
প্রেম কোনো সীমানা বা রাজনীতি মানে না! সেটিই দেখিয়েছেন ভারত ও বাংলাদেশের নাগরিকেরা। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ভারতীয় নাগরিকের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া বাংলাদেশির সংখ্যা ২০২৩ সালের তুলনায় দ্বিগুণ হয়েছে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
দেখা গেছে, ২০২৪ সালের ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০০ জন বাংলাদেশি নারী ভারতীয় পুরুষের সঙ্গে বিয়ের জন্য আবেদন করেছেন। আর ১১ জন বাংলাদেশি পুরুষ ভারতীয় নারীকে বিয়ের জন্য আবেদন করেছেন। এটি গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশিদের করার বিয়ের আবেদনের সর্বোচ্চ সংখ্যা। এই পরিসংখ্যান ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে পশ্চিমবঙ্গে বিয়ে নিবন্ধনের জন্য জমা দেওয়া ৪৮৬টি আবেদনের মধ্যে প্রায় ২৩ শতাংশ।
তবে এই বাংলাদেশিদের মধ্যে কতজন ভারতে বসবাস করবেন তা এখনই জানা যায়নি। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বলছেন, তাঁদের ধারণা, এর মধ্যে বেশির ভাগই ভারতে থাকবেন। একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা মোটামুটি নিশ্চিতভাবে ধরে নিতে পারি যে, নাগরিকত্ব আইনের সুযোগ থাকায় তাঁদের অনেকেই ভারতে থাকার সিদ্ধান্ত নেবেন।’
১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইন অনুসারে, কোনো ব্যক্তি নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারেন যদি তিনি ‘ভারতের কোনো নাগরিকের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এবং নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার আগে সাত বছর ধরে ভারতে বসবাস করেন’। এ ছাড়া, যেসব শিশুর বাবা–মার যেকোনো একজন ভারতীয়, তারা জন্মসূত্রে ভারতীয় নাগরিকত্ব পেতে পারেন।
সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ৫ বছরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে ৪৮৬ জন বাংলাদেশি ভারতীয় সঙ্গী বেছে নিয়েছেন।
একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘এটি ২০২৪ সালে এই বৃদ্ধির একটি কারণ হতে পারে। কিন্তু গত বছরের আগস্টের এর আগে এবং পরে জমা দেওয়া আবেদনগুলোর তথ্য বিশ্লেষণ করার পরই আমরা এই বিষয়ে স্পষ্টভাবে বলতে পারব।’
সাধারণত দেখা যায়, বেশি সংখ্যক বাংলাদেশি নারী ভারতীয় পুরুষদের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে ভারতে বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন। গত পাঁচ বছরে, পশ্চিমবঙ্গে ৪১০ জন বাংলাদেশি নারী ভারতীয় পুরুষকে বিয়ে করেছেন। অন্যদিকে ৭৬ জন বাংলাদেশি পুরুষ ভারতীয় নারীকে বিয়ে করেছেন।
রাজ্যের বিয়ে নিবন্ধক জেনারেলের অফিসের তথ্য অনুসারে, এই বিয়ের আবেদনগুলো বেশির ভাগ করেছেন হিন্দুরা। ২০২৪ সালের ১১১টি আবেদনের মধ্যে, ৭৯ জন নারী ছিলেন বাংলাদেশি হিন্দু, ১৬ জন মুসলিম এবং ৫ জন খ্রিষ্টান। পশ্চিমবঙ্গে বিয়ে করা বাংলাদেশি পুরুষদের মধ্যে, ৯ জন হিন্দু এবং মাত্র ২ জন মুসলিম।
২০২৩ সালে বাংলাদেশি বর এবং কনে বেশির ভাগই হিন্দু ছিলেন। তবে বিয়ের আবেদনের মোট সংখ্যা ২০২৪ সালের অর্ধেকেরও কম ছিল, মাত্র ৫৪ টি। এর মধ্যে ৪৪ জন নারী এবং ১৩ জন পুরুষ ছিলেন।
রাজ্যের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বাংলাদেশ থেকে বিয়ের আবেদন হঠাৎ বৃদ্ধির দুটি কারণ উল্লেখ করেছেন। প্রথমত, এই ধরনের বিয়েতে ভারতীয় নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা সহজ হয়। দ্বিতীয়ত, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ২০২৩ সালের অক্টোবর একটি নিয়ম পরিবর্তনের ফলে বিদেশিদের ভারতীয়কে বিয়ে করাও সহজ হয়েছে।
২০২৩ সালের অক্টোবরে পরিবর্তিত নিয়ম অনুসারে, বৈধ ভিসা থাকা বিদেশিরা, যারা ৩০ দিনের নোটিশ পিরিয়ডের মধ্যে রাজ্যে অবস্থান করেন, তাঁরা যদি একটি অ্যাফিডেভিট দেন যে তাঁরা অবিবাহিত, তাহলে ভারতীয় নাগরিককে বিয়ে করতে পারবেন।

প্রেম কোনো সীমানা বা রাজনীতি মানে না! সেটিই দেখিয়েছেন ভারত ও বাংলাদেশের নাগরিকেরা। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ভারতীয় নাগরিকের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া বাংলাদেশির সংখ্যা ২০২৩ সালের তুলনায় দ্বিগুণ হয়েছে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
দেখা গেছে, ২০২৪ সালের ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০০ জন বাংলাদেশি নারী ভারতীয় পুরুষের সঙ্গে বিয়ের জন্য আবেদন করেছেন। আর ১১ জন বাংলাদেশি পুরুষ ভারতীয় নারীকে বিয়ের জন্য আবেদন করেছেন। এটি গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশিদের করার বিয়ের আবেদনের সর্বোচ্চ সংখ্যা। এই পরিসংখ্যান ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে পশ্চিমবঙ্গে বিয়ে নিবন্ধনের জন্য জমা দেওয়া ৪৮৬টি আবেদনের মধ্যে প্রায় ২৩ শতাংশ।
তবে এই বাংলাদেশিদের মধ্যে কতজন ভারতে বসবাস করবেন তা এখনই জানা যায়নি। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বলছেন, তাঁদের ধারণা, এর মধ্যে বেশির ভাগই ভারতে থাকবেন। একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা মোটামুটি নিশ্চিতভাবে ধরে নিতে পারি যে, নাগরিকত্ব আইনের সুযোগ থাকায় তাঁদের অনেকেই ভারতে থাকার সিদ্ধান্ত নেবেন।’
১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইন অনুসারে, কোনো ব্যক্তি নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারেন যদি তিনি ‘ভারতের কোনো নাগরিকের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এবং নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার আগে সাত বছর ধরে ভারতে বসবাস করেন’। এ ছাড়া, যেসব শিশুর বাবা–মার যেকোনো একজন ভারতীয়, তারা জন্মসূত্রে ভারতীয় নাগরিকত্ব পেতে পারেন।
সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ৫ বছরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে ৪৮৬ জন বাংলাদেশি ভারতীয় সঙ্গী বেছে নিয়েছেন।
একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘এটি ২০২৪ সালে এই বৃদ্ধির একটি কারণ হতে পারে। কিন্তু গত বছরের আগস্টের এর আগে এবং পরে জমা দেওয়া আবেদনগুলোর তথ্য বিশ্লেষণ করার পরই আমরা এই বিষয়ে স্পষ্টভাবে বলতে পারব।’
সাধারণত দেখা যায়, বেশি সংখ্যক বাংলাদেশি নারী ভারতীয় পুরুষদের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে ভারতে বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন। গত পাঁচ বছরে, পশ্চিমবঙ্গে ৪১০ জন বাংলাদেশি নারী ভারতীয় পুরুষকে বিয়ে করেছেন। অন্যদিকে ৭৬ জন বাংলাদেশি পুরুষ ভারতীয় নারীকে বিয়ে করেছেন।
রাজ্যের বিয়ে নিবন্ধক জেনারেলের অফিসের তথ্য অনুসারে, এই বিয়ের আবেদনগুলো বেশির ভাগ করেছেন হিন্দুরা। ২০২৪ সালের ১১১টি আবেদনের মধ্যে, ৭৯ জন নারী ছিলেন বাংলাদেশি হিন্দু, ১৬ জন মুসলিম এবং ৫ জন খ্রিষ্টান। পশ্চিমবঙ্গে বিয়ে করা বাংলাদেশি পুরুষদের মধ্যে, ৯ জন হিন্দু এবং মাত্র ২ জন মুসলিম।
২০২৩ সালে বাংলাদেশি বর এবং কনে বেশির ভাগই হিন্দু ছিলেন। তবে বিয়ের আবেদনের মোট সংখ্যা ২০২৪ সালের অর্ধেকেরও কম ছিল, মাত্র ৫৪ টি। এর মধ্যে ৪৪ জন নারী এবং ১৩ জন পুরুষ ছিলেন।
রাজ্যের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বাংলাদেশ থেকে বিয়ের আবেদন হঠাৎ বৃদ্ধির দুটি কারণ উল্লেখ করেছেন। প্রথমত, এই ধরনের বিয়েতে ভারতীয় নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা সহজ হয়। দ্বিতীয়ত, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ২০২৩ সালের অক্টোবর একটি নিয়ম পরিবর্তনের ফলে বিদেশিদের ভারতীয়কে বিয়ে করাও সহজ হয়েছে।
২০২৩ সালের অক্টোবরে পরিবর্তিত নিয়ম অনুসারে, বৈধ ভিসা থাকা বিদেশিরা, যারা ৩০ দিনের নোটিশ পিরিয়ডের মধ্যে রাজ্যে অবস্থান করেন, তাঁরা যদি একটি অ্যাফিডেভিট দেন যে তাঁরা অবিবাহিত, তাহলে ভারতীয় নাগরিককে বিয়ে করতে পারবেন।

প্রেম কোনো সীমানা বা রাজনীতি মানে না! সেটিই দেখিয়েছেন ভারত ও বাংলাদেশের নাগরিকেরা। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ভারতীয় নাগরিকের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া বাংলাদেশির সংখ্যা ২০২৩ সালের তুলনায় দ্বিগুণ হয়েছে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
দেখা গেছে, ২০২৪ সালের ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০০ জন বাংলাদেশি নারী ভারতীয় পুরুষের সঙ্গে বিয়ের জন্য আবেদন করেছেন। আর ১১ জন বাংলাদেশি পুরুষ ভারতীয় নারীকে বিয়ের জন্য আবেদন করেছেন। এটি গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশিদের করার বিয়ের আবেদনের সর্বোচ্চ সংখ্যা। এই পরিসংখ্যান ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে পশ্চিমবঙ্গে বিয়ে নিবন্ধনের জন্য জমা দেওয়া ৪৮৬টি আবেদনের মধ্যে প্রায় ২৩ শতাংশ।
তবে এই বাংলাদেশিদের মধ্যে কতজন ভারতে বসবাস করবেন তা এখনই জানা যায়নি। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বলছেন, তাঁদের ধারণা, এর মধ্যে বেশির ভাগই ভারতে থাকবেন। একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা মোটামুটি নিশ্চিতভাবে ধরে নিতে পারি যে, নাগরিকত্ব আইনের সুযোগ থাকায় তাঁদের অনেকেই ভারতে থাকার সিদ্ধান্ত নেবেন।’
১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইন অনুসারে, কোনো ব্যক্তি নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারেন যদি তিনি ‘ভারতের কোনো নাগরিকের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এবং নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার আগে সাত বছর ধরে ভারতে বসবাস করেন’। এ ছাড়া, যেসব শিশুর বাবা–মার যেকোনো একজন ভারতীয়, তারা জন্মসূত্রে ভারতীয় নাগরিকত্ব পেতে পারেন।
সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ৫ বছরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে ৪৮৬ জন বাংলাদেশি ভারতীয় সঙ্গী বেছে নিয়েছেন।
একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘এটি ২০২৪ সালে এই বৃদ্ধির একটি কারণ হতে পারে। কিন্তু গত বছরের আগস্টের এর আগে এবং পরে জমা দেওয়া আবেদনগুলোর তথ্য বিশ্লেষণ করার পরই আমরা এই বিষয়ে স্পষ্টভাবে বলতে পারব।’
সাধারণত দেখা যায়, বেশি সংখ্যক বাংলাদেশি নারী ভারতীয় পুরুষদের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে ভারতে বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন। গত পাঁচ বছরে, পশ্চিমবঙ্গে ৪১০ জন বাংলাদেশি নারী ভারতীয় পুরুষকে বিয়ে করেছেন। অন্যদিকে ৭৬ জন বাংলাদেশি পুরুষ ভারতীয় নারীকে বিয়ে করেছেন।
রাজ্যের বিয়ে নিবন্ধক জেনারেলের অফিসের তথ্য অনুসারে, এই বিয়ের আবেদনগুলো বেশির ভাগ করেছেন হিন্দুরা। ২০২৪ সালের ১১১টি আবেদনের মধ্যে, ৭৯ জন নারী ছিলেন বাংলাদেশি হিন্দু, ১৬ জন মুসলিম এবং ৫ জন খ্রিষ্টান। পশ্চিমবঙ্গে বিয়ে করা বাংলাদেশি পুরুষদের মধ্যে, ৯ জন হিন্দু এবং মাত্র ২ জন মুসলিম।
২০২৩ সালে বাংলাদেশি বর এবং কনে বেশির ভাগই হিন্দু ছিলেন। তবে বিয়ের আবেদনের মোট সংখ্যা ২০২৪ সালের অর্ধেকেরও কম ছিল, মাত্র ৫৪ টি। এর মধ্যে ৪৪ জন নারী এবং ১৩ জন পুরুষ ছিলেন।
রাজ্যের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বাংলাদেশ থেকে বিয়ের আবেদন হঠাৎ বৃদ্ধির দুটি কারণ উল্লেখ করেছেন। প্রথমত, এই ধরনের বিয়েতে ভারতীয় নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা সহজ হয়। দ্বিতীয়ত, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ২০২৩ সালের অক্টোবর একটি নিয়ম পরিবর্তনের ফলে বিদেশিদের ভারতীয়কে বিয়ে করাও সহজ হয়েছে।
২০২৩ সালের অক্টোবরে পরিবর্তিত নিয়ম অনুসারে, বৈধ ভিসা থাকা বিদেশিরা, যারা ৩০ দিনের নোটিশ পিরিয়ডের মধ্যে রাজ্যে অবস্থান করেন, তাঁরা যদি একটি অ্যাফিডেভিট দেন যে তাঁরা অবিবাহিত, তাহলে ভারতীয় নাগরিককে বিয়ে করতে পারবেন।

প্রেম কোনো সীমানা বা রাজনীতি মানে না! সেটিই দেখিয়েছেন ভারত ও বাংলাদেশের নাগরিকেরা। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ভারতীয় নাগরিকের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া বাংলাদেশির সংখ্যা ২০২৩ সালের তুলনায় দ্বিগুণ হয়েছে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
দেখা গেছে, ২০২৪ সালের ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০০ জন বাংলাদেশি নারী ভারতীয় পুরুষের সঙ্গে বিয়ের জন্য আবেদন করেছেন। আর ১১ জন বাংলাদেশি পুরুষ ভারতীয় নারীকে বিয়ের জন্য আবেদন করেছেন। এটি গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশিদের করার বিয়ের আবেদনের সর্বোচ্চ সংখ্যা। এই পরিসংখ্যান ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে পশ্চিমবঙ্গে বিয়ে নিবন্ধনের জন্য জমা দেওয়া ৪৮৬টি আবেদনের মধ্যে প্রায় ২৩ শতাংশ।
তবে এই বাংলাদেশিদের মধ্যে কতজন ভারতে বসবাস করবেন তা এখনই জানা যায়নি। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বলছেন, তাঁদের ধারণা, এর মধ্যে বেশির ভাগই ভারতে থাকবেন। একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা মোটামুটি নিশ্চিতভাবে ধরে নিতে পারি যে, নাগরিকত্ব আইনের সুযোগ থাকায় তাঁদের অনেকেই ভারতে থাকার সিদ্ধান্ত নেবেন।’
১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইন অনুসারে, কোনো ব্যক্তি নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারেন যদি তিনি ‘ভারতের কোনো নাগরিকের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এবং নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার আগে সাত বছর ধরে ভারতে বসবাস করেন’। এ ছাড়া, যেসব শিশুর বাবা–মার যেকোনো একজন ভারতীয়, তারা জন্মসূত্রে ভারতীয় নাগরিকত্ব পেতে পারেন।
সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ৫ বছরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে ৪৮৬ জন বাংলাদেশি ভারতীয় সঙ্গী বেছে নিয়েছেন।
একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘এটি ২০২৪ সালে এই বৃদ্ধির একটি কারণ হতে পারে। কিন্তু গত বছরের আগস্টের এর আগে এবং পরে জমা দেওয়া আবেদনগুলোর তথ্য বিশ্লেষণ করার পরই আমরা এই বিষয়ে স্পষ্টভাবে বলতে পারব।’
সাধারণত দেখা যায়, বেশি সংখ্যক বাংলাদেশি নারী ভারতীয় পুরুষদের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে ভারতে বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন। গত পাঁচ বছরে, পশ্চিমবঙ্গে ৪১০ জন বাংলাদেশি নারী ভারতীয় পুরুষকে বিয়ে করেছেন। অন্যদিকে ৭৬ জন বাংলাদেশি পুরুষ ভারতীয় নারীকে বিয়ে করেছেন।
রাজ্যের বিয়ে নিবন্ধক জেনারেলের অফিসের তথ্য অনুসারে, এই বিয়ের আবেদনগুলো বেশির ভাগ করেছেন হিন্দুরা। ২০২৪ সালের ১১১টি আবেদনের মধ্যে, ৭৯ জন নারী ছিলেন বাংলাদেশি হিন্দু, ১৬ জন মুসলিম এবং ৫ জন খ্রিষ্টান। পশ্চিমবঙ্গে বিয়ে করা বাংলাদেশি পুরুষদের মধ্যে, ৯ জন হিন্দু এবং মাত্র ২ জন মুসলিম।
২০২৩ সালে বাংলাদেশি বর এবং কনে বেশির ভাগই হিন্দু ছিলেন। তবে বিয়ের আবেদনের মোট সংখ্যা ২০২৪ সালের অর্ধেকেরও কম ছিল, মাত্র ৫৪ টি। এর মধ্যে ৪৪ জন নারী এবং ১৩ জন পুরুষ ছিলেন।
রাজ্যের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বাংলাদেশ থেকে বিয়ের আবেদন হঠাৎ বৃদ্ধির দুটি কারণ উল্লেখ করেছেন। প্রথমত, এই ধরনের বিয়েতে ভারতীয় নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা সহজ হয়। দ্বিতীয়ত, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ২০২৩ সালের অক্টোবর একটি নিয়ম পরিবর্তনের ফলে বিদেশিদের ভারতীয়কে বিয়ে করাও সহজ হয়েছে।
২০২৩ সালের অক্টোবরে পরিবর্তিত নিয়ম অনুসারে, বৈধ ভিসা থাকা বিদেশিরা, যারা ৩০ দিনের নোটিশ পিরিয়ডের মধ্যে রাজ্যে অবস্থান করেন, তাঁরা যদি একটি অ্যাফিডেভিট দেন যে তাঁরা অবিবাহিত, তাহলে ভারতীয় নাগরিককে বিয়ে করতে পারবেন।

ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল...
৫ মিনিট আগে
ভারতের আসাম রাজ্যের হোজাই জেলায় এক মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাল সাতটি বন্য হাতি। গতকাল শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে সাইরাং-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসের সঙ্গে হাতির পালের এই ভয়াবহ সংঘর্ষ ঘটে। দুর্ঘটনায় একটি হাতি গুরুতর জখম হয়েছে, যার অবস্থা বর্তমানে আশঙ্কাজনক।
৫ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর গণহত্যার অভিযোগে করা মামলার মূল শুনানি আগামী জানুয়ারিতে শুরু হচ্ছে। জাতিসংঘের সর্বোচ্চ বিচারিক সংস্থা আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) জানিয়েছে, এ মামলার শুনানি চলবে আগামী ১২ থেকে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেস সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেন।
সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হেলিকপ্টারটি প্রবল কুয়াশার কারণে তাহেরপুরের সভাস্থলে অবতরণ করতে পারেনি। বাধ্য হয়ে কপ্টারটি কলকাতা বিমানবন্দরে ফিরে যায়। এরপর দমদম বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জ থেকেই ভার্চুয়াল মাধ্যমে সভার কাজ শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর পৌঁছানোর আগে সভাস্থলে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা ও চেয়ার ছোড়াছুড়ির খবর পাওয়া যায়। এ ছাড়া চাকদহ সংলগ্ন এলাকায় ‘গো ব্যাক মোদী’ প্ল্যাকার্ড দেখা যাওয়ায় এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়।
বক্তব্যের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী অনুপ্রবেশ সমস্যা নিয়ে কড়া সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘অনুপ্রবেশকারীরা বাংলা কব্জা করবে বলে স্থির করেছে, আর তৃণমূল তাদেরই পছন্দ করছে। অনুপ্রবেশকারীদের বাঁচাতে তারা আইনের বিরোধ করছে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘অনুপ্রবেশকারীদের বদলে ওরা মোদীকে “গো ব্যাক” বলছে। এটা তৃণমূলের আসল চেহারা।’
বাংলার মানুষের উদ্দেশে আবেগঘন বার্তায় মোদী বলেন, ‘তৃণমূল মোদীর বিরোধ করতে চাইলে করুক, কিন্তু রাজ্যের উন্নয়ন কেন আটকানো হচ্ছে? মোদীর বিরোধ করতে গিয়ে বাংলার মানুষকে কষ্ট দেওয়ার পাপ করবেন না। ” তিনি বিহারের উদাহরণ টেনে বলেন, সেখানে যেমন ‘জঙ্গলরাজ’ উপড়ে ফেলা হয়েছে, বাংলাতেও বিজেপি শান্তি ও উন্নয়ন ফেরাবে।’
এদিন রিমোটের মাধ্যমে ১২ নম্বর জাতীয় সড়কের কৃষ্ণনগর থেকে বড়জাগুলি পর্যন্ত প্রায় ৬৮ কিলোমিটার চার লেনের রাস্তার উদ্বোধন করেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে নদীয়ার এই নতুন সড়ক ব্যবস্থাকে উন্নয়নের চাবিকাঠি হিসেবে উল্লেখ করেন। এ ছাড়াও বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মভূমি এই বাংলা থেকেই ‘বিকশিত ভারতের’ মন্ত্র হিসেবে ‘বন্দে মাতরম’ উচ্চারিত হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বামপন্থীদের ৩০ বছরের শাসনের সমালোচনা করে বলেন, তৃণমূল বামেদের সব খারাপ গুণগুলো গ্রহণ করে নিয়েছে, ফলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। তিনি মতুয়া সম্প্রদায়ের অবদানের কথা স্মরণ করে শ্রীচৈতন্যদেব ও হরিচাঁদ ঠাকুরের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।

ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেস সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেন।
সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হেলিকপ্টারটি প্রবল কুয়াশার কারণে তাহেরপুরের সভাস্থলে অবতরণ করতে পারেনি। বাধ্য হয়ে কপ্টারটি কলকাতা বিমানবন্দরে ফিরে যায়। এরপর দমদম বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জ থেকেই ভার্চুয়াল মাধ্যমে সভার কাজ শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর পৌঁছানোর আগে সভাস্থলে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা ও চেয়ার ছোড়াছুড়ির খবর পাওয়া যায়। এ ছাড়া চাকদহ সংলগ্ন এলাকায় ‘গো ব্যাক মোদী’ প্ল্যাকার্ড দেখা যাওয়ায় এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়।
বক্তব্যের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী অনুপ্রবেশ সমস্যা নিয়ে কড়া সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘অনুপ্রবেশকারীরা বাংলা কব্জা করবে বলে স্থির করেছে, আর তৃণমূল তাদেরই পছন্দ করছে। অনুপ্রবেশকারীদের বাঁচাতে তারা আইনের বিরোধ করছে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘অনুপ্রবেশকারীদের বদলে ওরা মোদীকে “গো ব্যাক” বলছে। এটা তৃণমূলের আসল চেহারা।’
বাংলার মানুষের উদ্দেশে আবেগঘন বার্তায় মোদী বলেন, ‘তৃণমূল মোদীর বিরোধ করতে চাইলে করুক, কিন্তু রাজ্যের উন্নয়ন কেন আটকানো হচ্ছে? মোদীর বিরোধ করতে গিয়ে বাংলার মানুষকে কষ্ট দেওয়ার পাপ করবেন না। ” তিনি বিহারের উদাহরণ টেনে বলেন, সেখানে যেমন ‘জঙ্গলরাজ’ উপড়ে ফেলা হয়েছে, বাংলাতেও বিজেপি শান্তি ও উন্নয়ন ফেরাবে।’
এদিন রিমোটের মাধ্যমে ১২ নম্বর জাতীয় সড়কের কৃষ্ণনগর থেকে বড়জাগুলি পর্যন্ত প্রায় ৬৮ কিলোমিটার চার লেনের রাস্তার উদ্বোধন করেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে নদীয়ার এই নতুন সড়ক ব্যবস্থাকে উন্নয়নের চাবিকাঠি হিসেবে উল্লেখ করেন। এ ছাড়াও বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মভূমি এই বাংলা থেকেই ‘বিকশিত ভারতের’ মন্ত্র হিসেবে ‘বন্দে মাতরম’ উচ্চারিত হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বামপন্থীদের ৩০ বছরের শাসনের সমালোচনা করে বলেন, তৃণমূল বামেদের সব খারাপ গুণগুলো গ্রহণ করে নিয়েছে, ফলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। তিনি মতুয়া সম্প্রদায়ের অবদানের কথা স্মরণ করে শ্রীচৈতন্যদেব ও হরিচাঁদ ঠাকুরের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।

১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইন অনুসারে, কোনো ব্যক্তি নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারেন যদি তিনি ‘ভারতের কোনো নাগরিকের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এবং নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার আগে সাত বছর ধরে ভারতে বসবাস করেন’। এ ছাড়া, যেসব শিশুর বাবা–মার যেকোনো একজন ভারতীয়, তারা জন্মসূত্রে ভারতীয় নাগরিকত্ব পেতে পারেন...
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ভারতের আসাম রাজ্যের হোজাই জেলায় এক মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাল সাতটি বন্য হাতি। গতকাল শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে সাইরাং-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসের সঙ্গে হাতির পালের এই ভয়াবহ সংঘর্ষ ঘটে। দুর্ঘটনায় একটি হাতি গুরুতর জখম হয়েছে, যার অবস্থা বর্তমানে আশঙ্কাজনক।
৫ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর গণহত্যার অভিযোগে করা মামলার মূল শুনানি আগামী জানুয়ারিতে শুরু হচ্ছে। জাতিসংঘের সর্বোচ্চ বিচারিক সংস্থা আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) জানিয়েছে, এ মামলার শুনানি চলবে আগামী ১২ থেকে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের আসাম রাজ্যের হোজাই জেলায় এক মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাল সাতটি বন্য হাতি। গতকাল শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে সাইরাং-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসের সঙ্গে হাতির পালের এই ভয়াবহ সংঘর্ষ ঘটে। দুর্ঘটনায় একটি হাতি গুরুতর জখম হয়েছে, যার অবস্থা বর্তমানে আশঙ্কাজনক।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, সংঘর্ষের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে রাজধানী এক্সপ্রেসের শক্তিশালী ইঞ্জিনসহ পাঁচটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে পড়ে। তবে বড় ধরনের দুর্ঘটনা সত্ত্বেও ট্রেনের যাত্রীরা সবাই সুরক্ষিত রয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে রেল কর্তৃপক্ষ।
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের লামডিং ডিভিশনের অন্তর্গত যমুনামুখ-কামপুর সেকশনে শুক্রবার রাত ২টো ১৭ মিনিটে এই দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয় ও রেল সূত্রে জানা গেছে, ওই সময় ১১-১২টি হাতির একটি পাল রেললাইন পার হচ্ছিল। ঘন কুয়াশা ও রাতের অন্ধকারের মধ্যে দ্রুতগতিতে থাকা সাইরাং-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসটি হাতির পালের ওপর উঠে পড়ে। ট্রেনের ধাক্কায় ছিটকে পড়ে সাতটি হাতি এবং ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়। স্থানীয়দের দাবি, এই এলাকায় হাতির যাতায়াত থাকলেও ট্রেনের গতি নিয়ন্ত্রণ করার মতো পর্যাপ্ত সতর্কতা ছিল না।
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ কর্মকর্তা কপিঞ্জলকিশোর শর্মা জানিয়েছেন, যে স্থানে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে সেখানে কোনো নির্ধারিত ‘এলিফ্যান্ট করিডর’ ছিল না। তিনি বলেন, ‘চালক লাইনের ওপর হাতির পাল দেখতে পেয়েই দ্রুত আপৎকালীন ব্রেক কষেছিলেন। কিন্তু ট্রেনের গতিবেগ অত্যন্ত বেশি থাকায় এবং দূরত্ব কম হওয়ায় ধাক্কা এড়ানো সম্ভব হয়নি।’
রেল কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, দুর্ঘটনার পর ট্রেনের কোনো যাত্রী আহত হননি এবং লাইনচ্যুত বগিগুলো উদ্ধার করে লাইন সচল করার কাজ চলছে।
দুর্ঘটনাস্থলটি আসামের গুয়াহাটি থেকে ১২৬ কিলোমিটার দূরে হোজাই জেলায় অবস্থিত। খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই রেলের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, প্রকৌশলী এবং বন দপ্তরের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। আটকে পড়া যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছে দিতে রেলের পক্ষ থেকে দ্রুত বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই দুর্ঘটনার জেরে উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে বাকি দেশের রেল যোগাযোগ সাময়িকভাবে ব্যাহত হয়েছে। একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ট্রেনের যাত্রাপথ রিশিডিউল করা হয়েছে এবং অনেক ট্রেনকে বিকল্প পথে চালানো হচ্ছে।
বন দপ্তরের বিশেষ দল ইতিমধ্যে মৃত হাতিগুলোর ময়নাতদন্তের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, মৃত হাতিগুলোর মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক হাতির পাশাপাশি শাবকও থাকতে পারে। রেললাইনটি হাতির চলাচলের স্বাভাবিক পথ না হওয়া সত্ত্বেও কেন সেখানে হাতির পাল এল এবং চালকের কোনো গাফিলতি ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখতে একটি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বন্য প্রাণীপ্রেমীরা এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং রেললাইনের ধারে সেন্সর বা আধুনিক নজরদারি ব্যবস্থা স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন।

ভারতের আসাম রাজ্যের হোজাই জেলায় এক মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাল সাতটি বন্য হাতি। গতকাল শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে সাইরাং-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসের সঙ্গে হাতির পালের এই ভয়াবহ সংঘর্ষ ঘটে। দুর্ঘটনায় একটি হাতি গুরুতর জখম হয়েছে, যার অবস্থা বর্তমানে আশঙ্কাজনক।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, সংঘর্ষের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে রাজধানী এক্সপ্রেসের শক্তিশালী ইঞ্জিনসহ পাঁচটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে পড়ে। তবে বড় ধরনের দুর্ঘটনা সত্ত্বেও ট্রেনের যাত্রীরা সবাই সুরক্ষিত রয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে রেল কর্তৃপক্ষ।
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের লামডিং ডিভিশনের অন্তর্গত যমুনামুখ-কামপুর সেকশনে শুক্রবার রাত ২টো ১৭ মিনিটে এই দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয় ও রেল সূত্রে জানা গেছে, ওই সময় ১১-১২টি হাতির একটি পাল রেললাইন পার হচ্ছিল। ঘন কুয়াশা ও রাতের অন্ধকারের মধ্যে দ্রুতগতিতে থাকা সাইরাং-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসটি হাতির পালের ওপর উঠে পড়ে। ট্রেনের ধাক্কায় ছিটকে পড়ে সাতটি হাতি এবং ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়। স্থানীয়দের দাবি, এই এলাকায় হাতির যাতায়াত থাকলেও ট্রেনের গতি নিয়ন্ত্রণ করার মতো পর্যাপ্ত সতর্কতা ছিল না।
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ কর্মকর্তা কপিঞ্জলকিশোর শর্মা জানিয়েছেন, যে স্থানে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে সেখানে কোনো নির্ধারিত ‘এলিফ্যান্ট করিডর’ ছিল না। তিনি বলেন, ‘চালক লাইনের ওপর হাতির পাল দেখতে পেয়েই দ্রুত আপৎকালীন ব্রেক কষেছিলেন। কিন্তু ট্রেনের গতিবেগ অত্যন্ত বেশি থাকায় এবং দূরত্ব কম হওয়ায় ধাক্কা এড়ানো সম্ভব হয়নি।’
রেল কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, দুর্ঘটনার পর ট্রেনের কোনো যাত্রী আহত হননি এবং লাইনচ্যুত বগিগুলো উদ্ধার করে লাইন সচল করার কাজ চলছে।
দুর্ঘটনাস্থলটি আসামের গুয়াহাটি থেকে ১২৬ কিলোমিটার দূরে হোজাই জেলায় অবস্থিত। খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই রেলের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, প্রকৌশলী এবং বন দপ্তরের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। আটকে পড়া যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছে দিতে রেলের পক্ষ থেকে দ্রুত বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই দুর্ঘটনার জেরে উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে বাকি দেশের রেল যোগাযোগ সাময়িকভাবে ব্যাহত হয়েছে। একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ট্রেনের যাত্রাপথ রিশিডিউল করা হয়েছে এবং অনেক ট্রেনকে বিকল্প পথে চালানো হচ্ছে।
বন দপ্তরের বিশেষ দল ইতিমধ্যে মৃত হাতিগুলোর ময়নাতদন্তের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, মৃত হাতিগুলোর মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক হাতির পাশাপাশি শাবকও থাকতে পারে। রেললাইনটি হাতির চলাচলের স্বাভাবিক পথ না হওয়া সত্ত্বেও কেন সেখানে হাতির পাল এল এবং চালকের কোনো গাফিলতি ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখতে একটি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বন্য প্রাণীপ্রেমীরা এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং রেললাইনের ধারে সেন্সর বা আধুনিক নজরদারি ব্যবস্থা স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন।

১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইন অনুসারে, কোনো ব্যক্তি নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারেন যদি তিনি ‘ভারতের কোনো নাগরিকের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এবং নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার আগে সাত বছর ধরে ভারতে বসবাস করেন’। এ ছাড়া, যেসব শিশুর বাবা–মার যেকোনো একজন ভারতীয়, তারা জন্মসূত্রে ভারতীয় নাগরিকত্ব পেতে পারেন...
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল...
৫ মিনিট আগে
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর গণহত্যার অভিযোগে করা মামলার মূল শুনানি আগামী জানুয়ারিতে শুরু হচ্ছে। জাতিসংঘের সর্বোচ্চ বিচারিক সংস্থা আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) জানিয়েছে, এ মামলার শুনানি চলবে আগামী ১২ থেকে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
বিবিসির সাংবাদিক স্টিভ রোজেনবার্গের প্রশ্নের জবাবে পুতিন বলেন, ইউরোপীয় দেশগুলোকে আক্রমণ করার যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ ‘অর্থহীন’।
পুতিন দাবি করেন, রাশিয়ার প্রতি সম্মান দেখানো হলে এবং পূর্বদিকে ন্যাটোর সম্প্রসারণ নিয়ে পশ্চিমা দেশগুলো ‘প্রতারণা’ বন্ধ করলে নতুন কোনো বিশেষ সামরিক অভিযান হবে না। তিনি তাঁর পুরোনো অভিযোগের পুনরাবৃত্তি করে বলেন, ১৯৯০ সালে সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভকে ন্যাটো সম্প্রসারণ না করার যে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল, পশ্চিম তা মানেনি।
মস্কোর একটি হলে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে পুতিনের পেছনে রাশিয়ার বিশাল মানচিত্র ঝুলছিল। এই মানচিত্রে ইউক্রেনের দখলকৃত অঞ্চল, এমনকি ক্রিমিয়াও অন্তর্ভুক্ত ছিল। রুশ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের দাবি, ওই অনুষ্ঠানটিতে পুতিনকে উদ্দেশ্য করে ৩০ লাখের বেশি প্রশ্ন জমা পড়েছিল।
ইউক্রেন যুদ্ধের বিষয়ে পুতিন বলেন, তিনি ‘শান্তিপূর্ণভাবে’ যুদ্ধ শেষ করতে প্রস্তুত। তবে কোনো ধরনের আপসের ইঙ্গিত দেননি। তিনি আবারও দাবি করেন, ইউক্রেনকে ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার চেষ্টা বাদ দিতে হবে এবং রাশিয়ার দখল করা চারটি অঞ্চল থেকে ইউক্রেনীয় সেনা সরিয়ে নিতে হবে। আংশিকভাবে দখল করে নেওয়া ইউক্রেনের দনবাস অঞ্চলের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ চায় রাশিয়া।
দেশের অর্থনীতির প্রশ্নে মূল্যস্ফীতি, প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়া এবং ভ্যাট বৃদ্ধির বিষয় স্বীকার করেন পুতিন। অনুষ্ঠানের মধ্যেই রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদের হার কমিয়ে ১৬ শতাংশে নামানোর ঘোষণা দেয়। বিদেশনীতি, অর্থনীতি ও যুদ্ধের পাশাপাশি অনুষ্ঠানজুড়ে উঠে আসে মাতৃভূমি, প্রবীণ সেনাদের সম্মান এবং সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন সমস্যা।
পুতিন পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, তারা ইউক্রেনের মাধ্যমে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালাচ্ছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের সঙ্গে ‘সমান মর্যাদা ও পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে’ কাজ করতে তিনি আগ্রহ প্রকাশ করেন। রাশিয়া ভবিষ্যতে ন্যাটোর ওপর হামলা চালাতে পারে—পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর এমন আশঙ্কার কথা আবারও তা নাকচ করে দেন তিনি।

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
বিবিসির সাংবাদিক স্টিভ রোজেনবার্গের প্রশ্নের জবাবে পুতিন বলেন, ইউরোপীয় দেশগুলোকে আক্রমণ করার যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ ‘অর্থহীন’।
পুতিন দাবি করেন, রাশিয়ার প্রতি সম্মান দেখানো হলে এবং পূর্বদিকে ন্যাটোর সম্প্রসারণ নিয়ে পশ্চিমা দেশগুলো ‘প্রতারণা’ বন্ধ করলে নতুন কোনো বিশেষ সামরিক অভিযান হবে না। তিনি তাঁর পুরোনো অভিযোগের পুনরাবৃত্তি করে বলেন, ১৯৯০ সালে সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভকে ন্যাটো সম্প্রসারণ না করার যে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল, পশ্চিম তা মানেনি।
মস্কোর একটি হলে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে পুতিনের পেছনে রাশিয়ার বিশাল মানচিত্র ঝুলছিল। এই মানচিত্রে ইউক্রেনের দখলকৃত অঞ্চল, এমনকি ক্রিমিয়াও অন্তর্ভুক্ত ছিল। রুশ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের দাবি, ওই অনুষ্ঠানটিতে পুতিনকে উদ্দেশ্য করে ৩০ লাখের বেশি প্রশ্ন জমা পড়েছিল।
ইউক্রেন যুদ্ধের বিষয়ে পুতিন বলেন, তিনি ‘শান্তিপূর্ণভাবে’ যুদ্ধ শেষ করতে প্রস্তুত। তবে কোনো ধরনের আপসের ইঙ্গিত দেননি। তিনি আবারও দাবি করেন, ইউক্রেনকে ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার চেষ্টা বাদ দিতে হবে এবং রাশিয়ার দখল করা চারটি অঞ্চল থেকে ইউক্রেনীয় সেনা সরিয়ে নিতে হবে। আংশিকভাবে দখল করে নেওয়া ইউক্রেনের দনবাস অঞ্চলের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ চায় রাশিয়া।
দেশের অর্থনীতির প্রশ্নে মূল্যস্ফীতি, প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়া এবং ভ্যাট বৃদ্ধির বিষয় স্বীকার করেন পুতিন। অনুষ্ঠানের মধ্যেই রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদের হার কমিয়ে ১৬ শতাংশে নামানোর ঘোষণা দেয়। বিদেশনীতি, অর্থনীতি ও যুদ্ধের পাশাপাশি অনুষ্ঠানজুড়ে উঠে আসে মাতৃভূমি, প্রবীণ সেনাদের সম্মান এবং সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন সমস্যা।
পুতিন পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, তারা ইউক্রেনের মাধ্যমে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালাচ্ছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের সঙ্গে ‘সমান মর্যাদা ও পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে’ কাজ করতে তিনি আগ্রহ প্রকাশ করেন। রাশিয়া ভবিষ্যতে ন্যাটোর ওপর হামলা চালাতে পারে—পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর এমন আশঙ্কার কথা আবারও তা নাকচ করে দেন তিনি।

১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইন অনুসারে, কোনো ব্যক্তি নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারেন যদি তিনি ‘ভারতের কোনো নাগরিকের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এবং নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার আগে সাত বছর ধরে ভারতে বসবাস করেন’। এ ছাড়া, যেসব শিশুর বাবা–মার যেকোনো একজন ভারতীয়, তারা জন্মসূত্রে ভারতীয় নাগরিকত্ব পেতে পারেন...
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল...
৫ মিনিট আগে
ভারতের আসাম রাজ্যের হোজাই জেলায় এক মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাল সাতটি বন্য হাতি। গতকাল শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে সাইরাং-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসের সঙ্গে হাতির পালের এই ভয়াবহ সংঘর্ষ ঘটে। দুর্ঘটনায় একটি হাতি গুরুতর জখম হয়েছে, যার অবস্থা বর্তমানে আশঙ্কাজনক।
৫ ঘণ্টা আগে
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর গণহত্যার অভিযোগে করা মামলার মূল শুনানি আগামী জানুয়ারিতে শুরু হচ্ছে। জাতিসংঘের সর্বোচ্চ বিচারিক সংস্থা আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) জানিয়েছে, এ মামলার শুনানি চলবে আগামী ১২ থেকে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর গণহত্যার অভিযোগে করা মামলার মূল শুনানি আগামী জানুয়ারিতে শুরু হচ্ছে। জাতিসংঘের সর্বোচ্চ বিচারিক সংস্থা আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) জানিয়েছে, এ মামলার শুনানি চলবে আগামী ১২ থেকে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত।
এই শুনানি আন্তর্জাতিক আইনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ, এক দশকের বেশি সময় পর এটি হবে আইসিজেতে কোনো গণহত্যা মামলার মূল বিষয়ের ওপর শুনানি। একই সঙ্গে গাজা যুদ্ধ নিয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার দায়ের করা মামলাতেও এর প্রভাব পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুনানির প্রথম সপ্তাহে (১২ থেকে ১৫ জানুয়ারি) মামলার বাদী দেশ গাম্বিয়া আদালতে তাদের অভিযোগ উপস্থাপন করবে। পশ্চিম আফ্রিকার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ গাম্বিয়া ২০১৯ সালে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) সমর্থনে এ মামলা দায়ের করে। মামলায় মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা চালানোর অভিযোগ আনা হয়।
এরপর ১৬ থেকে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত মিয়ানমার তাদের অবস্থান তুলে ধরার সুযোগ পাবে। মিয়ানমার সরকার বরাবরই গণহত্যার অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
আইসিজে জানিয়েছে, এ মামলায় তিন দিন সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তবে এসব শুনানি জনসাধারণ ও গণমাধ্যমের জন্য বন্ধ থাকবে।
জাতিসংঘের একটি তদন্ত মিশন ২০১৭ সালে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর অভিযানে ‘গণহত্যামূলক কর্মকাণ্ড’ সংঘটিত হয়েছিল বলে প্রতিবেদন দেয়। ওই অভিযানে প্রায় সাড়ে সাত লাখ রোহিঙ্গা প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়।
মিয়ানমার অবশ্য জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদনকে ‘পক্ষপাতদুষ্ট ও ত্রুটিপূর্ণ’ বলে দাবি করেছে। দেশটির বক্তব্য, সে সময়কার অভিযান ছিল রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে, যারা নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলা চালিয়েছিল।
মামলাটি ১৯৪৮ সালের জাতিসংঘের গণহত্যা সনদ অনুযায়ী দায়ের করা হয়েছে। নাৎসি জার্মানির হাতে ইহুদিদের গণহত্যার পর এ সনদ প্রণয়ন করা হয়। এতে গণহত্যা বলতে কোনো জাতিগত, ধর্মীয় বা নৃগোষ্ঠীকে পুরোপুরি বা আংশিকভাবে ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড, গুরুতর শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি, কিংবা পুরোপুরি ধ্বংসের উদ্দেশ্যে সৃষ্ট পরিস্থিতিকে বোঝানো হয়েছে।
গাম্বিয়া ও মিয়ানমার—দুই দেশই এ সনদের স্বাক্ষরকারী হওয়ায় আইসিজের এ মামলার বিচারিক এখতিয়ার রয়েছে।
১৯৪৮ সালের গণহত্যা সনদের পর আইসিজে এখন পর্যন্ত মাত্র একবার গণহত্যার ঘটনা নিশ্চিত করেছে। এটি ছিল ১৯৯৫ সালে বসনিয়ার স্রেব্রেনিৎসায় প্রায় ৮ হাজার মুসলিম পুরুষ ও কিশোর হত্যাকাণ্ড।
গাম্বিয়া ও মামলায় হস্তক্ষেপকারী অন্য দেশগুলো হলো কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি ও যুক্তরাজ্য। এই পাঁচ দেশ আদালতে যুক্তি দিয়েছে, গণহত্যা শুধু ব্যাপক হত্যাকাণ্ডের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। তাদের মতে, জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতি, শিশুদের বিরুদ্ধে অপরাধ এবং যৌন ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতাও গণহত্যার উদ্দেশ্য হিসেবে বিবেচনায় নেওয়া উচিত।

মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর গণহত্যার অভিযোগে করা মামলার মূল শুনানি আগামী জানুয়ারিতে শুরু হচ্ছে। জাতিসংঘের সর্বোচ্চ বিচারিক সংস্থা আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) জানিয়েছে, এ মামলার শুনানি চলবে আগামী ১২ থেকে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত।
এই শুনানি আন্তর্জাতিক আইনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ, এক দশকের বেশি সময় পর এটি হবে আইসিজেতে কোনো গণহত্যা মামলার মূল বিষয়ের ওপর শুনানি। একই সঙ্গে গাজা যুদ্ধ নিয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার দায়ের করা মামলাতেও এর প্রভাব পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুনানির প্রথম সপ্তাহে (১২ থেকে ১৫ জানুয়ারি) মামলার বাদী দেশ গাম্বিয়া আদালতে তাদের অভিযোগ উপস্থাপন করবে। পশ্চিম আফ্রিকার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ গাম্বিয়া ২০১৯ সালে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) সমর্থনে এ মামলা দায়ের করে। মামলায় মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা চালানোর অভিযোগ আনা হয়।
এরপর ১৬ থেকে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত মিয়ানমার তাদের অবস্থান তুলে ধরার সুযোগ পাবে। মিয়ানমার সরকার বরাবরই গণহত্যার অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
আইসিজে জানিয়েছে, এ মামলায় তিন দিন সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তবে এসব শুনানি জনসাধারণ ও গণমাধ্যমের জন্য বন্ধ থাকবে।
জাতিসংঘের একটি তদন্ত মিশন ২০১৭ সালে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর অভিযানে ‘গণহত্যামূলক কর্মকাণ্ড’ সংঘটিত হয়েছিল বলে প্রতিবেদন দেয়। ওই অভিযানে প্রায় সাড়ে সাত লাখ রোহিঙ্গা প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়।
মিয়ানমার অবশ্য জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদনকে ‘পক্ষপাতদুষ্ট ও ত্রুটিপূর্ণ’ বলে দাবি করেছে। দেশটির বক্তব্য, সে সময়কার অভিযান ছিল রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে, যারা নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলা চালিয়েছিল।
মামলাটি ১৯৪৮ সালের জাতিসংঘের গণহত্যা সনদ অনুযায়ী দায়ের করা হয়েছে। নাৎসি জার্মানির হাতে ইহুদিদের গণহত্যার পর এ সনদ প্রণয়ন করা হয়। এতে গণহত্যা বলতে কোনো জাতিগত, ধর্মীয় বা নৃগোষ্ঠীকে পুরোপুরি বা আংশিকভাবে ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড, গুরুতর শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি, কিংবা পুরোপুরি ধ্বংসের উদ্দেশ্যে সৃষ্ট পরিস্থিতিকে বোঝানো হয়েছে।
গাম্বিয়া ও মিয়ানমার—দুই দেশই এ সনদের স্বাক্ষরকারী হওয়ায় আইসিজের এ মামলার বিচারিক এখতিয়ার রয়েছে।
১৯৪৮ সালের গণহত্যা সনদের পর আইসিজে এখন পর্যন্ত মাত্র একবার গণহত্যার ঘটনা নিশ্চিত করেছে। এটি ছিল ১৯৯৫ সালে বসনিয়ার স্রেব্রেনিৎসায় প্রায় ৮ হাজার মুসলিম পুরুষ ও কিশোর হত্যাকাণ্ড।
গাম্বিয়া ও মামলায় হস্তক্ষেপকারী অন্য দেশগুলো হলো কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি ও যুক্তরাজ্য। এই পাঁচ দেশ আদালতে যুক্তি দিয়েছে, গণহত্যা শুধু ব্যাপক হত্যাকাণ্ডের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। তাদের মতে, জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতি, শিশুদের বিরুদ্ধে অপরাধ এবং যৌন ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতাও গণহত্যার উদ্দেশ্য হিসেবে বিবেচনায় নেওয়া উচিত।

১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইন অনুসারে, কোনো ব্যক্তি নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারেন যদি তিনি ‘ভারতের কোনো নাগরিকের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এবং নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার আগে সাত বছর ধরে ভারতে বসবাস করেন’। এ ছাড়া, যেসব শিশুর বাবা–মার যেকোনো একজন ভারতীয়, তারা জন্মসূত্রে ভারতীয় নাগরিকত্ব পেতে পারেন...
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল...
৫ মিনিট আগে
ভারতের আসাম রাজ্যের হোজাই জেলায় এক মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাল সাতটি বন্য হাতি। গতকাল শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে সাইরাং-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসের সঙ্গে হাতির পালের এই ভয়াবহ সংঘর্ষ ঘটে। দুর্ঘটনায় একটি হাতি গুরুতর জখম হয়েছে, যার অবস্থা বর্তমানে আশঙ্কাজনক।
৫ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
১৭ ঘণ্টা আগে