মীর রাকিব হাসান

নিউইয়র্কে ওমিক্রনের প্রকোপ শুরু হয়েছে। কড়াকড়ি বেড়ে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণত বড় আয়োজনে বড়দিন পালন হয়। কিন্তু এবারও গত বছরের মতো সীমিত আকারেই উৎসবটা পালন হবে না বলে জানান জনপ্রিয় অভিনেতা টনি ডায়েস। এই অভিনেতা দীর্ঘদিন যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। তিনি বলেন, ‘ইনডোরে মাস্ক বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। এ রকম পরিস্থিতিতে অনেক ধরনের আয়োজন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। যেমন নিউইয়র্কে মঞ্চনাটক বিনোদনের একটা বড় পার্ট। সেই শোগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। হয়তো সিনেমা হলও বন্ধ হয়ে যাবে। সবকিছু মিলিয়ে এই বছর আমাদের যে প্রত্যাশা ছিল জমজমাটভাবে ক্রিসমাস উদ্যাপন করতে পারব, সেটা হবে না। আমাদের বাসায় একটা পার্টির আয়োজন ছিল, সেটা বাতিল করে দিয়েছি। পার্টি হলেও সেটা খুবই ঘনিষ্ঠ কয়েকজন আত্মীয়স্বজন থাকবে। ম্যানহাটনে আজ ক্রিসমাসের দিন পরিবার নিয়ে ঘুরতে যাব। ওখানে অনেক লাইটিং করে। বিষয়টা দেখতে খুব ভালো লাগে। এবারের ক্রিসমাস প্ল্যান এটুকুই।’
টনি ডায়েসের ছোটবেলা বা শৈশব আশির দশকে। নব্বইয়ে যৌবন। সেই সময় ক্রিসমাস কেমন ছিল? ‘ক্রিসমাস, পূজা বা ঈদ অন্য রকম ছিল। সারা দিন এই বাড়ি ওই বাড়ি ঘুরতাম। শীতের সময় অনেক রকম পিঠা বানাতেন মা। পিঠা ক্রিসমাসের একটা বড় আনুষ্ঠানিকতা। পিঠা খাওয়ার জন্য খ্রিষ্টান বন্ধুদের পাশাপাশি মুসলিম, হিন্দু বন্ধুরাও আমাদের বাড়িতে চলে আসত। সেই দিন আর নেই।’ বলেন টনি।
যুক্তরাষ্ট্রেও একটা মজা আছে। অনেক কালারফুল হয়। ডিসেম্বরের ১ তারিখ থেকেই রাস্তাঘাট দোকান সব সাজানো হয়। টনি ডায়েস বলেন, ‘আমরা বাড়ি সাজাই। যে দোকানে যাব হয়তো একটা চকলেট বা কেক দেবে, সব জায়গায় ক্রিসমাসের একটা ফ্লেভার। গান বাজতে থাকবে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির সবচেয়ে বড় উদাহরণ যুক্তরাষ্ট্র। এখানে ধর্ম নিয়ে কেউ কোনো কথা বলে না। যাঁর সঙ্গেই কথা বলি কেউ জিজ্ঞেস করবে না, তুমি কোন ধর্মের? যার ফলে এখানে সবাই যে যার মতো ধর্ম পালন করে।’
সামনে থার্টি ফার্স্ট নাইট। পৃথিবীর অন্যতম বড় উৎসব হয় নিউইয়র্কে, টনির ধারণা সেটাও হয়তো সীমিত আকারে হবে। ‘গত বছরও তো সীমিত আকারে হয়েছে। আগামী দুই-এক দিনের মধ্যে সেটা জানা যাবে।’
কিছুদিন আগেই বাংলাদেশে ঝটিকা সফরে এসে আবারও নিজ বাসভূমে ফিরে গেলেন নব্বই দশকের জনপ্রিয় এই অভিনেতা। আমেরিকান হোন্ডা কোম্পানির গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত টনি ডায়েস দীর্ঘদিন পর বাংলাদেশের টিভি দর্শকের জন্য বিশেষ এক উপহার রেখে গেছেন। বড়দিনে মাছরাঙা টেলিভিশনের নিয়মিত আয়োজন ‘রাঙা সকাল’ -এর বিশেষ পর্বে অংশ নিয়েছেন তিনি।
এই অনুষ্ঠানে টনি ডায়েস জানিয়েছেন তাঁর না বলা অনেক কথা। খ্রিষ্টান রোমান ক্যাথলিক টনি ডায়েস শুধু চার্চে গিয়ে বা ঘর সাজিয়ে ক্রিসমাস পালন করেন তা নয়, শারদীয় দুর্গাপূজার সময় স্থানীয় মন্দিরে গিয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে পূজা দেখা বা ঈদের দিন মুসলিম বন্ধুদের সঙ্গে কোলাকুলি করা তাঁর অন্যতম ভালো লাগার বিষয়। ঈদে দুধ-সেমাই না খেলে পুরো বছরের আনন্দই তাঁর অপূর্ণ মনে হয়। শুধু তা-ই নয়, এসএসসিতে ধর্ম বিষয়ে ইসলামিয়াত নিয়ে পড়াশোনা করে পূর্ণমান ১০০ তে ৯৮-ও পেয়েছিলেন তিনি। টনি বলেন, ‘ঢাকা শহরের এমন একটা জ্যাম, এক দিনে দুই-তিনটা কাজ করা যায় না। যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে কয়েকটা কাজ সহজেই করা যায়। তাতে কাপড়ও ময়লা হবে না। এখন একটা ইন্টারভিউ দিতে যদি একটা চ্যানেলে যাই বা একটা পত্রিকায় যাই, সবাই লাইভ করতে চায়। তাহলে দেখা যায় ওই দিন আমার অন্য কিছু করা হবে না। যার ফলে বেশির ভাগকেই না করতে হয়েছে। সবার কাছে রীতিমতো মাফ চাইতে হয়েছে।’ তবে মাছরাঙার এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ না করতে পারেননি। রুম্মান রশিদ খান এই অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। টনি বলেন, ‘রুম্মান আমার খুব কাছের মানুষ। ও এমনভাবে ধরেছে। আর আমি বাংলাদেশে গিয়ে যেখানে থাকতাম, মাছরাঙা টেলিভিশন বলতে গেলে রাস্তার ও পাশেই। রুম্মানের অনুরোধেই যেতে হলো। বড়দিনে সকালে অনুষ্ঠানটি প্রচার হয়।’
বিদেশ-বিভুঁইয়ে কেমন কাটছে দিন? ‘আমরা যারা প্রথম প্রজন্ম বিদেশে এসেছি। তাদের সব সময়ই মনে হয় কী যেন নেই। আমাদের সন্তানদের হয়তো সেভাবে টান থাকবে না। এটা মৃত্যু পর্যন্ত থাকবে। যতই আমরা সুখে থাকি ভালো থাকি, অর্থকড়ি থাকুক তারপরও মনের মধ্যে কী যেন একটা থাকে না। সব সময় খচখচ করে। হয়তো পরবর্তী প্রজন্মের সেই কষ্টটা হয় না। এই যে আমি এত দিন। কিন্তু মনে হয় দেশে যদি একবার ঘুরে আসতে পারতাম।’
বাংলাদেশ থেকে যদি ভালো কাজের অফার আসে প্রস্তুত এই অভিনেতা। তিনি বলেন, ‘আমি সব সময়ই বলি, কেউ যদি ভালো কাজ করতে চায় ডেফিনিটলি দুই সপ্তাহের জন্য চলে আসতে পারব সমস্যা নেই। আমাকে অনেকে বলেও যে প্রচুর কাজ হয় ভালো পারফর্মার পাওয়া যায় না। আমি বলেছি যে তোমরা প্ল্যান করো আমি চলে যাবো। একটা কাজের জন্যও আমি বাংলাদেশে যেতে প্রস্তুত। বাংলাদেশ এখান থেকে অনেক দূরে। ২২-২৪ ঘন্টার একটা জার্নি। তারপরও একটা ভালো কাজের জন্য আমি যেতে প্রস্তুত। একজন অভিনেতার মনে ক্ষুধা থাকে যে সে বৃদ্ধ বয়সে হলেও ভালো চরিত্রের লোভ সামলাতে পারে না। তেমনি সাত সমুদ্র দূরে থাকলেও আমি ভালো কাজের অফার পেলে যেতে প্রস্তুত। আমি আবার সবাইকে উৎসাহও দেই, আমেরিকাতে এসেও শুটিং করো তোমরা। সেখানে আমার সাধ্যমতো আমি সাহায্য করার চেষ্টা করবো। সবাইকে তো বড় গণ্ডি তৈরী করতে হবে।’

নিউইয়র্কে ওমিক্রনের প্রকোপ শুরু হয়েছে। কড়াকড়ি বেড়ে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণত বড় আয়োজনে বড়দিন পালন হয়। কিন্তু এবারও গত বছরের মতো সীমিত আকারেই উৎসবটা পালন হবে না বলে জানান জনপ্রিয় অভিনেতা টনি ডায়েস। এই অভিনেতা দীর্ঘদিন যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। তিনি বলেন, ‘ইনডোরে মাস্ক বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। এ রকম পরিস্থিতিতে অনেক ধরনের আয়োজন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। যেমন নিউইয়র্কে মঞ্চনাটক বিনোদনের একটা বড় পার্ট। সেই শোগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। হয়তো সিনেমা হলও বন্ধ হয়ে যাবে। সবকিছু মিলিয়ে এই বছর আমাদের যে প্রত্যাশা ছিল জমজমাটভাবে ক্রিসমাস উদ্যাপন করতে পারব, সেটা হবে না। আমাদের বাসায় একটা পার্টির আয়োজন ছিল, সেটা বাতিল করে দিয়েছি। পার্টি হলেও সেটা খুবই ঘনিষ্ঠ কয়েকজন আত্মীয়স্বজন থাকবে। ম্যানহাটনে আজ ক্রিসমাসের দিন পরিবার নিয়ে ঘুরতে যাব। ওখানে অনেক লাইটিং করে। বিষয়টা দেখতে খুব ভালো লাগে। এবারের ক্রিসমাস প্ল্যান এটুকুই।’
টনি ডায়েসের ছোটবেলা বা শৈশব আশির দশকে। নব্বইয়ে যৌবন। সেই সময় ক্রিসমাস কেমন ছিল? ‘ক্রিসমাস, পূজা বা ঈদ অন্য রকম ছিল। সারা দিন এই বাড়ি ওই বাড়ি ঘুরতাম। শীতের সময় অনেক রকম পিঠা বানাতেন মা। পিঠা ক্রিসমাসের একটা বড় আনুষ্ঠানিকতা। পিঠা খাওয়ার জন্য খ্রিষ্টান বন্ধুদের পাশাপাশি মুসলিম, হিন্দু বন্ধুরাও আমাদের বাড়িতে চলে আসত। সেই দিন আর নেই।’ বলেন টনি।
যুক্তরাষ্ট্রেও একটা মজা আছে। অনেক কালারফুল হয়। ডিসেম্বরের ১ তারিখ থেকেই রাস্তাঘাট দোকান সব সাজানো হয়। টনি ডায়েস বলেন, ‘আমরা বাড়ি সাজাই। যে দোকানে যাব হয়তো একটা চকলেট বা কেক দেবে, সব জায়গায় ক্রিসমাসের একটা ফ্লেভার। গান বাজতে থাকবে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির সবচেয়ে বড় উদাহরণ যুক্তরাষ্ট্র। এখানে ধর্ম নিয়ে কেউ কোনো কথা বলে না। যাঁর সঙ্গেই কথা বলি কেউ জিজ্ঞেস করবে না, তুমি কোন ধর্মের? যার ফলে এখানে সবাই যে যার মতো ধর্ম পালন করে।’
সামনে থার্টি ফার্স্ট নাইট। পৃথিবীর অন্যতম বড় উৎসব হয় নিউইয়র্কে, টনির ধারণা সেটাও হয়তো সীমিত আকারে হবে। ‘গত বছরও তো সীমিত আকারে হয়েছে। আগামী দুই-এক দিনের মধ্যে সেটা জানা যাবে।’
কিছুদিন আগেই বাংলাদেশে ঝটিকা সফরে এসে আবারও নিজ বাসভূমে ফিরে গেলেন নব্বই দশকের জনপ্রিয় এই অভিনেতা। আমেরিকান হোন্ডা কোম্পানির গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত টনি ডায়েস দীর্ঘদিন পর বাংলাদেশের টিভি দর্শকের জন্য বিশেষ এক উপহার রেখে গেছেন। বড়দিনে মাছরাঙা টেলিভিশনের নিয়মিত আয়োজন ‘রাঙা সকাল’ -এর বিশেষ পর্বে অংশ নিয়েছেন তিনি।
এই অনুষ্ঠানে টনি ডায়েস জানিয়েছেন তাঁর না বলা অনেক কথা। খ্রিষ্টান রোমান ক্যাথলিক টনি ডায়েস শুধু চার্চে গিয়ে বা ঘর সাজিয়ে ক্রিসমাস পালন করেন তা নয়, শারদীয় দুর্গাপূজার সময় স্থানীয় মন্দিরে গিয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে পূজা দেখা বা ঈদের দিন মুসলিম বন্ধুদের সঙ্গে কোলাকুলি করা তাঁর অন্যতম ভালো লাগার বিষয়। ঈদে দুধ-সেমাই না খেলে পুরো বছরের আনন্দই তাঁর অপূর্ণ মনে হয়। শুধু তা-ই নয়, এসএসসিতে ধর্ম বিষয়ে ইসলামিয়াত নিয়ে পড়াশোনা করে পূর্ণমান ১০০ তে ৯৮-ও পেয়েছিলেন তিনি। টনি বলেন, ‘ঢাকা শহরের এমন একটা জ্যাম, এক দিনে দুই-তিনটা কাজ করা যায় না। যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে কয়েকটা কাজ সহজেই করা যায়। তাতে কাপড়ও ময়লা হবে না। এখন একটা ইন্টারভিউ দিতে যদি একটা চ্যানেলে যাই বা একটা পত্রিকায় যাই, সবাই লাইভ করতে চায়। তাহলে দেখা যায় ওই দিন আমার অন্য কিছু করা হবে না। যার ফলে বেশির ভাগকেই না করতে হয়েছে। সবার কাছে রীতিমতো মাফ চাইতে হয়েছে।’ তবে মাছরাঙার এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ না করতে পারেননি। রুম্মান রশিদ খান এই অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। টনি বলেন, ‘রুম্মান আমার খুব কাছের মানুষ। ও এমনভাবে ধরেছে। আর আমি বাংলাদেশে গিয়ে যেখানে থাকতাম, মাছরাঙা টেলিভিশন বলতে গেলে রাস্তার ও পাশেই। রুম্মানের অনুরোধেই যেতে হলো। বড়দিনে সকালে অনুষ্ঠানটি প্রচার হয়।’
বিদেশ-বিভুঁইয়ে কেমন কাটছে দিন? ‘আমরা যারা প্রথম প্রজন্ম বিদেশে এসেছি। তাদের সব সময়ই মনে হয় কী যেন নেই। আমাদের সন্তানদের হয়তো সেভাবে টান থাকবে না। এটা মৃত্যু পর্যন্ত থাকবে। যতই আমরা সুখে থাকি ভালো থাকি, অর্থকড়ি থাকুক তারপরও মনের মধ্যে কী যেন একটা থাকে না। সব সময় খচখচ করে। হয়তো পরবর্তী প্রজন্মের সেই কষ্টটা হয় না। এই যে আমি এত দিন। কিন্তু মনে হয় দেশে যদি একবার ঘুরে আসতে পারতাম।’
বাংলাদেশ থেকে যদি ভালো কাজের অফার আসে প্রস্তুত এই অভিনেতা। তিনি বলেন, ‘আমি সব সময়ই বলি, কেউ যদি ভালো কাজ করতে চায় ডেফিনিটলি দুই সপ্তাহের জন্য চলে আসতে পারব সমস্যা নেই। আমাকে অনেকে বলেও যে প্রচুর কাজ হয় ভালো পারফর্মার পাওয়া যায় না। আমি বলেছি যে তোমরা প্ল্যান করো আমি চলে যাবো। একটা কাজের জন্যও আমি বাংলাদেশে যেতে প্রস্তুত। বাংলাদেশ এখান থেকে অনেক দূরে। ২২-২৪ ঘন্টার একটা জার্নি। তারপরও একটা ভালো কাজের জন্য আমি যেতে প্রস্তুত। একজন অভিনেতার মনে ক্ষুধা থাকে যে সে বৃদ্ধ বয়সে হলেও ভালো চরিত্রের লোভ সামলাতে পারে না। তেমনি সাত সমুদ্র দূরে থাকলেও আমি ভালো কাজের অফার পেলে যেতে প্রস্তুত। আমি আবার সবাইকে উৎসাহও দেই, আমেরিকাতে এসেও শুটিং করো তোমরা। সেখানে আমার সাধ্যমতো আমি সাহায্য করার চেষ্টা করবো। সবাইকে তো বড় গণ্ডি তৈরী করতে হবে।’

‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
৭ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১৯ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১৯ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াতের জন্ম ও মৃত্যুদিবস ৯ ডিসেম্বর। এই উপলক্ষে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ইসফেন্দিয়ার জাহেদ হাসান মিলনায়তনে গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) আয়োজন করা হয় ‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ শিরোনামের কাব্যনাটকের প্রদর্শনী।
সাহিত্য-সংস্কৃতির সৃজনশীল প্ল্যাটফর্ম ‘লেখার পোকা’র পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা কাব্যনাট্যে আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু, সুজন রেহমান, নূরাইশা হাসান সামিয়া, মীর উমাইয়া হক পদ্ম, উম্মে হাবিবা শিবলী, অদ্রিতা ভদ্র ও নার্গিস সুলতানা।
প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। পোশাক পরিকল্পনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানেও ছিলেন তিনি। আবহসংগীত করেছেন আরেফিন নিপুন ও মাজহারুল তুষার। দেড় ঘণ্টার এই আয়োজনে হলভর্তি দর্শক পিনপতন নীরবতায় উপভোগ করেন কবিতা, আবৃত্তি, শ্রুতিনাট্য ও অভিনয়ের সম্মিলিত শিল্পভাষা।
বেগম রোকেয়াকে নিয়ে এই আয়োজন প্রসঙ্গে নির্দেশক নার্গিস সুলতানা বলেন, ‘বেগম রোকেয়ার সাহসী ও ক্ষুরধার লেখা এবং তাঁর দূরদর্শী চিন্তা-চেতনা ও দর্শনই আমাদের রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা অনুষ্ঠানের মূল ভিত্তি। সমাজে নারীর বর্তমান অবস্থান ও তার স্বপ্নের বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে, সেই বিষয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি আমাদের এই প্রযোজনায়।’
নার্গিস সুলতানা আরও বলেন, ‘আজ শত বছর পরে, এই তথাকথিত প্রগতিশীল সমাজে দাঁড়িয়ে আমাদের জিজ্ঞাসা, আজকের সুলতানারা কেমন আছেন? রোকেয়ার স্বপ্ন কতখানি বাস্তবে রূপ নিয়েছে? আজকের নারী কি সত্যিই অবাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে না রোকেয়ার সুলতানারা এখনো নিজেদের অধিকার ও অস্তিত্বের লড়াইয়ে ব্যতিব্যস্ত! এসব প্রশ্নের উত্তরই এই কাব্যনাটকে খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে।’
যেসব নারী রোকেয়ার সেই স্বপ্নের পৃথিবীকে বাস্তবে পরিণত করতে লড়াই-সংগ্রামে সোচ্চার রয়েছেন, সেসব রোকেয়া-অনুরাগীর জন্য অনুষ্ঠানটি উৎসর্গ করা হয়েছে বলে জানান নির্দেশক।

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াতের জন্ম ও মৃত্যুদিবস ৯ ডিসেম্বর। এই উপলক্ষে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ইসফেন্দিয়ার জাহেদ হাসান মিলনায়তনে গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) আয়োজন করা হয় ‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ শিরোনামের কাব্যনাটকের প্রদর্শনী।
সাহিত্য-সংস্কৃতির সৃজনশীল প্ল্যাটফর্ম ‘লেখার পোকা’র পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা কাব্যনাট্যে আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু, সুজন রেহমান, নূরাইশা হাসান সামিয়া, মীর উমাইয়া হক পদ্ম, উম্মে হাবিবা শিবলী, অদ্রিতা ভদ্র ও নার্গিস সুলতানা।
প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। পোশাক পরিকল্পনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানেও ছিলেন তিনি। আবহসংগীত করেছেন আরেফিন নিপুন ও মাজহারুল তুষার। দেড় ঘণ্টার এই আয়োজনে হলভর্তি দর্শক পিনপতন নীরবতায় উপভোগ করেন কবিতা, আবৃত্তি, শ্রুতিনাট্য ও অভিনয়ের সম্মিলিত শিল্পভাষা।
বেগম রোকেয়াকে নিয়ে এই আয়োজন প্রসঙ্গে নির্দেশক নার্গিস সুলতানা বলেন, ‘বেগম রোকেয়ার সাহসী ও ক্ষুরধার লেখা এবং তাঁর দূরদর্শী চিন্তা-চেতনা ও দর্শনই আমাদের রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা অনুষ্ঠানের মূল ভিত্তি। সমাজে নারীর বর্তমান অবস্থান ও তার স্বপ্নের বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে, সেই বিষয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি আমাদের এই প্রযোজনায়।’
নার্গিস সুলতানা আরও বলেন, ‘আজ শত বছর পরে, এই তথাকথিত প্রগতিশীল সমাজে দাঁড়িয়ে আমাদের জিজ্ঞাসা, আজকের সুলতানারা কেমন আছেন? রোকেয়ার স্বপ্ন কতখানি বাস্তবে রূপ নিয়েছে? আজকের নারী কি সত্যিই অবাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে না রোকেয়ার সুলতানারা এখনো নিজেদের অধিকার ও অস্তিত্বের লড়াইয়ে ব্যতিব্যস্ত! এসব প্রশ্নের উত্তরই এই কাব্যনাটকে খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে।’
যেসব নারী রোকেয়ার সেই স্বপ্নের পৃথিবীকে বাস্তবে পরিণত করতে লড়াই-সংগ্রামে সোচ্চার রয়েছেন, সেসব রোকেয়া-অনুরাগীর জন্য অনুষ্ঠানটি উৎসর্গ করা হয়েছে বলে জানান নির্দেশক।

নিউইয়র্কে ওমিক্রনের প্রকোপ শুরু হয়েছে। কড়াকড়ি বেড়ে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণত বড় আয়োজনে বড়দিন পালন হয়। কিন্তু এবারও গত বছরের মতো সীমিত আকারেই উৎসবটা পালন হবে না বলে জানান জনপ্রিয় অভিনেতা টনি ডায়েস।
২৫ ডিসেম্বর ২০২১
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১৯ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১৯ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে ১ জানুয়ারি গানচিল মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
ময়নার মতো ‘ও জান’ গানটিও লিখেছেন আসিফ ইকবাল। তবে পরিবর্তন এসেছে সুরকার ও সংগীত আয়োজকের ক্ষেত্রে। ও জান যৌথভাবে সুর করেছেন আভ্রাল সাহির ও পশ্চিমবঙ্গের লিংকন। সংগীত আয়োজন করেছেন আভ্রাল সাহির। আসিফ ইকবাল বলেন, ‘ময়না গানের সাফল্যের পর তার ধারাবাহিকতায় আমরা ও জান গানটি নিয়ে আসছি। ময়না ছিল একটি ড্যান্স নাম্বার গান। ও জান হচ্ছে একেবারে পিউর রোমান্টিক গান। গানের কথা, গায়কী, সুর, সংগীত আয়োজন ও ভিডিও—সবকিছুতেই নতুন সংযোজন থাকবে।’
কোনাল বলেন, ‘ময়না গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার সময়ই বলেছিলাম, এটি জনপ্রিয়তা পাবে; পেয়েছেও। ওটি ছিল নাচের গান। এবার আমরা আসছি রোমান্টিক ঘরানার গান নিয়ে। আমার বিশ্বাস, গানটি আগের গানের রেকর্ড ভেঙে দেবে। সবার ভালো লাগবে।’
নিলয় বলেন, ‘আসিফ ইকবাল ভাই রোমান্টিক গান অসাধারণ লেখেন। ও জান গানটিও দারুণ লিখেছেন। সুর ও সংগীত আয়োজনও ভালো হয়েছে। ভিডিওতেও আছে চমক। সব মিলিয়ে নতুন এই গান নিয়ে দারুণ আশাবাদী আমি।’
সিনেম্যাটিক আয়োজনে ময়না গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছিলেন তানিম রহমান অংশু। ভিডিওতে দেখা মিলেছিল শবনম বুবলী ও শরাফ আহমেদের জীবনের। এবারও ভিডিও নির্মাণে থাকছেন অংশু। নির্মাতা জানান, এবারের ভিডিওতে থাকছে নানা চমক। শুটিং লোকেশনেও ভিন্নতা থাকবে। তবে এখনই জানাতে চান না গানের ভিডিওতে কে থাকছেন মডেল হিসেবে।
ও জান গানচিল মিউজিকের ‘বাংলা অরিজিনালস’ প্রজেক্টের দ্বিতীয় গান। ময়না গান দিয়ে শুরু হয়েছে নতুন এই প্রজেক্ট।

গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে ১ জানুয়ারি গানচিল মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
ময়নার মতো ‘ও জান’ গানটিও লিখেছেন আসিফ ইকবাল। তবে পরিবর্তন এসেছে সুরকার ও সংগীত আয়োজকের ক্ষেত্রে। ও জান যৌথভাবে সুর করেছেন আভ্রাল সাহির ও পশ্চিমবঙ্গের লিংকন। সংগীত আয়োজন করেছেন আভ্রাল সাহির। আসিফ ইকবাল বলেন, ‘ময়না গানের সাফল্যের পর তার ধারাবাহিকতায় আমরা ও জান গানটি নিয়ে আসছি। ময়না ছিল একটি ড্যান্স নাম্বার গান। ও জান হচ্ছে একেবারে পিউর রোমান্টিক গান। গানের কথা, গায়কী, সুর, সংগীত আয়োজন ও ভিডিও—সবকিছুতেই নতুন সংযোজন থাকবে।’
কোনাল বলেন, ‘ময়না গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার সময়ই বলেছিলাম, এটি জনপ্রিয়তা পাবে; পেয়েছেও। ওটি ছিল নাচের গান। এবার আমরা আসছি রোমান্টিক ঘরানার গান নিয়ে। আমার বিশ্বাস, গানটি আগের গানের রেকর্ড ভেঙে দেবে। সবার ভালো লাগবে।’
নিলয় বলেন, ‘আসিফ ইকবাল ভাই রোমান্টিক গান অসাধারণ লেখেন। ও জান গানটিও দারুণ লিখেছেন। সুর ও সংগীত আয়োজনও ভালো হয়েছে। ভিডিওতেও আছে চমক। সব মিলিয়ে নতুন এই গান নিয়ে দারুণ আশাবাদী আমি।’
সিনেম্যাটিক আয়োজনে ময়না গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছিলেন তানিম রহমান অংশু। ভিডিওতে দেখা মিলেছিল শবনম বুবলী ও শরাফ আহমেদের জীবনের। এবারও ভিডিও নির্মাণে থাকছেন অংশু। নির্মাতা জানান, এবারের ভিডিওতে থাকছে নানা চমক। শুটিং লোকেশনেও ভিন্নতা থাকবে। তবে এখনই জানাতে চান না গানের ভিডিওতে কে থাকছেন মডেল হিসেবে।
ও জান গানচিল মিউজিকের ‘বাংলা অরিজিনালস’ প্রজেক্টের দ্বিতীয় গান। ময়না গান দিয়ে শুরু হয়েছে নতুন এই প্রজেক্ট।

নিউইয়র্কে ওমিক্রনের প্রকোপ শুরু হয়েছে। কড়াকড়ি বেড়ে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণত বড় আয়োজনে বড়দিন পালন হয়। কিন্তু এবারও গত বছরের মতো সীমিত আকারেই উৎসবটা পালন হবে না বলে জানান জনপ্রিয় অভিনেতা টনি ডায়েস।
২৫ ডিসেম্বর ২০২১
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
৭ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১৯ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান। এই বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে টিভি চ্যানেলগুলোও নাটক-সিনেমা-সংগীতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে টক শোর দিকে।
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোও টিভি চ্যানেলের চেয়ে এখন ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণে বেশি আগ্রহী। এ প্রবণতা কয়েক বছর ধরে বেড়েছে। টিভি নাটকের তুলনায় বাজেট ও পারিশ্রমিক বেশি পাওয়া যায় বলে অভিনয়শিল্পীরাও ইউটিউবের নাটকে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী থাকেন। তবে এই ‘অতিরিক্ত বাজেট’ হিতে বিপরীত ফল নিয়ে এসেছে। অনেক ব্র্যান্ড এখন নাটকে স্পনসর বা বিজ্ঞাপন কমিয়ে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে। ফলে এ বছর ব্যাপকভাবে কমেছে ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণ।
মোশাররফ করিম, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাসনিয়া ফারিণদের মতো জনপ্রিয় শিল্পী নাটকে অভিনয় কমিয়ে দেওয়ায় ছোট পর্দায় একধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে অন্যরা উঠে না আসায় এ অঙ্গনে সংকট আরও বেড়েছে। তবে এত নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্যে আশার খবর একটাই, জনপ্রিয়তা বেড়েছে পারিবারিক গল্পের ধারাবাহিক নাটকের। ‘এটা আমাদেরই গল্প’, ‘দেনা পাওনা’র মতো ধারাবাহিক দর্শকপ্রিয়তা পাওয়ায় প্রযোজক-পরিচালকেরা ঝুঁকেছেন এ ঘরানার গল্পের দিকে। এ ছাড়া যেসব নাটক এ বছর দর্শকের পছন্দের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে রয়েছে ‘তোমাদের গল্প’, ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’, ‘কেন এই সঙ্গতা’, ‘হৃদয় গভীরে’, ‘মন দুয়ারী’, ‘মেঘবালিকা’, ‘মানুষ কী বলবে’, ‘ভালো থেকো’, ‘খোয়াবনামা’ ইত্যাদি।
বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন ও প্রেক্ষাগৃহকে চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশেও যথেষ্ট সম্ভাবনা জাগিয়ে এ মাধ্যমের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কিন্তু কয়েক বছরেই ধস নেমেছে দেশের প্ল্যাটফর্মগুলোয়। ব্যাপকভাবে দর্শকদের আকর্ষণ করতে পারে, এমন কনটেন্ট খুব কমই পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়ের বৈচিত্র্যও কমেছে। বেশির ভাগ কনটেন্ট আটকে আছে থ্রিলার আর খুনের তদন্তের গল্পে। ফলে দর্শকও আগ্রহ হারাচ্ছে। ২০২৫ সালে সব মিলিয়ে ৪২টি কনটেন্ট মুক্তি পেয়েছে, এর মধ্যে সিরিজ ছিল ১৩টি।
চরকি এ বছর মুক্তি দিয়েছে ‘২ষ’, ‘ঘুমপরী’, ‘ফেউ’, ‘আমলনামা’, ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’, ‘গুলমোহর’, ‘তোমার জন্য মন’, ‘ডিমলাইট’ ইত্যাদি। বঙ্গতে এসেছে ‘ব্ল্যাক মানি’, ‘হাউ সুইট’, ‘ননসেন্স’, ‘ফ্যাকড়া’, ‘মির্জা’, ‘কানাগলি’ ইত্যাদি। কনটেন্ট বেড়েছে আইস্ক্রিনে, প্ল্যাটফর্মটি মুক্তি দিয়েছে ‘কিস্তিমাত’, ‘নীলপদ্ম’, ‘জলরঙ’, ‘নয়া নোট’, ‘পাপকাহিনি’, ‘অমীমাংসিত’ ইত্যাদি। বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে ‘অন্ধকারের গান’ ও ‘নীল সুখ’। ‘হাইড এন সিক’ নামে মাত্র একটি ওয়েব ফিল্ম এসেছে দীপ্ত প্লেতে। গত বছরের মতো এবারও হইচইয়ে মাত্র ৩টি সিরিজ প্রকাশ পেয়েছে—‘জিম্মি’, ‘আকা’ ও ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। এ ছাড়া ‘নূর’ সিনেমা দিয়ে এ বছর যাত্রা শুরু করেছে নতুন প্ল্যাটফর্ম বায়স্কোপ প্লাস।
তবে হতাশার বিষয়, এত কনটেন্টের ভিড়ে ব্যাপকভাবে দর্শকদের মধ্যে আলোচিত হয়েছে এমন সিনেমা-সিরিজের সংখ্যা হাতে গোনা। মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন, গুলমোহর, নয়া নোট, জিম্মি, আকা ও বোহেমিয়ান ঘোড়া নিয়ে প্রশংসা চোখে পড়েছে। প্রচার-প্রচারণারও যথেষ্ট ঘাটতি লক্ষ করা গেছে। আগে যেকোনো সিরিজ মুক্তির আগে নানা মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালাত প্ল্যাটফর্মগুলো। এখন অনেকটা দায়সারাভাবেই মুক্তি দেওয়া হয়। ফলে দর্শকেরা জানতেও পারে না, কোন কনটেন্ট কখন আসছে। সব মিলিয়ে যেসব ঘাটতি রয়েছে দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মে, নতুন বছরে তার সমাধান হবে—এটাই প্রত্যাশা।

বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান। এই বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে টিভি চ্যানেলগুলোও নাটক-সিনেমা-সংগীতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে টক শোর দিকে।
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোও টিভি চ্যানেলের চেয়ে এখন ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণে বেশি আগ্রহী। এ প্রবণতা কয়েক বছর ধরে বেড়েছে। টিভি নাটকের তুলনায় বাজেট ও পারিশ্রমিক বেশি পাওয়া যায় বলে অভিনয়শিল্পীরাও ইউটিউবের নাটকে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী থাকেন। তবে এই ‘অতিরিক্ত বাজেট’ হিতে বিপরীত ফল নিয়ে এসেছে। অনেক ব্র্যান্ড এখন নাটকে স্পনসর বা বিজ্ঞাপন কমিয়ে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে। ফলে এ বছর ব্যাপকভাবে কমেছে ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণ।
মোশাররফ করিম, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাসনিয়া ফারিণদের মতো জনপ্রিয় শিল্পী নাটকে অভিনয় কমিয়ে দেওয়ায় ছোট পর্দায় একধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে অন্যরা উঠে না আসায় এ অঙ্গনে সংকট আরও বেড়েছে। তবে এত নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্যে আশার খবর একটাই, জনপ্রিয়তা বেড়েছে পারিবারিক গল্পের ধারাবাহিক নাটকের। ‘এটা আমাদেরই গল্প’, ‘দেনা পাওনা’র মতো ধারাবাহিক দর্শকপ্রিয়তা পাওয়ায় প্রযোজক-পরিচালকেরা ঝুঁকেছেন এ ঘরানার গল্পের দিকে। এ ছাড়া যেসব নাটক এ বছর দর্শকের পছন্দের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে রয়েছে ‘তোমাদের গল্প’, ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’, ‘কেন এই সঙ্গতা’, ‘হৃদয় গভীরে’, ‘মন দুয়ারী’, ‘মেঘবালিকা’, ‘মানুষ কী বলবে’, ‘ভালো থেকো’, ‘খোয়াবনামা’ ইত্যাদি।
বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন ও প্রেক্ষাগৃহকে চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশেও যথেষ্ট সম্ভাবনা জাগিয়ে এ মাধ্যমের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কিন্তু কয়েক বছরেই ধস নেমেছে দেশের প্ল্যাটফর্মগুলোয়। ব্যাপকভাবে দর্শকদের আকর্ষণ করতে পারে, এমন কনটেন্ট খুব কমই পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়ের বৈচিত্র্যও কমেছে। বেশির ভাগ কনটেন্ট আটকে আছে থ্রিলার আর খুনের তদন্তের গল্পে। ফলে দর্শকও আগ্রহ হারাচ্ছে। ২০২৫ সালে সব মিলিয়ে ৪২টি কনটেন্ট মুক্তি পেয়েছে, এর মধ্যে সিরিজ ছিল ১৩টি।
চরকি এ বছর মুক্তি দিয়েছে ‘২ষ’, ‘ঘুমপরী’, ‘ফেউ’, ‘আমলনামা’, ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’, ‘গুলমোহর’, ‘তোমার জন্য মন’, ‘ডিমলাইট’ ইত্যাদি। বঙ্গতে এসেছে ‘ব্ল্যাক মানি’, ‘হাউ সুইট’, ‘ননসেন্স’, ‘ফ্যাকড়া’, ‘মির্জা’, ‘কানাগলি’ ইত্যাদি। কনটেন্ট বেড়েছে আইস্ক্রিনে, প্ল্যাটফর্মটি মুক্তি দিয়েছে ‘কিস্তিমাত’, ‘নীলপদ্ম’, ‘জলরঙ’, ‘নয়া নোট’, ‘পাপকাহিনি’, ‘অমীমাংসিত’ ইত্যাদি। বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে ‘অন্ধকারের গান’ ও ‘নীল সুখ’। ‘হাইড এন সিক’ নামে মাত্র একটি ওয়েব ফিল্ম এসেছে দীপ্ত প্লেতে। গত বছরের মতো এবারও হইচইয়ে মাত্র ৩টি সিরিজ প্রকাশ পেয়েছে—‘জিম্মি’, ‘আকা’ ও ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। এ ছাড়া ‘নূর’ সিনেমা দিয়ে এ বছর যাত্রা শুরু করেছে নতুন প্ল্যাটফর্ম বায়স্কোপ প্লাস।
তবে হতাশার বিষয়, এত কনটেন্টের ভিড়ে ব্যাপকভাবে দর্শকদের মধ্যে আলোচিত হয়েছে এমন সিনেমা-সিরিজের সংখ্যা হাতে গোনা। মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন, গুলমোহর, নয়া নোট, জিম্মি, আকা ও বোহেমিয়ান ঘোড়া নিয়ে প্রশংসা চোখে পড়েছে। প্রচার-প্রচারণারও যথেষ্ট ঘাটতি লক্ষ করা গেছে। আগে যেকোনো সিরিজ মুক্তির আগে নানা মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালাত প্ল্যাটফর্মগুলো। এখন অনেকটা দায়সারাভাবেই মুক্তি দেওয়া হয়। ফলে দর্শকেরা জানতেও পারে না, কোন কনটেন্ট কখন আসছে। সব মিলিয়ে যেসব ঘাটতি রয়েছে দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মে, নতুন বছরে তার সমাধান হবে—এটাই প্রত্যাশা।

নিউইয়র্কে ওমিক্রনের প্রকোপ শুরু হয়েছে। কড়াকড়ি বেড়ে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণত বড় আয়োজনে বড়দিন পালন হয়। কিন্তু এবারও গত বছরের মতো সীমিত আকারেই উৎসবটা পালন হবে না বলে জানান জনপ্রিয় অভিনেতা টনি ডায়েস।
২৫ ডিসেম্বর ২০২১
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
৭ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১৯ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক



নিউইয়র্কে ওমিক্রনের প্রকোপ শুরু হয়েছে। কড়াকড়ি বেড়ে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণত বড় আয়োজনে বড়দিন পালন হয়। কিন্তু এবারও গত বছরের মতো সীমিত আকারেই উৎসবটা পালন হবে না বলে জানান জনপ্রিয় অভিনেতা টনি ডায়েস।
২৫ ডিসেম্বর ২০২১
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
৭ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১৯ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১৯ ঘণ্টা আগে