নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পৌষ মাসের ২৪ দিন পেরিয়ে গেলেও তাপমাত্রা ওঠা–নামার মধ্যেই আছে। ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ শীতের অনুভূতি অনেকটা কম থাকলেও জানুয়ারির শুরুতে আচমকা শীতের তীব্রতা বেড়ে যায়। গত সপ্তাহের শেষ দিকে রংপুর বিভাগের সব জেলাসহ দেশের ১৩টি জেলায় শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গেছে।
চলতি সপ্তাহের মাঝে দুই দিন শীতের তীব্রতা কিছুটা কমেছিল। তবে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামীকাল বৃহস্পতিবার এবং আগামী শুক্রবার তাপমাত্রা আরও নিচে নেমে যাবে। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী দুই দিন দিন ও রাতের তাপমাত্রা ২ থেকে ৪ ডিগ্রি কমতে পারে। তবে শনিবার থেকে আবার দিন ও রাতের তাপমাত্রা বাড়বে।
এদিকে আজ বুধবার সকাল থেকেই ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বেশ কুয়াশা ছিল। কুয়াশার সঙ্গে ছিল হিমেল হাওয়া। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, রাজধানীসহ সারা দেশে ঘন কুয়াশার কারণে দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীতে কুয়াশার ঘনত্ব মঙ্গলবার তুলনায় গতকাল বেশি ছিল। দিনভর এমন অবস্থা বজায় ছিল। তবে দুপুরের পর স্বল্প সময়ের জন্য সূর্যের দেখা মিলেছে। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল যশোরে, ১২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকার তাপমাত্রা সপ্তাহের শুরুতে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমেছিল।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীতে কুয়াশার ঘনত্ব মঙ্গলবার তুলনায় আজ বেশি ছিল। দিনভর এমন অবস্থা বজায় ছিল। তবে দুপুরের পর স্বল্প সময়ের জন্য সূর্যের দেখা মিলেছে। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল যশোরে, ১২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকার তাপমাত্রা সপ্তাহের শুরুতে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমেছিল।
এদিকে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগেও গত দুই দিন ধরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০–এর ওপরে রয়েছে। এই দুই বিভাগের বেশির ভাগ অঞ্চলের তাপমাত্রা ১৪ থেকে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে আছে। তবে আগামী দুই দিন উত্তরের তাপমাত্রা কমে ক্রমশ তা দক্ষিণাঞ্চলের খুলনা ও যশোরের দিকে ছড়াতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজ বুধবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃহস্পতিবার রাতের তাপমাত্রা সামান্য অর্থাৎ ২ থেকে ৪ ডিগ্রি কমতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে। ৯ তারিখ ও ১০ তারিখ একই অবস্থা থাকবে। তবে এরপর তাপমাত্রা খুব বেশি কমবে না, বরং একটু বাড়বে।
এই আবহাওয়াবিদ বলেন, অঞ্চলভেদে দু–এক জায়গায় শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিতে পারে। তবে সেটির ব্যাপ্তি কম থাকবে।
এদিকে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকলেও আকাশ সাময়িকভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে ভোর থেকে হালকা ও মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়বে। যার ফলে, দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং তা কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
এ ছাড়া ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নদী পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা (২ থেকে ৩) ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে দিনে শীতের অনুভূতি বাড়তে পারে।
আগামী শুক্রবার সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে সারা দেশের কোথাও কোথাও দিনে শীতের অনুভূতি বিরাজমান থাকতে পারে।
এ দিকে জানুয়ারি মাসের দীর্ঘমেয়াদি আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, এমন পরিস্থিতি মাসজুড়েই থাকবে। সেই সঙ্গে এ মাসেই রাজধানীসহ দেশজুড়ে একাধিক শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার কথাও বলেছে আবহাওয়া দপ্তর।
পৌষ মাসের ২৪ দিন পেরিয়ে গেলেও তাপমাত্রা ওঠা–নামার মধ্যেই আছে। ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ শীতের অনুভূতি অনেকটা কম থাকলেও জানুয়ারির শুরুতে আচমকা শীতের তীব্রতা বেড়ে যায়। গত সপ্তাহের শেষ দিকে রংপুর বিভাগের সব জেলাসহ দেশের ১৩টি জেলায় শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গেছে।
চলতি সপ্তাহের মাঝে দুই দিন শীতের তীব্রতা কিছুটা কমেছিল। তবে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামীকাল বৃহস্পতিবার এবং আগামী শুক্রবার তাপমাত্রা আরও নিচে নেমে যাবে। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী দুই দিন দিন ও রাতের তাপমাত্রা ২ থেকে ৪ ডিগ্রি কমতে পারে। তবে শনিবার থেকে আবার দিন ও রাতের তাপমাত্রা বাড়বে।
এদিকে আজ বুধবার সকাল থেকেই ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বেশ কুয়াশা ছিল। কুয়াশার সঙ্গে ছিল হিমেল হাওয়া। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, রাজধানীসহ সারা দেশে ঘন কুয়াশার কারণে দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীতে কুয়াশার ঘনত্ব মঙ্গলবার তুলনায় গতকাল বেশি ছিল। দিনভর এমন অবস্থা বজায় ছিল। তবে দুপুরের পর স্বল্প সময়ের জন্য সূর্যের দেখা মিলেছে। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল যশোরে, ১২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকার তাপমাত্রা সপ্তাহের শুরুতে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমেছিল।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীতে কুয়াশার ঘনত্ব মঙ্গলবার তুলনায় আজ বেশি ছিল। দিনভর এমন অবস্থা বজায় ছিল। তবে দুপুরের পর স্বল্প সময়ের জন্য সূর্যের দেখা মিলেছে। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল যশোরে, ১২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকার তাপমাত্রা সপ্তাহের শুরুতে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমেছিল।
এদিকে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগেও গত দুই দিন ধরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০–এর ওপরে রয়েছে। এই দুই বিভাগের বেশির ভাগ অঞ্চলের তাপমাত্রা ১৪ থেকে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে আছে। তবে আগামী দুই দিন উত্তরের তাপমাত্রা কমে ক্রমশ তা দক্ষিণাঞ্চলের খুলনা ও যশোরের দিকে ছড়াতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজ বুধবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃহস্পতিবার রাতের তাপমাত্রা সামান্য অর্থাৎ ২ থেকে ৪ ডিগ্রি কমতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে। ৯ তারিখ ও ১০ তারিখ একই অবস্থা থাকবে। তবে এরপর তাপমাত্রা খুব বেশি কমবে না, বরং একটু বাড়বে।
এই আবহাওয়াবিদ বলেন, অঞ্চলভেদে দু–এক জায়গায় শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিতে পারে। তবে সেটির ব্যাপ্তি কম থাকবে।
এদিকে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকলেও আকাশ সাময়িকভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে ভোর থেকে হালকা ও মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়বে। যার ফলে, দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং তা কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
এ ছাড়া ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নদী পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা (২ থেকে ৩) ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে দিনে শীতের অনুভূতি বাড়তে পারে।
আগামী শুক্রবার সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে সারা দেশের কোথাও কোথাও দিনে শীতের অনুভূতি বিরাজমান থাকতে পারে।
এ দিকে জানুয়ারি মাসের দীর্ঘমেয়াদি আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, এমন পরিস্থিতি মাসজুড়েই থাকবে। সেই সঙ্গে এ মাসেই রাজধানীসহ দেশজুড়ে একাধিক শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার কথাও বলেছে আবহাওয়া দপ্তর।
বাংলাদেশকে বিপজ্জনক বর্জ্যের ভাগাড়ে পরিণত না করতে জাহাজ ভাঙা শিল্পে কঠোর পরিবেশ আইন প্রয়োগ ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, জরুরি সংস্কার না হলে বাংলাদেশ বিপজ্জনক বর্জ্যের বিশ্বব্যাপী ভাগাড়ে পরিণত হবে।
১১ ঘণ্টা আগেবসন্তে শীতের বিদায় হতে চলেছে। ফাল্গুনের দ্বিতীয় দিনে আজ সারা দেশে ১ থেকে ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শুধু তাই নয় আগামী দুদিন এ ধারা অব্যাহত থাকতে পারে বলেও জানানো হয়েছে। তবে সপ্তাহ শেষে বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে...
২ দিন আগেদুই বিভাগে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা নিয়ে শেষ হচ্ছে মাঘ মাস। সেই সঙ্গে সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমন আবহাওয়া ফাল্গুনের শুরুর কয়েক দিনেও থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রকাশিত পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে...
৪ দিন আগেঢাকার বাতাসে দূষণ খানিকটা কমেছে। গত কয়েক দিনে এই শহরে বায়ুদূষণ ছিল শীর্ষে। তবে আজ তালিকায় অনেক নিচে নেমে এসেছে। সকালের রেকর্ড অনুযায়ী বিশ্বের ১২৫ শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান আজ ১৬ তম। বায়ুমান রেকর্ড করা হয়েছে ১৪৮, যেখানে ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের...
৪ দিন আগে