আজকের পত্রিকা ডেস্ক

অনেকে মনে করেন, মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনৈতিক সংঘাতের মূলে ইসরায়েলি দখলদারি। প্রতিবেশী আরব দেশগুলোতে অসংখ্য হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল এবং যথারীতি দায়মুক্তিও পেয়েছে। ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে বারবার বাগড়া দিয়েছেন ইসরায়েলি নেতারাই। এরপরও তাঁদের দু-একজন ছিলেন ব্যতিক্রম।
এই সংঘাতের মধ্যে শান্তির পথ অন্বেষণের স্বীকৃতি হিসেবে একাধিক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী ও জ্যেষ্ঠ নেতাকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। এই সম্মাননা মূলত ইসরায়েল ও তার আরব প্রতিবেশীদের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের উদ্দেশ্যে স্বাক্ষরিত দুটি প্রধান চুক্তির কারণে দেওয়া হয়—১৯৭৮ সালের ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি এবং ১৯৯৪ সালের অসলো চুক্তি।
মেনাকেম বেগিন ও ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি (১৯৭৮)
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মেনাকেম বেগিন ১৯৭৮ সালে মিসরের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাতের সঙ্গে যৌথভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন।
ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম (১৯৪৮) থেকে শুরু করে দীর্ঘ তিন দশক ধরে মিসর ছিল ইসরায়েলের অন্যতম প্রধান সামরিক প্রতিপক্ষ। ১৯৭৩ সালের ইয়োম কিপুর যুদ্ধের পরে পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করে।
মিসর ও ইসরায়েলের মধ্যে ঐতিহাসিক ক্যাম্প ডেভিড অ্যাকর্ডস স্বাক্ষরের ক্ষেত্রে তাঁদের অসামান্য ভূমিকার জন্য নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়। এই চুক্তির ফলে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধাবস্থা সমাপ্ত হয় এবং স্বাভাবিক কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা হয়।
১৯৭৭ সালে সাদাত ইসরায়েলের পার্লামেন্টে (নেসেট) বক্তব্য দেন, এটি ছিল কোনো আরব নেতার প্রথম এমন সফর। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের মধ্যস্থতায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাম্প ডেভিডে দীর্ঘ আলোচনার পর চুক্তিতে উপনীত হওয়া যায়। চুক্তির প্রধান শর্ত ছিল ইসরায়েল সিনাই উপদ্বীপ মিসরের কাছে ফিরিয়ে দেবে এবং মিসর ইসরায়েলকে পূর্ণাঙ্গ কূটনৈতিক স্বীকৃতি দেবে।
এই চুক্তি শুধু দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী শান্তির সূচনা করেছিল তা নয়, এটি ছিল ইসরায়েলের সঙ্গে আরব দেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ শান্তিচুক্তি। যদিও বেগিনের রাজনৈতিক জীবনের শুরু হয়েছিল কট্টরপন্থী জাবোতিনস্কি আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। তিনি একসময় সশস্ত্র সংগঠন ইরগুন-এর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর এই শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টাকে নোবেল কমিটি সাহসিকতার প্রতীক হিসেবে দেখেছে।
আইজ্যাক রবিন ও শিমন পেরেস এবং অসলো চুক্তি (১৯৯৪)
১৯৯৪ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার যৌথভাবে পান ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আইজ্যাক রবিন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী শিমন পেরেস এবং ফিলিস্তিনি মুক্তি সংস্থার (পিএলও) চেয়ারম্যান ইয়াসির আরাফাত।
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে স্বশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তাঁদের প্রচেষ্টার জন্য এই সম্মান জানানো হয়। এই প্রচেষ্টা ১৯৯৩ সালে অসলো চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক রূপ পায়।
ফিলিস্তিনিদের প্রথম ইন্তিফাদা (বিদ্রোহ) এবং গোপনে নরওয়ের অসলোতে ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনি প্রতিনিধিদের মধ্যে দীর্ঘ আলোচনার পর এই চুক্তি সম্ভব হয়। দীর্ঘদিনের রক্তক্ষয়ী সংঘাতের পর এই আলোচনা ছিল উভয় পক্ষের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।
অসলো চুক্তির ফলে ইসরায়েল প্রথমবারের মতো পিএলওকে ফিলিস্তিনি জনগণের বৈধ প্রতিনিধি হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়। অন্যদিকে পিএলও ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয়। চুক্তিতে গাজা উপত্যকা এবং পশ্চিম তীরের কিছু অংশে ফিলিস্তিনিদের সীমিত স্বশাসন প্রতিষ্ঠার রূপরেখা দেওয়া হয়। ওয়াশিংটনে চুক্তি স্বাক্ষরের সময় রবিন এবং আরাফাতের ঐতিহাসিক করমর্দন বিশ্বশান্তির ইতিহাসে একটি প্রতীকী মুহূর্ত হিসেবে গণ্য হয়।
এই শান্তি প্রচেষ্টা ইসরায়েলের অভ্যন্তরে গভীর রাজনৈতিক বিভাজন সৃষ্টি করেছিল। কট্টর ডানপন্থী ইসরায়েলিরা এই চুক্তিকে ‘ঐতিহাসিক বিশ্বাসঘাতকতা’ হিসেবে বিবেচনা করে।
নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার এক বছর পর ১৯৯৫ সালের ৪ নভেম্বর তেল আবিবে একটি শান্তি সমাবেশে আইজ্যাক রবিনকে এক উগ্র ইহুদি জাতীয়তাবাদী গুলি করে হত্যা করে। যাঁরা শান্তির জন্য সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ করেছেন, রবিনকে তাঁদের একজন হিসেবে এখনো স্মরণ করা হয়।

অনেকে মনে করেন, মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনৈতিক সংঘাতের মূলে ইসরায়েলি দখলদারি। প্রতিবেশী আরব দেশগুলোতে অসংখ্য হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল এবং যথারীতি দায়মুক্তিও পেয়েছে। ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে বারবার বাগড়া দিয়েছেন ইসরায়েলি নেতারাই। এরপরও তাঁদের দু-একজন ছিলেন ব্যতিক্রম।
এই সংঘাতের মধ্যে শান্তির পথ অন্বেষণের স্বীকৃতি হিসেবে একাধিক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী ও জ্যেষ্ঠ নেতাকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। এই সম্মাননা মূলত ইসরায়েল ও তার আরব প্রতিবেশীদের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের উদ্দেশ্যে স্বাক্ষরিত দুটি প্রধান চুক্তির কারণে দেওয়া হয়—১৯৭৮ সালের ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি এবং ১৯৯৪ সালের অসলো চুক্তি।
মেনাকেম বেগিন ও ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি (১৯৭৮)
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মেনাকেম বেগিন ১৯৭৮ সালে মিসরের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাতের সঙ্গে যৌথভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন।
ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম (১৯৪৮) থেকে শুরু করে দীর্ঘ তিন দশক ধরে মিসর ছিল ইসরায়েলের অন্যতম প্রধান সামরিক প্রতিপক্ষ। ১৯৭৩ সালের ইয়োম কিপুর যুদ্ধের পরে পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করে।
মিসর ও ইসরায়েলের মধ্যে ঐতিহাসিক ক্যাম্প ডেভিড অ্যাকর্ডস স্বাক্ষরের ক্ষেত্রে তাঁদের অসামান্য ভূমিকার জন্য নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়। এই চুক্তির ফলে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধাবস্থা সমাপ্ত হয় এবং স্বাভাবিক কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা হয়।
১৯৭৭ সালে সাদাত ইসরায়েলের পার্লামেন্টে (নেসেট) বক্তব্য দেন, এটি ছিল কোনো আরব নেতার প্রথম এমন সফর। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের মধ্যস্থতায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাম্প ডেভিডে দীর্ঘ আলোচনার পর চুক্তিতে উপনীত হওয়া যায়। চুক্তির প্রধান শর্ত ছিল ইসরায়েল সিনাই উপদ্বীপ মিসরের কাছে ফিরিয়ে দেবে এবং মিসর ইসরায়েলকে পূর্ণাঙ্গ কূটনৈতিক স্বীকৃতি দেবে।
এই চুক্তি শুধু দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী শান্তির সূচনা করেছিল তা নয়, এটি ছিল ইসরায়েলের সঙ্গে আরব দেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ শান্তিচুক্তি। যদিও বেগিনের রাজনৈতিক জীবনের শুরু হয়েছিল কট্টরপন্থী জাবোতিনস্কি আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। তিনি একসময় সশস্ত্র সংগঠন ইরগুন-এর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর এই শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টাকে নোবেল কমিটি সাহসিকতার প্রতীক হিসেবে দেখেছে।
আইজ্যাক রবিন ও শিমন পেরেস এবং অসলো চুক্তি (১৯৯৪)
১৯৯৪ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার যৌথভাবে পান ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আইজ্যাক রবিন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী শিমন পেরেস এবং ফিলিস্তিনি মুক্তি সংস্থার (পিএলও) চেয়ারম্যান ইয়াসির আরাফাত।
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে স্বশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তাঁদের প্রচেষ্টার জন্য এই সম্মান জানানো হয়। এই প্রচেষ্টা ১৯৯৩ সালে অসলো চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক রূপ পায়।
ফিলিস্তিনিদের প্রথম ইন্তিফাদা (বিদ্রোহ) এবং গোপনে নরওয়ের অসলোতে ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনি প্রতিনিধিদের মধ্যে দীর্ঘ আলোচনার পর এই চুক্তি সম্ভব হয়। দীর্ঘদিনের রক্তক্ষয়ী সংঘাতের পর এই আলোচনা ছিল উভয় পক্ষের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।
অসলো চুক্তির ফলে ইসরায়েল প্রথমবারের মতো পিএলওকে ফিলিস্তিনি জনগণের বৈধ প্রতিনিধি হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়। অন্যদিকে পিএলও ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয়। চুক্তিতে গাজা উপত্যকা এবং পশ্চিম তীরের কিছু অংশে ফিলিস্তিনিদের সীমিত স্বশাসন প্রতিষ্ঠার রূপরেখা দেওয়া হয়। ওয়াশিংটনে চুক্তি স্বাক্ষরের সময় রবিন এবং আরাফাতের ঐতিহাসিক করমর্দন বিশ্বশান্তির ইতিহাসে একটি প্রতীকী মুহূর্ত হিসেবে গণ্য হয়।
এই শান্তি প্রচেষ্টা ইসরায়েলের অভ্যন্তরে গভীর রাজনৈতিক বিভাজন সৃষ্টি করেছিল। কট্টর ডানপন্থী ইসরায়েলিরা এই চুক্তিকে ‘ঐতিহাসিক বিশ্বাসঘাতকতা’ হিসেবে বিবেচনা করে।
নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার এক বছর পর ১৯৯৫ সালের ৪ নভেম্বর তেল আবিবে একটি শান্তি সমাবেশে আইজ্যাক রবিনকে এক উগ্র ইহুদি জাতীয়তাবাদী গুলি করে হত্যা করে। যাঁরা শান্তির জন্য সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ করেছেন, রবিনকে তাঁদের একজন হিসেবে এখনো স্মরণ করা হয়।

প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ সম্মেলন আয়োজন করা লজ্জাজনক। আফ্রিকানরা সেখানে বসতি স্থাপনকারী ডাচ, ফরাসি ও জার্মান বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গদের হত্যা করছে, তাদের জমি ও খামার জোর করে দখল করছে। যত দিন সেখানে এ ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন চলবে, তত
৮ ঘণ্টা আগে
ভাবুন তো, আপনার স্কুটারের দাম এক লাখ টাকা। কিন্তু হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র না থাকায় আপনাকে জরিমানা করা হলো ২৮ লাখ টাকা! কেমন হবে ব্যাপারটা? আশ্চর্যজনক মনে হলেও, এমনি এক ঘটনা ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগরে।
১১ ঘণ্টা আগে
গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মুখে ওড়না পেঁচিয়ে আহমেদাবাদের রানিপ এলাকায় সবজি বাজারের কাছে এক গয়নার দোকানে ক্রেতা সেজে প্রবেশ করেন ওই নারী। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ তিনি দোকানদারের চোখে মরিচের গুঁড়া ছুড়ে মারার চেষ্টা করেন। কিন্তু মরিচের গুঁড়া দোকানদারের চোখে লাগেনি।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
লাভরভ বলেন, ‘৫ নভেম্বর নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে প্রেসিডেন্ট পুতিন যে নির্দেশ দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নের কাজ চলছে। ফলাফল সম্পর্কে জনসাধারণকে পরে জানানো হবে।’
তাসের প্রতিবেদনে বলা হয়, পুতিনের এই নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক ঘোষণার পর আসে। গত সপ্তাহে ট্রাম্প হঠাৎ ঘোষণা দেন, যুক্তরাষ্ট্র আবারও পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরু করবে।
লাভরভ আরও জানান, রাশিয়া এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ট্রাম্পের এই নির্দেশনা নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা পায়নি।
গত কয়েক সপ্তাহে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক মারাত্মকভাবে খারাপ হয়েছে। নির্বাচনের আগে ট্রাম্প এক দিনে ইউক্রেন যুদ্ধ থামাবেন। কিন্তু প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ফলাফল না আসায় তিনি পুতিনের কর্মকাণ্ডে বারবার হতাশ হয়েছেন। এর ফলে সম্প্রতি পুতিনের সঙ্গে নির্ধারিত একটি বৈঠক বাতিল করেছেন এবং জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর প্রথমবারের মতো রাশিয়ার ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন।

প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
লাভরভ বলেন, ‘৫ নভেম্বর নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে প্রেসিডেন্ট পুতিন যে নির্দেশ দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নের কাজ চলছে। ফলাফল সম্পর্কে জনসাধারণকে পরে জানানো হবে।’
তাসের প্রতিবেদনে বলা হয়, পুতিনের এই নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক ঘোষণার পর আসে। গত সপ্তাহে ট্রাম্প হঠাৎ ঘোষণা দেন, যুক্তরাষ্ট্র আবারও পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরু করবে।
লাভরভ আরও জানান, রাশিয়া এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ট্রাম্পের এই নির্দেশনা নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা পায়নি।
গত কয়েক সপ্তাহে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক মারাত্মকভাবে খারাপ হয়েছে। নির্বাচনের আগে ট্রাম্প এক দিনে ইউক্রেন যুদ্ধ থামাবেন। কিন্তু প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ফলাফল না আসায় তিনি পুতিনের কর্মকাণ্ডে বারবার হতাশ হয়েছেন। এর ফলে সম্প্রতি পুতিনের সঙ্গে নির্ধারিত একটি বৈঠক বাতিল করেছেন এবং জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর প্রথমবারের মতো রাশিয়ার ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন।

অনেকে মনে করেন, মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনৈতিক সংঘাতের মূলে ইসরায়েলি দখলদারি। প্রতিবেশী আরব দেশগুলোতে অসংখ্য হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল এবং যথারীতি দায়মুক্তিও পেয়েছে। ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে বারবার বাগড়া দিয়েছেন ইসরায়েলি নেতারাই। এরপরও তাঁদের দু-এক ছিলেন ব্যতিক্রম।
১০ অক্টোবর ২০২৫
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ সম্মেলন আয়োজন করা লজ্জাজনক। আফ্রিকানরা সেখানে বসতি স্থাপনকারী ডাচ, ফরাসি ও জার্মান বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গদের হত্যা করছে, তাদের জমি ও খামার জোর করে দখল করছে। যত দিন সেখানে এ ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন চলবে, তত
৮ ঘণ্টা আগে
ভাবুন তো, আপনার স্কুটারের দাম এক লাখ টাকা। কিন্তু হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র না থাকায় আপনাকে জরিমানা করা হলো ২৮ লাখ টাকা! কেমন হবে ব্যাপারটা? আশ্চর্যজনক মনে হলেও, এমনি এক ঘটনা ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগরে।
১১ ঘণ্টা আগে
গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মুখে ওড়না পেঁচিয়ে আহমেদাবাদের রানিপ এলাকায় সবজি বাজারের কাছে এক গয়নার দোকানে ক্রেতা সেজে প্রবেশ করেন ওই নারী। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ তিনি দোকানদারের চোখে মরিচের গুঁড়া ছুড়ে মারার চেষ্টা করেন। কিন্তু মরিচের গুঁড়া দোকানদারের চোখে লাগেনি।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠেয় জি-২০ সম্মেলনে যোগ দেবে না যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন ও গণহত্যা চলছে। এসব বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সরকারি প্রতিনিধি দক্ষিণ আফ্রিকায় যাবেন না।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ সম্মেলন আয়োজন করা লজ্জাজনক। আফ্রিকানরা সেখানে বসতি স্থাপনকারী ডাচ, ফরাসি ও জার্মান বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গদের হত্যা করছে, তাদের জমি ও খামার জোর করে দখল করছে। যত দিন সেখানে এ ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন চলবে, তত দিন পর্যন্ত কোনো মার্কিন প্রতিনিধি সেখানে যাবে না।’
তবে দক্ষিণ আফ্রিকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তকে দুঃখজনক বলে উল্লেখ করেছে। তারা এক বিবৃতিতে বলেছে, আফ্রিকানারদের (দক্ষিণ আফ্রিকায় বসতি স্থাপনকারী ডাচ, ফরাসি ও জার্মান বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গ) একচেটিয়া শ্বেতাঙ্গ জনগোষ্ঠী হিসেবে চিত্রিত করা ইতিহাস বিকৃতি। পাশাপাশি, এই সম্প্রদায় নিপীড়নের শিকার—এমন দাবি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
এর আগে ট্রাম্প বলেছিলেন, দক্ষিণ আফ্রিকার জি-২০-এ থাকা উচিত নয় এবং তিনি নিজে না গিয়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভান্সকে পাঠাবেন। তবে এখন হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোনো কর্মকর্তাই এই সম্মেলনে অংশ নেবেন না।
প্রসঙ্গত, চলতি মাসের শেষের দিকে জোহানেসবার্গে জি-২০ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিবছর জি-২০ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে একটি দেশ এই সম্মেলনের আয়োজক হয় এবং তারাই সম্মেলনের অ্যাজেন্ডা নির্ধারণ করে। এ বছর আয়োজক দক্ষিণ আফ্রিকা, পরের বছর যুক্তরাষ্ট্র।
দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার বলছে, তাদের দেশে ‘শ্বেতাঙ্গ গণহত্যা’ চলছে এমন দাবি ‘ভিত্তিহীন ও অবিশ্বস্ত সূত্রনির্ভর’। দেশটির কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের তথাকথিত শরণার্থী কর্মসূচি ঘোষণার পরও খুব অল্পসংখ্যক আফ্রিকান এই সুবিধার জন্য আবেদন করেছেন। এ থেকে বোঝা যায়, আমাদের দেশে শ্বেতাঙ্গরা নিরাপদে আছেন।’
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর থেকে ট্রাম্প একাধিকবার দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে শ্বেতাঙ্গ সংখ্যালঘুদের ওপর বৈষম্য ও নির্যাতনের অভিযোগ তুলেছেন। গত মে মাসে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার সঙ্গে হোয়াইট হাউসে বৈঠকের সময়ও একই অভিযোগ করেন।
এরপর ট্রাম্প প্রশাসন দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গ আফ্রিকানারদের ‘গণহত্যার শিকার’ আখ্যা দিয়ে শরণার্থী মর্যাদা দেয়। গত সপ্তাহে হোয়াইট হাউস ঘোষণা করে, যুক্তরাষ্ট্রে শরণার্থী প্রবেশের সর্বোচ্চ সীমা ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামিয়ে আনা হবে এবং শ্বেতাঙ্গ দক্ষিণ আফ্রিকানদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
এদিকে, দক্ষিণ আফ্রিকার একটি আদালত চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্পের এই গণহত্যার দাবিকে ‘কল্পনাপ্রসূত ও প্রমাণহীন’ বলে খারিজ করে দেয়।
উল্লেখ্য, ১৯৯৯ সালে এশীয় অর্থনৈতিক সংকটের পর জি-২০ গঠিত হয়, যাতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশগুলোর প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। এই গোষ্ঠীর সদস্যরা বিশ্বের মোট সম্পদের ৮৫ শতাংশেরও বেশি নিয়ন্ত্রণ করে। ২০০৮ সালে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার সময় ‘আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করার লক্ষ্য’ নিয়ে প্রথম জি-২০ নেতাদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বর্তমানে প্রতিবছর ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আফ্রিকান ইউনিয়ন বিশ্ব অর্থনীতি ও নানা বৈশ্বিক ইস্যুতে আলোচনা করতে এই সম্মেলনের আয়োজন করে।

দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠেয় জি-২০ সম্মেলনে যোগ দেবে না যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন ও গণহত্যা চলছে। এসব বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সরকারি প্রতিনিধি দক্ষিণ আফ্রিকায় যাবেন না।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ সম্মেলন আয়োজন করা লজ্জাজনক। আফ্রিকানরা সেখানে বসতি স্থাপনকারী ডাচ, ফরাসি ও জার্মান বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গদের হত্যা করছে, তাদের জমি ও খামার জোর করে দখল করছে। যত দিন সেখানে এ ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন চলবে, তত দিন পর্যন্ত কোনো মার্কিন প্রতিনিধি সেখানে যাবে না।’
তবে দক্ষিণ আফ্রিকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তকে দুঃখজনক বলে উল্লেখ করেছে। তারা এক বিবৃতিতে বলেছে, আফ্রিকানারদের (দক্ষিণ আফ্রিকায় বসতি স্থাপনকারী ডাচ, ফরাসি ও জার্মান বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গ) একচেটিয়া শ্বেতাঙ্গ জনগোষ্ঠী হিসেবে চিত্রিত করা ইতিহাস বিকৃতি। পাশাপাশি, এই সম্প্রদায় নিপীড়নের শিকার—এমন দাবি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
এর আগে ট্রাম্প বলেছিলেন, দক্ষিণ আফ্রিকার জি-২০-এ থাকা উচিত নয় এবং তিনি নিজে না গিয়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভান্সকে পাঠাবেন। তবে এখন হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোনো কর্মকর্তাই এই সম্মেলনে অংশ নেবেন না।
প্রসঙ্গত, চলতি মাসের শেষের দিকে জোহানেসবার্গে জি-২০ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিবছর জি-২০ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে একটি দেশ এই সম্মেলনের আয়োজক হয় এবং তারাই সম্মেলনের অ্যাজেন্ডা নির্ধারণ করে। এ বছর আয়োজক দক্ষিণ আফ্রিকা, পরের বছর যুক্তরাষ্ট্র।
দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার বলছে, তাদের দেশে ‘শ্বেতাঙ্গ গণহত্যা’ চলছে এমন দাবি ‘ভিত্তিহীন ও অবিশ্বস্ত সূত্রনির্ভর’। দেশটির কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের তথাকথিত শরণার্থী কর্মসূচি ঘোষণার পরও খুব অল্পসংখ্যক আফ্রিকান এই সুবিধার জন্য আবেদন করেছেন। এ থেকে বোঝা যায়, আমাদের দেশে শ্বেতাঙ্গরা নিরাপদে আছেন।’
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর থেকে ট্রাম্প একাধিকবার দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে শ্বেতাঙ্গ সংখ্যালঘুদের ওপর বৈষম্য ও নির্যাতনের অভিযোগ তুলেছেন। গত মে মাসে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার সঙ্গে হোয়াইট হাউসে বৈঠকের সময়ও একই অভিযোগ করেন।
এরপর ট্রাম্প প্রশাসন দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গ আফ্রিকানারদের ‘গণহত্যার শিকার’ আখ্যা দিয়ে শরণার্থী মর্যাদা দেয়। গত সপ্তাহে হোয়াইট হাউস ঘোষণা করে, যুক্তরাষ্ট্রে শরণার্থী প্রবেশের সর্বোচ্চ সীমা ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামিয়ে আনা হবে এবং শ্বেতাঙ্গ দক্ষিণ আফ্রিকানদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
এদিকে, দক্ষিণ আফ্রিকার একটি আদালত চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্পের এই গণহত্যার দাবিকে ‘কল্পনাপ্রসূত ও প্রমাণহীন’ বলে খারিজ করে দেয়।
উল্লেখ্য, ১৯৯৯ সালে এশীয় অর্থনৈতিক সংকটের পর জি-২০ গঠিত হয়, যাতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশগুলোর প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। এই গোষ্ঠীর সদস্যরা বিশ্বের মোট সম্পদের ৮৫ শতাংশেরও বেশি নিয়ন্ত্রণ করে। ২০০৮ সালে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার সময় ‘আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করার লক্ষ্য’ নিয়ে প্রথম জি-২০ নেতাদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বর্তমানে প্রতিবছর ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আফ্রিকান ইউনিয়ন বিশ্ব অর্থনীতি ও নানা বৈশ্বিক ইস্যুতে আলোচনা করতে এই সম্মেলনের আয়োজন করে।

অনেকে মনে করেন, মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনৈতিক সংঘাতের মূলে ইসরায়েলি দখলদারি। প্রতিবেশী আরব দেশগুলোতে অসংখ্য হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল এবং যথারীতি দায়মুক্তিও পেয়েছে। ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে বারবার বাগড়া দিয়েছেন ইসরায়েলি নেতারাই। এরপরও তাঁদের দু-এক ছিলেন ব্যতিক্রম।
১০ অক্টোবর ২০২৫
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ভাবুন তো, আপনার স্কুটারের দাম এক লাখ টাকা। কিন্তু হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র না থাকায় আপনাকে জরিমানা করা হলো ২৮ লাখ টাকা! কেমন হবে ব্যাপারটা? আশ্চর্যজনক মনে হলেও, এমনি এক ঘটনা ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগরে।
১১ ঘণ্টা আগে
গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মুখে ওড়না পেঁচিয়ে আহমেদাবাদের রানিপ এলাকায় সবজি বাজারের কাছে এক গয়নার দোকানে ক্রেতা সেজে প্রবেশ করেন ওই নারী। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ তিনি দোকানদারের চোখে মরিচের গুঁড়া ছুড়ে মারার চেষ্টা করেন। কিন্তু মরিচের গুঁড়া দোকানদারের চোখে লাগেনি।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভাবুন তো, আপনার স্কুটারের দাম এক লাখ টাকা। কিন্তু হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র না থাকায় আপনাকে জরিমানা করা হলো ২৮ লাখ টাকা! কেমন হবে ব্যাপারটা? আশ্চর্যজনক মনে হলেও, এমনি এক ঘটনা ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগরে। হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র ছাড়া রাস্তায় বের হওয়ায় এক স্কুটিচালককে জরিমানা করা হয়েছে প্রায় ২১ লাখ রুপি! বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা!
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ ঘটনার পরে জরিমানার চালানের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে দেখা যায়, ওই চালককে জরিমানা করা হয়েছে ২০ লাখ ৭৪ হাজার রুপি। তবে পরে পুলিশ জানায়, তাদের ভুল হয়েছে। ওই ব্যক্তির প্রকৃত জরিমানার পরিমাণ ছিল চার হাজার রুপি।
গত মঙ্গলবার উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগর জেলার নিউ মান্ডি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, আনমোল সিংহল নামের ওই ব্যক্তি হেলমেট ছাড়াই স্কুটার চালাচ্ছিলেন এবং তাঁর কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রও ছিল না।
পথে পুলিশ তাঁর স্কুটারটি জব্দ করে এবং তাঁকে ২০ লাখ ৭৪ হাজার রুপির চালান দেয়। অস্বাভাবিক এই পরিমাণ দেখে বিস্মিত আনমোল সিংহল জরিমানার চালানের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন। ছবিটি ছড়িয়ে পড়তেই বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। এরপর পুলিশ দ্রুত চালানের পরিমাণ সংশোধন করে চার হাজার রুপিতে নামিয়ে আনে।
মুজাফফরনগরের ট্রাফিক সুপারিনটেনডেন্ট অব পুলিশ অতুল চৌবে জানান, দায়িত্বপ্রাপ্ত সাব-ইন্সপেক্টরের অসাবধানতার কারণে চালানে ভুল হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘মোটরযান আইনের ২০৭ ধারায় ৪ হাজার রুপি জরিমানা করা হয়েছিল। কিন্তু সাব-ইন্সপেক্টর ২০৭-এর পর মোটরযান আইন শব্দটি লেখেননি।’
এর ফলে ২০৭ ও ৪০০০ (যা ওই ধারার অধীনে ন্যূনতম জরিমানার পরিমাণ) মিলে হয়ে যায় ২০ লাখ ৭৪ হাজার রুপি। অতুল চৌবে আরও জানান, ওই ব্যক্তির প্রকৃত আসল জরিমানা মাত্র চার হাজার রুপি।
উল্লেখ্য, ভারতে মোটরযান আইনের ২০৭ ধারা অনুযায়ী, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকলে পুলিশ জরিমানার পাশাপাশি কোনো যানবাহন জব্দ করার ক্ষমতা রাখে।

ভাবুন তো, আপনার স্কুটারের দাম এক লাখ টাকা। কিন্তু হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র না থাকায় আপনাকে জরিমানা করা হলো ২৮ লাখ টাকা! কেমন হবে ব্যাপারটা? আশ্চর্যজনক মনে হলেও, এমনি এক ঘটনা ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগরে। হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র ছাড়া রাস্তায় বের হওয়ায় এক স্কুটিচালককে জরিমানা করা হয়েছে প্রায় ২১ লাখ রুপি! বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা!
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ ঘটনার পরে জরিমানার চালানের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে দেখা যায়, ওই চালককে জরিমানা করা হয়েছে ২০ লাখ ৭৪ হাজার রুপি। তবে পরে পুলিশ জানায়, তাদের ভুল হয়েছে। ওই ব্যক্তির প্রকৃত জরিমানার পরিমাণ ছিল চার হাজার রুপি।
গত মঙ্গলবার উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগর জেলার নিউ মান্ডি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, আনমোল সিংহল নামের ওই ব্যক্তি হেলমেট ছাড়াই স্কুটার চালাচ্ছিলেন এবং তাঁর কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রও ছিল না।
পথে পুলিশ তাঁর স্কুটারটি জব্দ করে এবং তাঁকে ২০ লাখ ৭৪ হাজার রুপির চালান দেয়। অস্বাভাবিক এই পরিমাণ দেখে বিস্মিত আনমোল সিংহল জরিমানার চালানের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন। ছবিটি ছড়িয়ে পড়তেই বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। এরপর পুলিশ দ্রুত চালানের পরিমাণ সংশোধন করে চার হাজার রুপিতে নামিয়ে আনে।
মুজাফফরনগরের ট্রাফিক সুপারিনটেনডেন্ট অব পুলিশ অতুল চৌবে জানান, দায়িত্বপ্রাপ্ত সাব-ইন্সপেক্টরের অসাবধানতার কারণে চালানে ভুল হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘মোটরযান আইনের ২০৭ ধারায় ৪ হাজার রুপি জরিমানা করা হয়েছিল। কিন্তু সাব-ইন্সপেক্টর ২০৭-এর পর মোটরযান আইন শব্দটি লেখেননি।’
এর ফলে ২০৭ ও ৪০০০ (যা ওই ধারার অধীনে ন্যূনতম জরিমানার পরিমাণ) মিলে হয়ে যায় ২০ লাখ ৭৪ হাজার রুপি। অতুল চৌবে আরও জানান, ওই ব্যক্তির প্রকৃত আসল জরিমানা মাত্র চার হাজার রুপি।
উল্লেখ্য, ভারতে মোটরযান আইনের ২০৭ ধারা অনুযায়ী, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকলে পুলিশ জরিমানার পাশাপাশি কোনো যানবাহন জব্দ করার ক্ষমতা রাখে।

অনেকে মনে করেন, মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনৈতিক সংঘাতের মূলে ইসরায়েলি দখলদারি। প্রতিবেশী আরব দেশগুলোতে অসংখ্য হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল এবং যথারীতি দায়মুক্তিও পেয়েছে। ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে বারবার বাগড়া দিয়েছেন ইসরায়েলি নেতারাই। এরপরও তাঁদের দু-এক ছিলেন ব্যতিক্রম।
১০ অক্টোবর ২০২৫
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ সম্মেলন আয়োজন করা লজ্জাজনক। আফ্রিকানরা সেখানে বসতি স্থাপনকারী ডাচ, ফরাসি ও জার্মান বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গদের হত্যা করছে, তাদের জমি ও খামার জোর করে দখল করছে। যত দিন সেখানে এ ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন চলবে, তত
৮ ঘণ্টা আগে
গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মুখে ওড়না পেঁচিয়ে আহমেদাবাদের রানিপ এলাকায় সবজি বাজারের কাছে এক গয়নার দোকানে ক্রেতা সেজে প্রবেশ করেন ওই নারী। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ তিনি দোকানদারের চোখে মরিচের গুঁড়া ছুড়ে মারার চেষ্টা করেন। কিন্তু মরিচের গুঁড়া দোকানদারের চোখে লাগেনি।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের গুজরাট রাজ্যের আহমেদাবাদ শহরে ডাকাতির উদ্দেশ্যে জুয়েলারির দোকানে ঢুকেছিলেন এক নারী। তবে তাঁর উদ্দেশ্য পূরণ তো হয়ইনি; উল্টো দোকানদারের কাছ থেকে ২৫ সেকেন্ডে কমপক্ষে ২০টি চড় খেয়েছেন তিনি।
দোকানের সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়া দৃশ্যে দেখা যায়, গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মুখে ওড়না পেঁচিয়ে আহমেদাবাদের রানিপ এলাকায় সবজি বাজারের কাছে এক গয়নার দোকানে ক্রেতা সেজে প্রবেশ করেন ওই নারী। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ তিনি দোকানদারের চোখে মরিচের গুঁড়া ছুড়ে মারার চেষ্টা করেন। কিন্তু মরিচের গুঁড়া দোকানদারের চোখে লাগেনি।
পরিস্থিতি বুঝতে পেরে দোকানদার উঠে দাঁড়িয়ে ওই নারীকে একের পর এক চড় মারতে শুরু করেন—২৫ সেকেন্ডে অন্তত ২০ বার। এরপর তিনি কাউন্টার টপকে ওই নারীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন। তাঁকে টেনে বাইরে নিয়ে যান এবং আরও চড় মারতে থাকেন।
পুলিশ জানিয়েছে, এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন দোকানদার। তবুও সিসিটিভি ফুটেজের ভিত্তিতে ওই নারীর খোঁজে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
রানিপ থানার পুলিশ পরিদর্শক কেতন ভাস বলেন, ‘দোকানদার অভিযোগ করছেন না। তবে সিসিটিভির ফুটেজ দেখে আমরা ওই নারীকে শনাক্তের চেষ্টা চালাচ্ছি।’
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

ভারতের গুজরাট রাজ্যের আহমেদাবাদ শহরে ডাকাতির উদ্দেশ্যে জুয়েলারির দোকানে ঢুকেছিলেন এক নারী। তবে তাঁর উদ্দেশ্য পূরণ তো হয়ইনি; উল্টো দোকানদারের কাছ থেকে ২৫ সেকেন্ডে কমপক্ষে ২০টি চড় খেয়েছেন তিনি।
দোকানের সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়া দৃশ্যে দেখা যায়, গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মুখে ওড়না পেঁচিয়ে আহমেদাবাদের রানিপ এলাকায় সবজি বাজারের কাছে এক গয়নার দোকানে ক্রেতা সেজে প্রবেশ করেন ওই নারী। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ তিনি দোকানদারের চোখে মরিচের গুঁড়া ছুড়ে মারার চেষ্টা করেন। কিন্তু মরিচের গুঁড়া দোকানদারের চোখে লাগেনি।
পরিস্থিতি বুঝতে পেরে দোকানদার উঠে দাঁড়িয়ে ওই নারীকে একের পর এক চড় মারতে শুরু করেন—২৫ সেকেন্ডে অন্তত ২০ বার। এরপর তিনি কাউন্টার টপকে ওই নারীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন। তাঁকে টেনে বাইরে নিয়ে যান এবং আরও চড় মারতে থাকেন।
পুলিশ জানিয়েছে, এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন দোকানদার। তবুও সিসিটিভি ফুটেজের ভিত্তিতে ওই নারীর খোঁজে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
রানিপ থানার পুলিশ পরিদর্শক কেতন ভাস বলেন, ‘দোকানদার অভিযোগ করছেন না। তবে সিসিটিভির ফুটেজ দেখে আমরা ওই নারীকে শনাক্তের চেষ্টা চালাচ্ছি।’
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

অনেকে মনে করেন, মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনৈতিক সংঘাতের মূলে ইসরায়েলি দখলদারি। প্রতিবেশী আরব দেশগুলোতে অসংখ্য হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল এবং যথারীতি দায়মুক্তিও পেয়েছে। ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে বারবার বাগড়া দিয়েছেন ইসরায়েলি নেতারাই। এরপরও তাঁদের দু-এক ছিলেন ব্যতিক্রম।
১০ অক্টোবর ২০২৫
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ সম্মেলন আয়োজন করা লজ্জাজনক। আফ্রিকানরা সেখানে বসতি স্থাপনকারী ডাচ, ফরাসি ও জার্মান বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গদের হত্যা করছে, তাদের জমি ও খামার জোর করে দখল করছে। যত দিন সেখানে এ ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন চলবে, তত
৮ ঘণ্টা আগে
ভাবুন তো, আপনার স্কুটারের দাম এক লাখ টাকা। কিন্তু হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র না থাকায় আপনাকে জরিমানা করা হলো ২৮ লাখ টাকা! কেমন হবে ব্যাপারটা? আশ্চর্যজনক মনে হলেও, এমনি এক ঘটনা ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগরে।
১১ ঘণ্টা আগে