
গত বছর ছিল বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণ বছর। মহাসাগরের পানির তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে, হিমবাহগুলো বিপজ্জনক গতিতে গলছে। এসব ঘটনা বিজ্ঞানীদের বিভ্রান্ত করে তুলেছিল।
তাঁরা জানেন, অস্বাভাবিক এই উষ্ণতার পেছনে কয়েকটি নিয়ামক কাজ করছে। এর মধ্যে জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে সৃষ্ট গ্রিনহাউস গ্যাস দূষণ এবং প্রাকৃতিক জলবায়ুতে এল নিনোর প্রভাব বিস্তার অন্যতম। তবে শুধু এই কারণগুলো এই অস্বাভাবিক দ্রুত তাপমাত্রা বৃদ্ধির ব্যাখ্যা দিতে পারছিল না।
গত বৃহস্পতিবার সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত একটি নতুন গবেষণায় বিজ্ঞানীরা বলেছেন, তারা ধাঁধার হারিয়ে যাওয়া ওই টুকরোটি খুঁজে পেয়েছেন, সেটা মেঘ।
গবেষণা অনুযায়ী, সাম্প্রতিক তাপমাত্রা বাড়ার পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে সমুদ্রের ওপর নিম্নস্তরের মেঘের অভাব। আর এই অনুসন্ধান ভবিষ্যতের উষ্ণায়নের জন্য উদ্বেগজনক বার্তাই দিচ্ছে।
জার্মানির আলফ্রেড ভেগনা ইনস্টিটিউটের জলবায়ু পদার্থবিজ্ঞানী এবং প্রতিবেদনটির একজন লেখক হেলগে গসলিন বলেন, সহজ ভাষায় নিম্ন স্তরের কম উজ্জ্বল মেঘের উপস্থিতি পৃথিবীকে ‘অন্ধকার’ করে তোলে, যা একে বেশি সূর্যের আলো শোষণের সুযোগ করে দিচ্ছে।
এ ঘটনা ‘অ্যালবেডো’ নামে পরিচিত। এটি সেই প্রক্রিয়াকে বোঝায় যেখানে পৃথিবীর পৃষ্ঠ সূর্যের শক্তিকে মহাকাশে প্রতিফলিত করে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯৭০-এর দশক থেকে পৃথিবীর অ্যালবেডো ধীরে ধীরে হ্রাস পাচ্ছে। এর একটি বড় কারণ হলো উজ্জ্বল বরফ এবং হালকা রঙের তুষার গলে যাওয়া, যা গাঢ় রঙের ভূমি ও জল উন্মোচন করছে। এগুলো সূর্যের বেশি শক্তি শোষণ করে, ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়ছে।
নিম্নস্তরের মেঘও এই প্রভাবকে বাড়িয়ে তোলে, কারণ এগুলো সূর্যের আলো প্রতিফলিত করে মহাকাশে ফেরত পাঠানোর কাজ করে। অর্থাৎ, এ ধরনের মেঘ কমে যাওয়াও ‘অ্যালবেডো’ কমিয়ে দিচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা নাসার স্যাটেলাইট ডেটা, আবহাওয়ার তথ্য এবং জলবায়ু মডেল পরীক্ষা করে দেখেছেন যে, নিম্নস্তরের মেঘের পরিমাণ কমে যাওয়ার কারণে গত বছর পৃথিবীর অ্যালবেডো (সূর্যের আলো প্রতিফলিত করার ক্ষমতা) রেকর্ড সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছিল। গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, বিশেষ করে উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের কিছু অংশে মেঘের এই পরিমাণে বড় ধস নেমেছে।
সিএনএনকে গবেষক হেলগে গসলিন বলেন, গত বছরের এ ঘটনা নিম্ন স্তরের মেঘের এক দশক ধরে চলা পতনের একটি অংশ।
গবেষণা এখনো নিশ্চিতভাবে বলতে পারছে না কেন এটা ঘটছে। গসলিন বলেন, ‘এটি অত্যন্ত জটিল একটি বিষয় এবং এর কারণগুলো আলাদা করা খুব কঠিন।’

তিনি মনে করেন, এটি সম্ভবত বিভিন্ন কারণে মিলিত প্রভাব। এর একটি হতে পারে পরিবহনশিল্পে সালফার নির্গমন কমানোর জন্য নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ। এগুলো মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হলেও এর আগে এ ধরনের দূষণ মেঘকে উজ্জ্বল করত এবং পৃথিবীকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করত।
প্রাকৃতিক জলবায়ু বৈচিত্র্য, যেমন মহাসাগরের পরিবর্তিত অবস্থা এই তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারে। তবে হেলগে গসলিন আরও একটি উদ্বেগজনক কারণের দিকে ইঙ্গিত করেছেন, তা হলো বৈশ্বিক উষ্ণায়ন নিজেই।
নিম্নস্তরের মেঘগুলো সাধারণত ঠান্ডা এবং আর্দ্র নিম্ন বায়ুমণ্ডলে ভালোভাবে টিকে থাকে। কিন্তু পৃথিবীর পৃষ্ঠ যখন উষ্ণ হতে থাকে, তখন এই মেঘগুলো পাতলা হয়ে যেতে পারে বা পুরোপুরি বিলীন হয়ে যেতে পারে। এতে একটি জটিল প্রতিক্রিয়া চক্র তৈরি হয়, যেখানে উষ্ণায়নের কারণে মেঘ কমে যায়, আর মেঘের এই অভাব আবার উষ্ণায়নকে ত্বরান্বিত করে।
যদি এই প্রক্রিয়া চলতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে বিশ্বের উষ্ণ হয়ে ওঠার যে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে, পরিস্থিতি তাকেও ছাপিয়ে যেতে পারে। গসলিং বলছেন, ‘আমাদের আরও তীব্র উষ্ণায়নের জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত।’
লরেন্স লিভারমোর ন্যাশনাল ল্যাবরেটরির বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞানী মার্ক জালিঙ্কা, যিনি এই গবেষণায় জড়িত ছিলেন না, বলেন, ‘মেঘের ভূমিকা এখানে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ মেঘ মূলত পৃথিবীর জন্য সানস্ক্রিনের মতো কাজ করে।’
তিনি সিএনএনকে বলেন, মেঘ আচ্ছাদনে ছোট কোনো পরিবর্তনও পৃথিবীর ‘অ্যালবেডো’তে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।
ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির জলবায়ু বিজ্ঞানী টাপিও স্নাইডার বলেন, এই গবেষণার সবচেয়ে উদ্বেগজনক দিকটি হলো, যদি মেঘের পরিমাণ কমে যাওয়ার বড় কারণ বৈশ্বিক উষ্ণায়ন হয়, তাহলে ভবিষ্যতে উষ্ণায়ন পূর্বাভাসের চেয়ে আরও বেশি হতে পারে।
মেঘ দেখতে সহজ আর সাধারণ মনে হলেও এগুলো অত্যন্ত জটিল। বিজ্ঞানীরা এখনো মেঘের আচরণ পুরোপুরি বুঝতে পারেননি। গসলিন এটিকে জলবায়ু বিজ্ঞানের অন্যতম ‘বড় মাথাব্যথা’ বলে উল্লেখ করেছেন।
তবে মেঘ বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রতি কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে, তা বোঝা খুব গুরুত্বপূর্ণ, জালিঙ্কা বলেছেন। তিনি আরও বলেন, ‘এটি আসলে নির্ধারণ করে যে ভবিষ্যতে উষ্ণায়নের মাত্রা কতটা হবে।’

গত বছর ছিল বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণ বছর। মহাসাগরের পানির তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে, হিমবাহগুলো বিপজ্জনক গতিতে গলছে। এসব ঘটনা বিজ্ঞানীদের বিভ্রান্ত করে তুলেছিল।
তাঁরা জানেন, অস্বাভাবিক এই উষ্ণতার পেছনে কয়েকটি নিয়ামক কাজ করছে। এর মধ্যে জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে সৃষ্ট গ্রিনহাউস গ্যাস দূষণ এবং প্রাকৃতিক জলবায়ুতে এল নিনোর প্রভাব বিস্তার অন্যতম। তবে শুধু এই কারণগুলো এই অস্বাভাবিক দ্রুত তাপমাত্রা বৃদ্ধির ব্যাখ্যা দিতে পারছিল না।
গত বৃহস্পতিবার সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত একটি নতুন গবেষণায় বিজ্ঞানীরা বলেছেন, তারা ধাঁধার হারিয়ে যাওয়া ওই টুকরোটি খুঁজে পেয়েছেন, সেটা মেঘ।
গবেষণা অনুযায়ী, সাম্প্রতিক তাপমাত্রা বাড়ার পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে সমুদ্রের ওপর নিম্নস্তরের মেঘের অভাব। আর এই অনুসন্ধান ভবিষ্যতের উষ্ণায়নের জন্য উদ্বেগজনক বার্তাই দিচ্ছে।
জার্মানির আলফ্রেড ভেগনা ইনস্টিটিউটের জলবায়ু পদার্থবিজ্ঞানী এবং প্রতিবেদনটির একজন লেখক হেলগে গসলিন বলেন, সহজ ভাষায় নিম্ন স্তরের কম উজ্জ্বল মেঘের উপস্থিতি পৃথিবীকে ‘অন্ধকার’ করে তোলে, যা একে বেশি সূর্যের আলো শোষণের সুযোগ করে দিচ্ছে।
এ ঘটনা ‘অ্যালবেডো’ নামে পরিচিত। এটি সেই প্রক্রিয়াকে বোঝায় যেখানে পৃথিবীর পৃষ্ঠ সূর্যের শক্তিকে মহাকাশে প্রতিফলিত করে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯৭০-এর দশক থেকে পৃথিবীর অ্যালবেডো ধীরে ধীরে হ্রাস পাচ্ছে। এর একটি বড় কারণ হলো উজ্জ্বল বরফ এবং হালকা রঙের তুষার গলে যাওয়া, যা গাঢ় রঙের ভূমি ও জল উন্মোচন করছে। এগুলো সূর্যের বেশি শক্তি শোষণ করে, ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়ছে।
নিম্নস্তরের মেঘও এই প্রভাবকে বাড়িয়ে তোলে, কারণ এগুলো সূর্যের আলো প্রতিফলিত করে মহাকাশে ফেরত পাঠানোর কাজ করে। অর্থাৎ, এ ধরনের মেঘ কমে যাওয়াও ‘অ্যালবেডো’ কমিয়ে দিচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা নাসার স্যাটেলাইট ডেটা, আবহাওয়ার তথ্য এবং জলবায়ু মডেল পরীক্ষা করে দেখেছেন যে, নিম্নস্তরের মেঘের পরিমাণ কমে যাওয়ার কারণে গত বছর পৃথিবীর অ্যালবেডো (সূর্যের আলো প্রতিফলিত করার ক্ষমতা) রেকর্ড সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছিল। গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, বিশেষ করে উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের কিছু অংশে মেঘের এই পরিমাণে বড় ধস নেমেছে।
সিএনএনকে গবেষক হেলগে গসলিন বলেন, গত বছরের এ ঘটনা নিম্ন স্তরের মেঘের এক দশক ধরে চলা পতনের একটি অংশ।
গবেষণা এখনো নিশ্চিতভাবে বলতে পারছে না কেন এটা ঘটছে। গসলিন বলেন, ‘এটি অত্যন্ত জটিল একটি বিষয় এবং এর কারণগুলো আলাদা করা খুব কঠিন।’

তিনি মনে করেন, এটি সম্ভবত বিভিন্ন কারণে মিলিত প্রভাব। এর একটি হতে পারে পরিবহনশিল্পে সালফার নির্গমন কমানোর জন্য নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ। এগুলো মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হলেও এর আগে এ ধরনের দূষণ মেঘকে উজ্জ্বল করত এবং পৃথিবীকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করত।
প্রাকৃতিক জলবায়ু বৈচিত্র্য, যেমন মহাসাগরের পরিবর্তিত অবস্থা এই তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারে। তবে হেলগে গসলিন আরও একটি উদ্বেগজনক কারণের দিকে ইঙ্গিত করেছেন, তা হলো বৈশ্বিক উষ্ণায়ন নিজেই।
নিম্নস্তরের মেঘগুলো সাধারণত ঠান্ডা এবং আর্দ্র নিম্ন বায়ুমণ্ডলে ভালোভাবে টিকে থাকে। কিন্তু পৃথিবীর পৃষ্ঠ যখন উষ্ণ হতে থাকে, তখন এই মেঘগুলো পাতলা হয়ে যেতে পারে বা পুরোপুরি বিলীন হয়ে যেতে পারে। এতে একটি জটিল প্রতিক্রিয়া চক্র তৈরি হয়, যেখানে উষ্ণায়নের কারণে মেঘ কমে যায়, আর মেঘের এই অভাব আবার উষ্ণায়নকে ত্বরান্বিত করে।
যদি এই প্রক্রিয়া চলতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে বিশ্বের উষ্ণ হয়ে ওঠার যে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে, পরিস্থিতি তাকেও ছাপিয়ে যেতে পারে। গসলিং বলছেন, ‘আমাদের আরও তীব্র উষ্ণায়নের জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত।’
লরেন্স লিভারমোর ন্যাশনাল ল্যাবরেটরির বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞানী মার্ক জালিঙ্কা, যিনি এই গবেষণায় জড়িত ছিলেন না, বলেন, ‘মেঘের ভূমিকা এখানে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ মেঘ মূলত পৃথিবীর জন্য সানস্ক্রিনের মতো কাজ করে।’
তিনি সিএনএনকে বলেন, মেঘ আচ্ছাদনে ছোট কোনো পরিবর্তনও পৃথিবীর ‘অ্যালবেডো’তে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।
ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির জলবায়ু বিজ্ঞানী টাপিও স্নাইডার বলেন, এই গবেষণার সবচেয়ে উদ্বেগজনক দিকটি হলো, যদি মেঘের পরিমাণ কমে যাওয়ার বড় কারণ বৈশ্বিক উষ্ণায়ন হয়, তাহলে ভবিষ্যতে উষ্ণায়ন পূর্বাভাসের চেয়ে আরও বেশি হতে পারে।
মেঘ দেখতে সহজ আর সাধারণ মনে হলেও এগুলো অত্যন্ত জটিল। বিজ্ঞানীরা এখনো মেঘের আচরণ পুরোপুরি বুঝতে পারেননি। গসলিন এটিকে জলবায়ু বিজ্ঞানের অন্যতম ‘বড় মাথাব্যথা’ বলে উল্লেখ করেছেন।
তবে মেঘ বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রতি কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে, তা বোঝা খুব গুরুত্বপূর্ণ, জালিঙ্কা বলেছেন। তিনি আরও বলেন, ‘এটি আসলে নির্ধারণ করে যে ভবিষ্যতে উষ্ণায়নের মাত্রা কতটা হবে।’

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২০ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

গত বছর ছিল বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণ বছর। মহাসাগরের পানির তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে, হিমবাহগুলি বিপজ্জনক গতিতে গলছে। এই ঘটনাগুলো বিজ্ঞানীদের বিভ্রান্ত করে তুলেছিল। তবে এখন তাঁরা বলছেন কারণটা খুঁজে বের করা সম্ভব হয়েছে।
০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

গত বছর ছিল বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণ বছর। মহাসাগরের পানির তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে, হিমবাহগুলি বিপজ্জনক গতিতে গলছে। এই ঘটনাগুলো বিজ্ঞানীদের বিভ্রান্ত করে তুলেছিল। তবে এখন তাঁরা বলছেন কারণটা খুঁজে বের করা সম্ভব হয়েছে।
০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২০ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

গত বছর ছিল বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণ বছর। মহাসাগরের পানির তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে, হিমবাহগুলি বিপজ্জনক গতিতে গলছে। এই ঘটনাগুলো বিজ্ঞানীদের বিভ্রান্ত করে তুলেছিল। তবে এখন তাঁরা বলছেন কারণটা খুঁজে বের করা সম্ভব হয়েছে।
০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২০ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮২ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৪ মিনিটে।

অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮২ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৪ মিনিটে।

গত বছর ছিল বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণ বছর। মহাসাগরের পানির তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে, হিমবাহগুলি বিপজ্জনক গতিতে গলছে। এই ঘটনাগুলো বিজ্ঞানীদের বিভ্রান্ত করে তুলেছিল। তবে এখন তাঁরা বলছেন কারণটা খুঁজে বের করা সম্ভব হয়েছে।
০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২০ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
২ দিন আগে