আজকের পত্রিকা ডেস্ক

হেভি মেটাল সংগীতের পথিকৃৎ ব্যান্ড ‘ব্ল্যাক সাবাথ-এর কিংবদন্তি প্রধান গায়ক ওজি অসবর্ন মারা গেছেন। গতকাল মঙ্গলবার ৭৬ বছর বয়সে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর শেষ কনসার্টের মাত্র কয়েক সপ্তাহ পরেই ভক্তদের জন্য এই শোকাবহ সংবাদ এল।
ইংল্যান্ডের বার্মিংহামে অবস্থিত পরিবারের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘কোনো শব্দে প্রকাশ করা যায় না এমন গভীর দুঃখ নিয়ে আমরা জানাচ্ছি যে, আমাদের প্রিয় ওজি অসবর্ন আজ সকালে মারা গেছেন। তিনি তাঁর পরিবারের সঙ্গে ছিলেন এবং ভালোবাসায় পরিবেষ্টিত ছিলেন। এই মুহূর্তে আমরা সবার কাছে আমাদের পারিবারিক গোপনীয়তা রক্ষার অনুরোধ জানাচ্ছি।’
২০২০ সালে, একটি দুর্ঘটনার পর পারকিনসন রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন অসবর্ন।
কখনো কালো পোশাক, কখনো খালি গায়ে মঞ্চে হাজির হতে অসবর্ন। এই ধরনের প্রথা ভাঙা আচরণের কারণে প্রায়ই তাঁকে নিয়ে সমালোচনা হতো। একবার তিনি মঞ্চে একটি বাদুড়ের মাথা কামড়ে ছিঁড়ে ফেলেছিলেন। সেই ঘটনা ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। পরবর্তীতে, রিয়েলিটি টিভি শো ‘দ্য অসবর্নস’-এ তাঁকে দেখা একজন সরল ও খুবই মজার একজন পিতা হিসেবে।
১৯৬৯ সালে ব্যান্ডের নামেই প্রথম অ্যালবাম প্রকাশ করে ব্ল্যাক সাবাথ। সেটিকে হেভি মেটালের ‘বিগ ব্যাং’ বলা হয়। ভিয়েতনাম যুদ্ধ তখন তুঙ্গে। ওই অ্যালবাম হিপ্পি সংস্কৃতিতে নতুন ধারার সূচনা করে। তাদের প্রকাশভঙ্গি ছিল হুমকি এবং অশুভ ইঙ্গিতপূর্ণ। অ্যালবামের কভারে একটি ভয়ংকর আকৃতির ছবি ছিল। একটি রুক্ষ পটভূমির বিপরীতে সেই বিকট দর্শন মূর্তি ছিল ভয় জাগানো। অসবর্নের সংগীত ছিল উচ্চগ্রামের। একটানা লিরিক বলে যেতেন, চেহারায় ফুটে উঠত প্রচণ্ড রাগ। তিনি রক এন রোল-এ একটি পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন অনেক আগেই।
ব্যান্ডের দ্বিতীয় অ্যালবাম, ‘প্যারানয়েড’-এ ‘ওয়ার পিগস’, ‘আয়রন ম্যান’ এবং ‘ফেয়ারিজ ওয়্যার বুটস’-এর মতো ক্ল্যাসিক মেটাল গান ছিল। ‘প্যারানয়েড’ গানটি বিলবোর্ড হট ১০০-এ মাত্র ৬১ নম্বরে পৌঁছালেও, এটি অনেক দিক থেকে ব্যান্ডের সিগনেচার গানে পরিণত হয়। রোলিং স্টোন ম্যাগাজিনের পাঠকদের পছন্দ অনুযায়ী উভয় অ্যালবামই সর্বকালের সেরা ১০টি হেভি মেটাল অ্যালবামের মধ্যে স্থান পেয়েছিল।
জেন’স অ্যাডিকশন ব্যান্ডের ডেভ নাভারো ২০১০ সালে রোলিং স্টোন-এ একটি শ্রদ্ধার্ঘ্য লিখেছিলেন। সেখানে তিনি বলেছিলেন, ‘ব্ল্যাক সাবাথ হলো হেভি মেটালের বিটলস। যে কেউ মেটাল সম্পর্কে সিরিয়াস, তারা আপনাকে বলবে যে এটি সবই সাবাথের অনুসরণে তৈরি করা।’ তিনি আরও বলেন, ‘আজকের মেটাল থেকে, আশির দশকের আইরন মেইডেনের মতো ব্যান্ডগুলো দেখলে, সাবাথের ছায়া স্পষ্ট বোঝা যায়।’
অতিরিক্ত উচ্ছৃঙ্খলতার কারণে ১৯৭৯ সালে সাবাথ অসবর্নকে বের করে দেয়। রিহার্সালে দেরিতে আসা এবং গিগ বাদ দেওয়া-এগুলো ছিল নিয়মিত। বেসিস্ট টেরি গিজার বাটলার তাঁর স্মৃতিকথা, ‘ইনটু দ্য ভয়েড’-এ লিখেছেন, ‘আমরা জানতাম তাকে বের করে দেওয়া ছাড়া আমাদের আর কোনো উপায় ছিল না। কারণ সে এতটাই নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিল। কিন্তু আমরা সবাই পরিস্থিতি নিয়ে খুব হতাশ ছিলাম।’
পরের বছর অসবর্ন একক শিল্পী হিসেবে ‘ব্লিজার্ড অব ওজ’ এবং তার পরের বছর ‘ডায়েরি অব এ ম্যাডম্যান’ নিয়ে আত্মপ্রকাশ করেন। উভয়ই হার্ড রক ক্ল্যাসিক। ‘ক্রেজি ট্রেন’, ‘গুডবাই টু রোম্যান্স’, ‘ফ্লাইং হাই অ্যাগেইন’ এবং ‘ইউ ক্যান’ট কিল রক অ্যান্ড রোল’-এর মতো কালোত্তীর্ণ গান এগুলো। অসবর্ন দুইবার রক অ্যান্ড রোল হল অব ফেমে অন্তর্ভুক্ত হন। তাঁর স্মরণে অসবর্ন ১৯৮৭ সালে লাইভ অ্যালবাম ‘ট্রিবিউট’ প্রকাশ করেন।
এরপর অসবর্ন জেক ই. লি-কে চুক্তিবদ্ধ করেন। লি’র ‘বার্ক অ্যাট দ্য মুন’ এবং ‘দ্য আল্টিমেট সিন’ প্ল্যাটিনাম অ্যালবামগুলো তাঁর প্রতিভার স্বাক্ষর রাখেন। পরে অসবর্নের ব্যান্ডে যোগ দেন জ্যাক ওয়াইল্ড। ‘নো রেস্ট ফর দ্য উইকেড’ এবং মাল্টিপ্ল্যাটিনাম ‘নো মোর টিয়ার্স’-এর মতো গান করেন তিনি।
১৯৯৫ সালে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে (এপি) অসবর্ন তাঁর সহকর্মীদের সম্পর্কে বলেছিলেন, ‘তারা আসে, তারা ডানা গজায়, তারা প্রস্ফুটিত হয় এবং তারা উড়ে যায়! কিন্তু আমাকে এগিয়ে যেতে হবে। এখন এবং আবার একজন নতুন খেলোয়াড় পাওয়া আমাকে উৎসাহিত করে।’
অসবর্ন যাদের সঙ্গেই বাজিয়েছেন, তাদের সঙ্গেই বিতর্কে জড়িয়েছেন। ১৯৮৬ সালে টিভি ধর্মপ্রচারক রেভ. জিমি সোয়াগার্ট যখন বিভিন্ন রক গ্রুপ এবং রক ম্যাগাজিনকে ‘নতুন পর্নোগ্রাফি’ বলে আক্রমণ শুরু করেন, তখন কিছু খুচরা বিক্রেতা অসবর্নের অ্যালবাম সরিয়ে নেয়। কিন্তু অসবর্ন শেষ হাসি হেসেছিলেন!
১৯৮৮ সালে সোয়াগার্ট যৌনকর্মীর সঙ্গে যখন ধরা পড়েন, তখন অসবর্ন তাঁর এই শত্রুকে নিয়ে ‘মিরাকল ম্যান’ শিরোনামের গান প্রকাশ করেন। তিনি গান, ‘মিরাকল ম্যান ধরা পড়েছে/মিরাকল ম্যান ধরা পড়েছে! আজ আমি টিভিতে একজন মিরাকল ম্যানকে কাঁদতে দেখলাম/এমন একজন ভণ্ড মানুষ, আবার জন্ম নেওয়া, মারা যাচ্ছে!’

হেভি মেটাল সংগীতের পথিকৃৎ ব্যান্ড ‘ব্ল্যাক সাবাথ-এর কিংবদন্তি প্রধান গায়ক ওজি অসবর্ন মারা গেছেন। গতকাল মঙ্গলবার ৭৬ বছর বয়সে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর শেষ কনসার্টের মাত্র কয়েক সপ্তাহ পরেই ভক্তদের জন্য এই শোকাবহ সংবাদ এল।
ইংল্যান্ডের বার্মিংহামে অবস্থিত পরিবারের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘কোনো শব্দে প্রকাশ করা যায় না এমন গভীর দুঃখ নিয়ে আমরা জানাচ্ছি যে, আমাদের প্রিয় ওজি অসবর্ন আজ সকালে মারা গেছেন। তিনি তাঁর পরিবারের সঙ্গে ছিলেন এবং ভালোবাসায় পরিবেষ্টিত ছিলেন। এই মুহূর্তে আমরা সবার কাছে আমাদের পারিবারিক গোপনীয়তা রক্ষার অনুরোধ জানাচ্ছি।’
২০২০ সালে, একটি দুর্ঘটনার পর পারকিনসন রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন অসবর্ন।
কখনো কালো পোশাক, কখনো খালি গায়ে মঞ্চে হাজির হতে অসবর্ন। এই ধরনের প্রথা ভাঙা আচরণের কারণে প্রায়ই তাঁকে নিয়ে সমালোচনা হতো। একবার তিনি মঞ্চে একটি বাদুড়ের মাথা কামড়ে ছিঁড়ে ফেলেছিলেন। সেই ঘটনা ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। পরবর্তীতে, রিয়েলিটি টিভি শো ‘দ্য অসবর্নস’-এ তাঁকে দেখা একজন সরল ও খুবই মজার একজন পিতা হিসেবে।
১৯৬৯ সালে ব্যান্ডের নামেই প্রথম অ্যালবাম প্রকাশ করে ব্ল্যাক সাবাথ। সেটিকে হেভি মেটালের ‘বিগ ব্যাং’ বলা হয়। ভিয়েতনাম যুদ্ধ তখন তুঙ্গে। ওই অ্যালবাম হিপ্পি সংস্কৃতিতে নতুন ধারার সূচনা করে। তাদের প্রকাশভঙ্গি ছিল হুমকি এবং অশুভ ইঙ্গিতপূর্ণ। অ্যালবামের কভারে একটি ভয়ংকর আকৃতির ছবি ছিল। একটি রুক্ষ পটভূমির বিপরীতে সেই বিকট দর্শন মূর্তি ছিল ভয় জাগানো। অসবর্নের সংগীত ছিল উচ্চগ্রামের। একটানা লিরিক বলে যেতেন, চেহারায় ফুটে উঠত প্রচণ্ড রাগ। তিনি রক এন রোল-এ একটি পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন অনেক আগেই।
ব্যান্ডের দ্বিতীয় অ্যালবাম, ‘প্যারানয়েড’-এ ‘ওয়ার পিগস’, ‘আয়রন ম্যান’ এবং ‘ফেয়ারিজ ওয়্যার বুটস’-এর মতো ক্ল্যাসিক মেটাল গান ছিল। ‘প্যারানয়েড’ গানটি বিলবোর্ড হট ১০০-এ মাত্র ৬১ নম্বরে পৌঁছালেও, এটি অনেক দিক থেকে ব্যান্ডের সিগনেচার গানে পরিণত হয়। রোলিং স্টোন ম্যাগাজিনের পাঠকদের পছন্দ অনুযায়ী উভয় অ্যালবামই সর্বকালের সেরা ১০টি হেভি মেটাল অ্যালবামের মধ্যে স্থান পেয়েছিল।
জেন’স অ্যাডিকশন ব্যান্ডের ডেভ নাভারো ২০১০ সালে রোলিং স্টোন-এ একটি শ্রদ্ধার্ঘ্য লিখেছিলেন। সেখানে তিনি বলেছিলেন, ‘ব্ল্যাক সাবাথ হলো হেভি মেটালের বিটলস। যে কেউ মেটাল সম্পর্কে সিরিয়াস, তারা আপনাকে বলবে যে এটি সবই সাবাথের অনুসরণে তৈরি করা।’ তিনি আরও বলেন, ‘আজকের মেটাল থেকে, আশির দশকের আইরন মেইডেনের মতো ব্যান্ডগুলো দেখলে, সাবাথের ছায়া স্পষ্ট বোঝা যায়।’
অতিরিক্ত উচ্ছৃঙ্খলতার কারণে ১৯৭৯ সালে সাবাথ অসবর্নকে বের করে দেয়। রিহার্সালে দেরিতে আসা এবং গিগ বাদ দেওয়া-এগুলো ছিল নিয়মিত। বেসিস্ট টেরি গিজার বাটলার তাঁর স্মৃতিকথা, ‘ইনটু দ্য ভয়েড’-এ লিখেছেন, ‘আমরা জানতাম তাকে বের করে দেওয়া ছাড়া আমাদের আর কোনো উপায় ছিল না। কারণ সে এতটাই নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিল। কিন্তু আমরা সবাই পরিস্থিতি নিয়ে খুব হতাশ ছিলাম।’
পরের বছর অসবর্ন একক শিল্পী হিসেবে ‘ব্লিজার্ড অব ওজ’ এবং তার পরের বছর ‘ডায়েরি অব এ ম্যাডম্যান’ নিয়ে আত্মপ্রকাশ করেন। উভয়ই হার্ড রক ক্ল্যাসিক। ‘ক্রেজি ট্রেন’, ‘গুডবাই টু রোম্যান্স’, ‘ফ্লাইং হাই অ্যাগেইন’ এবং ‘ইউ ক্যান’ট কিল রক অ্যান্ড রোল’-এর মতো কালোত্তীর্ণ গান এগুলো। অসবর্ন দুইবার রক অ্যান্ড রোল হল অব ফেমে অন্তর্ভুক্ত হন। তাঁর স্মরণে অসবর্ন ১৯৮৭ সালে লাইভ অ্যালবাম ‘ট্রিবিউট’ প্রকাশ করেন।
এরপর অসবর্ন জেক ই. লি-কে চুক্তিবদ্ধ করেন। লি’র ‘বার্ক অ্যাট দ্য মুন’ এবং ‘দ্য আল্টিমেট সিন’ প্ল্যাটিনাম অ্যালবামগুলো তাঁর প্রতিভার স্বাক্ষর রাখেন। পরে অসবর্নের ব্যান্ডে যোগ দেন জ্যাক ওয়াইল্ড। ‘নো রেস্ট ফর দ্য উইকেড’ এবং মাল্টিপ্ল্যাটিনাম ‘নো মোর টিয়ার্স’-এর মতো গান করেন তিনি।
১৯৯৫ সালে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে (এপি) অসবর্ন তাঁর সহকর্মীদের সম্পর্কে বলেছিলেন, ‘তারা আসে, তারা ডানা গজায়, তারা প্রস্ফুটিত হয় এবং তারা উড়ে যায়! কিন্তু আমাকে এগিয়ে যেতে হবে। এখন এবং আবার একজন নতুন খেলোয়াড় পাওয়া আমাকে উৎসাহিত করে।’
অসবর্ন যাদের সঙ্গেই বাজিয়েছেন, তাদের সঙ্গেই বিতর্কে জড়িয়েছেন। ১৯৮৬ সালে টিভি ধর্মপ্রচারক রেভ. জিমি সোয়াগার্ট যখন বিভিন্ন রক গ্রুপ এবং রক ম্যাগাজিনকে ‘নতুন পর্নোগ্রাফি’ বলে আক্রমণ শুরু করেন, তখন কিছু খুচরা বিক্রেতা অসবর্নের অ্যালবাম সরিয়ে নেয়। কিন্তু অসবর্ন শেষ হাসি হেসেছিলেন!
১৯৮৮ সালে সোয়াগার্ট যৌনকর্মীর সঙ্গে যখন ধরা পড়েন, তখন অসবর্ন তাঁর এই শত্রুকে নিয়ে ‘মিরাকল ম্যান’ শিরোনামের গান প্রকাশ করেন। তিনি গান, ‘মিরাকল ম্যান ধরা পড়েছে/মিরাকল ম্যান ধরা পড়েছে! আজ আমি টিভিতে একজন মিরাকল ম্যানকে কাঁদতে দেখলাম/এমন একজন ভণ্ড মানুষ, আবার জন্ম নেওয়া, মারা যাচ্ছে!’

প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
২১ ঘণ্টা আগে
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
২১ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
২১ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
২১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
উৎসবটি আয়োজন করেছে আজব কারখানা। সঞ্জীব চৌধুরীর অমর সৃষ্টিকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার উদ্দেশ্যে উৎসবটি প্রতিবছর আয়োজিত হয়ে আসছে। দীর্ঘ পরিক্রমায় এটি দেশের সংগীতপ্রেমীদের জন্য একটি অনন্য মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। এবারের আয়োজনে গাইবেন জয় শাহরিয়ার, সন্ধি, সভ্যতা, সাহস মোস্তাফিজ, সুহৃদ স্বাগত, ফারাহ্দীবা তাসনীম, রাজেশ মজুমদার, রিহান রিজুয়ান প্রমুখ। আয়োজন তত্ত্বাবধানে রয়েছে সঞ্জীব উৎসব উদ্যাপন পর্ষদ। সহযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যান্ড সোসাইটি।
আয়োজক ও সংগীতশিল্পী জয় শাহরিয়ার বলেন, ‘আমরা সঞ্জীবদার গান শুনে বড় হয়েছি। তাঁর গান শুধু বিনোদন নয়, সঞ্জীবদার একটা দর্শন ছিল। আমরা যারা সিংগার-সংরাইটার হিসেবে সেই দর্শনকে ধারণ করি, এটা তাদেরই সম্মিলিত আয়োজন। যাতে সঞ্জীবদার গান-দর্শন পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ছড়িয়ে যায়।’
সঞ্জীব চৌধুরী ছিলেন একাধারে শিল্পী, লেখক ও সাংবাদিক। সঞ্জীব চৌধুরী ও বাপ্পা মজুমদার মিলে গড়ে তুলেছিলেন দলছুট ব্যান্ড। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্র ছিলেন তিনি। সংবাদমাধ্যমে কাজের পাশাপাশি চালিয়ে গেছেন সংগীত ও সাহিত্যের চর্চা। ‘আমি তোমাকেই বলে দেব’, ‘রঙ্গিলা’, ‘সমুদ্রসন্তান’, ‘জোছনাবিহার’, ‘তোমার ভাঁজ খোল’, ‘চাঁদের জন্য গান’, ‘স্বপ্নবাজি’, ‘বায়োস্কোপ’সহ অনেক জনপ্রিয় গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে সঞ্জীব চৌধুরীর নাম। ২০০৭ সালের ১৯ নভেম্বর ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সঞ্জীব চৌধুরী।

প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
উৎসবটি আয়োজন করেছে আজব কারখানা। সঞ্জীব চৌধুরীর অমর সৃষ্টিকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার উদ্দেশ্যে উৎসবটি প্রতিবছর আয়োজিত হয়ে আসছে। দীর্ঘ পরিক্রমায় এটি দেশের সংগীতপ্রেমীদের জন্য একটি অনন্য মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। এবারের আয়োজনে গাইবেন জয় শাহরিয়ার, সন্ধি, সভ্যতা, সাহস মোস্তাফিজ, সুহৃদ স্বাগত, ফারাহ্দীবা তাসনীম, রাজেশ মজুমদার, রিহান রিজুয়ান প্রমুখ। আয়োজন তত্ত্বাবধানে রয়েছে সঞ্জীব উৎসব উদ্যাপন পর্ষদ। সহযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যান্ড সোসাইটি।
আয়োজক ও সংগীতশিল্পী জয় শাহরিয়ার বলেন, ‘আমরা সঞ্জীবদার গান শুনে বড় হয়েছি। তাঁর গান শুধু বিনোদন নয়, সঞ্জীবদার একটা দর্শন ছিল। আমরা যারা সিংগার-সংরাইটার হিসেবে সেই দর্শনকে ধারণ করি, এটা তাদেরই সম্মিলিত আয়োজন। যাতে সঞ্জীবদার গান-দর্শন পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ছড়িয়ে যায়।’
সঞ্জীব চৌধুরী ছিলেন একাধারে শিল্পী, লেখক ও সাংবাদিক। সঞ্জীব চৌধুরী ও বাপ্পা মজুমদার মিলে গড়ে তুলেছিলেন দলছুট ব্যান্ড। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্র ছিলেন তিনি। সংবাদমাধ্যমে কাজের পাশাপাশি চালিয়ে গেছেন সংগীত ও সাহিত্যের চর্চা। ‘আমি তোমাকেই বলে দেব’, ‘রঙ্গিলা’, ‘সমুদ্রসন্তান’, ‘জোছনাবিহার’, ‘তোমার ভাঁজ খোল’, ‘চাঁদের জন্য গান’, ‘স্বপ্নবাজি’, ‘বায়োস্কোপ’সহ অনেক জনপ্রিয় গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে সঞ্জীব চৌধুরীর নাম। ২০০৭ সালের ১৯ নভেম্বর ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সঞ্জীব চৌধুরী।

হেভি মেটাল সংগীতের পথিকৃৎ ব্যান্ড ‘ব্ল্যাক সাবাথ-এর কিংবদন্তি প্রধান গায়ক ওজি অসবর্ন মারা গেছেন। গতকাল মঙ্গলবার ৭৬ বছর বয়সে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর শেষ কনসার্টের মাত্র কয়েক সপ্তাহ পরেই ভক্তদের জন্য এই শোকাবহ সংবাদ এল।
২৩ জুলাই ২০২৫
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
২১ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
২১ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
২১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।
রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’। পিকাসো খুদার রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন মারুফের রহমান। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন পার্থ শেখ ও আইশা খান। গল্পে দেখা যাবে, অনেক চেষ্টার পর চাকরি পেয়ে রাহাত গ্রামে যায় মাকে সারপ্রাইজ দিতে। মাকে তার প্রেমিকা মিতুর কথা জানায়। মিতু একই গ্রামের প্রভাবশালী পরিবারের সন্তান। মিতুর বাবা বিয়েতে আপত্তি করে না। তবে কঠিন এক শর্ত দেয়।
এনটিভিতে রাত সাড়ে ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘ফেরা’। রচনা ও পরিচালনায় পাভেল ইসলাম। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রান্তর দস্তিদার, অনিন্দিতা মিমি, সুষমা সরকার, পাভেল ইসলাম, ফাহমিদা শারমিন ফাহমি প্রমুখ।
আরটিভিতে সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে সংগীতবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘এই রাত তোমার আমার’-এর বিশেষ পর্ব। গান শোনাবেন সাব্বির জামান ও রাকিবা ঐশী। রাত ৮টায় দেখা যাবে নাটক ‘চলো বদলে যাই’। রচনা ও পরিচালনা ইসতিয়াক আহমেদ রুমেল। অভিনয়ে ফারহান আহমেদ জোভান, কেয়া পায়েল প্রমুখ।
বড়দিন উপলক্ষে শিশুতোষ টিভি চ্যানেল দুরন্ত টিভি প্রচার করবে একাধিক অনুষ্ঠান। দুপুর ১২টায় থাকছে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘আজি শুভদিনে’। বেলা ১টা ও রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘হৈ হৈ হল্লা সিজন ৩’-এর বিশেষ পর্ব। গল্পে দেখা যাবে, ডাক্তার সফদার চৌধুরী এবং তাঁর বাড়ির বিভিন্ন ফ্ল্যাটের শিশুদের মধ্যে চলে বড়দিন উদ্যাপনের বিশেষ আয়োজন। ঘটনাক্রমে সান্তা ক্লজের পোশাকসহ বড়দিনের কেনা সব গিফট ছিনতাই হয়ে যায়। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন আবুল হায়াত, শাহনাজ খুশী, শিশুশিল্পী কাজী আফরা ইভিলিনা, ইশরাক, সমাদৃতা প্রহর, আয়াজ মাহমুদ প্রমুখ। পরিচালনা করেছেন পার্থ প্রতিম হালদার।
বেলা ২টায় প্রচারিত হবে রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘বানাই মজার খাবার মা-বাবা আর আমি’। এ পর্বের অতিথি হ্যানশেন লুকাস অধিকারী তমন ও তার মা। তারা আনন্দ করে, গল্প-আড্ডায় মেতে বড়দিনের স্পেশাল খাবার রান্না করে। পরিচালনা করেছেন আমিনা নওশিন রাইসা, সঞ্চালনায় রন্ধনশিল্পী আফিফা আখতার লিটা।

আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।
রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’। পিকাসো খুদার রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন মারুফের রহমান। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন পার্থ শেখ ও আইশা খান। গল্পে দেখা যাবে, অনেক চেষ্টার পর চাকরি পেয়ে রাহাত গ্রামে যায় মাকে সারপ্রাইজ দিতে। মাকে তার প্রেমিকা মিতুর কথা জানায়। মিতু একই গ্রামের প্রভাবশালী পরিবারের সন্তান। মিতুর বাবা বিয়েতে আপত্তি করে না। তবে কঠিন এক শর্ত দেয়।
এনটিভিতে রাত সাড়ে ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘ফেরা’। রচনা ও পরিচালনায় পাভেল ইসলাম। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রান্তর দস্তিদার, অনিন্দিতা মিমি, সুষমা সরকার, পাভেল ইসলাম, ফাহমিদা শারমিন ফাহমি প্রমুখ।
আরটিভিতে সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে সংগীতবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘এই রাত তোমার আমার’-এর বিশেষ পর্ব। গান শোনাবেন সাব্বির জামান ও রাকিবা ঐশী। রাত ৮টায় দেখা যাবে নাটক ‘চলো বদলে যাই’। রচনা ও পরিচালনা ইসতিয়াক আহমেদ রুমেল। অভিনয়ে ফারহান আহমেদ জোভান, কেয়া পায়েল প্রমুখ।
বড়দিন উপলক্ষে শিশুতোষ টিভি চ্যানেল দুরন্ত টিভি প্রচার করবে একাধিক অনুষ্ঠান। দুপুর ১২টায় থাকছে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘আজি শুভদিনে’। বেলা ১টা ও রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘হৈ হৈ হল্লা সিজন ৩’-এর বিশেষ পর্ব। গল্পে দেখা যাবে, ডাক্তার সফদার চৌধুরী এবং তাঁর বাড়ির বিভিন্ন ফ্ল্যাটের শিশুদের মধ্যে চলে বড়দিন উদ্যাপনের বিশেষ আয়োজন। ঘটনাক্রমে সান্তা ক্লজের পোশাকসহ বড়দিনের কেনা সব গিফট ছিনতাই হয়ে যায়। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন আবুল হায়াত, শাহনাজ খুশী, শিশুশিল্পী কাজী আফরা ইভিলিনা, ইশরাক, সমাদৃতা প্রহর, আয়াজ মাহমুদ প্রমুখ। পরিচালনা করেছেন পার্থ প্রতিম হালদার।
বেলা ২টায় প্রচারিত হবে রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘বানাই মজার খাবার মা-বাবা আর আমি’। এ পর্বের অতিথি হ্যানশেন লুকাস অধিকারী তমন ও তার মা। তারা আনন্দ করে, গল্প-আড্ডায় মেতে বড়দিনের স্পেশাল খাবার রান্না করে। পরিচালনা করেছেন আমিনা নওশিন রাইসা, সঞ্চালনায় রন্ধনশিল্পী আফিফা আখতার লিটা।

হেভি মেটাল সংগীতের পথিকৃৎ ব্যান্ড ‘ব্ল্যাক সাবাথ-এর কিংবদন্তি প্রধান গায়ক ওজি অসবর্ন মারা গেছেন। গতকাল মঙ্গলবার ৭৬ বছর বয়সে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর শেষ কনসার্টের মাত্র কয়েক সপ্তাহ পরেই ভক্তদের জন্য এই শোকাবহ সংবাদ এল।
২৩ জুলাই ২০২৫
প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
২১ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
২১ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
২১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান। গানটি জনপ্রিয় হয়ে উঠলে ২০১৭ সালে মুক্তি পাওয়া দীপংকর দীপনের ‘ঢাকা অ্যাটাক’ সিনেমায় ব্যবহার করা হয়। সিনেমা মুক্তির আট বছর পর সম্প্রতি মতিন চৌধুরী জানালেন, ঢাকা অ্যাটাক-এ টিকাটুলীর মোড়ে গানটি করার জন্য তিনি কোনো অর্থ পাননি। পরিচালক দীপংকর দীপন তাঁকে বঞ্চিত করেছেন বলে অভিযোগ মতিন চৌধুরীর।
মতিন চৌধুরী জানান, টিকাটুলীর মোড়ে গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহারের শর্ত হিসেবে ইউটিউব থেকে আয়ের অর্ধেক দাবি করেছিলেন তিনি। নির্মাতা তখন রাজি হলেও সে অনুযায়ী টাকা দেওয়া হয়নি তাঁকে। মতিন চৌধুরী বলেন, ‘দীপংকর দীপন সাহেব সিনেমায় গানটি ব্যবহারের জন্য তিন মাস আমাকে খুঁজেছেন। একসময় টঙ্গীতে আমার এক বন্ধুর স্টুডিওতে গিয়ে আমার নম্বর পান। এরপর সংগীত পরিচালক শাহীন কামাল ও মামুন আকন্দকে নিয়ে দীপংকর দীপনের অফিসে যাই। তিনি বলেন, গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহার করবেন। ভিডিওতে আমি থাকব। বিনিময়ে আমার কী চাহিদা জানতে চাইলে বলেছিলাম, আমার বেশি চাহিদা নেই। ইউটিউবে এই গানের ব্যবসা থেকে আমাকে অর্ধেকটা দিতে হবে। এটা স্ট্যাম্পে ডিড করতে হবে বলে জানাই। তিনিও রাজি হন।’
মতিন চৌধুরী আরও বলেন, ‘এক মাস পর উনি ফোন করে বলেন, গানের শুটিং আছে, আমি যেন গ্রুপ নিয়ে এফডিসিতে যাই। সে সময়ও তাঁকে ডিডের কথা মনে করিয়ে দিই। উনি জবাব দেন, অবশ্যই ডিড করব, আপনি চলে আসেন। কথা অনুযায়ী এফডিসিতে দুই রাত শুটিং করলাম। কিন্তু ডিড আর করা হলো না। আমার সঙ্গে তাঁরা বেইমানি করেছেন। এই গান থেকে আমি কিছু পাইনি। অথচ, তাঁরা লাখ লাখ টাকা আয় করছেন। শুধু তা-ই নয়, দীপংকর সাহেব বলেছিলেন, আমাকে বিভিন্ন চ্যানেলে লাইভ গান করার সুযোগ করে দেবেন। সেটাও করেননি। আজ আমি লাখ লাখ টাকা পাওয়ার কথা থাকলেও সেখান থেকে আমাকে বঞ্চিত করেছেন দীপংকর সাহেব।’
ঢাকা অ্যাটাক সিনেমাটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেন সানী সানোয়ার। ২০২১ সালে সানী সানোয়ার পরিচালিত ‘মিশন এক্সট্রিম’ সিনেমায় মতিন চৌধুরী গেয়েছিলেন টিকাটুলীর মোড়ে গানের নতুন ভার্সন ‘পান্থপথের মোড়ে’। সে সময় ঢাকা অ্যাটাকের চুক্তির বিষয়টি প্রযোজককে জানিয়েছিলেন কি না জানতে চাইলে মতিন চৌধুরী বলেন, ‘তখন আমাকে বলেছিল দীপংকর দীপনের সঙ্গে বসে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সমাধান করবেন। নতুন গানের জন্য আমাকে কিছু পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আর কোনো সমাধান হয়নি।’
মতিন চৌধুরীর অভিযোগের বিষয়ে পরিচালক দীপংকর দীপনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এই নির্মাতা। দীপংকর দীপন বলেন, ‘বিষয়টি মোটেও সত্য নয়। গানের জন্য সে সময় তাঁর পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছে। আর ইউটিউবের বিষয়টি তিনি এখন কেন বলছেন, তা আমার জানা নেই। যখন ঢাকা অ্যাটাক তৈরি হয় তখন আমাদের দেশে ইউটিউবের এত প্রচলন ছিল না। এ নিয়ে আলোচনা হবে কীভাবে? আমি যখন তাঁকে টিকাটুলীর মোড়ে গানটি সিনেমায় ব্যবহারের প্রস্তাব দিই, তখন তিনি খুশি ছিলেন। তাঁর শুধু চাহিদা ছিল পর্দায় যেন তাঁকে দেখা যায়।’
দীপন আরও বলেন, ‘পারিশ্রমিকের বিষয়টি দেখভাল করেন প্রযোজক। ঢাকা অ্যাটাকের অন্য কুশলীদের মতো আমিও পারিশ্রমিক নিয়েছি। পারিশ্রমিক নিয়ে কোনো ঝামেলা হলে তিনি প্রযোজকের সঙ্গে কথা বলবেন। আর যদি কোনো ঝামেলা থাকত তাহলে তো ঢাকা অ্যাটাকের পর মিশন এক্সট্রিম সিনেমায় মতিন চৌধুরী গাইতেন না। ওটা তো একই প্রযোজক নির্মাণ করেছিলেন।’

প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান। গানটি জনপ্রিয় হয়ে উঠলে ২০১৭ সালে মুক্তি পাওয়া দীপংকর দীপনের ‘ঢাকা অ্যাটাক’ সিনেমায় ব্যবহার করা হয়। সিনেমা মুক্তির আট বছর পর সম্প্রতি মতিন চৌধুরী জানালেন, ঢাকা অ্যাটাক-এ টিকাটুলীর মোড়ে গানটি করার জন্য তিনি কোনো অর্থ পাননি। পরিচালক দীপংকর দীপন তাঁকে বঞ্চিত করেছেন বলে অভিযোগ মতিন চৌধুরীর।
মতিন চৌধুরী জানান, টিকাটুলীর মোড়ে গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহারের শর্ত হিসেবে ইউটিউব থেকে আয়ের অর্ধেক দাবি করেছিলেন তিনি। নির্মাতা তখন রাজি হলেও সে অনুযায়ী টাকা দেওয়া হয়নি তাঁকে। মতিন চৌধুরী বলেন, ‘দীপংকর দীপন সাহেব সিনেমায় গানটি ব্যবহারের জন্য তিন মাস আমাকে খুঁজেছেন। একসময় টঙ্গীতে আমার এক বন্ধুর স্টুডিওতে গিয়ে আমার নম্বর পান। এরপর সংগীত পরিচালক শাহীন কামাল ও মামুন আকন্দকে নিয়ে দীপংকর দীপনের অফিসে যাই। তিনি বলেন, গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহার করবেন। ভিডিওতে আমি থাকব। বিনিময়ে আমার কী চাহিদা জানতে চাইলে বলেছিলাম, আমার বেশি চাহিদা নেই। ইউটিউবে এই গানের ব্যবসা থেকে আমাকে অর্ধেকটা দিতে হবে। এটা স্ট্যাম্পে ডিড করতে হবে বলে জানাই। তিনিও রাজি হন।’
মতিন চৌধুরী আরও বলেন, ‘এক মাস পর উনি ফোন করে বলেন, গানের শুটিং আছে, আমি যেন গ্রুপ নিয়ে এফডিসিতে যাই। সে সময়ও তাঁকে ডিডের কথা মনে করিয়ে দিই। উনি জবাব দেন, অবশ্যই ডিড করব, আপনি চলে আসেন। কথা অনুযায়ী এফডিসিতে দুই রাত শুটিং করলাম। কিন্তু ডিড আর করা হলো না। আমার সঙ্গে তাঁরা বেইমানি করেছেন। এই গান থেকে আমি কিছু পাইনি। অথচ, তাঁরা লাখ লাখ টাকা আয় করছেন। শুধু তা-ই নয়, দীপংকর সাহেব বলেছিলেন, আমাকে বিভিন্ন চ্যানেলে লাইভ গান করার সুযোগ করে দেবেন। সেটাও করেননি। আজ আমি লাখ লাখ টাকা পাওয়ার কথা থাকলেও সেখান থেকে আমাকে বঞ্চিত করেছেন দীপংকর সাহেব।’
ঢাকা অ্যাটাক সিনেমাটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেন সানী সানোয়ার। ২০২১ সালে সানী সানোয়ার পরিচালিত ‘মিশন এক্সট্রিম’ সিনেমায় মতিন চৌধুরী গেয়েছিলেন টিকাটুলীর মোড়ে গানের নতুন ভার্সন ‘পান্থপথের মোড়ে’। সে সময় ঢাকা অ্যাটাকের চুক্তির বিষয়টি প্রযোজককে জানিয়েছিলেন কি না জানতে চাইলে মতিন চৌধুরী বলেন, ‘তখন আমাকে বলেছিল দীপংকর দীপনের সঙ্গে বসে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সমাধান করবেন। নতুন গানের জন্য আমাকে কিছু পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আর কোনো সমাধান হয়নি।’
মতিন চৌধুরীর অভিযোগের বিষয়ে পরিচালক দীপংকর দীপনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এই নির্মাতা। দীপংকর দীপন বলেন, ‘বিষয়টি মোটেও সত্য নয়। গানের জন্য সে সময় তাঁর পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছে। আর ইউটিউবের বিষয়টি তিনি এখন কেন বলছেন, তা আমার জানা নেই। যখন ঢাকা অ্যাটাক তৈরি হয় তখন আমাদের দেশে ইউটিউবের এত প্রচলন ছিল না। এ নিয়ে আলোচনা হবে কীভাবে? আমি যখন তাঁকে টিকাটুলীর মোড়ে গানটি সিনেমায় ব্যবহারের প্রস্তাব দিই, তখন তিনি খুশি ছিলেন। তাঁর শুধু চাহিদা ছিল পর্দায় যেন তাঁকে দেখা যায়।’
দীপন আরও বলেন, ‘পারিশ্রমিকের বিষয়টি দেখভাল করেন প্রযোজক। ঢাকা অ্যাটাকের অন্য কুশলীদের মতো আমিও পারিশ্রমিক নিয়েছি। পারিশ্রমিক নিয়ে কোনো ঝামেলা হলে তিনি প্রযোজকের সঙ্গে কথা বলবেন। আর যদি কোনো ঝামেলা থাকত তাহলে তো ঢাকা অ্যাটাকের পর মিশন এক্সট্রিম সিনেমায় মতিন চৌধুরী গাইতেন না। ওটা তো একই প্রযোজক নির্মাণ করেছিলেন।’

হেভি মেটাল সংগীতের পথিকৃৎ ব্যান্ড ‘ব্ল্যাক সাবাথ-এর কিংবদন্তি প্রধান গায়ক ওজি অসবর্ন মারা গেছেন। গতকাল মঙ্গলবার ৭৬ বছর বয়সে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর শেষ কনসার্টের মাত্র কয়েক সপ্তাহ পরেই ভক্তদের জন্য এই শোকাবহ সংবাদ এল।
২৩ জুলাই ২০২৫
প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
২১ ঘণ্টা আগে
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
২১ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
২১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন। সন্ধ্যা ৭টায় হবে দ্বিতীয় প্রদর্শনী। নাটকটি লিখেছেন আনজীর লিটন, নির্দেশনায় মনামী ইসলাম কনক, সহযোগী নির্দেশনায় আছেন মনিরুজ্জামান রিপন।
টাঙ্গাইল জেলার মধুপুরের একটি বাগানের আনারসের ঢাকায় আসার গল্প নিয়ে লেখা হয়েছে নাটকটি। মধুপুরের বাগানে শিয়াল, কোকিল, কাক, ইঁদুর আর বিড়ালের খুনসুটি, দুষ্টুমির সঙ্গে এই বাগান ছেড়ে মানুষের কল্যাণে আনারসের বৃহত্তর আত্মত্যাগের গল্প নিয়েই এগিয়ে চলে আনারসের ঢাকা সফর।
কাওরানবাজারে বিক্রির পরে মানুষের পুষ্টি জোগাতে বিভিন্ন অঞ্চলে ভাগ হয়ে যায় আনারসগুলো। মানুষের কল্যাণে বিভিন্ন অঞ্চলে চলে যাওয়াই আনারসের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হয়ে দাঁড়ায়। আনারসগুলো বিক্রির মাধ্যমে একজন সাধারণ কৃষকের শ্রম, সংগ্রাম ও আশা-ভরসার গল্পকে প্রাণবন্তভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সব আনারস বিক্রি হয়ে গেলেও দুটি আনারস আবার ফিরে আসে মধুপুরে। আনারস দুটির এই ফিরে আসা যেন শিকড়ের কাছেই ফিরে আসা। ওই আনারসের মাথার মুকুট থেকে আবারও নতুন বাগান গড়ে তোলে কৃষক ফুলগাজি।
ঢাকা লিটল অপেরার ডিরেক্টর মনিরুজ্জামান রিপন বলেন, ‘আনারসের ঢাকা সফর একটি বর্ণিল ও কল্পনাপ্রবণ নাট্য প্রযোজনা, যা গ্রামের জীবন ও শহরের সঙ্গে তার সংযোগকে তুলে ধরেছে। এই প্রযোজনার মধ্য দিয়ে শিশুদের দৃষ্টিভঙ্গি ও অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করে গল্প বলার একটি নতুন যাত্রা শুরু করল ঢাকা লিটল অপেরা।’
মনিরুজ্জামান রিপন আরও বলেন, ‘ঢাকা লিটল অপেরা শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার আদর্শ একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে। শিশুদের প্রতিভা বিকাশের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি নিয়মিত আয়োজন করবে নাটক, কবিতা আবৃত্তি, পাঠাভিনয়, নৃত্য ও বাচিকসহ নানা সৃজনশীল কার্যক্রম।’

শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন। সন্ধ্যা ৭টায় হবে দ্বিতীয় প্রদর্শনী। নাটকটি লিখেছেন আনজীর লিটন, নির্দেশনায় মনামী ইসলাম কনক, সহযোগী নির্দেশনায় আছেন মনিরুজ্জামান রিপন।
টাঙ্গাইল জেলার মধুপুরের একটি বাগানের আনারসের ঢাকায় আসার গল্প নিয়ে লেখা হয়েছে নাটকটি। মধুপুরের বাগানে শিয়াল, কোকিল, কাক, ইঁদুর আর বিড়ালের খুনসুটি, দুষ্টুমির সঙ্গে এই বাগান ছেড়ে মানুষের কল্যাণে আনারসের বৃহত্তর আত্মত্যাগের গল্প নিয়েই এগিয়ে চলে আনারসের ঢাকা সফর।
কাওরানবাজারে বিক্রির পরে মানুষের পুষ্টি জোগাতে বিভিন্ন অঞ্চলে ভাগ হয়ে যায় আনারসগুলো। মানুষের কল্যাণে বিভিন্ন অঞ্চলে চলে যাওয়াই আনারসের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হয়ে দাঁড়ায়। আনারসগুলো বিক্রির মাধ্যমে একজন সাধারণ কৃষকের শ্রম, সংগ্রাম ও আশা-ভরসার গল্পকে প্রাণবন্তভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সব আনারস বিক্রি হয়ে গেলেও দুটি আনারস আবার ফিরে আসে মধুপুরে। আনারস দুটির এই ফিরে আসা যেন শিকড়ের কাছেই ফিরে আসা। ওই আনারসের মাথার মুকুট থেকে আবারও নতুন বাগান গড়ে তোলে কৃষক ফুলগাজি।
ঢাকা লিটল অপেরার ডিরেক্টর মনিরুজ্জামান রিপন বলেন, ‘আনারসের ঢাকা সফর একটি বর্ণিল ও কল্পনাপ্রবণ নাট্য প্রযোজনা, যা গ্রামের জীবন ও শহরের সঙ্গে তার সংযোগকে তুলে ধরেছে। এই প্রযোজনার মধ্য দিয়ে শিশুদের দৃষ্টিভঙ্গি ও অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করে গল্প বলার একটি নতুন যাত্রা শুরু করল ঢাকা লিটল অপেরা।’
মনিরুজ্জামান রিপন আরও বলেন, ‘ঢাকা লিটল অপেরা শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার আদর্শ একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে। শিশুদের প্রতিভা বিকাশের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি নিয়মিত আয়োজন করবে নাটক, কবিতা আবৃত্তি, পাঠাভিনয়, নৃত্য ও বাচিকসহ নানা সৃজনশীল কার্যক্রম।’

হেভি মেটাল সংগীতের পথিকৃৎ ব্যান্ড ‘ব্ল্যাক সাবাথ-এর কিংবদন্তি প্রধান গায়ক ওজি অসবর্ন মারা গেছেন। গতকাল মঙ্গলবার ৭৬ বছর বয়সে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর শেষ কনসার্টের মাত্র কয়েক সপ্তাহ পরেই ভক্তদের জন্য এই শোকাবহ সংবাদ এল।
২৩ জুলাই ২০২৫
প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
২১ ঘণ্টা আগে
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
২১ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
২১ ঘণ্টা আগে