আজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৃথিবীর স্থলভাগে পানির পরিমাণ আশঙ্কাজনক হারে কমছে। এটি শুধু বরফ গলার কারণেই নয়, ভূগর্ভস্থ পানি, হ্রদ, নদী এবং মাটির গভীরে সঞ্চিত পানির পরিমাণ গত দুই দশকে ট্রিলিয়ন টন হ্রাস পেয়েছে। গবেষকেরা বিজ্ঞান বিষয়ক সংবাদমাধ্যম সায়েন্সে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছেন।
বিপুল পরিমাণ স্বাদু পানির এই হ্রাস মূলত স্থলভাগ ও সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কিত। এর ফলে বিশ্বে খরা পরিস্থিতিও বাড়ছে। দক্ষিণ কোরিয়ার সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভূপদার্থবিদ কি-উইন সিও ও তাঁর সহকর্মীরা জানিয়েছেন, পৃথিবীর উষ্ণতা বাড়ার এই প্রবণতা চলতে থাকলে পরিস্থিতি সহজে বদলাবে না।
গবেষক দলটি ২০০০ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে পৃথিবীর স্থলভাগে পানির পরিমাণ মূল্যায়নের জন্য কয়েকটি ভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করেছে। এর মধ্যে—স্যাটেলাইটের মাধ্যমে পৃথিবীর মহাকর্ষ শক্তি পর্যবেক্ষণ, মাটির আর্দ্রতা পরিমাপ, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং পৃথিবীর ভর বণ্টনের পরিবর্তনের কারণে ঘূর্ণনের ভিন্নতা পর্যবেক্ষণ অন্যতম। স্থলভাগ থেকে পানি সমুদ্রে চলে যাওয়ায় পৃথিবীর অক্ষরেখা প্রায় ৪৫ সেন্টিমিটার সরে গেছে।
গবেষকেরা বলছেন, সব তথ্য একই বিষয়ের দিকে ইঙ্গিত করছে। আর সেটি হলো—একবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে স্থলভাগে পানির সঞ্চয় দ্রুত কমেছে। ২০০৫ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে স্থলভাগে পানির পরিমাণ প্রায় ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন টন কমেছে। গবেষকদের মতে, এটি সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা প্রায় সাড়ে ৩ মিলিমিটার বৃদ্ধির সমতুল্য।
মাটির আর্দ্রতা কমে যাওয়াকে গবেষকেরা বিশেষভাবে উদ্বেগজনক বলে উল্লেখ করেছেন, কারণ এটি সরাসরি খরার সঙ্গে যুক্ত। স্যাটেলাইট ডেটা থেকে দেখা গেছে, ২০০০ থেকে ২০০২ সালের মধ্যে মাটিতে সঞ্চিত পানির পরিমাণ প্রায় ১ দশমিক ৬ ট্রিলিয়ন টন কমে গেছে। এই পানি প্রতি বছর প্রায় দুই মিলিমিটার করে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়াতে সাহায্য করেছে।
আবার, ২০০২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত গ্রিনল্যান্ডের বরফ গলে বছরে প্রায় ৯০০ বিলিয়ন টন পানি সমুদ্রে পড়েছে বা প্রায় দশমিক ৮ মিলিমিটার সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়িয়েছে, যা মাটির আর্দ্রতা হ্রাসের তুলনায় অনেক কম। আগে মনে করা হতো, গ্রিনল্যান্ডই সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধিতে বার্ষিক সবচেয়ে বড় অবদান রাখছে।
পরিস্থিতি পরবর্তী বছরগুলোতেও অব্যাহত ছিল, যদিও কমার হার কিছুটা কমেছিল। ২০০৩ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে মাটি থেকে আরও প্রায় ১ ট্রিলিয়ন টন পানি চলে গেছে। এই পানি হ্রাসের প্রধান কারণ হলো—বায়ুমণ্ডল ও সমুদ্রপৃষ্ঠ উভয়ের তাপমাত্রা বৃদ্ধি। গত কয়েক দশকে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে বৃষ্টিপাতের ধরন পরিবর্তিত হয়েছে এবং বাষ্পীভবন ও প্রস্বেদন (উদ্ভিদ থেকে জলীয় বাষ্প নির্গমন) বেড়েছে।
প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প স্বল্প সময়ের জন্য তীব্র বৃষ্টিপাত ঘটাতে পারে। কিন্তু সেই পানি সাধারণত মাটিতে প্রবেশ করে না। এর বেশির ভাগই চুঁইয়ে হিসেবে দ্রুত সাগরে চলে যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞানী ক্যাথারিন জ্যাকবস বলেছেন, পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যেসব এলাকা উচ্চ তাপমাত্রা এবং বৃষ্টিপাতের পরিবর্তনের কারণে শুষ্ক হচ্ছে, সেগুলোর আকার বৃষ্টিপাত বৃদ্ধির কারণে যেসব এলাকা ভেজা হচ্ছে তার চেয়ে বড় হচ্ছে।
জ্যাকবস আরও বলেন, একই সঙ্গে ভূগর্ভস্থ পানির চাহিদাও বাড়ছে। জ্যাকবস মনে করেন, যারা পানি নিয়ে কাজ করেন তাদের অধিকাংশই ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলনের সঙ্গে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির সম্পর্ক সম্পর্কে অবগত নন। যদি তারা এই সংযোগ জানেনও, সম্ভবত তারা বোঝেন না যে, এই পরিবর্তন পরিমাপযোগ্য এবং এটি পৃথিবীর অক্ষের হেলে পড়াকেও প্রভাবিত করছে।
গবেষকেরা বলছেন, সামগ্রিকভাবে দেখলে শতাব্দীর শুরু থেকে পৃথিবীর মাটিতে মোট পানির পরিমাণ কমছে। এবং ভবিষ্যতের তাপমাত্রা বৃদ্ধির পূর্বাভাস অনুযায়ী, এই পানির ঘাটতি পূরণ হওয়ার সম্ভাবনা কম। নাসার গডার্ড ইনস্টিটিউট ফর স্পেস স্টাডিজের জলবায়ু মডেল গবেষক বেঞ্জামিন কুক এই ফলাফলকে উদ্বেগজনক বলেছেন। তিনি বলেন, ‘সবকিছুর জন্য পানি প্রয়োজন। পর্যাপ্ত পানি না থাকলে আমরা বিপদে পড়ব।’

পৃথিবীর স্থলভাগে পানির পরিমাণ আশঙ্কাজনক হারে কমছে। এটি শুধু বরফ গলার কারণেই নয়, ভূগর্ভস্থ পানি, হ্রদ, নদী এবং মাটির গভীরে সঞ্চিত পানির পরিমাণ গত দুই দশকে ট্রিলিয়ন টন হ্রাস পেয়েছে। গবেষকেরা বিজ্ঞান বিষয়ক সংবাদমাধ্যম সায়েন্সে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছেন।
বিপুল পরিমাণ স্বাদু পানির এই হ্রাস মূলত স্থলভাগ ও সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কিত। এর ফলে বিশ্বে খরা পরিস্থিতিও বাড়ছে। দক্ষিণ কোরিয়ার সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভূপদার্থবিদ কি-উইন সিও ও তাঁর সহকর্মীরা জানিয়েছেন, পৃথিবীর উষ্ণতা বাড়ার এই প্রবণতা চলতে থাকলে পরিস্থিতি সহজে বদলাবে না।
গবেষক দলটি ২০০০ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে পৃথিবীর স্থলভাগে পানির পরিমাণ মূল্যায়নের জন্য কয়েকটি ভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করেছে। এর মধ্যে—স্যাটেলাইটের মাধ্যমে পৃথিবীর মহাকর্ষ শক্তি পর্যবেক্ষণ, মাটির আর্দ্রতা পরিমাপ, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং পৃথিবীর ভর বণ্টনের পরিবর্তনের কারণে ঘূর্ণনের ভিন্নতা পর্যবেক্ষণ অন্যতম। স্থলভাগ থেকে পানি সমুদ্রে চলে যাওয়ায় পৃথিবীর অক্ষরেখা প্রায় ৪৫ সেন্টিমিটার সরে গেছে।
গবেষকেরা বলছেন, সব তথ্য একই বিষয়ের দিকে ইঙ্গিত করছে। আর সেটি হলো—একবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে স্থলভাগে পানির সঞ্চয় দ্রুত কমেছে। ২০০৫ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে স্থলভাগে পানির পরিমাণ প্রায় ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন টন কমেছে। গবেষকদের মতে, এটি সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা প্রায় সাড়ে ৩ মিলিমিটার বৃদ্ধির সমতুল্য।
মাটির আর্দ্রতা কমে যাওয়াকে গবেষকেরা বিশেষভাবে উদ্বেগজনক বলে উল্লেখ করেছেন, কারণ এটি সরাসরি খরার সঙ্গে যুক্ত। স্যাটেলাইট ডেটা থেকে দেখা গেছে, ২০০০ থেকে ২০০২ সালের মধ্যে মাটিতে সঞ্চিত পানির পরিমাণ প্রায় ১ দশমিক ৬ ট্রিলিয়ন টন কমে গেছে। এই পানি প্রতি বছর প্রায় দুই মিলিমিটার করে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়াতে সাহায্য করেছে।
আবার, ২০০২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত গ্রিনল্যান্ডের বরফ গলে বছরে প্রায় ৯০০ বিলিয়ন টন পানি সমুদ্রে পড়েছে বা প্রায় দশমিক ৮ মিলিমিটার সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়িয়েছে, যা মাটির আর্দ্রতা হ্রাসের তুলনায় অনেক কম। আগে মনে করা হতো, গ্রিনল্যান্ডই সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধিতে বার্ষিক সবচেয়ে বড় অবদান রাখছে।
পরিস্থিতি পরবর্তী বছরগুলোতেও অব্যাহত ছিল, যদিও কমার হার কিছুটা কমেছিল। ২০০৩ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে মাটি থেকে আরও প্রায় ১ ট্রিলিয়ন টন পানি চলে গেছে। এই পানি হ্রাসের প্রধান কারণ হলো—বায়ুমণ্ডল ও সমুদ্রপৃষ্ঠ উভয়ের তাপমাত্রা বৃদ্ধি। গত কয়েক দশকে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে বৃষ্টিপাতের ধরন পরিবর্তিত হয়েছে এবং বাষ্পীভবন ও প্রস্বেদন (উদ্ভিদ থেকে জলীয় বাষ্প নির্গমন) বেড়েছে।
প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প স্বল্প সময়ের জন্য তীব্র বৃষ্টিপাত ঘটাতে পারে। কিন্তু সেই পানি সাধারণত মাটিতে প্রবেশ করে না। এর বেশির ভাগই চুঁইয়ে হিসেবে দ্রুত সাগরে চলে যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞানী ক্যাথারিন জ্যাকবস বলেছেন, পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যেসব এলাকা উচ্চ তাপমাত্রা এবং বৃষ্টিপাতের পরিবর্তনের কারণে শুষ্ক হচ্ছে, সেগুলোর আকার বৃষ্টিপাত বৃদ্ধির কারণে যেসব এলাকা ভেজা হচ্ছে তার চেয়ে বড় হচ্ছে।
জ্যাকবস আরও বলেন, একই সঙ্গে ভূগর্ভস্থ পানির চাহিদাও বাড়ছে। জ্যাকবস মনে করেন, যারা পানি নিয়ে কাজ করেন তাদের অধিকাংশই ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলনের সঙ্গে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির সম্পর্ক সম্পর্কে অবগত নন। যদি তারা এই সংযোগ জানেনও, সম্ভবত তারা বোঝেন না যে, এই পরিবর্তন পরিমাপযোগ্য এবং এটি পৃথিবীর অক্ষের হেলে পড়াকেও প্রভাবিত করছে।
গবেষকেরা বলছেন, সামগ্রিকভাবে দেখলে শতাব্দীর শুরু থেকে পৃথিবীর মাটিতে মোট পানির পরিমাণ কমছে। এবং ভবিষ্যতের তাপমাত্রা বৃদ্ধির পূর্বাভাস অনুযায়ী, এই পানির ঘাটতি পূরণ হওয়ার সম্ভাবনা কম। নাসার গডার্ড ইনস্টিটিউট ফর স্পেস স্টাডিজের জলবায়ু মডেল গবেষক বেঞ্জামিন কুক এই ফলাফলকে উদ্বেগজনক বলেছেন। তিনি বলেন, ‘সবকিছুর জন্য পানি প্রয়োজন। পর্যাপ্ত পানি না থাকলে আমরা বিপদে পড়ব।’

সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১২ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত।
১ দিন আগে
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মাঘ মাস আসতে এখনো অনেক বাকি। আজ সোমবার কেবল ১৪ পৌষ। তবে এখনই হাড়কাঁপানো শীত পড়েছে দেশজুড়ে। আজ সকাল ৬টায় দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কিশোরগঞ্জের নিকলীতে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ রাতে সারা দেশেই তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
আজ সকাল ৯টা আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকালে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ৪, রংপুরে ১৩, ময়মনসিংহে ১৩ দশমিক ৬, সিলেটে ১৪ দশমিক ৫, চট্টগ্রামে ১৫ দশমিক ৭ এবং খুলনা ও বরিশালে ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
কুয়াশার কারণে দেশজুড়ে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্ন হতে পারে উল্লেখ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
এ ছাড়া সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

মাঘ মাস আসতে এখনো অনেক বাকি। আজ সোমবার কেবল ১৪ পৌষ। তবে এখনই হাড়কাঁপানো শীত পড়েছে দেশজুড়ে। আজ সকাল ৬টায় দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কিশোরগঞ্জের নিকলীতে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ রাতে সারা দেশেই তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
আজ সকাল ৯টা আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকালে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ৪, রংপুরে ১৩, ময়মনসিংহে ১৩ দশমিক ৬, সিলেটে ১৪ দশমিক ৫, চট্টগ্রামে ১৫ দশমিক ৭ এবং খুলনা ও বরিশালে ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
কুয়াশার কারণে দেশজুড়ে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্ন হতে পারে উল্লেখ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
এ ছাড়া সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

পৃথিবীর স্থলভাগে পানির পরিমাণ আশঙ্কাজনক হারে কমছে। এটি শুধু বরফ গলার কারণেই নয়, ভূগর্ভস্থ পানি, হ্রদ, নদী এবং মাটির গভীরে সঞ্চিত পানির পরিমাণ গত দুই দশকে ট্রিলিয়ন টন হ্রাস পেয়েছে। গবেষকেরা বিজ্ঞান বিষয়ক সংবাদমাধ্যম সায়েন্সে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছেন।
২৭ এপ্রিল ২০২৫
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত।
১ দিন আগে
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২১ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪০ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২১ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪০ মিনিটে।

পৃথিবীর স্থলভাগে পানির পরিমাণ আশঙ্কাজনক হারে কমছে। এটি শুধু বরফ গলার কারণেই নয়, ভূগর্ভস্থ পানি, হ্রদ, নদী এবং মাটির গভীরে সঞ্চিত পানির পরিমাণ গত দুই দশকে ট্রিলিয়ন টন হ্রাস পেয়েছে। গবেষকেরা বিজ্ঞান বিষয়ক সংবাদমাধ্যম সায়েন্সে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছেন।
২৭ এপ্রিল ২০২৫
সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১২ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত।
১ দিন আগে
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী কয়েক দিনে রাতের তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমতে পারে। চলতে পারে ঘন কুয়াশার ভোগান্তিও। তবে কয়েক দিন পরই নতুন বছরের শুরুতে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
নিকলী আবহাওয়া কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক আক্তারুজ্জামান ফারুক জানিয়েছেন, গতকাল সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ুর বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামা মানে রীতিমতো হাড়কাঁপানো শীত।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, উপমহাদেশীয় উচ্চ চাপবলয়ের বাড়তি অংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করায় শীতের প্রকোপ বেড়েছে। গতকাল আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, আজ সোমবারসহ আগামী চার দিন সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্য রাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত কুয়াশার চাদর অব্যাহত থাকতে পারে।
লঞ্চ চলাচল সাময়িক বন্ধ
ঘন কুয়াশার কারণে গতকাল রাতে চাঁদপুর ও দেশের দক্ষিণাঞ্চলের নৌপথে সব ধরনের যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। সংস্থাটির এক বিজ্ঞপ্তিতে যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানানো হয়।
কুয়াশার কারণে সড়ক ও নৌযোগাযোগের পাশাপাশি বিমান চলাচলও ব্যাহত হচ্ছে। ঘন কুয়াশার প্রভাবে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গতকালও ভোর থেকে সকাল পর্যন্ত একাধিক আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট দেরিতে অবতরণ ও উড্ডয়ন করে। তবে কাল সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো ফ্লাইট অন্যত্র পাঠানো হয়নি।
বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ গতকাল দুপুরের দিকে বলেন, ‘ভোরে রানওয়ের দৃশ্যমানতা কম থাকায় ফ্লাইট অপারেশনে সাময়িক বিঘ্ন ঘটে। তবে সকাল গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতির উন্নতি হয়। ফ্লাইট অপারেশন ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে’।
বাগেরহাটে বৃদ্ধের মৃত্যু
বাগেরহাটের চিতলমারীতে শীতের তীব্রতায় অসুস্থ হয়ে বৈদ্যনাথ মণ্ডল (৭৫) নামে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যায় তিনি মারা যান। বৈদ্যনাথ চিতলমারী উপজেলার খিলিগাতী গ্রামের মুকুন্দলাল মণ্ডলের ছেলে।
এ ছাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ঠান্ডাজনিত সর্দি, কাশি ও হাঁপানিতে আক্রান্ত হয়ে গত চার দিনে মোট ৫৫০ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। শিশু ও বৃদ্ধরা এসব রোগে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।
উত্তরে জীবন বিপর্যস্ত
তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। কুয়াশার জন্য মহাসড়ক ও আঞ্চলিক সড়কে যানবাহন চলছে ধীরগতিতে। হিমালয়ের পাদদেশের কাছাকাছি হওয়ায় বরাবরই উত্তরের জেলাগুলোতে শীতের তীব্রতা বেশি থাকে। ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাসে সে অঞ্চলের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে তিস্তার চরাঞ্চলের ছিন্নমূল ও নিম্ন আয়ের মানুষজন চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
সৈয়দপুর বিমানবন্দরের আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ লোকমান হোসেন জানান, গত দুই দিনে এ অঞ্চলে সর্বনিম্ন ১৩ এবং সর্বোচ্চ ১৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ঘন কুয়াশার কারণে শনিবার ও গতকাল দুপুর ১২টার আগে বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি।
দেশের দক্ষিণাঞ্চল থেকে উত্তরবঙ্গের অন্যতম প্রবেশদ্বার সিরাজগঞ্জে গতকাল সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। জেলার তাড়াশ আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, এটি চলতি মৌসুমে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
তাড়াশ আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘রোববার সকাল ৬টা থেকে অনেকক্ষণ পর্যন্ত তাপমাত্রা ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে স্থির ছিল। এটি চলতি মৌসুমে এখানকার সর্বনিম্ন।’

আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী কয়েক দিনে রাতের তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমতে পারে। চলতে পারে ঘন কুয়াশার ভোগান্তিও। তবে কয়েক দিন পরই নতুন বছরের শুরুতে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
নিকলী আবহাওয়া কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক আক্তারুজ্জামান ফারুক জানিয়েছেন, গতকাল সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ুর বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামা মানে রীতিমতো হাড়কাঁপানো শীত।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, উপমহাদেশীয় উচ্চ চাপবলয়ের বাড়তি অংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করায় শীতের প্রকোপ বেড়েছে। গতকাল আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, আজ সোমবারসহ আগামী চার দিন সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্য রাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত কুয়াশার চাদর অব্যাহত থাকতে পারে।
লঞ্চ চলাচল সাময়িক বন্ধ
ঘন কুয়াশার কারণে গতকাল রাতে চাঁদপুর ও দেশের দক্ষিণাঞ্চলের নৌপথে সব ধরনের যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। সংস্থাটির এক বিজ্ঞপ্তিতে যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানানো হয়।
কুয়াশার কারণে সড়ক ও নৌযোগাযোগের পাশাপাশি বিমান চলাচলও ব্যাহত হচ্ছে। ঘন কুয়াশার প্রভাবে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গতকালও ভোর থেকে সকাল পর্যন্ত একাধিক আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট দেরিতে অবতরণ ও উড্ডয়ন করে। তবে কাল সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো ফ্লাইট অন্যত্র পাঠানো হয়নি।
বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ গতকাল দুপুরের দিকে বলেন, ‘ভোরে রানওয়ের দৃশ্যমানতা কম থাকায় ফ্লাইট অপারেশনে সাময়িক বিঘ্ন ঘটে। তবে সকাল গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতির উন্নতি হয়। ফ্লাইট অপারেশন ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে’।
বাগেরহাটে বৃদ্ধের মৃত্যু
বাগেরহাটের চিতলমারীতে শীতের তীব্রতায় অসুস্থ হয়ে বৈদ্যনাথ মণ্ডল (৭৫) নামে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যায় তিনি মারা যান। বৈদ্যনাথ চিতলমারী উপজেলার খিলিগাতী গ্রামের মুকুন্দলাল মণ্ডলের ছেলে।
এ ছাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ঠান্ডাজনিত সর্দি, কাশি ও হাঁপানিতে আক্রান্ত হয়ে গত চার দিনে মোট ৫৫০ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। শিশু ও বৃদ্ধরা এসব রোগে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।
উত্তরে জীবন বিপর্যস্ত
তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। কুয়াশার জন্য মহাসড়ক ও আঞ্চলিক সড়কে যানবাহন চলছে ধীরগতিতে। হিমালয়ের পাদদেশের কাছাকাছি হওয়ায় বরাবরই উত্তরের জেলাগুলোতে শীতের তীব্রতা বেশি থাকে। ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাসে সে অঞ্চলের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে তিস্তার চরাঞ্চলের ছিন্নমূল ও নিম্ন আয়ের মানুষজন চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
সৈয়দপুর বিমানবন্দরের আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ লোকমান হোসেন জানান, গত দুই দিনে এ অঞ্চলে সর্বনিম্ন ১৩ এবং সর্বোচ্চ ১৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ঘন কুয়াশার কারণে শনিবার ও গতকাল দুপুর ১২টার আগে বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি।
দেশের দক্ষিণাঞ্চল থেকে উত্তরবঙ্গের অন্যতম প্রবেশদ্বার সিরাজগঞ্জে গতকাল সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। জেলার তাড়াশ আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, এটি চলতি মৌসুমে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
তাড়াশ আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘রোববার সকাল ৬টা থেকে অনেকক্ষণ পর্যন্ত তাপমাত্রা ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে স্থির ছিল। এটি চলতি মৌসুমে এখানকার সর্বনিম্ন।’

পৃথিবীর স্থলভাগে পানির পরিমাণ আশঙ্কাজনক হারে কমছে। এটি শুধু বরফ গলার কারণেই নয়, ভূগর্ভস্থ পানি, হ্রদ, নদী এবং মাটির গভীরে সঞ্চিত পানির পরিমাণ গত দুই দশকে ট্রিলিয়ন টন হ্রাস পেয়েছে। গবেষকেরা বিজ্ঞান বিষয়ক সংবাদমাধ্যম সায়েন্সে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছেন।
২৭ এপ্রিল ২০২৫
সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১২ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
১৬ ঘণ্টা আগে
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মধ্য পৌষে এসে সারা দেশে শীত যেন জেঁকে বসেছে। গতকালের তুলনায় আজ রোববার তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে। তবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তাপমাত্রা কমতে পারে। এর সঙ্গে পড়বে ঘন কুয়াশা।
আজ বেলা ১১টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলের নিকলীতে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকায় ছিল ১৪ দশমিক ৩।
বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে সকালে তাপমাত্রা ছিল রাজশাহী, রংপুর, বরিশালে ১৩; ময়মনসিংহে ১৩ দশমিক ৩, সিলেটে ১৪ দশমিক ৮, চট্টগ্রামে ১৬, খুলনায় ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ রোববার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
সারা দেশে আজ রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে।
এ ছাড়া আজ ঢাকায় পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার গতিতে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২৯ ডিসেম্বরও পরিস্থিতির পরিবর্তন তেমন হবে না উল্লেখ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, ৩০ ডিসেম্বর মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। তবে নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। এদিন রাতে তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। পরদিন ৩১ ডিসেম্বর সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে দিনের বেলা তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

মধ্য পৌষে এসে সারা দেশে শীত যেন জেঁকে বসেছে। গতকালের তুলনায় আজ রোববার তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে। তবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তাপমাত্রা কমতে পারে। এর সঙ্গে পড়বে ঘন কুয়াশা।
আজ বেলা ১১টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলের নিকলীতে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকায় ছিল ১৪ দশমিক ৩।
বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে সকালে তাপমাত্রা ছিল রাজশাহী, রংপুর, বরিশালে ১৩; ময়মনসিংহে ১৩ দশমিক ৩, সিলেটে ১৪ দশমিক ৮, চট্টগ্রামে ১৬, খুলনায় ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ রোববার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
সারা দেশে আজ রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে।
এ ছাড়া আজ ঢাকায় পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার গতিতে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২৯ ডিসেম্বরও পরিস্থিতির পরিবর্তন তেমন হবে না উল্লেখ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, ৩০ ডিসেম্বর মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। তবে নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। এদিন রাতে তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। পরদিন ৩১ ডিসেম্বর সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে দিনের বেলা তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

পৃথিবীর স্থলভাগে পানির পরিমাণ আশঙ্কাজনক হারে কমছে। এটি শুধু বরফ গলার কারণেই নয়, ভূগর্ভস্থ পানি, হ্রদ, নদী এবং মাটির গভীরে সঞ্চিত পানির পরিমাণ গত দুই দশকে ট্রিলিয়ন টন হ্রাস পেয়েছে। গবেষকেরা বিজ্ঞান বিষয়ক সংবাদমাধ্যম সায়েন্সে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছেন।
২৭ এপ্রিল ২০২৫
সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১২ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত।
১ দিন আগে