আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশ্বজুড়ে জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কা সামাল দিতে এবার সূর্যের আলো কমানোর উদ্যোগ নিতে চলেছে যুক্তরাজ্য। সূর্যালোক প্রতিফলন বা ‘সোলার জিওইঞ্জিনিয়ারিং’ প্রযুক্তির মাধ্যমে সূর্যের আলো কিছুটা ঠেকিয়ে তাপমাত্রা কমানোর চেষ্টা করা হবে। এই প্রযুক্তির পরীক্ষা শুরুর জন্য সরকারি অনুমোদন মিলতে পারে আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই। এ লক্ষ্যে ৫০ মিলিয়ন পাউন্ডের একটি গবেষণা তহবিল গঠন করেছে যুক্তরাজ্যের ‘অ্যাডভান্সড রিসার্চ অ্যান্ড ইনভেনশন এজেন্সি’ (এআরআইএ)।
গবেষকেরা বলছেন, সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছানোর আগে আংশিকভাবে প্রতিফলিত করার মাধ্যমে তাপমাত্রা বাড়ার হার কমানো সম্ভব। মেঘ উজ্জ্বল করা বা বায়ুমণ্ডলে নির্দিষ্ট ধরনের কণিকা ছড়িয়ে আলো প্রতিফলনের উপায় খোঁজা হচ্ছে।
এআরআইএর প্রোগ্রাম পরিচালক অধ্যাপক মার্ক সাইমস বলেন, ‘এগুলো হবে ছোট পরিসরের নিয়ন্ত্রিত পরীক্ষা।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের পরীক্ষার সময়সীমা এবং সেগুলো কতটা সহজে পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনা যাবে, সে বিষয়ে কঠোর নির্দেশনা রয়েছে। পাশাপাশি, পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কোনো বিষাক্ত পদার্থ ব্যবহারে আমরা অনুমোদন দিচ্ছি না।’
‘সোলার জিওইঞ্জিনিয়ারিং’ বলতে এমন কিছু প্রস্তাবিত প্রযুক্তিকে বোঝানো হয়, যেগুলোর মাধ্যমে পৃথিবীতে আসা সূর্যের আলো আংশিকভাবে মহাকাশে প্রতিফলিত করে বৈশ্বিক উষ্ণতা কমানোর চেষ্টা করা হয়।
তবে সমালোচকেরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এ ধরনের প্রকল্প উল্টো প্রভাব ফেলতে পারে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের গতি আরও বাড়িয়ে দিতে পারে, এমনকি বিরূপ আবহাওয়া সৃষ্টি করতে পারে।
সূর্যের আলো কমানোর প্রস্তাবিত কৌশলের মধ্যে রয়েছে স্ট্র্যাটোসফেরিক অ্যারোসল ইনজেকশন, যেখানে বায়ুমণ্ডলের ওপরের স্তরে সূর্যালোক প্রতিফলিত করতে ক্ষুদ্র কণিকা ছড়িয়ে দেওয়া হবে। আরেকটি পদ্ধতি হলো মেরিন ক্লাউড ব্রাইটেনিং, যেখানে মেঘের প্রতিফলনক্ষমতা বাড়ানোর জন্য জাহাজ থেকে সমুদ্রের লবণপানি আকাশে ছড়িয়ে দেওয়া হবে।
সাম্প্রতিক দশকগুলোতে দেখা গেছে, জাহাজ চলাচলের পথে আকাশে থাকা মেঘগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি উজ্জ্বল।
জাহাজগুলোর সালফার-ভিত্তিক জ্বালানি পোড়ানোর ফলে মেঘগুলো সূর্যের আলো বেশি প্রতিফলিত করে। এর ফলে পুরো অঞ্চলেই হালকা অন্ধকারাচ্ছন্ন ও শীতল প্রভাব সৃষ্টি হয়।
জলবায়ুবিদ জিম হেইউড বলেন, ‘জাহাজ চলাচলের পথে মেঘ অনেক বেশি উজ্জ্বল হয়ে থাকে, কারণ ধোঁয়ায় থাকা সালফার কণিকা আলো প্রতিফলনে সাহায্য করে। ২০১৪ সালে আইসল্যান্ডে একটি আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পরও দেখা গেছে, সালফার ডাই-অক্সাইড বাতাসে ছড়ানোর ফলে মেঘ উজ্জ্বল হয় এবং পৃথিবী ঠান্ডা হয়ে যায়। এই পর্যবেক্ষণগুলো থেকেই অনুপ্রাণিত হয়ে আমরা বাস্তব ক্ষেত্রেও পরীক্ষার পরিকল্পনা করছি।’

বিশেষজ্ঞরা আশা করছেন, পরীক্ষাগুলো সফল হলে আগামী ১০ বছরের মধ্যেই এই প্রকল্প বড় পরিসরে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে।
এই পরীক্ষার পাশাপাশি এআরআইএ অর্থায়ন করবে নতুন মডেলিং গবেষণা, গবেষণাগারে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা, জলবায়ু পর্যবেক্ষণ এবং জিওইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে জনমত যাচাইয়ের উদ্যোগেও।
এ ছাড়া বিশ্বজুড়ে যেসব জিওইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্প বর্তমানে পরীক্ষাধীন রয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে—বিশাল বড় ফ্যানের মাধ্যমে বাতাস থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড শোষণ, ‘ওশান ফার্টিলাইজেশন’ অর্থাৎ, সাগরের ওপরের স্তরে পুষ্টি উপাদান যোগ করে জলজ উদ্ভিদের বৃদ্ধি ঘটানো এবং যেখানে আগে বন ছিল না, সেখানে নতুন করে গাছ লাগানো।
২০১৮ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, কৃত্রিমভাবে পৃথিবীকে ঠান্ডা করার প্রক্রিয়া যদি হঠাৎ করে বন্ধ করে দেওয়া হয়, তবে তা আমাদের গ্রহের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে।
গবেষণায় বলা হয়, যদি বায়ুমণ্ডলে কণিকা ছড়িয়ে ঠান্ডা করার পদ্ধতি শুরু করে পরে হঠাৎ থামিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে পৃথিবীর উষ্ণতা স্বাভাবিকের তুলনায় ১০ গুণ দ্রুত বাড়তে পারে।
আগে থেকেই বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেন, এই প্রযুক্তি একটি ‘ঝুঁকিপূর্ণ কৌশল’, যা আমাদের আবহাওয়ার স্বাভাবিক ধারা ভেঙে দিতে পারে। ফলে পৃথিবীতে দেখা দিতে পারে ভয়াবহ খরা কিংবা বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড়।
নিউজার্সির রাটগারস বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ‘সোলার জিওইঞ্জিনিয়ারিং’ হঠাৎ করে বন্ধ করে দেওয়া হলে আবহাওয়ার ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়বে।
গবেষণার সহলেখক অধ্যাপক অ্যালান রোব্যাক বলেন, ‘জিওইঞ্জিনিয়ারিং হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেলে দ্রুত উষ্ণতা বৃদ্ধি প্রাকৃতিক পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য একটি বিশাল হুমকি হয়ে দাঁড়াবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যদি এই প্রযুক্তি কখনো হঠাৎ থেমে যায়, তবে এর পরিণতি হবে বিপর্যয়কর। তাই এটি ধাপে ধাপে বন্ধ করা সম্ভব কিনা, সেই নিশ্চয়তা থাকা জরুরি। কারণ বাস্তবে অনেক পরিস্থিতি কল্পনা করা যায়, যা এই ধাপে ধাপে বন্ধ করাটাকেও অসম্ভব করে তুলবে।’
তথ্যসূত্র: ডেইলি মেইল

বিশ্বজুড়ে জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কা সামাল দিতে এবার সূর্যের আলো কমানোর উদ্যোগ নিতে চলেছে যুক্তরাজ্য। সূর্যালোক প্রতিফলন বা ‘সোলার জিওইঞ্জিনিয়ারিং’ প্রযুক্তির মাধ্যমে সূর্যের আলো কিছুটা ঠেকিয়ে তাপমাত্রা কমানোর চেষ্টা করা হবে। এই প্রযুক্তির পরীক্ষা শুরুর জন্য সরকারি অনুমোদন মিলতে পারে আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই। এ লক্ষ্যে ৫০ মিলিয়ন পাউন্ডের একটি গবেষণা তহবিল গঠন করেছে যুক্তরাজ্যের ‘অ্যাডভান্সড রিসার্চ অ্যান্ড ইনভেনশন এজেন্সি’ (এআরআইএ)।
গবেষকেরা বলছেন, সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছানোর আগে আংশিকভাবে প্রতিফলিত করার মাধ্যমে তাপমাত্রা বাড়ার হার কমানো সম্ভব। মেঘ উজ্জ্বল করা বা বায়ুমণ্ডলে নির্দিষ্ট ধরনের কণিকা ছড়িয়ে আলো প্রতিফলনের উপায় খোঁজা হচ্ছে।
এআরআইএর প্রোগ্রাম পরিচালক অধ্যাপক মার্ক সাইমস বলেন, ‘এগুলো হবে ছোট পরিসরের নিয়ন্ত্রিত পরীক্ষা।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের পরীক্ষার সময়সীমা এবং সেগুলো কতটা সহজে পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনা যাবে, সে বিষয়ে কঠোর নির্দেশনা রয়েছে। পাশাপাশি, পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কোনো বিষাক্ত পদার্থ ব্যবহারে আমরা অনুমোদন দিচ্ছি না।’
‘সোলার জিওইঞ্জিনিয়ারিং’ বলতে এমন কিছু প্রস্তাবিত প্রযুক্তিকে বোঝানো হয়, যেগুলোর মাধ্যমে পৃথিবীতে আসা সূর্যের আলো আংশিকভাবে মহাকাশে প্রতিফলিত করে বৈশ্বিক উষ্ণতা কমানোর চেষ্টা করা হয়।
তবে সমালোচকেরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এ ধরনের প্রকল্প উল্টো প্রভাব ফেলতে পারে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের গতি আরও বাড়িয়ে দিতে পারে, এমনকি বিরূপ আবহাওয়া সৃষ্টি করতে পারে।
সূর্যের আলো কমানোর প্রস্তাবিত কৌশলের মধ্যে রয়েছে স্ট্র্যাটোসফেরিক অ্যারোসল ইনজেকশন, যেখানে বায়ুমণ্ডলের ওপরের স্তরে সূর্যালোক প্রতিফলিত করতে ক্ষুদ্র কণিকা ছড়িয়ে দেওয়া হবে। আরেকটি পদ্ধতি হলো মেরিন ক্লাউড ব্রাইটেনিং, যেখানে মেঘের প্রতিফলনক্ষমতা বাড়ানোর জন্য জাহাজ থেকে সমুদ্রের লবণপানি আকাশে ছড়িয়ে দেওয়া হবে।
সাম্প্রতিক দশকগুলোতে দেখা গেছে, জাহাজ চলাচলের পথে আকাশে থাকা মেঘগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি উজ্জ্বল।
জাহাজগুলোর সালফার-ভিত্তিক জ্বালানি পোড়ানোর ফলে মেঘগুলো সূর্যের আলো বেশি প্রতিফলিত করে। এর ফলে পুরো অঞ্চলেই হালকা অন্ধকারাচ্ছন্ন ও শীতল প্রভাব সৃষ্টি হয়।
জলবায়ুবিদ জিম হেইউড বলেন, ‘জাহাজ চলাচলের পথে মেঘ অনেক বেশি উজ্জ্বল হয়ে থাকে, কারণ ধোঁয়ায় থাকা সালফার কণিকা আলো প্রতিফলনে সাহায্য করে। ২০১৪ সালে আইসল্যান্ডে একটি আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পরও দেখা গেছে, সালফার ডাই-অক্সাইড বাতাসে ছড়ানোর ফলে মেঘ উজ্জ্বল হয় এবং পৃথিবী ঠান্ডা হয়ে যায়। এই পর্যবেক্ষণগুলো থেকেই অনুপ্রাণিত হয়ে আমরা বাস্তব ক্ষেত্রেও পরীক্ষার পরিকল্পনা করছি।’

বিশেষজ্ঞরা আশা করছেন, পরীক্ষাগুলো সফল হলে আগামী ১০ বছরের মধ্যেই এই প্রকল্প বড় পরিসরে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে।
এই পরীক্ষার পাশাপাশি এআরআইএ অর্থায়ন করবে নতুন মডেলিং গবেষণা, গবেষণাগারে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা, জলবায়ু পর্যবেক্ষণ এবং জিওইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে জনমত যাচাইয়ের উদ্যোগেও।
এ ছাড়া বিশ্বজুড়ে যেসব জিওইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্প বর্তমানে পরীক্ষাধীন রয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে—বিশাল বড় ফ্যানের মাধ্যমে বাতাস থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড শোষণ, ‘ওশান ফার্টিলাইজেশন’ অর্থাৎ, সাগরের ওপরের স্তরে পুষ্টি উপাদান যোগ করে জলজ উদ্ভিদের বৃদ্ধি ঘটানো এবং যেখানে আগে বন ছিল না, সেখানে নতুন করে গাছ লাগানো।
২০১৮ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, কৃত্রিমভাবে পৃথিবীকে ঠান্ডা করার প্রক্রিয়া যদি হঠাৎ করে বন্ধ করে দেওয়া হয়, তবে তা আমাদের গ্রহের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে।
গবেষণায় বলা হয়, যদি বায়ুমণ্ডলে কণিকা ছড়িয়ে ঠান্ডা করার পদ্ধতি শুরু করে পরে হঠাৎ থামিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে পৃথিবীর উষ্ণতা স্বাভাবিকের তুলনায় ১০ গুণ দ্রুত বাড়তে পারে।
আগে থেকেই বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেন, এই প্রযুক্তি একটি ‘ঝুঁকিপূর্ণ কৌশল’, যা আমাদের আবহাওয়ার স্বাভাবিক ধারা ভেঙে দিতে পারে। ফলে পৃথিবীতে দেখা দিতে পারে ভয়াবহ খরা কিংবা বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড়।
নিউজার্সির রাটগারস বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ‘সোলার জিওইঞ্জিনিয়ারিং’ হঠাৎ করে বন্ধ করে দেওয়া হলে আবহাওয়ার ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়বে।
গবেষণার সহলেখক অধ্যাপক অ্যালান রোব্যাক বলেন, ‘জিওইঞ্জিনিয়ারিং হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেলে দ্রুত উষ্ণতা বৃদ্ধি প্রাকৃতিক পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য একটি বিশাল হুমকি হয়ে দাঁড়াবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যদি এই প্রযুক্তি কখনো হঠাৎ থেমে যায়, তবে এর পরিণতি হবে বিপর্যয়কর। তাই এটি ধাপে ধাপে বন্ধ করা সম্ভব কিনা, সেই নিশ্চয়তা থাকা জরুরি। কারণ বাস্তবে অনেক পরিস্থিতি কল্পনা করা যায়, যা এই ধাপে ধাপে বন্ধ করাটাকেও অসম্ভব করে তুলবে।’
তথ্যসূত্র: ডেইলি মেইল

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫৪।
ঢাকার বেশকিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— দক্ষিণ পল্লবী (৩০২), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৭৯), ইস্টার্ন হাউজিং (২৬৭), কল্যাণপুর (২৬৬) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৩৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
অন্যদিকে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে কায়রো। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৪৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৬৪, খুব অস্বাস্থ্যকর), পাকিস্তানের করাচি (২০৬, খুব অস্বাস্থ্যকর) ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে ইরানের তেহরান (১৭১, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫৪।
ঢাকার বেশকিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— দক্ষিণ পল্লবী (৩০২), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৭৯), ইস্টার্ন হাউজিং (২৬৭), কল্যাণপুর (২৬৬) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৩৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
অন্যদিকে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে কায়রো। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৪৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৬৪, খুব অস্বাস্থ্যকর), পাকিস্তানের করাচি (২০৬, খুব অস্বাস্থ্যকর) ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে ইরানের তেহরান (১৭১, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বিশ্বজুড়ে জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কা সামাল দিতে এবার সূর্যের আলো কমানোর উদ্যোগ নিতে চলেছে যুক্তরাজ্য। সূর্যালোক প্রতিফলন বা ‘সোলার জিওইঞ্জিনিয়ারিং’ প্রযুক্তির মাধ্যমে সূর্যের আলো কিছুটা ঠেকিয়ে তাপমাত্রা কমানোর চেষ্টা করা হবে। এই প্রযুক্তির পরীক্ষা শুরুর জন্য সরকারি অনুমোদন মিলতে পারে আগামী কয়েক...
২৬ এপ্রিল ২০২৫
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সামান্য কমেছে। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন সোমবার ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সামান্য কমেছে। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন সোমবার ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

বিশ্বজুড়ে জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কা সামাল দিতে এবার সূর্যের আলো কমানোর উদ্যোগ নিতে চলেছে যুক্তরাজ্য। সূর্যালোক প্রতিফলন বা ‘সোলার জিওইঞ্জিনিয়ারিং’ প্রযুক্তির মাধ্যমে সূর্যের আলো কিছুটা ঠেকিয়ে তাপমাত্রা কমানোর চেষ্টা করা হবে। এই প্রযুক্তির পরীক্ষা শুরুর জন্য সরকারি অনুমোদন মিলতে পারে আগামী কয়েক...
২৬ এপ্রিল ২০২৫
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৭ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৩২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ২৭৪, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (২৩৫), ভারতের কলকাতা (২১০) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯১)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, দক্ষিণ পল্লবী, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৩২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ২৭৪, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (২৩৫), ভারতের কলকাতা (২১০) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯১)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, দক্ষিণ পল্লবী, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

বিশ্বজুড়ে জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কা সামাল দিতে এবার সূর্যের আলো কমানোর উদ্যোগ নিতে চলেছে যুক্তরাজ্য। সূর্যালোক প্রতিফলন বা ‘সোলার জিওইঞ্জিনিয়ারিং’ প্রযুক্তির মাধ্যমে সূর্যের আলো কিছুটা ঠেকিয়ে তাপমাত্রা কমানোর চেষ্টা করা হবে। এই প্রযুক্তির পরীক্ষা শুরুর জন্য সরকারি অনুমোদন মিলতে পারে আগামী কয়েক...
২৬ এপ্রিল ২০২৫
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

বিশ্বজুড়ে জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কা সামাল দিতে এবার সূর্যের আলো কমানোর উদ্যোগ নিতে চলেছে যুক্তরাজ্য। সূর্যালোক প্রতিফলন বা ‘সোলার জিওইঞ্জিনিয়ারিং’ প্রযুক্তির মাধ্যমে সূর্যের আলো কিছুটা ঠেকিয়ে তাপমাত্রা কমানোর চেষ্টা করা হবে। এই প্রযুক্তির পরীক্ষা শুরুর জন্য সরকারি অনুমোদন মিলতে পারে আগামী কয়েক...
২৬ এপ্রিল ২০২৫
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে