ইশতিয়াক হাসান

পরিযায়ী পাখিরা শীতে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে সাইবেরিয়াসহ বিভিন্ন শীতল এলাকা থেকে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন উষ্ণ এলাকায় হাজির হয়। যদি বলি, এরকমই অভ্যাস আছে একধরনের প্রজাপতিরও, তাহলে নিশ্চয় অবাক হবেন। কিন্তু ঠিক এ কাজটাই করে মোনার্ক প্রজাপতিরা।
উত্তর আমেরিকায় যত জাতের প্রজাপতি আছে, এদের মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত সম্ভবত মোনার্ক বাটারফ্লাই বা মোনার্ক প্রজাপতিরা। উজ্জ্বল কমলা-লাল ডানা, সেই সঙ্গে শরীরে সাদা-কালো রঙের খেলা একে সহজেই চিনিয়ে দেবে। এ ধরনের প্রজাপতি বিখ্যাত কানাডা থেকে মেক্সিকোর দিকে তাদের যাত্রা ও গ্রীষ্মে কানাডার দিকে ফিরে আসার জন্য।
প্রতিবছর শীতের আভাস পাওয়া শুরু হতেই (কানাডায় এ সময় ফল বা শরৎ) লাখে লাখে এ ধরনের প্রজাপতি কানাডা থেকে তাদের শীতের আশ্রয় মেক্সিকো, কখনো কখনো আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ার দিকে রওনা হয়। তাদের চলার পথটাকে রাঙিয়ে দেয় উজ্জ্বল ডানার রঙে। বিশাল কলোনি নিয়ে থাকে এসব প্রজাপতি। কোথাও ঘাঁটি গাড়ার পর সাধারণত পাইন বা দেবদারু গাছে ঝাঁক বেঁধে থাকে এরা। অনেক সময় এতটাই ঘনভাবে অবস্থান করে যে গোটা গাছটিকেই কমলা মনে হবে আপনার। গাছের ডালগুলো নুয়ে পড়ে এদের ওজনে। আর এ দৃশ্য দেখতে ছুটে আসেন বহু পর্যটক।
তবে যাওয়া-আসার গোটা ভ্রমণটা সম্পন্ন করার সুযোগ হয় না কোনো প্রজাপতিরই। কারণ মোনার্ক প্রজাপতিদের আয়ু এর থেকে অনেকই কম। বলা চলে, এদের তিন-চারটি প্রজন্ম এই আসা-যাওয়ায় অংশ নেয়। এই প্রজাপতিরাই সেই অল্প কিছুসংখ্যক কীট-পতঙ্গের একটি, যারা আটলান্টিক পাড়ি দেয়।
মোনার্কদের এই অভিবাসন শুরু হয় প্রতিবছরের অক্টোবরে। তবে আবহাওয়া শীতল হতে থাকলে কখনো কখনো যাত্রাটা আরও আগেই শুরু করে দেয়। কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের কিছু এলাকা থেকে শুরু করে মধ্য মেক্সিকোর অরণ্য পর্যন্ত, যেখানে আবহাওয়া উষ্ণ, ১ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ মাইল ভ্রমণ করে মোনার্ক প্রজাপতিরা।
যেসব প্রজাপতি রকি পর্বতমালার উত্তরের এলাকাগুলোতে বাস করে, তারা মেক্সিকোতে যায় আর দেদবারু গাছে শীতনিদ্রা বা বিশ্রাম করে। অন্যদিকে মোনার্কদের বসবাস যদি রকি পর্বতমালার পশ্চিমে হয়, এগুলো ক্যালিফোর্নিয়া ও আশপাশের এলাকায় অভিবাসন করে। সেখানকার ইউক্যালিপটাস গাছে আশ্রয় নেয় তারা। মোনার্ক প্রজাপতিরা প্রতি বছর অভিবাসনের সময় সাধারণত আগেরবার যে গাছগুলোতে আশ্রয় নিয়েছিল, সেগুলোতেই আবার ফিরে আসে। এক হিসাবে এটি ভারি অদ্ভুত এক কাণ্ড, কারণ আগের বছরের প্রজাপতিগুলো আর পরের বছরেরগুলো এক নয়।
কয়েকটি প্রজন্মের পর আবার একই জায়গায় কীভাবে ওই প্রজাপতিরা ফিরে আসে, তা নিয়ে বিস্তর গবেষণা হয়েছে। কোনো কোনো গবেষকের ধারণা, এভাবে একই জায়গা ধরে উড়ে একই জায়গায় পৌঁছানোর ব্যাপারটা উত্তরাধিকার সূত্রে হয় বা বংশানুক্রমিক। অন্য গবেষকদের দাবি, ভ্রমণের সময় পাখিরা আকাশে সূর্যের অবস্থান ও পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ডকে কাজে লাগায়।
মজার ঘটনা, কানাডার যেসব জায়গায় মোনার্ক প্রজাপতিদের বাস, একটা সময় সেখানকার মানুষদের রীতিমতো কঠিন এক ধাঁধার মধ্যে ফেলে রেখেছিল এরা। তাঁরা অবাক হয়ে ভাবতেন, এই যে এত এত প্রজাপতি দেখা যায় গ্রীষ্মে, শীতে এগুলো যায় কোথায়। তারপরই ১৯৩৭ সালে কানাডার প্রাণিবিদ এফ এ আরকুহার্ট মোনার্কের ডানায় ট্যাগ লাগিয়ে এরা কোথায় যায় তার অনুসন্ধান শুরু করেন। ৩৮ বছর পর, কয়েক হাজার স্বেচ্ছাসেবীর সহায়তায় প্রথম এদের কোনো শীতকালীন আস্তানার খোঁজ পান। সেটি মোনার্কদের যাত্রা শুরুর জায়গা থেকে পায় ৪ হাজার কিলোমিটার দূরে মেক্সিকোর মিচোয়াকান। এটি এখন ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট এবং মোনার্ক প্রজাপতি সংরক্ষণ এলাকা। মেক্সিকোতে মোনার্ক প্রজাপতিদের শীতকালীন আশ্রয়স্থল হিসেবে পরিচিত এমন ডজনখানেক এলাকা আছে, এগুলো সরকারিভাবে সংরক্ষণ করা হয়।
তবে মোনার্ক প্রজাপতিদের এই অসাধারণ অভিবাসন বড় ঝুঁকিতে পড়েছে। মেক্সিকোতে তাদের শীতকালীন আবাস ও আমেরিকা-কানাডার গ্রীষ্মকালীন আবাসে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করছে প্রজাপতিদের ভ্রমণেও। মেক্সিকোতে বন-জঙ্গল উজাড়, তৃণভূমিকে খামারে রূপান্তর, কীটনাশকের ব্যবহার, যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে মিল্কউইড নামে যে বৃক্ষে মোনার্করা ডিম পাড়ে, তার সংখ্যা কমে যাওয়া—এই সবকিছু বিস্ময়কর এসব প্রজাপতিকে অনেকটা কোণঠাসা করে ফেলেছে। গবেষণায় দেখা গেছে, ১৯৯৫-৯৬ সালে মেক্সিকোতে মোনার্কদের এলাকা হিসেবে পরিচিত জায়গাগুলোর প্রায় ৪৫ একর বনভূমি ঢেকে থাকত মোনার্ক প্রজাপতিতে। ২০০৩-০৪ সালে এটি নেমে আসে ২৭.৫ একরে, ২০২০ সালে আবার দেখা যায় এটি নেমে এসেছে ৫ একরে, যা আগের বছরের চেয়ে ২৬ শতাংশ কম।
কাজেই প্রকৃতির এই বিস্ময় মোনার্ক প্রজাপতিদের বাঁচিয়ে রাখতে আর তাদের আশ্চর্য যাত্রা অব্যাহত রাখতে সচেতন হতে হবে আমাদের মানুষদের। না হলে একসময় হয়তো শুধু আফসোসই করতে হবে।
সূত্র: অ্যামিউজিং প্ল্যানেট, ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ড লাইফ ডট অরগ

পরিযায়ী পাখিরা শীতে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে সাইবেরিয়াসহ বিভিন্ন শীতল এলাকা থেকে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন উষ্ণ এলাকায় হাজির হয়। যদি বলি, এরকমই অভ্যাস আছে একধরনের প্রজাপতিরও, তাহলে নিশ্চয় অবাক হবেন। কিন্তু ঠিক এ কাজটাই করে মোনার্ক প্রজাপতিরা।
উত্তর আমেরিকায় যত জাতের প্রজাপতি আছে, এদের মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত সম্ভবত মোনার্ক বাটারফ্লাই বা মোনার্ক প্রজাপতিরা। উজ্জ্বল কমলা-লাল ডানা, সেই সঙ্গে শরীরে সাদা-কালো রঙের খেলা একে সহজেই চিনিয়ে দেবে। এ ধরনের প্রজাপতি বিখ্যাত কানাডা থেকে মেক্সিকোর দিকে তাদের যাত্রা ও গ্রীষ্মে কানাডার দিকে ফিরে আসার জন্য।
প্রতিবছর শীতের আভাস পাওয়া শুরু হতেই (কানাডায় এ সময় ফল বা শরৎ) লাখে লাখে এ ধরনের প্রজাপতি কানাডা থেকে তাদের শীতের আশ্রয় মেক্সিকো, কখনো কখনো আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ার দিকে রওনা হয়। তাদের চলার পথটাকে রাঙিয়ে দেয় উজ্জ্বল ডানার রঙে। বিশাল কলোনি নিয়ে থাকে এসব প্রজাপতি। কোথাও ঘাঁটি গাড়ার পর সাধারণত পাইন বা দেবদারু গাছে ঝাঁক বেঁধে থাকে এরা। অনেক সময় এতটাই ঘনভাবে অবস্থান করে যে গোটা গাছটিকেই কমলা মনে হবে আপনার। গাছের ডালগুলো নুয়ে পড়ে এদের ওজনে। আর এ দৃশ্য দেখতে ছুটে আসেন বহু পর্যটক।
তবে যাওয়া-আসার গোটা ভ্রমণটা সম্পন্ন করার সুযোগ হয় না কোনো প্রজাপতিরই। কারণ মোনার্ক প্রজাপতিদের আয়ু এর থেকে অনেকই কম। বলা চলে, এদের তিন-চারটি প্রজন্ম এই আসা-যাওয়ায় অংশ নেয়। এই প্রজাপতিরাই সেই অল্প কিছুসংখ্যক কীট-পতঙ্গের একটি, যারা আটলান্টিক পাড়ি দেয়।
মোনার্কদের এই অভিবাসন শুরু হয় প্রতিবছরের অক্টোবরে। তবে আবহাওয়া শীতল হতে থাকলে কখনো কখনো যাত্রাটা আরও আগেই শুরু করে দেয়। কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের কিছু এলাকা থেকে শুরু করে মধ্য মেক্সিকোর অরণ্য পর্যন্ত, যেখানে আবহাওয়া উষ্ণ, ১ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ মাইল ভ্রমণ করে মোনার্ক প্রজাপতিরা।
যেসব প্রজাপতি রকি পর্বতমালার উত্তরের এলাকাগুলোতে বাস করে, তারা মেক্সিকোতে যায় আর দেদবারু গাছে শীতনিদ্রা বা বিশ্রাম করে। অন্যদিকে মোনার্কদের বসবাস যদি রকি পর্বতমালার পশ্চিমে হয়, এগুলো ক্যালিফোর্নিয়া ও আশপাশের এলাকায় অভিবাসন করে। সেখানকার ইউক্যালিপটাস গাছে আশ্রয় নেয় তারা। মোনার্ক প্রজাপতিরা প্রতি বছর অভিবাসনের সময় সাধারণত আগেরবার যে গাছগুলোতে আশ্রয় নিয়েছিল, সেগুলোতেই আবার ফিরে আসে। এক হিসাবে এটি ভারি অদ্ভুত এক কাণ্ড, কারণ আগের বছরের প্রজাপতিগুলো আর পরের বছরেরগুলো এক নয়।
কয়েকটি প্রজন্মের পর আবার একই জায়গায় কীভাবে ওই প্রজাপতিরা ফিরে আসে, তা নিয়ে বিস্তর গবেষণা হয়েছে। কোনো কোনো গবেষকের ধারণা, এভাবে একই জায়গা ধরে উড়ে একই জায়গায় পৌঁছানোর ব্যাপারটা উত্তরাধিকার সূত্রে হয় বা বংশানুক্রমিক। অন্য গবেষকদের দাবি, ভ্রমণের সময় পাখিরা আকাশে সূর্যের অবস্থান ও পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ডকে কাজে লাগায়।
মজার ঘটনা, কানাডার যেসব জায়গায় মোনার্ক প্রজাপতিদের বাস, একটা সময় সেখানকার মানুষদের রীতিমতো কঠিন এক ধাঁধার মধ্যে ফেলে রেখেছিল এরা। তাঁরা অবাক হয়ে ভাবতেন, এই যে এত এত প্রজাপতি দেখা যায় গ্রীষ্মে, শীতে এগুলো যায় কোথায়। তারপরই ১৯৩৭ সালে কানাডার প্রাণিবিদ এফ এ আরকুহার্ট মোনার্কের ডানায় ট্যাগ লাগিয়ে এরা কোথায় যায় তার অনুসন্ধান শুরু করেন। ৩৮ বছর পর, কয়েক হাজার স্বেচ্ছাসেবীর সহায়তায় প্রথম এদের কোনো শীতকালীন আস্তানার খোঁজ পান। সেটি মোনার্কদের যাত্রা শুরুর জায়গা থেকে পায় ৪ হাজার কিলোমিটার দূরে মেক্সিকোর মিচোয়াকান। এটি এখন ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট এবং মোনার্ক প্রজাপতি সংরক্ষণ এলাকা। মেক্সিকোতে মোনার্ক প্রজাপতিদের শীতকালীন আশ্রয়স্থল হিসেবে পরিচিত এমন ডজনখানেক এলাকা আছে, এগুলো সরকারিভাবে সংরক্ষণ করা হয়।
তবে মোনার্ক প্রজাপতিদের এই অসাধারণ অভিবাসন বড় ঝুঁকিতে পড়েছে। মেক্সিকোতে তাদের শীতকালীন আবাস ও আমেরিকা-কানাডার গ্রীষ্মকালীন আবাসে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করছে প্রজাপতিদের ভ্রমণেও। মেক্সিকোতে বন-জঙ্গল উজাড়, তৃণভূমিকে খামারে রূপান্তর, কীটনাশকের ব্যবহার, যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে মিল্কউইড নামে যে বৃক্ষে মোনার্করা ডিম পাড়ে, তার সংখ্যা কমে যাওয়া—এই সবকিছু বিস্ময়কর এসব প্রজাপতিকে অনেকটা কোণঠাসা করে ফেলেছে। গবেষণায় দেখা গেছে, ১৯৯৫-৯৬ সালে মেক্সিকোতে মোনার্কদের এলাকা হিসেবে পরিচিত জায়গাগুলোর প্রায় ৪৫ একর বনভূমি ঢেকে থাকত মোনার্ক প্রজাপতিতে। ২০০৩-০৪ সালে এটি নেমে আসে ২৭.৫ একরে, ২০২০ সালে আবার দেখা যায় এটি নেমে এসেছে ৫ একরে, যা আগের বছরের চেয়ে ২৬ শতাংশ কম।
কাজেই প্রকৃতির এই বিস্ময় মোনার্ক প্রজাপতিদের বাঁচিয়ে রাখতে আর তাদের আশ্চর্য যাত্রা অব্যাহত রাখতে সচেতন হতে হবে আমাদের মানুষদের। না হলে একসময় হয়তো শুধু আফসোসই করতে হবে।
সূত্র: অ্যামিউজিং প্ল্যানেট, ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ড লাইফ ডট অরগ

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১ দিন আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫৪।
ঢাকার বেশকিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— দক্ষিণ পল্লবী (৩০২), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৭৯), ইস্টার্ন হাউজিং (২৬৭), কল্যাণপুর (২৬৬) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৩৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
অন্যদিকে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে কায়রো। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৪৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৬৪, খুব অস্বাস্থ্যকর), পাকিস্তানের করাচি (২০৬, খুব অস্বাস্থ্যকর) ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে ইরানের তেহরান (১৭১, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫৪।
ঢাকার বেশকিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— দক্ষিণ পল্লবী (৩০২), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৭৯), ইস্টার্ন হাউজিং (২৬৭), কল্যাণপুর (২৬৬) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৩৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
অন্যদিকে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে কায়রো। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৪৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৬৪, খুব অস্বাস্থ্যকর), পাকিস্তানের করাচি (২০৬, খুব অস্বাস্থ্যকর) ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে ইরানের তেহরান (১৭১, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

পরিযায়ী পাখিরা শীতে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে সাইবেরিয়াসহ বিভিন্ন শীতল এলাকা থেকে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন উষ্ণ এলাকায় হাজির হয়। যদি বলি এ ধরনের একটি অভ্যাস আছে এক ধরনের প্রজাপতিদেরও তাহলে নিশ্চয় অবাক হবেন। কিন্তু ঠিক এ কাজটাই করে মোনার্ক প্রজাপতিরা।
০৫ এপ্রিল ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সামান্য কমেছে। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন সোমবার ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সামান্য কমেছে। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন সোমবার ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

পরিযায়ী পাখিরা শীতে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে সাইবেরিয়াসহ বিভিন্ন শীতল এলাকা থেকে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন উষ্ণ এলাকায় হাজির হয়। যদি বলি এ ধরনের একটি অভ্যাস আছে এক ধরনের প্রজাপতিদেরও তাহলে নিশ্চয় অবাক হবেন। কিন্তু ঠিক এ কাজটাই করে মোনার্ক প্রজাপতিরা।
০৫ এপ্রিল ২০২৩
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১ দিন আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৩২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ২৭৪, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (২৩৫), ভারতের কলকাতা (২১০) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯১)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, দক্ষিণ পল্লবী, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৩২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ২৭৪, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (২৩৫), ভারতের কলকাতা (২১০) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯১)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, দক্ষিণ পল্লবী, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

পরিযায়ী পাখিরা শীতে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে সাইবেরিয়াসহ বিভিন্ন শীতল এলাকা থেকে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন উষ্ণ এলাকায় হাজির হয়। যদি বলি এ ধরনের একটি অভ্যাস আছে এক ধরনের প্রজাপতিদেরও তাহলে নিশ্চয় অবাক হবেন। কিন্তু ঠিক এ কাজটাই করে মোনার্ক প্রজাপতিরা।
০৫ এপ্রিল ২০২৩
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১ দিন আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

পরিযায়ী পাখিরা শীতে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে সাইবেরিয়াসহ বিভিন্ন শীতল এলাকা থেকে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন উষ্ণ এলাকায় হাজির হয়। যদি বলি এ ধরনের একটি অভ্যাস আছে এক ধরনের প্রজাপতিদেরও তাহলে নিশ্চয় অবাক হবেন। কিন্তু ঠিক এ কাজটাই করে মোনার্ক প্রজাপতিরা।
০৫ এপ্রিল ২০২৩
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১ দিন আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে