
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় কোন কোন নিষেধাজ্ঞাগুলো প্রত্যাহারের দাবি জানানো উচিত, সে বিষয়ে রুশ কোম্পানিগুলোর প্রস্তাব জানতে চেয়েছে মস্কো। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত দুই রুশ ব্যবসায়ী বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে রুশ কোম্পানিগুলোর ওপর যে বিধিনিষেধ আছে, সেটিই সবচেয়ে ক্ষতিকর।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও মঙ্গলবার বলেছেন, ‘বল এখন রাশিয়ার কোর্টে।’ কারণ, ওয়াশিংটন কিয়েভকে আবারও সামরিক সহায়তা ও গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় দেওয়া শুরু করতে রাজি হয়েছে, আর ইউক্রেন যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ দিনের অস্ত্রবিরতির প্রস্তাব মেনে নেওয়ার কথা বলেছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, রাশিয়া যদি আলোচনায় রাজি না হয়, তাহলে দেশটির ওপর আরও কঠোর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে। তবে ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হলে কিছু নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হতে পারে। রুশ শিল্প খাতের দুটি সূত্র জানিয়েছে, শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কোম্পানিগুলোর কাছে জানতে চাইছে, কোন নিষেধাজ্ঞাগুলো জরুরি ভিত্তিতে প্রত্যাহার করা প্রয়োজন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যবসায়ী জানিয়েছেন, মন্ত্রণালয় একটি ফরম বিতরণ করছে, যেখানে ব্যবসায়ীদের বলতে বলা হয়েছে, কোন নিষেধাজ্ঞাগুলো তাদের ব্যবসাকে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে এবং সবচেয়ে সংবেদনশীল বিধিনিষেধগুলো কী। রুশ শিল্প মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
রাশিয়ার বড় রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের কর্মী, পরামর্শক, আইনজীবী, অর্থনীতিবিদ এবং উপদেষ্টাসহ মোট ১২ জনের সঙ্গে কথা বলেছে রয়টার্স। তাদের অধিকাংশই নাম প্রকাশ না করার শর্তে কথা বলেছেন। তাঁরা রয়টার্সকে বলেছেন, অর্থ প্রদানের সমস্যা সবচেয়ে কষ্টকর। তবে তিনটি সূত্র জ্বালানি খাতের নিষেধাজ্ঞাকেও গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করেছে, বিশেষ করে রাশিয়ার তেলবাহী ট্যাংকার বহরের ওপর বিধিনিষেধ।
একজন বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক লেনদেনের খরচ ও তৃতীয় মুদ্রার মাধ্যমে নিষ্পত্তির কারণে সবকিছু অনেক বেশি ব্যয়বহুল হয়ে পড়েছে। তাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, সবচেয়ে বিপজ্জনক, সবচেয়ে কষ্টকর বিষয় হলো ডলারে নিষ্পত্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা।’ কোন নিষেধাজ্ঞাগুলো শিথিল করতে চায় রাশিয়া—এই প্রশ্নের জবাবে গতকাল বৃহস্পতিবার ক্রেমলিন বলেছে, তারা সব নিষেধাজ্ঞাকেই অবৈধ মনে করে এবং সবকিছু প্রত্যাহার করা উচিত।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ‘যেখানে বিস্তারিত বিষয়গুলোর আলোচনা চলছে, সেখানে আমি আবারও মনে করিয়ে দিতে চাই: আমরা আগেভাগে কিছু বলতে চাই না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আলোচনার আগে নির্দিষ্ট খাতের নাম ঘোষণা করা অর্থহীন।’
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করার পরপরই বড় রুশ ব্যাংকগুলোকে বৈশ্বিক অর্থ প্রদান নেটওয়ার্ক সুইফট (SWIFT) থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়। ডলার ও ইউরো বাজারে প্রবেশাধিকার না থাকায়, রুশ কোম্পানিগুলো অন্যান্য মুদ্রা এবং তৃতীয় দেশের মাধ্যমে বিকল্প উপায় খুঁজতে বাধ্য হয়েছে।
তিনটি সূত্র বলেছে, ব্যাংকগুলোর ওপর থেকে এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলে তা রাশিয়ার জন্য বিশাল সুবিধা বয়ে আনবে, যদিও একজন মনে করেন, এতটা অনুকূল ফলাফল শিগগিরই আশা করা অবাস্তব। রেনেসাঁ ক্যাপিটালের বিশ্লেষক আন্দ্রে মেলাশচেঙ্কো বলেন, ইউরোপ যে কোনো মার্কিন সিদ্ধান্ত অনুসরণ করবে এমন নিশ্চয়তা নেই।
মেলাশচেঙ্কো বলেন, ‘মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হলেও তা ইউরোপীয় নিষেধাজ্ঞা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সরিয়ে দেবে না বা সম্পূর্ণ অর্থ প্রদান অবকাঠামো পুনরুদ্ধার করবে না, যার ফলে আন্তর্জাতিক লেনদেন থেকে কমিশনভিত্তিক আয়ের পুনরুদ্ধার সীমিতই থাকবে।’
দুটি সূত্র জানিয়েছে, তৃতীয় দেশের কোম্পানিগুলোর ওপর দেওয়া গৌণ নিষেধাজ্ঞার প্রয়োগ কমানোর সম্ভাবনাই বাস্তবসম্মত। চীনা কিছু ব্যাংক মার্কিন নিষেধাজ্ঞার শিকার হওয়ার ঝুঁকি নিতে চায় না, ফলে অর্থ প্রদানে জটিলতা তৈরি হচ্ছে এবং নিষ্পত্তি প্রক্রিয়া আরও দীর্ঘ ও ব্যয়বহুল হয়ে উঠছে।
একজন বলেছেন, ‘বিকল্প উপায়গুলো ব্যয়বহুল ও ধীর গতির। চীন বা আমিরাত থেকে আমরা যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তি আনতে পারি, কিন্তু কীভাবে অর্থ পরিশোধ করব?’ আরেকজন বলেছেন, ‘চীন গত বছরের আগস্টে নিষ্পত্তি ব্যবস্থা কঠোর করার পর আমাদের ব্যবসা সত্যিকার অর্থেই কান্না করেছিল।’
এই ব্যক্তি জানিয়েছেন, রাশিয়ার ব্যবসার জন্য বড় সমস্যা হলো, ইতিমধ্যে সরবরাহ করা পণ্যের বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের রাজস্ব নিষ্পত্তি করা যাচ্ছে না।
গৌণ নিষেধাজ্ঞার প্রয়োগ শিথিল করা হলে রাশিয়ার বিকল্প অর্থ প্রদানের মাধ্যম ‘মির’ কার্ড গ্রহণযোগ্যতা পেতে পারে। তবে পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ার প্রায় ৩০০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের সার্বভৌম সম্পদ জব্দ করেছে, যার বেশির ভাগ ইউরোপে সংরক্ষিত। মার্কো রুবিও বুধবার বলেছেন, ‘ইউরোপীয় নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি আলোচনার টেবিলে থাকবে, আর জব্দকৃত সম্পদের কী হবে তা নিয়েও সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
শিল্প খাতের একটি সূত্র জানিয়েছে, বরফাচ্ছন্ন সাগরে চলতে সক্ষম এমন জ্বালানিবাহী ট্যাংকার পাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। এটি মূলত নিষেধাজ্ঞাজনিত কারণে অর্থ প্রদানের সমস্যার আরও একটি প্রতিফলন। আপর একটি সূত্র বলেছে, ‘জো বাইডেন প্রশাসনের শেষ দিকে যে নিষেধাজ্ঞাগুলো রাশিয়ার ছায়া বহরের জাহাজ, বড় তেল অনুসন্ধান কোম্পানি ও তেল ব্যবসার নেটওয়ার্কের ওপর দেওয়া হয়েছিল, তা অত্যন্ত কষ্টদায়ক ছিল।’
তবে সবাই নিষেধাজ্ঞা শিথিলের আশা করছে না। রাশিয়ার বৃহত্তম ব্যাংক সবারব্যাংকের প্রধান নির্বাহী জার্মান গ্রেফ বলেছেন, তাঁর ব্যাংক ধরে নিয়েছে যে, নিষেধাজ্ঞা হয়তো আরও কঠোর হবে। তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নোভাটেকের বোর্ডের উপপ্রধান এদুয়ার্দ গুদকভ গত মাসে বলেছিলেন, ‘কেউ যেন এটা না ভাবে যে, ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা কমলে আমাদের পরিস্থিতিও সহজ হয়ে যাবে।’

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় কোন কোন নিষেধাজ্ঞাগুলো প্রত্যাহারের দাবি জানানো উচিত, সে বিষয়ে রুশ কোম্পানিগুলোর প্রস্তাব জানতে চেয়েছে মস্কো। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত দুই রুশ ব্যবসায়ী বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে রুশ কোম্পানিগুলোর ওপর যে বিধিনিষেধ আছে, সেটিই সবচেয়ে ক্ষতিকর।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও মঙ্গলবার বলেছেন, ‘বল এখন রাশিয়ার কোর্টে।’ কারণ, ওয়াশিংটন কিয়েভকে আবারও সামরিক সহায়তা ও গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় দেওয়া শুরু করতে রাজি হয়েছে, আর ইউক্রেন যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ দিনের অস্ত্রবিরতির প্রস্তাব মেনে নেওয়ার কথা বলেছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, রাশিয়া যদি আলোচনায় রাজি না হয়, তাহলে দেশটির ওপর আরও কঠোর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে। তবে ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হলে কিছু নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হতে পারে। রুশ শিল্প খাতের দুটি সূত্র জানিয়েছে, শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কোম্পানিগুলোর কাছে জানতে চাইছে, কোন নিষেধাজ্ঞাগুলো জরুরি ভিত্তিতে প্রত্যাহার করা প্রয়োজন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যবসায়ী জানিয়েছেন, মন্ত্রণালয় একটি ফরম বিতরণ করছে, যেখানে ব্যবসায়ীদের বলতে বলা হয়েছে, কোন নিষেধাজ্ঞাগুলো তাদের ব্যবসাকে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে এবং সবচেয়ে সংবেদনশীল বিধিনিষেধগুলো কী। রুশ শিল্প মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
রাশিয়ার বড় রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের কর্মী, পরামর্শক, আইনজীবী, অর্থনীতিবিদ এবং উপদেষ্টাসহ মোট ১২ জনের সঙ্গে কথা বলেছে রয়টার্স। তাদের অধিকাংশই নাম প্রকাশ না করার শর্তে কথা বলেছেন। তাঁরা রয়টার্সকে বলেছেন, অর্থ প্রদানের সমস্যা সবচেয়ে কষ্টকর। তবে তিনটি সূত্র জ্বালানি খাতের নিষেধাজ্ঞাকেও গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করেছে, বিশেষ করে রাশিয়ার তেলবাহী ট্যাংকার বহরের ওপর বিধিনিষেধ।
একজন বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক লেনদেনের খরচ ও তৃতীয় মুদ্রার মাধ্যমে নিষ্পত্তির কারণে সবকিছু অনেক বেশি ব্যয়বহুল হয়ে পড়েছে। তাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, সবচেয়ে বিপজ্জনক, সবচেয়ে কষ্টকর বিষয় হলো ডলারে নিষ্পত্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা।’ কোন নিষেধাজ্ঞাগুলো শিথিল করতে চায় রাশিয়া—এই প্রশ্নের জবাবে গতকাল বৃহস্পতিবার ক্রেমলিন বলেছে, তারা সব নিষেধাজ্ঞাকেই অবৈধ মনে করে এবং সবকিছু প্রত্যাহার করা উচিত।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ‘যেখানে বিস্তারিত বিষয়গুলোর আলোচনা চলছে, সেখানে আমি আবারও মনে করিয়ে দিতে চাই: আমরা আগেভাগে কিছু বলতে চাই না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আলোচনার আগে নির্দিষ্ট খাতের নাম ঘোষণা করা অর্থহীন।’
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করার পরপরই বড় রুশ ব্যাংকগুলোকে বৈশ্বিক অর্থ প্রদান নেটওয়ার্ক সুইফট (SWIFT) থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়। ডলার ও ইউরো বাজারে প্রবেশাধিকার না থাকায়, রুশ কোম্পানিগুলো অন্যান্য মুদ্রা এবং তৃতীয় দেশের মাধ্যমে বিকল্প উপায় খুঁজতে বাধ্য হয়েছে।
তিনটি সূত্র বলেছে, ব্যাংকগুলোর ওপর থেকে এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলে তা রাশিয়ার জন্য বিশাল সুবিধা বয়ে আনবে, যদিও একজন মনে করেন, এতটা অনুকূল ফলাফল শিগগিরই আশা করা অবাস্তব। রেনেসাঁ ক্যাপিটালের বিশ্লেষক আন্দ্রে মেলাশচেঙ্কো বলেন, ইউরোপ যে কোনো মার্কিন সিদ্ধান্ত অনুসরণ করবে এমন নিশ্চয়তা নেই।
মেলাশচেঙ্কো বলেন, ‘মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হলেও তা ইউরোপীয় নিষেধাজ্ঞা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সরিয়ে দেবে না বা সম্পূর্ণ অর্থ প্রদান অবকাঠামো পুনরুদ্ধার করবে না, যার ফলে আন্তর্জাতিক লেনদেন থেকে কমিশনভিত্তিক আয়ের পুনরুদ্ধার সীমিতই থাকবে।’
দুটি সূত্র জানিয়েছে, তৃতীয় দেশের কোম্পানিগুলোর ওপর দেওয়া গৌণ নিষেধাজ্ঞার প্রয়োগ কমানোর সম্ভাবনাই বাস্তবসম্মত। চীনা কিছু ব্যাংক মার্কিন নিষেধাজ্ঞার শিকার হওয়ার ঝুঁকি নিতে চায় না, ফলে অর্থ প্রদানে জটিলতা তৈরি হচ্ছে এবং নিষ্পত্তি প্রক্রিয়া আরও দীর্ঘ ও ব্যয়বহুল হয়ে উঠছে।
একজন বলেছেন, ‘বিকল্প উপায়গুলো ব্যয়বহুল ও ধীর গতির। চীন বা আমিরাত থেকে আমরা যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তি আনতে পারি, কিন্তু কীভাবে অর্থ পরিশোধ করব?’ আরেকজন বলেছেন, ‘চীন গত বছরের আগস্টে নিষ্পত্তি ব্যবস্থা কঠোর করার পর আমাদের ব্যবসা সত্যিকার অর্থেই কান্না করেছিল।’
এই ব্যক্তি জানিয়েছেন, রাশিয়ার ব্যবসার জন্য বড় সমস্যা হলো, ইতিমধ্যে সরবরাহ করা পণ্যের বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের রাজস্ব নিষ্পত্তি করা যাচ্ছে না।
গৌণ নিষেধাজ্ঞার প্রয়োগ শিথিল করা হলে রাশিয়ার বিকল্প অর্থ প্রদানের মাধ্যম ‘মির’ কার্ড গ্রহণযোগ্যতা পেতে পারে। তবে পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ার প্রায় ৩০০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের সার্বভৌম সম্পদ জব্দ করেছে, যার বেশির ভাগ ইউরোপে সংরক্ষিত। মার্কো রুবিও বুধবার বলেছেন, ‘ইউরোপীয় নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি আলোচনার টেবিলে থাকবে, আর জব্দকৃত সম্পদের কী হবে তা নিয়েও সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
শিল্প খাতের একটি সূত্র জানিয়েছে, বরফাচ্ছন্ন সাগরে চলতে সক্ষম এমন জ্বালানিবাহী ট্যাংকার পাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। এটি মূলত নিষেধাজ্ঞাজনিত কারণে অর্থ প্রদানের সমস্যার আরও একটি প্রতিফলন। আপর একটি সূত্র বলেছে, ‘জো বাইডেন প্রশাসনের শেষ দিকে যে নিষেধাজ্ঞাগুলো রাশিয়ার ছায়া বহরের জাহাজ, বড় তেল অনুসন্ধান কোম্পানি ও তেল ব্যবসার নেটওয়ার্কের ওপর দেওয়া হয়েছিল, তা অত্যন্ত কষ্টদায়ক ছিল।’
তবে সবাই নিষেধাজ্ঞা শিথিলের আশা করছে না। রাশিয়ার বৃহত্তম ব্যাংক সবারব্যাংকের প্রধান নির্বাহী জার্মান গ্রেফ বলেছেন, তাঁর ব্যাংক ধরে নিয়েছে যে, নিষেধাজ্ঞা হয়তো আরও কঠোর হবে। তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নোভাটেকের বোর্ডের উপপ্রধান এদুয়ার্দ গুদকভ গত মাসে বলেছিলেন, ‘কেউ যেন এটা না ভাবে যে, ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা কমলে আমাদের পরিস্থিতিও সহজ হয়ে যাবে।’

জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার জব্দ করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ট্রাম্প প্রশাসন।
১২ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক...
১৫ ঘণ্টা আগে
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার হবে নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন ‘ইনস্টিটিউট ফর জাপান স্টাডিজ’-এর পরিচালক এক বিবৃতিতে বলেন, জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের চেষ্টা শুধু এশিয়া নয়, পুরো বিশ্বের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করবে। তাঁর ভাষায়, ‘জাপানের পারমাণবিক হওয়ার প্রচেষ্টা মানবজাতির জন্য এক মহাবিপর্যয় বয়ে আনবে।’
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার এই প্রতিক্রিয়ার পেছনে রয়েছে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক কর্মকর্তার সাম্প্রতিক মন্তব্য। জাপানের বার্তা সংস্থা কিয়োদো নিউজের খবরে বলা হয়, ওই কর্মকর্তা প্রকাশ্যে বলেছেন, টোকিওর পারমাণবিক অস্ত্র রাখা উচিত।
এই প্রেক্ষাপটে উত্তর কোরিয়া দাবি করেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন বা বেপরোয়া মন্তব্য নয়; বরং জাপানের বহুদিনের পারমাণবিক অস্ত্রায়নের আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন।
উত্তর কোরিয়ার মতে, জাপান তাদের তথাকথিত ‘অ-পারমাণবিক নীতি’ পুনর্বিবেচনার কথা বলে কার্যত একটি ‘লাল রেখা’ অতিক্রম করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, জাপানের কর্মকর্তাদের মন্তব্যগুলোই বলে দিচ্ছে, টোকিও এখন প্রকাশ্যেই পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের বাসনা জানাচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম আরও দাবি করেছে, যুক্তরাষ্ট্র যখন গত অক্টোবরে দক্ষিণ কোরিয়াকে একটি পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের অনুমোদন দেয়, তার পরপরই জাপানে এই ধরনের বক্তব্য জোরালো হতে শুরু করে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট লি জে মিয়ংয়ের সঙ্গে বাণিজ্য ও নিরাপত্তা ইস্যুতে শীর্ষ বৈঠকের পর ওই অনুমোদন দিয়েছিলেন।
উত্তর কোরিয়ার ওই কর্মকর্তা সতর্ক করে বলেন—জাপান যদি পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন করে, তবে এশিয়া ভয়াবহ পারমাণবিক বিপর্যয়ের মুখে পড়বে। তবে তিনি পিয়ংইয়ংয়ের নিজস্ব পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
ধারণা করা হয়, উত্তর কোরিয়া নিজেই একটি ক্রমবর্ধমান পারমাণবিক অস্ত্রভান্ডারের অধিকারী। আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা ও নিরস্ত্রীকরণের আহ্বান থাকার পরও দেশটি তার পারমাণবিক সক্ষমতা বজায় রাখা ও সম্প্রসারণের ঘোষণা দিয়ে আসছে। গত সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘে দেওয়া ভাষণে উত্তর কোরিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী কিম সন গিয়ং বলেন—পারমাণবিক অস্ত্র তাদের রাষ্ট্রীয় আইন, জাতীয় নীতি এবং সার্বভৌম অধিকারের অংশ, যা তারা কোনো পরিস্থিতিতেই ত্যাগ করবে না।

জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন ‘ইনস্টিটিউট ফর জাপান স্টাডিজ’-এর পরিচালক এক বিবৃতিতে বলেন, জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের চেষ্টা শুধু এশিয়া নয়, পুরো বিশ্বের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করবে। তাঁর ভাষায়, ‘জাপানের পারমাণবিক হওয়ার প্রচেষ্টা মানবজাতির জন্য এক মহাবিপর্যয় বয়ে আনবে।’
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার এই প্রতিক্রিয়ার পেছনে রয়েছে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক কর্মকর্তার সাম্প্রতিক মন্তব্য। জাপানের বার্তা সংস্থা কিয়োদো নিউজের খবরে বলা হয়, ওই কর্মকর্তা প্রকাশ্যে বলেছেন, টোকিওর পারমাণবিক অস্ত্র রাখা উচিত।
এই প্রেক্ষাপটে উত্তর কোরিয়া দাবি করেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন বা বেপরোয়া মন্তব্য নয়; বরং জাপানের বহুদিনের পারমাণবিক অস্ত্রায়নের আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন।
উত্তর কোরিয়ার মতে, জাপান তাদের তথাকথিত ‘অ-পারমাণবিক নীতি’ পুনর্বিবেচনার কথা বলে কার্যত একটি ‘লাল রেখা’ অতিক্রম করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, জাপানের কর্মকর্তাদের মন্তব্যগুলোই বলে দিচ্ছে, টোকিও এখন প্রকাশ্যেই পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের বাসনা জানাচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম আরও দাবি করেছে, যুক্তরাষ্ট্র যখন গত অক্টোবরে দক্ষিণ কোরিয়াকে একটি পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের অনুমোদন দেয়, তার পরপরই জাপানে এই ধরনের বক্তব্য জোরালো হতে শুরু করে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট লি জে মিয়ংয়ের সঙ্গে বাণিজ্য ও নিরাপত্তা ইস্যুতে শীর্ষ বৈঠকের পর ওই অনুমোদন দিয়েছিলেন।
উত্তর কোরিয়ার ওই কর্মকর্তা সতর্ক করে বলেন—জাপান যদি পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন করে, তবে এশিয়া ভয়াবহ পারমাণবিক বিপর্যয়ের মুখে পড়বে। তবে তিনি পিয়ংইয়ংয়ের নিজস্ব পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
ধারণা করা হয়, উত্তর কোরিয়া নিজেই একটি ক্রমবর্ধমান পারমাণবিক অস্ত্রভান্ডারের অধিকারী। আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা ও নিরস্ত্রীকরণের আহ্বান থাকার পরও দেশটি তার পারমাণবিক সক্ষমতা বজায় রাখা ও সম্প্রসারণের ঘোষণা দিয়ে আসছে। গত সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘে দেওয়া ভাষণে উত্তর কোরিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী কিম সন গিয়ং বলেন—পারমাণবিক অস্ত্র তাদের রাষ্ট্রীয় আইন, জাতীয় নীতি এবং সার্বভৌম অধিকারের অংশ, যা তারা কোনো পরিস্থিতিতেই ত্যাগ করবে না।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় কোন কোন নিষেধাজ্ঞাগুলো প্রত্যাহারের দাবি জানানো উচিত, সে বিষয়ে রুশ কোম্পানিগুলোর প্রস্তাব জানতে চেয়েছে মস্কো। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত দুই রুশ ব্যবসায়ী বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে রুশ কোম্পানিগুলোর ওপর যে বিধিনিষেধ...
১৪ মার্চ ২০২৫
ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার জব্দ করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ট্রাম্প প্রশাসন।
১২ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক...
১৫ ঘণ্টা আগে
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার হবে নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার ধাওয়া করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এটি সফল হলে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করার ঘটনা ঘটবে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সপ্তাহে ভেনেজুয়েলার ওপর ‘সর্বাত্মক নৌ অবরোধ’ ঘোষণার পর থেকে এই চিরুনি অভিযান শুরু হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মার্কিন কোস্ট গার্ড বর্তমানে একটি তেল ট্যাংকারকে ধাওয়া করছে। তবে অভিযানের সুনির্দিষ্ট অবস্থান বা জাহাজটির পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
এই অভিযান নিয়ে হোয়াইট হাউস বা পেন্টাগন থেকে তাৎক্ষণিক কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
হোয়াইট হাউসের ন্যাশনাল ইকোনমিক কাউন্সিলের ডিরেক্টর কেভিন হ্যাসেট আজ জানিয়েছেন, এর আগে জব্দ করা দুটি ট্যাংকার ‘ব্ল্যাক মার্কেট’ বা কালোবাজারের মাধ্যমে বিভিন্ন নিষিদ্ধ দেশে তেল সরবরাহ করছিল।
কেভিন হ্যাসেট দাবি করেছেন, এই আটকের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রে তেলের দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। তাঁর মতে, এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা এবং কেবল কালোবাজারি জাহাজগুলোকেই লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।
তবে বাজার বিশ্লেষক ও তেল ব্যবসায়ীরা ভিন্নমত পোষণ করছেন। একজন তেল ব্যবসায়ী রয়টার্সকে বলেন, এই ধরনের পদক্ষেপ ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। আগামীকাল সোমবার এশিয়ার বাজারে তেলের দাম বাড়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ হওয়ার সম্ভাবনা তেলের দামের এই ঊর্ধ্বগতিকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে।
গত সেপ্টেম্বর থেকে প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর ওপর চাপ বাড়াতে ট্রাম্প প্রশাসন এই অঞ্চলে সামরিক উপস্থিতি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। গত কয়েক মাসে প্রশান্ত মহাসাগর ও ক্যারিবিয়ান সাগরে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট ভেসেলগুলোর ওপর অন্তত দুই ডজন সামরিক হামলা চালানো হয়েছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের তথ্যমতে, এসব সামরিক অভিযানে এখন পর্যন্ত অন্তত ১০০ জন নিহত হয়েছেন।

ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার ধাওয়া করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এটি সফল হলে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করার ঘটনা ঘটবে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সপ্তাহে ভেনেজুয়েলার ওপর ‘সর্বাত্মক নৌ অবরোধ’ ঘোষণার পর থেকে এই চিরুনি অভিযান শুরু হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মার্কিন কোস্ট গার্ড বর্তমানে একটি তেল ট্যাংকারকে ধাওয়া করছে। তবে অভিযানের সুনির্দিষ্ট অবস্থান বা জাহাজটির পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
এই অভিযান নিয়ে হোয়াইট হাউস বা পেন্টাগন থেকে তাৎক্ষণিক কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
হোয়াইট হাউসের ন্যাশনাল ইকোনমিক কাউন্সিলের ডিরেক্টর কেভিন হ্যাসেট আজ জানিয়েছেন, এর আগে জব্দ করা দুটি ট্যাংকার ‘ব্ল্যাক মার্কেট’ বা কালোবাজারের মাধ্যমে বিভিন্ন নিষিদ্ধ দেশে তেল সরবরাহ করছিল।
কেভিন হ্যাসেট দাবি করেছেন, এই আটকের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রে তেলের দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। তাঁর মতে, এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা এবং কেবল কালোবাজারি জাহাজগুলোকেই লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।
তবে বাজার বিশ্লেষক ও তেল ব্যবসায়ীরা ভিন্নমত পোষণ করছেন। একজন তেল ব্যবসায়ী রয়টার্সকে বলেন, এই ধরনের পদক্ষেপ ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। আগামীকাল সোমবার এশিয়ার বাজারে তেলের দাম বাড়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ হওয়ার সম্ভাবনা তেলের দামের এই ঊর্ধ্বগতিকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে।
গত সেপ্টেম্বর থেকে প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর ওপর চাপ বাড়াতে ট্রাম্প প্রশাসন এই অঞ্চলে সামরিক উপস্থিতি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। গত কয়েক মাসে প্রশান্ত মহাসাগর ও ক্যারিবিয়ান সাগরে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট ভেসেলগুলোর ওপর অন্তত দুই ডজন সামরিক হামলা চালানো হয়েছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের তথ্যমতে, এসব সামরিক অভিযানে এখন পর্যন্ত অন্তত ১০০ জন নিহত হয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় কোন কোন নিষেধাজ্ঞাগুলো প্রত্যাহারের দাবি জানানো উচিত, সে বিষয়ে রুশ কোম্পানিগুলোর প্রস্তাব জানতে চেয়েছে মস্কো। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত দুই রুশ ব্যবসায়ী বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে রুশ কোম্পানিগুলোর ওপর যে বিধিনিষেধ...
১৪ মার্চ ২০২৫
জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক...
১৫ ঘণ্টা আগে
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার হবে নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ফোজ দো ইগুয়াসুতে দক্ষিণ আমেরিকার আঞ্চলিক জোট ‘মারকোসুর’-এর শীর্ষ সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে লুলা এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘ভেনেজুয়েলায় সশস্ত্র হস্তক্ষেপ একটি মানবিক বিপর্যয়ে রূপ নেবে। এটি এমন একটি নজির সৃষ্টি করবে, যা বৈশ্বিক স্থিতিশীলতার জন্য মারাত্মক হুমকি।’
এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে রোববার (২১ ডিসেম্বর) রয়টার্স জানিয়েছে, ভেনেজুয়েলা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনা সম্প্রতি আরও বেড়েছে। গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভেনেজুয়েলায় যাতায়াতকারী সব নিষেধাজ্ঞাভুক্ত তেলবাহী জাহাজের ওপর ‘অবরোধ’ আরোপের নির্দেশ দেন। ওয়াশিংটনের এই পদক্ষেপকে নিকোলাস মাদুরো সরকারের ওপর চাপ বাড়ানোর নতুন কৌশল হিসেবে দেখা হচ্ছে। ভেনেজুয়েলার অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি তেল খাতকে লক্ষ্য করেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
লুলা স্মরণ করিয়ে দেন, ফকল্যান্ডস যুদ্ধের চার দশকেরও বেশি সময় পর দক্ষিণ আমেরিকা আবারও অন্য মহাদেশীয় কোনো শক্তির সামরিক উপস্থিতির আশঙ্কায় ভুগছে। তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ আমেরিকা আবার এমন এক ভূতের ছায়ায় পড়ছে, যেখানে এই অঞ্চলের বাইরে থেকে আসা সামরিক শক্তি আমাদের শান্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।’
চলতি সপ্তাহের শুরুতেই লাতিন আমেরিকার দুই বৃহত্তম অর্থনীতির শীর্ষ নেতা ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দ্য সিলভা এবং মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউদিয়া শেইনবাউম ভেনেজুয়েলা পরিস্থিতিতে সংযম দেখানোর আহ্বান জানিয়েছিলেন। তবে গত শনিবারের বক্তব্যে লুলা আরও কঠোর দেখিয়েছেন।
‘মারকোসুর’ সম্মেলন শেষে দেওয়া এক যৌথ ঘোষণায় লাতিন আমেরিকার নেতারা ভেনেজুয়েলায় গণতান্ত্রিক নীতি ও মানবাধিকার রক্ষায় শান্তিপূর্ণ পথেই অগ্রসর হওয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। এই ঘোষণায় আর্জেন্টিনা, প্যারাগুয়ে ও পানামার প্রেসিডেন্টদের পাশাপাশি বলিভিয়া, ইকুয়েডর ও পেরুর শীর্ষ কর্মকর্তারাও সমর্থন জানান।

ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ফোজ দো ইগুয়াসুতে দক্ষিণ আমেরিকার আঞ্চলিক জোট ‘মারকোসুর’-এর শীর্ষ সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে লুলা এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘ভেনেজুয়েলায় সশস্ত্র হস্তক্ষেপ একটি মানবিক বিপর্যয়ে রূপ নেবে। এটি এমন একটি নজির সৃষ্টি করবে, যা বৈশ্বিক স্থিতিশীলতার জন্য মারাত্মক হুমকি।’
এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে রোববার (২১ ডিসেম্বর) রয়টার্স জানিয়েছে, ভেনেজুয়েলা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনা সম্প্রতি আরও বেড়েছে। গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভেনেজুয়েলায় যাতায়াতকারী সব নিষেধাজ্ঞাভুক্ত তেলবাহী জাহাজের ওপর ‘অবরোধ’ আরোপের নির্দেশ দেন। ওয়াশিংটনের এই পদক্ষেপকে নিকোলাস মাদুরো সরকারের ওপর চাপ বাড়ানোর নতুন কৌশল হিসেবে দেখা হচ্ছে। ভেনেজুয়েলার অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি তেল খাতকে লক্ষ্য করেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
লুলা স্মরণ করিয়ে দেন, ফকল্যান্ডস যুদ্ধের চার দশকেরও বেশি সময় পর দক্ষিণ আমেরিকা আবারও অন্য মহাদেশীয় কোনো শক্তির সামরিক উপস্থিতির আশঙ্কায় ভুগছে। তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ আমেরিকা আবার এমন এক ভূতের ছায়ায় পড়ছে, যেখানে এই অঞ্চলের বাইরে থেকে আসা সামরিক শক্তি আমাদের শান্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।’
চলতি সপ্তাহের শুরুতেই লাতিন আমেরিকার দুই বৃহত্তম অর্থনীতির শীর্ষ নেতা ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দ্য সিলভা এবং মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউদিয়া শেইনবাউম ভেনেজুয়েলা পরিস্থিতিতে সংযম দেখানোর আহ্বান জানিয়েছিলেন। তবে গত শনিবারের বক্তব্যে লুলা আরও কঠোর দেখিয়েছেন।
‘মারকোসুর’ সম্মেলন শেষে দেওয়া এক যৌথ ঘোষণায় লাতিন আমেরিকার নেতারা ভেনেজুয়েলায় গণতান্ত্রিক নীতি ও মানবাধিকার রক্ষায় শান্তিপূর্ণ পথেই অগ্রসর হওয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। এই ঘোষণায় আর্জেন্টিনা, প্যারাগুয়ে ও পানামার প্রেসিডেন্টদের পাশাপাশি বলিভিয়া, ইকুয়েডর ও পেরুর শীর্ষ কর্মকর্তারাও সমর্থন জানান।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় কোন কোন নিষেধাজ্ঞাগুলো প্রত্যাহারের দাবি জানানো উচিত, সে বিষয়ে রুশ কোম্পানিগুলোর প্রস্তাব জানতে চেয়েছে মস্কো। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত দুই রুশ ব্যবসায়ী বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে রুশ কোম্পানিগুলোর ওপর যে বিধিনিষেধ...
১৪ মার্চ ২০২৫
জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার জব্দ করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ট্রাম্প প্রশাসন।
১২ ঘণ্টা আগে
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার হবে নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতেও ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে। পকেটে টান পড়তে যাচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের। ২৬ ডিসেম্বর থেকে ট্রেনের ভাড়া বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। তবে স্বস্তির খবর হলো, লোকাল ট্রেনের ভাড়া অপরিবর্তিত থাকছে। মূলত দূরপাল্লার যাত্রীদের জন্যই এই বাড়তি ভাড়া কার্যকর হবে।
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
মেল বা এক্সপ্রেস ট্রেনের (নন-এসি) যাত্রীদের জন্য প্রতি কিলোমিটারে ভাড়া বাড়বে দুই পয়সা। এসি কোচ বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কোচের ক্ষেত্রেও কিলোমিটার প্রতি দুই পয়সা ভাড়া বাড়ানো হয়েছে।
তবে যদি কোনো যাত্রী নন-এসি কোচে ৫০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেন, নতুন নিয়ম অনুযায়ী তাঁকে আগের চেয়ে ১০ রুপি বেশি ভাড়া দিতে হবে।
কেন এই ভাড়া বৃদ্ধি
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত এক দশকে রেলপথ সম্প্রসারণের ফলে জনবল এবং অন্যান্য ব্যয় বহুগুণ বেড়েছে। রেলওয়ের বর্তমান জনবল ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার কোটি রুপিতে এবং পেনশনের পেছনে খরচ হচ্ছে ৬০ হাজার কোটি রুপি। সব মিলিয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট পরিচালনা ব্যয় বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি রুপি।
যাত্রীদের ভাড়া ও পণ্য পরিবহনের মাধ্যমে খরচ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে রেলওয়ে। এর আগে গত জুলাই মাসেও ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল (নন-এসিতে এক পয়সা ও এসিতে দুই পয়সা)। তারও আগে ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি বড় ধরনের ভাড়া বৃদ্ধি কার্যকর করা হয়েছিল, যেখানে এসি কোচে ভাড়া বেড়েছিল কিলোমিটার প্রতি চার পয়সা পর্যন্ত।
রেলওয়ে কর্মকর্তাদের মতে, উন্নত সেবা এবং ক্রমবর্ধমান ব্যয় মেটাতে এই সামান্য ভাড়া বৃদ্ধি অপরিহার্য হয়ে পড়েছিল। কর্তৃপক্ষ আশা করছে, এই ভাড়া বৃদ্ধির ফলে রেলওয়ের বার্ষিক আয় প্রায় ৬০০ কোটি রুপি বাড়বে।

ভারতেও ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে। পকেটে টান পড়তে যাচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের। ২৬ ডিসেম্বর থেকে ট্রেনের ভাড়া বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। তবে স্বস্তির খবর হলো, লোকাল ট্রেনের ভাড়া অপরিবর্তিত থাকছে। মূলত দূরপাল্লার যাত্রীদের জন্যই এই বাড়তি ভাড়া কার্যকর হবে।
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
মেল বা এক্সপ্রেস ট্রেনের (নন-এসি) যাত্রীদের জন্য প্রতি কিলোমিটারে ভাড়া বাড়বে দুই পয়সা। এসি কোচ বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কোচের ক্ষেত্রেও কিলোমিটার প্রতি দুই পয়সা ভাড়া বাড়ানো হয়েছে।
তবে যদি কোনো যাত্রী নন-এসি কোচে ৫০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেন, নতুন নিয়ম অনুযায়ী তাঁকে আগের চেয়ে ১০ রুপি বেশি ভাড়া দিতে হবে।
কেন এই ভাড়া বৃদ্ধি
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত এক দশকে রেলপথ সম্প্রসারণের ফলে জনবল এবং অন্যান্য ব্যয় বহুগুণ বেড়েছে। রেলওয়ের বর্তমান জনবল ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার কোটি রুপিতে এবং পেনশনের পেছনে খরচ হচ্ছে ৬০ হাজার কোটি রুপি। সব মিলিয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট পরিচালনা ব্যয় বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি রুপি।
যাত্রীদের ভাড়া ও পণ্য পরিবহনের মাধ্যমে খরচ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে রেলওয়ে। এর আগে গত জুলাই মাসেও ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল (নন-এসিতে এক পয়সা ও এসিতে দুই পয়সা)। তারও আগে ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি বড় ধরনের ভাড়া বৃদ্ধি কার্যকর করা হয়েছিল, যেখানে এসি কোচে ভাড়া বেড়েছিল কিলোমিটার প্রতি চার পয়সা পর্যন্ত।
রেলওয়ে কর্মকর্তাদের মতে, উন্নত সেবা এবং ক্রমবর্ধমান ব্যয় মেটাতে এই সামান্য ভাড়া বৃদ্ধি অপরিহার্য হয়ে পড়েছিল। কর্তৃপক্ষ আশা করছে, এই ভাড়া বৃদ্ধির ফলে রেলওয়ের বার্ষিক আয় প্রায় ৬০০ কোটি রুপি বাড়বে।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় কোন কোন নিষেধাজ্ঞাগুলো প্রত্যাহারের দাবি জানানো উচিত, সে বিষয়ে রুশ কোম্পানিগুলোর প্রস্তাব জানতে চেয়েছে মস্কো। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত দুই রুশ ব্যবসায়ী বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে রুশ কোম্পানিগুলোর ওপর যে বিধিনিষেধ...
১৪ মার্চ ২০২৫
জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার জব্দ করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ট্রাম্প প্রশাসন।
১২ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক...
১৫ ঘণ্টা আগে