কলকাতা সংবাদদাতা
ভারতের হিমাচল প্রদেশে টানা ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। বিশেষ করে মন্ডী জেলা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এখনো পর্যন্ত ৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং অন্তত ৪০ জন নিখোঁজ রয়েছেন। এ পরিস্থিতিতে ভারতীয় আবহাওয়া দপ্তর আইএমডি হিমাচলের মন্ডীসহ পার্বত্য এলাকাগুলোতে আগামী ৭ জুলাই পর্যন্ত ‘অরেঞ্জ অ্যালার্ট’ জারি করেছে।
এরই মধ্যে প্রদেশটির বহু এলাকায় ভূমিধস, সড়ক ধস, নদী প্লাবনে যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে ভেঙে পড়েছে। মন্ডী জেলার পাশাপাশি কুলু, চাম্বা, সোলন ও সিমলা জেলাও প্রবলভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এলাকাগুলোতে নদীর পানির স্তর বিপৎসীমা ছাড়িয়ে যাওয়ায় অনেক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বেশ কয়েকটি সেতু ভেঙে পড়েছে।
স্থানীয় সরকারের তথ্য অনুযায়ী, প্রাথমিকভাবে ৪০০ কোটি রুপিরও বেশি ক্ষয়ক্ষতির কথা জানানো হয়েছে। বহু জায়গায় বিদ্যুৎ সংযোগ ও পানীয় জলের সংকট দেখা দিয়েছে। ২৫০টিরও বেশি সড়ক ধসে পড়েছে। ৫শর বেশি ট্রান্সফরমার বিকল হয়ে অনেক এলাকা বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
উদ্ধার ও ত্রাণকার্যে ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্স, স্টেট ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্স, স্থানীয় পুলিশ এবং ভারতীয় বিমানবাহিনী যুক্ত হয়েছে। হেলিকপ্টারের মাধ্যমে উদ্ধারকার্য চালানো হচ্ছে এবং দুর্গত এলাকায় ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের পাহাড়ি রাস্তায় অপ্রয়োজনে চলাচল না করার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার। পাশাপাশি স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে উদ্ধার ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবে আবহাওয়ার উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত এলাকাবাসীকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে ‘অরেঞ্জ অ্যালার্ট’ জারির পাশাপাশি হিমাচলের মন্ডীসহ পার্বত্য এলাকাগুলোতে আরও ভারী বৃষ্টিপাত এবং ধসের সম্ভাবনা রয়েছে বলে সতর্ক করেছে ভারতীয় আবহাওয়া দপ্তর আইএমডি।
ভারতের হিমাচল প্রদেশে টানা ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। বিশেষ করে মন্ডী জেলা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এখনো পর্যন্ত ৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং অন্তত ৪০ জন নিখোঁজ রয়েছেন। এ পরিস্থিতিতে ভারতীয় আবহাওয়া দপ্তর আইএমডি হিমাচলের মন্ডীসহ পার্বত্য এলাকাগুলোতে আগামী ৭ জুলাই পর্যন্ত ‘অরেঞ্জ অ্যালার্ট’ জারি করেছে।
এরই মধ্যে প্রদেশটির বহু এলাকায় ভূমিধস, সড়ক ধস, নদী প্লাবনে যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে ভেঙে পড়েছে। মন্ডী জেলার পাশাপাশি কুলু, চাম্বা, সোলন ও সিমলা জেলাও প্রবলভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এলাকাগুলোতে নদীর পানির স্তর বিপৎসীমা ছাড়িয়ে যাওয়ায় অনেক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বেশ কয়েকটি সেতু ভেঙে পড়েছে।
স্থানীয় সরকারের তথ্য অনুযায়ী, প্রাথমিকভাবে ৪০০ কোটি রুপিরও বেশি ক্ষয়ক্ষতির কথা জানানো হয়েছে। বহু জায়গায় বিদ্যুৎ সংযোগ ও পানীয় জলের সংকট দেখা দিয়েছে। ২৫০টিরও বেশি সড়ক ধসে পড়েছে। ৫শর বেশি ট্রান্সফরমার বিকল হয়ে অনেক এলাকা বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
উদ্ধার ও ত্রাণকার্যে ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্স, স্টেট ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্স, স্থানীয় পুলিশ এবং ভারতীয় বিমানবাহিনী যুক্ত হয়েছে। হেলিকপ্টারের মাধ্যমে উদ্ধারকার্য চালানো হচ্ছে এবং দুর্গত এলাকায় ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের পাহাড়ি রাস্তায় অপ্রয়োজনে চলাচল না করার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার। পাশাপাশি স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে উদ্ধার ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবে আবহাওয়ার উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত এলাকাবাসীকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে ‘অরেঞ্জ অ্যালার্ট’ জারির পাশাপাশি হিমাচলের মন্ডীসহ পার্বত্য এলাকাগুলোতে আরও ভারী বৃষ্টিপাত এবং ধসের সম্ভাবনা রয়েছে বলে সতর্ক করেছে ভারতীয় আবহাওয়া দপ্তর আইএমডি।
এনএসপি বলছে, ২০২২ সালে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে এবং আন্তর্জাতিকভাবে বহু প্রতিষ্ঠান তাদের সম্পদ হারিয়েছে, যা মূলত রাষ্ট্রীয় দখলের মাধ্যমে হয়েছে। ইউক্রেন আক্রমণের পর রাশিয়ায় ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছে হাজারের বেশি পশ্চিমা প্রতিষ্ঠান, যার মধ্যে রয়েছে ম্যাকডোনাল্ডস, মার্সিডিজ বেঞ্জের মতো
৩ ঘণ্টা আগেশুল্ক এখন ভূরাজনীতির হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। কুয়ালালামপুরে গতকাল বুধবার আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেইতিমধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করছে তুরস্ক, জর্ডান ও লেবাননের দমকল বাহিনী। এ ছাড়া সাইপ্রাস থেকেও বিমান পাঠানোর প্রস্তুতির কথা জানিয়েছেন সিরিয়ার জরুরি ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী রায়েদ আল সালেহ।
৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রতিরক্ষাসচিব পিট হেগসেথ সম্প্রতি ইউক্রেনে অস্ত্র সরবরাহ স্থগিত করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তা তিনি হোয়াইট হাউসকে না জানিয়েই নিয়েছেন বলে সিএনএনকে নিশ্চিত করেছে অন্তত পাঁচটি সূত্র। হেগসেথের এই সিদ্ধান্ত প্রশাসনের ভেতরে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে।
৫ ঘণ্টা আগে