মো. রেজওয়ান করিম সাব্বির, জৈন্তাপুর (সিলেট)

বিল জুড়ে ফুটে অসংখ্য লাল শাপলা। আর শীতে বহুদূর থেকে এসে লাল শাপলার বিল ও আশপাশের এলাকায় আশ্রয় নিয়েছে বহু পরিযায়ী পাখি। কোনোটি ফুলের কলিতে ঠোকর দিচ্ছে, কোনোটি মাছ ধরছে, কোনোটি জলে সাঁতার কাটছে। আবার পর্যটকদের নৌকার শব্দ পেলেই ঝাঁক বেঁধে উড়াল দিচ্ছে পাখির ঝাঁক। এ দৃশ্য দেখা যাচ্ছে প্রকৃতিপ্রেমীদের প্রিয় সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার ডিবির হাওর লাল শাপলা বিলে।
মূলত চারটি বিল নিয়ে গড়ে উঠেছে লাল শাপলার বিল। এখানে দেখা যাওয়া পাখিদের মধ্যে আছে বালি হাঁস, শামুকখোল, মেটে মাথা টিটি, সাদা বক, কানি বক, মাছরাঙা, নীলকণ্ঠ, জল ময়ূর, সরালি হাঁসসহ আরও নানা প্রজাতির পরিযায়ী ও স্থায়িভাবে বসবাসকারী পাখি। অনেক জায়গায় পরিযায়ী পাখির সংখ্যা কমলেও গত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর জৈন্তাপুরের লাল শাপলা বিলে বেশি পাখির দেখা মিলেছে।
স্থানীয় জানিয়েছেন, বিলের পশ্চিম পাশে বাঁধ নির্মাণের কারণে পানি আটকে থাকায় পাখির সংখ্যা বেড়েছে। এ সময়ে জৈন্তাপুর গোয়াইনঘাট ও কানাইঘাট উপজেলার বিভিন্ন বিল সরকারিভাবে ইজারা দেওয়ায় ইজারাদাররা পানি সেচ দিয়ে বা পানি ছেড়ে মাছ আহরণ করছেন ৷ তবে জৈন্তাপুর উপজেলার লাল শাপলা বিলটিতে শাপলার সৌন্দর্যের কারণে ইজারা বন্ধ রাখা হয়েছে ৷ বিলে পর্যাপ্ত পানি থাকা এবং সামাজিক বনায়নের আওতায় বিলের পাশের রাস্তা এবং টিলায় গাছ রোপণের কারণে পরিযায়ী পাখির নিরাপদ আশ্রয়স্থলে পরিণত হচ্ছে লাল শাপলার বিল ৷
সরেজমিনে দেখা যায়, লাল শাপলা বিলে বালিহাঁস, মেটে মাথা টিটির ঝাঁকসহ বিভিন্ন পরিযায়ী পাখি এসেছে। তারা লাল শাপলায় কলিতে ঠোকর দিচ্ছে, পানিতে ডুব দিচ্ছে ও সাঁতার কাটছে। আবার খানিক পর পর বিশ্রাম নিচ্ছে দল বেঁধে। কখনো এক বিল থেকে উড়ে যাচ্ছে আরেক বিলে। পর্যটকেরাও এমন দৃশ্য উপভোগ করছেন নৌকায় চড়ে।
নৌকার মাঝি হারুন মিয়া ও দুলাল হোসেন জানান, জৈন্তাপুরের ডিবির হাওর লাল শাপলা বিল নাম পরিচিতি পাওয়ার আগে এবং পরে কিছু লোক পাখি শিকার করতেন। স্থানীয় সাংবাদিক ও পরিবেশ কর্মীদের তৎপরতার ফলে বিলটির ও পাখির প্রতি আন্তরিকতা বেড়েছে সবার। এখন আর পাখি শিকার হচ্ছে না। পাখিরা এখন নিরাপদেই বিলে খাবার খেতে ও আশ্রয় নিতে পারে। লাল শাপলার রাজ্যে যেন পাখির রাজ্যে রূপান্তর হচ্ছে।
এদিকে পাখিপ্রেমী ও স্থানীয় সচেতন জনসাধারণ মনে করেন, বিলটির পশ্চিম বাঁধটি আরও প্রশস্ত এবং ৫-৭ ফুট উঁচু করার পাশাপাশি বিলের অবশিষ্টাংশ শাপলা বিলের সঙ্গে সংযুক্ত করা দরকার ৷ বিলের পশ্চিম অংশের কিছু জায়গা জবরদখল করে বানানো বাড়িগুলিও উচ্ছেদ করা প্রয়োজন ৷ বিলের বাকি অংশ যুক্ত করা গেলে লাল শাপলা বিলটি তিন উপজেলার অন্যতম সেরা পর্যটনকেন্দ্রে পরিণত হওয়ার পাশাপাশি পরিযায়ী পাখির জন্য আরও নিরাপদ হবে বলে মনে করেন তাঁরা।
জৈন্তা ফটোগ্রাফি সোসাইটির অর্থ সম্পাদক নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘জৈন্তাপুরের ডিবির হাওরের ৪টি বিল ২০১৪ সালে দেশবাসীর কাছে লাল শাপলার বিল হিসেবে স্থানীয় ও জাতীয় সংবাদমাধ্যমে আমরা তুলে ধরি ৷ আমরা উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে দীর্ঘ মেয়াদি চুক্তি করে নিজেদের অর্থায়নে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি করছি। আগামী বছরগুলিতে বিলের সৌন্দর্য আরও বৃদ্ধি পাবে। আরও নতুন নতুন প্রজাতির পাখির দেখা মিলবে।
জৈন্তাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কামাল আহমদ বলেন, জৈন্তাপুরের লাল শাপলা বিলের সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য উপজেলা পরিষদ, উপজেলা প্রশাসন নানা উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। পর্যটকদের জন্য ঘাট নির্মাণ করা হচ্ছে, নতুন আরও একটি পার্কিংয়ের স্থান নির্মাণ হবে, পর্যটকদের যাতায়াতের জন্য এক কিলোমিটার রাস্তা আরসিসি পাকাকরণের কাজ এ মাসে শুরু হবে ৷ এ ছাড়া একটি ওয়াশ ব্লক করা হয়েছে।
কামাল আহমদ আরও বলেন, বিলের পশ্চিম পাশের বেড়ি বাঁধ ছিল না। তা করা হয়েছে। বাঁধটি উঁচু করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এ ছাড়া পাখির আবাসস্থল ও পর্যটকদের জন্য ছায়া সৃষ্টির লক্ষ্যে জৈন্তা ফটোগ্রাফি সোসাইটির মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তিতে ও তাদের অর্থায়নে বনায়ন সৃষ্টি করা হচ্ছে। আগামী দুই বৎসরের মধ্যে বিলটি হয়ে উঠবে অতিথি পাখির নিরাপদ আবাসস্থল এবং উপজেলার অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র ৷

বিল জুড়ে ফুটে অসংখ্য লাল শাপলা। আর শীতে বহুদূর থেকে এসে লাল শাপলার বিল ও আশপাশের এলাকায় আশ্রয় নিয়েছে বহু পরিযায়ী পাখি। কোনোটি ফুলের কলিতে ঠোকর দিচ্ছে, কোনোটি মাছ ধরছে, কোনোটি জলে সাঁতার কাটছে। আবার পর্যটকদের নৌকার শব্দ পেলেই ঝাঁক বেঁধে উড়াল দিচ্ছে পাখির ঝাঁক। এ দৃশ্য দেখা যাচ্ছে প্রকৃতিপ্রেমীদের প্রিয় সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার ডিবির হাওর লাল শাপলা বিলে।
মূলত চারটি বিল নিয়ে গড়ে উঠেছে লাল শাপলার বিল। এখানে দেখা যাওয়া পাখিদের মধ্যে আছে বালি হাঁস, শামুকখোল, মেটে মাথা টিটি, সাদা বক, কানি বক, মাছরাঙা, নীলকণ্ঠ, জল ময়ূর, সরালি হাঁসসহ আরও নানা প্রজাতির পরিযায়ী ও স্থায়িভাবে বসবাসকারী পাখি। অনেক জায়গায় পরিযায়ী পাখির সংখ্যা কমলেও গত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর জৈন্তাপুরের লাল শাপলা বিলে বেশি পাখির দেখা মিলেছে।
স্থানীয় জানিয়েছেন, বিলের পশ্চিম পাশে বাঁধ নির্মাণের কারণে পানি আটকে থাকায় পাখির সংখ্যা বেড়েছে। এ সময়ে জৈন্তাপুর গোয়াইনঘাট ও কানাইঘাট উপজেলার বিভিন্ন বিল সরকারিভাবে ইজারা দেওয়ায় ইজারাদাররা পানি সেচ দিয়ে বা পানি ছেড়ে মাছ আহরণ করছেন ৷ তবে জৈন্তাপুর উপজেলার লাল শাপলা বিলটিতে শাপলার সৌন্দর্যের কারণে ইজারা বন্ধ রাখা হয়েছে ৷ বিলে পর্যাপ্ত পানি থাকা এবং সামাজিক বনায়নের আওতায় বিলের পাশের রাস্তা এবং টিলায় গাছ রোপণের কারণে পরিযায়ী পাখির নিরাপদ আশ্রয়স্থলে পরিণত হচ্ছে লাল শাপলার বিল ৷
সরেজমিনে দেখা যায়, লাল শাপলা বিলে বালিহাঁস, মেটে মাথা টিটির ঝাঁকসহ বিভিন্ন পরিযায়ী পাখি এসেছে। তারা লাল শাপলায় কলিতে ঠোকর দিচ্ছে, পানিতে ডুব দিচ্ছে ও সাঁতার কাটছে। আবার খানিক পর পর বিশ্রাম নিচ্ছে দল বেঁধে। কখনো এক বিল থেকে উড়ে যাচ্ছে আরেক বিলে। পর্যটকেরাও এমন দৃশ্য উপভোগ করছেন নৌকায় চড়ে।
নৌকার মাঝি হারুন মিয়া ও দুলাল হোসেন জানান, জৈন্তাপুরের ডিবির হাওর লাল শাপলা বিল নাম পরিচিতি পাওয়ার আগে এবং পরে কিছু লোক পাখি শিকার করতেন। স্থানীয় সাংবাদিক ও পরিবেশ কর্মীদের তৎপরতার ফলে বিলটির ও পাখির প্রতি আন্তরিকতা বেড়েছে সবার। এখন আর পাখি শিকার হচ্ছে না। পাখিরা এখন নিরাপদেই বিলে খাবার খেতে ও আশ্রয় নিতে পারে। লাল শাপলার রাজ্যে যেন পাখির রাজ্যে রূপান্তর হচ্ছে।
এদিকে পাখিপ্রেমী ও স্থানীয় সচেতন জনসাধারণ মনে করেন, বিলটির পশ্চিম বাঁধটি আরও প্রশস্ত এবং ৫-৭ ফুট উঁচু করার পাশাপাশি বিলের অবশিষ্টাংশ শাপলা বিলের সঙ্গে সংযুক্ত করা দরকার ৷ বিলের পশ্চিম অংশের কিছু জায়গা জবরদখল করে বানানো বাড়িগুলিও উচ্ছেদ করা প্রয়োজন ৷ বিলের বাকি অংশ যুক্ত করা গেলে লাল শাপলা বিলটি তিন উপজেলার অন্যতম সেরা পর্যটনকেন্দ্রে পরিণত হওয়ার পাশাপাশি পরিযায়ী পাখির জন্য আরও নিরাপদ হবে বলে মনে করেন তাঁরা।
জৈন্তা ফটোগ্রাফি সোসাইটির অর্থ সম্পাদক নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘জৈন্তাপুরের ডিবির হাওরের ৪টি বিল ২০১৪ সালে দেশবাসীর কাছে লাল শাপলার বিল হিসেবে স্থানীয় ও জাতীয় সংবাদমাধ্যমে আমরা তুলে ধরি ৷ আমরা উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে দীর্ঘ মেয়াদি চুক্তি করে নিজেদের অর্থায়নে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি করছি। আগামী বছরগুলিতে বিলের সৌন্দর্য আরও বৃদ্ধি পাবে। আরও নতুন নতুন প্রজাতির পাখির দেখা মিলবে।
জৈন্তাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কামাল আহমদ বলেন, জৈন্তাপুরের লাল শাপলা বিলের সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য উপজেলা পরিষদ, উপজেলা প্রশাসন নানা উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। পর্যটকদের জন্য ঘাট নির্মাণ করা হচ্ছে, নতুন আরও একটি পার্কিংয়ের স্থান নির্মাণ হবে, পর্যটকদের যাতায়াতের জন্য এক কিলোমিটার রাস্তা আরসিসি পাকাকরণের কাজ এ মাসে শুরু হবে ৷ এ ছাড়া একটি ওয়াশ ব্লক করা হয়েছে।
কামাল আহমদ আরও বলেন, বিলের পশ্চিম পাশের বেড়ি বাঁধ ছিল না। তা করা হয়েছে। বাঁধটি উঁচু করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এ ছাড়া পাখির আবাসস্থল ও পর্যটকদের জন্য ছায়া সৃষ্টির লক্ষ্যে জৈন্তা ফটোগ্রাফি সোসাইটির মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তিতে ও তাদের অর্থায়নে বনায়ন সৃষ্টি করা হচ্ছে। আগামী দুই বৎসরের মধ্যে বিলটি হয়ে উঠবে অতিথি পাখির নিরাপদ আবাসস্থল এবং উপজেলার অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র ৷

সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৮ মিনিট আগে
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
৪ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত।
১১ ঘণ্টা আগে
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মাঘ মাস আসতে এখনো অনেক বাকি। আজ সোমবার কেবল ১৪ পৌষ। তবে এখনই হাড়কাঁপানো শীত পড়েছে দেশজুড়ে। আজ সকাল ৬টায় দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কিশোরগঞ্জের নিকলীতে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ রাতে সারা দেশেই তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
আজ সকাল ৯টা আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকালে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ৪, রংপুরে ১৩, ময়মনসিংহে ১৩ দশমিক ৬, সিলেটে ১৪ দশমিক ৫, চট্টগ্রামে ১৫ দশমিক ৭ এবং খুলনা ও বরিশালে ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
কুয়াশার কারণে দেশজুড়ে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্ন হতে পারে উল্লেখ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
এ ছাড়া সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

মাঘ মাস আসতে এখনো অনেক বাকি। আজ সোমবার কেবল ১৪ পৌষ। তবে এখনই হাড়কাঁপানো শীত পড়েছে দেশজুড়ে। আজ সকাল ৬টায় দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কিশোরগঞ্জের নিকলীতে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ রাতে সারা দেশেই তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
আজ সকাল ৯টা আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকালে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ৪, রংপুরে ১৩, ময়মনসিংহে ১৩ দশমিক ৬, সিলেটে ১৪ দশমিক ৫, চট্টগ্রামে ১৫ দশমিক ৭ এবং খুলনা ও বরিশালে ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
কুয়াশার কারণে দেশজুড়ে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্ন হতে পারে উল্লেখ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
এ ছাড়া সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বিল জুড়ে ফুটে অসংখ্য লাল শাপলা। আর শীতে বহুদূর থেকে এসে লাল শাপলার বিল ও আশপাশের এলাকায় আশ্রয় নিয়েছে বহু পরিযায়ী পাখি। কোনোটি ফুলের কলিতে ঠোকর দিচ্ছে, কোনোটি মাছ ধরছে, কোনোটি জলে সাঁতার কাটছে। আবার পর্যটকদের নৌকার শব্দ পেলেই ঝাঁক বেঁধে উড়াল দিচ্ছে পাখির ঝাঁক। এ দৃশ্য দেখা যাচ্ছে প্রকৃতিপ্রেমীদের প্র
২৯ জানুয়ারি ২০২৪
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
৪ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত।
১১ ঘণ্টা আগে
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২১ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪০ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২১ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪০ মিনিটে।

বিল জুড়ে ফুটে অসংখ্য লাল শাপলা। আর শীতে বহুদূর থেকে এসে লাল শাপলার বিল ও আশপাশের এলাকায় আশ্রয় নিয়েছে বহু পরিযায়ী পাখি। কোনোটি ফুলের কলিতে ঠোকর দিচ্ছে, কোনোটি মাছ ধরছে, কোনোটি জলে সাঁতার কাটছে। আবার পর্যটকদের নৌকার শব্দ পেলেই ঝাঁক বেঁধে উড়াল দিচ্ছে পাখির ঝাঁক। এ দৃশ্য দেখা যাচ্ছে প্রকৃতিপ্রেমীদের প্র
২৯ জানুয়ারি ২০২৪
সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৮ মিনিট আগে
আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত।
১১ ঘণ্টা আগে
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী কয়েক দিনে রাতের তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমতে পারে। চলতে পারে ঘন কুয়াশার ভোগান্তিও। তবে কয়েক দিন পরই নতুন বছরের শুরুতে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
নিকলী আবহাওয়া কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক আক্তারুজ্জামান ফারুক জানিয়েছেন, গতকাল সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ুর বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামা মানে রীতিমতো হাড়কাঁপানো শীত।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, উপমহাদেশীয় উচ্চ চাপবলয়ের বাড়তি অংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করায় শীতের প্রকোপ বেড়েছে। গতকাল আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, আজ সোমবারসহ আগামী চার দিন সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্য রাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত কুয়াশার চাদর অব্যাহত থাকতে পারে।
লঞ্চ চলাচল সাময়িক বন্ধ
ঘন কুয়াশার কারণে গতকাল রাতে চাঁদপুর ও দেশের দক্ষিণাঞ্চলের নৌপথে সব ধরনের যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। সংস্থাটির এক বিজ্ঞপ্তিতে যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানানো হয়।
কুয়াশার কারণে সড়ক ও নৌযোগাযোগের পাশাপাশি বিমান চলাচলও ব্যাহত হচ্ছে। ঘন কুয়াশার প্রভাবে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গতকালও ভোর থেকে সকাল পর্যন্ত একাধিক আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট দেরিতে অবতরণ ও উড্ডয়ন করে। তবে কাল সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো ফ্লাইট অন্যত্র পাঠানো হয়নি।
বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ গতকাল দুপুরের দিকে বলেন, ‘ভোরে রানওয়ের দৃশ্যমানতা কম থাকায় ফ্লাইট অপারেশনে সাময়িক বিঘ্ন ঘটে। তবে সকাল গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতির উন্নতি হয়। ফ্লাইট অপারেশন ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে’।
বাগেরহাটে বৃদ্ধের মৃত্যু
বাগেরহাটের চিতলমারীতে শীতের তীব্রতায় অসুস্থ হয়ে বৈদ্যনাথ মণ্ডল (৭৫) নামে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যায় তিনি মারা যান। বৈদ্যনাথ চিতলমারী উপজেলার খিলিগাতী গ্রামের মুকুন্দলাল মণ্ডলের ছেলে।
এ ছাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ঠান্ডাজনিত সর্দি, কাশি ও হাঁপানিতে আক্রান্ত হয়ে গত চার দিনে মোট ৫৫০ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। শিশু ও বৃদ্ধরা এসব রোগে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।
উত্তরে জীবন বিপর্যস্ত
তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। কুয়াশার জন্য মহাসড়ক ও আঞ্চলিক সড়কে যানবাহন চলছে ধীরগতিতে। হিমালয়ের পাদদেশের কাছাকাছি হওয়ায় বরাবরই উত্তরের জেলাগুলোতে শীতের তীব্রতা বেশি থাকে। ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাসে সে অঞ্চলের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে তিস্তার চরাঞ্চলের ছিন্নমূল ও নিম্ন আয়ের মানুষজন চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
সৈয়দপুর বিমানবন্দরের আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ লোকমান হোসেন জানান, গত দুই দিনে এ অঞ্চলে সর্বনিম্ন ১৩ এবং সর্বোচ্চ ১৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ঘন কুয়াশার কারণে শনিবার ও গতকাল দুপুর ১২টার আগে বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি।
দেশের দক্ষিণাঞ্চল থেকে উত্তরবঙ্গের অন্যতম প্রবেশদ্বার সিরাজগঞ্জে গতকাল সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। জেলার তাড়াশ আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, এটি চলতি মৌসুমে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
তাড়াশ আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘রোববার সকাল ৬টা থেকে অনেকক্ষণ পর্যন্ত তাপমাত্রা ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে স্থির ছিল। এটি চলতি মৌসুমে এখানকার সর্বনিম্ন।’

আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী কয়েক দিনে রাতের তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমতে পারে। চলতে পারে ঘন কুয়াশার ভোগান্তিও। তবে কয়েক দিন পরই নতুন বছরের শুরুতে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
নিকলী আবহাওয়া কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক আক্তারুজ্জামান ফারুক জানিয়েছেন, গতকাল সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ুর বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামা মানে রীতিমতো হাড়কাঁপানো শীত।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, উপমহাদেশীয় উচ্চ চাপবলয়ের বাড়তি অংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করায় শীতের প্রকোপ বেড়েছে। গতকাল আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, আজ সোমবারসহ আগামী চার দিন সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্য রাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত কুয়াশার চাদর অব্যাহত থাকতে পারে।
লঞ্চ চলাচল সাময়িক বন্ধ
ঘন কুয়াশার কারণে গতকাল রাতে চাঁদপুর ও দেশের দক্ষিণাঞ্চলের নৌপথে সব ধরনের যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। সংস্থাটির এক বিজ্ঞপ্তিতে যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানানো হয়।
কুয়াশার কারণে সড়ক ও নৌযোগাযোগের পাশাপাশি বিমান চলাচলও ব্যাহত হচ্ছে। ঘন কুয়াশার প্রভাবে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গতকালও ভোর থেকে সকাল পর্যন্ত একাধিক আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট দেরিতে অবতরণ ও উড্ডয়ন করে। তবে কাল সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো ফ্লাইট অন্যত্র পাঠানো হয়নি।
বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ গতকাল দুপুরের দিকে বলেন, ‘ভোরে রানওয়ের দৃশ্যমানতা কম থাকায় ফ্লাইট অপারেশনে সাময়িক বিঘ্ন ঘটে। তবে সকাল গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতির উন্নতি হয়। ফ্লাইট অপারেশন ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে’।
বাগেরহাটে বৃদ্ধের মৃত্যু
বাগেরহাটের চিতলমারীতে শীতের তীব্রতায় অসুস্থ হয়ে বৈদ্যনাথ মণ্ডল (৭৫) নামে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যায় তিনি মারা যান। বৈদ্যনাথ চিতলমারী উপজেলার খিলিগাতী গ্রামের মুকুন্দলাল মণ্ডলের ছেলে।
এ ছাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ঠান্ডাজনিত সর্দি, কাশি ও হাঁপানিতে আক্রান্ত হয়ে গত চার দিনে মোট ৫৫০ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। শিশু ও বৃদ্ধরা এসব রোগে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।
উত্তরে জীবন বিপর্যস্ত
তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। কুয়াশার জন্য মহাসড়ক ও আঞ্চলিক সড়কে যানবাহন চলছে ধীরগতিতে। হিমালয়ের পাদদেশের কাছাকাছি হওয়ায় বরাবরই উত্তরের জেলাগুলোতে শীতের তীব্রতা বেশি থাকে। ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাসে সে অঞ্চলের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে তিস্তার চরাঞ্চলের ছিন্নমূল ও নিম্ন আয়ের মানুষজন চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
সৈয়দপুর বিমানবন্দরের আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ লোকমান হোসেন জানান, গত দুই দিনে এ অঞ্চলে সর্বনিম্ন ১৩ এবং সর্বোচ্চ ১৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ঘন কুয়াশার কারণে শনিবার ও গতকাল দুপুর ১২টার আগে বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি।
দেশের দক্ষিণাঞ্চল থেকে উত্তরবঙ্গের অন্যতম প্রবেশদ্বার সিরাজগঞ্জে গতকাল সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। জেলার তাড়াশ আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, এটি চলতি মৌসুমে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
তাড়াশ আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘রোববার সকাল ৬টা থেকে অনেকক্ষণ পর্যন্ত তাপমাত্রা ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে স্থির ছিল। এটি চলতি মৌসুমে এখানকার সর্বনিম্ন।’

বিল জুড়ে ফুটে অসংখ্য লাল শাপলা। আর শীতে বহুদূর থেকে এসে লাল শাপলার বিল ও আশপাশের এলাকায় আশ্রয় নিয়েছে বহু পরিযায়ী পাখি। কোনোটি ফুলের কলিতে ঠোকর দিচ্ছে, কোনোটি মাছ ধরছে, কোনোটি জলে সাঁতার কাটছে। আবার পর্যটকদের নৌকার শব্দ পেলেই ঝাঁক বেঁধে উড়াল দিচ্ছে পাখির ঝাঁক। এ দৃশ্য দেখা যাচ্ছে প্রকৃতিপ্রেমীদের প্র
২৯ জানুয়ারি ২০২৪
সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৮ মিনিট আগে
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
৪ ঘণ্টা আগে
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মধ্য পৌষে এসে সারা দেশে শীত যেন জেঁকে বসেছে। গতকালের তুলনায় আজ রোববার তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে। তবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তাপমাত্রা কমতে পারে। এর সঙ্গে পড়বে ঘন কুয়াশা।
আজ বেলা ১১টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলের নিকলীতে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকায় ছিল ১৪ দশমিক ৩।
বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে সকালে তাপমাত্রা ছিল রাজশাহী, রংপুর, বরিশালে ১৩; ময়মনসিংহে ১৩ দশমিক ৩, সিলেটে ১৪ দশমিক ৮, চট্টগ্রামে ১৬, খুলনায় ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ রোববার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
সারা দেশে আজ রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে।
এ ছাড়া আজ ঢাকায় পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার গতিতে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২৯ ডিসেম্বরও পরিস্থিতির পরিবর্তন তেমন হবে না উল্লেখ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, ৩০ ডিসেম্বর মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। তবে নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। এদিন রাতে তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। পরদিন ৩১ ডিসেম্বর সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে দিনের বেলা তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

মধ্য পৌষে এসে সারা দেশে শীত যেন জেঁকে বসেছে। গতকালের তুলনায় আজ রোববার তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে। তবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তাপমাত্রা কমতে পারে। এর সঙ্গে পড়বে ঘন কুয়াশা।
আজ বেলা ১১টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলের নিকলীতে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকায় ছিল ১৪ দশমিক ৩।
বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে সকালে তাপমাত্রা ছিল রাজশাহী, রংপুর, বরিশালে ১৩; ময়মনসিংহে ১৩ দশমিক ৩, সিলেটে ১৪ দশমিক ৮, চট্টগ্রামে ১৬, খুলনায় ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ রোববার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
সারা দেশে আজ রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে।
এ ছাড়া আজ ঢাকায় পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার গতিতে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২৯ ডিসেম্বরও পরিস্থিতির পরিবর্তন তেমন হবে না উল্লেখ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, ৩০ ডিসেম্বর মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। তবে নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। এদিন রাতে তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। পরদিন ৩১ ডিসেম্বর সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে দিনের বেলা তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

বিল জুড়ে ফুটে অসংখ্য লাল শাপলা। আর শীতে বহুদূর থেকে এসে লাল শাপলার বিল ও আশপাশের এলাকায় আশ্রয় নিয়েছে বহু পরিযায়ী পাখি। কোনোটি ফুলের কলিতে ঠোকর দিচ্ছে, কোনোটি মাছ ধরছে, কোনোটি জলে সাঁতার কাটছে। আবার পর্যটকদের নৌকার শব্দ পেলেই ঝাঁক বেঁধে উড়াল দিচ্ছে পাখির ঝাঁক। এ দৃশ্য দেখা যাচ্ছে প্রকৃতিপ্রেমীদের প্র
২৯ জানুয়ারি ২০২৪
সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৮ মিনিট আগে
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
৪ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত।
১১ ঘণ্টা আগে