মীর রাকিব হাসান

ঈদ কেমন কাটছে?
ঈদের দ্বিতীয় দিন চলছে। আমি এডিটিং প্যানেলে। ঈদের ষষ্ঠ দিন পর্যন্ত আমার প্যানেলেই থাকতে হবে। পরিবার এখন আর আমার ওপর রাগ করে থাকে না। আমার ব্যাপারে তাদের এটা অভ্যাস হয়ে গেছে। প্রথমদিকে তাঁদের কষ্ট হতো মেনে নিতে যে, সবাই মিলে বাসায় ঈদ করে আর আমার কোনো খোঁজ থাকে না। গত ১০ বছর এভাবেই চলছে। এডিটিং প্যানেলে না থেকে বরং বাসায় থাকলে মানসিকভাবে আমার জন্য তা বেশি কষ্টকর হতো। আমার ঈদ শুরু হয় সাধারণত ঈদের ষষ্ঠ বা সপ্তম দিনে, এডিটগুলো যখন শেষ হয়ে যায় তখন। এবারও আমি দশটির বেশি কাজ করেছি, তাই স্বাভাবিকভাবেই দিনরাত এক করে ব্যস্ততায় আছি।
এবার কী কী প্রচার হবে?
মুশফিক আর ফারহান ও কেয়া পায়েলকে নিয়ে নির্মাণ করলাম নাটক ‘একজন মধ্যবিত্ত বলছি’। ক্লাব ইলেভেন ইউটিউব চ্যানেলে নাটকটি প্রচার হবে। এনটিভিতে প্রচার হবে ‘মানুষ টোকাই’, ‘ড্রেস অব সেন্স নাই’। দীপ্ত টিভির জন্য আছে ‘আদব বেয়াদব’। এমন বেশ কয়েকটি সিঙ্গেল নাটক করা হয়েছে। এবার ওটিটি প্ল্যাটফর্ম বঙ্গতে ঈদের দিন ‘ট্রিপল এস’ নামে একটি কাজ এসেছে। এর পুরো নাম ‘সিঙ্গেল সিন স্টোরি’। ১৪টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র আছে এখানে। এ ছাড়া সাতটি থটফিল্ম করেছি। বিভিন্ন বিষয়বস্তুকে কেন্দ্র করে তৈরি, তাই থটফিল্ম নাম দেওয়া। এটা ২০১৬ সালে প্রথমবার আমি করেছিলাম। ওই সিরিজটাই নতুনভাবে শুরু করেছি। এই থটফিল্মগুলো আসছে এমকে প্রডাকশনের ইউটিউব চ্যানেলে। অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে ফজলুর রহমান বাবু, মনিরা মিঠু, আব্দুন নূর সজল, নিলয় আলমগীর, ফারহান আহমেদ জোভান, মুশফিক আর ফারহান, সামিরা মাহি, কেয়া পায়েল, শামীম হাসান সরকার, মৌসুমী মৌ, জহির আলভীসহ অনেকেই প্রডাকশনগুলোতে অভিনয় করেছেন।
ঈদে পরিচালিত আপনার বেশির ভাগ প্রডাকশনই তুলনামূলক নতুনদের নিয়ে। এর বিশেষ কোনো কারণ আছে কি?
জোভান কিংবা ফারহানদের আমি নতুন হিসেবে ধরছি না। ওরা অনেক পরিণত হয়েছে। এই সময়ে এসে ওরা ম্যাচিউরড স্টোরি ডিজার্ভ করে। এ ধরনের স্টোরিগুলো হয়তো আগে আমি অন্যদের নিয়ে করতাম। টিভি ইন্ডাস্ট্রিতে প্রায় সব প্রথম সারির অভিনয়শিল্পীদের নিয়েই তো আমার কাজ হয়েছে। তবে একদম নতুন মুখদের নিয়ে কাজ করাটা আমি বেশ উপভোগ করি। একজন নির্মাতা বা গল্পকারের একেক সময় একেক রকম মুড থাকে। আমি সব সময় একই বয়সীদের নিয়ে গল্প বলতে চাই না। সে ক্ষেত্রে ওদের নিয়েও আমি যথেষ্ট সন্তুষ্ট। বিশ্বাসের জায়গাটা তৈরি হয়েছে।
এই ঈদেও অনেক নতুন মুখ আপনার হাত ধরে অভিনয় শুরু করেছেন…
জয়, রাফি, রাশেদ এমরান, আলভী রুনি আলভীর মতো নতুনরা এবার আমার পরিচালনায় কাজ করেছে। অনামিকা ঐশী গত ঈদে ‘ও আমার বোন না’ নামের একটা কাজের মাধ্যমে নাটকে এসেছে। ওই কাজটা যারা দেখেছেন তারা আমাকে সার্থক বলেছেন। প্রথম কাজেই ওর অভিনয়ের আমি বেশ প্রশংসা পেয়েছি। তাঁর এবারও বেশ কয়েকটি কাজ আছে। এই ঈদেও নতুন যারা কাজ করেছেন, আশা করছি তাঁদের প্রশংসা করবে মানুষ।
বড় তারকার ডেট যার হাতে যত বেশি, সে তত বড় পরিচালক—এমন কথা এখন প্রচলিত। আপনার কী মনে হয়?
শিল্পীদের ডেট নিয়েই এখন পরিচালক বনে যাচ্ছেন অনেকে। প্রতিটি পরিচালকের নিজস্ব কিছু চিন্তাধারা থাকা উচিত। ব্যাপক অর্থে বললে, পরিচালকের অবশ্যই নিজস্ব দর্শন থাকা উচিত। আমি আসলে কিসের জন্য একটা গল্প বলছি? সেই আদর্শের জায়গাটা থাকা উচিত। কিন্তু এখন পরিচালকেরা গল্প বলার চেয়ে ম্যানেজার বেশি হয়ে উঠতে চাইছে। বড় একজন তারকার ডেট এক বছর ধরে ঘুরে ম্যানেজ করতে পারলেই তিনি পরিচালক হয়ে যাচ্ছেন। এটাও বলব, এভাবে যাঁরা পরিচালক হচ্ছেন, তাঁদের দৌড়টা বেশি দূরের হয় না। এটা নিয়ে আমি খুব একটা ভাবি না। আগেও এই ধারা ছিল, এখন ব্যাপক হারে আছে। এখন ভিউয়ের যুগে নাটকটা পুরোপুরি আর্টিস্ট বেজই হয়ে গেছে। আগে পরিচালক বা চ্যানেল নির্ধারণ করত নাটকের মান কী হবে। এখন অনেক ক্ষেত্রেই তারকা অভিনয়শিল্পীরা ইন্ডাস্ট্রিতে কি গল্প চলবে, তা নির্ধারণ করে। আমি এটাও জানি, দু–তিন বছর পর এই ধারাটারও পরিবর্তন হবে।
বর্তমানে নাটকের বাজেট নিয়ে কি বলবেন?
বাজেটের অবস্থা আগের চেয়ে ভালো। একেকজন পরিচালক বা প্রযোজকের ভিন্ন অবস্থা। তবে আমি বাজেট নিয়ে সন্তুষ্ট। এনটিভির জন্য আমি ‘ড্রেস আপ সেন্স নাই’ নামের যে কাজটি করলাম, সেখানে অভিনয় করেছেন ফজলুর রহমান বাবু ভাই ও সাব্বির অর্ণব। সেই কাজে এনটিভি বেশ ভালো বাজেট দিয়েছে। সেখানে তথাকথিত বড় তারকা নেই। কিন্তু আমি বাজেট নিয়ে খুশি। ইউটিউবের জন্যও যে কাজ করেছি, আমি ভালো বাজেট পেয়েছি। আমি ভালো বাজেট পাচ্ছি, বিষয়টা যে কাস্টিংয়ের জন্য দিচ্ছে—এমন না। ভালো গল্প বানানোর জন্যই দিচ্ছে। আমি একদম নবাগত নিয়েছি বা পুরোনো, সবাইকে দিয়ে একটা গল্প বলতে চেয়েছি। বড় তারকার শো অফ নেই আমার নাটকে। ট্রেন্ডি স্টোরি দিয়ে ভালো বাজেট পেয়েছি ,এমনও না। চ্যানেল ও প্রডিউসারও আমাকে ওই দৌড়ানি দেয়নি যে অমুক তমুককেই আপনার নিতে হবে।
সবাই ওটিটিতে কাজের জন্য মুখিয়ে আছে। আপনার ব্যস্ততা বেশি টিভি চ্যানেলেই…
আমার কোনো তাড়াহুড়ো নেই। ওটিটির এই দৌড়ে আমি অংশ নিতে আগ্রহী না। অনেকগুলো কাজের কমিটমেন্ট করা আছে। সেগুলো শেষ করেই ওটিটিতে কাজ করতে চাই। ঈদের পরেও ত্রিশটির বেশি নাটকের কমিটমেন্ট আমার আছে। এর সবগুলো না করলেও বেশির ভাগ শেষ করতে হবে। আমি কমিটমেন্ট নষ্ট করে অন্য জায়গায় যেতে পারব না। আমি ওটিটিতে গেলে এমন কিছুই করার চেষ্টা করব, যেটা আগে হয়নি। সেই সময় ও সুযোগটা এই মুহূর্তে আমি পাচ্ছি না। ওটিটি তো শেষ হয়ে যাচ্ছে না, প্রতিদিন নতুন নতুন বিকল্প তৈরি হচ্ছে।
চলচ্চিত্র নিয়ে অনেক দিন ধরেই পরিকল্পনা করছিলেন…
অনেক দূর এগিয়েছি সিনেমা নিয়ে। ঘোষণা দেওয়ার সময়টা এখনো আসেনি। তবে এটা অবশ্যই বলতে পারি যে, এ বছরই সিনেমার ঘোষণা দেব ইনশা আল্লাহ।

ঈদ কেমন কাটছে?
ঈদের দ্বিতীয় দিন চলছে। আমি এডিটিং প্যানেলে। ঈদের ষষ্ঠ দিন পর্যন্ত আমার প্যানেলেই থাকতে হবে। পরিবার এখন আর আমার ওপর রাগ করে থাকে না। আমার ব্যাপারে তাদের এটা অভ্যাস হয়ে গেছে। প্রথমদিকে তাঁদের কষ্ট হতো মেনে নিতে যে, সবাই মিলে বাসায় ঈদ করে আর আমার কোনো খোঁজ থাকে না। গত ১০ বছর এভাবেই চলছে। এডিটিং প্যানেলে না থেকে বরং বাসায় থাকলে মানসিকভাবে আমার জন্য তা বেশি কষ্টকর হতো। আমার ঈদ শুরু হয় সাধারণত ঈদের ষষ্ঠ বা সপ্তম দিনে, এডিটগুলো যখন শেষ হয়ে যায় তখন। এবারও আমি দশটির বেশি কাজ করেছি, তাই স্বাভাবিকভাবেই দিনরাত এক করে ব্যস্ততায় আছি।
এবার কী কী প্রচার হবে?
মুশফিক আর ফারহান ও কেয়া পায়েলকে নিয়ে নির্মাণ করলাম নাটক ‘একজন মধ্যবিত্ত বলছি’। ক্লাব ইলেভেন ইউটিউব চ্যানেলে নাটকটি প্রচার হবে। এনটিভিতে প্রচার হবে ‘মানুষ টোকাই’, ‘ড্রেস অব সেন্স নাই’। দীপ্ত টিভির জন্য আছে ‘আদব বেয়াদব’। এমন বেশ কয়েকটি সিঙ্গেল নাটক করা হয়েছে। এবার ওটিটি প্ল্যাটফর্ম বঙ্গতে ঈদের দিন ‘ট্রিপল এস’ নামে একটি কাজ এসেছে। এর পুরো নাম ‘সিঙ্গেল সিন স্টোরি’। ১৪টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র আছে এখানে। এ ছাড়া সাতটি থটফিল্ম করেছি। বিভিন্ন বিষয়বস্তুকে কেন্দ্র করে তৈরি, তাই থটফিল্ম নাম দেওয়া। এটা ২০১৬ সালে প্রথমবার আমি করেছিলাম। ওই সিরিজটাই নতুনভাবে শুরু করেছি। এই থটফিল্মগুলো আসছে এমকে প্রডাকশনের ইউটিউব চ্যানেলে। অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে ফজলুর রহমান বাবু, মনিরা মিঠু, আব্দুন নূর সজল, নিলয় আলমগীর, ফারহান আহমেদ জোভান, মুশফিক আর ফারহান, সামিরা মাহি, কেয়া পায়েল, শামীম হাসান সরকার, মৌসুমী মৌ, জহির আলভীসহ অনেকেই প্রডাকশনগুলোতে অভিনয় করেছেন।
ঈদে পরিচালিত আপনার বেশির ভাগ প্রডাকশনই তুলনামূলক নতুনদের নিয়ে। এর বিশেষ কোনো কারণ আছে কি?
জোভান কিংবা ফারহানদের আমি নতুন হিসেবে ধরছি না। ওরা অনেক পরিণত হয়েছে। এই সময়ে এসে ওরা ম্যাচিউরড স্টোরি ডিজার্ভ করে। এ ধরনের স্টোরিগুলো হয়তো আগে আমি অন্যদের নিয়ে করতাম। টিভি ইন্ডাস্ট্রিতে প্রায় সব প্রথম সারির অভিনয়শিল্পীদের নিয়েই তো আমার কাজ হয়েছে। তবে একদম নতুন মুখদের নিয়ে কাজ করাটা আমি বেশ উপভোগ করি। একজন নির্মাতা বা গল্পকারের একেক সময় একেক রকম মুড থাকে। আমি সব সময় একই বয়সীদের নিয়ে গল্প বলতে চাই না। সে ক্ষেত্রে ওদের নিয়েও আমি যথেষ্ট সন্তুষ্ট। বিশ্বাসের জায়গাটা তৈরি হয়েছে।
এই ঈদেও অনেক নতুন মুখ আপনার হাত ধরে অভিনয় শুরু করেছেন…
জয়, রাফি, রাশেদ এমরান, আলভী রুনি আলভীর মতো নতুনরা এবার আমার পরিচালনায় কাজ করেছে। অনামিকা ঐশী গত ঈদে ‘ও আমার বোন না’ নামের একটা কাজের মাধ্যমে নাটকে এসেছে। ওই কাজটা যারা দেখেছেন তারা আমাকে সার্থক বলেছেন। প্রথম কাজেই ওর অভিনয়ের আমি বেশ প্রশংসা পেয়েছি। তাঁর এবারও বেশ কয়েকটি কাজ আছে। এই ঈদেও নতুন যারা কাজ করেছেন, আশা করছি তাঁদের প্রশংসা করবে মানুষ।
বড় তারকার ডেট যার হাতে যত বেশি, সে তত বড় পরিচালক—এমন কথা এখন প্রচলিত। আপনার কী মনে হয়?
শিল্পীদের ডেট নিয়েই এখন পরিচালক বনে যাচ্ছেন অনেকে। প্রতিটি পরিচালকের নিজস্ব কিছু চিন্তাধারা থাকা উচিত। ব্যাপক অর্থে বললে, পরিচালকের অবশ্যই নিজস্ব দর্শন থাকা উচিত। আমি আসলে কিসের জন্য একটা গল্প বলছি? সেই আদর্শের জায়গাটা থাকা উচিত। কিন্তু এখন পরিচালকেরা গল্প বলার চেয়ে ম্যানেজার বেশি হয়ে উঠতে চাইছে। বড় একজন তারকার ডেট এক বছর ধরে ঘুরে ম্যানেজ করতে পারলেই তিনি পরিচালক হয়ে যাচ্ছেন। এটাও বলব, এভাবে যাঁরা পরিচালক হচ্ছেন, তাঁদের দৌড়টা বেশি দূরের হয় না। এটা নিয়ে আমি খুব একটা ভাবি না। আগেও এই ধারা ছিল, এখন ব্যাপক হারে আছে। এখন ভিউয়ের যুগে নাটকটা পুরোপুরি আর্টিস্ট বেজই হয়ে গেছে। আগে পরিচালক বা চ্যানেল নির্ধারণ করত নাটকের মান কী হবে। এখন অনেক ক্ষেত্রেই তারকা অভিনয়শিল্পীরা ইন্ডাস্ট্রিতে কি গল্প চলবে, তা নির্ধারণ করে। আমি এটাও জানি, দু–তিন বছর পর এই ধারাটারও পরিবর্তন হবে।
বর্তমানে নাটকের বাজেট নিয়ে কি বলবেন?
বাজেটের অবস্থা আগের চেয়ে ভালো। একেকজন পরিচালক বা প্রযোজকের ভিন্ন অবস্থা। তবে আমি বাজেট নিয়ে সন্তুষ্ট। এনটিভির জন্য আমি ‘ড্রেস আপ সেন্স নাই’ নামের যে কাজটি করলাম, সেখানে অভিনয় করেছেন ফজলুর রহমান বাবু ভাই ও সাব্বির অর্ণব। সেই কাজে এনটিভি বেশ ভালো বাজেট দিয়েছে। সেখানে তথাকথিত বড় তারকা নেই। কিন্তু আমি বাজেট নিয়ে খুশি। ইউটিউবের জন্যও যে কাজ করেছি, আমি ভালো বাজেট পেয়েছি। আমি ভালো বাজেট পাচ্ছি, বিষয়টা যে কাস্টিংয়ের জন্য দিচ্ছে—এমন না। ভালো গল্প বানানোর জন্যই দিচ্ছে। আমি একদম নবাগত নিয়েছি বা পুরোনো, সবাইকে দিয়ে একটা গল্প বলতে চেয়েছি। বড় তারকার শো অফ নেই আমার নাটকে। ট্রেন্ডি স্টোরি দিয়ে ভালো বাজেট পেয়েছি ,এমনও না। চ্যানেল ও প্রডিউসারও আমাকে ওই দৌড়ানি দেয়নি যে অমুক তমুককেই আপনার নিতে হবে।
সবাই ওটিটিতে কাজের জন্য মুখিয়ে আছে। আপনার ব্যস্ততা বেশি টিভি চ্যানেলেই…
আমার কোনো তাড়াহুড়ো নেই। ওটিটির এই দৌড়ে আমি অংশ নিতে আগ্রহী না। অনেকগুলো কাজের কমিটমেন্ট করা আছে। সেগুলো শেষ করেই ওটিটিতে কাজ করতে চাই। ঈদের পরেও ত্রিশটির বেশি নাটকের কমিটমেন্ট আমার আছে। এর সবগুলো না করলেও বেশির ভাগ শেষ করতে হবে। আমি কমিটমেন্ট নষ্ট করে অন্য জায়গায় যেতে পারব না। আমি ওটিটিতে গেলে এমন কিছুই করার চেষ্টা করব, যেটা আগে হয়নি। সেই সময় ও সুযোগটা এই মুহূর্তে আমি পাচ্ছি না। ওটিটি তো শেষ হয়ে যাচ্ছে না, প্রতিদিন নতুন নতুন বিকল্প তৈরি হচ্ছে।
চলচ্চিত্র নিয়ে অনেক দিন ধরেই পরিকল্পনা করছিলেন…
অনেক দূর এগিয়েছি সিনেমা নিয়ে। ঘোষণা দেওয়ার সময়টা এখনো আসেনি। তবে এটা অবশ্যই বলতে পারি যে, এ বছরই সিনেমার ঘোষণা দেব ইনশা আল্লাহ।

বাংলাদেশের জনপ্রিয় গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী। আশি-নব্বইয়ের দশকে যাঁরা ব্যান্ডের গান শুনেছেন, তাঁরা নামটির সঙ্গে বেশি পরিচিত। সোলস, রেনেসাঁ, এলআরবি ছাড়াও তিনি গান লিখেছেন একক অনেক শিল্পীর জন্য।
৬ ঘণ্টা আগে
মাত্র ১০ বছর বয়সে মা-বাবার সঙ্গে ব্রিটেনে চলে যান টমি মিয়া। ছাত্রাবস্থায় একটি রেস্তোরাঁয় থালা-বাসন ধোয়ার কাজ দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু। সে সময় সিদ্ধান্ত নেন রান্নাকে ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নেওয়ার। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শেফ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের শোবিজ জগতের অনেক তারকা পাড়ি জমিয়েছেন দেশের বাইরে। স্থায়ী হয়েছেন সেখানে। কেউ কেউ আবার মাঝেমধ্যে দেশে এসে কাজ করেন। সাম্প্রতিক সময়ে তারকাদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে লক্ষণীয়ভাবে।
৬ ঘণ্টা আগে
দুই দশকের বেশি সময়ের ক্যারিয়ারকে বিদায় জানালেন কোরিয়ান অভিনেতা জো জিন উং। প্রায় ৩০ বছর আগে সংঘটিত তাঁর কিছু অপরাধের খবর সামনে আসায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়। সেই বিতর্কের জেরে অভিনয় থেকেই সরে দাঁড়িয়েছেন জো জিন উং।
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের জনপ্রিয় গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী। আশি-নব্বইয়ের দশকে যাঁরা ব্যান্ডের গান শুনেছেন, তাঁরা নামটির সঙ্গে বেশি পরিচিত। সোলস, রেনেসাঁ, এলআরবি ছাড়াও তিনি গান লিখেছেন একক অনেক শিল্পীর জন্য। তিনি লিখেছেন ‘হৃদয় কাদামাটির কোনো মূর্তি নয়’, ‘আজ যে শিশু পৃথিবীর আলোয় এসেছে’, ‘আমি ভুলে যাই তুমি আমার নও’, ‘একদিন ঘুমভাঙা শহরে’, ‘যতীন স্যারের ক্লাসে’, ‘তৃতীয় বিশ্ব’, ‘সময় যেন কাটে না’র মতো কালজয়ী অনেক গান। লিখছেন এখনো। আগামী বছরের ৬ ফেব্রুয়ারিতে পূর্ণ হবে শহীদ মাহমুদের ৭০ বছর। গান ও আড্ডায় এই গীতিকবির সাত দশকের জীবন পরিক্রমা উদ্যাপন করতে আয়োজন করা হয়েছে একটি অনুষ্ঠানের। ১২ ডিসেম্বর ‘আপন আলোয় শহীদ মাহমুদ জঙ্গী: গানে গানে সত্তর’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে আজব কারখানা।
ধানমন্ডির রাশান হাউসে বিকেল ৫টায় শুরু হবে আয়োজন। সূচনা বক্তব্য এবং গীতিকারকে নিয়ে অতিথিদের স্মৃতিচারণার পর মোড়ক উন্মোচন করা হবে ‘আপন আলোয় শহীদ মাহমুদ জঙ্গী: গানে গানে সত্তর’ নামের স্মৃতিচারণা গ্রন্থের। জয় শাহরিয়ারের সম্পাদনায় এই গ্রন্থে গীতিকারকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন নকীব খান, সামিনা চৌধুরী, ফয়সাল সিদ্দিকী বগি, ফোয়াদ নাসের বাবু, কুমার বিশ্বজিৎ, পিলু খান, নাসিম আলী খান, পার্থ বড়ুয়া, লিটন অধিকারী রিন্টু, গোলাম মোরশেদ, বাপ্পী খানসহ অনেকে। এতে উঠে এসেছে গীতিকারের জীবনের নানা ঘটনা।
সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শহীদ মাহমুদ জঙ্গীর লেখা গান শোনাবেন রফিকুল আলম, নাসিম আলী খান, বাপ্পা মজুমদার, পান্থ কানাই, সুমন কল্যাণ, জয় শাহরিয়ার, কিশোর দাশ, ব্যান্ড সোলস, রেনেসাঁসহ অনেকে।
উৎসব উদ্যাপন পর্ষদে দায়িত্ব পালন করছেন নকীব খান, পার্থ বড়ুয়া, পিলু খান, জয় শাহরিয়ার, শামীম আহমেদ, এনাম এলাহী টন্টি, সুমন কল্যাণ, শাকিল খান, হাসান আসাদ প্রমুখ।

বাংলাদেশের জনপ্রিয় গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী। আশি-নব্বইয়ের দশকে যাঁরা ব্যান্ডের গান শুনেছেন, তাঁরা নামটির সঙ্গে বেশি পরিচিত। সোলস, রেনেসাঁ, এলআরবি ছাড়াও তিনি গান লিখেছেন একক অনেক শিল্পীর জন্য। তিনি লিখেছেন ‘হৃদয় কাদামাটির কোনো মূর্তি নয়’, ‘আজ যে শিশু পৃথিবীর আলোয় এসেছে’, ‘আমি ভুলে যাই তুমি আমার নও’, ‘একদিন ঘুমভাঙা শহরে’, ‘যতীন স্যারের ক্লাসে’, ‘তৃতীয় বিশ্ব’, ‘সময় যেন কাটে না’র মতো কালজয়ী অনেক গান। লিখছেন এখনো। আগামী বছরের ৬ ফেব্রুয়ারিতে পূর্ণ হবে শহীদ মাহমুদের ৭০ বছর। গান ও আড্ডায় এই গীতিকবির সাত দশকের জীবন পরিক্রমা উদ্যাপন করতে আয়োজন করা হয়েছে একটি অনুষ্ঠানের। ১২ ডিসেম্বর ‘আপন আলোয় শহীদ মাহমুদ জঙ্গী: গানে গানে সত্তর’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে আজব কারখানা।
ধানমন্ডির রাশান হাউসে বিকেল ৫টায় শুরু হবে আয়োজন। সূচনা বক্তব্য এবং গীতিকারকে নিয়ে অতিথিদের স্মৃতিচারণার পর মোড়ক উন্মোচন করা হবে ‘আপন আলোয় শহীদ মাহমুদ জঙ্গী: গানে গানে সত্তর’ নামের স্মৃতিচারণা গ্রন্থের। জয় শাহরিয়ারের সম্পাদনায় এই গ্রন্থে গীতিকারকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন নকীব খান, সামিনা চৌধুরী, ফয়সাল সিদ্দিকী বগি, ফোয়াদ নাসের বাবু, কুমার বিশ্বজিৎ, পিলু খান, নাসিম আলী খান, পার্থ বড়ুয়া, লিটন অধিকারী রিন্টু, গোলাম মোরশেদ, বাপ্পী খানসহ অনেকে। এতে উঠে এসেছে গীতিকারের জীবনের নানা ঘটনা।
সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শহীদ মাহমুদ জঙ্গীর লেখা গান শোনাবেন রফিকুল আলম, নাসিম আলী খান, বাপ্পা মজুমদার, পান্থ কানাই, সুমন কল্যাণ, জয় শাহরিয়ার, কিশোর দাশ, ব্যান্ড সোলস, রেনেসাঁসহ অনেকে।
উৎসব উদ্যাপন পর্ষদে দায়িত্ব পালন করছেন নকীব খান, পার্থ বড়ুয়া, পিলু খান, জয় শাহরিয়ার, শামীম আহমেদ, এনাম এলাহী টন্টি, সুমন কল্যাণ, শাকিল খান, হাসান আসাদ প্রমুখ।

ঈদের দ্বিতীয় দিন চলছে। আমি এডিটিং প্যানেলে। ঈদের ষষ্ঠদিন পর্যন্ত আমার প্যানেলেই থাকতে হবে। পরিবার এখন আর আমার ওপর রাগ করে থাকে না।
১১ জুলাই ২০২২
মাত্র ১০ বছর বয়সে মা-বাবার সঙ্গে ব্রিটেনে চলে যান টমি মিয়া। ছাত্রাবস্থায় একটি রেস্তোরাঁয় থালা-বাসন ধোয়ার কাজ দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু। সে সময় সিদ্ধান্ত নেন রান্নাকে ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নেওয়ার। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শেফ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের শোবিজ জগতের অনেক তারকা পাড়ি জমিয়েছেন দেশের বাইরে। স্থায়ী হয়েছেন সেখানে। কেউ কেউ আবার মাঝেমধ্যে দেশে এসে কাজ করেন। সাম্প্রতিক সময়ে তারকাদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে লক্ষণীয়ভাবে।
৬ ঘণ্টা আগে
দুই দশকের বেশি সময়ের ক্যারিয়ারকে বিদায় জানালেন কোরিয়ান অভিনেতা জো জিন উং। প্রায় ৩০ বছর আগে সংঘটিত তাঁর কিছু অপরাধের খবর সামনে আসায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়। সেই বিতর্কের জেরে অভিনয় থেকেই সরে দাঁড়িয়েছেন জো জিন উং।
৬ ঘণ্টা আগেরন্ধনশিল্পীকে নিয়ে সিনেমা
বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

মাত্র ১০ বছর বয়সে মা-বাবার সঙ্গে ব্রিটেনে চলে যান টমি মিয়া। ছাত্রাবস্থায় একটি রেস্তোরাঁয় থালা-বাসন ধোয়ার কাজ দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু। সে সময় সিদ্ধান্ত নেন রান্নাকে ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নেওয়ার। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শেফ। বাংলাদেশের রন্ধনশিল্পীদের নিয়েও কাজ করেছেন তিনি। ঢাকা, সিলেটসহ বেশ কয়েকটি স্থানে টমি মিয়াস হসপিটালিটি ইনস্টিটিউট থেকে গড়ে তুলেছেন আন্তর্জাতিক মানের শেফ। এবার এই রন্ধনশিল্পীর জীবনী আসছে বড় পর্দায়। ‘সিটিএম’ নামের এই বায়োপিক পরিচালনা করবেন মনিরুজ্জামান মনির।
আগামী বছর টমি মিয়া এমবিইর সহযোগিতায় আয়োজন করা হচ্ছে ‘টমি মিয়াস ঢালিউড অ্যাওয়ার্ড ২০২৬’। অক্টোবর মাসে লন্ডনে অনুষ্ঠিত হবে এই আয়োজন। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন দেশের একঝাঁক জনপ্রিয় তারকা। গতকাল এ উপলক্ষে এফডিসিতে আয়োজন করা হয় সংবাদ সম্মেলনের। সেখানেই নিজের বায়োপিকের ঘোষণা দেন টমি মিয়া।
পর্দায় টমি মিয়ার চরিত্রে অভিনয় করবেন সাজ্জাদ হোসেন। অভিনয়ে আসার আগে যিনি নিজেও কাজ করেছেন শেফ হিসেবে। ২০০৭ সালে টমি মিয়াস ইনস্টিটিউট ম্যানেজমেন্ট থেকে ট্রেনিং করেন সাজ্জাদ। এরপর লন্ডনের রেস্টুরেন্টে কাজ করেছেন শেফ হিসেবে। পরবর্তী সময়ে অভিনয়ের টানে চলে আসেন দেশে।
সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘২০০৭ সালে কোর্স করার সময় টমি ভাইয়ের সঙ্গে আমার পরিচয়। এই পরিচয় তাঁর জীবনী নিয়ে সিনেমা করতে কাজে লাগবে আমার। এ ছাড়া শেফ হিসেবে কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকায় পর্দায় তাঁর চরিত্রটি উপস্থাপন করা একটু সহজ হবে আমার জন্য।’
সাজ্জাদ আরও বলেন, ‘এটি বায়োপিক হলেও সুন্দর একটি গল্প আছে, প্রেম আছে, ট্র্যাজেডি আছে। সব মিলিয়ে দর্শকের জন্য উপভোগ্য একটি সিনেমা হবে। চেষ্টা করব পর্দায় পরিপূর্ণভাবে নিজেকে টমি মিয়া হিসেবে উপস্থাপন করতে। ইতিমধ্যে টমি ভাইয়ের সঙ্গে তাঁর জীবনের নানা দিক নিয়ে কথা বলা শুরু করেছি।’
‘এমআরনাইন’ সিনেমা দিয়ে ঢালিউডে অভিষেক সাজ্জাদের। এরপর অভিনয় করেছেন ‘মোনা: জ্বীন-২’, ‘মেঘনা কন্যা’ সিনেমায়। মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে সাজ্জাদ অভিনীত ‘প্রেম পুরাণ’ সিনেমাটি।
জানা গেছে, লন্ডনে বড় একটি অংশের শুটিং হবে সিটিএম সিনেমার। টমি মিয়ার সঙ্গে সহপ্রযোজনায় থাকবেন বাংলাদেশ ও লন্ডনের কয়েকজন। নতুন বছরের শুরুতে মহরত অনুষ্ঠান করে আনুষ্ঠানিকভাবে বিস্তারিত তুলে ধরা হবে এই সিনেমার।

মাত্র ১০ বছর বয়সে মা-বাবার সঙ্গে ব্রিটেনে চলে যান টমি মিয়া। ছাত্রাবস্থায় একটি রেস্তোরাঁয় থালা-বাসন ধোয়ার কাজ দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু। সে সময় সিদ্ধান্ত নেন রান্নাকে ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নেওয়ার। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শেফ। বাংলাদেশের রন্ধনশিল্পীদের নিয়েও কাজ করেছেন তিনি। ঢাকা, সিলেটসহ বেশ কয়েকটি স্থানে টমি মিয়াস হসপিটালিটি ইনস্টিটিউট থেকে গড়ে তুলেছেন আন্তর্জাতিক মানের শেফ। এবার এই রন্ধনশিল্পীর জীবনী আসছে বড় পর্দায়। ‘সিটিএম’ নামের এই বায়োপিক পরিচালনা করবেন মনিরুজ্জামান মনির।
আগামী বছর টমি মিয়া এমবিইর সহযোগিতায় আয়োজন করা হচ্ছে ‘টমি মিয়াস ঢালিউড অ্যাওয়ার্ড ২০২৬’। অক্টোবর মাসে লন্ডনে অনুষ্ঠিত হবে এই আয়োজন। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন দেশের একঝাঁক জনপ্রিয় তারকা। গতকাল এ উপলক্ষে এফডিসিতে আয়োজন করা হয় সংবাদ সম্মেলনের। সেখানেই নিজের বায়োপিকের ঘোষণা দেন টমি মিয়া।
পর্দায় টমি মিয়ার চরিত্রে অভিনয় করবেন সাজ্জাদ হোসেন। অভিনয়ে আসার আগে যিনি নিজেও কাজ করেছেন শেফ হিসেবে। ২০০৭ সালে টমি মিয়াস ইনস্টিটিউট ম্যানেজমেন্ট থেকে ট্রেনিং করেন সাজ্জাদ। এরপর লন্ডনের রেস্টুরেন্টে কাজ করেছেন শেফ হিসেবে। পরবর্তী সময়ে অভিনয়ের টানে চলে আসেন দেশে।
সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘২০০৭ সালে কোর্স করার সময় টমি ভাইয়ের সঙ্গে আমার পরিচয়। এই পরিচয় তাঁর জীবনী নিয়ে সিনেমা করতে কাজে লাগবে আমার। এ ছাড়া শেফ হিসেবে কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকায় পর্দায় তাঁর চরিত্রটি উপস্থাপন করা একটু সহজ হবে আমার জন্য।’
সাজ্জাদ আরও বলেন, ‘এটি বায়োপিক হলেও সুন্দর একটি গল্প আছে, প্রেম আছে, ট্র্যাজেডি আছে। সব মিলিয়ে দর্শকের জন্য উপভোগ্য একটি সিনেমা হবে। চেষ্টা করব পর্দায় পরিপূর্ণভাবে নিজেকে টমি মিয়া হিসেবে উপস্থাপন করতে। ইতিমধ্যে টমি ভাইয়ের সঙ্গে তাঁর জীবনের নানা দিক নিয়ে কথা বলা শুরু করেছি।’
‘এমআরনাইন’ সিনেমা দিয়ে ঢালিউডে অভিষেক সাজ্জাদের। এরপর অভিনয় করেছেন ‘মোনা: জ্বীন-২’, ‘মেঘনা কন্যা’ সিনেমায়। মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে সাজ্জাদ অভিনীত ‘প্রেম পুরাণ’ সিনেমাটি।
জানা গেছে, লন্ডনে বড় একটি অংশের শুটিং হবে সিটিএম সিনেমার। টমি মিয়ার সঙ্গে সহপ্রযোজনায় থাকবেন বাংলাদেশ ও লন্ডনের কয়েকজন। নতুন বছরের শুরুতে মহরত অনুষ্ঠান করে আনুষ্ঠানিকভাবে বিস্তারিত তুলে ধরা হবে এই সিনেমার।

ঈদের দ্বিতীয় দিন চলছে। আমি এডিটিং প্যানেলে। ঈদের ষষ্ঠদিন পর্যন্ত আমার প্যানেলেই থাকতে হবে। পরিবার এখন আর আমার ওপর রাগ করে থাকে না।
১১ জুলাই ২০২২
বাংলাদেশের জনপ্রিয় গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী। আশি-নব্বইয়ের দশকে যাঁরা ব্যান্ডের গান শুনেছেন, তাঁরা নামটির সঙ্গে বেশি পরিচিত। সোলস, রেনেসাঁ, এলআরবি ছাড়াও তিনি গান লিখেছেন একক অনেক শিল্পীর জন্য।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের শোবিজ জগতের অনেক তারকা পাড়ি জমিয়েছেন দেশের বাইরে। স্থায়ী হয়েছেন সেখানে। কেউ কেউ আবার মাঝেমধ্যে দেশে এসে কাজ করেন। সাম্প্রতিক সময়ে তারকাদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে লক্ষণীয়ভাবে।
৬ ঘণ্টা আগে
দুই দশকের বেশি সময়ের ক্যারিয়ারকে বিদায় জানালেন কোরিয়ান অভিনেতা জো জিন উং। প্রায় ৩০ বছর আগে সংঘটিত তাঁর কিছু অপরাধের খবর সামনে আসায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়। সেই বিতর্কের জেরে অভিনয় থেকেই সরে দাঁড়িয়েছেন জো জিন উং।
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের শোবিজ জগতের অনেক তারকা পাড়ি জমিয়েছেন দেশের বাইরে। স্থায়ী হয়েছেন সেখানে। কেউ কেউ আবার মাঝেমধ্যে দেশে এসে কাজ করেন। সাম্প্রতিক সময়ে তারকাদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে লক্ষণীয়ভাবে। অমিত হাসান, সাইমন সাদিক, জায়েদ খান, মাহিয়া মাহি, সাজু খাদেমসহ বর্তমান সময়ের অনেক শিল্পী রয়েছেন এ তালিকায়। শিল্পীদের বিদেশে যাওয়া নিয়ে কথা বললেন চলচ্চিত্রশিল্পী সমিতির সভাপতি অভিনেতা মিশা সওদাগর। জানালেন কাজ কমে যাওয়ার কারণেই শিল্পীদের বিদেশে যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে।
মিশা সওদাগরের পরিবারের সদস্যরাও স্থায়ী হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে। তিনি নিজেও বছরের অর্ধেক সময় কাটান মার্কিন মুলুকে। সম্প্রতি এক টেলিভিশন অনুষ্ঠানে এসে শিল্পীদের বিদেশে স্থায়ী হওয়া প্রসঙ্গে কথা বলেন এই অভিনেতা। তাঁর মতে, দেশে কাজ থাকলে শিল্পীদের বিদেশে যেতে হতো না।
মিশা বলেন, ‘কাজ না থাকলে শিল্পীদের কী আর করার আছে। একসময় এক দিনে চার-পাঁচটি সিনেমার কাজ করেছি। সকাল ৭টায় শুরু করেছি, সেটা চলেছে রাত ২টা পর্যন্ত। এখন সেই এফডিসি প্রায় বন্ধ। যে শিল্পীরা দেশের বাইরে গেছে, তাদের কি কারও মন চাইছিল দেশ ছেড়ে যেতে? আমার বন্ধু অমিত হাসান কত সিনেমার নায়ক, সেও বাইরে চলে গেছে। এ ছাড়া মৌসুমী, ইমন, আলেকজান্ডার বো গেছে। অনেকেই সাম্প্রতিক সময়ে দেশ ছেড়েছে। মাহিয়া মাহিও যুক্তরাষ্ট্রে আছে। আমার কথাই যদি বলি, অভিনয় ছাড়া আমি তো কিছু পারি না। যাঁরা গেছে তাদেরকে দোষ দেওয়া যাবে না। কাজ যদি থাকত তাহলে তো তারা এখানেই কাজ করত।’
মিশা সওদাগর আরও বলেন, ‘আমাদের শিল্পীদের কাজ থাকুক না থাকুক, অনেক কিছু মেইনটেইন করতে হয়। চেহারায় একটা গেটআপ রাখতে হয়, একটা গাড়ি রাখতে হয়, একটা ভালো মোবাইল ব্যবহার করতে হয়, ভালো পোশাক পরতে হয়, ড্রয়িংরুম সাজিয়ে রাখতে হয়। তা ছাড়া আমরা কাজ করি পরিবারের জন্য। পরিবারের সদস্যদের ভালো রাখার জন্য। কিন্তু কাজই যদি না থাকে, ইনকাম যদি বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে একজন শিল্পী কী করবে? শিল্পীদের সেক্রিফাইসগুলো সবাই বুঝবে না। ওইখানে (বিদেশে) গেলে অন্তত কাজ করে পরিবার নিয়ে সারভাইভ করতে পারবে।’

বাংলাদেশের শোবিজ জগতের অনেক তারকা পাড়ি জমিয়েছেন দেশের বাইরে। স্থায়ী হয়েছেন সেখানে। কেউ কেউ আবার মাঝেমধ্যে দেশে এসে কাজ করেন। সাম্প্রতিক সময়ে তারকাদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে লক্ষণীয়ভাবে। অমিত হাসান, সাইমন সাদিক, জায়েদ খান, মাহিয়া মাহি, সাজু খাদেমসহ বর্তমান সময়ের অনেক শিল্পী রয়েছেন এ তালিকায়। শিল্পীদের বিদেশে যাওয়া নিয়ে কথা বললেন চলচ্চিত্রশিল্পী সমিতির সভাপতি অভিনেতা মিশা সওদাগর। জানালেন কাজ কমে যাওয়ার কারণেই শিল্পীদের বিদেশে যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে।
মিশা সওদাগরের পরিবারের সদস্যরাও স্থায়ী হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে। তিনি নিজেও বছরের অর্ধেক সময় কাটান মার্কিন মুলুকে। সম্প্রতি এক টেলিভিশন অনুষ্ঠানে এসে শিল্পীদের বিদেশে স্থায়ী হওয়া প্রসঙ্গে কথা বলেন এই অভিনেতা। তাঁর মতে, দেশে কাজ থাকলে শিল্পীদের বিদেশে যেতে হতো না।
মিশা বলেন, ‘কাজ না থাকলে শিল্পীদের কী আর করার আছে। একসময় এক দিনে চার-পাঁচটি সিনেমার কাজ করেছি। সকাল ৭টায় শুরু করেছি, সেটা চলেছে রাত ২টা পর্যন্ত। এখন সেই এফডিসি প্রায় বন্ধ। যে শিল্পীরা দেশের বাইরে গেছে, তাদের কি কারও মন চাইছিল দেশ ছেড়ে যেতে? আমার বন্ধু অমিত হাসান কত সিনেমার নায়ক, সেও বাইরে চলে গেছে। এ ছাড়া মৌসুমী, ইমন, আলেকজান্ডার বো গেছে। অনেকেই সাম্প্রতিক সময়ে দেশ ছেড়েছে। মাহিয়া মাহিও যুক্তরাষ্ট্রে আছে। আমার কথাই যদি বলি, অভিনয় ছাড়া আমি তো কিছু পারি না। যাঁরা গেছে তাদেরকে দোষ দেওয়া যাবে না। কাজ যদি থাকত তাহলে তো তারা এখানেই কাজ করত।’
মিশা সওদাগর আরও বলেন, ‘আমাদের শিল্পীদের কাজ থাকুক না থাকুক, অনেক কিছু মেইনটেইন করতে হয়। চেহারায় একটা গেটআপ রাখতে হয়, একটা গাড়ি রাখতে হয়, একটা ভালো মোবাইল ব্যবহার করতে হয়, ভালো পোশাক পরতে হয়, ড্রয়িংরুম সাজিয়ে রাখতে হয়। তা ছাড়া আমরা কাজ করি পরিবারের জন্য। পরিবারের সদস্যদের ভালো রাখার জন্য। কিন্তু কাজই যদি না থাকে, ইনকাম যদি বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে একজন শিল্পী কী করবে? শিল্পীদের সেক্রিফাইসগুলো সবাই বুঝবে না। ওইখানে (বিদেশে) গেলে অন্তত কাজ করে পরিবার নিয়ে সারভাইভ করতে পারবে।’

ঈদের দ্বিতীয় দিন চলছে। আমি এডিটিং প্যানেলে। ঈদের ষষ্ঠদিন পর্যন্ত আমার প্যানেলেই থাকতে হবে। পরিবার এখন আর আমার ওপর রাগ করে থাকে না।
১১ জুলাই ২০২২
বাংলাদেশের জনপ্রিয় গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী। আশি-নব্বইয়ের দশকে যাঁরা ব্যান্ডের গান শুনেছেন, তাঁরা নামটির সঙ্গে বেশি পরিচিত। সোলস, রেনেসাঁ, এলআরবি ছাড়াও তিনি গান লিখেছেন একক অনেক শিল্পীর জন্য।
৬ ঘণ্টা আগে
মাত্র ১০ বছর বয়সে মা-বাবার সঙ্গে ব্রিটেনে চলে যান টমি মিয়া। ছাত্রাবস্থায় একটি রেস্তোরাঁয় থালা-বাসন ধোয়ার কাজ দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু। সে সময় সিদ্ধান্ত নেন রান্নাকে ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নেওয়ার। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শেফ।
৬ ঘণ্টা আগে
দুই দশকের বেশি সময়ের ক্যারিয়ারকে বিদায় জানালেন কোরিয়ান অভিনেতা জো জিন উং। প্রায় ৩০ বছর আগে সংঘটিত তাঁর কিছু অপরাধের খবর সামনে আসায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়। সেই বিতর্কের জেরে অভিনয় থেকেই সরে দাঁড়িয়েছেন জো জিন উং।
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

দুই দশকের বেশি সময়ের ক্যারিয়ারকে বিদায় জানালেন কোরিয়ান অভিনেতা জো জিন উং। প্রায় ৩০ বছর আগে সংঘটিত তাঁর কিছু অপরাধের খবর সামনে আসায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়। সেই বিতর্কের জেরে অভিনয় থেকেই সরে দাঁড়িয়েছেন জো জিন উং। কিশোর বয়সের ওই অপরাধের জন্য ভক্তদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন অভিনেতা।
মঞ্চনাটক দিয়ে অভিনয় শুরু করেছিলেন জো জিন উং। ২০০৪ সালে ‘ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন হাইস্কুল’ সিনেমা দিয়ে পর্দায় তাঁর আত্মপ্রকাশ। ‘দ্য হ্যান্ডমেইডেন’, ‘দ্য শেরিফ ইন টাউন’, ‘দ্য স্পাই গন নর্থ’, ‘বিলিভার’, ‘ইনটিমেট স্ট্রেঞ্জার’, ‘ব্ল্যাক মানি’সহ অনেক আলোচিত সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। এ ছাড়া দেখা দিয়েছেন ‘ডিপ রুটেড ট্রি’, ‘বিয়ন্ড দ্য ক্লাউডস’, ‘সিগন্যাল’, ‘দ্য গুড ব্যাড মাদার’সহ অনেক সিরিয়ালে। কোরিয়ান সিনেমা ও কে-ড্রামার এই জনপ্রিয় অভিনেতাকে এবার বিতর্কের জেরে অভিনয় ছাড়ার মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হলো।
সম্প্রতি একটি কোরিয়ান সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়, হাইস্কুলে পড়ার সময় গাড়ি চুরির দায়ে জো জিন উংকে একবার কিশোর সংশোধন কেন্দ্রে যেতে হয়েছিল। এ ছাড়া ডাকাতি ও ধর্ষণের মতো অপরাধেও জড়িয়েছিলেন তিনি। ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন হাইস্কুল সিনেমার শুটিং চলাকালে মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়েছিলেন। স্থগিত করা হয়েছিল তাঁর ড্রাইভিং লাইসেন্স। অভিনেতার এসব পুরোনো অপরাধের খবর প্রকাশ পাওয়ার পর নতুন করে ব্যাপক সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয় জো জিন উংকে। অন্য সব অভিযোগ মেনে নিলেও ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অভিনেতা। সেই সঙ্গে নাবালক অবস্থায় ঘটা এসব অপরাধের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন।
এক বিবৃতিতে জো জিন উং বলেন, ‘অতীতের এসব ঘটনার জন্য আমি ক্ষমা চাইছি। আপনাদের সব সমালোচনা মাথা পেতে নিলাম। সেই সঙ্গে আমার অভিনয় ক্যারিয়ারকে এখানেই বিদায় জানানোর সিদ্ধান্ত নিলাম।’
বিতর্কের জেরে এরই মধ্যে ‘ওয়ার অন ক্রাইম’ ডকুমেন্টারি সিরিজ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে জো জিন উংকে। এতে কণ্ঠ দিয়েছিলেন তিনি। প্রথম পর্বটি প্রচারিত হয়েছিল গত ৩০ নভেম্বর। নতুন পর্বে আর শোনা যাবে না তাঁর কণ্ঠ। জো জিন উং অভিনীত আলোচিত সিরিজ ‘সিগন্যাল ২’ নিয়েও সংশয় দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে সিরিজটির শুটিং শেষ হলেও এতে তাঁর উপস্থিতি শেষ পর্যন্ত থাকবে কি না, বিষয়টি নতুন করে ভেবে দেখছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান।
প্রবল সমালোচনার মধ্যেও জো জিন উংয়ের পাশে দাঁড়িয়েছেন কিছু আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ। তাঁদের মতে, কিশোর বয়সে ঘটা অপরাধের জন্য ওই সময়ই শাস্তি পেয়েছিলেন জো জিন উং। তাহলে এত বছর পর কেন নতুন করে তাঁকে হেনস্তা করা হবে! বরং একজন প্রতিষ্ঠিত অভিনেতার অন্ধকার অতীত টেনে আনায় মিডিয়ার সমালোচনা করছেন তাঁরা।

দুই দশকের বেশি সময়ের ক্যারিয়ারকে বিদায় জানালেন কোরিয়ান অভিনেতা জো জিন উং। প্রায় ৩০ বছর আগে সংঘটিত তাঁর কিছু অপরাধের খবর সামনে আসায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়। সেই বিতর্কের জেরে অভিনয় থেকেই সরে দাঁড়িয়েছেন জো জিন উং। কিশোর বয়সের ওই অপরাধের জন্য ভক্তদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন অভিনেতা।
মঞ্চনাটক দিয়ে অভিনয় শুরু করেছিলেন জো জিন উং। ২০০৪ সালে ‘ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন হাইস্কুল’ সিনেমা দিয়ে পর্দায় তাঁর আত্মপ্রকাশ। ‘দ্য হ্যান্ডমেইডেন’, ‘দ্য শেরিফ ইন টাউন’, ‘দ্য স্পাই গন নর্থ’, ‘বিলিভার’, ‘ইনটিমেট স্ট্রেঞ্জার’, ‘ব্ল্যাক মানি’সহ অনেক আলোচিত সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। এ ছাড়া দেখা দিয়েছেন ‘ডিপ রুটেড ট্রি’, ‘বিয়ন্ড দ্য ক্লাউডস’, ‘সিগন্যাল’, ‘দ্য গুড ব্যাড মাদার’সহ অনেক সিরিয়ালে। কোরিয়ান সিনেমা ও কে-ড্রামার এই জনপ্রিয় অভিনেতাকে এবার বিতর্কের জেরে অভিনয় ছাড়ার মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হলো।
সম্প্রতি একটি কোরিয়ান সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়, হাইস্কুলে পড়ার সময় গাড়ি চুরির দায়ে জো জিন উংকে একবার কিশোর সংশোধন কেন্দ্রে যেতে হয়েছিল। এ ছাড়া ডাকাতি ও ধর্ষণের মতো অপরাধেও জড়িয়েছিলেন তিনি। ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন হাইস্কুল সিনেমার শুটিং চলাকালে মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়েছিলেন। স্থগিত করা হয়েছিল তাঁর ড্রাইভিং লাইসেন্স। অভিনেতার এসব পুরোনো অপরাধের খবর প্রকাশ পাওয়ার পর নতুন করে ব্যাপক সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয় জো জিন উংকে। অন্য সব অভিযোগ মেনে নিলেও ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অভিনেতা। সেই সঙ্গে নাবালক অবস্থায় ঘটা এসব অপরাধের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন।
এক বিবৃতিতে জো জিন উং বলেন, ‘অতীতের এসব ঘটনার জন্য আমি ক্ষমা চাইছি। আপনাদের সব সমালোচনা মাথা পেতে নিলাম। সেই সঙ্গে আমার অভিনয় ক্যারিয়ারকে এখানেই বিদায় জানানোর সিদ্ধান্ত নিলাম।’
বিতর্কের জেরে এরই মধ্যে ‘ওয়ার অন ক্রাইম’ ডকুমেন্টারি সিরিজ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে জো জিন উংকে। এতে কণ্ঠ দিয়েছিলেন তিনি। প্রথম পর্বটি প্রচারিত হয়েছিল গত ৩০ নভেম্বর। নতুন পর্বে আর শোনা যাবে না তাঁর কণ্ঠ। জো জিন উং অভিনীত আলোচিত সিরিজ ‘সিগন্যাল ২’ নিয়েও সংশয় দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে সিরিজটির শুটিং শেষ হলেও এতে তাঁর উপস্থিতি শেষ পর্যন্ত থাকবে কি না, বিষয়টি নতুন করে ভেবে দেখছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান।
প্রবল সমালোচনার মধ্যেও জো জিন উংয়ের পাশে দাঁড়িয়েছেন কিছু আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ। তাঁদের মতে, কিশোর বয়সে ঘটা অপরাধের জন্য ওই সময়ই শাস্তি পেয়েছিলেন জো জিন উং। তাহলে এত বছর পর কেন নতুন করে তাঁকে হেনস্তা করা হবে! বরং একজন প্রতিষ্ঠিত অভিনেতার অন্ধকার অতীত টেনে আনায় মিডিয়ার সমালোচনা করছেন তাঁরা।

ঈদের দ্বিতীয় দিন চলছে। আমি এডিটিং প্যানেলে। ঈদের ষষ্ঠদিন পর্যন্ত আমার প্যানেলেই থাকতে হবে। পরিবার এখন আর আমার ওপর রাগ করে থাকে না।
১১ জুলাই ২০২২
বাংলাদেশের জনপ্রিয় গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী। আশি-নব্বইয়ের দশকে যাঁরা ব্যান্ডের গান শুনেছেন, তাঁরা নামটির সঙ্গে বেশি পরিচিত। সোলস, রেনেসাঁ, এলআরবি ছাড়াও তিনি গান লিখেছেন একক অনেক শিল্পীর জন্য।
৬ ঘণ্টা আগে
মাত্র ১০ বছর বয়সে মা-বাবার সঙ্গে ব্রিটেনে চলে যান টমি মিয়া। ছাত্রাবস্থায় একটি রেস্তোরাঁয় থালা-বাসন ধোয়ার কাজ দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু। সে সময় সিদ্ধান্ত নেন রান্নাকে ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নেওয়ার। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শেফ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের শোবিজ জগতের অনেক তারকা পাড়ি জমিয়েছেন দেশের বাইরে। স্থায়ী হয়েছেন সেখানে। কেউ কেউ আবার মাঝেমধ্যে দেশে এসে কাজ করেন। সাম্প্রতিক সময়ে তারকাদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে লক্ষণীয়ভাবে।
৬ ঘণ্টা আগে