নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা-চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের অধিকাংশ বড়, মাঝারি ও ছোট শহরগুলো ভূমিকম্প দুর্যোগ মোকাবিলায় একেবারে অপ্রস্তুত বলে মনে করে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইপিডি)। আজ শনিবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় আইপিডি থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
পরিস্থিতির উন্নয়নে বিজ্ঞপ্তিতে আইপিডি ১০টি সুপারিশ জানিয়েছে।
সুপারিশগুলো হলো নগরজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের উদ্যোগ নিতে নগর-পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা কমিশন গঠন; বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড (বিএনবিসি) বাস্তবায়নে বাংলাদেশ বিল্ডিং রেগুলেটরি অথরিটি (বিবিআরএ) অনতিবিলম্বে গঠন করা; মাটির ভূতাত্ত্বিক গঠন ও গুণাগুণ বিবেচনায় নিয়ে নগর এলাকার ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা ও মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন; ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করে ভবনের শক্তি বৃদ্ধিকরণ ও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ভবন পুনর্নির্মাণ; নিম্নবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত এলাকার ভবনসমূহের বৈশিষ্ট্য এবং এলাকাভিত্তিক ভিন্নতাকে বিবেচনায় নিয়ে ভূমিকম্প মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা কৌশল ও কর্মপন্থা নির্ধারণ; সরু রাস্তার পাশে এবং জলাশয়-জলাভূমির ওপর বহুতল ভবন নির্মাণের অনুমোদন না দেওয়া, গ্যাস-ইলেকট্রিসিটিসহ বিভিন্ন পরিষেবা লাইনগুলোর নিয়মিত তদারকি ও রক্ষণাবেক্ষণ; দুর্যোগের সময় আপৎকালীন আশ্রয়ের জন্য এলাকাভিত্তিক পার্ক, উদ্যান, খেলার মাঠ, খোলা পরিসর তৈরি ও সংরক্ষণ করা; মহাপরিকল্পনা ও ইমারত বিধিমালা, অগ্নিনিরাপত্তা-সম্পর্কিত আইন প্রণয়নে ব্যবসায়িক গোষ্ঠীস্বার্থে আপস না করে মানুষের জীবন ও সম্পদ রক্ষায় সর্বোচ্চ প্রাধিকার দেওয়া; উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, সিটি করপোরেশন, পৌরসভার ভবন নির্মাণ ও পরিকল্পনা তদারকি সক্ষমতা বাড়ানো; ভূমিকম্প ঝুঁকি কমাতে কমিউনিটিকে সম্পৃক্ত করার পাশাপাশি রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়ে অনেক সংস্কার কমিশন করলেও দেশের পরিকল্পিত নগরায়ণ, টেকসই আবাসন ও ভবনের নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট-বিষয়ক কোনো কমিশন করেনি, বিষয়টিকে অনভিপ্রেত বলে মনে করে আইপিডি। বরং এটা আইপিডিসহ অনেকের কাছে বিস্ময়ের উদ্রেক করেছে যে আবাসন ব্যবসায়ীদের চাপে ঢাকা মহানগরীতে যত্রতত্র নির্বিচার বহুতল ভবন বানানোর স্বেচ্ছাচারী কর্মকাণ্ডের অনুমোদন করার জন্য সাতজন উপদেষ্টাকে নিয়ে ড্যাপ সংশোধনের জন্য উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে। অথচ ভূমিকম্প কিংবা যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের আশ্রয় নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় এলাকাভিত্তিক পার্ক, খেলার মাঠ, উদ্যান ও উন্মুক্ত স্থান কীভাবে নগরে বাড়ানো যায়, সেই আলোচনা সরকারি মহলে কোথাও শোনা যাচ্ছে না। বরং কাঁঠালবাগান ও তৎসংলগ্ন এলাকার জন্য দুর্যোগের সময়ে ঠাঁই নেওয়ার একমাত্র খোলা জায়গা পান্থকুঞ্জ পার্ক রক্ষার্থে ১০০ দিনের বেশি চলমান সামাজিক আন্দোলনেও সরকার নির্লিপ্ত আচরণ করছে।

ঢাকা-চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের অধিকাংশ বড়, মাঝারি ও ছোট শহরগুলো ভূমিকম্প দুর্যোগ মোকাবিলায় একেবারে অপ্রস্তুত বলে মনে করে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইপিডি)। আজ শনিবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় আইপিডি থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
পরিস্থিতির উন্নয়নে বিজ্ঞপ্তিতে আইপিডি ১০টি সুপারিশ জানিয়েছে।
সুপারিশগুলো হলো নগরজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের উদ্যোগ নিতে নগর-পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা কমিশন গঠন; বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড (বিএনবিসি) বাস্তবায়নে বাংলাদেশ বিল্ডিং রেগুলেটরি অথরিটি (বিবিআরএ) অনতিবিলম্বে গঠন করা; মাটির ভূতাত্ত্বিক গঠন ও গুণাগুণ বিবেচনায় নিয়ে নগর এলাকার ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা ও মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন; ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করে ভবনের শক্তি বৃদ্ধিকরণ ও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ভবন পুনর্নির্মাণ; নিম্নবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত এলাকার ভবনসমূহের বৈশিষ্ট্য এবং এলাকাভিত্তিক ভিন্নতাকে বিবেচনায় নিয়ে ভূমিকম্প মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা কৌশল ও কর্মপন্থা নির্ধারণ; সরু রাস্তার পাশে এবং জলাশয়-জলাভূমির ওপর বহুতল ভবন নির্মাণের অনুমোদন না দেওয়া, গ্যাস-ইলেকট্রিসিটিসহ বিভিন্ন পরিষেবা লাইনগুলোর নিয়মিত তদারকি ও রক্ষণাবেক্ষণ; দুর্যোগের সময় আপৎকালীন আশ্রয়ের জন্য এলাকাভিত্তিক পার্ক, উদ্যান, খেলার মাঠ, খোলা পরিসর তৈরি ও সংরক্ষণ করা; মহাপরিকল্পনা ও ইমারত বিধিমালা, অগ্নিনিরাপত্তা-সম্পর্কিত আইন প্রণয়নে ব্যবসায়িক গোষ্ঠীস্বার্থে আপস না করে মানুষের জীবন ও সম্পদ রক্ষায় সর্বোচ্চ প্রাধিকার দেওয়া; উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, সিটি করপোরেশন, পৌরসভার ভবন নির্মাণ ও পরিকল্পনা তদারকি সক্ষমতা বাড়ানো; ভূমিকম্প ঝুঁকি কমাতে কমিউনিটিকে সম্পৃক্ত করার পাশাপাশি রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়ে অনেক সংস্কার কমিশন করলেও দেশের পরিকল্পিত নগরায়ণ, টেকসই আবাসন ও ভবনের নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট-বিষয়ক কোনো কমিশন করেনি, বিষয়টিকে অনভিপ্রেত বলে মনে করে আইপিডি। বরং এটা আইপিডিসহ অনেকের কাছে বিস্ময়ের উদ্রেক করেছে যে আবাসন ব্যবসায়ীদের চাপে ঢাকা মহানগরীতে যত্রতত্র নির্বিচার বহুতল ভবন বানানোর স্বেচ্ছাচারী কর্মকাণ্ডের অনুমোদন করার জন্য সাতজন উপদেষ্টাকে নিয়ে ড্যাপ সংশোধনের জন্য উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে। অথচ ভূমিকম্প কিংবা যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের আশ্রয় নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় এলাকাভিত্তিক পার্ক, খেলার মাঠ, উদ্যান ও উন্মুক্ত স্থান কীভাবে নগরে বাড়ানো যায়, সেই আলোচনা সরকারি মহলে কোথাও শোনা যাচ্ছে না। বরং কাঁঠালবাগান ও তৎসংলগ্ন এলাকার জন্য দুর্যোগের সময়ে ঠাঁই নেওয়ার একমাত্র খোলা জায়গা পান্থকুঞ্জ পার্ক রক্ষার্থে ১০০ দিনের বেশি চলমান সামাজিক আন্দোলনেও সরকার নির্লিপ্ত আচরণ করছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা-চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের অধিকাংশ বড়, মাঝারি ও ছোট শহরগুলো ভূমিকম্প দুর্যোগ মোকাবিলায় একেবারে অপ্রস্তুত বলে মনে করে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইপিডি)। আজ শনিবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় আইপিডি থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
পরিস্থিতির উন্নয়নে বিজ্ঞপ্তিতে আইপিডি ১০টি সুপারিশ জানিয়েছে।
সুপারিশগুলো হলো নগরজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের উদ্যোগ নিতে নগর-পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা কমিশন গঠন; বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড (বিএনবিসি) বাস্তবায়নে বাংলাদেশ বিল্ডিং রেগুলেটরি অথরিটি (বিবিআরএ) অনতিবিলম্বে গঠন করা; মাটির ভূতাত্ত্বিক গঠন ও গুণাগুণ বিবেচনায় নিয়ে নগর এলাকার ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা ও মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন; ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করে ভবনের শক্তি বৃদ্ধিকরণ ও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ভবন পুনর্নির্মাণ; নিম্নবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত এলাকার ভবনসমূহের বৈশিষ্ট্য এবং এলাকাভিত্তিক ভিন্নতাকে বিবেচনায় নিয়ে ভূমিকম্প মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা কৌশল ও কর্মপন্থা নির্ধারণ; সরু রাস্তার পাশে এবং জলাশয়-জলাভূমির ওপর বহুতল ভবন নির্মাণের অনুমোদন না দেওয়া, গ্যাস-ইলেকট্রিসিটিসহ বিভিন্ন পরিষেবা লাইনগুলোর নিয়মিত তদারকি ও রক্ষণাবেক্ষণ; দুর্যোগের সময় আপৎকালীন আশ্রয়ের জন্য এলাকাভিত্তিক পার্ক, উদ্যান, খেলার মাঠ, খোলা পরিসর তৈরি ও সংরক্ষণ করা; মহাপরিকল্পনা ও ইমারত বিধিমালা, অগ্নিনিরাপত্তা-সম্পর্কিত আইন প্রণয়নে ব্যবসায়িক গোষ্ঠীস্বার্থে আপস না করে মানুষের জীবন ও সম্পদ রক্ষায় সর্বোচ্চ প্রাধিকার দেওয়া; উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, সিটি করপোরেশন, পৌরসভার ভবন নির্মাণ ও পরিকল্পনা তদারকি সক্ষমতা বাড়ানো; ভূমিকম্প ঝুঁকি কমাতে কমিউনিটিকে সম্পৃক্ত করার পাশাপাশি রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়ে অনেক সংস্কার কমিশন করলেও দেশের পরিকল্পিত নগরায়ণ, টেকসই আবাসন ও ভবনের নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট-বিষয়ক কোনো কমিশন করেনি, বিষয়টিকে অনভিপ্রেত বলে মনে করে আইপিডি। বরং এটা আইপিডিসহ অনেকের কাছে বিস্ময়ের উদ্রেক করেছে যে আবাসন ব্যবসায়ীদের চাপে ঢাকা মহানগরীতে যত্রতত্র নির্বিচার বহুতল ভবন বানানোর স্বেচ্ছাচারী কর্মকাণ্ডের অনুমোদন করার জন্য সাতজন উপদেষ্টাকে নিয়ে ড্যাপ সংশোধনের জন্য উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে। অথচ ভূমিকম্প কিংবা যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের আশ্রয় নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় এলাকাভিত্তিক পার্ক, খেলার মাঠ, উদ্যান ও উন্মুক্ত স্থান কীভাবে নগরে বাড়ানো যায়, সেই আলোচনা সরকারি মহলে কোথাও শোনা যাচ্ছে না। বরং কাঁঠালবাগান ও তৎসংলগ্ন এলাকার জন্য দুর্যোগের সময়ে ঠাঁই নেওয়ার একমাত্র খোলা জায়গা পান্থকুঞ্জ পার্ক রক্ষার্থে ১০০ দিনের বেশি চলমান সামাজিক আন্দোলনেও সরকার নির্লিপ্ত আচরণ করছে।

ঢাকা-চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের অধিকাংশ বড়, মাঝারি ও ছোট শহরগুলো ভূমিকম্প দুর্যোগ মোকাবিলায় একেবারে অপ্রস্তুত বলে মনে করে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইপিডি)। আজ শনিবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় আইপিডি থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
পরিস্থিতির উন্নয়নে বিজ্ঞপ্তিতে আইপিডি ১০টি সুপারিশ জানিয়েছে।
সুপারিশগুলো হলো নগরজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের উদ্যোগ নিতে নগর-পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা কমিশন গঠন; বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড (বিএনবিসি) বাস্তবায়নে বাংলাদেশ বিল্ডিং রেগুলেটরি অথরিটি (বিবিআরএ) অনতিবিলম্বে গঠন করা; মাটির ভূতাত্ত্বিক গঠন ও গুণাগুণ বিবেচনায় নিয়ে নগর এলাকার ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা ও মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন; ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করে ভবনের শক্তি বৃদ্ধিকরণ ও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ভবন পুনর্নির্মাণ; নিম্নবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত এলাকার ভবনসমূহের বৈশিষ্ট্য এবং এলাকাভিত্তিক ভিন্নতাকে বিবেচনায় নিয়ে ভূমিকম্প মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা কৌশল ও কর্মপন্থা নির্ধারণ; সরু রাস্তার পাশে এবং জলাশয়-জলাভূমির ওপর বহুতল ভবন নির্মাণের অনুমোদন না দেওয়া, গ্যাস-ইলেকট্রিসিটিসহ বিভিন্ন পরিষেবা লাইনগুলোর নিয়মিত তদারকি ও রক্ষণাবেক্ষণ; দুর্যোগের সময় আপৎকালীন আশ্রয়ের জন্য এলাকাভিত্তিক পার্ক, উদ্যান, খেলার মাঠ, খোলা পরিসর তৈরি ও সংরক্ষণ করা; মহাপরিকল্পনা ও ইমারত বিধিমালা, অগ্নিনিরাপত্তা-সম্পর্কিত আইন প্রণয়নে ব্যবসায়িক গোষ্ঠীস্বার্থে আপস না করে মানুষের জীবন ও সম্পদ রক্ষায় সর্বোচ্চ প্রাধিকার দেওয়া; উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, সিটি করপোরেশন, পৌরসভার ভবন নির্মাণ ও পরিকল্পনা তদারকি সক্ষমতা বাড়ানো; ভূমিকম্প ঝুঁকি কমাতে কমিউনিটিকে সম্পৃক্ত করার পাশাপাশি রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়ে অনেক সংস্কার কমিশন করলেও দেশের পরিকল্পিত নগরায়ণ, টেকসই আবাসন ও ভবনের নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট-বিষয়ক কোনো কমিশন করেনি, বিষয়টিকে অনভিপ্রেত বলে মনে করে আইপিডি। বরং এটা আইপিডিসহ অনেকের কাছে বিস্ময়ের উদ্রেক করেছে যে আবাসন ব্যবসায়ীদের চাপে ঢাকা মহানগরীতে যত্রতত্র নির্বিচার বহুতল ভবন বানানোর স্বেচ্ছাচারী কর্মকাণ্ডের অনুমোদন করার জন্য সাতজন উপদেষ্টাকে নিয়ে ড্যাপ সংশোধনের জন্য উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে। অথচ ভূমিকম্প কিংবা যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের আশ্রয় নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় এলাকাভিত্তিক পার্ক, খেলার মাঠ, উদ্যান ও উন্মুক্ত স্থান কীভাবে নগরে বাড়ানো যায়, সেই আলোচনা সরকারি মহলে কোথাও শোনা যাচ্ছে না। বরং কাঁঠালবাগান ও তৎসংলগ্ন এলাকার জন্য দুর্যোগের সময়ে ঠাঁই নেওয়ার একমাত্র খোলা জায়গা পান্থকুঞ্জ পার্ক রক্ষার্থে ১০০ দিনের বেশি চলমান সামাজিক আন্দোলনেও সরকার নির্লিপ্ত আচরণ করছে।

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৯০। যা নির্দেশ করে ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— কল্যাণপুর (২৬০), দক্ষিণ পল্লবী (২৫৬), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (১৯৬), গোড়ান (১৯৬) ও বেচারাম দেউরি (১৯০)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩১০। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৭০, খুব অস্বাস্থ্যকর), তৃতীয় স্থানে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারাজেভ (২২৭, খুব অস্বাস্থ্যকর), চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো (১৯৪, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৯০। যা নির্দেশ করে ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— কল্যাণপুর (২৬০), দক্ষিণ পল্লবী (২৫৬), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (১৯৬), গোড়ান (১৯৬) ও বেচারাম দেউরি (১৯০)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩১০। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৭০, খুব অস্বাস্থ্যকর), তৃতীয় স্থানে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারাজেভ (২২৭, খুব অস্বাস্থ্যকর), চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো (১৯৪, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

ঢাকা-চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের অধিকাংশ বড়, মাঝারি ও ছোট শহরগুলো ভূমিকম্প দুর্যোগ মোকাবিলায় একেবারে অপ্রস্তুত বলে মনে করে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইপিডি)। আজ শনিবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় আইপিডি থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২৯ মার্চ ২০২৫
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের তৃতীয় দিন আজ। শীতের মৌসুম চলে এলেও রাজধানী ঢাকায় বাড়ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের আবহাওয়া বুলেটিনে দেখা যায়, গতকালের তুলনায় আজ সকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

পৌষ মাসের তৃতীয় দিন আজ। শীতের মৌসুম চলে এলেও রাজধানী ঢাকায় বাড়ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের আবহাওয়া বুলেটিনে দেখা যায়, গতকালের তুলনায় আজ সকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

ঢাকা-চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের অধিকাংশ বড়, মাঝারি ও ছোট শহরগুলো ভূমিকম্প দুর্যোগ মোকাবিলায় একেবারে অপ্রস্তুত বলে মনে করে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইপিডি)। আজ শনিবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় আইপিডি থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২৯ মার্চ ২০২৫
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
৯ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

ঢাকা-চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের অধিকাংশ বড়, মাঝারি ও ছোট শহরগুলো ভূমিকম্প দুর্যোগ মোকাবিলায় একেবারে অপ্রস্তুত বলে মনে করে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইপিডি)। আজ শনিবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় আইপিডি থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২৯ মার্চ ২০২৫
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

ঢাকা-চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের অধিকাংশ বড়, মাঝারি ও ছোট শহরগুলো ভূমিকম্প দুর্যোগ মোকাবিলায় একেবারে অপ্রস্তুত বলে মনে করে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইপিডি)। আজ শনিবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় আইপিডি থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২৯ মার্চ ২০২৫
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগে