
ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়াকে খোলাখুলি সমর্থন দিয়েছেন চীনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডং জান। তিনি বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন চীনের ওপর চাপ অব্যাহত রাখলেও আমরা ইউক্রেন ইস্যুতে আপনাকে সমর্থন করেছি। পশ্চিমা হুমকি ও নিষেধাজ্ঞার মুখেও বেইজিং এই অবস্থান বদলাবে না।’ এমনটাই দাবি করা হয়েছে রাশিয়ার সংবাদ সংস্থা তাসের এক প্রতিবেদনে।
চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডং জান গতকাল বুধবার রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগুর সঙ্গে ভিডিও কলে আলাপকালে এই অবস্থান ব্যক্ত করেন। ডং জান বলেছেন, মস্কো ও বেইজিংয়ের মধ্যে কৌশলগত সহযোগিতা বিশ্বে শান্তি বজায় রাখার একটি গুরুত্বপূর্ণ পিলার। গত সেপ্টেম্বরে হঠাৎ করে জনসমক্ষে আসা বন্ধ করে দেন তৎকালীন প্রতিরক্ষমন্ত্রী লি শ্যাংফু। পরে তাঁর জায়গায় নিয়োগ দেওয়া হয় ডং জানকে।
ভিডিও বৈঠকে শোইগু ও জানের মধ্যে আলোচনায় উভয় নেতা জোর দিয়ে বলেছেন, দুই বড় শক্তি হিসেবে রাশিয়া ও চীনের উচিত তাদের মধ্যকার সহযোগিতাকে আরও গভীর করা এবং বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জগুলোকে ‘সিদ্ধান্তমূলক’ জায়গা থেকে মোকাবিলা করা।
চীনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডং জান বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় চীনের ওপর চাপ অব্যাহত রাখলেও আমরা ইউক্রেনের ইস্যুতে আপনাদের সমর্থন করেছি। এবং আরও নিষেধাজ্ঞা বা পশ্চিমা হুমকির মুখেও বেইজিং এ বিষয়ে তাঁর প্রতিষ্ঠিত নীতি পরিবর্তন বা পরিত্যাগ করবে না।’
বৈঠকে ডং আরও বলেন, ‘একই সময়ে বেইজিং তাইওয়ান ইস্যুতে ও আমাদের অন্যান্য মূল স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে রাশিয়ার পক্ষ থেকে শক্তিশালী সমর্থন অনুভব করে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও মূল দুই শক্তি হিসেবে আমাদের উচিত বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় সিদ্ধান্তমূলকভাবে সাড়া দেওয়া।’
চীনের নবনিযুক্ত প্রতিরক্ষাপ্রধান বলেছেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সব সময়ই রাশিয়া ও চীনকে টার্গেট করছে এবং বিশ্বজুড়ে আধিপত্য ধরে রাখতে চাইছে, কিন্তু ইতিহাস ও বাস্তবতা প্রমাণ করে যে, আধিপত্য সব সময়ই ব্যর্থতার অতলে ডুবে গেছে।’

ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়াকে খোলাখুলি সমর্থন দিয়েছেন চীনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডং জান। তিনি বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন চীনের ওপর চাপ অব্যাহত রাখলেও আমরা ইউক্রেন ইস্যুতে আপনাকে সমর্থন করেছি। পশ্চিমা হুমকি ও নিষেধাজ্ঞার মুখেও বেইজিং এই অবস্থান বদলাবে না।’ এমনটাই দাবি করা হয়েছে রাশিয়ার সংবাদ সংস্থা তাসের এক প্রতিবেদনে।
চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডং জান গতকাল বুধবার রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগুর সঙ্গে ভিডিও কলে আলাপকালে এই অবস্থান ব্যক্ত করেন। ডং জান বলেছেন, মস্কো ও বেইজিংয়ের মধ্যে কৌশলগত সহযোগিতা বিশ্বে শান্তি বজায় রাখার একটি গুরুত্বপূর্ণ পিলার। গত সেপ্টেম্বরে হঠাৎ করে জনসমক্ষে আসা বন্ধ করে দেন তৎকালীন প্রতিরক্ষমন্ত্রী লি শ্যাংফু। পরে তাঁর জায়গায় নিয়োগ দেওয়া হয় ডং জানকে।
ভিডিও বৈঠকে শোইগু ও জানের মধ্যে আলোচনায় উভয় নেতা জোর দিয়ে বলেছেন, দুই বড় শক্তি হিসেবে রাশিয়া ও চীনের উচিত তাদের মধ্যকার সহযোগিতাকে আরও গভীর করা এবং বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জগুলোকে ‘সিদ্ধান্তমূলক’ জায়গা থেকে মোকাবিলা করা।
চীনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডং জান বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় চীনের ওপর চাপ অব্যাহত রাখলেও আমরা ইউক্রেনের ইস্যুতে আপনাদের সমর্থন করেছি। এবং আরও নিষেধাজ্ঞা বা পশ্চিমা হুমকির মুখেও বেইজিং এ বিষয়ে তাঁর প্রতিষ্ঠিত নীতি পরিবর্তন বা পরিত্যাগ করবে না।’
বৈঠকে ডং আরও বলেন, ‘একই সময়ে বেইজিং তাইওয়ান ইস্যুতে ও আমাদের অন্যান্য মূল স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে রাশিয়ার পক্ষ থেকে শক্তিশালী সমর্থন অনুভব করে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও মূল দুই শক্তি হিসেবে আমাদের উচিত বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় সিদ্ধান্তমূলকভাবে সাড়া দেওয়া।’
চীনের নবনিযুক্ত প্রতিরক্ষাপ্রধান বলেছেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সব সময়ই রাশিয়া ও চীনকে টার্গেট করছে এবং বিশ্বজুড়ে আধিপত্য ধরে রাখতে চাইছে, কিন্তু ইতিহাস ও বাস্তবতা প্রমাণ করে যে, আধিপত্য সব সময়ই ব্যর্থতার অতলে ডুবে গেছে।’

তাইওয়ানকে ঘিরে চীনের বিশাল সামরিক মহড়া ‘জাস্টিস মিশন ২০২৫’ শেষ হওয়ার মাত্র এক দিন পরই সি চিন পিংয়ের এই কড়া বার্তা এল। উল্লেখ্য, চীন তাইওয়ানকে নিজের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে দাবি করে এবং প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করে তা দখলের হুমকি দিয়ে আসছে।
৭ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাম হাতে কালশিটে বা কালচে দাগ দেখা দেওয়ায় তাঁর শারীরিক অবস্থা নিয়ে নতুন করে জল্পনা শুরু হয়েছে। শপথ নেওয়ার এক বছরের মাথায় ও ৮০ বছরে পা দেওয়ার ঠিক আগমুহূর্তে প্রেসিডেন্টের এই শারীরিক পরিবর্তনগুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রতিবছর নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার খোসা, এনদেবেলে, সোথো ও ভেন্ডা সম্প্রদায়ের কিশোর ও তরুণেরা ঐতিহ্যবাহী এই উৎসবে অংশ নেয়। দক্ষিণ আফ্রিকার শিশু আইন (২০০৫) অনুযায়ী, সাধারণত ১৬ বছরের বেশি বয়সীদের খতনা করানো হয়। এর নিচে খতনা করানো দেশটিতে আইনত নিষিদ্ধ।
৮ ঘণ্টা আগে
এই হামলার ঘটনা প্রথম প্রকাশ পায় গত সেপ্টেম্বরে, যখন রাজপরিবার নিয়ে লেখা একটি বই দ্য টাইমস পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে ছাপা হয়। তবে এর আগে বাকিংহাম প্যালেস থেকে বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়নি।
৯ ঘণ্টা আগে