আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি

বগুড়ার দুপচাঁচিয়া সদরের চৌধুরীপাড়ার তয়েজ উদ্দিনের ছোট মেয়ে তাসলিমা খাতুন। সাত বছরের সংসারে এক ছেলেসন্তান রেখে স্বামী নিরুদ্দেশ হন। স্কুলপড়ুয়া ছেলে তোহাকে নিয়ে তাসলিমা বাবার কাছেই থাকেন। একমাত্র ছেলেকে মানুষের মতো মানুষ করতে এবং ছেলের মাথা গোঁজার ঠাঁইয়ের জন্য প্রতিনিয়ত স্বপ্ন দেখছেন ছোট্ট একটা ঘরের।
জন্মগতভাবে প্রতিবন্ধী না হলেও জন্মের এক বছর পর পলিওতে আক্রান্ত হন তাসলিমা খাতুন। ছয় ভাইবোনের মধ্যে তাসলিমা পঞ্চম। অভাব-অনটনের কারণে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখা করেছেন।
১৪ মাস আগে তৎকালীন দুপচাঁচিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এসএম জাকির হোসেনের কাছে আবেদন করে উপজেলা অফিসের গেটে ছোট্ট একটি দোকানঘরের স্থাপনের অনুমতি পেয়েছেন। পাশাপাশি বিলবিহীন বিদ্যুতেরও ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। এরপর শুরু হয় তাসলিমার নতুন করে বাঁচার সংগ্রাম। এনজিওকর্মী মোতাহারুল ইসলামের সার্বিক সহযোগিতায় দোকানঘর কিনে এবং মালপত্র নিয়ে শুরু করেন ‘তোহা মুদি স্টোর’। প্রতিদিন যা বিক্রি হয়, সেখান থেকেই চলে তাসলিমার ছেলের পড়ালেখার খরচ। অন্যদিকে বাবার পরিবারে আর্থিক সহযোগিতাও দেন। আগে ব্যবহার করতেন হুইলচেয়ার। এরপর টাকা জমিয়ে কেনেন চার্জার মোটরসাইকেল। তা দিয়েই ছেলেকে স্কুলে আনা-নেওয়া, দোকানের মালামাল এবং বাজারসহ সব কাজ। এভাবে সবকিছু সম্পূর্ণ করছেন তিনি।
তাসলিমা খাতুন আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনি সমাজের বোঝা হয়ে নয়, স্বাভাবিক মানুষের মতোই বাঁচতে চান। খাদ্য, পোশাকের জন্য কোথাও যেতে না হলেও প্রয়োজন অনুভব করেন একটি ছোট্ট বাড়ির। একমাত্র ছেলেকে মানুষের মতো মানুষ করে ও ছেলের মাথা গোঁজার ঠাঁইয়ের জন্য প্রতিনিয়ত স্বপ্ন দেখছেন। বসবাসের জন্য উপযুক্ত একটি ঘর দরকার, তাই বর্তমান দুপচাঁচিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু তাহিরের কাছে আবেদন করেছেন। তিনি একটি ঘরের ব্যবস্থা করে দেবেন বলেছেন।
এ বিষয়ে ইউএনও আবু তাহির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাসলিমার জীবন-সংগ্রামের উন্নয়নের অংশ আমরাও হতে চাই। সদরের নিকটে কোথাও তাসলিমার জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপহারের একটি ঘরের ব্যবস্থা করব।’

বগুড়ার দুপচাঁচিয়া সদরের চৌধুরীপাড়ার তয়েজ উদ্দিনের ছোট মেয়ে তাসলিমা খাতুন। সাত বছরের সংসারে এক ছেলেসন্তান রেখে স্বামী নিরুদ্দেশ হন। স্কুলপড়ুয়া ছেলে তোহাকে নিয়ে তাসলিমা বাবার কাছেই থাকেন। একমাত্র ছেলেকে মানুষের মতো মানুষ করতে এবং ছেলের মাথা গোঁজার ঠাঁইয়ের জন্য প্রতিনিয়ত স্বপ্ন দেখছেন ছোট্ট একটা ঘরের।
জন্মগতভাবে প্রতিবন্ধী না হলেও জন্মের এক বছর পর পলিওতে আক্রান্ত হন তাসলিমা খাতুন। ছয় ভাইবোনের মধ্যে তাসলিমা পঞ্চম। অভাব-অনটনের কারণে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখা করেছেন।
১৪ মাস আগে তৎকালীন দুপচাঁচিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এসএম জাকির হোসেনের কাছে আবেদন করে উপজেলা অফিসের গেটে ছোট্ট একটি দোকানঘরের স্থাপনের অনুমতি পেয়েছেন। পাশাপাশি বিলবিহীন বিদ্যুতেরও ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। এরপর শুরু হয় তাসলিমার নতুন করে বাঁচার সংগ্রাম। এনজিওকর্মী মোতাহারুল ইসলামের সার্বিক সহযোগিতায় দোকানঘর কিনে এবং মালপত্র নিয়ে শুরু করেন ‘তোহা মুদি স্টোর’। প্রতিদিন যা বিক্রি হয়, সেখান থেকেই চলে তাসলিমার ছেলের পড়ালেখার খরচ। অন্যদিকে বাবার পরিবারে আর্থিক সহযোগিতাও দেন। আগে ব্যবহার করতেন হুইলচেয়ার। এরপর টাকা জমিয়ে কেনেন চার্জার মোটরসাইকেল। তা দিয়েই ছেলেকে স্কুলে আনা-নেওয়া, দোকানের মালামাল এবং বাজারসহ সব কাজ। এভাবে সবকিছু সম্পূর্ণ করছেন তিনি।
তাসলিমা খাতুন আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনি সমাজের বোঝা হয়ে নয়, স্বাভাবিক মানুষের মতোই বাঁচতে চান। খাদ্য, পোশাকের জন্য কোথাও যেতে না হলেও প্রয়োজন অনুভব করেন একটি ছোট্ট বাড়ির। একমাত্র ছেলেকে মানুষের মতো মানুষ করে ও ছেলের মাথা গোঁজার ঠাঁইয়ের জন্য প্রতিনিয়ত স্বপ্ন দেখছেন। বসবাসের জন্য উপযুক্ত একটি ঘর দরকার, তাই বর্তমান দুপচাঁচিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু তাহিরের কাছে আবেদন করেছেন। তিনি একটি ঘরের ব্যবস্থা করে দেবেন বলেছেন।
এ বিষয়ে ইউএনও আবু তাহির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাসলিমার জীবন-সংগ্রামের উন্নয়নের অংশ আমরাও হতে চাই। সদরের নিকটে কোথাও তাসলিমার জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপহারের একটি ঘরের ব্যবস্থা করব।’

গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে সর্বশেষ (৫৪ তম) সাক্ষীর জেরা শুরু হয়েছে। এই মামলাটির বিচার চলছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ।
০৬ অক্টোবর ২০২৫
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫