অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেনীয় সামরিক কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলের ফ্রন্টলাইনে মোতায়েন থাকা উত্তর কোরিয়ার সেনাদের কয়েক সপ্তাহ ধরে আর দেখা যাচ্ছে না। তারা হয়তো ব্যাপক হতাহতের কারণেই পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে।
আজ শুক্রবার ইউক্রেনের বিশেষ বাহিনীর মুখপাত্র কর্নেল ওলেক্সান্ডার কিন্দ্রাতেনকো সিএনএনকে বলেছেন, ‘গত তিন সপ্তাহ ধরে উত্তর কোরিয়ার সেনাদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। সম্ভবত তারা বড় ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে সরে যেতে বাধ্য হয়েছে।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা মিখাইলো পোডোলিয়াকের মতে, উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ক্ষতির কারণেই কিছু উত্তর কোরীয় ইউনিটকে ফ্রন্টলাইন থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
ইউক্রেনীয় কর্মকর্তাদের তথ্যমতে, প্রায় ১২ হাজার উত্তর কোরীয় সেনা রাশিয়ায় পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে আনুমানিক ৪ হাজার সেনা নিহত বা আহত হয়েছে।
গত নভেম্বরে কুরস্ক অঞ্চলে মোতায়েন করা হয়ছিল এই সেনাদের। মূলত রাশিয়ার ভেতরে ঢুকে পড়া ইউক্রেনের সেনাদের প্রতিহত করার দায়িত্ব ছিল তাদের ওপর।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি ইতিপূর্বে দাবি করেছেন, ইউক্রেনীয় বাহিনী এখনো রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে অবস্থান করছে এবং রুশ বাহিনী পিছু হটাতে পারেনি। গত সপ্তাহে সুইজারল্যান্ডের দাভোসে এক বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘কুরস্কে রাশিয়ার ৬০ হাজার সেনা রয়েছে। আর তাদের সঙ্গে রয়েছে উত্তর কোরিয়ার ১২ হাজার সেনা। এর মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ ইতিমধ্যেই নিহত হয়েছে।’
সিএনএন-এর পূর্ববর্তী এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, উত্তর কোরীয় সেনারা নৃশংস ও আত্মঘাতী যুদ্ধ কৌশল ব্যবহার করছে। কিছু ক্ষেত্রে তারা ইউক্রেনীয় বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ না করে নিজেদের গ্রেনেড দিয়ে উড়িয়ে দিচ্ছে। এ ছাড়া তাদের নেতার প্রতি আনুগত্যের প্রতিজ্ঞা লেখা নোট যুদ্ধক্ষেত্রে ফেলে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটেছে।
উত্তর কোরিয়ার সেনাদের সম্পর্কে ইউক্রেনের ষষ্ঠ বিশেষ বাহিনীর এক কমান্ডার (নিরাপত্তার স্বার্থে নাম প্রকাশ করা হয়নি) সিএনএনকে বলেন, ‘ওরা সবাই তরুণ, প্রশিক্ষিত এবং দৃঢ় মানসিকতার সৈনিক। কিন্তু তারা কখনোই ড্রোন মোকাবিলার অভিজ্ঞতা অর্জন করেনি। সর্বোচ্চ ১৯৮০ সালের যুদ্ধ কৌশলের জন্য প্রস্তুতি আছে তাদের।’
তবে আরেকজন ইউক্রেনীয় সৈনিক জানিয়েছেন, উত্তর কোরিয়ার সেনারা গুলি করে ড্রোন ভূপাতিত করার ক্ষেত্রে দক্ষতা দেখিয়েছে। এ থেকেই বোঝা যায়, তাদের উচ্চ মানের প্রশিক্ষণ রয়েছে।
ইউক্রেনীয় সামরিক কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলের ফ্রন্টলাইনে মোতায়েন থাকা উত্তর কোরিয়ার সেনাদের কয়েক সপ্তাহ ধরে আর দেখা যাচ্ছে না। তারা হয়তো ব্যাপক হতাহতের কারণেই পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে।
আজ শুক্রবার ইউক্রেনের বিশেষ বাহিনীর মুখপাত্র কর্নেল ওলেক্সান্ডার কিন্দ্রাতেনকো সিএনএনকে বলেছেন, ‘গত তিন সপ্তাহ ধরে উত্তর কোরিয়ার সেনাদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। সম্ভবত তারা বড় ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে সরে যেতে বাধ্য হয়েছে।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা মিখাইলো পোডোলিয়াকের মতে, উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ক্ষতির কারণেই কিছু উত্তর কোরীয় ইউনিটকে ফ্রন্টলাইন থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
ইউক্রেনীয় কর্মকর্তাদের তথ্যমতে, প্রায় ১২ হাজার উত্তর কোরীয় সেনা রাশিয়ায় পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে আনুমানিক ৪ হাজার সেনা নিহত বা আহত হয়েছে।
গত নভেম্বরে কুরস্ক অঞ্চলে মোতায়েন করা হয়ছিল এই সেনাদের। মূলত রাশিয়ার ভেতরে ঢুকে পড়া ইউক্রেনের সেনাদের প্রতিহত করার দায়িত্ব ছিল তাদের ওপর।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি ইতিপূর্বে দাবি করেছেন, ইউক্রেনীয় বাহিনী এখনো রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে অবস্থান করছে এবং রুশ বাহিনী পিছু হটাতে পারেনি। গত সপ্তাহে সুইজারল্যান্ডের দাভোসে এক বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘কুরস্কে রাশিয়ার ৬০ হাজার সেনা রয়েছে। আর তাদের সঙ্গে রয়েছে উত্তর কোরিয়ার ১২ হাজার সেনা। এর মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ ইতিমধ্যেই নিহত হয়েছে।’
সিএনএন-এর পূর্ববর্তী এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, উত্তর কোরীয় সেনারা নৃশংস ও আত্মঘাতী যুদ্ধ কৌশল ব্যবহার করছে। কিছু ক্ষেত্রে তারা ইউক্রেনীয় বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ না করে নিজেদের গ্রেনেড দিয়ে উড়িয়ে দিচ্ছে। এ ছাড়া তাদের নেতার প্রতি আনুগত্যের প্রতিজ্ঞা লেখা নোট যুদ্ধক্ষেত্রে ফেলে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটেছে।
উত্তর কোরিয়ার সেনাদের সম্পর্কে ইউক্রেনের ষষ্ঠ বিশেষ বাহিনীর এক কমান্ডার (নিরাপত্তার স্বার্থে নাম প্রকাশ করা হয়নি) সিএনএনকে বলেন, ‘ওরা সবাই তরুণ, প্রশিক্ষিত এবং দৃঢ় মানসিকতার সৈনিক। কিন্তু তারা কখনোই ড্রোন মোকাবিলার অভিজ্ঞতা অর্জন করেনি। সর্বোচ্চ ১৯৮০ সালের যুদ্ধ কৌশলের জন্য প্রস্তুতি আছে তাদের।’
তবে আরেকজন ইউক্রেনীয় সৈনিক জানিয়েছেন, উত্তর কোরিয়ার সেনারা গুলি করে ড্রোন ভূপাতিত করার ক্ষেত্রে দক্ষতা দেখিয়েছে। এ থেকেই বোঝা যায়, তাদের উচ্চ মানের প্রশিক্ষণ রয়েছে।
সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রায় ৯০ মিনিট ফোনালাপ করেছেন। এই ফোনালাপে সৌদি আরবে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক আয়োজনের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়। ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সৌদি গেজেটের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, আজ শুক্রবার এক সরকারি বিবৃতিতে ‘জিওলজিক্যাল আলফা..
৬ ঘণ্টা আগেট্রাম্প প্রশাসনকে বিদেশি সহায়তা চালু রাখার জন্য সাময়িক অনুমতি দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন জেলা বিচারক আমির আলী এক রায়ে এই নির্দেশ দেন। এই নির্দেশ ট্রাম্প প্রশাসনের আন্তর্জাতিক সহায়তা স্থগিত রাখার প্রচেষ্টায় একটি বড় আঘাত।
৭ ঘণ্টা আগেপশ্চিমা বিশ্বে ভালোবাসার এই দিনটিতে যেখানে সাধারণত পুরুষেরা নারীদের ফুল দেন, সেখানে জাপানের নারীরা তাঁদের পুরুষ সহকর্মী ও বস সহ অন্য পুরুষদের চকলেট উপহার দিতেন। ‘বাধ্যতামূলক’ শব্দটি একটু অতিরঞ্জিত শোনালেও এটি দেশটির একটি সাধারণ কর্মস্থলীয় ঐতিহ্য হয়ে উঠেছিল।
৮ ঘণ্টা আগেরাশিয়া ন্যাটোর দেশগুলোতে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে সতর্ক করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, চলতি বছর বেলারুশে ১ লাখ ৫০ হাজার সেনা মোতায়েন করছে রাশিয়া। জেলেনস্কির ধারণা, এই সেনা ন্যাটো দেশগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগে