
আর্কটিক মহাসাগরের বরফ শীতল পানি প্রতি বছর ১৮ কোটি টন কার্বন শোষণ করে। কিন্তু বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাবে এ মহাসাগর থেকে ভয়াবহভাবে বাড়ছে কার্বন–ডাই–অক্সাইড নির্গমন। এটি নিউইয়র্ক শহর এক বছরে যত কার্বন নির্গমন করে তার তিনগুণ বেশি। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
গবেষণা বলছে, পার্মাফ্রস্ট (মেরু অঞ্চলের স্থায়ী বরফ) গলে যাওয়ায় এবং কানাডার ম্যাকেঞ্জি নদীর কার্বন যৌগ সমৃদ্ধ প্রবাহ আর্কটিক মহাসাগরে মিলিত হওয়ায় সাগরের পানি কার্বন–ডাই–অক্সাইড শোষণের চেয়ে নির্গমন করছে বেশি।
কয়েক দশক ধরেই বিজ্ঞানীরা উন্মুক্ত সমুদ্র ও পরিবেশের মধ্যে কার্বন চক্র নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এ প্রক্রিয়াকে বলা হয় বায়ু–সমুদ্র কার্বন–ডাই–অক্সাইড ফ্লাক্স। আর্কটিকের উপকূলীয় প্রান্ত বরাবর কার্বন চক্র পর্যবেক্ষণের তেমন কোনো রেকর্ড নেই। আর্কটিকের ভূমি, বরফ ও দীর্ঘ মেরু রাতের কারণে সেখানে দীর্ঘমেয়াদি পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা বেশ চ্যালেঞ্জিং।
গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান লেখক ও ফ্রান্সের লিটোরাল এনভায়রনমেন্ট অ্যাট সোসাইটিজের বিজ্ঞানী ক্লিমেন্ট বারটিন বলেন, ‘আমাদের মডেলের মাধ্যমে, আমরা আর্কটিক কার্বন চক্রে উপকূলীয় পরিবেশ এবং নদীগুলোর প্রকৃত ভূমিকা খোঁজার চেষ্টা করছি।’
এ ধরনের পর্যবেক্ষণ বেশ জটিল কারণ আর্কটিক মহাসাগরের অর্ধেকের মতো এলাকাই তৈরি হয়েছে উপকূলীয় পানি দিয়ে। এখানে ভূমি ও সমুদ্র জটিলভাবে মিলিত হয়েছে। গবেষণাটি আর্কটিক মহাসাগরের নির্দিষ্ট একটি স্থানকে কেন্দ্র করে হলেও, এটি সেখানকার বিস্তৃত অঞ্চলের চলমান পরিবেশগত পরিবর্তনের বিষয়টি বুঝতে সহায়তা করবে।
গবেষণায় ম্যাকেঞ্জি নদী নিয়ে পরীক্ষা–নিরীক্ষা চালানো হয়েছে। এ নদী আর্কটিক মহাসাগরীয় অঞ্চলের বিউফোর্ট সাগরে গিয়ে মিলিত হয়েছে। এ পরীক্ষার জন্য বৈশ্বিক মহাসাগর জৈব–ভূ–রাসায়নিক মডেল ইসিসিও–ডারউইন ব্যবহার করা হয়েছে। মডেলটি দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরি এবং ক্যামব্রিজের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে (এমআইটি) তৈরি করা হয়েছে।
মডেলটি সমুদ্র এবং স্যাটেলাইটভিত্তিক সরঞ্জাম দিয়ে দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে সংগৃহীত সমুদ্র পর্যবেক্ষণের প্রায় সমস্ত উপাত্ত সমন্বয় করে। বিজ্ঞানীরা প্রায় ২০ বছর ধরে (২০০০ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত) কার্বন, নাইট্রোজেন এবং সিলিকাবাহী মিঠা পানির প্রবাহের কম্পিউটার সিমুলেশন তৈরিতে এই মডেল ব্যবহার করেছেন।
ফ্রান্স, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার গবেষকেরা বলছেন, ম্যাকেঞ্জি নদীর প্রবাহ বিউফোর্ট সাগরের দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চলে তীব্র গ্যাস নিঃসরণ ঘটাতে শুরু করেছে, যা কার্বনের ভারসাম্য নষ্ট করছে। এতে প্রতি বছর নিট কার্বন–ডাই–অক্সাইড নির্গমনের পরিমাণ ১ লাখ ৩০ হাজার টনে দাঁড়িয়েছে, যা গ্যাসোলিন চালিত ২৮ হাজার গাড়ির বার্ষিক কার্বন নিঃসরণের সমান।
পরিবেশে কার্বন–ডাই–অক্সাইডের নিঃসরণ মৌসুম ভেদে ভিন্ন হয়। উষ্ণ মাসগুলোতে নদীর প্রবাহ বেড়ে যাওয়ার কারণে কার্বন নিঃসরণের হার বেড়ে যায়। এ সময় গ্যাস আটকে রাখার জন্য সমুদ্রে বরফের পরিমাণ কম থাকে। ১৯৭০–এর দশক থেকে আর্কটিক অঞ্চলের তাপমাত্রা বিশ্বের অন্য যেকোনো অঞ্চলের তুলনায় অন্তত তিনগুণ দ্রুত গতিতে বাড়ছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এতে সমুদ্রের পানি ও বাস্তুতন্ত্রে পরিবর্তন এসেছে।
এ ধরনের পরিবর্তনের কারণে ওই অঞ্চলে কার্বন–ডাই–অক্সাইড অবমুক্তের হার আরও বেড়ে যাচ্ছে, যেখানে অন্যান্য অঞ্চলের বরফ কার্বন–ডাই–অক্সাইড শোষণ করে।

আর্কটিক মহাসাগরের বরফ শীতল পানি প্রতি বছর ১৮ কোটি টন কার্বন শোষণ করে। কিন্তু বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাবে এ মহাসাগর থেকে ভয়াবহভাবে বাড়ছে কার্বন–ডাই–অক্সাইড নির্গমন। এটি নিউইয়র্ক শহর এক বছরে যত কার্বন নির্গমন করে তার তিনগুণ বেশি। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
গবেষণা বলছে, পার্মাফ্রস্ট (মেরু অঞ্চলের স্থায়ী বরফ) গলে যাওয়ায় এবং কানাডার ম্যাকেঞ্জি নদীর কার্বন যৌগ সমৃদ্ধ প্রবাহ আর্কটিক মহাসাগরে মিলিত হওয়ায় সাগরের পানি কার্বন–ডাই–অক্সাইড শোষণের চেয়ে নির্গমন করছে বেশি।
কয়েক দশক ধরেই বিজ্ঞানীরা উন্মুক্ত সমুদ্র ও পরিবেশের মধ্যে কার্বন চক্র নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এ প্রক্রিয়াকে বলা হয় বায়ু–সমুদ্র কার্বন–ডাই–অক্সাইড ফ্লাক্স। আর্কটিকের উপকূলীয় প্রান্ত বরাবর কার্বন চক্র পর্যবেক্ষণের তেমন কোনো রেকর্ড নেই। আর্কটিকের ভূমি, বরফ ও দীর্ঘ মেরু রাতের কারণে সেখানে দীর্ঘমেয়াদি পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা বেশ চ্যালেঞ্জিং।
গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান লেখক ও ফ্রান্সের লিটোরাল এনভায়রনমেন্ট অ্যাট সোসাইটিজের বিজ্ঞানী ক্লিমেন্ট বারটিন বলেন, ‘আমাদের মডেলের মাধ্যমে, আমরা আর্কটিক কার্বন চক্রে উপকূলীয় পরিবেশ এবং নদীগুলোর প্রকৃত ভূমিকা খোঁজার চেষ্টা করছি।’
এ ধরনের পর্যবেক্ষণ বেশ জটিল কারণ আর্কটিক মহাসাগরের অর্ধেকের মতো এলাকাই তৈরি হয়েছে উপকূলীয় পানি দিয়ে। এখানে ভূমি ও সমুদ্র জটিলভাবে মিলিত হয়েছে। গবেষণাটি আর্কটিক মহাসাগরের নির্দিষ্ট একটি স্থানকে কেন্দ্র করে হলেও, এটি সেখানকার বিস্তৃত অঞ্চলের চলমান পরিবেশগত পরিবর্তনের বিষয়টি বুঝতে সহায়তা করবে।
গবেষণায় ম্যাকেঞ্জি নদী নিয়ে পরীক্ষা–নিরীক্ষা চালানো হয়েছে। এ নদী আর্কটিক মহাসাগরীয় অঞ্চলের বিউফোর্ট সাগরে গিয়ে মিলিত হয়েছে। এ পরীক্ষার জন্য বৈশ্বিক মহাসাগর জৈব–ভূ–রাসায়নিক মডেল ইসিসিও–ডারউইন ব্যবহার করা হয়েছে। মডেলটি দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরি এবং ক্যামব্রিজের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে (এমআইটি) তৈরি করা হয়েছে।
মডেলটি সমুদ্র এবং স্যাটেলাইটভিত্তিক সরঞ্জাম দিয়ে দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে সংগৃহীত সমুদ্র পর্যবেক্ষণের প্রায় সমস্ত উপাত্ত সমন্বয় করে। বিজ্ঞানীরা প্রায় ২০ বছর ধরে (২০০০ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত) কার্বন, নাইট্রোজেন এবং সিলিকাবাহী মিঠা পানির প্রবাহের কম্পিউটার সিমুলেশন তৈরিতে এই মডেল ব্যবহার করেছেন।
ফ্রান্স, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার গবেষকেরা বলছেন, ম্যাকেঞ্জি নদীর প্রবাহ বিউফোর্ট সাগরের দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চলে তীব্র গ্যাস নিঃসরণ ঘটাতে শুরু করেছে, যা কার্বনের ভারসাম্য নষ্ট করছে। এতে প্রতি বছর নিট কার্বন–ডাই–অক্সাইড নির্গমনের পরিমাণ ১ লাখ ৩০ হাজার টনে দাঁড়িয়েছে, যা গ্যাসোলিন চালিত ২৮ হাজার গাড়ির বার্ষিক কার্বন নিঃসরণের সমান।
পরিবেশে কার্বন–ডাই–অক্সাইডের নিঃসরণ মৌসুম ভেদে ভিন্ন হয়। উষ্ণ মাসগুলোতে নদীর প্রবাহ বেড়ে যাওয়ার কারণে কার্বন নিঃসরণের হার বেড়ে যায়। এ সময় গ্যাস আটকে রাখার জন্য সমুদ্রে বরফের পরিমাণ কম থাকে। ১৯৭০–এর দশক থেকে আর্কটিক অঞ্চলের তাপমাত্রা বিশ্বের অন্য যেকোনো অঞ্চলের তুলনায় অন্তত তিনগুণ দ্রুত গতিতে বাড়ছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এতে সমুদ্রের পানি ও বাস্তুতন্ত্রে পরিবর্তন এসেছে।
এ ধরনের পরিবর্তনের কারণে ওই অঞ্চলে কার্বন–ডাই–অক্সাইড অবমুক্তের হার আরও বেড়ে যাচ্ছে, যেখানে অন্যান্য অঞ্চলের বরফ কার্বন–ডাই–অক্সাইড শোষণ করে।

ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

আর্কটিক অঞ্চলের তাপমাত্রা বিশ্বের অন্য যেকোনো অঞ্চলের তুলনায় অন্তত তিনগুণ দ্রুত গতিতে বাড়ছে। ছবি: সংগৃহীত মেটা: আর্কটিক মহাসাগরের বরফ শীতল পানি প্রতি বছর ১৮ কোটি টন কার্বন শোষণ করে। কিন্তু বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাবে এ মহাসাগর থেকে ভয়াবহভাবে বাড়ছে কার্বন–ডাই–অক্সাইড নির্গমন। এটি নিউইয়র্ক শহর এক বছরে
২৪ ডিসেম্বর ২০২৩
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

আর্কটিক অঞ্চলের তাপমাত্রা বিশ্বের অন্য যেকোনো অঞ্চলের তুলনায় অন্তত তিনগুণ দ্রুত গতিতে বাড়ছে। ছবি: সংগৃহীত মেটা: আর্কটিক মহাসাগরের বরফ শীতল পানি প্রতি বছর ১৮ কোটি টন কার্বন শোষণ করে। কিন্তু বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাবে এ মহাসাগর থেকে ভয়াবহভাবে বাড়ছে কার্বন–ডাই–অক্সাইড নির্গমন। এটি নিউইয়র্ক শহর এক বছরে
২৪ ডিসেম্বর ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আর্কটিক অঞ্চলের তাপমাত্রা বিশ্বের অন্য যেকোনো অঞ্চলের তুলনায় অন্তত তিনগুণ দ্রুত গতিতে বাড়ছে। ছবি: সংগৃহীত মেটা: আর্কটিক মহাসাগরের বরফ শীতল পানি প্রতি বছর ১৮ কোটি টন কার্বন শোষণ করে। কিন্তু বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাবে এ মহাসাগর থেকে ভয়াবহভাবে বাড়ছে কার্বন–ডাই–অক্সাইড নির্গমন। এটি নিউইয়র্ক শহর এক বছরে
২৪ ডিসেম্বর ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

আর্কটিক অঞ্চলের তাপমাত্রা বিশ্বের অন্য যেকোনো অঞ্চলের তুলনায় অন্তত তিনগুণ দ্রুত গতিতে বাড়ছে। ছবি: সংগৃহীত মেটা: আর্কটিক মহাসাগরের বরফ শীতল পানি প্রতি বছর ১৮ কোটি টন কার্বন শোষণ করে। কিন্তু বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাবে এ মহাসাগর থেকে ভয়াবহভাবে বাড়ছে কার্বন–ডাই–অক্সাইড নির্গমন। এটি নিউইয়র্ক শহর এক বছরে
২৪ ডিসেম্বর ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে