবং প্রধানমন্ত্রী। ২০১৫ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পরপরই তিনি ব্যাপক সংস্কার শুরু করেছেন। অনেক সামাজিক বিধিনিষেধ রদ অথবা শিথিল করা শুরু করেছেন।
প্রতি বছর ৩১ অক্টোবর হ্যালোইন উদ্যাপন করা হয়। সৌদি আরবে প্রকাশ্যে হ্যালোইন উদ্যাপন শুরু হয় ২০২১ সালে।

পশ্চিমা বিশ্বের খ্রিষ্টীয় ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে প্রতিবছর উদ্যাপিত হয় হ্যালোইন উৎসব। ভূত, প্রেত, দেও–দানোর মতো সেজে আনন্দ করে সব বয়সী মানুষ। বিশ্বের অনেক দেশেই এখন এটি জনপ্রিয় উৎসব। সেই উৎসব পৌঁছে গেছে সৌদি আরবেও।
সৌদি আরবে হ্যালোইন উদ্যাপনের কিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। গায়ে সৌদি আরবের ঐতিহ্যবাহী পোশাক, আর মুখে ভয়ংকর মুখোশ—রাজধানী রিয়াদের ব্যস্ত রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছে কয়েকজন—এমন ছবি ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে ইন্টারনেটে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার থেকে রোববার পর্যন্ত সৌদি আরবে হ্যালোউন উৎসব উদ্যাপিত হয়েছে। যেখানে কয়েক বছর আগেও এই দেশে এই পশ্চিমা উৎসব নিষিদ্ধ ছিল। যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের নেতৃত্বে ‘ভিশন ২০৩০’ এর আওতায় অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক উদারীকরণের লক্ষ্যে হ্যালোইনের মতো উৎসব আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। সৌদি আরবের হলগুলোতেও এখন হলিউডের সিনেমা চলছে হাউসফুল!
ইসলামের নবী হজরত মোহাম্মদ (সা.)–এর জন্মভূমিতে এমন উৎসব আয়োজনের অনুমতি ও মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন নেটিজেনরা। অনেকে এই উদারীকরণের প্রশংসা করলেও বহু মুসলিম এর নিন্দা জানিয়েছেন।
২০১৮ সালেও একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে খবর আসে, সৌদি পুলিশ একটি হ্যালোইন পার্টিতে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক করে। পার্টিতে সবাই ভূতের পোশাক পরে ছিল। ওই সময় ‘অদ্ভুত পোশাক’ পরিহিত নারীদের ‘শরীর ঢেকে’ রাখার নির্দেশ দেয় পুলিশ।
অথচ এ বছর রিয়াদের রাস্তায় প্রকাশ্যে ভূতের পোশাক পরে লোকজনকে ঘুরতে দেখা গেছে। দানব, ব্যাংক ডাকাত, এমনকি ফ্রেঞ্চ মেইড (সাদা–কালো মিনি স্কার্ট) পরেও রাস্তায় চলতে দেখা গেছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসকে একজন স্থানীয় বাসিন্দা ইয়াহিয়া আল হাজ্জাজি বলেন, ‘আমরা যদি আবার আগের সময়ে ফিরে যাই, তাহলে বলতে হবে এটা আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অংশ নয়।’ ফিন্যান্সের ছাত্র আব্দুল আজিজ খালেদ বলেন, ‘সৌদি আরব বদলে যাচ্ছে।’
উইকেন্ড_হরর এবং কস্টিউম অব ইভিল নামে দুটি হ্যাশট্যাগ এখন টুইটারে শীর্ষে। সৌদি আরবে হ্যালোইন উদ্যাপনের এই দুই হ্যাশট্যাগ টুইটারে ঝড় তুলেছে। তবে মানুষের প্রতিক্রিয়া মিশ্র।
গবেষক ও টার্কিক ওয়ার্ড ইয়ুথ কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট রমজান ইজল টুইটে বলেছেন, ‘এই ছবিগুলো রিয়াদে তোলা। সংস্কারের নামে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান সৌদি আরবে হ্যালোইন উদ্যাপনের অনুমতি দিতে শুরু করেছেন। এটা কোনো সংস্কার বা উদ্ভাবনের কিছু নয়, বরং এটা হলো মর্যাদাহানি এবং অধঃপতন। আমরা এটি গ্রহণ করতে পারি না।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘সৌদি আরব প্রকাশ্যে হ্যালোউন উদ্যাপন করছে, এটা আমরা কাছে খুব ভয়ংকর ব্যাপার মনে হচ্ছে।’
অনেকে অবশ্য এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। একজন টুইটার ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘এ বছর সৌদি আরবে হ্যালোইন...এককথায় দারুণ!’
যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান সৌদি আরবের রাজ সিংহাসনের উত্তরাধিকারী এবং প্রধানমন্ত্রী। ২০১৫ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পরপরই তিনি ব্যাপক সংস্কার শুরু করেছেন। অনেক সামাজিক বিধিনিষেধ রদ অথবা শিথিল করা শুরু করেছেন।
প্রতি বছর ৩১ অক্টোবর হ্যালোইন উদ্যাপন করা হয়। সৌদি আরবে প্রকাশ্যে হ্যালোইন উদ্যাপন শুরু হয় ২০২১ সালে।

পশ্চিমা বিশ্বের খ্রিষ্টীয় ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে প্রতিবছর উদ্যাপিত হয় হ্যালোইন উৎসব। ভূত, প্রেত, দেও–দানোর মতো সেজে আনন্দ করে সব বয়সী মানুষ। বিশ্বের অনেক দেশেই এখন এটি জনপ্রিয় উৎসব। সেই উৎসব পৌঁছে গেছে সৌদি আরবেও।
সৌদি আরবে হ্যালোইন উদ্যাপনের কিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। গায়ে সৌদি আরবের ঐতিহ্যবাহী পোশাক, আর মুখে ভয়ংকর মুখোশ—রাজধানী রিয়াদের ব্যস্ত রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছে কয়েকজন—এমন ছবি ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে ইন্টারনেটে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার থেকে রোববার পর্যন্ত সৌদি আরবে হ্যালোউন উৎসব উদ্যাপিত হয়েছে। যেখানে কয়েক বছর আগেও এই দেশে এই পশ্চিমা উৎসব নিষিদ্ধ ছিল। যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের নেতৃত্বে ‘ভিশন ২০৩০’ এর আওতায় অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক উদারীকরণের লক্ষ্যে হ্যালোইনের মতো উৎসব আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। সৌদি আরবের হলগুলোতেও এখন হলিউডের সিনেমা চলছে হাউসফুল!
ইসলামের নবী হজরত মোহাম্মদ (সা.)–এর জন্মভূমিতে এমন উৎসব আয়োজনের অনুমতি ও মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন নেটিজেনরা। অনেকে এই উদারীকরণের প্রশংসা করলেও বহু মুসলিম এর নিন্দা জানিয়েছেন।
২০১৮ সালেও একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে খবর আসে, সৌদি পুলিশ একটি হ্যালোইন পার্টিতে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক করে। পার্টিতে সবাই ভূতের পোশাক পরে ছিল। ওই সময় ‘অদ্ভুত পোশাক’ পরিহিত নারীদের ‘শরীর ঢেকে’ রাখার নির্দেশ দেয় পুলিশ।
অথচ এ বছর রিয়াদের রাস্তায় প্রকাশ্যে ভূতের পোশাক পরে লোকজনকে ঘুরতে দেখা গেছে। দানব, ব্যাংক ডাকাত, এমনকি ফ্রেঞ্চ মেইড (সাদা–কালো মিনি স্কার্ট) পরেও রাস্তায় চলতে দেখা গেছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসকে একজন স্থানীয় বাসিন্দা ইয়াহিয়া আল হাজ্জাজি বলেন, ‘আমরা যদি আবার আগের সময়ে ফিরে যাই, তাহলে বলতে হবে এটা আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অংশ নয়।’ ফিন্যান্সের ছাত্র আব্দুল আজিজ খালেদ বলেন, ‘সৌদি আরব বদলে যাচ্ছে।’
উইকেন্ড_হরর এবং কস্টিউম অব ইভিল নামে দুটি হ্যাশট্যাগ এখন টুইটারে শীর্ষে। সৌদি আরবে হ্যালোইন উদ্যাপনের এই দুই হ্যাশট্যাগ টুইটারে ঝড় তুলেছে। তবে মানুষের প্রতিক্রিয়া মিশ্র।
গবেষক ও টার্কিক ওয়ার্ড ইয়ুথ কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট রমজান ইজল টুইটে বলেছেন, ‘এই ছবিগুলো রিয়াদে তোলা। সংস্কারের নামে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান সৌদি আরবে হ্যালোইন উদ্যাপনের অনুমতি দিতে শুরু করেছেন। এটা কোনো সংস্কার বা উদ্ভাবনের কিছু নয়, বরং এটা হলো মর্যাদাহানি এবং অধঃপতন। আমরা এটি গ্রহণ করতে পারি না।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘সৌদি আরব প্রকাশ্যে হ্যালোউন উদ্যাপন করছে, এটা আমরা কাছে খুব ভয়ংকর ব্যাপার মনে হচ্ছে।’
অনেকে অবশ্য এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। একজন টুইটার ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘এ বছর সৌদি আরবে হ্যালোইন...এককথায় দারুণ!’
যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান সৌদি আরবের রাজ সিংহাসনের উত্তরাধিকারী এবং প্রধানমন্ত্রী। ২০১৫ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পরপরই তিনি ব্যাপক সংস্কার শুরু করেছেন। অনেক সামাজিক বিধিনিষেধ রদ অথবা শিথিল করা শুরু করেছেন।
প্রতি বছর ৩১ অক্টোবর হ্যালোইন উদ্যাপন করা হয়। সৌদি আরবে প্রকাশ্যে হ্যালোইন উদ্যাপন শুরু হয় ২০২১ সালে।

ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।
৩৪ মিনিট আগে
ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ।
৩ ঘণ্টা আগে
আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। গতকাল বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ, সংবাদমাধ্যমের ভবনে অগ্নিসংযোগ এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে স্লোগান দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কংগ্রেস সাংসদ ও ভারতের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির (পররাষ্ট্রবিষয়ক) প্রধান শশী থারুর।
শশী থারুর সতর্ক করে বলেছেন, বাংলাদেশে চলমান এই সহিংসতা সাধারণ বাংলাদেশিদের সহায়তা করার ক্ষেত্রে ভারতের সক্ষমতাকে সংকুচিত করে দিচ্ছে। তিনি ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ‘ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।’
বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যমের ওপর হামলা এবং ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে থারুর বলেছেন, ‘সহিংসতার কারণে আমাদের দুটি ভিসা সেন্টার বন্ধ করে দিতে হয়েছে। এটি অত্যন্ত হতাশাজনক। কারণ, যেসব বাংলাদেশি ভারতে আসতে চান, তাঁরাই এখন অভিযোগ করছেন যে আগে যেভাবে সহজে ভিসা পাওয়া যেত, এখন তা পাওয়া যাচ্ছে না।’
থারুর উল্লেখ করেন, বর্তমান পরিস্থিতি ভারত সরকারের পক্ষে সাধারণ বাংলাদেশিদের সাহায্য করা কঠিন করে তুলছে।
বাংলাদেশ সরকারকে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করে থারুর বলেন, ‘আমি আশা করি পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক হবে। আমি বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারকে বলব যেন তারা প্রতিবেশীর সঙ্গে এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের গুরুত্ব বোঝে। বাজপেয়ি সাহেব পাকিস্তানের ক্ষেত্রে যেমনটি বলেছিলেন—আমরা আমাদের ভূগোল পরিবর্তন করতে পারি না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।’
শশী থারুর জানান, নয়াদিল্লি পুরো পরিস্থিতি খুব নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে এবং ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় কর্মকর্তারা সরাসরি বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবেন। তিনি বলেন, ‘ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করবে এবং পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য যা যা করা প্রয়োজন তা করতে অনুরোধ জানাবে।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। গতকাল বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ, সংবাদমাধ্যমের ভবনে অগ্নিসংযোগ এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে স্লোগান দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কংগ্রেস সাংসদ ও ভারতের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির (পররাষ্ট্রবিষয়ক) প্রধান শশী থারুর।
শশী থারুর সতর্ক করে বলেছেন, বাংলাদেশে চলমান এই সহিংসতা সাধারণ বাংলাদেশিদের সহায়তা করার ক্ষেত্রে ভারতের সক্ষমতাকে সংকুচিত করে দিচ্ছে। তিনি ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ‘ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।’
বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যমের ওপর হামলা এবং ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে থারুর বলেছেন, ‘সহিংসতার কারণে আমাদের দুটি ভিসা সেন্টার বন্ধ করে দিতে হয়েছে। এটি অত্যন্ত হতাশাজনক। কারণ, যেসব বাংলাদেশি ভারতে আসতে চান, তাঁরাই এখন অভিযোগ করছেন যে আগে যেভাবে সহজে ভিসা পাওয়া যেত, এখন তা পাওয়া যাচ্ছে না।’
থারুর উল্লেখ করেন, বর্তমান পরিস্থিতি ভারত সরকারের পক্ষে সাধারণ বাংলাদেশিদের সাহায্য করা কঠিন করে তুলছে।
বাংলাদেশ সরকারকে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করে থারুর বলেন, ‘আমি আশা করি পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক হবে। আমি বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারকে বলব যেন তারা প্রতিবেশীর সঙ্গে এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের গুরুত্ব বোঝে। বাজপেয়ি সাহেব পাকিস্তানের ক্ষেত্রে যেমনটি বলেছিলেন—আমরা আমাদের ভূগোল পরিবর্তন করতে পারি না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।’
শশী থারুর জানান, নয়াদিল্লি পুরো পরিস্থিতি খুব নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে এবং ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় কর্মকর্তারা সরাসরি বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবেন। তিনি বলেন, ‘ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করবে এবং পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য যা যা করা প্রয়োজন তা করতে অনুরোধ জানাবে।’

সৌদি আরবে হ্যালোইন উদ্যাপনের কিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। গায়ে সৌদি আরবের ঐতিহ্যবাহী পোশাক, আর মুখে ভয়ংকর মুখোশ—রাজধানী রিয়াদের ব্যস্ত রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছে কয়েকজন—এমন ছবি ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে ইন্টারনেটে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।
০১ নভেম্বর ২০২২
ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ।
৩ ঘণ্টা আগে
আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। ইউক্রেন একে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে দাবি করলেও, রাশিয়া এটিকে আন্তর্জাতিক নৌ নিরাপত্তার জন্য নতুন হুমকি বলে আখ্যা দিয়েছে।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা গেছে—ইউক্রেনীয় ড্রোনের আঘাতে রাশিয়ার ‘শ্যাডো ফ্লিট’ বা গোপন নৌবহরের অন্তর্ভুক্ত তেলবাহী ট্যাংকার ‘কেনডিল’-এ ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটেছে।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউ জানিয়েছে, হামলাটি ইউক্রেন থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে সংঘটিত হয়। কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, এটি প্রথমবারের মতো কৃষ্ণসাগরের বাইরে এবং নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনের কোনো ড্রোন হামলা।
ইউক্রেন দাবি করেছে, হামলার সময় ট্যাংকারটি খালি ছিল এবং এতে কোনো তেল বা জ্বালানি বহন করা হচ্ছিল না। ফলে পরিবেশগত কোনো ঝুঁকি তৈরি হয়নি। তবে বিস্ফোরণে জাহাজটি ‘গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে তারা দাবি করেছেন।
ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, ট্যাংকারটি চলতি মাসের শুরুর দিকে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সিক্কা বন্দরে তেল খালাস করে ফিরে যাচ্ছিল।
এই ঘটনার পর মস্কো কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। বছরের শেষ প্রান্তিকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট পুতিনকে ভূমধ্যসাগরে রুশ ট্যাংকারে হামলার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এই ধরনের হামলা কিছু বাস্তব লক্ষ্যকে সামনে রেখে করা হয়—যেমন বিমা প্রিমিয়াম বাড়ানো। কিন্তু এতে সরবরাহ ব্যাহত হবে না এবং প্রত্যাশিত ফলও পাওয়া যাবে না। বরং এটি অতিরিক্ত হুমকি তৈরি করবে। আমাদের দেশ এর জবাব দেবে।’
পুতিন আরও বলেন—বেসামরিক অবকাঠামোর ওপর আঘাতের বিষয়েও রাশিয়া চুপ করে থাকবে না। তাঁর ভাষায়, ‘আমাদের পক্ষ থেকে সব সময়ই একটি পাল্টা আঘাত ঘটবে।’
বিশ্লেষকদের মতে, নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনের এই হামলা যুদ্ধের পরিধিকে নতুন মাত্রায় নিয়ে গেছে। একই সঙ্গে পুতিনের পাল্টা জবাবের ঘোষণা ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাতকে আরও বিস্তৃত ও অনিশ্চিত করে তুলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। ইউক্রেন একে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে দাবি করলেও, রাশিয়া এটিকে আন্তর্জাতিক নৌ নিরাপত্তার জন্য নতুন হুমকি বলে আখ্যা দিয়েছে।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা গেছে—ইউক্রেনীয় ড্রোনের আঘাতে রাশিয়ার ‘শ্যাডো ফ্লিট’ বা গোপন নৌবহরের অন্তর্ভুক্ত তেলবাহী ট্যাংকার ‘কেনডিল’-এ ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটেছে।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউ জানিয়েছে, হামলাটি ইউক্রেন থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে সংঘটিত হয়। কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, এটি প্রথমবারের মতো কৃষ্ণসাগরের বাইরে এবং নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনের কোনো ড্রোন হামলা।
ইউক্রেন দাবি করেছে, হামলার সময় ট্যাংকারটি খালি ছিল এবং এতে কোনো তেল বা জ্বালানি বহন করা হচ্ছিল না। ফলে পরিবেশগত কোনো ঝুঁকি তৈরি হয়নি। তবে বিস্ফোরণে জাহাজটি ‘গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে তারা দাবি করেছেন।
ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, ট্যাংকারটি চলতি মাসের শুরুর দিকে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সিক্কা বন্দরে তেল খালাস করে ফিরে যাচ্ছিল।
এই ঘটনার পর মস্কো কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। বছরের শেষ প্রান্তিকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট পুতিনকে ভূমধ্যসাগরে রুশ ট্যাংকারে হামলার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এই ধরনের হামলা কিছু বাস্তব লক্ষ্যকে সামনে রেখে করা হয়—যেমন বিমা প্রিমিয়াম বাড়ানো। কিন্তু এতে সরবরাহ ব্যাহত হবে না এবং প্রত্যাশিত ফলও পাওয়া যাবে না। বরং এটি অতিরিক্ত হুমকি তৈরি করবে। আমাদের দেশ এর জবাব দেবে।’
পুতিন আরও বলেন—বেসামরিক অবকাঠামোর ওপর আঘাতের বিষয়েও রাশিয়া চুপ করে থাকবে না। তাঁর ভাষায়, ‘আমাদের পক্ষ থেকে সব সময়ই একটি পাল্টা আঘাত ঘটবে।’
বিশ্লেষকদের মতে, নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনের এই হামলা যুদ্ধের পরিধিকে নতুন মাত্রায় নিয়ে গেছে। একই সঙ্গে পুতিনের পাল্টা জবাবের ঘোষণা ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাতকে আরও বিস্তৃত ও অনিশ্চিত করে তুলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সৌদি আরবে হ্যালোইন উদ্যাপনের কিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। গায়ে সৌদি আরবের ঐতিহ্যবাহী পোশাক, আর মুখে ভয়ংকর মুখোশ—রাজধানী রিয়াদের ব্যস্ত রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছে কয়েকজন—এমন ছবি ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে ইন্টারনেটে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।
০১ নভেম্বর ২০২২
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।
৩৪ মিনিট আগে
ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ।
৩ ঘণ্টা আগে
আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত এক নাটকীয় ভিডিওতে দেখা গেছে, ইউক্রেনীয় ড্রোনের আঘাতে ট্যাংকারটি ভয়াবহ বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউ জানিয়েছে, হামলাটি ইউক্রেন থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে সংঘটিত হয়। কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, নিরপেক্ষ জলসীমায় এটি প্রথমবারের মতো ইউক্রেনের সরাসরি সামরিক আঘাত। এর আগে ইউক্রেন শুধু কৃষ্ণসাগরে রুশ জাহাজের ওপর ড্রোন হামলার দায় স্বীকার করেছিল।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস জানিয়েছে, আক্রান্ত জাহাজটির নাম ‘কেনডিল’। এটি রাশিয়ার তথাকথিত ‘শ্যাডো ফ্লিট’ বা গোপন নৌবহরের অংশ বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এসব জাহাজ সাধারণত নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে রুশ তেল পরিবহনে ব্যবহৃত হয় বলে অভিযোগ পশ্চিমা দেশগুলোর। হামলার সময় ট্যাংকারটি খালি ছিল এবং এতে কোনো তেল বা জ্বালানি বহন করা হচ্ছিল না বলে ইউক্রেন দাবি করেছে। এর ফলে পরিবেশগত কোনো ঝুঁকি তৈরি হয়নি। তবে বিস্ফোরণে ট্যাংকারটি ‘গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে দাবি করা হয়।
কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, ট্যাংকারটি চলতি মাসের শুরুতে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সিক্কা বন্দরে তেল খালাস করে ফিরে যাচ্ছিল। ফেরার পথেই ভূমধ্যসাগরে হামলার চালানো হয়।
এই হামলাকে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের একটি নতুন ও তাৎপর্যপূর্ণ মোড় হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিরপেক্ষ জলসীমায় এমন অভিযান ভবিষ্যতে আন্তর্জাতিক আইন, নৌ নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক জ্বালানি পরিবহন নিয়ে নতুন উদ্বেগ তৈরি করতে পারে। যদিও রাশিয়ার পক্ষ থেকে এই ঘটনায় তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি, তবু হামলার ভিডিও প্রকাশ যুদ্ধের পরিধি ও কৌশল নিয়ে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।

ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত এক নাটকীয় ভিডিওতে দেখা গেছে, ইউক্রেনীয় ড্রোনের আঘাতে ট্যাংকারটি ভয়াবহ বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউ জানিয়েছে, হামলাটি ইউক্রেন থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে সংঘটিত হয়। কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, নিরপেক্ষ জলসীমায় এটি প্রথমবারের মতো ইউক্রেনের সরাসরি সামরিক আঘাত। এর আগে ইউক্রেন শুধু কৃষ্ণসাগরে রুশ জাহাজের ওপর ড্রোন হামলার দায় স্বীকার করেছিল।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস জানিয়েছে, আক্রান্ত জাহাজটির নাম ‘কেনডিল’। এটি রাশিয়ার তথাকথিত ‘শ্যাডো ফ্লিট’ বা গোপন নৌবহরের অংশ বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এসব জাহাজ সাধারণত নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে রুশ তেল পরিবহনে ব্যবহৃত হয় বলে অভিযোগ পশ্চিমা দেশগুলোর। হামলার সময় ট্যাংকারটি খালি ছিল এবং এতে কোনো তেল বা জ্বালানি বহন করা হচ্ছিল না বলে ইউক্রেন দাবি করেছে। এর ফলে পরিবেশগত কোনো ঝুঁকি তৈরি হয়নি। তবে বিস্ফোরণে ট্যাংকারটি ‘গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে দাবি করা হয়।
কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, ট্যাংকারটি চলতি মাসের শুরুতে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সিক্কা বন্দরে তেল খালাস করে ফিরে যাচ্ছিল। ফেরার পথেই ভূমধ্যসাগরে হামলার চালানো হয়।
এই হামলাকে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের একটি নতুন ও তাৎপর্যপূর্ণ মোড় হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিরপেক্ষ জলসীমায় এমন অভিযান ভবিষ্যতে আন্তর্জাতিক আইন, নৌ নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক জ্বালানি পরিবহন নিয়ে নতুন উদ্বেগ তৈরি করতে পারে। যদিও রাশিয়ার পক্ষ থেকে এই ঘটনায় তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি, তবু হামলার ভিডিও প্রকাশ যুদ্ধের পরিধি ও কৌশল নিয়ে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।

সৌদি আরবে হ্যালোইন উদ্যাপনের কিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। গায়ে সৌদি আরবের ঐতিহ্যবাহী পোশাক, আর মুখে ভয়ংকর মুখোশ—রাজধানী রিয়াদের ব্যস্ত রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছে কয়েকজন—এমন ছবি ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে ইন্টারনেটে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।
০১ নভেম্বর ২০২২
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।
৩৪ মিনিট আগে
ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
সম্প্রতি এক সমাবেশে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টিকারীদের ভারতে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ করেন হাসনাত আবদুল্লাহ। এর পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ নাউয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শত শত ওয়াইটিএফ কর্মী রাজপথে নেমে হাসনাত আবদুল্লাহর ওই বক্তব্যের প্রতিবাদ জানান। এ সময় তাঁরা বিভিন্ন স্লোগান দেন। তাঁরা সতর্ক করে বলেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ওপর যেন বাংলাদেশ ‘কুদৃষ্টি’ না দেয়।
বিক্ষোভকারীরা বাংলাদেশ সরকারকে মনে করিয়ে দেন, ১৯৭১ সালে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনী ও ভারতের অবদান কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
যুব টিপরা ফেডারেশনের সভাপতি সুরজ দেববর্মা সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের ভুলে যাওয়া উচিত নয় যে সংকটের সময়ে আমাদের দেশ তাদের পাশে পাহাড়ের মতো দাঁড়িয়েছিল। ভারতের অমূল্য অবদানেই আজকের বাংলাদেশের অস্তিত্ব তৈরি হয়েছে।’
বিক্ষোভ সমাবেশে সুরজ দেববর্মা আক্রমণাত্মক মন্তব্য করে বলেন, ‘বাংলাদেশ যদি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে তাদের ভূখণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করার স্বপ্ন দেখে, তবে এই অঞ্চলের মানুষও সমুদ্রে যাওয়ার পথ চায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে অনেক মানুষ বসবাস করেন, যাদের জাতিগত ও সাংস্কৃতিক পরিচয় ত্রিপুরার মানুষের সঙ্গে মিলে যায়। বাংলাদেশ যদি উত্তর-পূর্ব ভারতকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেয়, তবে আমরাও ভারতের সঙ্গে পার্বত্য চট্টগ্রামকে যুক্ত করার দাবি তুলতে পারি।’
আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে গত বছরের ডিসেম্বরে অনাকাঙ্ক্ষিত হামলার বিষয়টি মাথায় রেখে আজকে বিক্ষোভ চলাকালে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছিল। পশ্চিম ত্রিপুরার পুলিশ সুপার নমিত পাঠক জানিয়েছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ত্রিপুরা স্টেট রাইফেলস (টিএসআর) এবং সিআরপিএফ মোতায়েন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ঢাকায় এক সমাবেশে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছিলেন, ভারত যদি বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চায়, তবে বাংলাদেশও ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীদের আশ্রয় দিয়ে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোকে (সেভেন সিস্টার্স) ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে।

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
সম্প্রতি এক সমাবেশে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টিকারীদের ভারতে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ করেন হাসনাত আবদুল্লাহ। এর পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ নাউয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শত শত ওয়াইটিএফ কর্মী রাজপথে নেমে হাসনাত আবদুল্লাহর ওই বক্তব্যের প্রতিবাদ জানান। এ সময় তাঁরা বিভিন্ন স্লোগান দেন। তাঁরা সতর্ক করে বলেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ওপর যেন বাংলাদেশ ‘কুদৃষ্টি’ না দেয়।
বিক্ষোভকারীরা বাংলাদেশ সরকারকে মনে করিয়ে দেন, ১৯৭১ সালে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনী ও ভারতের অবদান কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
যুব টিপরা ফেডারেশনের সভাপতি সুরজ দেববর্মা সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের ভুলে যাওয়া উচিত নয় যে সংকটের সময়ে আমাদের দেশ তাদের পাশে পাহাড়ের মতো দাঁড়িয়েছিল। ভারতের অমূল্য অবদানেই আজকের বাংলাদেশের অস্তিত্ব তৈরি হয়েছে।’
বিক্ষোভ সমাবেশে সুরজ দেববর্মা আক্রমণাত্মক মন্তব্য করে বলেন, ‘বাংলাদেশ যদি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে তাদের ভূখণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করার স্বপ্ন দেখে, তবে এই অঞ্চলের মানুষও সমুদ্রে যাওয়ার পথ চায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে অনেক মানুষ বসবাস করেন, যাদের জাতিগত ও সাংস্কৃতিক পরিচয় ত্রিপুরার মানুষের সঙ্গে মিলে যায়। বাংলাদেশ যদি উত্তর-পূর্ব ভারতকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেয়, তবে আমরাও ভারতের সঙ্গে পার্বত্য চট্টগ্রামকে যুক্ত করার দাবি তুলতে পারি।’
আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে গত বছরের ডিসেম্বরে অনাকাঙ্ক্ষিত হামলার বিষয়টি মাথায় রেখে আজকে বিক্ষোভ চলাকালে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছিল। পশ্চিম ত্রিপুরার পুলিশ সুপার নমিত পাঠক জানিয়েছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ত্রিপুরা স্টেট রাইফেলস (টিএসআর) এবং সিআরপিএফ মোতায়েন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ঢাকায় এক সমাবেশে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছিলেন, ভারত যদি বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চায়, তবে বাংলাদেশও ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীদের আশ্রয় দিয়ে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোকে (সেভেন সিস্টার্স) ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে।

সৌদি আরবে হ্যালোইন উদ্যাপনের কিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। গায়ে সৌদি আরবের ঐতিহ্যবাহী পোশাক, আর মুখে ভয়ংকর মুখোশ—রাজধানী রিয়াদের ব্যস্ত রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছে কয়েকজন—এমন ছবি ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে ইন্টারনেটে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।
০১ নভেম্বর ২০২২
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।
৩৪ মিনিট আগে
ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ।
৩ ঘণ্টা আগে