
কৃষ্ণ সাগরে রাশিয়ার দুইটি তেলবাহী জাহাজ ডুবে গেছে। রুশ কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, জাহাজ দুটিতে ২৯ জন ক্রু মেম্বার ছিলেন। যাদের মধ্যে একজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
রুশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তীব্র ঝড়ের মধ্যে ‘ভলগোনেফ্ট-২১২’ ও ‘ভলগোনেফ্ট-২৩৯’ নামে দুটি জাহাজের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। একটি জাহাজ মাঝ থেকে ভেঙে ডুবে যায়। আরেকটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ভেসে বেড়াচ্ছিল। কের্চ প্রণালিতে এই দুর্ঘটনা ঘটে, যা রাশিয়া এবং ক্রিমিয়ার মধ্যে বিভাজন তৈরি করেছে।
ঘটনার ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে তেলের ছড়িয়ে পড়ছে। এই জাহাজগুলো প্রায় ৪ হাজার ২০০ টন তেল বহন করতে সক্ষম। তবে তেল ছড়িয়ে পড়ার মাত্রা এবং পরিবেশগত ক্ষতির পরিমাণ এখনো জানা যায়নি। পরিবেশবাদীরা আশঙ্কা করছেন, এই দুটি জাহাজের তেল ছড়িয়ে পড়লে মারাত্মক পরিবেশ বিপর্যয় হতে পারে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী ভিতালি সাভেলিয়েভকে প্রধান করে একটি বিশেষ দল গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। রুশ পরিবহন সংস্থা রসমোরেচফ্লট জানিয়েছে, উদ্ধারকাজে টাগবোট, হেলিকপ্টার এবং ৫০ জনের বেশি কর্মী অংশ নিচ্ছেন। পাশাপাশি, দুর্ঘটনার জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি তদন্ত শুরু হয়েছে।
এর আগেও ২০০৭ সালে কের্চ প্রণালিতে ‘ভলগোনেফ্ট-১৩৯’ নামে একটি রুশ তেলবাহী জাহাজ ভেঙে যাওয়ার ফলে, এক হাজার টনের বেশি তেল ছড়িয়ে পড়েছিল।
ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের পরে থেকে রাশিয়ার তেল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে পশ্চিমা বিশ্ব। তবে রাশিয়া প্রায়শই নষ্ট ও দুর্বলভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা ‘ঘোস্ট ট্যাংকার’ ব্যবহার করে তেল পরিবহন করে বলে অভিযোগ রয়েছে। যা এই ধরনের ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে তুলেছে। তবে রুশ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তেল ছড়িয়ে পড়ার ফলে পরিবেশগত বিপর্যয় রোধে তৎপরতা চলছে।

কৃষ্ণ সাগরে রাশিয়ার দুইটি তেলবাহী জাহাজ ডুবে গেছে। রুশ কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, জাহাজ দুটিতে ২৯ জন ক্রু মেম্বার ছিলেন। যাদের মধ্যে একজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
রুশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তীব্র ঝড়ের মধ্যে ‘ভলগোনেফ্ট-২১২’ ও ‘ভলগোনেফ্ট-২৩৯’ নামে দুটি জাহাজের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। একটি জাহাজ মাঝ থেকে ভেঙে ডুবে যায়। আরেকটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ভেসে বেড়াচ্ছিল। কের্চ প্রণালিতে এই দুর্ঘটনা ঘটে, যা রাশিয়া এবং ক্রিমিয়ার মধ্যে বিভাজন তৈরি করেছে।
ঘটনার ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে তেলের ছড়িয়ে পড়ছে। এই জাহাজগুলো প্রায় ৪ হাজার ২০০ টন তেল বহন করতে সক্ষম। তবে তেল ছড়িয়ে পড়ার মাত্রা এবং পরিবেশগত ক্ষতির পরিমাণ এখনো জানা যায়নি। পরিবেশবাদীরা আশঙ্কা করছেন, এই দুটি জাহাজের তেল ছড়িয়ে পড়লে মারাত্মক পরিবেশ বিপর্যয় হতে পারে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী ভিতালি সাভেলিয়েভকে প্রধান করে একটি বিশেষ দল গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। রুশ পরিবহন সংস্থা রসমোরেচফ্লট জানিয়েছে, উদ্ধারকাজে টাগবোট, হেলিকপ্টার এবং ৫০ জনের বেশি কর্মী অংশ নিচ্ছেন। পাশাপাশি, দুর্ঘটনার জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি তদন্ত শুরু হয়েছে।
এর আগেও ২০০৭ সালে কের্চ প্রণালিতে ‘ভলগোনেফ্ট-১৩৯’ নামে একটি রুশ তেলবাহী জাহাজ ভেঙে যাওয়ার ফলে, এক হাজার টনের বেশি তেল ছড়িয়ে পড়েছিল।
ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের পরে থেকে রাশিয়ার তেল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে পশ্চিমা বিশ্ব। তবে রাশিয়া প্রায়শই নষ্ট ও দুর্বলভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা ‘ঘোস্ট ট্যাংকার’ ব্যবহার করে তেল পরিবহন করে বলে অভিযোগ রয়েছে। যা এই ধরনের ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে তুলেছে। তবে রুশ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তেল ছড়িয়ে পড়ার ফলে পরিবেশগত বিপর্যয় রোধে তৎপরতা চলছে।

তবে এই অঞ্চলকে ‘মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল’ বা ‘অসামরিকীকৃত অঞ্চল’ বলা হলেও, এই অঞ্চলটি কে শাসন করবে—তা তারা জানে না। জেলেনস্কি বলেন, ইউক্রেন মনে করে এই পরিকল্পনাটি ন্যায্য নয়, কারণ ইউক্রেন সরে যাওয়ার পর রাশিয়ার সৈন্যরা সেখানে ঢুকে পড়বে না—এমন কোনো গ্যারান্টি নেই।
১ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ কোরিয়ার ঐতিহ্যবাহী কলেজ ভর্তি পরীক্ষা ‘সুনুং’-এর ইংরেজি অংশ নিয়ে এবার ব্যাপক সমালোচনার জেরে পরীক্ষার প্রধান কর্মকর্তা ওহ সুং-গিওল পদত্যাগ করেছেন। প্রতিবছর কঠিন প্রশ্নের জন্য পরিচিত এই পরীক্ষার ইংরেজি অংশ এবার এমন মাত্রায় জটিল হয়ে ওঠে যে অনেক শিক্ষার্থী একে ‘প্রাচীন লিপি উদ্ধার করার মতো’
২ ঘণ্টা আগে
জাতিসংঘের এইডসবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইডস বলছে, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ফিজি ও ফিলিপাইনের পাশাপাশি পাপুয়া নিউগিনিতেও এইচআইভি সংক্রমণ দ্রুত বাড়ছে।
৩ ঘণ্টা আগে
বেলারুশের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বেলটা জানিয়েছে, গত ২৫ নভেম্বর লুকাশেঙ্কো সেই রাষ্ট্রদূতকে বলেছিলেন, মাদুরো বেলারুশে সব সময় স্বাগত এবং এখন তাঁর সফরের উপযুক্ত সময়।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র চায় ইউক্রেন তাদের সামরিক বাহিনী দনবাস থেকে প্রত্যাহার করে নিক। এরপর কিয়েভ বর্তমানে যে অংশ নিয়ন্ত্রণ করছে, সেখানে ওয়াশিংটন একটি ‘মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল’ তৈরি করবে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার কিয়েভে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি এসব কথা বলেন।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্র কিয়েভকে দনবাসের নিয়ন্ত্রণাধীন অংশ রাশিয়াকে দিয়ে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিল। কিন্তু জেলেনস্কি জানান, ওয়াশিংটন এখন একটি আপসের প্রস্তাব দিয়েছে, যেখানে ইউক্রেনীয় সৈন্যরা সরে যাবে, কিন্তু রাশিয়ার সৈন্যরা ওই অঞ্চলে প্রবেশ করবে না।
তবে এই অঞ্চলকে ‘মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল’ বা ‘অসামরিকীকৃত অঞ্চল’ বলা হলেও, এই অঞ্চলটি কে শাসন করবে—তা তারা জানে না। জেলেনস্কি বলেন, ইউক্রেন মনে করে এই পরিকল্পনাটি ন্যায্য নয়, কারণ ইউক্রেন সরে যাওয়ার পর রাশিয়ার সৈন্যরা সেখানে ঢুকে পড়বে না—এমন কোনো গ্যারান্টি নেই। জেলেনস্কি মনে করেন, এই পরিকল্পনার মাধ্যমে দনবাসকে ভাগাভাগি করে নিতে চায় রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র।
তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘যদি একপক্ষের সৈন্যদের (ইউক্রেনীয়) পিছু হটতে হয় এবং অন্য পক্ষের সৈন্যরা (রুশ) যেখানে আছে সেখানেই থাকে, তবে অন্য পক্ষের সৈন্যদের কে ঠেকিয়ে রাখবে? অথবা তারা বেসামরিক নাগরিকের বেশে এসে এই মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল দখল করবে না সেই নিশ্চয়তা কে দেবে?’
জেলেনস্কির মতে, মার্কিন পরিকল্পনা অনুযায়ী, রাশিয়া যেখানে এগিয়ে যাচ্ছে সেই দনবাস থেকে ইউক্রেন সরে আসবে। অন্যদিকে খেরসন এবং জাপোরিঝিয়া অঞ্চলে চলমান যুদ্ধরেখা ‘স্থির’ করা হবে। এর বিনিময়ে রাশিয়া অন্যান্য অঞ্চলে তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা কিছু ছোট এলাকা ছেড়ে দেবে।
জেলেনস্কি জোর দিয়ে বলেন, ইউক্রেন যদি এমন কোনো চুক্তিতে সম্মত হয়, তবে তা অনুমোদন করার জন্য নির্বাচন বা গণভোটের প্রয়োজন হবে। কারণ ‘কেবল ইউক্রেনীয় জনগণই’ আঞ্চলিক ছাড়ের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
এদিকে, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছ থেকে আসা শান্তি চুক্তিতে দ্রুত সই করার জন্য ইউক্রেন প্রবল চাপের মুখে রয়েছে। সম্প্রতি ট্রাম্প অভিযোগ করেছেন, জেলেনস্কি খসড়া শান্তি পরিকল্পনা ‘পড়েও দেখেননি’। তিনি মনে করেন, ইউক্রেনে নির্বাচন হওয়া উচিত। ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি কারোলিন লেভিট বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট এই যুদ্ধের উভয় পক্ষের ওপরই অত্যন্ত বিরক্ত। তিনি শুধু বৈঠকের জন্য বৈঠক করতেই ক্লান্ত।’
জার্মানিতে ন্যাটো মহাসচিব মার্ক রুটে বৃহস্পতিবার সতর্ক করে বলেন, যদি পুতিনকে ইউক্রেনে তাঁর উদ্দেশ্য সফল করতে দেওয়া হয়, তবে ইউরোপে যুদ্ধের সম্ভাবনা আরও বাস্তব হয়ে উঠবে। তিনি সতর্ক করে বলেন, এই মহাদেশ রাশিয়ার হুমকি নিয়ে ‘নীরবে আত্মতুষ্ট’ ছিল। কিন্তু এখন আর সেই সময় নেই। ইউরোপের সব দেশকে প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়াতে হবে।
ফ্রান্স, ব্রিটেন ও জার্মানির নেতারা একমত যে আঞ্চলিক প্রশ্ন নিয়ে কেবল ইউক্রেনই সিদ্ধান্ত নিতে পারে। জার্মানির চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্ৎস বলেন, ‘চার বছর ধরে ভোগান্তি ও মৃত্যুর পর ইউক্রেনের জনগণকে এমন শান্তি মেনে নিতে বাধ্য করা ভুল হবে।’
ইউক্রেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) অন্তর্ভুক্তির সম্ভাবনা নিয়ে পশ্চিম ইউক্রেনের লভিভে ইইউর শীর্ষ কর্মকর্তারা বৈঠক করেছেন। যদিও হাঙ্গেরির রাশিয়া-ঘনিষ্ঠ নেতা ভিক্টর অরবান আনুষ্ঠানিক আলোচনা আটকে রেখেছেন। তবে ইইউ এনলার্জমেন্ট কমিশনার মার্টা কস বলেন, ‘ইউক্রেন ইইউর সদস্য হবে এবং কেউ এটি আটকাতে পারবে না।’

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র চায় ইউক্রেন তাদের সামরিক বাহিনী দনবাস থেকে প্রত্যাহার করে নিক। এরপর কিয়েভ বর্তমানে যে অংশ নিয়ন্ত্রণ করছে, সেখানে ওয়াশিংটন একটি ‘মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল’ তৈরি করবে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার কিয়েভে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি এসব কথা বলেন।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্র কিয়েভকে দনবাসের নিয়ন্ত্রণাধীন অংশ রাশিয়াকে দিয়ে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিল। কিন্তু জেলেনস্কি জানান, ওয়াশিংটন এখন একটি আপসের প্রস্তাব দিয়েছে, যেখানে ইউক্রেনীয় সৈন্যরা সরে যাবে, কিন্তু রাশিয়ার সৈন্যরা ওই অঞ্চলে প্রবেশ করবে না।
তবে এই অঞ্চলকে ‘মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল’ বা ‘অসামরিকীকৃত অঞ্চল’ বলা হলেও, এই অঞ্চলটি কে শাসন করবে—তা তারা জানে না। জেলেনস্কি বলেন, ইউক্রেন মনে করে এই পরিকল্পনাটি ন্যায্য নয়, কারণ ইউক্রেন সরে যাওয়ার পর রাশিয়ার সৈন্যরা সেখানে ঢুকে পড়বে না—এমন কোনো গ্যারান্টি নেই। জেলেনস্কি মনে করেন, এই পরিকল্পনার মাধ্যমে দনবাসকে ভাগাভাগি করে নিতে চায় রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র।
তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘যদি একপক্ষের সৈন্যদের (ইউক্রেনীয়) পিছু হটতে হয় এবং অন্য পক্ষের সৈন্যরা (রুশ) যেখানে আছে সেখানেই থাকে, তবে অন্য পক্ষের সৈন্যদের কে ঠেকিয়ে রাখবে? অথবা তারা বেসামরিক নাগরিকের বেশে এসে এই মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল দখল করবে না সেই নিশ্চয়তা কে দেবে?’
জেলেনস্কির মতে, মার্কিন পরিকল্পনা অনুযায়ী, রাশিয়া যেখানে এগিয়ে যাচ্ছে সেই দনবাস থেকে ইউক্রেন সরে আসবে। অন্যদিকে খেরসন এবং জাপোরিঝিয়া অঞ্চলে চলমান যুদ্ধরেখা ‘স্থির’ করা হবে। এর বিনিময়ে রাশিয়া অন্যান্য অঞ্চলে তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা কিছু ছোট এলাকা ছেড়ে দেবে।
জেলেনস্কি জোর দিয়ে বলেন, ইউক্রেন যদি এমন কোনো চুক্তিতে সম্মত হয়, তবে তা অনুমোদন করার জন্য নির্বাচন বা গণভোটের প্রয়োজন হবে। কারণ ‘কেবল ইউক্রেনীয় জনগণই’ আঞ্চলিক ছাড়ের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
এদিকে, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছ থেকে আসা শান্তি চুক্তিতে দ্রুত সই করার জন্য ইউক্রেন প্রবল চাপের মুখে রয়েছে। সম্প্রতি ট্রাম্প অভিযোগ করেছেন, জেলেনস্কি খসড়া শান্তি পরিকল্পনা ‘পড়েও দেখেননি’। তিনি মনে করেন, ইউক্রেনে নির্বাচন হওয়া উচিত। ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি কারোলিন লেভিট বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট এই যুদ্ধের উভয় পক্ষের ওপরই অত্যন্ত বিরক্ত। তিনি শুধু বৈঠকের জন্য বৈঠক করতেই ক্লান্ত।’
জার্মানিতে ন্যাটো মহাসচিব মার্ক রুটে বৃহস্পতিবার সতর্ক করে বলেন, যদি পুতিনকে ইউক্রেনে তাঁর উদ্দেশ্য সফল করতে দেওয়া হয়, তবে ইউরোপে যুদ্ধের সম্ভাবনা আরও বাস্তব হয়ে উঠবে। তিনি সতর্ক করে বলেন, এই মহাদেশ রাশিয়ার হুমকি নিয়ে ‘নীরবে আত্মতুষ্ট’ ছিল। কিন্তু এখন আর সেই সময় নেই। ইউরোপের সব দেশকে প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়াতে হবে।
ফ্রান্স, ব্রিটেন ও জার্মানির নেতারা একমত যে আঞ্চলিক প্রশ্ন নিয়ে কেবল ইউক্রেনই সিদ্ধান্ত নিতে পারে। জার্মানির চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্ৎস বলেন, ‘চার বছর ধরে ভোগান্তি ও মৃত্যুর পর ইউক্রেনের জনগণকে এমন শান্তি মেনে নিতে বাধ্য করা ভুল হবে।’
ইউক্রেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) অন্তর্ভুক্তির সম্ভাবনা নিয়ে পশ্চিম ইউক্রেনের লভিভে ইইউর শীর্ষ কর্মকর্তারা বৈঠক করেছেন। যদিও হাঙ্গেরির রাশিয়া-ঘনিষ্ঠ নেতা ভিক্টর অরবান আনুষ্ঠানিক আলোচনা আটকে রেখেছেন। তবে ইইউ এনলার্জমেন্ট কমিশনার মার্টা কস বলেন, ‘ইউক্রেন ইইউর সদস্য হবে এবং কেউ এটি আটকাতে পারবে না।’

কৃষ্ণ সাগরে রাশিয়ার দুইটি তেলবাহী জাহাজ ডুবে গেছে। রুশ কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, জাহাজ দুটিতে ২৯ জন ক্রু মেম্বার ছিলেন। যাদের মধ্যে একজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
দক্ষিণ কোরিয়ার ঐতিহ্যবাহী কলেজ ভর্তি পরীক্ষা ‘সুনুং’-এর ইংরেজি অংশ নিয়ে এবার ব্যাপক সমালোচনার জেরে পরীক্ষার প্রধান কর্মকর্তা ওহ সুং-গিওল পদত্যাগ করেছেন। প্রতিবছর কঠিন প্রশ্নের জন্য পরিচিত এই পরীক্ষার ইংরেজি অংশ এবার এমন মাত্রায় জটিল হয়ে ওঠে যে অনেক শিক্ষার্থী একে ‘প্রাচীন লিপি উদ্ধার করার মতো’
২ ঘণ্টা আগে
জাতিসংঘের এইডসবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইডস বলছে, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ফিজি ও ফিলিপাইনের পাশাপাশি পাপুয়া নিউগিনিতেও এইচআইভি সংক্রমণ দ্রুত বাড়ছে।
৩ ঘণ্টা আগে
বেলারুশের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বেলটা জানিয়েছে, গত ২৫ নভেম্বর লুকাশেঙ্কো সেই রাষ্ট্রদূতকে বলেছিলেন, মাদুরো বেলারুশে সব সময় স্বাগত এবং এখন তাঁর সফরের উপযুক্ত সময়।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দক্ষিণ কোরিয়ার ঐতিহ্যবাহী কলেজ ভর্তি পরীক্ষা ‘সুনুং’-এর ইংরেজি অংশ নিয়ে এবার ব্যাপক সমালোচনার জেরে পরীক্ষার প্রধান কর্মকর্তা ওহ সুং-গিওল পদত্যাগ করেছেন। প্রতিবছর কঠিন প্রশ্নের জন্য পরিচিত এই পরীক্ষার ইংরেজি অংশ এবার এমন মাত্রায় জটিল হয়ে ওঠে যে অনেক শিক্ষার্থী একে ‘প্রাচীন লিপি উদ্ধার করার মতো’ বা সরাসরি ‘পাগলাটে’ আখ্যা দিয়েছে। সমালোচনার ঝড় ওঠার পর ওহ সুং-গিওল জানান, প্রশ্ন প্রণয়নের প্রক্রিয়া বহুবার সম্পাদনার মধ্য দিয়ে গেলেও উপযুক্ত মান বজায় রাখতে ব্যর্থ হয়েছে।
শুক্রবার বিবিসি জানিয়েছে, এবারের ইংরেজি অংশে দর্শন, গেমিং তত্ত্ব ও বিমূর্ত ধারণার ওপর ভিত্তি করে জটিল অনুচ্ছেদ থেকে বাক্য বসানোর মতো প্রশ্ন করা হয়। এর মধ্যে একটি প্রশ্নে ইমানুয়েল কান্টের আইনদর্শন নিয়ে দীর্ঘ পাঠ্য বিশ্লেষণ করতে হয়, আরেকটিতে ভিডিও গেমের বাস্তবতার ধারণা ব্যাখ্যা করে অনুচ্ছেদের সঠিক স্থানে বাক্যটি বসাতে বলা হয়। মাত্র তিন নম্বরের সেই প্রশ্নটি অনেক শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের কাছে অতি-দুর্বোধ্য বলে মনে হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রশ্নের ভাষা এতটাই জটিল ছিল যে একে কার্যকর শিক্ষার উপযোগী বলা কঠিন।
ইংরেজি পরীক্ষায় ৪৫টি প্রশ্ন সমাধানের জন্য শিক্ষার্থীদের ৭০ মিনিট সময় দেওয়া হয়। গত বছর এই পরীক্ষায় যেখানে ৬ শতাংশ শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ গ্রেড পেয়েছিল, সেখানে এবার তা কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৩ শতাংশের কিছু বেশি। হানইয়ং হাই স্কুলের শিক্ষার্থী ইম না-হিয়ে জানান, বহু প্রশ্ন বুঝতে দীর্ঘ সময় লেগেছে। এমনকি সম্ভাব্য উত্তরগুলো পরস্পরের সঙ্গে এত মিল ছিল যে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা দ্বিধায় ছিলেন।
প্রতি বছর নভেম্বরে অনুষ্ঠিত সুনুং দক্ষিণ কোরিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় অনুষ্ঠান। প্রায় আট ঘণ্টার এই পরীক্ষা শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ বিশ্ববিদ্যালয়, চাকরি, এমনকি সামাজিক অবস্থান পর্যন্ত নির্ধারণ করে। পরীক্ষার দিনে দেশজুড়ে নির্মাণকাজ স্থগিত থাকে, বিমান ওঠানামা সীমিত হয় এবং সামরিক প্রশিক্ষণও বন্ধ থাকে যেন পরীক্ষার পরিবেশ নিখুঁত হয়।
১৯৯৩ সালে এই পরীক্ষা শুরুর পর থেকে ১২ জন সুনুং প্রধান কর্মকর্তার মধ্যে মাত্র চারজন পূর্ণ মেয়াদ শেষ করতে পেরেছেন। তবে ওহ সুং-গিওলই প্রথম যিনি প্রশ্ন কঠিন করার জন্য সরে দাঁড়ালেন।

দক্ষিণ কোরিয়ার ঐতিহ্যবাহী কলেজ ভর্তি পরীক্ষা ‘সুনুং’-এর ইংরেজি অংশ নিয়ে এবার ব্যাপক সমালোচনার জেরে পরীক্ষার প্রধান কর্মকর্তা ওহ সুং-গিওল পদত্যাগ করেছেন। প্রতিবছর কঠিন প্রশ্নের জন্য পরিচিত এই পরীক্ষার ইংরেজি অংশ এবার এমন মাত্রায় জটিল হয়ে ওঠে যে অনেক শিক্ষার্থী একে ‘প্রাচীন লিপি উদ্ধার করার মতো’ বা সরাসরি ‘পাগলাটে’ আখ্যা দিয়েছে। সমালোচনার ঝড় ওঠার পর ওহ সুং-গিওল জানান, প্রশ্ন প্রণয়নের প্রক্রিয়া বহুবার সম্পাদনার মধ্য দিয়ে গেলেও উপযুক্ত মান বজায় রাখতে ব্যর্থ হয়েছে।
শুক্রবার বিবিসি জানিয়েছে, এবারের ইংরেজি অংশে দর্শন, গেমিং তত্ত্ব ও বিমূর্ত ধারণার ওপর ভিত্তি করে জটিল অনুচ্ছেদ থেকে বাক্য বসানোর মতো প্রশ্ন করা হয়। এর মধ্যে একটি প্রশ্নে ইমানুয়েল কান্টের আইনদর্শন নিয়ে দীর্ঘ পাঠ্য বিশ্লেষণ করতে হয়, আরেকটিতে ভিডিও গেমের বাস্তবতার ধারণা ব্যাখ্যা করে অনুচ্ছেদের সঠিক স্থানে বাক্যটি বসাতে বলা হয়। মাত্র তিন নম্বরের সেই প্রশ্নটি অনেক শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের কাছে অতি-দুর্বোধ্য বলে মনে হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রশ্নের ভাষা এতটাই জটিল ছিল যে একে কার্যকর শিক্ষার উপযোগী বলা কঠিন।
ইংরেজি পরীক্ষায় ৪৫টি প্রশ্ন সমাধানের জন্য শিক্ষার্থীদের ৭০ মিনিট সময় দেওয়া হয়। গত বছর এই পরীক্ষায় যেখানে ৬ শতাংশ শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ গ্রেড পেয়েছিল, সেখানে এবার তা কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৩ শতাংশের কিছু বেশি। হানইয়ং হাই স্কুলের শিক্ষার্থী ইম না-হিয়ে জানান, বহু প্রশ্ন বুঝতে দীর্ঘ সময় লেগেছে। এমনকি সম্ভাব্য উত্তরগুলো পরস্পরের সঙ্গে এত মিল ছিল যে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা দ্বিধায় ছিলেন।
প্রতি বছর নভেম্বরে অনুষ্ঠিত সুনুং দক্ষিণ কোরিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় অনুষ্ঠান। প্রায় আট ঘণ্টার এই পরীক্ষা শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ বিশ্ববিদ্যালয়, চাকরি, এমনকি সামাজিক অবস্থান পর্যন্ত নির্ধারণ করে। পরীক্ষার দিনে দেশজুড়ে নির্মাণকাজ স্থগিত থাকে, বিমান ওঠানামা সীমিত হয় এবং সামরিক প্রশিক্ষণও বন্ধ থাকে যেন পরীক্ষার পরিবেশ নিখুঁত হয়।
১৯৯৩ সালে এই পরীক্ষা শুরুর পর থেকে ১২ জন সুনুং প্রধান কর্মকর্তার মধ্যে মাত্র চারজন পূর্ণ মেয়াদ শেষ করতে পেরেছেন। তবে ওহ সুং-গিওলই প্রথম যিনি প্রশ্ন কঠিন করার জন্য সরে দাঁড়ালেন।

কৃষ্ণ সাগরে রাশিয়ার দুইটি তেলবাহী জাহাজ ডুবে গেছে। রুশ কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, জাহাজ দুটিতে ২৯ জন ক্রু মেম্বার ছিলেন। যাদের মধ্যে একজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
তবে এই অঞ্চলকে ‘মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল’ বা ‘অসামরিকীকৃত অঞ্চল’ বলা হলেও, এই অঞ্চলটি কে শাসন করবে—তা তারা জানে না। জেলেনস্কি বলেন, ইউক্রেন মনে করে এই পরিকল্পনাটি ন্যায্য নয়, কারণ ইউক্রেন সরে যাওয়ার পর রাশিয়ার সৈন্যরা সেখানে ঢুকে পড়বে না—এমন কোনো গ্যারান্টি নেই।
১ ঘণ্টা আগে
জাতিসংঘের এইডসবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইডস বলছে, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ফিজি ও ফিলিপাইনের পাশাপাশি পাপুয়া নিউগিনিতেও এইচআইভি সংক্রমণ দ্রুত বাড়ছে।
৩ ঘণ্টা আগে
বেলারুশের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বেলটা জানিয়েছে, গত ২৫ নভেম্বর লুকাশেঙ্কো সেই রাষ্ট্রদূতকে বলেছিলেন, মাদুরো বেলারুশে সব সময় স্বাগত এবং এখন তাঁর সফরের উপযুক্ত সময়।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দীর্ঘ কয়েক বছর অসুস্থতার সঙ্গে লড়াই করার পর ১৯৯৯ সালে ন্যান্সি কারিপার শরীরে এইচআইভি ধরা পড়ে। তখন তিনি সবেমাত্র তাঁর প্রথম সন্তানের জন্ম দিয়েছেন।
এ মাসে পাপুয়া নিউগিনির রাজধানী পোর্ট মোরেসবিতে এক এইডস সচেতনতা অনুষ্ঠানে ৫০-এর কোঠার কারিপা বলেন, ‘সেটি ছিল আমার জীবনের এক সন্ধিক্ষণ। মনের ভেতর লোকলজ্জা আর অস্বীকার করার ভয় থাকলেও চিকিৎসার পথ বেছে নিয়েছিলাম আমি।’
কারিপা ও তাঁর সন্তান দুজনেই সঠিক চিকিৎসা পান। সন্তানটি এখন পুরোপুরি সুস্থ।
দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর পাপুয়া নিউগিনির ইস্ট সেপিক অঞ্চলের বাসিন্দা কারিপা নিজের অভিজ্ঞতা এভাবেই সবার সামনে তুলে ধরেন, যা দেশটিতে খুব একটা দেখা যায় না। প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশটিতে এই রোগ নিয়ে সামাজিক কুসংস্কার ও লোকলজ্জা অত্যন্ত প্রকট। তবে এখন এ বিষয়ে মুখ খোলা আগের চেয়ে অনেক বেশি জরুরি হয়ে পড়েছে। চলতি বছর পাপুয়া নিউগিনি এইচআইভিকে ‘জাতীয় সংকট’ হিসেবে ঘোষণা করেছে।
জাতিসংঘের এইডসবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইডস বলছে, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ফিজি ও ফিলিপাইনের পাশাপাশি পাপুয়া নিউগিনিতেও এইচআইভি সংক্রমণ দ্রুত বাড়ছে।
দেশটিতে ২০১০ সালের পর নতুন সংক্রমণের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে এবং ধারণা করা হয়, যাদের শরীরে ভাইরাস রয়েছে তাদের মাত্র ৫৯ শতাংশ জানেন, তারা এইচআইভি পজিটিভ। বিশেষ করে নারী ও শিশুদের মধ্যে সংক্রমণের বৃদ্ধিকে উদ্বেগজনক বলে জানিয়েছে ইউএনএইডস।
পাপুয়া নিউগিনিতে ইউএনএইডসের কান্ট্রি ডিরেক্টর মানোয়েলা মানোভা বলেন, মা থেকে সন্তানের মধ্যে (এইচআইভি) সংক্রমণের হার পাপুয়া নিউগিনিতে অত্যন্ত বেশি।
এইচআইভি প্রতিরোধ ও সহায়তা খাতে অর্থায়নে পরিবর্তন আসায় দেশটি আরও কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছে।
চলতি বছর ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে মার্কিন বৈদেশিক সহায়তা স্থগিত করার সিদ্ধান্তে শত শত ক্লিনিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া বিশ্বজুড়ে ইউএনএইডসের তহবিলে বড় ধরনের ঘাটতি স্বাস্থ্যসেবাদাতাদের দুশ্চিন্তায় ফেলেছে। ফলে পাপুয়া নিউগিনি সরকারকে এই খাতে আরও বেশি ভূমিকা রাখার দাবি জোরালো হচ্ছে।
মানোভা জানান, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এইচআইভি নিয়ে সচেতনতা কমে গেছে এবং বর্তমানে এমন এক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে যে, ‘মানুষ মনে করছে এই মহামারির আর কোনো অস্তিত্ব নেই।’
তাঁর মতে, জনসাধারণ এবং রাজনৈতিক মহলে—উভয় ক্ষেত্রেই এখন এমন ধারণা তৈরি হয়েছে।
প্রায় এক কোটি মানুষের দেশ পাপুয়া নিউগিনিতে অপর্যাপ্ত পরীক্ষা ও সচেতনতার অভাবে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।
ইউএনএইডসের তথ্যমতে, ২০২৪ সালে দেশটিতে আনুমানিক ১১ হাজার নতুন সংক্রমণ ধরা পড়ে, যার অর্ধেকই শিশু এবং ২৫ বছরের কম বয়সী তরুণ।
২০২৪ সালে পাপুয়া নিউগিনিতে প্রায় ২ হাজার ৭০০ শিশু এইচআইভি আক্রান্ত হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মায়েরা নিজেরা আক্রান্ত কি না—তা জানতেন না। ফলে তাঁরা প্রয়োজনীয় ‘অ্যান্টিরেট্রোভাইরাল থেরাপি (এআরটি)’ গ্রহণ করতে পারেননি, যা শিশুর শরীরে সংক্রমণ ঠেকাতে পারত।
মানোভা বলেন, অনেকেই তাঁদের শারীরিক অবস্থা জানেন না। অথচ এই মহামারি মোকাবিলায় প্রথম পদক্ষেপ হলো পরীক্ষা করা এবং চিকিৎসার আওতায় আসা।

দীর্ঘ কয়েক বছর অসুস্থতার সঙ্গে লড়াই করার পর ১৯৯৯ সালে ন্যান্সি কারিপার শরীরে এইচআইভি ধরা পড়ে। তখন তিনি সবেমাত্র তাঁর প্রথম সন্তানের জন্ম দিয়েছেন।
এ মাসে পাপুয়া নিউগিনির রাজধানী পোর্ট মোরেসবিতে এক এইডস সচেতনতা অনুষ্ঠানে ৫০-এর কোঠার কারিপা বলেন, ‘সেটি ছিল আমার জীবনের এক সন্ধিক্ষণ। মনের ভেতর লোকলজ্জা আর অস্বীকার করার ভয় থাকলেও চিকিৎসার পথ বেছে নিয়েছিলাম আমি।’
কারিপা ও তাঁর সন্তান দুজনেই সঠিক চিকিৎসা পান। সন্তানটি এখন পুরোপুরি সুস্থ।
দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর পাপুয়া নিউগিনির ইস্ট সেপিক অঞ্চলের বাসিন্দা কারিপা নিজের অভিজ্ঞতা এভাবেই সবার সামনে তুলে ধরেন, যা দেশটিতে খুব একটা দেখা যায় না। প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশটিতে এই রোগ নিয়ে সামাজিক কুসংস্কার ও লোকলজ্জা অত্যন্ত প্রকট। তবে এখন এ বিষয়ে মুখ খোলা আগের চেয়ে অনেক বেশি জরুরি হয়ে পড়েছে। চলতি বছর পাপুয়া নিউগিনি এইচআইভিকে ‘জাতীয় সংকট’ হিসেবে ঘোষণা করেছে।
জাতিসংঘের এইডসবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইডস বলছে, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ফিজি ও ফিলিপাইনের পাশাপাশি পাপুয়া নিউগিনিতেও এইচআইভি সংক্রমণ দ্রুত বাড়ছে।
দেশটিতে ২০১০ সালের পর নতুন সংক্রমণের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে এবং ধারণা করা হয়, যাদের শরীরে ভাইরাস রয়েছে তাদের মাত্র ৫৯ শতাংশ জানেন, তারা এইচআইভি পজিটিভ। বিশেষ করে নারী ও শিশুদের মধ্যে সংক্রমণের বৃদ্ধিকে উদ্বেগজনক বলে জানিয়েছে ইউএনএইডস।
পাপুয়া নিউগিনিতে ইউএনএইডসের কান্ট্রি ডিরেক্টর মানোয়েলা মানোভা বলেন, মা থেকে সন্তানের মধ্যে (এইচআইভি) সংক্রমণের হার পাপুয়া নিউগিনিতে অত্যন্ত বেশি।
এইচআইভি প্রতিরোধ ও সহায়তা খাতে অর্থায়নে পরিবর্তন আসায় দেশটি আরও কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছে।
চলতি বছর ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে মার্কিন বৈদেশিক সহায়তা স্থগিত করার সিদ্ধান্তে শত শত ক্লিনিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া বিশ্বজুড়ে ইউএনএইডসের তহবিলে বড় ধরনের ঘাটতি স্বাস্থ্যসেবাদাতাদের দুশ্চিন্তায় ফেলেছে। ফলে পাপুয়া নিউগিনি সরকারকে এই খাতে আরও বেশি ভূমিকা রাখার দাবি জোরালো হচ্ছে।
মানোভা জানান, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এইচআইভি নিয়ে সচেতনতা কমে গেছে এবং বর্তমানে এমন এক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে যে, ‘মানুষ মনে করছে এই মহামারির আর কোনো অস্তিত্ব নেই।’
তাঁর মতে, জনসাধারণ এবং রাজনৈতিক মহলে—উভয় ক্ষেত্রেই এখন এমন ধারণা তৈরি হয়েছে।
প্রায় এক কোটি মানুষের দেশ পাপুয়া নিউগিনিতে অপর্যাপ্ত পরীক্ষা ও সচেতনতার অভাবে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।
ইউএনএইডসের তথ্যমতে, ২০২৪ সালে দেশটিতে আনুমানিক ১১ হাজার নতুন সংক্রমণ ধরা পড়ে, যার অর্ধেকই শিশু এবং ২৫ বছরের কম বয়সী তরুণ।
২০২৪ সালে পাপুয়া নিউগিনিতে প্রায় ২ হাজার ৭০০ শিশু এইচআইভি আক্রান্ত হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মায়েরা নিজেরা আক্রান্ত কি না—তা জানতেন না। ফলে তাঁরা প্রয়োজনীয় ‘অ্যান্টিরেট্রোভাইরাল থেরাপি (এআরটি)’ গ্রহণ করতে পারেননি, যা শিশুর শরীরে সংক্রমণ ঠেকাতে পারত।
মানোভা বলেন, অনেকেই তাঁদের শারীরিক অবস্থা জানেন না। অথচ এই মহামারি মোকাবিলায় প্রথম পদক্ষেপ হলো পরীক্ষা করা এবং চিকিৎসার আওতায় আসা।

কৃষ্ণ সাগরে রাশিয়ার দুইটি তেলবাহী জাহাজ ডুবে গেছে। রুশ কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, জাহাজ দুটিতে ২৯ জন ক্রু মেম্বার ছিলেন। যাদের মধ্যে একজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
তবে এই অঞ্চলকে ‘মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল’ বা ‘অসামরিকীকৃত অঞ্চল’ বলা হলেও, এই অঞ্চলটি কে শাসন করবে—তা তারা জানে না। জেলেনস্কি বলেন, ইউক্রেন মনে করে এই পরিকল্পনাটি ন্যায্য নয়, কারণ ইউক্রেন সরে যাওয়ার পর রাশিয়ার সৈন্যরা সেখানে ঢুকে পড়বে না—এমন কোনো গ্যারান্টি নেই।
১ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ কোরিয়ার ঐতিহ্যবাহী কলেজ ভর্তি পরীক্ষা ‘সুনুং’-এর ইংরেজি অংশ নিয়ে এবার ব্যাপক সমালোচনার জেরে পরীক্ষার প্রধান কর্মকর্তা ওহ সুং-গিওল পদত্যাগ করেছেন। প্রতিবছর কঠিন প্রশ্নের জন্য পরিচিত এই পরীক্ষার ইংরেজি অংশ এবার এমন মাত্রায় জটিল হয়ে ওঠে যে অনেক শিক্ষার্থী একে ‘প্রাচীন লিপি উদ্ধার করার মতো’
২ ঘণ্টা আগে
বেলারুশের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বেলটা জানিয়েছে, গত ২৫ নভেম্বর লুকাশেঙ্কো সেই রাষ্ট্রদূতকে বলেছিলেন, মাদুরো বেলারুশে সব সময় স্বাগত এবং এখন তাঁর সফরের উপযুক্ত সময়।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভেনেজুয়েলার নেতা নিকোলাস মাদুরোকে ক্ষমতা থেকে সরানোর চাপ বাড়াতেই তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছে রাশিয়া ও তাঁর ঘনিষ্ঠ মিত্র বেলারুশ। এতে মাদুরোর বিদেশে আশ্রয় নেওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে গুঞ্জন আরও জোরালো হয়েছে।
একাধিক সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে, মাদুরো গত ২১ নভেম্বর ট্রাম্পকে ফোনে জানিয়েছিলেন, পরিবারসহ তাঁকে যদি পূর্ণ আইনি দায়মুক্তি দেওয়া হয়, তাহলে তিনি ভেনেজুয়েলা ছাড়তে প্রস্তুত।
এ প্রেক্ষাপটে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্দার লুকাশেঙ্কো গতকাল বৃহস্পতিবার মস্কোতে নিযুক্ত ভেনেজুয়েলার রাষ্ট্রদূত হেসুস রাফায়েল সালাজার ভেলাজকুয়েজের সঙ্গে গত ১৭ দিনের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো বৈঠক করেন।
বেলারুশের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বেলটা জানিয়েছে, গত ২৫ নভেম্বর লুকাশেঙ্কো সেই রাষ্ট্রদূতকে বলেছিলেন, মাদুরো বেলারুশে সব সময় স্বাগত এবং এখন তাঁর সফরের উপযুক্ত সময়।
লুকাশেঙ্কোর উদ্ধৃতি দিয়ে গতকাল বেলটা জানায়, তিনি ভেলাজকুয়েজকে মনে করিয়ে দেন, প্রথম বৈঠকে তাঁরা মাদুরোর সঙ্গে ‘কিছু বিষয় সমন্বয় করার’ ব্যাপারে একমত হয়েছিলেন।
লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘আমরা একমত হয়েছিলাম যে কিছু বিষয় সমাধানের পর আপনি (রাষ্ট্রদূত) আবারও আমার সঙ্গে দেখা করবেন, যাতে আমরা আমাদের সক্ষমতার মধ্যে থেকে একটি যথাযথ সিদ্ধান্ত নিতে পারি। প্রয়োজনে আমরা তখন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টকেও এর সঙ্গে যুক্ত করব।’
রয়টার্স লুকাশেঙ্কোর দপ্তরের কাছে এসব বৈঠকের তাৎপর্য এবং মাদুরো পদত্যাগ করলে বেলারুশ তাঁকে আশ্রয় দিতে আগ্রহী হবে কি না—এ বিষয়ে মন্তব্য চেয়েছিল। তবে কোনো সাড়া পায়নি বার্তা সংস্থাটি।
এ বিষয়ে ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গতকাল মাদুরোকে ফোন করে ভেনেজুয়েলার ওপর বাড়তে থাকা বহিরাগত চাপের মুখে ‘জাতীয় স্বার্থ ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মাদুরো সরকারের নীতিকে’ পুনরায় সমর্থন জানিয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভেনেজুয়েলার নেতা নিকোলাস মাদুরোকে ক্ষমতা থেকে সরানোর চাপ বাড়াতেই তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছে রাশিয়া ও তাঁর ঘনিষ্ঠ মিত্র বেলারুশ। এতে মাদুরোর বিদেশে আশ্রয় নেওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে গুঞ্জন আরও জোরালো হয়েছে।
একাধিক সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে, মাদুরো গত ২১ নভেম্বর ট্রাম্পকে ফোনে জানিয়েছিলেন, পরিবারসহ তাঁকে যদি পূর্ণ আইনি দায়মুক্তি দেওয়া হয়, তাহলে তিনি ভেনেজুয়েলা ছাড়তে প্রস্তুত।
এ প্রেক্ষাপটে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্দার লুকাশেঙ্কো গতকাল বৃহস্পতিবার মস্কোতে নিযুক্ত ভেনেজুয়েলার রাষ্ট্রদূত হেসুস রাফায়েল সালাজার ভেলাজকুয়েজের সঙ্গে গত ১৭ দিনের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো বৈঠক করেন।
বেলারুশের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বেলটা জানিয়েছে, গত ২৫ নভেম্বর লুকাশেঙ্কো সেই রাষ্ট্রদূতকে বলেছিলেন, মাদুরো বেলারুশে সব সময় স্বাগত এবং এখন তাঁর সফরের উপযুক্ত সময়।
লুকাশেঙ্কোর উদ্ধৃতি দিয়ে গতকাল বেলটা জানায়, তিনি ভেলাজকুয়েজকে মনে করিয়ে দেন, প্রথম বৈঠকে তাঁরা মাদুরোর সঙ্গে ‘কিছু বিষয় সমন্বয় করার’ ব্যাপারে একমত হয়েছিলেন।
লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘আমরা একমত হয়েছিলাম যে কিছু বিষয় সমাধানের পর আপনি (রাষ্ট্রদূত) আবারও আমার সঙ্গে দেখা করবেন, যাতে আমরা আমাদের সক্ষমতার মধ্যে থেকে একটি যথাযথ সিদ্ধান্ত নিতে পারি। প্রয়োজনে আমরা তখন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টকেও এর সঙ্গে যুক্ত করব।’
রয়টার্স লুকাশেঙ্কোর দপ্তরের কাছে এসব বৈঠকের তাৎপর্য এবং মাদুরো পদত্যাগ করলে বেলারুশ তাঁকে আশ্রয় দিতে আগ্রহী হবে কি না—এ বিষয়ে মন্তব্য চেয়েছিল। তবে কোনো সাড়া পায়নি বার্তা সংস্থাটি।
এ বিষয়ে ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গতকাল মাদুরোকে ফোন করে ভেনেজুয়েলার ওপর বাড়তে থাকা বহিরাগত চাপের মুখে ‘জাতীয় স্বার্থ ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মাদুরো সরকারের নীতিকে’ পুনরায় সমর্থন জানিয়েছেন।

কৃষ্ণ সাগরে রাশিয়ার দুইটি তেলবাহী জাহাজ ডুবে গেছে। রুশ কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, জাহাজ দুটিতে ২৯ জন ক্রু মেম্বার ছিলেন। যাদের মধ্যে একজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
তবে এই অঞ্চলকে ‘মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল’ বা ‘অসামরিকীকৃত অঞ্চল’ বলা হলেও, এই অঞ্চলটি কে শাসন করবে—তা তারা জানে না। জেলেনস্কি বলেন, ইউক্রেন মনে করে এই পরিকল্পনাটি ন্যায্য নয়, কারণ ইউক্রেন সরে যাওয়ার পর রাশিয়ার সৈন্যরা সেখানে ঢুকে পড়বে না—এমন কোনো গ্যারান্টি নেই।
১ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ কোরিয়ার ঐতিহ্যবাহী কলেজ ভর্তি পরীক্ষা ‘সুনুং’-এর ইংরেজি অংশ নিয়ে এবার ব্যাপক সমালোচনার জেরে পরীক্ষার প্রধান কর্মকর্তা ওহ সুং-গিওল পদত্যাগ করেছেন। প্রতিবছর কঠিন প্রশ্নের জন্য পরিচিত এই পরীক্ষার ইংরেজি অংশ এবার এমন মাত্রায় জটিল হয়ে ওঠে যে অনেক শিক্ষার্থী একে ‘প্রাচীন লিপি উদ্ধার করার মতো’
২ ঘণ্টা আগে
জাতিসংঘের এইডসবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইডস বলছে, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ফিজি ও ফিলিপাইনের পাশাপাশি পাপুয়া নিউগিনিতেও এইচআইভি সংক্রমণ দ্রুত বাড়ছে।
৩ ঘণ্টা আগে