ইশতিয়াক হাসান

প্রশান্ত মহাসাগরের জাপান অংশে দেখা মেলে বিশাল এক জাতের কাঁকড়ার। এদের এক পায়ের ডগা থেকে আরেক পায়ের ডগা পর্যন্ত দৈর্ঘ্য ১২ ফুট। প্রথম দৃষ্টিতে একে মনে হবে প্রাগৈতিহাসিক কোনো প্রাণী, যে কিনা পুরোনো দিনের বিজ্ঞান কল্পকাহিনির কোনো দৃশ্য থেকে উঠে এসেছে।
এই কাঁকড়াদের নিয়ে নানা ধরনের গল্পগাথা আছে, এর মধ্যে অন্যতম বিশাল পা দিয়ে সাগরতলে মানুষ টেনে নেওয়ার কিংবদন্তি। কিন্তু বাস্তবে সাগরের নাবিকসহ জাপানের উপকূলের মানুষের কাছে এই কাঁকড়া পরিচিত জেন্টল জায়ান্ট নামে। কারণ আচার-আচরণে একেবারেই ভদ্র। দেখতে বিশাল আকারের মাকড়সার সঙ্গেও বেশ মিল পাবেন, যদিও এত বড় মাকড়সা হয় না। এমন চেহারার কারণেই এদের নাম জাপানিজ স্পাইডার ক্র্যাব।
সাধারণত ২৬০ থেকে ২০০০ ফুট গভীরতার সাগরতলের মাটিতে এরা ঘুরে বেড়ায়। সেখানকার বিভিন্ন গর্তেও এদের দেখা পাবেন। সাগরের গভীরে বাস। দশটা বিশালকায় পা আর কাঁটাময়, শক্তিশালী বহিঃকংকাল থাকায় এদের প্রাকৃতিক শত্রু থাকে কমই। তবে অক্টোপাস কিংবা স্টিং রের মতো প্রাণীরা কখনো কখনো বেশ ঝামেলা তৈরি করে।
এদের এক পা থেকে আরেক পায়ের ডগার দূরত্ব দুজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দৈর্ঘ্যের যোগফলের চেয়ে বেশি। সাধারণত এটা হয় ১২ ফুটের মতো। তবে ২০০৯ সালে যে কাঁকড়াটি প্রশান্ত মহাসাগরে ধরা পড়ে, সেটি ১২ ফুটের চেয়েও বড় ছিল। শত্রু কিংবা অন্য কাঁকড়াদের মোকাবিলার জন্য পুরুষ জাপানি স্পাইডার ক্র্যাবদের পা কিংবা দাঁড়াগুলো আকারে থাকে বড়। স্ত্রী কাঁকড়াদের শরীরটা তুলনামূলক চওড়া, গোলাকার ধরনের। মূলত ডিম ধারণ করার জন্য শরীরের গঠন এমন হয় তাদের।
জাপানিজ স্পাইডার কাঁকড়াদের মরাভোজী বলতে পারেন। সাধারণত শিকার করতে দেখা যায় না তাদের। মৃত প্রাণী আর উদ্ভিদের খোঁজে সাগরতলে ঘোরাফেরা করাটাই তাদের পছন্দ।
গায়েগতরে বিশাল হলে কী হবে, মানুষ এদের শিকার করে খায়। বিশেষ করে এদের লম্বা পায়ের সুস্বাদু মাংস জাপানিদের ভারি পছন্দ। তবে প্রজননের সময় এ ধরনের কাঁকড়া ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকে।
মজার ঘটনা, এই কাঁকড়ারা সাজসজ্জার জন্যও বিখ্যাত। এমন কাঁকড়ারা পরিচিত ‘ডেকোরেটেড ক্র্যাব’ নামে। সাগরতলে নামার সুযোগ হলে দেখবেন এরা নিজেদের খোলে জড়িয়েছে স্পঞ্জ, বিভিন্ন উদ্ভিদ ও সি-এনিমনদের। এ ধরনের সাজসজ্জা এদের পরিবেশের সঙ্গে মিশে শিকারি প্রাণীদের থেকে আত্মরক্ষা করতে বা লুকিয়ে পড়তে সাহায্য করে।
এই কাঁকড়াদের আরেকটি মজার ঘটনা ঘটে। পাগুলো অস্বাভাবিক দীর্ঘ হওয়ায় কখনো কখনো মাছ ধরার জালে আটকে কিংবা কোনো হিংস্র শিকারি প্রাণীর কামড়ে ছিঁড়ে যায়। তবে এতে এই কাঁকড়ারা কুছ পরোয়া করে না। কারণ একসময় এই পা আবার গজিয়ে যায়। এদের লম্বা পাসহ অস্বাভাবিক চেহারাটা যে কাউকে ঘাবড়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। তবে এরা বেশ শান্ত প্রাণী, চলাফেরায়ও খুব গতিসম্পন্ন নয়।
একবারে এই কাঁকড়ারা ১৫ লাখের মতো ডিম পাড়ে। যদিও এদের মধ্যে খুব অল্পসংখ্যকই বাচ্চায় পরিণত হতে পারে না। ডিম আর বাচ্চার মধ্যে অবশ্য এদের লার্ভার একটি স্টেজ পেরোতে হয়। এদের মূল শরীর মানে শক্ত বহিঃ আবরণ একটা সীমার পর আর বড়ো হয় না। তবে পা লম্বা হতে থাকে। এমিনিতে এরা বেশ গভীর জলের (সাগরের) প্রাণী হলেও প্রজননের সময় অগভীর পানিতে চলে আসে। সাধারণত সময়টা জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত।
এবার এই কাঁকড়াদের সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক। এদের জাপানি নাম টাকা–আসি–গানি, যার অর্থ ‘লম্বা পায়ের কাঁকড়া’। সাধারণত সাগরের ৫০ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রায় এদের বাস। এদের ওজন কম নয়, ৪০ পাউন্ডের বেশি। কাঁকড়াদের মধ্যে সবচেয়ে দীর্ঘজীবী যেসব প্রজাতি, তার একটি এরা। বাঁচে ১০০ বছর পর্যন্ত।
সূত্র: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক, ফ্যাক্ট এনিমেল ডট কম

প্রশান্ত মহাসাগরের জাপান অংশে দেখা মেলে বিশাল এক জাতের কাঁকড়ার। এদের এক পায়ের ডগা থেকে আরেক পায়ের ডগা পর্যন্ত দৈর্ঘ্য ১২ ফুট। প্রথম দৃষ্টিতে একে মনে হবে প্রাগৈতিহাসিক কোনো প্রাণী, যে কিনা পুরোনো দিনের বিজ্ঞান কল্পকাহিনির কোনো দৃশ্য থেকে উঠে এসেছে।
এই কাঁকড়াদের নিয়ে নানা ধরনের গল্পগাথা আছে, এর মধ্যে অন্যতম বিশাল পা দিয়ে সাগরতলে মানুষ টেনে নেওয়ার কিংবদন্তি। কিন্তু বাস্তবে সাগরের নাবিকসহ জাপানের উপকূলের মানুষের কাছে এই কাঁকড়া পরিচিত জেন্টল জায়ান্ট নামে। কারণ আচার-আচরণে একেবারেই ভদ্র। দেখতে বিশাল আকারের মাকড়সার সঙ্গেও বেশ মিল পাবেন, যদিও এত বড় মাকড়সা হয় না। এমন চেহারার কারণেই এদের নাম জাপানিজ স্পাইডার ক্র্যাব।
সাধারণত ২৬০ থেকে ২০০০ ফুট গভীরতার সাগরতলের মাটিতে এরা ঘুরে বেড়ায়। সেখানকার বিভিন্ন গর্তেও এদের দেখা পাবেন। সাগরের গভীরে বাস। দশটা বিশালকায় পা আর কাঁটাময়, শক্তিশালী বহিঃকংকাল থাকায় এদের প্রাকৃতিক শত্রু থাকে কমই। তবে অক্টোপাস কিংবা স্টিং রের মতো প্রাণীরা কখনো কখনো বেশ ঝামেলা তৈরি করে।
এদের এক পা থেকে আরেক পায়ের ডগার দূরত্ব দুজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দৈর্ঘ্যের যোগফলের চেয়ে বেশি। সাধারণত এটা হয় ১২ ফুটের মতো। তবে ২০০৯ সালে যে কাঁকড়াটি প্রশান্ত মহাসাগরে ধরা পড়ে, সেটি ১২ ফুটের চেয়েও বড় ছিল। শত্রু কিংবা অন্য কাঁকড়াদের মোকাবিলার জন্য পুরুষ জাপানি স্পাইডার ক্র্যাবদের পা কিংবা দাঁড়াগুলো আকারে থাকে বড়। স্ত্রী কাঁকড়াদের শরীরটা তুলনামূলক চওড়া, গোলাকার ধরনের। মূলত ডিম ধারণ করার জন্য শরীরের গঠন এমন হয় তাদের।
জাপানিজ স্পাইডার কাঁকড়াদের মরাভোজী বলতে পারেন। সাধারণত শিকার করতে দেখা যায় না তাদের। মৃত প্রাণী আর উদ্ভিদের খোঁজে সাগরতলে ঘোরাফেরা করাটাই তাদের পছন্দ।
গায়েগতরে বিশাল হলে কী হবে, মানুষ এদের শিকার করে খায়। বিশেষ করে এদের লম্বা পায়ের সুস্বাদু মাংস জাপানিদের ভারি পছন্দ। তবে প্রজননের সময় এ ধরনের কাঁকড়া ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকে।
মজার ঘটনা, এই কাঁকড়ারা সাজসজ্জার জন্যও বিখ্যাত। এমন কাঁকড়ারা পরিচিত ‘ডেকোরেটেড ক্র্যাব’ নামে। সাগরতলে নামার সুযোগ হলে দেখবেন এরা নিজেদের খোলে জড়িয়েছে স্পঞ্জ, বিভিন্ন উদ্ভিদ ও সি-এনিমনদের। এ ধরনের সাজসজ্জা এদের পরিবেশের সঙ্গে মিশে শিকারি প্রাণীদের থেকে আত্মরক্ষা করতে বা লুকিয়ে পড়তে সাহায্য করে।
এই কাঁকড়াদের আরেকটি মজার ঘটনা ঘটে। পাগুলো অস্বাভাবিক দীর্ঘ হওয়ায় কখনো কখনো মাছ ধরার জালে আটকে কিংবা কোনো হিংস্র শিকারি প্রাণীর কামড়ে ছিঁড়ে যায়। তবে এতে এই কাঁকড়ারা কুছ পরোয়া করে না। কারণ একসময় এই পা আবার গজিয়ে যায়। এদের লম্বা পাসহ অস্বাভাবিক চেহারাটা যে কাউকে ঘাবড়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। তবে এরা বেশ শান্ত প্রাণী, চলাফেরায়ও খুব গতিসম্পন্ন নয়।
একবারে এই কাঁকড়ারা ১৫ লাখের মতো ডিম পাড়ে। যদিও এদের মধ্যে খুব অল্পসংখ্যকই বাচ্চায় পরিণত হতে পারে না। ডিম আর বাচ্চার মধ্যে অবশ্য এদের লার্ভার একটি স্টেজ পেরোতে হয়। এদের মূল শরীর মানে শক্ত বহিঃ আবরণ একটা সীমার পর আর বড়ো হয় না। তবে পা লম্বা হতে থাকে। এমিনিতে এরা বেশ গভীর জলের (সাগরের) প্রাণী হলেও প্রজননের সময় অগভীর পানিতে চলে আসে। সাধারণত সময়টা জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত।
এবার এই কাঁকড়াদের সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক। এদের জাপানি নাম টাকা–আসি–গানি, যার অর্থ ‘লম্বা পায়ের কাঁকড়া’। সাধারণত সাগরের ৫০ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রায় এদের বাস। এদের ওজন কম নয়, ৪০ পাউন্ডের বেশি। কাঁকড়াদের মধ্যে সবচেয়ে দীর্ঘজীবী যেসব প্রজাতি, তার একটি এরা। বাঁচে ১০০ বছর পর্যন্ত।
সূত্র: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক, ফ্যাক্ট এনিমেল ডট কম

ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
২ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

প্রশান্ত মহাসাগরের জাপান অংশে দেখা মেলে বিশাল এক জাতের কাঁকড়ার। এদের এক পায়ের ডগা থেকে আরেক পায়ের ডগা পর্যন্ত দূরত্ব সাড়ে ১২ ফুট। প্রথম দৃষ্টিতে একে মনে হবে প্রাগৈতিহাসিক কোনো প্রাণী, যে কিনা পুরোনো দিনের বিজ্ঞান কল্পকাহিনির কোনো দৃশ্য থেকে উঠে এসেছে।
১৮ এপ্রিল ২০২৩
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
২ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

প্রশান্ত মহাসাগরের জাপান অংশে দেখা মেলে বিশাল এক জাতের কাঁকড়ার। এদের এক পায়ের ডগা থেকে আরেক পায়ের ডগা পর্যন্ত দূরত্ব সাড়ে ১২ ফুট। প্রথম দৃষ্টিতে একে মনে হবে প্রাগৈতিহাসিক কোনো প্রাণী, যে কিনা পুরোনো দিনের বিজ্ঞান কল্পকাহিনির কোনো দৃশ্য থেকে উঠে এসেছে।
১৮ এপ্রিল ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

প্রশান্ত মহাসাগরের জাপান অংশে দেখা মেলে বিশাল এক জাতের কাঁকড়ার। এদের এক পায়ের ডগা থেকে আরেক পায়ের ডগা পর্যন্ত দূরত্ব সাড়ে ১২ ফুট। প্রথম দৃষ্টিতে একে মনে হবে প্রাগৈতিহাসিক কোনো প্রাণী, যে কিনা পুরোনো দিনের বিজ্ঞান কল্পকাহিনির কোনো দৃশ্য থেকে উঠে এসেছে।
১৮ এপ্রিল ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
২ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

প্রশান্ত মহাসাগরের জাপান অংশে দেখা মেলে বিশাল এক জাতের কাঁকড়ার। এদের এক পায়ের ডগা থেকে আরেক পায়ের ডগা পর্যন্ত দূরত্ব সাড়ে ১২ ফুট। প্রথম দৃষ্টিতে একে মনে হবে প্রাগৈতিহাসিক কোনো প্রাণী, যে কিনা পুরোনো দিনের বিজ্ঞান কল্পকাহিনির কোনো দৃশ্য থেকে উঠে এসেছে।
১৮ এপ্রিল ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
২ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে