
গত বছর ছিল বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণ বছর। মহাসাগরের পানির তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে, হিমবাহগুলো বিপজ্জনক গতিতে গলছে। এসব ঘটনা বিজ্ঞানীদের বিভ্রান্ত করে তুলেছিল।
তাঁরা জানেন, অস্বাভাবিক এই উষ্ণতার পেছনে কয়েকটি নিয়ামক কাজ করছে। এর মধ্যে জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে সৃষ্ট গ্রিনহাউস গ্যাস দূষণ এবং প্রাকৃতিক জলবায়ুতে এল নিনোর প্রভাব বিস্তার অন্যতম। তবে শুধু এই কারণগুলো এই অস্বাভাবিক দ্রুত তাপমাত্রা বৃদ্ধির ব্যাখ্যা দিতে পারছিল না।
গত বৃহস্পতিবার সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত একটি নতুন গবেষণায় বিজ্ঞানীরা বলেছেন, তারা ধাঁধার হারিয়ে যাওয়া ওই টুকরোটি খুঁজে পেয়েছেন, সেটা মেঘ।
গবেষণা অনুযায়ী, সাম্প্রতিক তাপমাত্রা বাড়ার পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে সমুদ্রের ওপর নিম্নস্তরের মেঘের অভাব। আর এই অনুসন্ধান ভবিষ্যতের উষ্ণায়নের জন্য উদ্বেগজনক বার্তাই দিচ্ছে।
জার্মানির আলফ্রেড ভেগনা ইনস্টিটিউটের জলবায়ু পদার্থবিজ্ঞানী এবং প্রতিবেদনটির একজন লেখক হেলগে গসলিন বলেন, সহজ ভাষায় নিম্ন স্তরের কম উজ্জ্বল মেঘের উপস্থিতি পৃথিবীকে ‘অন্ধকার’ করে তোলে, যা একে বেশি সূর্যের আলো শোষণের সুযোগ করে দিচ্ছে।
এ ঘটনা ‘অ্যালবেডো’ নামে পরিচিত। এটি সেই প্রক্রিয়াকে বোঝায় যেখানে পৃথিবীর পৃষ্ঠ সূর্যের শক্তিকে মহাকাশে প্রতিফলিত করে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯৭০-এর দশক থেকে পৃথিবীর অ্যালবেডো ধীরে ধীরে হ্রাস পাচ্ছে। এর একটি বড় কারণ হলো উজ্জ্বল বরফ এবং হালকা রঙের তুষার গলে যাওয়া, যা গাঢ় রঙের ভূমি ও জল উন্মোচন করছে। এগুলো সূর্যের বেশি শক্তি শোষণ করে, ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়ছে।
নিম্নস্তরের মেঘও এই প্রভাবকে বাড়িয়ে তোলে, কারণ এগুলো সূর্যের আলো প্রতিফলিত করে মহাকাশে ফেরত পাঠানোর কাজ করে। অর্থাৎ, এ ধরনের মেঘ কমে যাওয়াও ‘অ্যালবেডো’ কমিয়ে দিচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা নাসার স্যাটেলাইট ডেটা, আবহাওয়ার তথ্য এবং জলবায়ু মডেল পরীক্ষা করে দেখেছেন যে, নিম্নস্তরের মেঘের পরিমাণ কমে যাওয়ার কারণে গত বছর পৃথিবীর অ্যালবেডো (সূর্যের আলো প্রতিফলিত করার ক্ষমতা) রেকর্ড সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছিল। গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, বিশেষ করে উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের কিছু অংশে মেঘের এই পরিমাণে বড় ধস নেমেছে।
সিএনএনকে গবেষক হেলগে গসলিন বলেন, গত বছরের এ ঘটনা নিম্ন স্তরের মেঘের এক দশক ধরে চলা পতনের একটি অংশ।
গবেষণা এখনো নিশ্চিতভাবে বলতে পারছে না কেন এটা ঘটছে। গসলিন বলেন, ‘এটি অত্যন্ত জটিল একটি বিষয় এবং এর কারণগুলো আলাদা করা খুব কঠিন।’

তিনি মনে করেন, এটি সম্ভবত বিভিন্ন কারণে মিলিত প্রভাব। এর একটি হতে পারে পরিবহনশিল্পে সালফার নির্গমন কমানোর জন্য নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ। এগুলো মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হলেও এর আগে এ ধরনের দূষণ মেঘকে উজ্জ্বল করত এবং পৃথিবীকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করত।
প্রাকৃতিক জলবায়ু বৈচিত্র্য, যেমন মহাসাগরের পরিবর্তিত অবস্থা এই তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারে। তবে হেলগে গসলিন আরও একটি উদ্বেগজনক কারণের দিকে ইঙ্গিত করেছেন, তা হলো বৈশ্বিক উষ্ণায়ন নিজেই।
নিম্নস্তরের মেঘগুলো সাধারণত ঠান্ডা এবং আর্দ্র নিম্ন বায়ুমণ্ডলে ভালোভাবে টিকে থাকে। কিন্তু পৃথিবীর পৃষ্ঠ যখন উষ্ণ হতে থাকে, তখন এই মেঘগুলো পাতলা হয়ে যেতে পারে বা পুরোপুরি বিলীন হয়ে যেতে পারে। এতে একটি জটিল প্রতিক্রিয়া চক্র তৈরি হয়, যেখানে উষ্ণায়নের কারণে মেঘ কমে যায়, আর মেঘের এই অভাব আবার উষ্ণায়নকে ত্বরান্বিত করে।
যদি এই প্রক্রিয়া চলতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে বিশ্বের উষ্ণ হয়ে ওঠার যে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে, পরিস্থিতি তাকেও ছাপিয়ে যেতে পারে। গসলিং বলছেন, ‘আমাদের আরও তীব্র উষ্ণায়নের জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত।’
লরেন্স লিভারমোর ন্যাশনাল ল্যাবরেটরির বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞানী মার্ক জালিঙ্কা, যিনি এই গবেষণায় জড়িত ছিলেন না, বলেন, ‘মেঘের ভূমিকা এখানে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ মেঘ মূলত পৃথিবীর জন্য সানস্ক্রিনের মতো কাজ করে।’
তিনি সিএনএনকে বলেন, মেঘ আচ্ছাদনে ছোট কোনো পরিবর্তনও পৃথিবীর ‘অ্যালবেডো’তে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।
ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির জলবায়ু বিজ্ঞানী টাপিও স্নাইডার বলেন, এই গবেষণার সবচেয়ে উদ্বেগজনক দিকটি হলো, যদি মেঘের পরিমাণ কমে যাওয়ার বড় কারণ বৈশ্বিক উষ্ণায়ন হয়, তাহলে ভবিষ্যতে উষ্ণায়ন পূর্বাভাসের চেয়ে আরও বেশি হতে পারে।
মেঘ দেখতে সহজ আর সাধারণ মনে হলেও এগুলো অত্যন্ত জটিল। বিজ্ঞানীরা এখনো মেঘের আচরণ পুরোপুরি বুঝতে পারেননি। গসলিন এটিকে জলবায়ু বিজ্ঞানের অন্যতম ‘বড় মাথাব্যথা’ বলে উল্লেখ করেছেন।
তবে মেঘ বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রতি কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে, তা বোঝা খুব গুরুত্বপূর্ণ, জালিঙ্কা বলেছেন। তিনি আরও বলেন, ‘এটি আসলে নির্ধারণ করে যে ভবিষ্যতে উষ্ণায়নের মাত্রা কতটা হবে।’

গত বছর ছিল বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণ বছর। মহাসাগরের পানির তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে, হিমবাহগুলো বিপজ্জনক গতিতে গলছে। এসব ঘটনা বিজ্ঞানীদের বিভ্রান্ত করে তুলেছিল।
তাঁরা জানেন, অস্বাভাবিক এই উষ্ণতার পেছনে কয়েকটি নিয়ামক কাজ করছে। এর মধ্যে জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে সৃষ্ট গ্রিনহাউস গ্যাস দূষণ এবং প্রাকৃতিক জলবায়ুতে এল নিনোর প্রভাব বিস্তার অন্যতম। তবে শুধু এই কারণগুলো এই অস্বাভাবিক দ্রুত তাপমাত্রা বৃদ্ধির ব্যাখ্যা দিতে পারছিল না।
গত বৃহস্পতিবার সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত একটি নতুন গবেষণায় বিজ্ঞানীরা বলেছেন, তারা ধাঁধার হারিয়ে যাওয়া ওই টুকরোটি খুঁজে পেয়েছেন, সেটা মেঘ।
গবেষণা অনুযায়ী, সাম্প্রতিক তাপমাত্রা বাড়ার পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে সমুদ্রের ওপর নিম্নস্তরের মেঘের অভাব। আর এই অনুসন্ধান ভবিষ্যতের উষ্ণায়নের জন্য উদ্বেগজনক বার্তাই দিচ্ছে।
জার্মানির আলফ্রেড ভেগনা ইনস্টিটিউটের জলবায়ু পদার্থবিজ্ঞানী এবং প্রতিবেদনটির একজন লেখক হেলগে গসলিন বলেন, সহজ ভাষায় নিম্ন স্তরের কম উজ্জ্বল মেঘের উপস্থিতি পৃথিবীকে ‘অন্ধকার’ করে তোলে, যা একে বেশি সূর্যের আলো শোষণের সুযোগ করে দিচ্ছে।
এ ঘটনা ‘অ্যালবেডো’ নামে পরিচিত। এটি সেই প্রক্রিয়াকে বোঝায় যেখানে পৃথিবীর পৃষ্ঠ সূর্যের শক্তিকে মহাকাশে প্রতিফলিত করে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯৭০-এর দশক থেকে পৃথিবীর অ্যালবেডো ধীরে ধীরে হ্রাস পাচ্ছে। এর একটি বড় কারণ হলো উজ্জ্বল বরফ এবং হালকা রঙের তুষার গলে যাওয়া, যা গাঢ় রঙের ভূমি ও জল উন্মোচন করছে। এগুলো সূর্যের বেশি শক্তি শোষণ করে, ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়ছে।
নিম্নস্তরের মেঘও এই প্রভাবকে বাড়িয়ে তোলে, কারণ এগুলো সূর্যের আলো প্রতিফলিত করে মহাকাশে ফেরত পাঠানোর কাজ করে। অর্থাৎ, এ ধরনের মেঘ কমে যাওয়াও ‘অ্যালবেডো’ কমিয়ে দিচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা নাসার স্যাটেলাইট ডেটা, আবহাওয়ার তথ্য এবং জলবায়ু মডেল পরীক্ষা করে দেখেছেন যে, নিম্নস্তরের মেঘের পরিমাণ কমে যাওয়ার কারণে গত বছর পৃথিবীর অ্যালবেডো (সূর্যের আলো প্রতিফলিত করার ক্ষমতা) রেকর্ড সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছিল। গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, বিশেষ করে উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের কিছু অংশে মেঘের এই পরিমাণে বড় ধস নেমেছে।
সিএনএনকে গবেষক হেলগে গসলিন বলেন, গত বছরের এ ঘটনা নিম্ন স্তরের মেঘের এক দশক ধরে চলা পতনের একটি অংশ।
গবেষণা এখনো নিশ্চিতভাবে বলতে পারছে না কেন এটা ঘটছে। গসলিন বলেন, ‘এটি অত্যন্ত জটিল একটি বিষয় এবং এর কারণগুলো আলাদা করা খুব কঠিন।’

তিনি মনে করেন, এটি সম্ভবত বিভিন্ন কারণে মিলিত প্রভাব। এর একটি হতে পারে পরিবহনশিল্পে সালফার নির্গমন কমানোর জন্য নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ। এগুলো মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হলেও এর আগে এ ধরনের দূষণ মেঘকে উজ্জ্বল করত এবং পৃথিবীকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করত।
প্রাকৃতিক জলবায়ু বৈচিত্র্য, যেমন মহাসাগরের পরিবর্তিত অবস্থা এই তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারে। তবে হেলগে গসলিন আরও একটি উদ্বেগজনক কারণের দিকে ইঙ্গিত করেছেন, তা হলো বৈশ্বিক উষ্ণায়ন নিজেই।
নিম্নস্তরের মেঘগুলো সাধারণত ঠান্ডা এবং আর্দ্র নিম্ন বায়ুমণ্ডলে ভালোভাবে টিকে থাকে। কিন্তু পৃথিবীর পৃষ্ঠ যখন উষ্ণ হতে থাকে, তখন এই মেঘগুলো পাতলা হয়ে যেতে পারে বা পুরোপুরি বিলীন হয়ে যেতে পারে। এতে একটি জটিল প্রতিক্রিয়া চক্র তৈরি হয়, যেখানে উষ্ণায়নের কারণে মেঘ কমে যায়, আর মেঘের এই অভাব আবার উষ্ণায়নকে ত্বরান্বিত করে।
যদি এই প্রক্রিয়া চলতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে বিশ্বের উষ্ণ হয়ে ওঠার যে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে, পরিস্থিতি তাকেও ছাপিয়ে যেতে পারে। গসলিং বলছেন, ‘আমাদের আরও তীব্র উষ্ণায়নের জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত।’
লরেন্স লিভারমোর ন্যাশনাল ল্যাবরেটরির বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞানী মার্ক জালিঙ্কা, যিনি এই গবেষণায় জড়িত ছিলেন না, বলেন, ‘মেঘের ভূমিকা এখানে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ মেঘ মূলত পৃথিবীর জন্য সানস্ক্রিনের মতো কাজ করে।’
তিনি সিএনএনকে বলেন, মেঘ আচ্ছাদনে ছোট কোনো পরিবর্তনও পৃথিবীর ‘অ্যালবেডো’তে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।
ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির জলবায়ু বিজ্ঞানী টাপিও স্নাইডার বলেন, এই গবেষণার সবচেয়ে উদ্বেগজনক দিকটি হলো, যদি মেঘের পরিমাণ কমে যাওয়ার বড় কারণ বৈশ্বিক উষ্ণায়ন হয়, তাহলে ভবিষ্যতে উষ্ণায়ন পূর্বাভাসের চেয়ে আরও বেশি হতে পারে।
মেঘ দেখতে সহজ আর সাধারণ মনে হলেও এগুলো অত্যন্ত জটিল। বিজ্ঞানীরা এখনো মেঘের আচরণ পুরোপুরি বুঝতে পারেননি। গসলিন এটিকে জলবায়ু বিজ্ঞানের অন্যতম ‘বড় মাথাব্যথা’ বলে উল্লেখ করেছেন।
তবে মেঘ বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রতি কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে, তা বোঝা খুব গুরুত্বপূর্ণ, জালিঙ্কা বলেছেন। তিনি আরও বলেন, ‘এটি আসলে নির্ধারণ করে যে ভবিষ্যতে উষ্ণায়নের মাত্রা কতটা হবে।’

গত বছর ছিল বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণ বছর। মহাসাগরের পানির তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে, হিমবাহগুলো বিপজ্জনক গতিতে গলছে। এসব ঘটনা বিজ্ঞানীদের বিভ্রান্ত করে তুলেছিল।
তাঁরা জানেন, অস্বাভাবিক এই উষ্ণতার পেছনে কয়েকটি নিয়ামক কাজ করছে। এর মধ্যে জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে সৃষ্ট গ্রিনহাউস গ্যাস দূষণ এবং প্রাকৃতিক জলবায়ুতে এল নিনোর প্রভাব বিস্তার অন্যতম। তবে শুধু এই কারণগুলো এই অস্বাভাবিক দ্রুত তাপমাত্রা বৃদ্ধির ব্যাখ্যা দিতে পারছিল না।
গত বৃহস্পতিবার সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত একটি নতুন গবেষণায় বিজ্ঞানীরা বলেছেন, তারা ধাঁধার হারিয়ে যাওয়া ওই টুকরোটি খুঁজে পেয়েছেন, সেটা মেঘ।
গবেষণা অনুযায়ী, সাম্প্রতিক তাপমাত্রা বাড়ার পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে সমুদ্রের ওপর নিম্নস্তরের মেঘের অভাব। আর এই অনুসন্ধান ভবিষ্যতের উষ্ণায়নের জন্য উদ্বেগজনক বার্তাই দিচ্ছে।
জার্মানির আলফ্রেড ভেগনা ইনস্টিটিউটের জলবায়ু পদার্থবিজ্ঞানী এবং প্রতিবেদনটির একজন লেখক হেলগে গসলিন বলেন, সহজ ভাষায় নিম্ন স্তরের কম উজ্জ্বল মেঘের উপস্থিতি পৃথিবীকে ‘অন্ধকার’ করে তোলে, যা একে বেশি সূর্যের আলো শোষণের সুযোগ করে দিচ্ছে।
এ ঘটনা ‘অ্যালবেডো’ নামে পরিচিত। এটি সেই প্রক্রিয়াকে বোঝায় যেখানে পৃথিবীর পৃষ্ঠ সূর্যের শক্তিকে মহাকাশে প্রতিফলিত করে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯৭০-এর দশক থেকে পৃথিবীর অ্যালবেডো ধীরে ধীরে হ্রাস পাচ্ছে। এর একটি বড় কারণ হলো উজ্জ্বল বরফ এবং হালকা রঙের তুষার গলে যাওয়া, যা গাঢ় রঙের ভূমি ও জল উন্মোচন করছে। এগুলো সূর্যের বেশি শক্তি শোষণ করে, ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়ছে।
নিম্নস্তরের মেঘও এই প্রভাবকে বাড়িয়ে তোলে, কারণ এগুলো সূর্যের আলো প্রতিফলিত করে মহাকাশে ফেরত পাঠানোর কাজ করে। অর্থাৎ, এ ধরনের মেঘ কমে যাওয়াও ‘অ্যালবেডো’ কমিয়ে দিচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা নাসার স্যাটেলাইট ডেটা, আবহাওয়ার তথ্য এবং জলবায়ু মডেল পরীক্ষা করে দেখেছেন যে, নিম্নস্তরের মেঘের পরিমাণ কমে যাওয়ার কারণে গত বছর পৃথিবীর অ্যালবেডো (সূর্যের আলো প্রতিফলিত করার ক্ষমতা) রেকর্ড সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছিল। গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, বিশেষ করে উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের কিছু অংশে মেঘের এই পরিমাণে বড় ধস নেমেছে।
সিএনএনকে গবেষক হেলগে গসলিন বলেন, গত বছরের এ ঘটনা নিম্ন স্তরের মেঘের এক দশক ধরে চলা পতনের একটি অংশ।
গবেষণা এখনো নিশ্চিতভাবে বলতে পারছে না কেন এটা ঘটছে। গসলিন বলেন, ‘এটি অত্যন্ত জটিল একটি বিষয় এবং এর কারণগুলো আলাদা করা খুব কঠিন।’

তিনি মনে করেন, এটি সম্ভবত বিভিন্ন কারণে মিলিত প্রভাব। এর একটি হতে পারে পরিবহনশিল্পে সালফার নির্গমন কমানোর জন্য নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ। এগুলো মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হলেও এর আগে এ ধরনের দূষণ মেঘকে উজ্জ্বল করত এবং পৃথিবীকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করত।
প্রাকৃতিক জলবায়ু বৈচিত্র্য, যেমন মহাসাগরের পরিবর্তিত অবস্থা এই তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারে। তবে হেলগে গসলিন আরও একটি উদ্বেগজনক কারণের দিকে ইঙ্গিত করেছেন, তা হলো বৈশ্বিক উষ্ণায়ন নিজেই।
নিম্নস্তরের মেঘগুলো সাধারণত ঠান্ডা এবং আর্দ্র নিম্ন বায়ুমণ্ডলে ভালোভাবে টিকে থাকে। কিন্তু পৃথিবীর পৃষ্ঠ যখন উষ্ণ হতে থাকে, তখন এই মেঘগুলো পাতলা হয়ে যেতে পারে বা পুরোপুরি বিলীন হয়ে যেতে পারে। এতে একটি জটিল প্রতিক্রিয়া চক্র তৈরি হয়, যেখানে উষ্ণায়নের কারণে মেঘ কমে যায়, আর মেঘের এই অভাব আবার উষ্ণায়নকে ত্বরান্বিত করে।
যদি এই প্রক্রিয়া চলতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে বিশ্বের উষ্ণ হয়ে ওঠার যে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে, পরিস্থিতি তাকেও ছাপিয়ে যেতে পারে। গসলিং বলছেন, ‘আমাদের আরও তীব্র উষ্ণায়নের জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত।’
লরেন্স লিভারমোর ন্যাশনাল ল্যাবরেটরির বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞানী মার্ক জালিঙ্কা, যিনি এই গবেষণায় জড়িত ছিলেন না, বলেন, ‘মেঘের ভূমিকা এখানে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ মেঘ মূলত পৃথিবীর জন্য সানস্ক্রিনের মতো কাজ করে।’
তিনি সিএনএনকে বলেন, মেঘ আচ্ছাদনে ছোট কোনো পরিবর্তনও পৃথিবীর ‘অ্যালবেডো’তে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।
ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির জলবায়ু বিজ্ঞানী টাপিও স্নাইডার বলেন, এই গবেষণার সবচেয়ে উদ্বেগজনক দিকটি হলো, যদি মেঘের পরিমাণ কমে যাওয়ার বড় কারণ বৈশ্বিক উষ্ণায়ন হয়, তাহলে ভবিষ্যতে উষ্ণায়ন পূর্বাভাসের চেয়ে আরও বেশি হতে পারে।
মেঘ দেখতে সহজ আর সাধারণ মনে হলেও এগুলো অত্যন্ত জটিল। বিজ্ঞানীরা এখনো মেঘের আচরণ পুরোপুরি বুঝতে পারেননি। গসলিন এটিকে জলবায়ু বিজ্ঞানের অন্যতম ‘বড় মাথাব্যথা’ বলে উল্লেখ করেছেন।
তবে মেঘ বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রতি কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে, তা বোঝা খুব গুরুত্বপূর্ণ, জালিঙ্কা বলেছেন। তিনি আরও বলেন, ‘এটি আসলে নির্ধারণ করে যে ভবিষ্যতে উষ্ণায়নের মাত্রা কতটা হবে।’

গত বছর ছিল বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণ বছর। মহাসাগরের পানির তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে, হিমবাহগুলো বিপজ্জনক গতিতে গলছে। এসব ঘটনা বিজ্ঞানীদের বিভ্রান্ত করে তুলেছিল।
তাঁরা জানেন, অস্বাভাবিক এই উষ্ণতার পেছনে কয়েকটি নিয়ামক কাজ করছে। এর মধ্যে জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে সৃষ্ট গ্রিনহাউস গ্যাস দূষণ এবং প্রাকৃতিক জলবায়ুতে এল নিনোর প্রভাব বিস্তার অন্যতম। তবে শুধু এই কারণগুলো এই অস্বাভাবিক দ্রুত তাপমাত্রা বৃদ্ধির ব্যাখ্যা দিতে পারছিল না।
গত বৃহস্পতিবার সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত একটি নতুন গবেষণায় বিজ্ঞানীরা বলেছেন, তারা ধাঁধার হারিয়ে যাওয়া ওই টুকরোটি খুঁজে পেয়েছেন, সেটা মেঘ।
গবেষণা অনুযায়ী, সাম্প্রতিক তাপমাত্রা বাড়ার পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে সমুদ্রের ওপর নিম্নস্তরের মেঘের অভাব। আর এই অনুসন্ধান ভবিষ্যতের উষ্ণায়নের জন্য উদ্বেগজনক বার্তাই দিচ্ছে।
জার্মানির আলফ্রেড ভেগনা ইনস্টিটিউটের জলবায়ু পদার্থবিজ্ঞানী এবং প্রতিবেদনটির একজন লেখক হেলগে গসলিন বলেন, সহজ ভাষায় নিম্ন স্তরের কম উজ্জ্বল মেঘের উপস্থিতি পৃথিবীকে ‘অন্ধকার’ করে তোলে, যা একে বেশি সূর্যের আলো শোষণের সুযোগ করে দিচ্ছে।
এ ঘটনা ‘অ্যালবেডো’ নামে পরিচিত। এটি সেই প্রক্রিয়াকে বোঝায় যেখানে পৃথিবীর পৃষ্ঠ সূর্যের শক্তিকে মহাকাশে প্রতিফলিত করে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯৭০-এর দশক থেকে পৃথিবীর অ্যালবেডো ধীরে ধীরে হ্রাস পাচ্ছে। এর একটি বড় কারণ হলো উজ্জ্বল বরফ এবং হালকা রঙের তুষার গলে যাওয়া, যা গাঢ় রঙের ভূমি ও জল উন্মোচন করছে। এগুলো সূর্যের বেশি শক্তি শোষণ করে, ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়ছে।
নিম্নস্তরের মেঘও এই প্রভাবকে বাড়িয়ে তোলে, কারণ এগুলো সূর্যের আলো প্রতিফলিত করে মহাকাশে ফেরত পাঠানোর কাজ করে। অর্থাৎ, এ ধরনের মেঘ কমে যাওয়াও ‘অ্যালবেডো’ কমিয়ে দিচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা নাসার স্যাটেলাইট ডেটা, আবহাওয়ার তথ্য এবং জলবায়ু মডেল পরীক্ষা করে দেখেছেন যে, নিম্নস্তরের মেঘের পরিমাণ কমে যাওয়ার কারণে গত বছর পৃথিবীর অ্যালবেডো (সূর্যের আলো প্রতিফলিত করার ক্ষমতা) রেকর্ড সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছিল। গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, বিশেষ করে উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের কিছু অংশে মেঘের এই পরিমাণে বড় ধস নেমেছে।
সিএনএনকে গবেষক হেলগে গসলিন বলেন, গত বছরের এ ঘটনা নিম্ন স্তরের মেঘের এক দশক ধরে চলা পতনের একটি অংশ।
গবেষণা এখনো নিশ্চিতভাবে বলতে পারছে না কেন এটা ঘটছে। গসলিন বলেন, ‘এটি অত্যন্ত জটিল একটি বিষয় এবং এর কারণগুলো আলাদা করা খুব কঠিন।’

তিনি মনে করেন, এটি সম্ভবত বিভিন্ন কারণে মিলিত প্রভাব। এর একটি হতে পারে পরিবহনশিল্পে সালফার নির্গমন কমানোর জন্য নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ। এগুলো মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হলেও এর আগে এ ধরনের দূষণ মেঘকে উজ্জ্বল করত এবং পৃথিবীকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করত।
প্রাকৃতিক জলবায়ু বৈচিত্র্য, যেমন মহাসাগরের পরিবর্তিত অবস্থা এই তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারে। তবে হেলগে গসলিন আরও একটি উদ্বেগজনক কারণের দিকে ইঙ্গিত করেছেন, তা হলো বৈশ্বিক উষ্ণায়ন নিজেই।
নিম্নস্তরের মেঘগুলো সাধারণত ঠান্ডা এবং আর্দ্র নিম্ন বায়ুমণ্ডলে ভালোভাবে টিকে থাকে। কিন্তু পৃথিবীর পৃষ্ঠ যখন উষ্ণ হতে থাকে, তখন এই মেঘগুলো পাতলা হয়ে যেতে পারে বা পুরোপুরি বিলীন হয়ে যেতে পারে। এতে একটি জটিল প্রতিক্রিয়া চক্র তৈরি হয়, যেখানে উষ্ণায়নের কারণে মেঘ কমে যায়, আর মেঘের এই অভাব আবার উষ্ণায়নকে ত্বরান্বিত করে।
যদি এই প্রক্রিয়া চলতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে বিশ্বের উষ্ণ হয়ে ওঠার যে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে, পরিস্থিতি তাকেও ছাপিয়ে যেতে পারে। গসলিং বলছেন, ‘আমাদের আরও তীব্র উষ্ণায়নের জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত।’
লরেন্স লিভারমোর ন্যাশনাল ল্যাবরেটরির বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞানী মার্ক জালিঙ্কা, যিনি এই গবেষণায় জড়িত ছিলেন না, বলেন, ‘মেঘের ভূমিকা এখানে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ মেঘ মূলত পৃথিবীর জন্য সানস্ক্রিনের মতো কাজ করে।’
তিনি সিএনএনকে বলেন, মেঘ আচ্ছাদনে ছোট কোনো পরিবর্তনও পৃথিবীর ‘অ্যালবেডো’তে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।
ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির জলবায়ু বিজ্ঞানী টাপিও স্নাইডার বলেন, এই গবেষণার সবচেয়ে উদ্বেগজনক দিকটি হলো, যদি মেঘের পরিমাণ কমে যাওয়ার বড় কারণ বৈশ্বিক উষ্ণায়ন হয়, তাহলে ভবিষ্যতে উষ্ণায়ন পূর্বাভাসের চেয়ে আরও বেশি হতে পারে।
মেঘ দেখতে সহজ আর সাধারণ মনে হলেও এগুলো অত্যন্ত জটিল। বিজ্ঞানীরা এখনো মেঘের আচরণ পুরোপুরি বুঝতে পারেননি। গসলিন এটিকে জলবায়ু বিজ্ঞানের অন্যতম ‘বড় মাথাব্যথা’ বলে উল্লেখ করেছেন।
তবে মেঘ বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রতি কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে, তা বোঝা খুব গুরুত্বপূর্ণ, জালিঙ্কা বলেছেন। তিনি আরও বলেন, ‘এটি আসলে নির্ধারণ করে যে ভবিষ্যতে উষ্ণায়নের মাত্রা কতটা হবে।’

দিল্লির বাতাসের অবস্থা আবারও দুর্যোগপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আজ রোববার দূষিত শহর তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
২ ঘণ্টা আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৩ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে
ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
২ দিন আগে
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দিল্লির বাতাসের অবস্থা আবারও দুর্যোগপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আজ রোববার দূষিত শহর তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা। আইকিউএয়ারের সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৫৪। যা নির্দেশ করে, ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেচারাম দেউরি, কল্যাণপুর, দক্ষিণ পল্লবী, শান্তা ফোরাম, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে থাকা দিল্লির একিউআই স্কোর ৫০৭। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (১৯১), পাকিস্তানের লাহোর (১৯১), ভারতের কলকাতা (১৮১) ও মুম্বাই (১৬৫)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

দিল্লির বাতাসের অবস্থা আবারও দুর্যোগপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আজ রোববার দূষিত শহর তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা। আইকিউএয়ারের সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৫৪। যা নির্দেশ করে, ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেচারাম দেউরি, কল্যাণপুর, দক্ষিণ পল্লবী, শান্তা ফোরাম, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে থাকা দিল্লির একিউআই স্কোর ৫০৭। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (১৯১), পাকিস্তানের লাহোর (১৯১), ভারতের কলকাতা (১৮১) ও মুম্বাই (১৬৫)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

গত বছর ছিল বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণ বছর। মহাসাগরের পানির তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে, হিমবাহগুলি বিপজ্জনক গতিতে গলছে। এই ঘটনাগুলো বিজ্ঞানীদের বিভ্রান্ত করে তুলেছিল। তবে এখন তাঁরা বলছেন কারণটা খুঁজে বের করা সম্ভব হয়েছে।
০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৩ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে
ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
২ দিন আগে
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে সকালবেলা রাজধানী ঢাকার আকাশ ছিল রৌদ্রোজ্জ্বল। তাপমাত্রাও গতকাল শনিবারের চেয়ে বেড়েছে। আগের দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ দশমিক ৯ থেকে সামান্য বেড়ে আজ সকাল ৬টায় ছিল ১৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৩ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৪ মিনিটে।

আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে সকালবেলা রাজধানী ঢাকার আকাশ ছিল রৌদ্রোজ্জ্বল। তাপমাত্রাও গতকাল শনিবারের চেয়ে বেড়েছে। আগের দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ দশমিক ৯ থেকে সামান্য বেড়ে আজ সকাল ৬টায় ছিল ১৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৩ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৪ মিনিটে।

গত বছর ছিল বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণ বছর। মহাসাগরের পানির তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে, হিমবাহগুলি বিপজ্জনক গতিতে গলছে। এই ঘটনাগুলো বিজ্ঞানীদের বিভ্রান্ত করে তুলেছিল। তবে এখন তাঁরা বলছেন কারণটা খুঁজে বের করা সম্ভব হয়েছে।
০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
দিল্লির বাতাসের অবস্থা আবারও দুর্যোগপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আজ রোববার দূষিত শহর তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
২ ঘণ্টা আগে
ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
২ দিন আগে
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে আগামী ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
বাংলাদেশসহ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক মোট ১৪টি দেশের প্রায় ১ হাজার ৫০০ বিশিষ্ট পরিবেশবিদ, গবেষক, নীতিনির্ধারক ও সামাজিক আন্দোলনের নেতাদের উপস্থিতিতে এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ এই জলবায়ু অধিকারভিত্তিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
সম্মেলনের আগে আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর আহ্বায়ক কমিটির আয়োজনে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে একটি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সমাবেশের ঘোষণা দেন অ্যাসেম্বলি কমিটির সদস্যসচিব শরীফ জামিল।
‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর লক্ষ্য, প্রস্তুতি, অংশগ্রহণকারী দেশি-বিদেশি অতিথিসহ দুই দিনের সেশন পরিকল্পনা, র্যালি এবং অন্যান্য আয়োজন সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দুই দিনব্যাপী এই সমাবেশের প্রথম দিন ১৩ ডিসেম্বর সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ক্লাইমেট র্যালিতে অংশগ্রহণ এবং র্যালি শেষে ক্লাইমেট জাস্টিজ এসেম্বলি ২০২৫ উদ্বোধন করবেন সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও ধরার উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় এই উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
দিনব্যাপী প্রোগ্রামে ৩টি প্লান্যারি সেশন থাকবে। বাংলাদেশে জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল থেকে আসা ভুক্তভোগীরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা বক্তব্য দেবেন।
দ্বিতীয় দিনে ১৪ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় সমাবেশের প্রথম দিনের আলোচনার সারসংক্ষেপ, সুপারিশ ও করণীয় নিয়ে উপস্থাপন করা হবে ‘ড্রাফট অ্যাসেম্বলি ডিক্লারেশন’।
শরীফ জামিল বলেন, ‘প্রান্তিক এবং অপ্রান্তিক সকল মানুষের সচেতনতার মধ্য দিয়েই রূপান্তরের বাস্তবতার ন্যায্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। সেই লক্ষ্যে এই জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫।’
ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর আহ্বায়ক ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, ‘পরিবেশ ও জলবায়ু বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে, ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও। এই ঝুঁকি মোকাবিলায় আমাদের পরিবেশকর্মীরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করছে; যা একটি মহৎ কাজ। কোনো কিছুর বিনিময়ে এ কাজের মূল্যায়ন সম্ভব নয়। কিন্তু এই ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন প্রয়োজন। আমার যে জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ করতে যাচ্ছি, তাতে অনেক সহযোগীর সহযোগিতা প্রয়োজন রয়েছে, তা-ও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। সঠিক রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে জলবায়ু ন্যায্যতার ন্যায্য প্রতিফলন পাওয়া সম্ভব।
এ ছাড়া সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন কো-কনভেনর, ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর কো-কনভেনর এম এস সিদ্দিকি, সিপিআরডির প্রধান নির্বাহী মো. শামসুদ্দোহা, সিলেট মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ জহিরুল হক, শেরেবাংলা নগর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক মীর মোহাম্মদ আলী।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাকিলা আজিজ এবং জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫ এর সমন্বয়ক এবং সহযোগী সমন্বয়কেরা।
জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫-এর আয়োজক ‘ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’ (ধরা)। সহযোগী আয়োজক সিপিআরডি, কোস্ট ফাউন্ডেশন, সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিসেস, ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ, মিশনগ্রিন বাংলাদেশ, ব্রাইটার্স, ওএবি ফাউন্ডেশন, এশিয়ান পিপলস মুভমেন্ট অন ডেবট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, অলটারনেটিভ ল কালেকটিভ, আর্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক, ফসিল ফুয়েল নন-প্রলিফারেশন ট্রিটি ইনিশিয়েটিভ, ফসিল ফ্রি জাপান, গ্রিন কাউন্সিল, জাপান সেন্টার ফর আ সাসটেইনেবল এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোসাইটি, এলডিসি ওয়াচ, মাইনস, মিনারেলস অ্যান্ড পিপল, নেটজভের্ক এনার্জিভেন্ডে, ফিলিপাইন মুভমেন্ট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস, পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউট ফর ইকুটেবল ডেভেলপমেন্ট, রিভারফক্স, সিডব্লিউটি।

ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে আগামী ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
বাংলাদেশসহ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক মোট ১৪টি দেশের প্রায় ১ হাজার ৫০০ বিশিষ্ট পরিবেশবিদ, গবেষক, নীতিনির্ধারক ও সামাজিক আন্দোলনের নেতাদের উপস্থিতিতে এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ এই জলবায়ু অধিকারভিত্তিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
সম্মেলনের আগে আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর আহ্বায়ক কমিটির আয়োজনে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে একটি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সমাবেশের ঘোষণা দেন অ্যাসেম্বলি কমিটির সদস্যসচিব শরীফ জামিল।
‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর লক্ষ্য, প্রস্তুতি, অংশগ্রহণকারী দেশি-বিদেশি অতিথিসহ দুই দিনের সেশন পরিকল্পনা, র্যালি এবং অন্যান্য আয়োজন সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দুই দিনব্যাপী এই সমাবেশের প্রথম দিন ১৩ ডিসেম্বর সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ক্লাইমেট র্যালিতে অংশগ্রহণ এবং র্যালি শেষে ক্লাইমেট জাস্টিজ এসেম্বলি ২০২৫ উদ্বোধন করবেন সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও ধরার উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় এই উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
দিনব্যাপী প্রোগ্রামে ৩টি প্লান্যারি সেশন থাকবে। বাংলাদেশে জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল থেকে আসা ভুক্তভোগীরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা বক্তব্য দেবেন।
দ্বিতীয় দিনে ১৪ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় সমাবেশের প্রথম দিনের আলোচনার সারসংক্ষেপ, সুপারিশ ও করণীয় নিয়ে উপস্থাপন করা হবে ‘ড্রাফট অ্যাসেম্বলি ডিক্লারেশন’।
শরীফ জামিল বলেন, ‘প্রান্তিক এবং অপ্রান্তিক সকল মানুষের সচেতনতার মধ্য দিয়েই রূপান্তরের বাস্তবতার ন্যায্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। সেই লক্ষ্যে এই জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫।’
ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর আহ্বায়ক ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, ‘পরিবেশ ও জলবায়ু বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে, ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও। এই ঝুঁকি মোকাবিলায় আমাদের পরিবেশকর্মীরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করছে; যা একটি মহৎ কাজ। কোনো কিছুর বিনিময়ে এ কাজের মূল্যায়ন সম্ভব নয়। কিন্তু এই ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন প্রয়োজন। আমার যে জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ করতে যাচ্ছি, তাতে অনেক সহযোগীর সহযোগিতা প্রয়োজন রয়েছে, তা-ও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। সঠিক রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে জলবায়ু ন্যায্যতার ন্যায্য প্রতিফলন পাওয়া সম্ভব।
এ ছাড়া সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন কো-কনভেনর, ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর কো-কনভেনর এম এস সিদ্দিকি, সিপিআরডির প্রধান নির্বাহী মো. শামসুদ্দোহা, সিলেট মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ জহিরুল হক, শেরেবাংলা নগর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক মীর মোহাম্মদ আলী।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাকিলা আজিজ এবং জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫ এর সমন্বয়ক এবং সহযোগী সমন্বয়কেরা।
জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫-এর আয়োজক ‘ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’ (ধরা)। সহযোগী আয়োজক সিপিআরডি, কোস্ট ফাউন্ডেশন, সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিসেস, ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ, মিশনগ্রিন বাংলাদেশ, ব্রাইটার্স, ওএবি ফাউন্ডেশন, এশিয়ান পিপলস মুভমেন্ট অন ডেবট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, অলটারনেটিভ ল কালেকটিভ, আর্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক, ফসিল ফুয়েল নন-প্রলিফারেশন ট্রিটি ইনিশিয়েটিভ, ফসিল ফ্রি জাপান, গ্রিন কাউন্সিল, জাপান সেন্টার ফর আ সাসটেইনেবল এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোসাইটি, এলডিসি ওয়াচ, মাইনস, মিনারেলস অ্যান্ড পিপল, নেটজভের্ক এনার্জিভেন্ডে, ফিলিপাইন মুভমেন্ট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস, পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউট ফর ইকুটেবল ডেভেলপমেন্ট, রিভারফক্স, সিডব্লিউটি।

গত বছর ছিল বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণ বছর। মহাসাগরের পানির তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে, হিমবাহগুলি বিপজ্জনক গতিতে গলছে। এই ঘটনাগুলো বিজ্ঞানীদের বিভ্রান্ত করে তুলেছিল। তবে এখন তাঁরা বলছেন কারণটা খুঁজে বের করা সম্ভব হয়েছে।
০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
দিল্লির বাতাসের অবস্থা আবারও দুর্যোগপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আজ রোববার দূষিত শহর তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
২ ঘণ্টা আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৩ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ২০ কিলোমিটার গভীরে। মূল কম্পনের পর বেশ কয়েকটি ছোট আফটারশকও অনুভূত হয়েছে।
ভূমিকম্পের পরিপ্রেক্ষিতে জাপানের পূর্বাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকাগুলোর জন্য সতর্কতা হিসেবে ‘সুনামি অ্যাডভাইজরি’ জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া সংস্থা সতর্ক করে জানিয়েছে, ঢেউগুলো প্রায় এক মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে, তাই উপকূলবাসীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চলতি সপ্তাহের গোড়ার দিকে একই অঞ্চলে ৭ দশমিক ৫ মাত্রার আরেকটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। এতে বহু বাসিন্দা আহত হয়েছেন। সর্বশেষ পরিস্থিতি ও ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি।

জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ২০ কিলোমিটার গভীরে। মূল কম্পনের পর বেশ কয়েকটি ছোট আফটারশকও অনুভূত হয়েছে।
ভূমিকম্পের পরিপ্রেক্ষিতে জাপানের পূর্বাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকাগুলোর জন্য সতর্কতা হিসেবে ‘সুনামি অ্যাডভাইজরি’ জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া সংস্থা সতর্ক করে জানিয়েছে, ঢেউগুলো প্রায় এক মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে, তাই উপকূলবাসীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চলতি সপ্তাহের গোড়ার দিকে একই অঞ্চলে ৭ দশমিক ৫ মাত্রার আরেকটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। এতে বহু বাসিন্দা আহত হয়েছেন। সর্বশেষ পরিস্থিতি ও ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি।

গত বছর ছিল বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণ বছর। মহাসাগরের পানির তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে, হিমবাহগুলি বিপজ্জনক গতিতে গলছে। এই ঘটনাগুলো বিজ্ঞানীদের বিভ্রান্ত করে তুলেছিল। তবে এখন তাঁরা বলছেন কারণটা খুঁজে বের করা সম্ভব হয়েছে।
০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
দিল্লির বাতাসের অবস্থা আবারও দুর্যোগপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আজ রোববার দূষিত শহর তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
২ ঘণ্টা আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৩ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে
ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
২ দিন আগে