আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারকে চাপ দিচ্ছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, যুক্তরাজ্যে আসন্ন রাষ্ট্রীয় সফরের সময় এই বিষয়টি নিয়ে সরাসরি স্যার কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে কথা বলবেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ।
প্রসঙ্গত, আগামী সপ্তাহে তিন দিনের সফরে লন্ডনে আসছেন মাখোঁ। এ সময় তিনি উভয় কক্ষের সংসদ সদস্যদের উদ্দেশে ভাষণ দেবেন এবং স্যার কিয়ারের সঙ্গে একটি শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন। এর পাশাপাশি এই সফরের মূল নীতিগত ঘোষণা হতে যাচ্ছে একটি ‘ওয়ান ইন, ওয়ান আউট’ অভিবাসী প্রত্যাবাসন চুক্তি, যা ইংলিশ চ্যানেল পেরিয়ে ছোট নৌকায় রেকর্ডসংখ্যক অভিবাসী আগমনের ইস্যু মোকাবিলায় তৈরি করা হচ্ছে।
একই সঙ্গে বেসামরিক পারমাণবিক প্রকল্পে যৌথ কাজ এবং ইউক্রেনে সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতির পর একটি ইউরোপীয় শান্তিরক্ষা বাহিনী গঠনের পরিকল্পনাও ঘোষণার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে, প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র স্বীকৃতি নিয়েও গভীর আলোচনা হবে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সরকারের একাধিক সূত্র। যদিও প্রকাশ্যে উভয় দেশ বলছে, সঠিক সময়ে এ পদক্ষেপ নেওয়া হবে, তবে এর ‘সময় ও কৌশল’ নিয়ে ডাউনিং স্ট্রিট ও এলিসি প্রাসাদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে।
মাখোঁ ইতিমধ্যেই প্যালেস্টাইনকে স্বীকৃতির জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন এবং গত মাসে সৌদি আরবের সঙ্গে যৌথভাবে জাতিসংঘে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজনের চেষ্টাও করেছিলেন। যদিও ইসরায়েল যখন ইরানে বিমান হামলা চালায়, তখন সেই সম্মেলন বাতিল হয়।
ফ্রান্স চায় এই সম্মেলন সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনের সময় পুনরায় আয়োজন করতে। তাদের মতে, প্যালেস্টাইনকে স্বীকৃতি দিলে দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের পথ সহজ হতে পারে। অন্যদিকে, যুক্তরাজ্যের কর্মকর্তারা বলছেন, এ ধরনের পদক্ষেপ যদি শুধুই প্রতীকী হয় এবং হামাসের ওপর যথেষ্ট শর্ত না থাকে, তবে এর কার্যকারিতা থাকবে না। যুক্তরাজ্যের কিছু নীতিনির্ধারক মনে করেন, স্বীকৃতির আগে হামাসকে অস্ত্র ত্যাগ ও পুনর্গঠনের সময় নেতৃত্বে না থাকার প্রতিশ্রুতি দিতে হবে।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘আমরা দুই রাষ্ট্র সমাধানকে সমর্থন করি, যা ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনিদের জন্য নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করবে। আমরা প্যালেস্টাইনকে তখনই স্বীকৃতি দেব, যখন এটি শান্তি প্রক্রিয়ার জন্য সবচেয়ে সহায়ক হবে।’
ইসরায়েল ইতিমধ্যে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছে, প্যালেস্টাইনকে একতরফাভাবে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের হামলার জন্য পুরস্কৃত করা।
স্টারমার-মাখোঁ সম্মেলনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নীতিগত ঘোষণা হতে যাচ্ছে ফরাসি উপকূল থেকে অভিবাসী ঠেকাতে ‘ওয়ান ইন, ওয়ান আউট’ চুক্তি। গতকাল শুক্রবার, প্রথমবারের মতো ফরাসি পুলিশ অভিবাসী নৌকা ছিদ্র করে দেয়, যার ফলে অভিবাসীরা ফিরে যেতে বাধ্য হয়। ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপার এই পদক্ষেপকে সমর্থন জানিয়েছেন।
রাষ্ট্রীয় সফরে মাখোঁ ও তাঁর স্ত্রীকে রাজা চার্লস, রানি ক্যামিলা ও প্রিন্স উইলিয়াম দম্পতি অভ্যর্থনা জানাবেন। উইন্ডসরের রাজপথে ঘোড়ার গাড়ির শোভাযাত্রা এবং রাজকীয় অভ্যর্থনার মাধ্যমে সফরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হবে। আগামী মঙ্গলবার মাখোঁ লন্ডনে পৌঁছাবেন এবং বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সফর শেষ করবেন।

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারকে চাপ দিচ্ছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, যুক্তরাজ্যে আসন্ন রাষ্ট্রীয় সফরের সময় এই বিষয়টি নিয়ে সরাসরি স্যার কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে কথা বলবেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ।
প্রসঙ্গত, আগামী সপ্তাহে তিন দিনের সফরে লন্ডনে আসছেন মাখোঁ। এ সময় তিনি উভয় কক্ষের সংসদ সদস্যদের উদ্দেশে ভাষণ দেবেন এবং স্যার কিয়ারের সঙ্গে একটি শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন। এর পাশাপাশি এই সফরের মূল নীতিগত ঘোষণা হতে যাচ্ছে একটি ‘ওয়ান ইন, ওয়ান আউট’ অভিবাসী প্রত্যাবাসন চুক্তি, যা ইংলিশ চ্যানেল পেরিয়ে ছোট নৌকায় রেকর্ডসংখ্যক অভিবাসী আগমনের ইস্যু মোকাবিলায় তৈরি করা হচ্ছে।
একই সঙ্গে বেসামরিক পারমাণবিক প্রকল্পে যৌথ কাজ এবং ইউক্রেনে সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতির পর একটি ইউরোপীয় শান্তিরক্ষা বাহিনী গঠনের পরিকল্পনাও ঘোষণার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে, প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র স্বীকৃতি নিয়েও গভীর আলোচনা হবে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সরকারের একাধিক সূত্র। যদিও প্রকাশ্যে উভয় দেশ বলছে, সঠিক সময়ে এ পদক্ষেপ নেওয়া হবে, তবে এর ‘সময় ও কৌশল’ নিয়ে ডাউনিং স্ট্রিট ও এলিসি প্রাসাদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে।
মাখোঁ ইতিমধ্যেই প্যালেস্টাইনকে স্বীকৃতির জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন এবং গত মাসে সৌদি আরবের সঙ্গে যৌথভাবে জাতিসংঘে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজনের চেষ্টাও করেছিলেন। যদিও ইসরায়েল যখন ইরানে বিমান হামলা চালায়, তখন সেই সম্মেলন বাতিল হয়।
ফ্রান্স চায় এই সম্মেলন সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনের সময় পুনরায় আয়োজন করতে। তাদের মতে, প্যালেস্টাইনকে স্বীকৃতি দিলে দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের পথ সহজ হতে পারে। অন্যদিকে, যুক্তরাজ্যের কর্মকর্তারা বলছেন, এ ধরনের পদক্ষেপ যদি শুধুই প্রতীকী হয় এবং হামাসের ওপর যথেষ্ট শর্ত না থাকে, তবে এর কার্যকারিতা থাকবে না। যুক্তরাজ্যের কিছু নীতিনির্ধারক মনে করেন, স্বীকৃতির আগে হামাসকে অস্ত্র ত্যাগ ও পুনর্গঠনের সময় নেতৃত্বে না থাকার প্রতিশ্রুতি দিতে হবে।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘আমরা দুই রাষ্ট্র সমাধানকে সমর্থন করি, যা ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনিদের জন্য নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করবে। আমরা প্যালেস্টাইনকে তখনই স্বীকৃতি দেব, যখন এটি শান্তি প্রক্রিয়ার জন্য সবচেয়ে সহায়ক হবে।’
ইসরায়েল ইতিমধ্যে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছে, প্যালেস্টাইনকে একতরফাভাবে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের হামলার জন্য পুরস্কৃত করা।
স্টারমার-মাখোঁ সম্মেলনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নীতিগত ঘোষণা হতে যাচ্ছে ফরাসি উপকূল থেকে অভিবাসী ঠেকাতে ‘ওয়ান ইন, ওয়ান আউট’ চুক্তি। গতকাল শুক্রবার, প্রথমবারের মতো ফরাসি পুলিশ অভিবাসী নৌকা ছিদ্র করে দেয়, যার ফলে অভিবাসীরা ফিরে যেতে বাধ্য হয়। ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপার এই পদক্ষেপকে সমর্থন জানিয়েছেন।
রাষ্ট্রীয় সফরে মাখোঁ ও তাঁর স্ত্রীকে রাজা চার্লস, রানি ক্যামিলা ও প্রিন্স উইলিয়াম দম্পতি অভ্যর্থনা জানাবেন। উইন্ডসরের রাজপথে ঘোড়ার গাড়ির শোভাযাত্রা এবং রাজকীয় অভ্যর্থনার মাধ্যমে সফরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হবে। আগামী মঙ্গলবার মাখোঁ লন্ডনে পৌঁছাবেন এবং বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সফর শেষ করবেন।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারকে চাপ দিচ্ছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, যুক্তরাজ্যে আসন্ন রাষ্ট্রীয় সফরের সময় এই বিষয়টি নিয়ে সরাসরি স্যার কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে কথা বলবেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ।
প্রসঙ্গত, আগামী সপ্তাহে তিন দিনের সফরে লন্ডনে আসছেন মাখোঁ। এ সময় তিনি উভয় কক্ষের সংসদ সদস্যদের উদ্দেশে ভাষণ দেবেন এবং স্যার কিয়ারের সঙ্গে একটি শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন। এর পাশাপাশি এই সফরের মূল নীতিগত ঘোষণা হতে যাচ্ছে একটি ‘ওয়ান ইন, ওয়ান আউট’ অভিবাসী প্রত্যাবাসন চুক্তি, যা ইংলিশ চ্যানেল পেরিয়ে ছোট নৌকায় রেকর্ডসংখ্যক অভিবাসী আগমনের ইস্যু মোকাবিলায় তৈরি করা হচ্ছে।
একই সঙ্গে বেসামরিক পারমাণবিক প্রকল্পে যৌথ কাজ এবং ইউক্রেনে সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতির পর একটি ইউরোপীয় শান্তিরক্ষা বাহিনী গঠনের পরিকল্পনাও ঘোষণার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে, প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র স্বীকৃতি নিয়েও গভীর আলোচনা হবে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সরকারের একাধিক সূত্র। যদিও প্রকাশ্যে উভয় দেশ বলছে, সঠিক সময়ে এ পদক্ষেপ নেওয়া হবে, তবে এর ‘সময় ও কৌশল’ নিয়ে ডাউনিং স্ট্রিট ও এলিসি প্রাসাদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে।
মাখোঁ ইতিমধ্যেই প্যালেস্টাইনকে স্বীকৃতির জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন এবং গত মাসে সৌদি আরবের সঙ্গে যৌথভাবে জাতিসংঘে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজনের চেষ্টাও করেছিলেন। যদিও ইসরায়েল যখন ইরানে বিমান হামলা চালায়, তখন সেই সম্মেলন বাতিল হয়।
ফ্রান্স চায় এই সম্মেলন সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনের সময় পুনরায় আয়োজন করতে। তাদের মতে, প্যালেস্টাইনকে স্বীকৃতি দিলে দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের পথ সহজ হতে পারে। অন্যদিকে, যুক্তরাজ্যের কর্মকর্তারা বলছেন, এ ধরনের পদক্ষেপ যদি শুধুই প্রতীকী হয় এবং হামাসের ওপর যথেষ্ট শর্ত না থাকে, তবে এর কার্যকারিতা থাকবে না। যুক্তরাজ্যের কিছু নীতিনির্ধারক মনে করেন, স্বীকৃতির আগে হামাসকে অস্ত্র ত্যাগ ও পুনর্গঠনের সময় নেতৃত্বে না থাকার প্রতিশ্রুতি দিতে হবে।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘আমরা দুই রাষ্ট্র সমাধানকে সমর্থন করি, যা ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনিদের জন্য নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করবে। আমরা প্যালেস্টাইনকে তখনই স্বীকৃতি দেব, যখন এটি শান্তি প্রক্রিয়ার জন্য সবচেয়ে সহায়ক হবে।’
ইসরায়েল ইতিমধ্যে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছে, প্যালেস্টাইনকে একতরফাভাবে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের হামলার জন্য পুরস্কৃত করা।
স্টারমার-মাখোঁ সম্মেলনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নীতিগত ঘোষণা হতে যাচ্ছে ফরাসি উপকূল থেকে অভিবাসী ঠেকাতে ‘ওয়ান ইন, ওয়ান আউট’ চুক্তি। গতকাল শুক্রবার, প্রথমবারের মতো ফরাসি পুলিশ অভিবাসী নৌকা ছিদ্র করে দেয়, যার ফলে অভিবাসীরা ফিরে যেতে বাধ্য হয়। ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপার এই পদক্ষেপকে সমর্থন জানিয়েছেন।
রাষ্ট্রীয় সফরে মাখোঁ ও তাঁর স্ত্রীকে রাজা চার্লস, রানি ক্যামিলা ও প্রিন্স উইলিয়াম দম্পতি অভ্যর্থনা জানাবেন। উইন্ডসরের রাজপথে ঘোড়ার গাড়ির শোভাযাত্রা এবং রাজকীয় অভ্যর্থনার মাধ্যমে সফরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হবে। আগামী মঙ্গলবার মাখোঁ লন্ডনে পৌঁছাবেন এবং বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সফর শেষ করবেন।

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারকে চাপ দিচ্ছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, যুক্তরাজ্যে আসন্ন রাষ্ট্রীয় সফরের সময় এই বিষয়টি নিয়ে সরাসরি স্যার কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে কথা বলবেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ।
প্রসঙ্গত, আগামী সপ্তাহে তিন দিনের সফরে লন্ডনে আসছেন মাখোঁ। এ সময় তিনি উভয় কক্ষের সংসদ সদস্যদের উদ্দেশে ভাষণ দেবেন এবং স্যার কিয়ারের সঙ্গে একটি শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন। এর পাশাপাশি এই সফরের মূল নীতিগত ঘোষণা হতে যাচ্ছে একটি ‘ওয়ান ইন, ওয়ান আউট’ অভিবাসী প্রত্যাবাসন চুক্তি, যা ইংলিশ চ্যানেল পেরিয়ে ছোট নৌকায় রেকর্ডসংখ্যক অভিবাসী আগমনের ইস্যু মোকাবিলায় তৈরি করা হচ্ছে।
একই সঙ্গে বেসামরিক পারমাণবিক প্রকল্পে যৌথ কাজ এবং ইউক্রেনে সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতির পর একটি ইউরোপীয় শান্তিরক্ষা বাহিনী গঠনের পরিকল্পনাও ঘোষণার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে, প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র স্বীকৃতি নিয়েও গভীর আলোচনা হবে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সরকারের একাধিক সূত্র। যদিও প্রকাশ্যে উভয় দেশ বলছে, সঠিক সময়ে এ পদক্ষেপ নেওয়া হবে, তবে এর ‘সময় ও কৌশল’ নিয়ে ডাউনিং স্ট্রিট ও এলিসি প্রাসাদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে।
মাখোঁ ইতিমধ্যেই প্যালেস্টাইনকে স্বীকৃতির জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন এবং গত মাসে সৌদি আরবের সঙ্গে যৌথভাবে জাতিসংঘে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজনের চেষ্টাও করেছিলেন। যদিও ইসরায়েল যখন ইরানে বিমান হামলা চালায়, তখন সেই সম্মেলন বাতিল হয়।
ফ্রান্স চায় এই সম্মেলন সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনের সময় পুনরায় আয়োজন করতে। তাদের মতে, প্যালেস্টাইনকে স্বীকৃতি দিলে দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের পথ সহজ হতে পারে। অন্যদিকে, যুক্তরাজ্যের কর্মকর্তারা বলছেন, এ ধরনের পদক্ষেপ যদি শুধুই প্রতীকী হয় এবং হামাসের ওপর যথেষ্ট শর্ত না থাকে, তবে এর কার্যকারিতা থাকবে না। যুক্তরাজ্যের কিছু নীতিনির্ধারক মনে করেন, স্বীকৃতির আগে হামাসকে অস্ত্র ত্যাগ ও পুনর্গঠনের সময় নেতৃত্বে না থাকার প্রতিশ্রুতি দিতে হবে।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘আমরা দুই রাষ্ট্র সমাধানকে সমর্থন করি, যা ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনিদের জন্য নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করবে। আমরা প্যালেস্টাইনকে তখনই স্বীকৃতি দেব, যখন এটি শান্তি প্রক্রিয়ার জন্য সবচেয়ে সহায়ক হবে।’
ইসরায়েল ইতিমধ্যে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছে, প্যালেস্টাইনকে একতরফাভাবে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের হামলার জন্য পুরস্কৃত করা।
স্টারমার-মাখোঁ সম্মেলনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নীতিগত ঘোষণা হতে যাচ্ছে ফরাসি উপকূল থেকে অভিবাসী ঠেকাতে ‘ওয়ান ইন, ওয়ান আউট’ চুক্তি। গতকাল শুক্রবার, প্রথমবারের মতো ফরাসি পুলিশ অভিবাসী নৌকা ছিদ্র করে দেয়, যার ফলে অভিবাসীরা ফিরে যেতে বাধ্য হয়। ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপার এই পদক্ষেপকে সমর্থন জানিয়েছেন।
রাষ্ট্রীয় সফরে মাখোঁ ও তাঁর স্ত্রীকে রাজা চার্লস, রানি ক্যামিলা ও প্রিন্স উইলিয়াম দম্পতি অভ্যর্থনা জানাবেন। উইন্ডসরের রাজপথে ঘোড়ার গাড়ির শোভাযাত্রা এবং রাজকীয় অভ্যর্থনার মাধ্যমে সফরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হবে। আগামী মঙ্গলবার মাখোঁ লন্ডনে পৌঁছাবেন এবং বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সফর শেষ করবেন।

২০২৫ সালের মে মাসে জার্মানির চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন ফ্রিডরিখ মার্জ। তবে বছর শেষ হতে না হতেই তাঁর সরকারের জনপ্রিয়তা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে বলে জানিয়েছে জনপ্রিয় জার্মান সংবাদমাধ্যম ওয়েল্ট অ্যাম সোনটাগ।
৩১ মিনিট আগে
পেজেশকিয়ান সতর্ক করে বলেন, এই যুদ্ধ আশির দশকের ইরান-ইরাক যুদ্ধের চেয়েও অনেক বেশি জটিল এবং কঠিন। তিনি অভিযোগ করেন, পশ্চিমারা ইরানকে আর্থিকভাবে পঙ্গু করতে এবং অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে বহুমুখী কৌশল অবলম্বন করছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিষয়টি রুশ প্রেসিডেন্টের জন্য বেশ স্বস্তির। কারণ, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা এই অতি ধনী গোষ্ঠীটিকে পুতিনের প্রতিপক্ষ বানাতে ব্যর্থ হয়েছে। বরং পুতিনের ‘পুরস্কার ও শাস্তির’ নীতি তাদের একপ্রকার নীরব সমর্থকে পরিণত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) জানিয়েছে, শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ডে মূল দুই আসামি ফয়সাল করিম ওরফে মাসুদ ওরফে রাহুল ও মোটরসাইকেলচালক আলমগীর শেখ দুজনেই ভারতে পালিয়ে গেছেন। ব্যক্তিগত সম্পর্কের সূত্র ধরে মেঘালয় পুলিশ পুর্তি ও সামী নামের ভারতের দুই নাগরিককে আটক করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জার্মানির বর্তমান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মার্জের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার ২০২৯ সাল পর্যন্ত তাদের পূর্ণ মেয়াদ শেষ করতে পারবে কি না, তা নিয়ে দেশটির নাগরিকদের একটি বড় অংশের মধ্যে গভীর সংশয় দেখা দিয়েছে। গতকাল শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) প্রকাশিত একটি জনমত জরিপে দেখা গেছে, প্রায় ৪০ শতাংশ জার্মান নাগরিক মনে করেন, এই সরকার নির্ধারিত সময়ের আগেই ভেঙে যেতে পারে।
২০২৫ সালের মে মাসে জার্মানির চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন ফ্রিডরিখ মার্জ। তবে বছর শেষ হতে না হতেই তাঁর সরকারের জনপ্রিয়তা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে বলে জানিয়েছে জনপ্রিয় জার্মান সংবাদমাধ্যম ওয়েল্ট অ্যাম সোনটাগ (Welt am Sonntag)।
জনমত জরিপ পরিচালনাকারী সংস্থা ‘ইউগভ’ জার্মান সরকারকে নিয়ে জরিপটি করে। ১৭ থেকে ১৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ১ হাজার ১০ জন অংশগ্রহণকারীর ওপর এই জরিপ চালানো হয়।
ইউগভের তথ্যমতে, ৩৭ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন—রক্ষণশীল খ্রিষ্টান সোশ্যাল ইউনিয়ন (সিএসইউ) ও তার সহযোগী দল খ্রিষ্টান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়ন (সিডিইউ) এবং মধ্য-বাম সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এসডিপি) সমন্বয়ে গঠিত এই জোট সরকারের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন (২০২৯) পর্যন্ত ক্ষমতায় টিকে থাকার সম্ভাবনা ‘খুবই কম’।
অন্য দিকে ৫৩ শতাংশ নাগরিক বিশ্বাস করেন, মার্জ সরকার তাদের পূর্ণ মেয়াদ শেষ করতে পারবে। অন্য ৯ শতাংশ কোনো নিশ্চিত মতামত দেয়নি।
জরিপে আরও দেখা গেছে, সাবেক পূর্ব জার্মানির রাজ্যগুলোতে সরকারের প্রতি অনাস্থা সবচেয়ে বেশি (৪২ শতাংশ), যেখানে পশ্চিম জার্মানিতে এই হার ৩৬ শতাংশ।
জরিপ সংস্থা ‘ইনসা’র অন্য একটি জরিপে দেখা গেছে, চ্যান্সেলর হিসেবে ফ্রিডরিখ মার্জের কাজে সন্তুষ্ট মাত্র ২২ শতাংশ জার্মান। এই ফলাফল মূলত জোটের স্থিতিশীলতা এবং অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক চাপের মুখে নেতৃত্বের অভাব নিয়ে জনগণের ক্রমবর্ধমান উদ্বেগেরই প্রতিফলন।
উল্লেখ্য, ২০২৫ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি জার্মানিতে আগাম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ফ্রিডরিখ মার্জের সিডিইউ/সিএসইউ জোট ২৮ দশমিক ৬ শতাংশ ভোট পেয়ে জয়ী হয়। অন্য দিকে উগ্র ডানপন্থী দল অলটারনেটিভ ফর জার্মানি (এএফডি) রেকর্ড ২০ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে চলে আসে। আর ওলাফ শোলৎজের দল এসডিপি মাত্র ১৬ দশমিক ৪ শতাংশ ভোট পায়, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন।
তবে এসপিডি বড় ধরনের হারের মুখ দেখলেও সিডিইউ/সিএসইউ জোটের সঙ্গে মিলে সরকার গঠন করে, যার ফলে সাবেক চ্যান্সেলর ওলাফ শোলৎজের দল পুনরায় মন্ত্রিসভায় ফেরার সুযোগ পায়।

জার্মানির বর্তমান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মার্জের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার ২০২৯ সাল পর্যন্ত তাদের পূর্ণ মেয়াদ শেষ করতে পারবে কি না, তা নিয়ে দেশটির নাগরিকদের একটি বড় অংশের মধ্যে গভীর সংশয় দেখা দিয়েছে। গতকাল শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) প্রকাশিত একটি জনমত জরিপে দেখা গেছে, প্রায় ৪০ শতাংশ জার্মান নাগরিক মনে করেন, এই সরকার নির্ধারিত সময়ের আগেই ভেঙে যেতে পারে।
২০২৫ সালের মে মাসে জার্মানির চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন ফ্রিডরিখ মার্জ। তবে বছর শেষ হতে না হতেই তাঁর সরকারের জনপ্রিয়তা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে বলে জানিয়েছে জনপ্রিয় জার্মান সংবাদমাধ্যম ওয়েল্ট অ্যাম সোনটাগ (Welt am Sonntag)।
জনমত জরিপ পরিচালনাকারী সংস্থা ‘ইউগভ’ জার্মান সরকারকে নিয়ে জরিপটি করে। ১৭ থেকে ১৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ১ হাজার ১০ জন অংশগ্রহণকারীর ওপর এই জরিপ চালানো হয়।
ইউগভের তথ্যমতে, ৩৭ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন—রক্ষণশীল খ্রিষ্টান সোশ্যাল ইউনিয়ন (সিএসইউ) ও তার সহযোগী দল খ্রিষ্টান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়ন (সিডিইউ) এবং মধ্য-বাম সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এসডিপি) সমন্বয়ে গঠিত এই জোট সরকারের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন (২০২৯) পর্যন্ত ক্ষমতায় টিকে থাকার সম্ভাবনা ‘খুবই কম’।
অন্য দিকে ৫৩ শতাংশ নাগরিক বিশ্বাস করেন, মার্জ সরকার তাদের পূর্ণ মেয়াদ শেষ করতে পারবে। অন্য ৯ শতাংশ কোনো নিশ্চিত মতামত দেয়নি।
জরিপে আরও দেখা গেছে, সাবেক পূর্ব জার্মানির রাজ্যগুলোতে সরকারের প্রতি অনাস্থা সবচেয়ে বেশি (৪২ শতাংশ), যেখানে পশ্চিম জার্মানিতে এই হার ৩৬ শতাংশ।
জরিপ সংস্থা ‘ইনসা’র অন্য একটি জরিপে দেখা গেছে, চ্যান্সেলর হিসেবে ফ্রিডরিখ মার্জের কাজে সন্তুষ্ট মাত্র ২২ শতাংশ জার্মান। এই ফলাফল মূলত জোটের স্থিতিশীলতা এবং অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক চাপের মুখে নেতৃত্বের অভাব নিয়ে জনগণের ক্রমবর্ধমান উদ্বেগেরই প্রতিফলন।
উল্লেখ্য, ২০২৫ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি জার্মানিতে আগাম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ফ্রিডরিখ মার্জের সিডিইউ/সিএসইউ জোট ২৮ দশমিক ৬ শতাংশ ভোট পেয়ে জয়ী হয়। অন্য দিকে উগ্র ডানপন্থী দল অলটারনেটিভ ফর জার্মানি (এএফডি) রেকর্ড ২০ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে চলে আসে। আর ওলাফ শোলৎজের দল এসডিপি মাত্র ১৬ দশমিক ৪ শতাংশ ভোট পায়, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন।
তবে এসপিডি বড় ধরনের হারের মুখ দেখলেও সিডিইউ/সিএসইউ জোটের সঙ্গে মিলে সরকার গঠন করে, যার ফলে সাবেক চ্যান্সেলর ওলাফ শোলৎজের দল পুনরায় মন্ত্রিসভায় ফেরার সুযোগ পায়।

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারকে চাপ দিচ্ছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, যুক্তরাজ্যে আসন্ন রাষ্ট্রীয় সফরের সময় এই বিষয়টি নিয়ে সরাসরি স্যার কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে কথা বলবেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল
০৫ জুলাই ২০২৫
পেজেশকিয়ান সতর্ক করে বলেন, এই যুদ্ধ আশির দশকের ইরান-ইরাক যুদ্ধের চেয়েও অনেক বেশি জটিল এবং কঠিন। তিনি অভিযোগ করেন, পশ্চিমারা ইরানকে আর্থিকভাবে পঙ্গু করতে এবং অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে বহুমুখী কৌশল অবলম্বন করছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিষয়টি রুশ প্রেসিডেন্টের জন্য বেশ স্বস্তির। কারণ, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা এই অতি ধনী গোষ্ঠীটিকে পুতিনের প্রতিপক্ষ বানাতে ব্যর্থ হয়েছে। বরং পুতিনের ‘পুরস্কার ও শাস্তির’ নীতি তাদের একপ্রকার নীরব সমর্থকে পরিণত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) জানিয়েছে, শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ডে মূল দুই আসামি ফয়সাল করিম ওরফে মাসুদ ওরফে রাহুল ও মোটরসাইকেলচালক আলমগীর শেখ দুজনেই ভারতে পালিয়ে গেছেন। ব্যক্তিগত সম্পর্কের সূত্র ধরে মেঘালয় পুলিশ পুর্তি ও সামী নামের ভারতের দুই নাগরিককে আটক করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, তাঁর দেশ বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল এবং ইউরোপীয় দেশগুলোর সঙ্গে একটি ‘পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে’ লিপ্ত রয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির দাপ্তরিক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন।
পেজেশকিয়ান সতর্ক করে বলেন, এই যুদ্ধ আশির দশকের ইরান-ইরাক যুদ্ধের চেয়েও অনেক বেশি জটিল এবং কঠিন। তিনি অভিযোগ করেন, পশ্চিমারা ইরানকে আর্থিকভাবে পঙ্গু করতে এবং অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে বহুমুখী কৌশল অবলম্বন করছে।
ইরানি প্রেসিডেন্ট বর্তমান সংঘাতকে কেবল সামরিক নয়; বরং একটি সর্বাত্মক অবরোধ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। পেজেশকিয়ান বলেছেন, ‘ইরাক যুদ্ধের সময় পরিস্থিতি পরিষ্কার ছিল—তারা যদি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ত, আমরাও পাল্টা জবাব দিতাম। কিন্তু বর্তমান যুদ্ধ অনেক বেশি সূক্ষ্ম। তারা আমাদের প্রতিটি দিক থেকে অবরুদ্ধ করে ফেলছে; আমাদের অর্থনীতি, সংস্কৃতি, রাজনীতি এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সমস্যা সৃষ্টি করছে।’
তিনি জানান, একদিকে ইরানকে বিশ্ববাণিজ্য থেকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা চলছে, অন্যদিকে জনগণের প্রত্যাশা বাড়িয়ে দেশে অভ্যন্তরীণ অসন্তোষ সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট তাঁর সাক্ষাৎকারে ২০২৫ সালের জুন মাসের ১২ দিনের যুদ্ধের প্রসঙ্গও টানেন।
উল্লেখ্য, গত জুন মাসে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনী ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় (ফোরদো, নাতানজ ও ইসফাহান) হামলা চালিয়েছিল। সে সময় ইসরায়েলি হামলায় ইরানের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা এবং বিজ্ঞানীরা নিহত হন।
পেজেশকিয়ান দাবি করেন, জুনের সংঘাতের পর ইরান এখন সামরিক সরঞ্জাম ও জনবল—উভয় দিক থেকেই আগের চেয়ে বেশি শক্তিশালী। তিনি হুঁশিয়ারি দেন, ‘যদি তারা আবার হামলা চালানোর দুঃসাহস দেখায়, তবে এবার জবাব হবে আরও কঠোর।’
পেজেশকিয়ানের এই কড়া বার্তা এমন একসময়ে এল যখন মধ্যপ্রাচ্যে নতুন করে উত্তেজনার পারদ চড়ছে। দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতা গ্রহণের পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানের ওপর সর্বোচ্চ চাপের নীতি ফিরিয়ে এনেছেন।
এদিকে, চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন। লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল-মায়েদিনের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, সেখানে ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর আলোচনায় গুরুত্ব পাবে ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোতে পরবর্তী সম্ভাব্য হামলার পরিকল্পনা।
সাক্ষাৎকার শেষে পেজেশকিয়ান দেশের মানুষের প্রতি জাতীয় ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান জানান। তিনি বিশ্বাস করেন, জনগণের অংশগ্রহণ এবং অভ্যন্তরীণ সংহতি থাকলে বিশ্বের কোনো শক্তিই ইরানকে পরাজিত করতে পারবে না।

ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, তাঁর দেশ বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল এবং ইউরোপীয় দেশগুলোর সঙ্গে একটি ‘পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে’ লিপ্ত রয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির দাপ্তরিক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন।
পেজেশকিয়ান সতর্ক করে বলেন, এই যুদ্ধ আশির দশকের ইরান-ইরাক যুদ্ধের চেয়েও অনেক বেশি জটিল এবং কঠিন। তিনি অভিযোগ করেন, পশ্চিমারা ইরানকে আর্থিকভাবে পঙ্গু করতে এবং অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে বহুমুখী কৌশল অবলম্বন করছে।
ইরানি প্রেসিডেন্ট বর্তমান সংঘাতকে কেবল সামরিক নয়; বরং একটি সর্বাত্মক অবরোধ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। পেজেশকিয়ান বলেছেন, ‘ইরাক যুদ্ধের সময় পরিস্থিতি পরিষ্কার ছিল—তারা যদি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ত, আমরাও পাল্টা জবাব দিতাম। কিন্তু বর্তমান যুদ্ধ অনেক বেশি সূক্ষ্ম। তারা আমাদের প্রতিটি দিক থেকে অবরুদ্ধ করে ফেলছে; আমাদের অর্থনীতি, সংস্কৃতি, রাজনীতি এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সমস্যা সৃষ্টি করছে।’
তিনি জানান, একদিকে ইরানকে বিশ্ববাণিজ্য থেকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা চলছে, অন্যদিকে জনগণের প্রত্যাশা বাড়িয়ে দেশে অভ্যন্তরীণ অসন্তোষ সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট তাঁর সাক্ষাৎকারে ২০২৫ সালের জুন মাসের ১২ দিনের যুদ্ধের প্রসঙ্গও টানেন।
উল্লেখ্য, গত জুন মাসে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনী ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় (ফোরদো, নাতানজ ও ইসফাহান) হামলা চালিয়েছিল। সে সময় ইসরায়েলি হামলায় ইরানের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা এবং বিজ্ঞানীরা নিহত হন।
পেজেশকিয়ান দাবি করেন, জুনের সংঘাতের পর ইরান এখন সামরিক সরঞ্জাম ও জনবল—উভয় দিক থেকেই আগের চেয়ে বেশি শক্তিশালী। তিনি হুঁশিয়ারি দেন, ‘যদি তারা আবার হামলা চালানোর দুঃসাহস দেখায়, তবে এবার জবাব হবে আরও কঠোর।’
পেজেশকিয়ানের এই কড়া বার্তা এমন একসময়ে এল যখন মধ্যপ্রাচ্যে নতুন করে উত্তেজনার পারদ চড়ছে। দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতা গ্রহণের পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানের ওপর সর্বোচ্চ চাপের নীতি ফিরিয়ে এনেছেন।
এদিকে, চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন। লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল-মায়েদিনের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, সেখানে ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর আলোচনায় গুরুত্ব পাবে ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোতে পরবর্তী সম্ভাব্য হামলার পরিকল্পনা।
সাক্ষাৎকার শেষে পেজেশকিয়ান দেশের মানুষের প্রতি জাতীয় ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান জানান। তিনি বিশ্বাস করেন, জনগণের অংশগ্রহণ এবং অভ্যন্তরীণ সংহতি থাকলে বিশ্বের কোনো শক্তিই ইরানকে পরাজিত করতে পারবে না।

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারকে চাপ দিচ্ছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, যুক্তরাজ্যে আসন্ন রাষ্ট্রীয় সফরের সময় এই বিষয়টি নিয়ে সরাসরি স্যার কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে কথা বলবেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল
০৫ জুলাই ২০২৫
২০২৫ সালের মে মাসে জার্মানির চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন ফ্রিডরিখ মার্জ। তবে বছর শেষ হতে না হতেই তাঁর সরকারের জনপ্রিয়তা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে বলে জানিয়েছে জনপ্রিয় জার্মান সংবাদমাধ্যম ওয়েল্ট অ্যাম সোনটাগ।
৩১ মিনিট আগে
বিষয়টি রুশ প্রেসিডেন্টের জন্য বেশ স্বস্তির। কারণ, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা এই অতি ধনী গোষ্ঠীটিকে পুতিনের প্রতিপক্ষ বানাতে ব্যর্থ হয়েছে। বরং পুতিনের ‘পুরস্কার ও শাস্তির’ নীতি তাদের একপ্রকার নীরব সমর্থকে পরিণত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) জানিয়েছে, শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ডে মূল দুই আসামি ফয়সাল করিম ওরফে মাসুদ ওরফে রাহুল ও মোটরসাইকেলচালক আলমগীর শেখ দুজনেই ভারতে পালিয়ে গেছেন। ব্যক্তিগত সম্পর্কের সূত্র ধরে মেঘালয় পুলিশ পুর্তি ও সামী নামের ভারতের দুই নাগরিককে আটক করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউক্রেন যুদ্ধের ডামাডোলের মধ্যে রাশিয়ায় বিলিয়নিয়ার বা ধনকুবেরদের সংখ্যা সর্বকালের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। তবে ভ্লাদিমির পুতিনের গত ২৫ বছরের শাসনামলে রাশিয়ার এই প্রভাবশালী বিত্তবান গোষ্ঠী, যারা অলিগার্ক নামে পরিচিত, তাদের রাজনৈতিক ক্ষমতা বা প্রভাব প্রায় পুরোটাই হারিয়েছে তারা।
বিষয়টি রুশ প্রেসিডেন্টের জন্য বেশ স্বস্তির। কারণ, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা এই অতি ধনী গোষ্ঠীটিকে পুতিনের প্রতিপক্ষ বানাতে ব্যর্থ হয়েছে। বরং পুতিনের ‘পুরস্কার ও শাস্তির’ নীতি তাদের একপ্রকার নীরব সমর্থকে পরিণত করেছে।
শাস্তির এই কড়াকড়ি ঠিক কীভাবে কাজ করে, তা সাবেক ব্যাংকিং বিলিয়নিয়ার ওলেগ তিনকভ খুব ভালো করেই জানেন।
ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টে ইউক্রেন যুদ্ধকে ‘পাগলামি’ বলে সমালোচনা করার ঠিক পরদিনই ক্রেমলিন থেকে তাঁর ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।
তিনকভকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, যদি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে তাঁর সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করা না হয়, তাহলে তৎকালীন রাশিয়ার দ্বিতীয় বৃহৎ ব্যাংক তিনকভ ব্যাংককে জাতীয়করণ করা হবে।
নিউইয়র্ক টাইমসকে তিনকভ বলেন, ‘আমি দাম নিয়ে আলোচনার সুযোগ পাইনি। অনেকটা জিম্মি হয়ে থাকার মতো অবস্থা, যা অফার করা হবে, তা-ই নিতে হবে। দর-কষাকষির কোনো উপায় ছিল না।’
এর এক সপ্তাহের মধ্যে ভ্লাদিমির পোতানিনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকটি কিনে নেয়।
উল্লেখ্য, পোতানিন বর্তমানে রাশিয়ার পঞ্চম শীর্ষ ধনী ব্যক্তি। রুশ যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিনের জন্য নিকেল সরবরাহ করেন তিনি।
তিনকভের দাবি অনুযায়ী, ব্যাংকটিকে তার প্রকৃত মূল্যের মাত্র ৩ শতাংশ দামে বিক্রি করতে বাধ্য করা হয়েছিল। শেষপর্যন্ত তিনকভ তাঁর প্রায় ৯ বিলিয়ন ডলারের সম্পদ হারান এবং রাশিয়া ছাড়তে বাধ্য হন।
পুতিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে পরিস্থিতি এমনটা ছিল না। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর রাশিয়ার উদীয়মান পুঁজিবাদের সুযোগ নিয়ে এবং বড় বড় রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের মালিকানা কুক্ষিগত করে একদল মানুষ অবিশ্বাস্য সম্পদের মালিক হয়ে ওঠেন।
রাজনৈতিক অস্থিরতার সেই সময়ে এই সম্পদ তাঁদের হাতে বিপুল ক্ষমতা ও প্রভাব এনে দেয়, যার ফলে তাঁরা অলিগার্ক হিসেবে পরিচিতি পান।
রাশিয়ার সেই সময়ের সবচেয়ে প্রভাবশালী অলিগার্ক বোরিস বেরেজোভস্কি দাবি করেছিলেন, ২০০০ সালে পুতিনকে ক্ষমতায় বসানোর নেপথ্যে মূল কারিগর ছিলেন তিনি।
তবে এর কয়েক বছর পরেই তিনি এর জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন। ২০১২ সালে তিনি লিখেছিলেন, ‘আমি তাঁর (পুতিন) মধ্যে সেই লোভী স্বৈরশাসক ও জবরদখলকারীকে দেখতে পাইনি, যিনি কিনা স্বাধীনতাকে পদদলিত করবেন এবং রাশিয়ার উন্নয়ন থামিয়ে দেবেন।’
বেরেজোভস্কি হয়তো নিজের ভূমিকার কথা একটু বাড়িয়েই বলেছিলেন। তবে রাশিয়ার অলিগার্করা যে একসময় ক্ষমতার শীর্ষপর্যায়ে প্রভাব খাটানোর ক্ষমতা রাখতেন, তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।
এই ক্ষমাপ্রার্থনার ঠিক এক বছর পরেই যুক্তরাজ্যে নির্বাসনে থাকা অবস্থায় রহস্যজনকভাবে বেরেজোভস্কির মরদেহ পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে রাশিয়ার অলিগার্ক বা ধনকুবেরদের রাজনৈতিক দাপটেরও চূড়ান্ত অবসান ঘটে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি

ইউক্রেন যুদ্ধের ডামাডোলের মধ্যে রাশিয়ায় বিলিয়নিয়ার বা ধনকুবেরদের সংখ্যা সর্বকালের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। তবে ভ্লাদিমির পুতিনের গত ২৫ বছরের শাসনামলে রাশিয়ার এই প্রভাবশালী বিত্তবান গোষ্ঠী, যারা অলিগার্ক নামে পরিচিত, তাদের রাজনৈতিক ক্ষমতা বা প্রভাব প্রায় পুরোটাই হারিয়েছে তারা।
বিষয়টি রুশ প্রেসিডেন্টের জন্য বেশ স্বস্তির। কারণ, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা এই অতি ধনী গোষ্ঠীটিকে পুতিনের প্রতিপক্ষ বানাতে ব্যর্থ হয়েছে। বরং পুতিনের ‘পুরস্কার ও শাস্তির’ নীতি তাদের একপ্রকার নীরব সমর্থকে পরিণত করেছে।
শাস্তির এই কড়াকড়ি ঠিক কীভাবে কাজ করে, তা সাবেক ব্যাংকিং বিলিয়নিয়ার ওলেগ তিনকভ খুব ভালো করেই জানেন।
ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টে ইউক্রেন যুদ্ধকে ‘পাগলামি’ বলে সমালোচনা করার ঠিক পরদিনই ক্রেমলিন থেকে তাঁর ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।
তিনকভকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, যদি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে তাঁর সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করা না হয়, তাহলে তৎকালীন রাশিয়ার দ্বিতীয় বৃহৎ ব্যাংক তিনকভ ব্যাংককে জাতীয়করণ করা হবে।
নিউইয়র্ক টাইমসকে তিনকভ বলেন, ‘আমি দাম নিয়ে আলোচনার সুযোগ পাইনি। অনেকটা জিম্মি হয়ে থাকার মতো অবস্থা, যা অফার করা হবে, তা-ই নিতে হবে। দর-কষাকষির কোনো উপায় ছিল না।’
এর এক সপ্তাহের মধ্যে ভ্লাদিমির পোতানিনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকটি কিনে নেয়।
উল্লেখ্য, পোতানিন বর্তমানে রাশিয়ার পঞ্চম শীর্ষ ধনী ব্যক্তি। রুশ যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিনের জন্য নিকেল সরবরাহ করেন তিনি।
তিনকভের দাবি অনুযায়ী, ব্যাংকটিকে তার প্রকৃত মূল্যের মাত্র ৩ শতাংশ দামে বিক্রি করতে বাধ্য করা হয়েছিল। শেষপর্যন্ত তিনকভ তাঁর প্রায় ৯ বিলিয়ন ডলারের সম্পদ হারান এবং রাশিয়া ছাড়তে বাধ্য হন।
পুতিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে পরিস্থিতি এমনটা ছিল না। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর রাশিয়ার উদীয়মান পুঁজিবাদের সুযোগ নিয়ে এবং বড় বড় রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের মালিকানা কুক্ষিগত করে একদল মানুষ অবিশ্বাস্য সম্পদের মালিক হয়ে ওঠেন।
রাজনৈতিক অস্থিরতার সেই সময়ে এই সম্পদ তাঁদের হাতে বিপুল ক্ষমতা ও প্রভাব এনে দেয়, যার ফলে তাঁরা অলিগার্ক হিসেবে পরিচিতি পান।
রাশিয়ার সেই সময়ের সবচেয়ে প্রভাবশালী অলিগার্ক বোরিস বেরেজোভস্কি দাবি করেছিলেন, ২০০০ সালে পুতিনকে ক্ষমতায় বসানোর নেপথ্যে মূল কারিগর ছিলেন তিনি।
তবে এর কয়েক বছর পরেই তিনি এর জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন। ২০১২ সালে তিনি লিখেছিলেন, ‘আমি তাঁর (পুতিন) মধ্যে সেই লোভী স্বৈরশাসক ও জবরদখলকারীকে দেখতে পাইনি, যিনি কিনা স্বাধীনতাকে পদদলিত করবেন এবং রাশিয়ার উন্নয়ন থামিয়ে দেবেন।’
বেরেজোভস্কি হয়তো নিজের ভূমিকার কথা একটু বাড়িয়েই বলেছিলেন। তবে রাশিয়ার অলিগার্করা যে একসময় ক্ষমতার শীর্ষপর্যায়ে প্রভাব খাটানোর ক্ষমতা রাখতেন, তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।
এই ক্ষমাপ্রার্থনার ঠিক এক বছর পরেই যুক্তরাজ্যে নির্বাসনে থাকা অবস্থায় রহস্যজনকভাবে বেরেজোভস্কির মরদেহ পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে রাশিয়ার অলিগার্ক বা ধনকুবেরদের রাজনৈতিক দাপটেরও চূড়ান্ত অবসান ঘটে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারকে চাপ দিচ্ছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, যুক্তরাজ্যে আসন্ন রাষ্ট্রীয় সফরের সময় এই বিষয়টি নিয়ে সরাসরি স্যার কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে কথা বলবেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল
০৫ জুলাই ২০২৫
২০২৫ সালের মে মাসে জার্মানির চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন ফ্রিডরিখ মার্জ। তবে বছর শেষ হতে না হতেই তাঁর সরকারের জনপ্রিয়তা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে বলে জানিয়েছে জনপ্রিয় জার্মান সংবাদমাধ্যম ওয়েল্ট অ্যাম সোনটাগ।
৩১ মিনিট আগে
পেজেশকিয়ান সতর্ক করে বলেন, এই যুদ্ধ আশির দশকের ইরান-ইরাক যুদ্ধের চেয়েও অনেক বেশি জটিল এবং কঠিন। তিনি অভিযোগ করেন, পশ্চিমারা ইরানকে আর্থিকভাবে পঙ্গু করতে এবং অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে বহুমুখী কৌশল অবলম্বন করছে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) জানিয়েছে, শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ডে মূল দুই আসামি ফয়সাল করিম ওরফে মাসুদ ওরফে রাহুল ও মোটরসাইকেলচালক আলমগীর শেখ দুজনেই ভারতে পালিয়ে গেছেন। ব্যক্তিগত সম্পর্কের সূত্র ধরে মেঘালয় পুলিশ পুর্তি ও সামী নামের ভারতের দুই নাগরিককে আটক করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেহিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) জানিয়েছে, শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ডে মূল দুই আসামি ফয়সাল করিম ওরফে মাসুদ ওরফে রাহুল ও মোটরসাইকেলচালক আলমগীর শেখ দুজনেই ভারতে পালিয়ে গেছেন। ব্যক্তিগত সম্পর্কের সূত্র ধরে মেঘালয় পুলিশ পুর্তি ও সামী নামের ভারতের দুই নাগরিককে আটক করেছে।
তবে মেঘালয় পুলিশের বরাতে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের পুলিশের এই দাবি সঠিক নয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের কিছু সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ‘ভিত্তিহীন ও বানোয়াট’ খবরের প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারতের মেঘালয় পুলিশ ও সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। ওসমান হাদি হত্যা মামলার দুই প্রধান আসামি অবৈধভাবে সীমান্ত পার হয়ে ভারতে প্রবেশ করেছেন—এমন দাবি ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা’। ভারতের জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যাচাই-বাছাই ছাড়া এ ধরনের সংবেদনশীল তথ্য প্রচার সীমান্তের শান্তি ও স্থিতিশীলতাকে বিঘ্নিত করার পাশাপাশি প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যকার নিরাপত্তামূলক আস্থায় ফাটল ধরাতে পারে।
বাংলাদেশ পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ওসমান হাদি হত্যা মামলায় অভিযুক্ত ফয়সাল করিম মাসুদ ও আলমগীর শেখ ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে মেঘালয়ে প্রবেশ করেছেন এবং বর্তমানে তাঁরা ভারতের ভেতরে অবস্থান করছেন। ‘পুর্তি’ নামের এক স্থানীয় সহায়তাকারী ও ‘সামী’ নামের এক ট্যাক্সিচালক তাঁদের মেঘালয়ের তুরা শহরে পৌঁছে দিয়েছেন।
হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ রোববার এই দাবির বিষয়ে মেঘালয় পুলিশ সদর দপ্তরের এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বলেন, ‘বাংলাদেশ পুলিশের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক কোনো তথ্যই আমাদের জানানো হয়নি। আমাদের গোয়েন্দা তৎপরতা ও মাঠপর্যায়ের ভেরিফিকেশনে ওই অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গারো হিলস বা মেঘালয়ের কোথাও কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।’ তিনি আরও বলেন, প্রতিবেদনে উল্লিখিত ‘পুর্তি’ বা ‘সামী’ নামের কোনো ব্যক্তিরও হদিস পাওয়া যায়নি এবং কাউকে গ্রেপ্তার করার খবরটিও বানোয়াট।
মেঘালয় পুলিশের পাশাপাশি বিএসএফও এই অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছে বলে জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস। বিএসএফের মেঘালয় ফ্রন্টিয়ারের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজি) ও পি উপাধ্যায়ের বিবৃতির বরাতে জানানো হয়েছে, হালুয়াঘাট সেক্টর দিয়ে কোনো অপরাধী বা সন্দেহভাজন ব্যক্তির ভারতে প্রবেশের কোনো প্রমাণ বা ইন্টেলিজেন্স ইনপুট তাঁদের কাছে নেই। বিএসএফ অত্যন্ত কঠোর প্রটোকল মেনে সীমান্ত পাহারা দেয় এবং এমন কোনো অনুপ্রবেশ তাদের নজরে আসেনি। তিনি এ ধরনের দাবিকে ‘বিভ্রান্তিকর’ বলে অভিহিত করেছেন।
ভারতীয় কর্মকর্তাদের বরাতে প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা কর্মকর্তারা মনে করেন, মেঘালয় একটি সংবেদনশীল সীমান্ত রাজ্য হওয়ার কারণে এখানে নিয়মিত আন্তসীমান্ত অপরাধ ও ছোটখাটো সংঘর্ষের মোকাবিলা করতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে সংবাদমাধ্যমে যাচাই না করা তথ্য ছড়ালে সাধারণ নাগরিকদের মধ্যে বিভ্রান্তি ও উত্তেজনা সৃষ্টি হতে পারে।
অনুপ্রবেশের খবরটি নাকচ করা হলেও বাড়তি সতর্কতা হিসেবে মেঘালয় পুলিশ ও বিএসএফ সীমান্তে নজরদারি আরও জোরদার করেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তরের এক কর্মকর্তার বরাতে বলা হয়েছে, সীমান্তে নিরাপত্তা বাড়ানো একটি স্বাভাবিক প্রশাসনিক পদক্ষেপ এবং এটি কোনোভাবেই বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ওই ভুল খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে না।

ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) জানিয়েছে, শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ডে মূল দুই আসামি ফয়সাল করিম ওরফে মাসুদ ওরফে রাহুল ও মোটরসাইকেলচালক আলমগীর শেখ দুজনেই ভারতে পালিয়ে গেছেন। ব্যক্তিগত সম্পর্কের সূত্র ধরে মেঘালয় পুলিশ পুর্তি ও সামী নামের ভারতের দুই নাগরিককে আটক করেছে।
তবে মেঘালয় পুলিশের বরাতে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের পুলিশের এই দাবি সঠিক নয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের কিছু সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ‘ভিত্তিহীন ও বানোয়াট’ খবরের প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারতের মেঘালয় পুলিশ ও সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। ওসমান হাদি হত্যা মামলার দুই প্রধান আসামি অবৈধভাবে সীমান্ত পার হয়ে ভারতে প্রবেশ করেছেন—এমন দাবি ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা’। ভারতের জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যাচাই-বাছাই ছাড়া এ ধরনের সংবেদনশীল তথ্য প্রচার সীমান্তের শান্তি ও স্থিতিশীলতাকে বিঘ্নিত করার পাশাপাশি প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যকার নিরাপত্তামূলক আস্থায় ফাটল ধরাতে পারে।
বাংলাদেশ পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ওসমান হাদি হত্যা মামলায় অভিযুক্ত ফয়সাল করিম মাসুদ ও আলমগীর শেখ ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে মেঘালয়ে প্রবেশ করেছেন এবং বর্তমানে তাঁরা ভারতের ভেতরে অবস্থান করছেন। ‘পুর্তি’ নামের এক স্থানীয় সহায়তাকারী ও ‘সামী’ নামের এক ট্যাক্সিচালক তাঁদের মেঘালয়ের তুরা শহরে পৌঁছে দিয়েছেন।
হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ রোববার এই দাবির বিষয়ে মেঘালয় পুলিশ সদর দপ্তরের এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বলেন, ‘বাংলাদেশ পুলিশের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক কোনো তথ্যই আমাদের জানানো হয়নি। আমাদের গোয়েন্দা তৎপরতা ও মাঠপর্যায়ের ভেরিফিকেশনে ওই অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গারো হিলস বা মেঘালয়ের কোথাও কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।’ তিনি আরও বলেন, প্রতিবেদনে উল্লিখিত ‘পুর্তি’ বা ‘সামী’ নামের কোনো ব্যক্তিরও হদিস পাওয়া যায়নি এবং কাউকে গ্রেপ্তার করার খবরটিও বানোয়াট।
মেঘালয় পুলিশের পাশাপাশি বিএসএফও এই অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছে বলে জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস। বিএসএফের মেঘালয় ফ্রন্টিয়ারের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজি) ও পি উপাধ্যায়ের বিবৃতির বরাতে জানানো হয়েছে, হালুয়াঘাট সেক্টর দিয়ে কোনো অপরাধী বা সন্দেহভাজন ব্যক্তির ভারতে প্রবেশের কোনো প্রমাণ বা ইন্টেলিজেন্স ইনপুট তাঁদের কাছে নেই। বিএসএফ অত্যন্ত কঠোর প্রটোকল মেনে সীমান্ত পাহারা দেয় এবং এমন কোনো অনুপ্রবেশ তাদের নজরে আসেনি। তিনি এ ধরনের দাবিকে ‘বিভ্রান্তিকর’ বলে অভিহিত করেছেন।
ভারতীয় কর্মকর্তাদের বরাতে প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা কর্মকর্তারা মনে করেন, মেঘালয় একটি সংবেদনশীল সীমান্ত রাজ্য হওয়ার কারণে এখানে নিয়মিত আন্তসীমান্ত অপরাধ ও ছোটখাটো সংঘর্ষের মোকাবিলা করতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে সংবাদমাধ্যমে যাচাই না করা তথ্য ছড়ালে সাধারণ নাগরিকদের মধ্যে বিভ্রান্তি ও উত্তেজনা সৃষ্টি হতে পারে।
অনুপ্রবেশের খবরটি নাকচ করা হলেও বাড়তি সতর্কতা হিসেবে মেঘালয় পুলিশ ও বিএসএফ সীমান্তে নজরদারি আরও জোরদার করেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তরের এক কর্মকর্তার বরাতে বলা হয়েছে, সীমান্তে নিরাপত্তা বাড়ানো একটি স্বাভাবিক প্রশাসনিক পদক্ষেপ এবং এটি কোনোভাবেই বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ওই ভুল খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে না।

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারকে চাপ দিচ্ছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, যুক্তরাজ্যে আসন্ন রাষ্ট্রীয় সফরের সময় এই বিষয়টি নিয়ে সরাসরি স্যার কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে কথা বলবেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল
০৫ জুলাই ২০২৫
২০২৫ সালের মে মাসে জার্মানির চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন ফ্রিডরিখ মার্জ। তবে বছর শেষ হতে না হতেই তাঁর সরকারের জনপ্রিয়তা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে বলে জানিয়েছে জনপ্রিয় জার্মান সংবাদমাধ্যম ওয়েল্ট অ্যাম সোনটাগ।
৩১ মিনিট আগে
পেজেশকিয়ান সতর্ক করে বলেন, এই যুদ্ধ আশির দশকের ইরান-ইরাক যুদ্ধের চেয়েও অনেক বেশি জটিল এবং কঠিন। তিনি অভিযোগ করেন, পশ্চিমারা ইরানকে আর্থিকভাবে পঙ্গু করতে এবং অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে বহুমুখী কৌশল অবলম্বন করছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিষয়টি রুশ প্রেসিডেন্টের জন্য বেশ স্বস্তির। কারণ, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা এই অতি ধনী গোষ্ঠীটিকে পুতিনের প্রতিপক্ষ বানাতে ব্যর্থ হয়েছে। বরং পুতিনের ‘পুরস্কার ও শাস্তির’ নীতি তাদের একপ্রকার নীরব সমর্থকে পরিণত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে