বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিনয়শিল্পী ও পরিচালকদের সিনেমা নিয়ে আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব। সম্প্রতি বলিউড অভিনেতা আমির খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে এমন একটি উৎসবের ঘোষণা এসেছে। ‘আমির খান: সিনেমা কা জাদুকর’ শিরোনামের উৎসবটি আয়োজন করছে ভারতের মাল্টিপ্লেক্স চেইন পিভিআর আইনক্স। ১৪ থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত ভারতজুড়ে পিভিআর আইনক্সের থিয়েটারে দেখা যাবে আমির খান অভিনীত পাঁচটি সিনেমা। এর আগে রাজ কাপুর, অমিতাভ বচ্চনদের সিনেমা নিয়েও হয়েছে উৎসব। আমাদের দেশে ২০১৪ ও ২০১৯ সালে প্রয়াত সালমান শাহকে নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসবের আয়োজন করা হলেও, এর পরে আর কোনো অভিনয়শিল্পী বা পরিচালককে নিয়ে এমন উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
সালমান শাহকে নিয়ে উৎসব আয়োজন করেছিল ঢুলি কমিউনিকেশন। ২০১৪ সালে বলাকা ও ২০১৯ সালে মধুমিতা সিনেমা হলে হয়েছিল সপ্তাহব্যাপী উৎসব। দর্শকদেরও আগ্রহ ছিল উৎসব দুটি নিয়ে। সালমান শাহ জন্মোৎসবের অভিজ্ঞতা জানিয়ে উৎসবের আহ্বায়ক নিপু বড়ুয়া বলেন, ‘নব্বইয়ের দশকের মানুষের কাছে সালমান শাহ একটি ভালোবাসার নাম। সেই ভালোবাসার জায়গা থেকে আমরা চারজন মিলে উৎসবের আয়োজন করি। ২০১৪ সালে বলাকায় ও ২০১৯ সালে মধুমিতায় হয় উৎসব। দুটি ভেন্যুতেই দর্শকদের ভালো সাড়া পেয়েছিলাম। তবে ভালো অভিজ্ঞতার সঙ্গে তিক্ততাও আছে। সিনেমার প্রিন্ট জোগাড় করতে অনেক বেগ পেতে হয়েছে। এমন অনেক সিনেমা আছে, যেগুলোর প্রিন্ট কোথায় আছে তা কেউ জানে না। এখন সিনেমা হলগুলো ডিজিটালাইজড। কিন্তু সিনেমার প্রিন্ট ছিল অ্যানালগ। এটি নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।’
এরপরে আর কেন এমন উৎসবের আয়োজন করা সম্ভব হলো না, জানতে চাইলে নিপু বড়ুয়া বলেন, ‘একটি উৎসব করতে গেলে অনেক খরচ হয়। প্রয়োজন পড়ে পৃষ্ঠপোষকতার। আমাদের এখানে পৃষ্ঠপোষকতার খুব অভাব। দুটি উৎসবেই সেটা টের পেয়েছি। ইচ্ছা ছিল জাফর ইকবালের সিনেমা নিয়ে উৎসব করার, কিন্তু সহযোগী হিসেবে কাউকে পাওয়া যায়নি। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, শিল্পীদের পরিবার। সালমান শাহকে নিয়ে উৎসব করায় আপত্তি তোলে তাঁর পরিবার। সালমান শাহর মা অভিযোগ করেছিলেন, তাঁর ছেলেকে নিয়ে ব্যবসা করা হচ্ছে। এসব কারণেই ২০১৯ সালের পরে আর কোনো অভিনয়শিল্পীকে নিয়ে উৎসব আয়োজন সম্ভব হয়নি।’
শিল্পীদের নিয়ে এমন আয়োজনকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখেন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর। এমন আয়োজন না হওয়ার পেছনে পেশাদারত্বের অভাবকে দায়ী করলেন তিনি। মিশা সওদাগর বলেন, ‘একজন অভিনয়শিল্পীর সিনেমা নিয়ে উৎসব হওয়া তো শিল্পীর জন্যই বড় পাওয়া, সম্মানের বিষয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে চাই আমাদের দেশের খ্যাতিমান অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে উৎসব হোক। কিন্তু শিল্পী তো নিজ থেকে বলতে পারেন না আমার সিনেমা নিয়ে উৎসবের আয়োজন করেন। শিল্পী সমিতি থেকে আয়োজন করলেও বিষয়টা একই দাঁড়ায়। তাই শিল্পীদের সংশ্লিষ্টতা নেই এমন কোনো সংগঠন থেকে এটা হতে পারে। বেসরকারি কিংবা রাষ্ট্রীয়ভাবেও এমন আয়োজন হতে পারে। তবে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে যেখানে পেশাদারত্বটাই পুরোপুরি তৈরি হয়নি, সেখানে অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব একটু বাহুল্য বৈকি। আমি মনে করি, শিল্পীদের নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব করলে শিল্পকে সম্মান করা হবে।’

এ প্রসঙ্গে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির উপমহাসচিব কবিরুল ইসলাম রানা বলেন, ‘আমাদের দেশে অনেক গুণী অভিনয়শিল্পী ও নির্মাতা আছেন, যাঁদের সিনেমা নিয়ে উৎসব আয়োজন করা যায়। কিন্তু কেন হচ্ছে না এটা আমার জানা নেই। পরিচালক সমিতিতে এ নিয়ে আমরা পরিকল্পনা করেছি। ইতিমধ্যে কাজও শুরু করেছি। প্রথমে নায়করাজ রাজ্জাক ও গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে নিয়ে উৎসব করার পরিকল্পনা আছে। তাঁরা একসঙ্গে অনেক সিনেমায় কাজ করেছেন। দিনব্যাপী আয়োজনে তাঁদের সিনেমা দেখানো হবে, দুই পরিবারের সদস্যরা থাকবেন, সহকর্মীদেরও আমন্ত্রণ করা হবে। সেদিন সবাই তাঁদের নিয়ে কথা বলবেন। সেই কথাগুলো আমরা ধারণ করে রাখতে চাই। এভাবে অন্য নির্মাতাদের নিয়েও নিয়মিত আয়োজন করার ইচ্ছা আছে।’

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিনয়শিল্পী ও পরিচালকদের সিনেমা নিয়ে আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব। সম্প্রতি বলিউড অভিনেতা আমির খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে এমন একটি উৎসবের ঘোষণা এসেছে। ‘আমির খান: সিনেমা কা জাদুকর’ শিরোনামের উৎসবটি আয়োজন করছে ভারতের মাল্টিপ্লেক্স চেইন পিভিআর আইনক্স। ১৪ থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত ভারতজুড়ে পিভিআর আইনক্সের থিয়েটারে দেখা যাবে আমির খান অভিনীত পাঁচটি সিনেমা। এর আগে রাজ কাপুর, অমিতাভ বচ্চনদের সিনেমা নিয়েও হয়েছে উৎসব। আমাদের দেশে ২০১৪ ও ২০১৯ সালে প্রয়াত সালমান শাহকে নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসবের আয়োজন করা হলেও, এর পরে আর কোনো অভিনয়শিল্পী বা পরিচালককে নিয়ে এমন উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
সালমান শাহকে নিয়ে উৎসব আয়োজন করেছিল ঢুলি কমিউনিকেশন। ২০১৪ সালে বলাকা ও ২০১৯ সালে মধুমিতা সিনেমা হলে হয়েছিল সপ্তাহব্যাপী উৎসব। দর্শকদেরও আগ্রহ ছিল উৎসব দুটি নিয়ে। সালমান শাহ জন্মোৎসবের অভিজ্ঞতা জানিয়ে উৎসবের আহ্বায়ক নিপু বড়ুয়া বলেন, ‘নব্বইয়ের দশকের মানুষের কাছে সালমান শাহ একটি ভালোবাসার নাম। সেই ভালোবাসার জায়গা থেকে আমরা চারজন মিলে উৎসবের আয়োজন করি। ২০১৪ সালে বলাকায় ও ২০১৯ সালে মধুমিতায় হয় উৎসব। দুটি ভেন্যুতেই দর্শকদের ভালো সাড়া পেয়েছিলাম। তবে ভালো অভিজ্ঞতার সঙ্গে তিক্ততাও আছে। সিনেমার প্রিন্ট জোগাড় করতে অনেক বেগ পেতে হয়েছে। এমন অনেক সিনেমা আছে, যেগুলোর প্রিন্ট কোথায় আছে তা কেউ জানে না। এখন সিনেমা হলগুলো ডিজিটালাইজড। কিন্তু সিনেমার প্রিন্ট ছিল অ্যানালগ। এটি নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।’
এরপরে আর কেন এমন উৎসবের আয়োজন করা সম্ভব হলো না, জানতে চাইলে নিপু বড়ুয়া বলেন, ‘একটি উৎসব করতে গেলে অনেক খরচ হয়। প্রয়োজন পড়ে পৃষ্ঠপোষকতার। আমাদের এখানে পৃষ্ঠপোষকতার খুব অভাব। দুটি উৎসবেই সেটা টের পেয়েছি। ইচ্ছা ছিল জাফর ইকবালের সিনেমা নিয়ে উৎসব করার, কিন্তু সহযোগী হিসেবে কাউকে পাওয়া যায়নি। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, শিল্পীদের পরিবার। সালমান শাহকে নিয়ে উৎসব করায় আপত্তি তোলে তাঁর পরিবার। সালমান শাহর মা অভিযোগ করেছিলেন, তাঁর ছেলেকে নিয়ে ব্যবসা করা হচ্ছে। এসব কারণেই ২০১৯ সালের পরে আর কোনো অভিনয়শিল্পীকে নিয়ে উৎসব আয়োজন সম্ভব হয়নি।’
শিল্পীদের নিয়ে এমন আয়োজনকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখেন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর। এমন আয়োজন না হওয়ার পেছনে পেশাদারত্বের অভাবকে দায়ী করলেন তিনি। মিশা সওদাগর বলেন, ‘একজন অভিনয়শিল্পীর সিনেমা নিয়ে উৎসব হওয়া তো শিল্পীর জন্যই বড় পাওয়া, সম্মানের বিষয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে চাই আমাদের দেশের খ্যাতিমান অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে উৎসব হোক। কিন্তু শিল্পী তো নিজ থেকে বলতে পারেন না আমার সিনেমা নিয়ে উৎসবের আয়োজন করেন। শিল্পী সমিতি থেকে আয়োজন করলেও বিষয়টা একই দাঁড়ায়। তাই শিল্পীদের সংশ্লিষ্টতা নেই এমন কোনো সংগঠন থেকে এটা হতে পারে। বেসরকারি কিংবা রাষ্ট্রীয়ভাবেও এমন আয়োজন হতে পারে। তবে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে যেখানে পেশাদারত্বটাই পুরোপুরি তৈরি হয়নি, সেখানে অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব একটু বাহুল্য বৈকি। আমি মনে করি, শিল্পীদের নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব করলে শিল্পকে সম্মান করা হবে।’

এ প্রসঙ্গে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির উপমহাসচিব কবিরুল ইসলাম রানা বলেন, ‘আমাদের দেশে অনেক গুণী অভিনয়শিল্পী ও নির্মাতা আছেন, যাঁদের সিনেমা নিয়ে উৎসব আয়োজন করা যায়। কিন্তু কেন হচ্ছে না এটা আমার জানা নেই। পরিচালক সমিতিতে এ নিয়ে আমরা পরিকল্পনা করেছি। ইতিমধ্যে কাজও শুরু করেছি। প্রথমে নায়করাজ রাজ্জাক ও গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে নিয়ে উৎসব করার পরিকল্পনা আছে। তাঁরা একসঙ্গে অনেক সিনেমায় কাজ করেছেন। দিনব্যাপী আয়োজনে তাঁদের সিনেমা দেখানো হবে, দুই পরিবারের সদস্যরা থাকবেন, সহকর্মীদেরও আমন্ত্রণ করা হবে। সেদিন সবাই তাঁদের নিয়ে কথা বলবেন। সেই কথাগুলো আমরা ধারণ করে রাখতে চাই। এভাবে অন্য নির্মাতাদের নিয়েও নিয়মিত আয়োজন করার ইচ্ছা আছে।’
বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিনয়শিল্পী ও পরিচালকদের সিনেমা নিয়ে আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব। সম্প্রতি বলিউড অভিনেতা আমির খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে এমন একটি উৎসবের ঘোষণা এসেছে। ‘আমির খান: সিনেমা কা জাদুকর’ শিরোনামের উৎসবটি আয়োজন করছে ভারতের মাল্টিপ্লেক্স চেইন পিভিআর আইনক্স। ১৪ থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত ভারতজুড়ে পিভিআর আইনক্সের থিয়েটারে দেখা যাবে আমির খান অভিনীত পাঁচটি সিনেমা। এর আগে রাজ কাপুর, অমিতাভ বচ্চনদের সিনেমা নিয়েও হয়েছে উৎসব। আমাদের দেশে ২০১৪ ও ২০১৯ সালে প্রয়াত সালমান শাহকে নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসবের আয়োজন করা হলেও, এর পরে আর কোনো অভিনয়শিল্পী বা পরিচালককে নিয়ে এমন উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
সালমান শাহকে নিয়ে উৎসব আয়োজন করেছিল ঢুলি কমিউনিকেশন। ২০১৪ সালে বলাকা ও ২০১৯ সালে মধুমিতা সিনেমা হলে হয়েছিল সপ্তাহব্যাপী উৎসব। দর্শকদেরও আগ্রহ ছিল উৎসব দুটি নিয়ে। সালমান শাহ জন্মোৎসবের অভিজ্ঞতা জানিয়ে উৎসবের আহ্বায়ক নিপু বড়ুয়া বলেন, ‘নব্বইয়ের দশকের মানুষের কাছে সালমান শাহ একটি ভালোবাসার নাম। সেই ভালোবাসার জায়গা থেকে আমরা চারজন মিলে উৎসবের আয়োজন করি। ২০১৪ সালে বলাকায় ও ২০১৯ সালে মধুমিতায় হয় উৎসব। দুটি ভেন্যুতেই দর্শকদের ভালো সাড়া পেয়েছিলাম। তবে ভালো অভিজ্ঞতার সঙ্গে তিক্ততাও আছে। সিনেমার প্রিন্ট জোগাড় করতে অনেক বেগ পেতে হয়েছে। এমন অনেক সিনেমা আছে, যেগুলোর প্রিন্ট কোথায় আছে তা কেউ জানে না। এখন সিনেমা হলগুলো ডিজিটালাইজড। কিন্তু সিনেমার প্রিন্ট ছিল অ্যানালগ। এটি নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।’
এরপরে আর কেন এমন উৎসবের আয়োজন করা সম্ভব হলো না, জানতে চাইলে নিপু বড়ুয়া বলেন, ‘একটি উৎসব করতে গেলে অনেক খরচ হয়। প্রয়োজন পড়ে পৃষ্ঠপোষকতার। আমাদের এখানে পৃষ্ঠপোষকতার খুব অভাব। দুটি উৎসবেই সেটা টের পেয়েছি। ইচ্ছা ছিল জাফর ইকবালের সিনেমা নিয়ে উৎসব করার, কিন্তু সহযোগী হিসেবে কাউকে পাওয়া যায়নি। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, শিল্পীদের পরিবার। সালমান শাহকে নিয়ে উৎসব করায় আপত্তি তোলে তাঁর পরিবার। সালমান শাহর মা অভিযোগ করেছিলেন, তাঁর ছেলেকে নিয়ে ব্যবসা করা হচ্ছে। এসব কারণেই ২০১৯ সালের পরে আর কোনো অভিনয়শিল্পীকে নিয়ে উৎসব আয়োজন সম্ভব হয়নি।’
শিল্পীদের নিয়ে এমন আয়োজনকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখেন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর। এমন আয়োজন না হওয়ার পেছনে পেশাদারত্বের অভাবকে দায়ী করলেন তিনি। মিশা সওদাগর বলেন, ‘একজন অভিনয়শিল্পীর সিনেমা নিয়ে উৎসব হওয়া তো শিল্পীর জন্যই বড় পাওয়া, সম্মানের বিষয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে চাই আমাদের দেশের খ্যাতিমান অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে উৎসব হোক। কিন্তু শিল্পী তো নিজ থেকে বলতে পারেন না আমার সিনেমা নিয়ে উৎসবের আয়োজন করেন। শিল্পী সমিতি থেকে আয়োজন করলেও বিষয়টা একই দাঁড়ায়। তাই শিল্পীদের সংশ্লিষ্টতা নেই এমন কোনো সংগঠন থেকে এটা হতে পারে। বেসরকারি কিংবা রাষ্ট্রীয়ভাবেও এমন আয়োজন হতে পারে। তবে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে যেখানে পেশাদারত্বটাই পুরোপুরি তৈরি হয়নি, সেখানে অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব একটু বাহুল্য বৈকি। আমি মনে করি, শিল্পীদের নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব করলে শিল্পকে সম্মান করা হবে।’

এ প্রসঙ্গে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির উপমহাসচিব কবিরুল ইসলাম রানা বলেন, ‘আমাদের দেশে অনেক গুণী অভিনয়শিল্পী ও নির্মাতা আছেন, যাঁদের সিনেমা নিয়ে উৎসব আয়োজন করা যায়। কিন্তু কেন হচ্ছে না এটা আমার জানা নেই। পরিচালক সমিতিতে এ নিয়ে আমরা পরিকল্পনা করেছি। ইতিমধ্যে কাজও শুরু করেছি। প্রথমে নায়করাজ রাজ্জাক ও গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে নিয়ে উৎসব করার পরিকল্পনা আছে। তাঁরা একসঙ্গে অনেক সিনেমায় কাজ করেছেন। দিনব্যাপী আয়োজনে তাঁদের সিনেমা দেখানো হবে, দুই পরিবারের সদস্যরা থাকবেন, সহকর্মীদেরও আমন্ত্রণ করা হবে। সেদিন সবাই তাঁদের নিয়ে কথা বলবেন। সেই কথাগুলো আমরা ধারণ করে রাখতে চাই। এভাবে অন্য নির্মাতাদের নিয়েও নিয়মিত আয়োজন করার ইচ্ছা আছে।’

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিনয়শিল্পী ও পরিচালকদের সিনেমা নিয়ে আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব। সম্প্রতি বলিউড অভিনেতা আমির খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে এমন একটি উৎসবের ঘোষণা এসেছে। ‘আমির খান: সিনেমা কা জাদুকর’ শিরোনামের উৎসবটি আয়োজন করছে ভারতের মাল্টিপ্লেক্স চেইন পিভিআর আইনক্স। ১৪ থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত ভারতজুড়ে পিভিআর আইনক্সের থিয়েটারে দেখা যাবে আমির খান অভিনীত পাঁচটি সিনেমা। এর আগে রাজ কাপুর, অমিতাভ বচ্চনদের সিনেমা নিয়েও হয়েছে উৎসব। আমাদের দেশে ২০১৪ ও ২০১৯ সালে প্রয়াত সালমান শাহকে নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসবের আয়োজন করা হলেও, এর পরে আর কোনো অভিনয়শিল্পী বা পরিচালককে নিয়ে এমন উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
সালমান শাহকে নিয়ে উৎসব আয়োজন করেছিল ঢুলি কমিউনিকেশন। ২০১৪ সালে বলাকা ও ২০১৯ সালে মধুমিতা সিনেমা হলে হয়েছিল সপ্তাহব্যাপী উৎসব। দর্শকদেরও আগ্রহ ছিল উৎসব দুটি নিয়ে। সালমান শাহ জন্মোৎসবের অভিজ্ঞতা জানিয়ে উৎসবের আহ্বায়ক নিপু বড়ুয়া বলেন, ‘নব্বইয়ের দশকের মানুষের কাছে সালমান শাহ একটি ভালোবাসার নাম। সেই ভালোবাসার জায়গা থেকে আমরা চারজন মিলে উৎসবের আয়োজন করি। ২০১৪ সালে বলাকায় ও ২০১৯ সালে মধুমিতায় হয় উৎসব। দুটি ভেন্যুতেই দর্শকদের ভালো সাড়া পেয়েছিলাম। তবে ভালো অভিজ্ঞতার সঙ্গে তিক্ততাও আছে। সিনেমার প্রিন্ট জোগাড় করতে অনেক বেগ পেতে হয়েছে। এমন অনেক সিনেমা আছে, যেগুলোর প্রিন্ট কোথায় আছে তা কেউ জানে না। এখন সিনেমা হলগুলো ডিজিটালাইজড। কিন্তু সিনেমার প্রিন্ট ছিল অ্যানালগ। এটি নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।’
এরপরে আর কেন এমন উৎসবের আয়োজন করা সম্ভব হলো না, জানতে চাইলে নিপু বড়ুয়া বলেন, ‘একটি উৎসব করতে গেলে অনেক খরচ হয়। প্রয়োজন পড়ে পৃষ্ঠপোষকতার। আমাদের এখানে পৃষ্ঠপোষকতার খুব অভাব। দুটি উৎসবেই সেটা টের পেয়েছি। ইচ্ছা ছিল জাফর ইকবালের সিনেমা নিয়ে উৎসব করার, কিন্তু সহযোগী হিসেবে কাউকে পাওয়া যায়নি। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, শিল্পীদের পরিবার। সালমান শাহকে নিয়ে উৎসব করায় আপত্তি তোলে তাঁর পরিবার। সালমান শাহর মা অভিযোগ করেছিলেন, তাঁর ছেলেকে নিয়ে ব্যবসা করা হচ্ছে। এসব কারণেই ২০১৯ সালের পরে আর কোনো অভিনয়শিল্পীকে নিয়ে উৎসব আয়োজন সম্ভব হয়নি।’
শিল্পীদের নিয়ে এমন আয়োজনকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখেন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর। এমন আয়োজন না হওয়ার পেছনে পেশাদারত্বের অভাবকে দায়ী করলেন তিনি। মিশা সওদাগর বলেন, ‘একজন অভিনয়শিল্পীর সিনেমা নিয়ে উৎসব হওয়া তো শিল্পীর জন্যই বড় পাওয়া, সম্মানের বিষয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে চাই আমাদের দেশের খ্যাতিমান অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে উৎসব হোক। কিন্তু শিল্পী তো নিজ থেকে বলতে পারেন না আমার সিনেমা নিয়ে উৎসবের আয়োজন করেন। শিল্পী সমিতি থেকে আয়োজন করলেও বিষয়টা একই দাঁড়ায়। তাই শিল্পীদের সংশ্লিষ্টতা নেই এমন কোনো সংগঠন থেকে এটা হতে পারে। বেসরকারি কিংবা রাষ্ট্রীয়ভাবেও এমন আয়োজন হতে পারে। তবে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে যেখানে পেশাদারত্বটাই পুরোপুরি তৈরি হয়নি, সেখানে অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব একটু বাহুল্য বৈকি। আমি মনে করি, শিল্পীদের নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব করলে শিল্পকে সম্মান করা হবে।’

এ প্রসঙ্গে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির উপমহাসচিব কবিরুল ইসলাম রানা বলেন, ‘আমাদের দেশে অনেক গুণী অভিনয়শিল্পী ও নির্মাতা আছেন, যাঁদের সিনেমা নিয়ে উৎসব আয়োজন করা যায়। কিন্তু কেন হচ্ছে না এটা আমার জানা নেই। পরিচালক সমিতিতে এ নিয়ে আমরা পরিকল্পনা করেছি। ইতিমধ্যে কাজও শুরু করেছি। প্রথমে নায়করাজ রাজ্জাক ও গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে নিয়ে উৎসব করার পরিকল্পনা আছে। তাঁরা একসঙ্গে অনেক সিনেমায় কাজ করেছেন। দিনব্যাপী আয়োজনে তাঁদের সিনেমা দেখানো হবে, দুই পরিবারের সদস্যরা থাকবেন, সহকর্মীদেরও আমন্ত্রণ করা হবে। সেদিন সবাই তাঁদের নিয়ে কথা বলবেন। সেই কথাগুলো আমরা ধারণ করে রাখতে চাই। এভাবে অন্য নির্মাতাদের নিয়েও নিয়মিত আয়োজন করার ইচ্ছা আছে।’

ফরাসি সিনেমার কিংবদন্তি অভিনেত্রী ও প্রাণী অধিকারকর্মী ব্রিজিত বার্দো আর নেই। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) তাঁর প্রতিষ্ঠানের দেওয়া এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ৯১ বছর বয়সে তিনি মারা গেছেন। সিনেমায় সাহসী ও স্বাধীন নারীর প্রতীক হিসেবে ষাটের দশকে যৌন বিপ্লবের ভাষা নির্মাণে ভূমিকা রেখেছিলেন বার্দো।
৪ ঘণ্টা আগে
গত শুক্রবার ফরিদপুর জিলা স্কুলের ১৮৫ বছর পূর্তি ও পুনর্মিলনীর সমাপনী দিনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার কথা ছিল ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমসের। গান শোনাতে যথাসময়ে ফরিদপুর গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু জেমস মঞ্চে ওঠার আগেই তৈরি হয় বিশৃঙ্খলা।
১৫ ঘণ্টা আগে
ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারকে নিয়ে দুটি সিনেমার শুটিং শুরু হয়েছিল ২০২০ সালে। প্রদীপ ঘোষের ‘বীরকন্যা প্রীতিলতা’ সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা। অন্যদিকে রাশিদ পলাশের সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন পরীমণি।
১৫ ঘণ্টা আগে
তারকারাই বলিউডের প্রাণ। যত বড় তারকা, তাঁর সিনেমা ঘিরে প্রত্যাশাও তত বিশাল। তবে সিনেমায় সুপারস্টারের উপস্থিতি কিংবা নজরকাড়া প্রমোশন এখন আর সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারে না। দর্শকেরা এখন তারকা নয়, সিনেমায় খোঁজে ভালো গল্প।
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ফরাসি সিনেমার কিংবদন্তি অভিনেত্রী ও প্রাণী অধিকারকর্মী ব্রিজিত বার্দো আর নেই। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) তাঁর প্রতিষ্ঠানের দেওয়া এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ৯১ বছর বয়সে তিনি মারা গেছেন। সিনেমায় সাহসী ও স্বাধীন নারীর প্রতীক হিসেবে ষাটের দশকে যৌন বিপ্লবের ভাষা নির্মাণে ভূমিকা রেখেছিলেন বার্দো। জীবনের দ্বিতীয় অধ্যায়ে সেই মানুষটিই নিজেকে পুরোপুরি উৎসর্গ করেছিলেন প্রাণীর অধিকার রক্ষার আন্দোলনে।
বার্দোর মৃত্যুতে তাঁর প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বলা হয়, একজন অসাধারণ নারীর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা, যিনি সবকিছু দিয়েছিলেন এবং প্রাণীদের প্রতি আরও সম্মানজনক একটি পৃথিবীর জন্য সবকিছু ত্যাগ করেছিলেন। তাঁর আদর্শ ও সংগ্রাম ফাউন্ডেশনের কাজের মধ্য দিয়ে বেঁচে থাকবে।
সিএনএন জানিয়েছে, ফ্রান্সে ‘বিবি’ নামে পরিচিত ছিলেন ব্রিজিত। ১৯৫০ ও ৬০–এর দশকে তাঁর খোলামেলা, সংযমহীন অভিনয় একদিকে দর্শককে মোহিত করে, অন্যদিকে রক্ষণশীলতার ধারক-বাহকদের কাঁপিয়ে দেয়। হলিউডে যখন যৌনতা নিয়ে কঠোর সেন্সরশিপ চলছিল, তখন বার্দো বিদেশি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে মার্কিন দর্শকদের কাছে নতুন এক স্বাধীনতার ছবি হাজির করেন। ১৯৬১ সালে লাইফ ম্যাগাজিন লিখেছিল, ‘মেয়েরা যখন হাঁটে, তারা বার্দোর মতো হাঁটে, পোশাক পরে, চুল বাঁধে এবং তাঁর মতো মুক্ত আত্মা হতে চায়।’
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ বার্দোকে শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেছেন, তিনি স্বাধীন জীবনের প্রতীক। এক্সে দেওয়া পোস্টে মাখোঁ লেখেন, ‘তাঁর সিনেমা, কণ্ঠ, দীপ্তি, দুঃখ, প্রাণীদের প্রতি উদার ভালোবাসা—সব মিলিয়ে বার্দো এক মুক্ত জীবনের প্রতিচ্ছবি।’
বার্দো ছিলেন আধুনিক সেলিব্রিটির প্রথম দিককার এক উদাহরণ। প্রাক-নারীবাদী যুগেই তিনি নিজের শর্তে প্রেম করেছেন, সম্পর্ক গড়েছেন, ভোগবাদী জীবনযাপন নিয়ে কখনো অনুতপ্ত হননি। ফরাসি দার্শনিক সিমোন দ্য বোভোয়ার ১৯৫৯ সালে লিখেছিলেন, প্রেমের খেলায় বার্দো যেমন শিকার, তেমনি শিকারি—আর সেটাই পুরুষ অহংকারে আঘাত হানে।
নিজের অভিনয় দক্ষতা নিয়ে বার্দো কখনো বড়াই করেননি। তবু ‘...অ্যান্ড গড ক্রিয়েটেড উইম্যান’, ‘কঁতঁপ্ত’, ‘ভিভা মারিয়া!’সহ ৪০টির বেশি চলচ্চিত্রে প্রায় দুই দশক ধরে তাঁর ক্যারিশমা অপ্রতিরোধ্য ছিল। একই সঙ্গে তিনি ছিলেন জনপ্রিয় গায়িকাও। ফ্যাশনে তাঁর প্রভাব ছিল দীর্ঘস্থায়ী—স্বর্ণকেশী এলোমেলো চুল, সহজ পোশাক ও স্বাভাবিক উপস্থিতি বহু অভিনেত্রী ও মডেলের অনুকরণীয় হয়ে ওঠে।
১৯৭৩ সালে, মাত্র ৩৯ বছর বয়সে সিনেমা থেকে অবসর নিয়ে জীবনকে অন্যদিকে নিয়ে যান বার্দো। প্রাণী নির্যাতনের বিরুদ্ধে তিনি হয়ে ওঠেন কণ্ঠস্বর। ১৯৮৭ সালে তিনি বলেন, ‘যৌবন ও সৌন্দর্য দিয়েছি পুরুষদের, এখন আমার প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞতা দেব প্রাণীদের জন্য।’ তবে তাঁর জীবন বিতর্কমুক্ত ছিল না—অভিবাসন ও ধর্মীয় আচার নিয়ে মন্তব্যের কারণে তিনি সমালোচিত ও দণ্ডিত হয়েছেন।
স্বাভাবিকভাবে বার্ধক্যকে গ্রহণ করাও ছিল তাঁর আরেকটি বিদ্রোহ। প্লাস্টিক সার্জারি এড়িয়ে সাদা চুল ও মুখের ভাঁজ নিয়েই তিনি প্রকাশ্যে থেকেছেন।
ব্রিজিত বার্দোর জন্ম ১৯৩৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর, প্যারিসে। একসময় ব্যালে নৃত্যশিল্পী হওয়ার স্বপ্ন দেখা মেয়েটি শেষপর্যন্ত হয়ে ওঠেন শতাব্দীর এক প্রতীক—যিনি স্বাধীনতা, বিতর্ক ও করুণ বাস্তবতার মাঝেই নিজের মতো করে বেঁচে ছিলেন।

ফরাসি সিনেমার কিংবদন্তি অভিনেত্রী ও প্রাণী অধিকারকর্মী ব্রিজিত বার্দো আর নেই। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) তাঁর প্রতিষ্ঠানের দেওয়া এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ৯১ বছর বয়সে তিনি মারা গেছেন। সিনেমায় সাহসী ও স্বাধীন নারীর প্রতীক হিসেবে ষাটের দশকে যৌন বিপ্লবের ভাষা নির্মাণে ভূমিকা রেখেছিলেন বার্দো। জীবনের দ্বিতীয় অধ্যায়ে সেই মানুষটিই নিজেকে পুরোপুরি উৎসর্গ করেছিলেন প্রাণীর অধিকার রক্ষার আন্দোলনে।
বার্দোর মৃত্যুতে তাঁর প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বলা হয়, একজন অসাধারণ নারীর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা, যিনি সবকিছু দিয়েছিলেন এবং প্রাণীদের প্রতি আরও সম্মানজনক একটি পৃথিবীর জন্য সবকিছু ত্যাগ করেছিলেন। তাঁর আদর্শ ও সংগ্রাম ফাউন্ডেশনের কাজের মধ্য দিয়ে বেঁচে থাকবে।
সিএনএন জানিয়েছে, ফ্রান্সে ‘বিবি’ নামে পরিচিত ছিলেন ব্রিজিত। ১৯৫০ ও ৬০–এর দশকে তাঁর খোলামেলা, সংযমহীন অভিনয় একদিকে দর্শককে মোহিত করে, অন্যদিকে রক্ষণশীলতার ধারক-বাহকদের কাঁপিয়ে দেয়। হলিউডে যখন যৌনতা নিয়ে কঠোর সেন্সরশিপ চলছিল, তখন বার্দো বিদেশি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে মার্কিন দর্শকদের কাছে নতুন এক স্বাধীনতার ছবি হাজির করেন। ১৯৬১ সালে লাইফ ম্যাগাজিন লিখেছিল, ‘মেয়েরা যখন হাঁটে, তারা বার্দোর মতো হাঁটে, পোশাক পরে, চুল বাঁধে এবং তাঁর মতো মুক্ত আত্মা হতে চায়।’
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ বার্দোকে শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেছেন, তিনি স্বাধীন জীবনের প্রতীক। এক্সে দেওয়া পোস্টে মাখোঁ লেখেন, ‘তাঁর সিনেমা, কণ্ঠ, দীপ্তি, দুঃখ, প্রাণীদের প্রতি উদার ভালোবাসা—সব মিলিয়ে বার্দো এক মুক্ত জীবনের প্রতিচ্ছবি।’
বার্দো ছিলেন আধুনিক সেলিব্রিটির প্রথম দিককার এক উদাহরণ। প্রাক-নারীবাদী যুগেই তিনি নিজের শর্তে প্রেম করেছেন, সম্পর্ক গড়েছেন, ভোগবাদী জীবনযাপন নিয়ে কখনো অনুতপ্ত হননি। ফরাসি দার্শনিক সিমোন দ্য বোভোয়ার ১৯৫৯ সালে লিখেছিলেন, প্রেমের খেলায় বার্দো যেমন শিকার, তেমনি শিকারি—আর সেটাই পুরুষ অহংকারে আঘাত হানে।
নিজের অভিনয় দক্ষতা নিয়ে বার্দো কখনো বড়াই করেননি। তবু ‘...অ্যান্ড গড ক্রিয়েটেড উইম্যান’, ‘কঁতঁপ্ত’, ‘ভিভা মারিয়া!’সহ ৪০টির বেশি চলচ্চিত্রে প্রায় দুই দশক ধরে তাঁর ক্যারিশমা অপ্রতিরোধ্য ছিল। একই সঙ্গে তিনি ছিলেন জনপ্রিয় গায়িকাও। ফ্যাশনে তাঁর প্রভাব ছিল দীর্ঘস্থায়ী—স্বর্ণকেশী এলোমেলো চুল, সহজ পোশাক ও স্বাভাবিক উপস্থিতি বহু অভিনেত্রী ও মডেলের অনুকরণীয় হয়ে ওঠে।
১৯৭৩ সালে, মাত্র ৩৯ বছর বয়সে সিনেমা থেকে অবসর নিয়ে জীবনকে অন্যদিকে নিয়ে যান বার্দো। প্রাণী নির্যাতনের বিরুদ্ধে তিনি হয়ে ওঠেন কণ্ঠস্বর। ১৯৮৭ সালে তিনি বলেন, ‘যৌবন ও সৌন্দর্য দিয়েছি পুরুষদের, এখন আমার প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞতা দেব প্রাণীদের জন্য।’ তবে তাঁর জীবন বিতর্কমুক্ত ছিল না—অভিবাসন ও ধর্মীয় আচার নিয়ে মন্তব্যের কারণে তিনি সমালোচিত ও দণ্ডিত হয়েছেন।
স্বাভাবিকভাবে বার্ধক্যকে গ্রহণ করাও ছিল তাঁর আরেকটি বিদ্রোহ। প্লাস্টিক সার্জারি এড়িয়ে সাদা চুল ও মুখের ভাঁজ নিয়েই তিনি প্রকাশ্যে থেকেছেন।
ব্রিজিত বার্দোর জন্ম ১৯৩৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর, প্যারিসে। একসময় ব্যালে নৃত্যশিল্পী হওয়ার স্বপ্ন দেখা মেয়েটি শেষপর্যন্ত হয়ে ওঠেন শতাব্দীর এক প্রতীক—যিনি স্বাধীনতা, বিতর্ক ও করুণ বাস্তবতার মাঝেই নিজের মতো করে বেঁচে ছিলেন।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিনয়শিল্পী ও পরিচালকদের সিনেমা নিয়ে আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব। সম্প্রতি বলিউড অভিনেতা আমির খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে এমন একটি উৎসবের ঘোষণা এসেছে। ‘আমির খান: সিনেমা কা জাদুকর’ শিরোনামের উৎসবটি আয়োজন করছে ভারতের মাল্টিপ্লেক্স...
১০ মার্চ ২০২৫
গত শুক্রবার ফরিদপুর জিলা স্কুলের ১৮৫ বছর পূর্তি ও পুনর্মিলনীর সমাপনী দিনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার কথা ছিল ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমসের। গান শোনাতে যথাসময়ে ফরিদপুর গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু জেমস মঞ্চে ওঠার আগেই তৈরি হয় বিশৃঙ্খলা।
১৫ ঘণ্টা আগে
ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারকে নিয়ে দুটি সিনেমার শুটিং শুরু হয়েছিল ২০২০ সালে। প্রদীপ ঘোষের ‘বীরকন্যা প্রীতিলতা’ সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা। অন্যদিকে রাশিদ পলাশের সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন পরীমণি।
১৫ ঘণ্টা আগে
তারকারাই বলিউডের প্রাণ। যত বড় তারকা, তাঁর সিনেমা ঘিরে প্রত্যাশাও তত বিশাল। তবে সিনেমায় সুপারস্টারের উপস্থিতি কিংবা নজরকাড়া প্রমোশন এখন আর সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারে না। দর্শকেরা এখন তারকা নয়, সিনেমায় খোঁজে ভালো গল্প।
১৫ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত শুক্রবার ফরিদপুর জিলা স্কুলের ১৮৫ বছর পূর্তি ও পুনর্মিলনীর সমাপনী দিনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার কথা ছিল ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমসের। গান শোনাতে যথাসময়ে ফরিদপুর গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু জেমস মঞ্চে ওঠার আগেই তৈরি হয় বিশৃঙ্খলা। বহিরাগত ব্যক্তিদের হামলা ও ইটবৃষ্টির মুখে কনসার্টটি বাতিল ঘোষণা করেন আয়োজকেরা। শেষ পর্যন্ত গান না গেয়েই ফরিদপুর ছাড়েন জেমস। কনসার্ট বাতিল হওয়ার ঘটনাকে আয়োজকদের ব্যর্থতা দাবি করে জেমস বলেছেন, ‘এটি সম্পূর্ণ আয়োজকদের অব্যবস্থাপনা ও ব্যর্থতা।’
জেমসের ম্যানেজার ও মুখপাত্র রুবাইয়াৎ ঠাকুর রবিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আয়োজকেরা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। অনুষ্ঠানস্থলের ভেতর থেকে অনেক বেশি মানুষ ছিল বাইরে। এভাবে তো অনুষ্ঠান করা সম্ভব নয়। আমরা সন্ধ্যার সময়ই ফরিদপুর পৌঁছাই। অনুষ্ঠান শুরুর পর জানতে পারি বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে। রাত ১০টার দিকে আমাদের জানানো হয়, বাতিল করা হয়েছে অনুষ্ঠান। এরপর ঢাকায় চলে আসেন জেমস।’
জানা যায়, স্কুলের পুনর্মিলনী উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার থেকেই সাজ সাজ রব ছিল ফরিদপুর শহরে। শুক্রবার সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক পর্বের সময় জিলা স্কুলের মূল ফটকের বাইরে অবস্থান নেওয়া কয়েক হাজার মানুষ ভেতরে প্রবেশের জন্য প্রবল চাপ সৃষ্টি করে। একদল যুবক সীমানাপ্রাচীর টপকে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করলে স্বেচ্ছাসেবকেরা বাধা দেন। এর পরপরই মুজিব সড়ক ও স্কুলের চারপাশ থেকে বৃষ্টির মতো ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু হয়। এতে শিক্ষার্থী ও আয়োজকসহ অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় খবর ছড়িয়ে পড়ে, বিশৃঙ্খলার কবলে পড়েছেন জেমস। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরলেন—এমন কথাও ছড়িয়ে পড়ে। তবে রুবাইয়াৎ ঠাকুর রবিন বলেন, ‘এমন কথা সত্যি নয়। সন্ধ্যায় ফরিদপুর পৌঁছালেও অনুষ্ঠানস্থলে যাননি জেমস। ছিলেন একটি গেস্ট হাউসে। সেখানেই তিনি খবর পান বিশৃঙ্খলার। পরে শো বাতিল করলে আমরা ভেন্যুতে না গিয়ে ঢাকায় ফিরে আসি।’
ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘স্কুলের ভেতরের ধারণক্ষমতার চেয়ে বাইরে অন্তত ১০ গুণ মানুষ জমায়েত হয়েছিল। জিলা স্কুল প্রাঙ্গণে এত বিশাল জনসমুদ্র সামলানো অসম্ভব ছিল। বহিরাগতদের বাধা দিতে গেলে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়।’
পুনর্মিলনী উদ্যাপন পরিষদের আহ্বায়ক ডা. মোস্তাফিজুর রহমান শামীম বলেন, ‘নিরাপত্তার খাতিরেই আমরা অনুষ্ঠানটি স্থগিত করেছি। আমাদের অনেক ছোট ছোট শিক্ষার্থী ও প্রবীণ সদস্য আহত হয়েছেন। এটি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।’

গত শুক্রবার ফরিদপুর জিলা স্কুলের ১৮৫ বছর পূর্তি ও পুনর্মিলনীর সমাপনী দিনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার কথা ছিল ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমসের। গান শোনাতে যথাসময়ে ফরিদপুর গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু জেমস মঞ্চে ওঠার আগেই তৈরি হয় বিশৃঙ্খলা। বহিরাগত ব্যক্তিদের হামলা ও ইটবৃষ্টির মুখে কনসার্টটি বাতিল ঘোষণা করেন আয়োজকেরা। শেষ পর্যন্ত গান না গেয়েই ফরিদপুর ছাড়েন জেমস। কনসার্ট বাতিল হওয়ার ঘটনাকে আয়োজকদের ব্যর্থতা দাবি করে জেমস বলেছেন, ‘এটি সম্পূর্ণ আয়োজকদের অব্যবস্থাপনা ও ব্যর্থতা।’
জেমসের ম্যানেজার ও মুখপাত্র রুবাইয়াৎ ঠাকুর রবিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আয়োজকেরা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। অনুষ্ঠানস্থলের ভেতর থেকে অনেক বেশি মানুষ ছিল বাইরে। এভাবে তো অনুষ্ঠান করা সম্ভব নয়। আমরা সন্ধ্যার সময়ই ফরিদপুর পৌঁছাই। অনুষ্ঠান শুরুর পর জানতে পারি বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে। রাত ১০টার দিকে আমাদের জানানো হয়, বাতিল করা হয়েছে অনুষ্ঠান। এরপর ঢাকায় চলে আসেন জেমস।’
জানা যায়, স্কুলের পুনর্মিলনী উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার থেকেই সাজ সাজ রব ছিল ফরিদপুর শহরে। শুক্রবার সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক পর্বের সময় জিলা স্কুলের মূল ফটকের বাইরে অবস্থান নেওয়া কয়েক হাজার মানুষ ভেতরে প্রবেশের জন্য প্রবল চাপ সৃষ্টি করে। একদল যুবক সীমানাপ্রাচীর টপকে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করলে স্বেচ্ছাসেবকেরা বাধা দেন। এর পরপরই মুজিব সড়ক ও স্কুলের চারপাশ থেকে বৃষ্টির মতো ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু হয়। এতে শিক্ষার্থী ও আয়োজকসহ অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় খবর ছড়িয়ে পড়ে, বিশৃঙ্খলার কবলে পড়েছেন জেমস। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরলেন—এমন কথাও ছড়িয়ে পড়ে। তবে রুবাইয়াৎ ঠাকুর রবিন বলেন, ‘এমন কথা সত্যি নয়। সন্ধ্যায় ফরিদপুর পৌঁছালেও অনুষ্ঠানস্থলে যাননি জেমস। ছিলেন একটি গেস্ট হাউসে। সেখানেই তিনি খবর পান বিশৃঙ্খলার। পরে শো বাতিল করলে আমরা ভেন্যুতে না গিয়ে ঢাকায় ফিরে আসি।’
ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘স্কুলের ভেতরের ধারণক্ষমতার চেয়ে বাইরে অন্তত ১০ গুণ মানুষ জমায়েত হয়েছিল। জিলা স্কুল প্রাঙ্গণে এত বিশাল জনসমুদ্র সামলানো অসম্ভব ছিল। বহিরাগতদের বাধা দিতে গেলে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়।’
পুনর্মিলনী উদ্যাপন পরিষদের আহ্বায়ক ডা. মোস্তাফিজুর রহমান শামীম বলেন, ‘নিরাপত্তার খাতিরেই আমরা অনুষ্ঠানটি স্থগিত করেছি। আমাদের অনেক ছোট ছোট শিক্ষার্থী ও প্রবীণ সদস্য আহত হয়েছেন। এটি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।’

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিনয়শিল্পী ও পরিচালকদের সিনেমা নিয়ে আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব। সম্প্রতি বলিউড অভিনেতা আমির খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে এমন একটি উৎসবের ঘোষণা এসেছে। ‘আমির খান: সিনেমা কা জাদুকর’ শিরোনামের উৎসবটি আয়োজন করছে ভারতের মাল্টিপ্লেক্স...
১০ মার্চ ২০২৫
ফরাসি সিনেমার কিংবদন্তি অভিনেত্রী ও প্রাণী অধিকারকর্মী ব্রিজিত বার্দো আর নেই। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) তাঁর প্রতিষ্ঠানের দেওয়া এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ৯১ বছর বয়সে তিনি মারা গেছেন। সিনেমায় সাহসী ও স্বাধীন নারীর প্রতীক হিসেবে ষাটের দশকে যৌন বিপ্লবের ভাষা নির্মাণে ভূমিকা রেখেছিলেন বার্দো।
৪ ঘণ্টা আগে
ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারকে নিয়ে দুটি সিনেমার শুটিং শুরু হয়েছিল ২০২০ সালে। প্রদীপ ঘোষের ‘বীরকন্যা প্রীতিলতা’ সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা। অন্যদিকে রাশিদ পলাশের সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন পরীমণি।
১৫ ঘণ্টা আগে
তারকারাই বলিউডের প্রাণ। যত বড় তারকা, তাঁর সিনেমা ঘিরে প্রত্যাশাও তত বিশাল। তবে সিনেমায় সুপারস্টারের উপস্থিতি কিংবা নজরকাড়া প্রমোশন এখন আর সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারে না। দর্শকেরা এখন তারকা নয়, সিনেমায় খোঁজে ভালো গল্প।
১৫ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারকে নিয়ে দুটি সিনেমার শুটিং শুরু হয়েছিল ২০২০ সালে। প্রদীপ ঘোষের ‘বীরকন্যা প্রীতিলতা’ সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা। অন্যদিকে রাশিদ পলাশের সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন পরীমণি। প্রদীপ ঘোষের সিনেমাটি ২০২৩ সালে আলোর মুখ দেখলেও আটকে আছে রাশিদ পলাশের ‘প্রীতিলতা’। নির্মাতা জানালেন নতুন বছরে আবার শুরু হচ্ছে সিনেমার শুটিং।
গতকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় পরীমণির সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করে রাশিদ পলাশ লেখেন, ‘এবার প্রীতিলতাও শেষ হবে ইনশা আল্লাহ ২০২৬’। মন্তব্যের ঘরে পরীমণি লেখেন, ‘আমিও প্রস্তুত আছি’। স্পষ্টতই বোঝা গেল, জটিলতা কাটিয়ে নতুন বছরে আবার প্রীতিলতা হয়ে ক্যামেরার সামনে দাঁড়াচ্ছেন পরীমণি।
প্রীতিলতা সিনেমা নিয়ে জানতে যোগাযোগ করলে রাশিদ পলাশ বলেন, ‘অনেক দিন ধরেই প্রীতিলতার বাকি অংশের কাজ শেষ করার পরিকল্পনা করছি। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছরের এপ্রিলে শুটিংয়ে যাব।’
২০২১ সালে প্রকাশ করা হয়েছিল প্রীতিলতার ফার্স্ট লুক। প্রীতিলতা বেশে চমকে দিয়েছিলেন পরী। সিনেমাটি নিয়ে তৈরি হয়েছিল আগ্রহ। কিন্তু পরীমণির মাতৃত্বকালীন বিরতিসহ নানা কারণে সে সময় শুটিং শেষ করা সম্ভব হয়নি। মাঝে কয়েকবার এই সিনেমার শুটিং শুরুর কথা শোনা গেলেও তা হয়নি। নতুন বছরে সেই অসম্পূর্ণ কাজ শেষ করতে চান পরিচালক রাশিদ পলাশ। তিনি জানিয়েছেন, আগামী বছরের এপ্রিলে শুটিং শেষ করতে চান প্রীতিলতার। এরপরেই শুরু করবেন সম্পাদনাসহ পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ। সিনেমার চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন গোলাম রাব্বানী।
রাশিদ পলাশ বলেন, ‘২০২০ সালের শেষ দিকে আমরা শুটিং শুরু করেছিলাম। তখন প্রায় ৩০ শতাংশ শুটিং হয়েছিল। সব মিলিয়ে ঢাকা অংশের কাজ শেষ করা আছে। এখন আমরা শুটিং করব চট্টগ্রাম অংশের। আশা করছি রোজার ঈদের পর এপ্রিল মাসে আবার ক্যামেরা ওপেন করতে পারব।’

ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারকে নিয়ে দুটি সিনেমার শুটিং শুরু হয়েছিল ২০২০ সালে। প্রদীপ ঘোষের ‘বীরকন্যা প্রীতিলতা’ সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা। অন্যদিকে রাশিদ পলাশের সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন পরীমণি। প্রদীপ ঘোষের সিনেমাটি ২০২৩ সালে আলোর মুখ দেখলেও আটকে আছে রাশিদ পলাশের ‘প্রীতিলতা’। নির্মাতা জানালেন নতুন বছরে আবার শুরু হচ্ছে সিনেমার শুটিং।
গতকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় পরীমণির সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করে রাশিদ পলাশ লেখেন, ‘এবার প্রীতিলতাও শেষ হবে ইনশা আল্লাহ ২০২৬’। মন্তব্যের ঘরে পরীমণি লেখেন, ‘আমিও প্রস্তুত আছি’। স্পষ্টতই বোঝা গেল, জটিলতা কাটিয়ে নতুন বছরে আবার প্রীতিলতা হয়ে ক্যামেরার সামনে দাঁড়াচ্ছেন পরীমণি।
প্রীতিলতা সিনেমা নিয়ে জানতে যোগাযোগ করলে রাশিদ পলাশ বলেন, ‘অনেক দিন ধরেই প্রীতিলতার বাকি অংশের কাজ শেষ করার পরিকল্পনা করছি। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছরের এপ্রিলে শুটিংয়ে যাব।’
২০২১ সালে প্রকাশ করা হয়েছিল প্রীতিলতার ফার্স্ট লুক। প্রীতিলতা বেশে চমকে দিয়েছিলেন পরী। সিনেমাটি নিয়ে তৈরি হয়েছিল আগ্রহ। কিন্তু পরীমণির মাতৃত্বকালীন বিরতিসহ নানা কারণে সে সময় শুটিং শেষ করা সম্ভব হয়নি। মাঝে কয়েকবার এই সিনেমার শুটিং শুরুর কথা শোনা গেলেও তা হয়নি। নতুন বছরে সেই অসম্পূর্ণ কাজ শেষ করতে চান পরিচালক রাশিদ পলাশ। তিনি জানিয়েছেন, আগামী বছরের এপ্রিলে শুটিং শেষ করতে চান প্রীতিলতার। এরপরেই শুরু করবেন সম্পাদনাসহ পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ। সিনেমার চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন গোলাম রাব্বানী।
রাশিদ পলাশ বলেন, ‘২০২০ সালের শেষ দিকে আমরা শুটিং শুরু করেছিলাম। তখন প্রায় ৩০ শতাংশ শুটিং হয়েছিল। সব মিলিয়ে ঢাকা অংশের কাজ শেষ করা আছে। এখন আমরা শুটিং করব চট্টগ্রাম অংশের। আশা করছি রোজার ঈদের পর এপ্রিল মাসে আবার ক্যামেরা ওপেন করতে পারব।’

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিনয়শিল্পী ও পরিচালকদের সিনেমা নিয়ে আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব। সম্প্রতি বলিউড অভিনেতা আমির খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে এমন একটি উৎসবের ঘোষণা এসেছে। ‘আমির খান: সিনেমা কা জাদুকর’ শিরোনামের উৎসবটি আয়োজন করছে ভারতের মাল্টিপ্লেক্স...
১০ মার্চ ২০২৫
ফরাসি সিনেমার কিংবদন্তি অভিনেত্রী ও প্রাণী অধিকারকর্মী ব্রিজিত বার্দো আর নেই। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) তাঁর প্রতিষ্ঠানের দেওয়া এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ৯১ বছর বয়সে তিনি মারা গেছেন। সিনেমায় সাহসী ও স্বাধীন নারীর প্রতীক হিসেবে ষাটের দশকে যৌন বিপ্লবের ভাষা নির্মাণে ভূমিকা রেখেছিলেন বার্দো।
৪ ঘণ্টা আগে
গত শুক্রবার ফরিদপুর জিলা স্কুলের ১৮৫ বছর পূর্তি ও পুনর্মিলনীর সমাপনী দিনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার কথা ছিল ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমসের। গান শোনাতে যথাসময়ে ফরিদপুর গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু জেমস মঞ্চে ওঠার আগেই তৈরি হয় বিশৃঙ্খলা।
১৫ ঘণ্টা আগে
তারকারাই বলিউডের প্রাণ। যত বড় তারকা, তাঁর সিনেমা ঘিরে প্রত্যাশাও তত বিশাল। তবে সিনেমায় সুপারস্টারের উপস্থিতি কিংবা নজরকাড়া প্রমোশন এখন আর সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারে না। দর্শকেরা এখন তারকা নয়, সিনেমায় খোঁজে ভালো গল্প।
১৫ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

তারকারাই বলিউডের প্রাণ। যত বড় তারকা, তাঁর সিনেমা ঘিরে প্রত্যাশাও তত বিশাল। তবে সিনেমায় সুপারস্টারের উপস্থিতি কিংবা নজরকাড়া প্রমোশন এখন আর সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারে না। দর্শকেরা এখন তারকা নয়, সিনেমায় খোঁজে ভালো গল্প। এর প্রমাণ এ বছর আবারও পেয়েছে বলিউড।
হৃতিক রোশন-এনটিআর জুনিয়র-কিয়ারা আদভানি অভিনীত ‘ওয়ার ২’ প্রত্যাশিত সাফল্য পায়নি। ব্যর্থ হয়েছে সালমান খানের ‘সিকান্দার’, বরুণ ধাওয়ান-জাহ্নবী কাপুরের ‘সানি সংস্কারি কি তুলসী কুমারী’, শহিদ কাপুরের ‘দেবা’, কাজলের ‘মা’, অর্জুন কাপুরের ‘মেরে হাজবেন্ড কি বিবি’সহ একাধিক বড় তারকার সিনেমা। হিট সিনেমার সিকুয়েলও এবার খুব বেশি সুবিধা করে উঠতে পারেনি। ওয়ার ২ তো আছেই, ফ্লপের তালিকায় যুক্ত হয়েছে অজয়ের ‘দে দে পেয়ার দে ২’, ‘সন অব সরদার ২’, টাইগার শ্রফের ‘বাঘি ৪’, সিদ্ধান্ত চতুর্বেদী-তৃপ্তি দিমরির ‘ধাড়াক ২’সহ একগুচ্ছ সিকুয়েল।
আগে থেকেই দক্ষিণের চাপে ছিল বলিউড। এ বছর সে চাপ আরও বেড়েছে। ইদানীং দক্ষিণি সিনেমাগুলো প্যান-ইন্ডিয়া নাম দিয়ে হিন্দি ভাষাতেও মুক্তি পায়। ফলে দক্ষিণি সিনেমার সাফল্য অনেকটাই ম্লান করে দিয়েছে বলিউডের বক্স অফিস। বলিউডের হতাশার এই বছরে ফেব্রুয়ারিতে প্রথম বড় সাফল্য এনে দেয় ভিকি কৌশলের ‘ছাভা’। দেড় শ কোটিতে নির্মিত সিনেমাটি ৮০০ কোটি রুপির বেশি ব্যবসা করে। তবে ইতিহাস বিকৃতির অভিযোগও ওঠে সিনেমাটির বিরুদ্ধে।
‘লাল সিং চাড্ডা’র ব্যর্থতার পর ‘সিতারে জমিন পার’ দিয়ে বক্স অফিসে আমির খানের রাজত্ব ফেরাটাও বলিউডের এ বছরের উল্লেখযোগ্য ঘটনা। প্রেক্ষাগৃহে ২৬৬ কোটির বেশি ব্যবসা করা সিনেমাটি পরবর্তী সময়ে ওটিটিতে না দিয়ে আমির সরাসরি মুক্তি দেন ইউটিউবে। সেখানেও বড় সাফল্য পেয়েছেন। এ পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে সিনেমা মুক্তির নতুন দিশা দেখিয়েছেন তিনি।
বছরের মাঝামাঝি সময়ে এক নতুন জুটি দিয়ে তাক লাগিয়ে দেন নির্মাতা মোহিত সুরি। আহান পান্ডে ও অনিত পাড্ডাকে নিয়ে তিনি তৈরি করেন ‘সাইয়ারা’। এই গতানুগতিক প্রেমের আখ্যান দর্শক ভালোভাবেই গ্রহণ করেছে। আয় করেছে ৫৭৯ কোটি রুপি। এ সিনেমার সাফল্যের মাধ্যমে বলিউড পেয়েছে দুই নতুন মুখ, যাঁরা হয়ে উঠতে পারেন আগামীর তারকা। অ্যাকশন গল্পের আধিক্যের ভিড়ে কিছুটা স্বস্তি দিয়েছে ‘জলি এলএলবি ৩’ কিংবা ‘হাউসফুল ৫’-এর মতো কমেডি গল্প। এ দুই সিনেমা দিয়ে এবার বক্স অফিসে কিছুটা হলেও সাফল্য ফিরে পেয়েছেন অক্ষয় কুমার।
তবে বছরের সবচেয়ে বড় দানটা মেরেছেন রণবীর সিং। বছরজুড়ে তাঁর মুক্তির তালিকা ছিল শূন্য। ছিলেন আলোচনার বাইরে। ৫ ডিসেম্বর আসে তাঁর স্পাই অ্যাকশন থ্রিলার ‘ধুরন্ধর’। মুক্তির ২২ দিনের মাথায় হাজার কোটির মাইলফলকে পৌঁছেছে সিনেমাটি। এটিই বলিউডে এ বছরের সবচেয়ে বড় সাফল্য। এই সিনেমা দিয়ে নতুন করে আলোচনায় ফিরেছেন অক্ষয় খান্না।

তারকারাই বলিউডের প্রাণ। যত বড় তারকা, তাঁর সিনেমা ঘিরে প্রত্যাশাও তত বিশাল। তবে সিনেমায় সুপারস্টারের উপস্থিতি কিংবা নজরকাড়া প্রমোশন এখন আর সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারে না। দর্শকেরা এখন তারকা নয়, সিনেমায় খোঁজে ভালো গল্প। এর প্রমাণ এ বছর আবারও পেয়েছে বলিউড।
হৃতিক রোশন-এনটিআর জুনিয়র-কিয়ারা আদভানি অভিনীত ‘ওয়ার ২’ প্রত্যাশিত সাফল্য পায়নি। ব্যর্থ হয়েছে সালমান খানের ‘সিকান্দার’, বরুণ ধাওয়ান-জাহ্নবী কাপুরের ‘সানি সংস্কারি কি তুলসী কুমারী’, শহিদ কাপুরের ‘দেবা’, কাজলের ‘মা’, অর্জুন কাপুরের ‘মেরে হাজবেন্ড কি বিবি’সহ একাধিক বড় তারকার সিনেমা। হিট সিনেমার সিকুয়েলও এবার খুব বেশি সুবিধা করে উঠতে পারেনি। ওয়ার ২ তো আছেই, ফ্লপের তালিকায় যুক্ত হয়েছে অজয়ের ‘দে দে পেয়ার দে ২’, ‘সন অব সরদার ২’, টাইগার শ্রফের ‘বাঘি ৪’, সিদ্ধান্ত চতুর্বেদী-তৃপ্তি দিমরির ‘ধাড়াক ২’সহ একগুচ্ছ সিকুয়েল।
আগে থেকেই দক্ষিণের চাপে ছিল বলিউড। এ বছর সে চাপ আরও বেড়েছে। ইদানীং দক্ষিণি সিনেমাগুলো প্যান-ইন্ডিয়া নাম দিয়ে হিন্দি ভাষাতেও মুক্তি পায়। ফলে দক্ষিণি সিনেমার সাফল্য অনেকটাই ম্লান করে দিয়েছে বলিউডের বক্স অফিস। বলিউডের হতাশার এই বছরে ফেব্রুয়ারিতে প্রথম বড় সাফল্য এনে দেয় ভিকি কৌশলের ‘ছাভা’। দেড় শ কোটিতে নির্মিত সিনেমাটি ৮০০ কোটি রুপির বেশি ব্যবসা করে। তবে ইতিহাস বিকৃতির অভিযোগও ওঠে সিনেমাটির বিরুদ্ধে।
‘লাল সিং চাড্ডা’র ব্যর্থতার পর ‘সিতারে জমিন পার’ দিয়ে বক্স অফিসে আমির খানের রাজত্ব ফেরাটাও বলিউডের এ বছরের উল্লেখযোগ্য ঘটনা। প্রেক্ষাগৃহে ২৬৬ কোটির বেশি ব্যবসা করা সিনেমাটি পরবর্তী সময়ে ওটিটিতে না দিয়ে আমির সরাসরি মুক্তি দেন ইউটিউবে। সেখানেও বড় সাফল্য পেয়েছেন। এ পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে সিনেমা মুক্তির নতুন দিশা দেখিয়েছেন তিনি।
বছরের মাঝামাঝি সময়ে এক নতুন জুটি দিয়ে তাক লাগিয়ে দেন নির্মাতা মোহিত সুরি। আহান পান্ডে ও অনিত পাড্ডাকে নিয়ে তিনি তৈরি করেন ‘সাইয়ারা’। এই গতানুগতিক প্রেমের আখ্যান দর্শক ভালোভাবেই গ্রহণ করেছে। আয় করেছে ৫৭৯ কোটি রুপি। এ সিনেমার সাফল্যের মাধ্যমে বলিউড পেয়েছে দুই নতুন মুখ, যাঁরা হয়ে উঠতে পারেন আগামীর তারকা। অ্যাকশন গল্পের আধিক্যের ভিড়ে কিছুটা স্বস্তি দিয়েছে ‘জলি এলএলবি ৩’ কিংবা ‘হাউসফুল ৫’-এর মতো কমেডি গল্প। এ দুই সিনেমা দিয়ে এবার বক্স অফিসে কিছুটা হলেও সাফল্য ফিরে পেয়েছেন অক্ষয় কুমার।
তবে বছরের সবচেয়ে বড় দানটা মেরেছেন রণবীর সিং। বছরজুড়ে তাঁর মুক্তির তালিকা ছিল শূন্য। ছিলেন আলোচনার বাইরে। ৫ ডিসেম্বর আসে তাঁর স্পাই অ্যাকশন থ্রিলার ‘ধুরন্ধর’। মুক্তির ২২ দিনের মাথায় হাজার কোটির মাইলফলকে পৌঁছেছে সিনেমাটি। এটিই বলিউডে এ বছরের সবচেয়ে বড় সাফল্য। এই সিনেমা দিয়ে নতুন করে আলোচনায় ফিরেছেন অক্ষয় খান্না।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিনয়শিল্পী ও পরিচালকদের সিনেমা নিয়ে আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব। সম্প্রতি বলিউড অভিনেতা আমির খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে এমন একটি উৎসবের ঘোষণা এসেছে। ‘আমির খান: সিনেমা কা জাদুকর’ শিরোনামের উৎসবটি আয়োজন করছে ভারতের মাল্টিপ্লেক্স...
১০ মার্চ ২০২৫
ফরাসি সিনেমার কিংবদন্তি অভিনেত্রী ও প্রাণী অধিকারকর্মী ব্রিজিত বার্দো আর নেই। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) তাঁর প্রতিষ্ঠানের দেওয়া এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ৯১ বছর বয়সে তিনি মারা গেছেন। সিনেমায় সাহসী ও স্বাধীন নারীর প্রতীক হিসেবে ষাটের দশকে যৌন বিপ্লবের ভাষা নির্মাণে ভূমিকা রেখেছিলেন বার্দো।
৪ ঘণ্টা আগে
গত শুক্রবার ফরিদপুর জিলা স্কুলের ১৮৫ বছর পূর্তি ও পুনর্মিলনীর সমাপনী দিনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার কথা ছিল ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমসের। গান শোনাতে যথাসময়ে ফরিদপুর গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু জেমস মঞ্চে ওঠার আগেই তৈরি হয় বিশৃঙ্খলা।
১৫ ঘণ্টা আগে
ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারকে নিয়ে দুটি সিনেমার শুটিং শুরু হয়েছিল ২০২০ সালে। প্রদীপ ঘোষের ‘বীরকন্যা প্রীতিলতা’ সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা। অন্যদিকে রাশিদ পলাশের সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন পরীমণি।
১৫ ঘণ্টা আগে