শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি

আজ মঙ্গলবার দুপুরে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা গেছেন বাংলা সিনেমার একসময়ের জনপ্রিয় নায়িকা বনশ্রী। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে নানা রোগে ভুগছিলেন। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জানাজা শেষে উপজেলার পল্লী কুমেরপাড় গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয় তাঁর। বনশ্রীর ভগ্নিপতি আবুল বাশার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শিবচরের মাদবরেরচর ইউনিয়নের শিকদারকান্দি এলাকার মজিবুর রহমান মজনু শিকদার ও সবুরজান রিনার বড় মেয়ে বনশ্রী। এক বোন ও এক ভাই রয়েছে তাঁর। সত বছর বয়সে পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় চলে আসেন বনশ্রী। ১৯৯৪ সালে ‘সোহরাব রুস্তম’ সিনেমা দিয়ে রুপালি পর্দায় আবির্ভাব ঘটে তাঁর। নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনের বিপরীতে অভিনয় করা সিনেমাটি ব্যবসাসফল হলে পরিচিতি পান বনশ্রী। এরপর আরও প্রায় ১০টি সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি। মান্না, আমিন খান ও রুবেলের বিপরীতেও নায়িকা হয়েছেন। কিন্তু অল্প কদিনেই আবার আলোচনা থেকে ছিটকে পড়েন এ নায়িকা।
শহুরে জীবনের নানা চড়াই-উতরাই শেষে বনশ্রী ফিরে গিয়েছিলেন নিজ এলাকা মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায়। নানা জায়গায় ঘুরে একসময় তাঁর ঠাঁই হয় আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি ঘরে। অভাবের তাড়নায় কিছুদিন ভিক্ষাও করেছেন তিনি। মৃত্যুর কদিন আগে বিত্তবানদের পাশাপাশি চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্টদের সহযোগিতা চেয়েছিলেন, কিন্তু পাননি।

শিবচর থানার পাঁচ্চর এলাকার একটি সরকারি গুচ্ছগ্রামের ছোট ঘর ছিল বনশ্রীর একমাত্র আশ্রয়। রান্না করতে না পারায় মাঝেমধ্যে প্রতিবেশীদের কাছে খাবার চাইতে হতো। শিবচর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, অসুস্থ হয়ে গত পাঁচ দিন শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি ছিলেন বনশ্রী। হৃদ্রোগ, কিডনিসহ নানা রোগে ভুগছিলেন তিনি। আজ দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা (আরএমও) ইব্রাহিম মিয়া বলেন, ‘বনশ্রী প্রায়ই হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নিতেন। তিনি নানা রোগে আক্রান্ত ছিলেন। গত ৯ তারিখে তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁকে দেখাশোনার কেউ ছিল না। আমরা সমাজসেবা অফিসের মাধ্যমে অনুদানের ব্যবস্থা করেছিলাম। আজ দুপুরে তিনি মারা যান।’
বনশ্রীর ভাই মেহেদী হাসান জানিয়েছেন, আজ সন্ধ্যার পর জানাজা শেষে মামার বাড়ির পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়েছে বনশ্রীর।
বনশ্রীর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন শিল্পী সমিতির কার্যনির্বাহী সদস্য সনি রহমান। তিনি বলেন, ‘চিত্রনায়িকা বনশ্রী আপার অসুস্থতার খবর আগেই পেয়েছিলাম তাঁর ভাইয়ের কাছ থেকে। তিনি গত পাঁচ দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মৃত্যুর আগে অনেক কষ্ট করেছেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে আমরা শোকাহত। তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।’

আজ মঙ্গলবার দুপুরে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা গেছেন বাংলা সিনেমার একসময়ের জনপ্রিয় নায়িকা বনশ্রী। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে নানা রোগে ভুগছিলেন। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জানাজা শেষে উপজেলার পল্লী কুমেরপাড় গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয় তাঁর। বনশ্রীর ভগ্নিপতি আবুল বাশার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শিবচরের মাদবরেরচর ইউনিয়নের শিকদারকান্দি এলাকার মজিবুর রহমান মজনু শিকদার ও সবুরজান রিনার বড় মেয়ে বনশ্রী। এক বোন ও এক ভাই রয়েছে তাঁর। সত বছর বয়সে পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় চলে আসেন বনশ্রী। ১৯৯৪ সালে ‘সোহরাব রুস্তম’ সিনেমা দিয়ে রুপালি পর্দায় আবির্ভাব ঘটে তাঁর। নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনের বিপরীতে অভিনয় করা সিনেমাটি ব্যবসাসফল হলে পরিচিতি পান বনশ্রী। এরপর আরও প্রায় ১০টি সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি। মান্না, আমিন খান ও রুবেলের বিপরীতেও নায়িকা হয়েছেন। কিন্তু অল্প কদিনেই আবার আলোচনা থেকে ছিটকে পড়েন এ নায়িকা।
শহুরে জীবনের নানা চড়াই-উতরাই শেষে বনশ্রী ফিরে গিয়েছিলেন নিজ এলাকা মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায়। নানা জায়গায় ঘুরে একসময় তাঁর ঠাঁই হয় আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি ঘরে। অভাবের তাড়নায় কিছুদিন ভিক্ষাও করেছেন তিনি। মৃত্যুর কদিন আগে বিত্তবানদের পাশাপাশি চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্টদের সহযোগিতা চেয়েছিলেন, কিন্তু পাননি।

শিবচর থানার পাঁচ্চর এলাকার একটি সরকারি গুচ্ছগ্রামের ছোট ঘর ছিল বনশ্রীর একমাত্র আশ্রয়। রান্না করতে না পারায় মাঝেমধ্যে প্রতিবেশীদের কাছে খাবার চাইতে হতো। শিবচর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, অসুস্থ হয়ে গত পাঁচ দিন শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি ছিলেন বনশ্রী। হৃদ্রোগ, কিডনিসহ নানা রোগে ভুগছিলেন তিনি। আজ দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা (আরএমও) ইব্রাহিম মিয়া বলেন, ‘বনশ্রী প্রায়ই হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নিতেন। তিনি নানা রোগে আক্রান্ত ছিলেন। গত ৯ তারিখে তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁকে দেখাশোনার কেউ ছিল না। আমরা সমাজসেবা অফিসের মাধ্যমে অনুদানের ব্যবস্থা করেছিলাম। আজ দুপুরে তিনি মারা যান।’
বনশ্রীর ভাই মেহেদী হাসান জানিয়েছেন, আজ সন্ধ্যার পর জানাজা শেষে মামার বাড়ির পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়েছে বনশ্রীর।
বনশ্রীর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন শিল্পী সমিতির কার্যনির্বাহী সদস্য সনি রহমান। তিনি বলেন, ‘চিত্রনায়িকা বনশ্রী আপার অসুস্থতার খবর আগেই পেয়েছিলাম তাঁর ভাইয়ের কাছ থেকে। তিনি গত পাঁচ দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মৃত্যুর আগে অনেক কষ্ট করেছেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে আমরা শোকাহত। তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।’
শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি

আজ মঙ্গলবার দুপুরে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা গেছেন বাংলা সিনেমার একসময়ের জনপ্রিয় নায়িকা বনশ্রী। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে নানা রোগে ভুগছিলেন। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জানাজা শেষে উপজেলার পল্লী কুমেরপাড় গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয় তাঁর। বনশ্রীর ভগ্নিপতি আবুল বাশার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শিবচরের মাদবরেরচর ইউনিয়নের শিকদারকান্দি এলাকার মজিবুর রহমান মজনু শিকদার ও সবুরজান রিনার বড় মেয়ে বনশ্রী। এক বোন ও এক ভাই রয়েছে তাঁর। সত বছর বয়সে পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় চলে আসেন বনশ্রী। ১৯৯৪ সালে ‘সোহরাব রুস্তম’ সিনেমা দিয়ে রুপালি পর্দায় আবির্ভাব ঘটে তাঁর। নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনের বিপরীতে অভিনয় করা সিনেমাটি ব্যবসাসফল হলে পরিচিতি পান বনশ্রী। এরপর আরও প্রায় ১০টি সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি। মান্না, আমিন খান ও রুবেলের বিপরীতেও নায়িকা হয়েছেন। কিন্তু অল্প কদিনেই আবার আলোচনা থেকে ছিটকে পড়েন এ নায়িকা।
শহুরে জীবনের নানা চড়াই-উতরাই শেষে বনশ্রী ফিরে গিয়েছিলেন নিজ এলাকা মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায়। নানা জায়গায় ঘুরে একসময় তাঁর ঠাঁই হয় আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি ঘরে। অভাবের তাড়নায় কিছুদিন ভিক্ষাও করেছেন তিনি। মৃত্যুর কদিন আগে বিত্তবানদের পাশাপাশি চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্টদের সহযোগিতা চেয়েছিলেন, কিন্তু পাননি।

শিবচর থানার পাঁচ্চর এলাকার একটি সরকারি গুচ্ছগ্রামের ছোট ঘর ছিল বনশ্রীর একমাত্র আশ্রয়। রান্না করতে না পারায় মাঝেমধ্যে প্রতিবেশীদের কাছে খাবার চাইতে হতো। শিবচর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, অসুস্থ হয়ে গত পাঁচ দিন শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি ছিলেন বনশ্রী। হৃদ্রোগ, কিডনিসহ নানা রোগে ভুগছিলেন তিনি। আজ দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা (আরএমও) ইব্রাহিম মিয়া বলেন, ‘বনশ্রী প্রায়ই হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নিতেন। তিনি নানা রোগে আক্রান্ত ছিলেন। গত ৯ তারিখে তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁকে দেখাশোনার কেউ ছিল না। আমরা সমাজসেবা অফিসের মাধ্যমে অনুদানের ব্যবস্থা করেছিলাম। আজ দুপুরে তিনি মারা যান।’
বনশ্রীর ভাই মেহেদী হাসান জানিয়েছেন, আজ সন্ধ্যার পর জানাজা শেষে মামার বাড়ির পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়েছে বনশ্রীর।
বনশ্রীর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন শিল্পী সমিতির কার্যনির্বাহী সদস্য সনি রহমান। তিনি বলেন, ‘চিত্রনায়িকা বনশ্রী আপার অসুস্থতার খবর আগেই পেয়েছিলাম তাঁর ভাইয়ের কাছ থেকে। তিনি গত পাঁচ দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মৃত্যুর আগে অনেক কষ্ট করেছেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে আমরা শোকাহত। তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।’

আজ মঙ্গলবার দুপুরে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা গেছেন বাংলা সিনেমার একসময়ের জনপ্রিয় নায়িকা বনশ্রী। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে নানা রোগে ভুগছিলেন। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জানাজা শেষে উপজেলার পল্লী কুমেরপাড় গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয় তাঁর। বনশ্রীর ভগ্নিপতি আবুল বাশার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শিবচরের মাদবরেরচর ইউনিয়নের শিকদারকান্দি এলাকার মজিবুর রহমান মজনু শিকদার ও সবুরজান রিনার বড় মেয়ে বনশ্রী। এক বোন ও এক ভাই রয়েছে তাঁর। সত বছর বয়সে পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় চলে আসেন বনশ্রী। ১৯৯৪ সালে ‘সোহরাব রুস্তম’ সিনেমা দিয়ে রুপালি পর্দায় আবির্ভাব ঘটে তাঁর। নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনের বিপরীতে অভিনয় করা সিনেমাটি ব্যবসাসফল হলে পরিচিতি পান বনশ্রী। এরপর আরও প্রায় ১০টি সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি। মান্না, আমিন খান ও রুবেলের বিপরীতেও নায়িকা হয়েছেন। কিন্তু অল্প কদিনেই আবার আলোচনা থেকে ছিটকে পড়েন এ নায়িকা।
শহুরে জীবনের নানা চড়াই-উতরাই শেষে বনশ্রী ফিরে গিয়েছিলেন নিজ এলাকা মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায়। নানা জায়গায় ঘুরে একসময় তাঁর ঠাঁই হয় আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি ঘরে। অভাবের তাড়নায় কিছুদিন ভিক্ষাও করেছেন তিনি। মৃত্যুর কদিন আগে বিত্তবানদের পাশাপাশি চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্টদের সহযোগিতা চেয়েছিলেন, কিন্তু পাননি।

শিবচর থানার পাঁচ্চর এলাকার একটি সরকারি গুচ্ছগ্রামের ছোট ঘর ছিল বনশ্রীর একমাত্র আশ্রয়। রান্না করতে না পারায় মাঝেমধ্যে প্রতিবেশীদের কাছে খাবার চাইতে হতো। শিবচর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, অসুস্থ হয়ে গত পাঁচ দিন শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি ছিলেন বনশ্রী। হৃদ্রোগ, কিডনিসহ নানা রোগে ভুগছিলেন তিনি। আজ দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা (আরএমও) ইব্রাহিম মিয়া বলেন, ‘বনশ্রী প্রায়ই হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নিতেন। তিনি নানা রোগে আক্রান্ত ছিলেন। গত ৯ তারিখে তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁকে দেখাশোনার কেউ ছিল না। আমরা সমাজসেবা অফিসের মাধ্যমে অনুদানের ব্যবস্থা করেছিলাম। আজ দুপুরে তিনি মারা যান।’
বনশ্রীর ভাই মেহেদী হাসান জানিয়েছেন, আজ সন্ধ্যার পর জানাজা শেষে মামার বাড়ির পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়েছে বনশ্রীর।
বনশ্রীর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন শিল্পী সমিতির কার্যনির্বাহী সদস্য সনি রহমান। তিনি বলেন, ‘চিত্রনায়িকা বনশ্রী আপার অসুস্থতার খবর আগেই পেয়েছিলাম তাঁর ভাইয়ের কাছ থেকে। তিনি গত পাঁচ দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মৃত্যুর আগে অনেক কষ্ট করেছেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে আমরা শোকাহত। তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।’

‘হাওয়া’ দিয়ে চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে অভিষেক হয় মেজবাউর রহমান সুমনের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন তিনি। তিন বছর পর ‘রইদ’ নামের নতুন সিনেমা নিয়ে আসছেন সুমন। আসন্ন রটারড্যাম উৎসবে প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির।
১০ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’।
১ দিন আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
১ দিন আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

‘হাওয়া’ দিয়ে চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে অভিষেক হয় মেজবাউর রহমান সুমনের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন তিনি। মাল্টিপ্লেক্স ও সিঙ্গেল স্ক্রিন—দুই জায়গায়ই দর্শক ভিড় করেছেন দেখার জন্য। তিন বছর পর নতুন সিনেমা নিয়ে আসছেন সুমন। নাম ‘রইদ’।
গত বছর রইদ সিনেমার শুটিং শুরু করেছিলেন সুমন। অভিনয় করছেন মোস্তাফিজ নূর ইমরান, নাজিফা তুষি, গাজী রাকায়েতসহ অনেকে। তবে নির্মাতা এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি তখন। জানিয়েছিলেন, সবকিছু জানানো হবে আনুষ্ঠানিকভাবে। অবশেষে আজ মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ট্রেলার প্রকাশ করে ঘোষণা দেওয়া হলো রইদ সিনেমার। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হতে যাওয়া নেদারল্যান্ডসের ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির। এরপর মুক্তি দেওয়া হবে দেশের হলে।
মেজবাউর রহমান সুমন বলেন, ‘৫৫তম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব রটারড্যামে টাইগার প্রতিযোগিতায় (মূল প্রতিযোগিতা) বিশ্ব প্রিমিয়ার হবে আমাদের রইদ সিনেমার। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকে আইএফএফআরের মূল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এর মাধ্যমে রইদ সারা বিশ্বের আমন্ত্রিত গুরুত্বপূর্ণ চলচ্চিত্রগুলোর সঙ্গে টাইগার সেকশনে প্রতিযোগিতা করবে মর্যাদাপূর্ণ টাইগার অ্যাওয়ার্ডের জন্য। আমরা আইএফএফআর, সম্মানিত নির্বাচন কমিটি, স্টেফান বোরসোস এবং উৎসবের সঙ্গে জড়িত সবার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। এনএফডিসি ফিল্ম বাজার কো-প্রোডাকশন মার্কেটের সঙ্গে যুক্ত সবাইকে আমাদের আন্তরিক ধন্যবাদ। আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে যাত্রা করার পর সিনেমাটি শিগগির সিনেমা হলে মুক্তি পাবে।’
সিনেমার গল্প নিয়ে সুমন বলেন, ‘সাধু, তার পাগল স্ত্রী এবং তাদের বাড়ির পাশের তালগাছকে ঘিরে আবর্তিত এই গল্পে আমরা আদতে আদম ও হাওয়ার আদিম আখ্যানকেই খোঁজার চেষ্টা করেছি। আমরা সেই হাজার বছরের পুরোনো আখ্যানকে বর্তমানে পুনর্নির্মাণ করেছি—তবে সময়ের বর্তমানে নয়, বরং অনুভূতির বর্তমানে। এই ছবির প্রতিটি স্তরে জড়িয়ে আছে চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের দেখা গ্রামীণ বাংলার আবহ।’

রইদের গল্প লিখেছেন মেজবাউর রহমান সুমন ও সেলিনা বানু মনি। চিত্রনাট্য লিখেছেন মেজবাউর রহমান সুমন, জাহিন ফারুক আমিন, সিদ্দিক আহমেদ ও সুকর্ণ শাহেদ ধীমান। শুটিং হয়েছে সিলেটের সুনামগঞ্জে। জানা গেছে, এই সিনেমা দিয়ে অনেক অভিনয়শিল্পী প্রথমবার দাঁড়িয়েছেন ক্যামেরার সামনে। সিনেমার জন্য তৈরি করতে তাঁদের নিয়ে ছয় মাসের ওয়ার্কশপ করা হয়েছে।
চার বছর আগেই রইদ নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছিলেন সুমন। সে সময় সিনেমাটি প্রযোজনার কথা ছিল অভিনেত্রী জয়া আহসানের। ২০২০-২১ অর্থবছরে সিনেমা নির্মাণের জন্য ৬০ লাখ টাকার সরকারি অনুদান পেয়েছিলেন জয়া। তবে সময়মতো সিনেমার কাজ শুরু করতে না পারায় চলতি বছরের শুরুতে অনুদানের টাকা ফেরত দিয়েছিলেন তিনি।
অনুদানের টাকা ফেরত দিলেও নতুন আয়োজনে রইদ নির্মাণ করবেন বলে জানিয়েছিলেন সুমন। কথা রেখেছেন হাওয়াখ্যাত এই নির্মাতা। তবে বদলে গেছে প্রযোজক। সিনেমাটি প্রযোজনা করেছে বঙ্গ, সহপ্রযোজনায় আছে ফেসকার্ড প্রোডাকশন।

‘হাওয়া’ দিয়ে চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে অভিষেক হয় মেজবাউর রহমান সুমনের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন তিনি। মাল্টিপ্লেক্স ও সিঙ্গেল স্ক্রিন—দুই জায়গায়ই দর্শক ভিড় করেছেন দেখার জন্য। তিন বছর পর নতুন সিনেমা নিয়ে আসছেন সুমন। নাম ‘রইদ’।
গত বছর রইদ সিনেমার শুটিং শুরু করেছিলেন সুমন। অভিনয় করছেন মোস্তাফিজ নূর ইমরান, নাজিফা তুষি, গাজী রাকায়েতসহ অনেকে। তবে নির্মাতা এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি তখন। জানিয়েছিলেন, সবকিছু জানানো হবে আনুষ্ঠানিকভাবে। অবশেষে আজ মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ট্রেলার প্রকাশ করে ঘোষণা দেওয়া হলো রইদ সিনেমার। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হতে যাওয়া নেদারল্যান্ডসের ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির। এরপর মুক্তি দেওয়া হবে দেশের হলে।
মেজবাউর রহমান সুমন বলেন, ‘৫৫তম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব রটারড্যামে টাইগার প্রতিযোগিতায় (মূল প্রতিযোগিতা) বিশ্ব প্রিমিয়ার হবে আমাদের রইদ সিনেমার। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকে আইএফএফআরের মূল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এর মাধ্যমে রইদ সারা বিশ্বের আমন্ত্রিত গুরুত্বপূর্ণ চলচ্চিত্রগুলোর সঙ্গে টাইগার সেকশনে প্রতিযোগিতা করবে মর্যাদাপূর্ণ টাইগার অ্যাওয়ার্ডের জন্য। আমরা আইএফএফআর, সম্মানিত নির্বাচন কমিটি, স্টেফান বোরসোস এবং উৎসবের সঙ্গে জড়িত সবার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। এনএফডিসি ফিল্ম বাজার কো-প্রোডাকশন মার্কেটের সঙ্গে যুক্ত সবাইকে আমাদের আন্তরিক ধন্যবাদ। আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে যাত্রা করার পর সিনেমাটি শিগগির সিনেমা হলে মুক্তি পাবে।’
সিনেমার গল্প নিয়ে সুমন বলেন, ‘সাধু, তার পাগল স্ত্রী এবং তাদের বাড়ির পাশের তালগাছকে ঘিরে আবর্তিত এই গল্পে আমরা আদতে আদম ও হাওয়ার আদিম আখ্যানকেই খোঁজার চেষ্টা করেছি। আমরা সেই হাজার বছরের পুরোনো আখ্যানকে বর্তমানে পুনর্নির্মাণ করেছি—তবে সময়ের বর্তমানে নয়, বরং অনুভূতির বর্তমানে। এই ছবির প্রতিটি স্তরে জড়িয়ে আছে চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের দেখা গ্রামীণ বাংলার আবহ।’

রইদের গল্প লিখেছেন মেজবাউর রহমান সুমন ও সেলিনা বানু মনি। চিত্রনাট্য লিখেছেন মেজবাউর রহমান সুমন, জাহিন ফারুক আমিন, সিদ্দিক আহমেদ ও সুকর্ণ শাহেদ ধীমান। শুটিং হয়েছে সিলেটের সুনামগঞ্জে। জানা গেছে, এই সিনেমা দিয়ে অনেক অভিনয়শিল্পী প্রথমবার দাঁড়িয়েছেন ক্যামেরার সামনে। সিনেমার জন্য তৈরি করতে তাঁদের নিয়ে ছয় মাসের ওয়ার্কশপ করা হয়েছে।
চার বছর আগেই রইদ নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছিলেন সুমন। সে সময় সিনেমাটি প্রযোজনার কথা ছিল অভিনেত্রী জয়া আহসানের। ২০২০-২১ অর্থবছরে সিনেমা নির্মাণের জন্য ৬০ লাখ টাকার সরকারি অনুদান পেয়েছিলেন জয়া। তবে সময়মতো সিনেমার কাজ শুরু করতে না পারায় চলতি বছরের শুরুতে অনুদানের টাকা ফেরত দিয়েছিলেন তিনি।
অনুদানের টাকা ফেরত দিলেও নতুন আয়োজনে রইদ নির্মাণ করবেন বলে জানিয়েছিলেন সুমন। কথা রেখেছেন হাওয়াখ্যাত এই নির্মাতা। তবে বদলে গেছে প্রযোজক। সিনেমাটি প্রযোজনা করেছে বঙ্গ, সহপ্রযোজনায় আছে ফেসকার্ড প্রোডাকশন।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা গেছেন বাংলা সিনেমার একসময়ের জনপ্রিয় নায়িকা বনশ্রী। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে নানা রোগে ভুগছিলেন।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’।
১ দিন আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
১ দিন আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
১ দিন আগেবিনোদন ডেস্ক

আজ মহান বিজয় দিবস। এ উপলক্ষে টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা। নির্বাচিত সেসব অনুষ্ঠানের খবর নিয়ে এই প্রতিবেদন।
বিটিভি
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’। সকাল ১০টায় প্রচারিত হবে নৃত্যানুষ্ঠান ‘বিজয় পতাকা’। বেলা ১১টায় সরাসরি সম্প্রচার করা হবে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে আয়োজিত অনুষ্ঠান। রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘মানচিত্র’, মুক্তিযুদ্ধ, মানুষের সংগ্রাম-আবেগ ও আত্মত্যাগ আর ভালোবাসার গল্প নিয়ে রচিত হয়েছে নাটকের কাহিনি। কাজী আসাদের রচনায় নাটকটি প্রযোজনা করেছেন মামুন মাহমুদ। অভিনয় করেছেন সাব্বির আহমেদ, কাজী আসাদ, আইনুন নাহার পুতুল, বাবুল আহমেদ, আবদুর রহমান প্রমুখ।
চ্যানেল আই
বেলা ১১টা ৫ মিনিটে চ্যানেল আই চত্বর থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে ‘হৃদয়ে লাল সবুজ, বিজয়ের ৫৪ বছর’। বেলা ৩টা ৫ মিনিটে প্রচারিত হবে বাংলা চলচ্চিত্র ‘অজ্ঞাতনামা’। সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে রয়েছে ‘ইকোসাইড ১৯৭১’। অনুষ্ঠানটি পরিকল্পনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন মুকিত মজুমদার বাবু। সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে প্রচারিত হবে নাটক ‘ডাক্তার বাড়ি’। শিশুসাহিত্যিক ফরিদুর রেজা সাগরের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গল্প অবলম্বনে এটি পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে একটি বাড়ির সদস্যরা কীভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করেছেন সেই কাহিনি উঠে এসেছে নাটকে। অভিনয় করেছেন সাদিয়া ইসলাম মৌ, আহসান হাবিব নাসিম, নরেশ ভূঁইয়া, রিয়া মনি প্রমুখ।
দীপ্ত টিভি
বেলা ৩টা ৩০ মিনিটে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বিজয় দিবসে ছায়ানট নিবেদিত অনুষ্ঠান ‘আমার বাংলা’। রাত ১১টা ৩৫ মিনিটে দেখা যাবে প্রামাণ্য কাহিনিচিত্র ‘স্বাধীনতার শেষ যুদ্ধ’। এতে দেখা যাবে, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের আনুষ্ঠানিক বিজয় অর্জিত হলেও কার্যত দেশ শত্রুমুক্ত হয় আরও দেড় মাস পর। ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি স্বাধীন দেশে পাকিস্তানি ও বিহারিদের দ্বারা অবরুদ্ধ ঢাকার মিরপুর মুক্তকরণই ছিল মূলত স্বাধীনতার শেষ যুদ্ধ। দৈনিক পত্রিকা বা গবেষণাধর্মী প্রবন্ধে মিরপুর যুদ্ধের কিছু বিষয় উঠে আসলেও পুরো ঘটনাটি গুরুত্বসহকারে জনসমক্ষে আসেনি। তাই এই ঘটনা পর্দায় তুলে আনতে কাজ শুরু করে পাভেল নামের একজন তরুণ নির্মাতা। কাহিনিচিত্রটির গবেষণা ও চিত্রনাট্য করেছেন মারুফ হাসান ও চিত্রনাট্য সম্পাদনা করেছেন নাসিমুল হাসান। পরিচালনা করেছেন ফিরোজ কবির ডলার।
বাংলাভিশন
বিকেল ৫টা ১০মিনিটে প্রচার হবে মহান বিজয় দিবসের বিশেষ অনুষ্ঠান ‘হৃদয়ে ৭১’। আলোচক হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত এবং মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী শাহীন সামাদ। সঞ্চালনা করেছেন সাকিলা মতিন মৃদুলা, প্রযোজনায় রফিকুল ইসলাম ফারুকী।

বৈশাখী টেলিভিশন
সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে প্রচারিত হবে দেশের গানের অনুষ্ঠান ‘জন্মভূমি’। সকাল ৯টা ১০ মিনিটে থাকছে সিনেমার গান নিয়ে অনুষ্ঠান মিউজিক অ্যালবাম। আজ প্রচারিত হবে মুক্তিযুদ্ধের গান। চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’ সিনেমাটি দেখা যাবে বেলা ১০টায়। নাটক ‘বীরাঙ্গনা’ প্রচারিত হবে রাত ১০টায়। টিপু আলম মিলনের গল্পে চিত্রনাট্য করেছেন আনন জামান। পরিচালনা শুদ্ধমান চৈতন্য। অভিনয়ে রওনক হাসান, অপর্ণা ঘোষ, মনোজ প্রামাণিক প্রমুখ।
মাছরাঙা টেলিভিশন
রাত ১০টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে নাটক ‘শেষ প্রহর’। রচনা শফিকুর রহমান শান্তনু, পরিচালনায় চয়নিকা চৌধুরী। অভিনয় করেছেন শাশ্বত দত্ত, আইশা খান, আবুল হায়াত প্রমুখ। গল্পে দেখা যাবে, আনুশকা কানাডা থেকে দেশে এসেছে পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রি করার উদ্দেশে। বাবা মারা যাওয়ায় দেশে তার আর কেউ নেই। তাই বাবার বন্ধু হায়াত আঙ্কেলের বাসায় উঠেছে সে। আনুশকার জমি বিক্রির কথা শুনে হায়াত আঙ্কেল একটু দুঃখ পান। এদিকে হায়াত সাহেবের পরিবারে এক ঝামেলা তৈরি হয়। স্থানীয় এক নেতা তার একটি জমি কিনতে চায়। কিন্তু হায়াত সাহেব তার কাছে জমি বিক্রি করতে চান না। কারণ, সে একজন রাজাকার। কোনোভাবেই এই জমি তার কাছে বিক্রি করবে না সে। হায়াত সাহেবের কথা শুনে আনুশকার চোখ খুলে যায়। নতুন করে দেশ নিয়ে দেশের স্বাধীনতা নিয়ে ভাবতে শুরু করে।

আজ মহান বিজয় দিবস। এ উপলক্ষে টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা। নির্বাচিত সেসব অনুষ্ঠানের খবর নিয়ে এই প্রতিবেদন।
বিটিভি
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’। সকাল ১০টায় প্রচারিত হবে নৃত্যানুষ্ঠান ‘বিজয় পতাকা’। বেলা ১১টায় সরাসরি সম্প্রচার করা হবে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে আয়োজিত অনুষ্ঠান। রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘মানচিত্র’, মুক্তিযুদ্ধ, মানুষের সংগ্রাম-আবেগ ও আত্মত্যাগ আর ভালোবাসার গল্প নিয়ে রচিত হয়েছে নাটকের কাহিনি। কাজী আসাদের রচনায় নাটকটি প্রযোজনা করেছেন মামুন মাহমুদ। অভিনয় করেছেন সাব্বির আহমেদ, কাজী আসাদ, আইনুন নাহার পুতুল, বাবুল আহমেদ, আবদুর রহমান প্রমুখ।
চ্যানেল আই
বেলা ১১টা ৫ মিনিটে চ্যানেল আই চত্বর থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে ‘হৃদয়ে লাল সবুজ, বিজয়ের ৫৪ বছর’। বেলা ৩টা ৫ মিনিটে প্রচারিত হবে বাংলা চলচ্চিত্র ‘অজ্ঞাতনামা’। সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে রয়েছে ‘ইকোসাইড ১৯৭১’। অনুষ্ঠানটি পরিকল্পনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন মুকিত মজুমদার বাবু। সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে প্রচারিত হবে নাটক ‘ডাক্তার বাড়ি’। শিশুসাহিত্যিক ফরিদুর রেজা সাগরের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গল্প অবলম্বনে এটি পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে একটি বাড়ির সদস্যরা কীভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করেছেন সেই কাহিনি উঠে এসেছে নাটকে। অভিনয় করেছেন সাদিয়া ইসলাম মৌ, আহসান হাবিব নাসিম, নরেশ ভূঁইয়া, রিয়া মনি প্রমুখ।
দীপ্ত টিভি
বেলা ৩টা ৩০ মিনিটে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বিজয় দিবসে ছায়ানট নিবেদিত অনুষ্ঠান ‘আমার বাংলা’। রাত ১১টা ৩৫ মিনিটে দেখা যাবে প্রামাণ্য কাহিনিচিত্র ‘স্বাধীনতার শেষ যুদ্ধ’। এতে দেখা যাবে, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের আনুষ্ঠানিক বিজয় অর্জিত হলেও কার্যত দেশ শত্রুমুক্ত হয় আরও দেড় মাস পর। ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি স্বাধীন দেশে পাকিস্তানি ও বিহারিদের দ্বারা অবরুদ্ধ ঢাকার মিরপুর মুক্তকরণই ছিল মূলত স্বাধীনতার শেষ যুদ্ধ। দৈনিক পত্রিকা বা গবেষণাধর্মী প্রবন্ধে মিরপুর যুদ্ধের কিছু বিষয় উঠে আসলেও পুরো ঘটনাটি গুরুত্বসহকারে জনসমক্ষে আসেনি। তাই এই ঘটনা পর্দায় তুলে আনতে কাজ শুরু করে পাভেল নামের একজন তরুণ নির্মাতা। কাহিনিচিত্রটির গবেষণা ও চিত্রনাট্য করেছেন মারুফ হাসান ও চিত্রনাট্য সম্পাদনা করেছেন নাসিমুল হাসান। পরিচালনা করেছেন ফিরোজ কবির ডলার।
বাংলাভিশন
বিকেল ৫টা ১০মিনিটে প্রচার হবে মহান বিজয় দিবসের বিশেষ অনুষ্ঠান ‘হৃদয়ে ৭১’। আলোচক হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত এবং মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী শাহীন সামাদ। সঞ্চালনা করেছেন সাকিলা মতিন মৃদুলা, প্রযোজনায় রফিকুল ইসলাম ফারুকী।

বৈশাখী টেলিভিশন
সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে প্রচারিত হবে দেশের গানের অনুষ্ঠান ‘জন্মভূমি’। সকাল ৯টা ১০ মিনিটে থাকছে সিনেমার গান নিয়ে অনুষ্ঠান মিউজিক অ্যালবাম। আজ প্রচারিত হবে মুক্তিযুদ্ধের গান। চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’ সিনেমাটি দেখা যাবে বেলা ১০টায়। নাটক ‘বীরাঙ্গনা’ প্রচারিত হবে রাত ১০টায়। টিপু আলম মিলনের গল্পে চিত্রনাট্য করেছেন আনন জামান। পরিচালনা শুদ্ধমান চৈতন্য। অভিনয়ে রওনক হাসান, অপর্ণা ঘোষ, মনোজ প্রামাণিক প্রমুখ।
মাছরাঙা টেলিভিশন
রাত ১০টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে নাটক ‘শেষ প্রহর’। রচনা শফিকুর রহমান শান্তনু, পরিচালনায় চয়নিকা চৌধুরী। অভিনয় করেছেন শাশ্বত দত্ত, আইশা খান, আবুল হায়াত প্রমুখ। গল্পে দেখা যাবে, আনুশকা কানাডা থেকে দেশে এসেছে পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রি করার উদ্দেশে। বাবা মারা যাওয়ায় দেশে তার আর কেউ নেই। তাই বাবার বন্ধু হায়াত আঙ্কেলের বাসায় উঠেছে সে। আনুশকার জমি বিক্রির কথা শুনে হায়াত আঙ্কেল একটু দুঃখ পান। এদিকে হায়াত সাহেবের পরিবারে এক ঝামেলা তৈরি হয়। স্থানীয় এক নেতা তার একটি জমি কিনতে চায়। কিন্তু হায়াত সাহেব তার কাছে জমি বিক্রি করতে চান না। কারণ, সে একজন রাজাকার। কোনোভাবেই এই জমি তার কাছে বিক্রি করবে না সে। হায়াত সাহেবের কথা শুনে আনুশকার চোখ খুলে যায়। নতুন করে দেশ নিয়ে দেশের স্বাধীনতা নিয়ে ভাবতে শুরু করে।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা গেছেন বাংলা সিনেমার একসময়ের জনপ্রিয় নায়িকা বনশ্রী। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে নানা রোগে ভুগছিলেন।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
‘হাওয়া’ দিয়ে চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে অভিষেক হয় মেজবাউর রহমান সুমনের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন তিনি। তিন বছর পর ‘রইদ’ নামের নতুন সিনেমা নিয়ে আসছেন সুমন। আসন্ন রটারড্যাম উৎসবে প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির।
১০ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
১ দিন আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য মামুন, মাবরুর রশীদ বান্নাহ ও অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমককে হুমকি দেওয়া হয়েছে ডাল্টন সৌভাত হীরা নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে।
অ্যাকাউন্টটি থেকে আরও জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যে চমক ও বান্নাহর ফোন নম্বর ফাঁস করা হয়েছে, তাঁদের লোকেশন ট্র্যাক করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে হুমকিদাতা। তাঁদেরকে কোনো কাজে নিতেও শোবিজসংশ্লিষ্টদের নিষেধ করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার ফেসবুক লাইভে এসে হুমকি পাওয়ার কথা জানান চমক। তবে কোনো ধরনের হুমকিতে ভীত নন বলে জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
রুকাইয়া জাহান চমক বলেন, ‘রোববার রাতে আমার ফোনে ২০০ থেকে ৩০০ কল এসেছে। শেষ পর্যন্ত ফোন নম্বর বন্ধ করতে বাধ্য হই। এতগুলো ফোনকল, হত্যার হুমকি, মনে হচ্ছিল আমার জীবনে দেশের জন্য কিছু একটা তো করেছি। যার কারণে এরা আমার পেছনে এভাবে লেগেছে। কিছু না করলে পেছনে লাগত না—এতটুকু সান্ত্বনা নিজেকে দিতে পারছি। এই দেশের মানুষের কোনো কাজে আমি আসতে পেরেছি, এটাই তো বড় কথা। ওরা যদি সত্যি আমাকে মেরে ফেলে, এটা আমার জন্য সুন্দর উপহার হবে। আমার জন্য আশীর্বাদ হবে যে আমি আমার দেশের জন্য মারা গেছি।’
চমক আরও বলেন, ‘৭০ বছরে বয়সে গিয়ে বৃদ্ধ হয়ে মরার চেয়ে দেশের জন্য মৃত্যু হলে, এর চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে। অনেকেই আমাকে নিয়ে চিন্তা করছেন, ফোন করে সতর্ক করছেন। তাঁদেরকে বলব, মন খারাপ করবেন না। আমি যদি মরে যাই, তাতে আমার দুঃখ নেই। যাঁরা হুমকি দিচ্ছে তাদের বলতে চাই, তোমরা আমাকে নিয়ে যত বাজে কথা বলবা তত মনে করব আমি কিছু করতে পেরেছি। তোমাদের হুমকিতে বাসায় বসে থাকার মানুষ আমি না।’
মৃত্যুর হুমকি পাওয়ার বিষয়টি জানিয়ে ফেসবুকে অনন্য মামুন বলেন, ‘হাদিকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার পর থেকে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তারা তো জানে না হাদি আমার কাছে একটা ভালোবাসার নাম। আর মৃত্যুর ভয় কখনো পাই না। যেদিন পৃথিবীতে এসেছি, সেদিনই আল্লাহ তাআলা আমার মৃত্যুর তারিখ ঠিক করে রেখেছে।’
চমক ও মামুন হুমকি প্রসঙ্গে কথা বললেও এ নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো কথা বলেননি নির্মাতা বান্নাহ।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য মামুন, মাবরুর রশীদ বান্নাহ ও অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমককে হুমকি দেওয়া হয়েছে ডাল্টন সৌভাত হীরা নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে।
অ্যাকাউন্টটি থেকে আরও জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যে চমক ও বান্নাহর ফোন নম্বর ফাঁস করা হয়েছে, তাঁদের লোকেশন ট্র্যাক করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে হুমকিদাতা। তাঁদেরকে কোনো কাজে নিতেও শোবিজসংশ্লিষ্টদের নিষেধ করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার ফেসবুক লাইভে এসে হুমকি পাওয়ার কথা জানান চমক। তবে কোনো ধরনের হুমকিতে ভীত নন বলে জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
রুকাইয়া জাহান চমক বলেন, ‘রোববার রাতে আমার ফোনে ২০০ থেকে ৩০০ কল এসেছে। শেষ পর্যন্ত ফোন নম্বর বন্ধ করতে বাধ্য হই। এতগুলো ফোনকল, হত্যার হুমকি, মনে হচ্ছিল আমার জীবনে দেশের জন্য কিছু একটা তো করেছি। যার কারণে এরা আমার পেছনে এভাবে লেগেছে। কিছু না করলে পেছনে লাগত না—এতটুকু সান্ত্বনা নিজেকে দিতে পারছি। এই দেশের মানুষের কোনো কাজে আমি আসতে পেরেছি, এটাই তো বড় কথা। ওরা যদি সত্যি আমাকে মেরে ফেলে, এটা আমার জন্য সুন্দর উপহার হবে। আমার জন্য আশীর্বাদ হবে যে আমি আমার দেশের জন্য মারা গেছি।’
চমক আরও বলেন, ‘৭০ বছরে বয়সে গিয়ে বৃদ্ধ হয়ে মরার চেয়ে দেশের জন্য মৃত্যু হলে, এর চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে। অনেকেই আমাকে নিয়ে চিন্তা করছেন, ফোন করে সতর্ক করছেন। তাঁদেরকে বলব, মন খারাপ করবেন না। আমি যদি মরে যাই, তাতে আমার দুঃখ নেই। যাঁরা হুমকি দিচ্ছে তাদের বলতে চাই, তোমরা আমাকে নিয়ে যত বাজে কথা বলবা তত মনে করব আমি কিছু করতে পেরেছি। তোমাদের হুমকিতে বাসায় বসে থাকার মানুষ আমি না।’
মৃত্যুর হুমকি পাওয়ার বিষয়টি জানিয়ে ফেসবুকে অনন্য মামুন বলেন, ‘হাদিকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার পর থেকে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তারা তো জানে না হাদি আমার কাছে একটা ভালোবাসার নাম। আর মৃত্যুর ভয় কখনো পাই না। যেদিন পৃথিবীতে এসেছি, সেদিনই আল্লাহ তাআলা আমার মৃত্যুর তারিখ ঠিক করে রেখেছে।’
চমক ও মামুন হুমকি প্রসঙ্গে কথা বললেও এ নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো কথা বলেননি নির্মাতা বান্নাহ।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা গেছেন বাংলা সিনেমার একসময়ের জনপ্রিয় নায়িকা বনশ্রী। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে নানা রোগে ভুগছিলেন।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
‘হাওয়া’ দিয়ে চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে অভিষেক হয় মেজবাউর রহমান সুমনের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন তিনি। তিন বছর পর ‘রইদ’ নামের নতুন সিনেমা নিয়ে আসছেন সুমন। আসন্ন রটারড্যাম উৎসবে প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির।
১০ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’।
১ দিন আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন। ভিডিওতে মডেল হয়েছেন আবদুল্লাহ আল সেন্টু, ফাতিমা আক্তার ইয়ামন এবং আশিকুর রহমান চমন।
নতুন এই গান নিয়ে সংগীতশিল্পী আকরাম হোসেন জানান, প্রচলিত কথা ও সুরে নির্মিত পালে লাগে নারে হাওয়া গানটি প্রেম, বিচ্ছেদ ও স্মৃতির দোলাচলকে ধারণ করে। ভিডিওর গল্প আবর্তিত হয়েছে অসম বয়সী এক দম্পতির বিবাহবার্ষিকী অনুষ্ঠানের প্রেক্ষাপটে। সেখানে একটি গানের দলের পরিবেশনায় পালে লাগে নারে হাওয়া ধীরে ধীরে আন্দোলিত করে এক তরুণীর জীবনে লুকিয়ে থাকা পুরোনো স্মৃতি।
ভিডিও নির্দেশক খন্দকার সুমন বলেন, ‘গানটি যখন প্রথম শুনি, তখন অদ্ভুত একধরনের স্মৃতিকাতরতা অনুভব করি। সেই অনুভূতিই গানটিকে ভিজ্যুয়ালি ধারণ করাতে আগ্রহ তৈরি করে। মিউজিক ভিডিওটির শুটিং হয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলীতে। ন্যারেটিভ ভিজ্যুয়াল স্টাইলে নির্মিত ভিডিওটি প্রকৃতি ও মানুষের অন্তর্গত অনুভূতির মধ্যে একধরনের নীরব সংলাপ তৈরি করে।’
পালে লাগে নারে হাওয়া প্রযোজনা করেছে আইডিয়া এক্সচেঞ্জ। নির্বাহী প্রযোজক মাসুদ রানা নকীব। গানটির কপিরাইট ও প্রকাশনা স্বত্ব জি সিরিজ মিউজিকের।

জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন। ভিডিওতে মডেল হয়েছেন আবদুল্লাহ আল সেন্টু, ফাতিমা আক্তার ইয়ামন এবং আশিকুর রহমান চমন।
নতুন এই গান নিয়ে সংগীতশিল্পী আকরাম হোসেন জানান, প্রচলিত কথা ও সুরে নির্মিত পালে লাগে নারে হাওয়া গানটি প্রেম, বিচ্ছেদ ও স্মৃতির দোলাচলকে ধারণ করে। ভিডিওর গল্প আবর্তিত হয়েছে অসম বয়সী এক দম্পতির বিবাহবার্ষিকী অনুষ্ঠানের প্রেক্ষাপটে। সেখানে একটি গানের দলের পরিবেশনায় পালে লাগে নারে হাওয়া ধীরে ধীরে আন্দোলিত করে এক তরুণীর জীবনে লুকিয়ে থাকা পুরোনো স্মৃতি।
ভিডিও নির্দেশক খন্দকার সুমন বলেন, ‘গানটি যখন প্রথম শুনি, তখন অদ্ভুত একধরনের স্মৃতিকাতরতা অনুভব করি। সেই অনুভূতিই গানটিকে ভিজ্যুয়ালি ধারণ করাতে আগ্রহ তৈরি করে। মিউজিক ভিডিওটির শুটিং হয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলীতে। ন্যারেটিভ ভিজ্যুয়াল স্টাইলে নির্মিত ভিডিওটি প্রকৃতি ও মানুষের অন্তর্গত অনুভূতির মধ্যে একধরনের নীরব সংলাপ তৈরি করে।’
পালে লাগে নারে হাওয়া প্রযোজনা করেছে আইডিয়া এক্সচেঞ্জ। নির্বাহী প্রযোজক মাসুদ রানা নকীব। গানটির কপিরাইট ও প্রকাশনা স্বত্ব জি সিরিজ মিউজিকের।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা গেছেন বাংলা সিনেমার একসময়ের জনপ্রিয় নায়িকা বনশ্রী। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে নানা রোগে ভুগছিলেন।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
‘হাওয়া’ দিয়ে চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে অভিষেক হয় মেজবাউর রহমান সুমনের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন তিনি। তিন বছর পর ‘রইদ’ নামের নতুন সিনেমা নিয়ে আসছেন সুমন। আসন্ন রটারড্যাম উৎসবে প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির।
১০ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’।
১ দিন আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
১ দিন আগে