বিবিসির প্রতিবেদন
অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের অন্যত্র পুনর্বাসন করে এই ভূখণ্ডের দখল নেওয়ার কথা বলেছেন। তিনি আরও বলেছেন, একটি ব্যতিক্রমী পুনর্নির্মাণ পরিকল্পনা ঘোষণা করে গাজাকে ‘মধ্যপ্রাচ্যের রিভেরায়’ পরিণত করা হবে। গতকাল মঙ্গলবার ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর হোয়াইট হাউসে সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প এসব কথা বলেন। তিনি জানান, তাঁর প্রশাসন গাজার অর্থনৈতিক উন্নয়নের নেতৃত্ব দেবে, যা এই অঞ্চলের জনগণের ‘চাকরি ও বাসস্থান’ নিশ্চিত করবে।
কিন্তু তিনি কীভাবে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করবেন, সে সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানাননি।
তিনি এমন এক সময়ে এই মন্তব্য করলেন, যখন হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর রয়েছে এবং গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে নানান আলোচনা চলছে। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ১৫ মাসের সংঘাতে গাজার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ট্রাম্পের কেন এমন বিতর্কিত প্রস্তাব
ট্রাম্পের এই মন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য নীতিতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে; যা ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে দীর্ঘদিনের আন্তর্জাতিক ঐকমত্যের বিপরীত। কারণ, গাজা ও অধিকৃত পশ্চিম তীর নিয়ে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের ধারণা দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক আলোচনার অংশ।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ট্রাম্পের মন্তব্যকে ‘মনোযোগ দেওয়ার মতো’ বলে উল্লেখ করলেও আরব ও কিছু পশ্চিমা মিত্রদেশ এটি প্রত্যাখ্যান করেছে।
ট্রাম্প কেন এমন কথা বললেন
ট্রাম্পের মতে, গাজা পুনর্নির্মাণের আগে সেখানে বসবাসরত লাখো মানুষকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া উচিত। তাঁর মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফ বলেন, ‘গাজার পুনর্গঠনে বহু বছর লেগে যেতে পারে, তাই ফিলিস্তিনিদের জন্য বিকল্প আবাসনের ব্যবস্থা করা দরকার।’
ট্রাম্প বিশ্বাস করেন, যদি ফিলিস্তিনিরা গাজা ছেড়ে যায়, তবে সেখানে ‘মধ্যপ্রাচ্যের রিভেরা’ তৈরি করা সম্ভব; যা একদিন বিনিয়োগ ও পর্যটনের কেন্দ্র হয়ে উঠবে।
আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ট্রাম্পের এই মন্তব্য আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের শামিল হতে পারে। ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা অভিযোগ করেছেন, ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে গাজার পুনর্বাসন প্রকল্প ব্যাহত করছে, যাতে ফিলিস্তিনিরা বাধ্য হয়ে এই এলাকা ছাড়ে।
মিসর ও জর্ডানের মতো আরব দেশগুলো ট্রাম্পের এই প্রস্তাবে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। তারা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, কোনো ফিলিস্তিনিকে তাদের দেশে স্থানান্তর করতে রাজি নয়।
ট্রাম্পের এই মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় সৌদি আরব জানিয়েছে, তারা গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের বিতাড়নের যেকোনো প্রচেষ্টার বিরোধিতা করবে এবং ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করবে না।
গাজার বর্তমান অবস্থা
১৯৬৭ সালে টানা ছয় দিন যুদ্ধের পর থেকে গাজা ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে আছে। যদিও ২০০৫ সালে ইসরায়েল তাদের সেনা প্রত্যাহার করে, তবে গাজা কার্যত ইসরায়েলের অবরোধের মধ্যেই রয়ে গেছে।
২০০৬ সালে হামাস ফিলিস্তিনের নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর থেকে ইসরায়েল ও মিসর গাজাকে কড়া অবরোধের মধ্যে রেখেছে। দীর্ঘদিন ধরে ফিলিস্তিনিরা গাজাকে ‘খোলা কারাগার’ হিসেবে দেখে আসছে।
ট্রাম্প সত্যিই গাজা দখল করতে পারবেন?
গাজার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের কোনো বৈধ মালিকানা নেই। ফলে ট্রাম্পের এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন একপ্রকার অসম্ভব বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। তবে এটি হয়তো কৌশলগত চাপ তৈরির জন্য বলা হতে পারে, যাতে গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনায় নতুন মাত্রা যোগ হয়।
যুদ্ধবিরতিতে প্রভাব পড়বে?
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলমান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের এই মন্তব্য নতুন জটিলতা তৈরি করতে পারে। যদি হামাস মনে করে, এই পুরো আলোচনার উদ্দেশ্য গাজাকে ফিলিস্তিনিশূন্য করা, তাহলে তারা নতুন করে লড়াই শুরুর সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
এদিকে নেতানিয়াহুর কট্টর ডানপন্থী সমর্থকেরা ট্রাম্পের এই পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়েছে; যা নেতানিয়াহুর রাজনৈতিক অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করতে পারে।
পশ্চিম তীর নিয়ে ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি পশ্চিম তীরকে ইসরায়েলের অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দেবেন কি না, তা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেননি। তবে আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে ঘোষণা দেবেন।
এমনটা হলে দুই রাষ্ট্র নীতির ওপর চূড়ান্ত আঘাত আসবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের বসতি স্থাপন নিয়ে আগেও আন্তর্জাতিক সমালোচনা হয়েছে, যা অধিকাংশ দেশ আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন বলে মনে করে।
সর্বোপরি, ট্রাম্পের এই প্রস্তাব মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতে নতুন আলোড়ন তুলেছে। বিশ্লেষকদের মতে, এটি বাস্তবায়ন করা একদিকে যেমন কঠিন, তেমনি মধ্যপ্রাচ্যের রাজনৈতিক ভারসাম্য এতে আরও নড়বড়ে হয়ে উঠতে পারে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের অন্যত্র পুনর্বাসন করে এই ভূখণ্ডের দখল নেওয়ার কথা বলেছেন। তিনি আরও বলেছেন, একটি ব্যতিক্রমী পুনর্নির্মাণ পরিকল্পনা ঘোষণা করে গাজাকে ‘মধ্যপ্রাচ্যের রিভেরায়’ পরিণত করা হবে। গতকাল মঙ্গলবার ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর হোয়াইট হাউসে সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প এসব কথা বলেন। তিনি জানান, তাঁর প্রশাসন গাজার অর্থনৈতিক উন্নয়নের নেতৃত্ব দেবে, যা এই অঞ্চলের জনগণের ‘চাকরি ও বাসস্থান’ নিশ্চিত করবে।
কিন্তু তিনি কীভাবে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করবেন, সে সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানাননি।
তিনি এমন এক সময়ে এই মন্তব্য করলেন, যখন হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর রয়েছে এবং গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে নানান আলোচনা চলছে। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ১৫ মাসের সংঘাতে গাজার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ট্রাম্পের কেন এমন বিতর্কিত প্রস্তাব
ট্রাম্পের এই মন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য নীতিতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে; যা ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে দীর্ঘদিনের আন্তর্জাতিক ঐকমত্যের বিপরীত। কারণ, গাজা ও অধিকৃত পশ্চিম তীর নিয়ে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের ধারণা দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক আলোচনার অংশ।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ট্রাম্পের মন্তব্যকে ‘মনোযোগ দেওয়ার মতো’ বলে উল্লেখ করলেও আরব ও কিছু পশ্চিমা মিত্রদেশ এটি প্রত্যাখ্যান করেছে।
ট্রাম্প কেন এমন কথা বললেন
ট্রাম্পের মতে, গাজা পুনর্নির্মাণের আগে সেখানে বসবাসরত লাখো মানুষকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া উচিত। তাঁর মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফ বলেন, ‘গাজার পুনর্গঠনে বহু বছর লেগে যেতে পারে, তাই ফিলিস্তিনিদের জন্য বিকল্প আবাসনের ব্যবস্থা করা দরকার।’
ট্রাম্প বিশ্বাস করেন, যদি ফিলিস্তিনিরা গাজা ছেড়ে যায়, তবে সেখানে ‘মধ্যপ্রাচ্যের রিভেরা’ তৈরি করা সম্ভব; যা একদিন বিনিয়োগ ও পর্যটনের কেন্দ্র হয়ে উঠবে।
আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ট্রাম্পের এই মন্তব্য আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের শামিল হতে পারে। ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা অভিযোগ করেছেন, ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে গাজার পুনর্বাসন প্রকল্প ব্যাহত করছে, যাতে ফিলিস্তিনিরা বাধ্য হয়ে এই এলাকা ছাড়ে।
মিসর ও জর্ডানের মতো আরব দেশগুলো ট্রাম্পের এই প্রস্তাবে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। তারা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, কোনো ফিলিস্তিনিকে তাদের দেশে স্থানান্তর করতে রাজি নয়।
ট্রাম্পের এই মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় সৌদি আরব জানিয়েছে, তারা গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের বিতাড়নের যেকোনো প্রচেষ্টার বিরোধিতা করবে এবং ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করবে না।
গাজার বর্তমান অবস্থা
১৯৬৭ সালে টানা ছয় দিন যুদ্ধের পর থেকে গাজা ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে আছে। যদিও ২০০৫ সালে ইসরায়েল তাদের সেনা প্রত্যাহার করে, তবে গাজা কার্যত ইসরায়েলের অবরোধের মধ্যেই রয়ে গেছে।
২০০৬ সালে হামাস ফিলিস্তিনের নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর থেকে ইসরায়েল ও মিসর গাজাকে কড়া অবরোধের মধ্যে রেখেছে। দীর্ঘদিন ধরে ফিলিস্তিনিরা গাজাকে ‘খোলা কারাগার’ হিসেবে দেখে আসছে।
ট্রাম্প সত্যিই গাজা দখল করতে পারবেন?
গাজার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের কোনো বৈধ মালিকানা নেই। ফলে ট্রাম্পের এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন একপ্রকার অসম্ভব বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। তবে এটি হয়তো কৌশলগত চাপ তৈরির জন্য বলা হতে পারে, যাতে গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনায় নতুন মাত্রা যোগ হয়।
যুদ্ধবিরতিতে প্রভাব পড়বে?
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলমান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের এই মন্তব্য নতুন জটিলতা তৈরি করতে পারে। যদি হামাস মনে করে, এই পুরো আলোচনার উদ্দেশ্য গাজাকে ফিলিস্তিনিশূন্য করা, তাহলে তারা নতুন করে লড়াই শুরুর সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
এদিকে নেতানিয়াহুর কট্টর ডানপন্থী সমর্থকেরা ট্রাম্পের এই পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়েছে; যা নেতানিয়াহুর রাজনৈতিক অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করতে পারে।
পশ্চিম তীর নিয়ে ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি পশ্চিম তীরকে ইসরায়েলের অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দেবেন কি না, তা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেননি। তবে আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে ঘোষণা দেবেন।
এমনটা হলে দুই রাষ্ট্র নীতির ওপর চূড়ান্ত আঘাত আসবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের বসতি স্থাপন নিয়ে আগেও আন্তর্জাতিক সমালোচনা হয়েছে, যা অধিকাংশ দেশ আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন বলে মনে করে।
সর্বোপরি, ট্রাম্পের এই প্রস্তাব মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতে নতুন আলোড়ন তুলেছে। বিশ্লেষকদের মতে, এটি বাস্তবায়ন করা একদিকে যেমন কঠিন, তেমনি মধ্যপ্রাচ্যের রাজনৈতিক ভারসাম্য এতে আরও নড়বড়ে হয়ে উঠতে পারে।
১৫ বছর আগে এক সহপাঠীর আমন্ত্রণ বদর খান সুরির জীবন পুরোপুরি বদলে দিয়েছিল। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কারের মুখোমুখি। কারণ, তাঁর বিরুদ্ধে হামাসের এক সদস্যের সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগ আনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেইলন মাস্কের প্রায় যোগাযোগবিচ্ছিন্ন সন্তান জেভিয়ার বর্তমানে ভিভিয়ান জেনা উইলসন নামে পরিচিত। বিনোদনবিষয়ক মার্কিন সংবাদমাধ্যম ই-নিউজের বরাত দিয়ে আজ সোমবার এই খবর জানিয়েছে রুশ সংবাদমাধ্যম আরটি।
১০ ঘণ্টা আগেসুইজারল্যান্ডের নতুন আইন অনুযায়ী—জনসমক্ষে মুখ ঢেকে রাখা নিষিদ্ধ। এতে মুসলিম নারীদের বোরকা ও নিকাবের পাশাপাশি বিক্ষোভকারী বা ক্রীড়াপ্রেমীদের মুখোশ ও বালাক্লাভাও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে স্বাস্থ্যগত কারণ, ঠান্ডা আবহাওয়া, কার্নিভ্যাল ইভেন্ট...
১০ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দুটি বৃহত্তম খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ওয়ালমার্ট ও টার্গেট তাদের সরবরাহকারীদের সঙ্গে তীব্র দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছে। কেক প্যান থেকে খেলনা, ব্যাগ থেকে রান্নার পাত্র—কোন পণ্যের কতটা দাম বাড়বে, কোন পণ্য বাদ পড়বে শেলফ থেকে, তা নিয়ে চলছে...
১১ ঘণ্টা আগে