অনলাইন ডেস্ক
মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার মধ্যে অন্যতম হলো বিষণ্নতা। এই সমস্যার জন্য জিনগত ও পরিবেশগত বিভিন্ন বিষয়কে দায়ী করা হয়। তবে নতুন এক গবেষণায় মুখের অণুজীব বৈচিত্র্য এবং বিষণ্নতার লক্ষণের মধ্যে গভীর সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন। আর ঘন ঘন বা অতিরিক্ত মুখ পরিষ্কারের অভ্যাস এই অণুজীব বৈচিত্র্য নষ্ট করতে পারে।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, যেসব মানুষের মুখের অণুজীবের বৈচিত্র্য কম, তাদের মধ্যে বিষণ্নতার লক্ষণ দেখা দেওয়ার প্রবণতা বেশি। এই সম্পর্কটি পুরুষ এবং ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গদের মধ্যে বিশেষভাবে লক্ষণীয়।
বিএমসি ওরাল হেলথ জার্নালে গবেষণাটি প্রকাশিত হয়। গবেষণায় বলা হয়, মুখের অণুজীবের বৈচিত্র্যের সঙ্গে বিষণ্নতার সম্পর্ক রয়েছে। এই গবেষণা পরিচালনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ হাজার প্রাপ্ত বয়স্কদের ডেটা নেওয়া হয়।
মানুষের দেহে কোটি কোটি অণুজীব থাকে—ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও ছত্রাক ইত্যাদি। এসব মিলিয়ে একসঙ্গে যে পরিবেশ তৈরি করে তাকে মাইক্রোবাইয়োম বলে। সাধারণত অন্ত্রের মাইক্রোবায়োম মানসিক স্বাস্থ্যের সঙ্গে জড়িত বলে অনেক গবেষণায় উঠে এসেছে, তবে মুখের জীবাণু বৈচিত্র্য নিয়ে তুলনামূলক কম গবেষণা হয়েছে।
তবে মুখের ভেতর রয়েছে শরীরের দ্বিতীয় বৃহত্তম মাইক্রোবায়োম কমিউনিটি। এটি শুধু হজম প্রক্রিয়ার ‘গেটওয়ে’ নয়, বরং শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা, প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য রক্ষায় মুখের জীবাণুগুলোর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। গবেষকেরা মনে করেন, এই মৌখিক মাইক্রোবায়োম বিষণ্নতার মতো মানসিক সমস্যার সঙ্গেও সম্পর্কিত হতে পারে।
গবেষণায় যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (CDC) পরিচালিত ন্যাশনাল হেলথ অ্যান্ড নিউট্রিশন এক্সামিনেশন সার্ভে (NHANES)-এর তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। গবেষকেরা ২০০৯ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে সংগৃহীত জরিপের তথ্য পর্যালোচনা করেছেন।
এই জরিপে মোট ১৫ হাজার ১৮ জন প্রাপ্তবয়স্ক অংশগ্রহণকারী ছিলেন, যাদের গড় বয়স ছিল প্রায় ৪২ বছর। তাদের সবারই মুখের মাইক্রোবায়োম এবং মানসিক স্বাস্থ্যের সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল।
বিষণ্নতার মাত্রা নির্ণয় করতে ‘হেলথ কোয়েশ্চনেয়ার–৯’ বা ‘পিইচকিউ–৯’ নামের টুল ব্যবহার করেন গবেষকেরা। এতে অংশগ্রহণকারীদের বিগত দুই সপ্তাহে তাদের অনুভূতির মাত্রা (যেমন: ক্লান্তি, মনোযোগের অভাব, হতাশা) জানতে চাওয়া হয়। স্কোর ১০ বা তার বেশি হলে সাধারণত তাকে বিষণ্নতা ধরা হয়।
অন্যদিকে মুখের অণুজীবের বৈচিত্র্যতা বুঝতে তাদের কুলির করা পানির মাধ্যমে নমুনা নেওয়া হয়। এসব নমুনা দিয়ে ব্যাকটেরিয়ার টাইপ শনাক্ত করা হয়। এই নমুনাগুলো থেকে ব্যাকটেরিয়ার ডিএনএ বিশ্লেষণ করে দেখা হয়।
গবেষকেরা দুই ধরনের বৈচিত্র্য পরিমাপ করেন—আলফা ও বেটা। আলফা বৈচিত্র্য একজন মানুষের মুখে কত ধরনের ব্যাকটেরিয়া রয়েছে ও তার ঘনত্ব পরিমাপ করা হয়। আর বেটায় এক ব্যক্তির মুখের জীবাণুগুলোর গঠন আরেকজনের থেকে কতটা আলাদা তা দেখা হয়।
গবেষণায় দেখা গেছে, আলফা ডাইভারসিটি বা বৈচিত্র্যের হার যত বেশি, বিষণ্নতার সম্ভাবনা তত কম। এই সম্পর্কটি বয়স, লিঙ্গ, জাতি, ধূমপান, মদ্যপান, ঘুমের সমস্যা ও শারীরিক অসুস্থতার মতো বিষয় বিবেচনায় রেখেও টিকে ছিল।
তবে গবেষকেরা এক ধরনের ননলিনিয়ার সম্পর্কও লক্ষ করেছেন। অর্থাৎ, এক নির্দিষ্ট পরিমাণ পর্যন্ত অণুজীব বৈচিত্র্য বাড়লে বিষণ্নতা কমে, তবে অতিরিক্ত বৈচিত্র্য মানসিক স্বাস্থ্যকে আর উন্নত করে না। অর্থাৎ, অণুজীব বৈচিত্র্যের একটি ‘সুইট স্পট’ থাকতে পারে যা মানসিক সুস্থতার জন্য সর্বোত্তম।
পুরুষ এবং ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গদের মধ্যে এই সম্পর্ক বেশি স্পষ্টভাবে দেখা গেছে। ধূমপান, অতিরিক্ত মদ্যপান, অথবা চিকিৎসকের কাছে গিয়ে ঘন ঘন মুখ পরিষ্কার করার ক্ষেত্রেও এই সম্পর্ককে প্রভাবিত করেছে। অর্থাৎ, জীবনধারা ও পরিবেশগত উপাদানগুলোও মুখের জীবাণু ও বিষণ্নতার সম্পর্ক গঠনে ভূমিকা রাখছে।
গবেষকেরা বলছেন, মুখের জীবাণুগুলো ইমিউন সিস্টেম ও প্রদাহর ওপর প্রভাব ফেলে, যা আবার মানসিক অবস্থার সঙ্গে যুক্ত। কিছু ব্যাকটেরিয়া অন্ত্রে চলে গিয়ে অন্ত্রের মাইক্রোবায়োমকে প্রভাবিত করতে পারে—যার সঙ্গে মন-মেজাজের গভীর সম্পর্ক রয়েছে। এমনকি কিছু মুখের ব্যাকটেরিয়া নিউরোট্রান্সমিটার বা মস্তিষ্কে রসায়ন পরিবর্তনকারী যৌগও তৈরি করতে পারে।
অন্যদিকে, বিষণ্ন মানুষেরা যেহেতু অনেক সময় ভালোভাবে দাঁত মাজেন না, ধূমপান বা মদ্যপান করেন, সেসব আচরণও মুখের জীবাণু বৈচিত্র্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। মানসিক চাপ ও বিষণ্নতা শরীরে প্রদাহ বাড়ায়, যা মুখের জীবাণুর গঠনও পাল্টে দিতে পারে।
গবেষণার প্রধান লেখক, নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির রোরি মেয়ার্স কলেজ অব নার্সিংয়ের গবেষণা বিভাগের ভাইস ডিন বেই উ বলেন, ‘মুখের অনুজীব বৈচিত্র্য ও বিষণ্নতার সম্পর্ক আরও ভালোভাবে বুঝতে পারলে আমরা বিষণ্নতার জৈবিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে পারব এবং হয়তো নতুন ধরনের বায়োমার্কার বা চিকিৎসা পদ্ধতিও উদ্ভাবন করা সম্ভব হবে।’
তথ্যসূত্র: সাই পোস্ট
মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার মধ্যে অন্যতম হলো বিষণ্নতা। এই সমস্যার জন্য জিনগত ও পরিবেশগত বিভিন্ন বিষয়কে দায়ী করা হয়। তবে নতুন এক গবেষণায় মুখের অণুজীব বৈচিত্র্য এবং বিষণ্নতার লক্ষণের মধ্যে গভীর সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন। আর ঘন ঘন বা অতিরিক্ত মুখ পরিষ্কারের অভ্যাস এই অণুজীব বৈচিত্র্য নষ্ট করতে পারে।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, যেসব মানুষের মুখের অণুজীবের বৈচিত্র্য কম, তাদের মধ্যে বিষণ্নতার লক্ষণ দেখা দেওয়ার প্রবণতা বেশি। এই সম্পর্কটি পুরুষ এবং ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গদের মধ্যে বিশেষভাবে লক্ষণীয়।
বিএমসি ওরাল হেলথ জার্নালে গবেষণাটি প্রকাশিত হয়। গবেষণায় বলা হয়, মুখের অণুজীবের বৈচিত্র্যের সঙ্গে বিষণ্নতার সম্পর্ক রয়েছে। এই গবেষণা পরিচালনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ হাজার প্রাপ্ত বয়স্কদের ডেটা নেওয়া হয়।
মানুষের দেহে কোটি কোটি অণুজীব থাকে—ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও ছত্রাক ইত্যাদি। এসব মিলিয়ে একসঙ্গে যে পরিবেশ তৈরি করে তাকে মাইক্রোবাইয়োম বলে। সাধারণত অন্ত্রের মাইক্রোবায়োম মানসিক স্বাস্থ্যের সঙ্গে জড়িত বলে অনেক গবেষণায় উঠে এসেছে, তবে মুখের জীবাণু বৈচিত্র্য নিয়ে তুলনামূলক কম গবেষণা হয়েছে।
তবে মুখের ভেতর রয়েছে শরীরের দ্বিতীয় বৃহত্তম মাইক্রোবায়োম কমিউনিটি। এটি শুধু হজম প্রক্রিয়ার ‘গেটওয়ে’ নয়, বরং শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা, প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য রক্ষায় মুখের জীবাণুগুলোর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। গবেষকেরা মনে করেন, এই মৌখিক মাইক্রোবায়োম বিষণ্নতার মতো মানসিক সমস্যার সঙ্গেও সম্পর্কিত হতে পারে।
গবেষণায় যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (CDC) পরিচালিত ন্যাশনাল হেলথ অ্যান্ড নিউট্রিশন এক্সামিনেশন সার্ভে (NHANES)-এর তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। গবেষকেরা ২০০৯ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে সংগৃহীত জরিপের তথ্য পর্যালোচনা করেছেন।
এই জরিপে মোট ১৫ হাজার ১৮ জন প্রাপ্তবয়স্ক অংশগ্রহণকারী ছিলেন, যাদের গড় বয়স ছিল প্রায় ৪২ বছর। তাদের সবারই মুখের মাইক্রোবায়োম এবং মানসিক স্বাস্থ্যের সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল।
বিষণ্নতার মাত্রা নির্ণয় করতে ‘হেলথ কোয়েশ্চনেয়ার–৯’ বা ‘পিইচকিউ–৯’ নামের টুল ব্যবহার করেন গবেষকেরা। এতে অংশগ্রহণকারীদের বিগত দুই সপ্তাহে তাদের অনুভূতির মাত্রা (যেমন: ক্লান্তি, মনোযোগের অভাব, হতাশা) জানতে চাওয়া হয়। স্কোর ১০ বা তার বেশি হলে সাধারণত তাকে বিষণ্নতা ধরা হয়।
অন্যদিকে মুখের অণুজীবের বৈচিত্র্যতা বুঝতে তাদের কুলির করা পানির মাধ্যমে নমুনা নেওয়া হয়। এসব নমুনা দিয়ে ব্যাকটেরিয়ার টাইপ শনাক্ত করা হয়। এই নমুনাগুলো থেকে ব্যাকটেরিয়ার ডিএনএ বিশ্লেষণ করে দেখা হয়।
গবেষকেরা দুই ধরনের বৈচিত্র্য পরিমাপ করেন—আলফা ও বেটা। আলফা বৈচিত্র্য একজন মানুষের মুখে কত ধরনের ব্যাকটেরিয়া রয়েছে ও তার ঘনত্ব পরিমাপ করা হয়। আর বেটায় এক ব্যক্তির মুখের জীবাণুগুলোর গঠন আরেকজনের থেকে কতটা আলাদা তা দেখা হয়।
গবেষণায় দেখা গেছে, আলফা ডাইভারসিটি বা বৈচিত্র্যের হার যত বেশি, বিষণ্নতার সম্ভাবনা তত কম। এই সম্পর্কটি বয়স, লিঙ্গ, জাতি, ধূমপান, মদ্যপান, ঘুমের সমস্যা ও শারীরিক অসুস্থতার মতো বিষয় বিবেচনায় রেখেও টিকে ছিল।
তবে গবেষকেরা এক ধরনের ননলিনিয়ার সম্পর্কও লক্ষ করেছেন। অর্থাৎ, এক নির্দিষ্ট পরিমাণ পর্যন্ত অণুজীব বৈচিত্র্য বাড়লে বিষণ্নতা কমে, তবে অতিরিক্ত বৈচিত্র্য মানসিক স্বাস্থ্যকে আর উন্নত করে না। অর্থাৎ, অণুজীব বৈচিত্র্যের একটি ‘সুইট স্পট’ থাকতে পারে যা মানসিক সুস্থতার জন্য সর্বোত্তম।
পুরুষ এবং ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গদের মধ্যে এই সম্পর্ক বেশি স্পষ্টভাবে দেখা গেছে। ধূমপান, অতিরিক্ত মদ্যপান, অথবা চিকিৎসকের কাছে গিয়ে ঘন ঘন মুখ পরিষ্কার করার ক্ষেত্রেও এই সম্পর্ককে প্রভাবিত করেছে। অর্থাৎ, জীবনধারা ও পরিবেশগত উপাদানগুলোও মুখের জীবাণু ও বিষণ্নতার সম্পর্ক গঠনে ভূমিকা রাখছে।
গবেষকেরা বলছেন, মুখের জীবাণুগুলো ইমিউন সিস্টেম ও প্রদাহর ওপর প্রভাব ফেলে, যা আবার মানসিক অবস্থার সঙ্গে যুক্ত। কিছু ব্যাকটেরিয়া অন্ত্রে চলে গিয়ে অন্ত্রের মাইক্রোবায়োমকে প্রভাবিত করতে পারে—যার সঙ্গে মন-মেজাজের গভীর সম্পর্ক রয়েছে। এমনকি কিছু মুখের ব্যাকটেরিয়া নিউরোট্রান্সমিটার বা মস্তিষ্কে রসায়ন পরিবর্তনকারী যৌগও তৈরি করতে পারে।
অন্যদিকে, বিষণ্ন মানুষেরা যেহেতু অনেক সময় ভালোভাবে দাঁত মাজেন না, ধূমপান বা মদ্যপান করেন, সেসব আচরণও মুখের জীবাণু বৈচিত্র্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। মানসিক চাপ ও বিষণ্নতা শরীরে প্রদাহ বাড়ায়, যা মুখের জীবাণুর গঠনও পাল্টে দিতে পারে।
গবেষণার প্রধান লেখক, নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির রোরি মেয়ার্স কলেজ অব নার্সিংয়ের গবেষণা বিভাগের ভাইস ডিন বেই উ বলেন, ‘মুখের অনুজীব বৈচিত্র্য ও বিষণ্নতার সম্পর্ক আরও ভালোভাবে বুঝতে পারলে আমরা বিষণ্নতার জৈবিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে পারব এবং হয়তো নতুন ধরনের বায়োমার্কার বা চিকিৎসা পদ্ধতিও উদ্ভাবন করা সম্ভব হবে।’
তথ্যসূত্র: সাই পোস্ট
সারা দেশে একদিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪০৬ জন রোগী। চলতি বছরের এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা ৫২, আর হাসপাতালে ভর্তি রোগী ১৩ হাজার ৫৯৪ জন।
৩ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে আরও আটজনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
১ দিন আগেচলতি বছরে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৫১ জনের। এর মধ্যে ২৪ ঘণ্টায় শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চার বছরের শিশু ও একজন পুরুষের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আরও এক পুরুষের মৃত্যু হয়েছে।
১ দিন আগেছোট শিশু ও নবজাতকদের জন্য উপযোগী ম্যালেরিয়া ওষুধ এখন আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদন পেয়েছে হয়েছে। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই আফ্রিকার দেশগুলোতে এই ওষুধ ব্যবহার করার সম্ভাবনা রয়েছে। এতদিন পর্যন্ত, শিশুদের জন্য ম্যালেরিয়ার চিকিৎসা থাকলেও ওজন ৪ দশমিক ৫ কেজি বা ১০ পাউন্ডের নিচে থাকা নবজাতক ও একদম ছোট শিশুদের...
১ দিন আগে