
অভীক সরকারের জন্ম ও বেড়ে ওঠা চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার ফতেয়াবাদের চৌধুরীহাটে। আগে গ্রাম থাকলেও এখন মফস্বল শহর। পরিবারে মা-বাবা, বোন আর এক মামা। শৈশব থেকে নেহাতই বাধ্য প্রকৃতির ছিলেন। খেলার সময় খেলা, পড়ার সময় পড়া—এভাবেই দিন কাটত তাঁর। ছোটবেলা থেকে পাজল ও আইকিউ সমাধান করতে ভালোবাসতেন অভীক।
পড়াশোনার পাশাপাশি প্রোগ্রামিং
ফতেয়াবাদ রামকৃষ্ণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শুরু হয় অভীকের প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা। পরে ফতেয়াবাদ আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ে ভর্তি হন। মাধ্যমিক স্তরে গণিত ভালো বুঝতেন না, ইংরেজি প্যারাগ্রাফও মনে রাখতে কষ্ট হতো। শিক্ষকদের সাহায্য নিয়ে সেসব বিষয়ে উতরে যেতেন। এরপর ফতেয়াবাদ কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। কম্পিউটার নিয়ে আগ্রহ থেকে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগে ভর্তি হন। স্নাতকের শুরুর দিকে প্রোগ্রামিং বুঝতে সমস্যা হতো। এসব সমস্যা নিয়ে অনেক সময় পড়ে থাকতে হতো। তবে ব্যাচমেট আশিক, মাইনুল এসব বুঝিয়ে দিতেন। এভাবে প্রোগ্রামিং শেখা চলতে থাকে।
স্যামসাংয়ে পাঁচ বছর
তৃতীয় বর্ষের শেষ দিকে বাবার স্ট্রোক হলে পরিবারে অর্থনৈতিক সমস্যা তৈরি হয় অভীকের। বাসা থেকে খরচ না নিতে টিউশনি শুরু করেন। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে ফাইনাল সেমিস্টার পরীক্ষা হয়। থিসিস পেপার জমা দেওয়া বাকি ছিল। সে সময় স্যামসাং রিসার্চ বাংলাদেশ থেকে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পদে চাকরির অফার আসে। সেটি ছিল অভীকের ঘুরে দাঁড়ানোর দারুণ সুযোগ। সেখানে পাঁচ বছর চাকরি করেন তিনি।
স্বপ্ন দেখা শুরু
শুরুতে গুগলকে সার্চ ইঞ্জিন হিসেবেই জানতেন অভীক। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় ভাইদের নেওয়া প্রোগ্রামিং ক্লাসে প্রথম গুগলের ব্যাপারে জানতে পারেন। তাঁরা জানান, গুগলে বিভিন্ন পদের জন্য দক্ষ মানুষদের চাকরি দেওয়া হয়। কীভাবে? সে উত্তর জানতেই বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা অর্জন শুরু করেন তিনি। সে সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বুয়েটের অনেকে গুগলে চাকরি পেতেন। তাঁরা বিভিন্ন সময় প্রোগ্রামিং কনটেস্ট করতেন। সেই সুবাদে তাঁদের সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে অভীকের। প্রায়ই খোঁজখবর নিতেন তিনি। তাঁদের দেখে গুগলে চাকরির স্বপ্ন দেখেন অভীক। সেই থেকে স্বপ্নপূরণে পথচলা শুরু হয় তাঁর। এই পুরো যাত্রায় অভীকের পাশে ছিলেন তাঁর স্ত্রী ও পরিবারের অন্যরা।
যেভাবে গুগলে
প্রথমদিকে ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে পারেননি অভীক। তবে বিভিন্ন কোডিং সমস্যার সমাধান করতেন। ইউটিউব ও গুগলে বিভিন্ন বিষয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করতে থাকেন। বেশ কিছু গুগলারের সঙ্গেও আলাপ করেন তিনি। পাশাপাশি ডোমেইনের ওপর পড়াশোনা চালিয়ে যান। ২০২২ সালের শেষে গুগলের ক্যারিয়ার সাইটে সিভি জমা দেন। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, রিক্রুটার অভীকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। প্রথমেই তাঁর স্ক্রিনিং ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। এতে কোডিং ও পূর্ব অভিজ্ঞতা-সম্পর্কিত বেসিক কিছু প্রশ্নের মুখোমুখি হন অভীক। এরপর প্রথম রিক্রুটারের অনসাইট স্ক্রিনিং ইন্টারভিউর ডাক পান। এতে কোডিং ও এর ডোমেইন-সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিতে হয় তাঁকে। এখানে ভালো করার পরেই অনসাইট লুপ শুরু হয়। এই রাউন্ডে মোট চারটি ইন্টারভিউ ছিল। অভীকের ক্ষেত্রে ইন্টারভিউগুলো নকআউট হয়েছিল। একটিতে খারাপ করলে বাকিগুলো দেওয়ার সুযোগ পেতেন না তিনি। এই ইন্টারভিউয়ে প্রথমে কোডিং সমস্যার সমাধান ও টেস্ট অটোমেশন-সম্পর্কিত প্রশ্ন করা হয়েছিল। কিন্তু ইন্টারভিউ আশানুরূপ না হওয়ায় অভীক বাদ পড়েন। ছয় মাস পর রিক্রুটার আবার অভীকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এবারের সুযোগটা হাতছাড়া হতে দেননি তিনি। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে আগের প্রক্রিয়ায় ইন্টারভিউ শুরু হয়। এর মধ্যে তিনি স্ক্রিনিং, অনসাইট স্ক্রিনিং এবং চারটি অনসাইট ইন্টারভিউ ভালোভাবে সম্পন্ন করেন। অক্টোবর থেকে ফলাফলের জন্য তিন মাস তাঁকে অপেক্ষা করতে হয়। ফলাফল হলো, আগামী মে মাসে গুগলের তাইওয়ান অফিসে যোগ দেবেন অভীক। গুগলে অভীকের কাজ হবে পিক্সেল ডিভাইসের বিভিন্ন ফিচারের সমস্যা খুঁজে বের করার জন্য বিভিন্ন অটোমেটেড সমাধান লেখা। তবে দায়িত্বের পরিবর্তনও হতে পারে।
নতুনদের জন্য
অভীক জানান, টেকনিক্যাল চাকরিপ্রার্থীদের সমস্যা সমাধানে পারদর্শী হতে হবে। নতুনদের জন্য পরামর্শ হলো, লেগে থাকা। স্বপ্ন পূরণ না হওয়া পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। গুগল সব সময় দক্ষতাকে প্রাধান্য দেয়। গুগলে চাকরির সংবাদ তাদের ক্যারিয়ার সাইটে দেওয়া থাকে। সেখান থেকে নতুনেরা আবেদন করতে পারবে।
কুবির আইসিটি বিভাগীয় প্রধান যা বললেন
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সাইফুর রহমান। তিনি অভীকের গুগলে চাকরি পাওয়াকে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বড় অর্জন বলে মনে করেন।

অভীক সরকারের জন্ম ও বেড়ে ওঠা চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার ফতেয়াবাদের চৌধুরীহাটে। আগে গ্রাম থাকলেও এখন মফস্বল শহর। পরিবারে মা-বাবা, বোন আর এক মামা। শৈশব থেকে নেহাতই বাধ্য প্রকৃতির ছিলেন। খেলার সময় খেলা, পড়ার সময় পড়া—এভাবেই দিন কাটত তাঁর। ছোটবেলা থেকে পাজল ও আইকিউ সমাধান করতে ভালোবাসতেন অভীক।
পড়াশোনার পাশাপাশি প্রোগ্রামিং
ফতেয়াবাদ রামকৃষ্ণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শুরু হয় অভীকের প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা। পরে ফতেয়াবাদ আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ে ভর্তি হন। মাধ্যমিক স্তরে গণিত ভালো বুঝতেন না, ইংরেজি প্যারাগ্রাফও মনে রাখতে কষ্ট হতো। শিক্ষকদের সাহায্য নিয়ে সেসব বিষয়ে উতরে যেতেন। এরপর ফতেয়াবাদ কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। কম্পিউটার নিয়ে আগ্রহ থেকে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগে ভর্তি হন। স্নাতকের শুরুর দিকে প্রোগ্রামিং বুঝতে সমস্যা হতো। এসব সমস্যা নিয়ে অনেক সময় পড়ে থাকতে হতো। তবে ব্যাচমেট আশিক, মাইনুল এসব বুঝিয়ে দিতেন। এভাবে প্রোগ্রামিং শেখা চলতে থাকে।
স্যামসাংয়ে পাঁচ বছর
তৃতীয় বর্ষের শেষ দিকে বাবার স্ট্রোক হলে পরিবারে অর্থনৈতিক সমস্যা তৈরি হয় অভীকের। বাসা থেকে খরচ না নিতে টিউশনি শুরু করেন। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে ফাইনাল সেমিস্টার পরীক্ষা হয়। থিসিস পেপার জমা দেওয়া বাকি ছিল। সে সময় স্যামসাং রিসার্চ বাংলাদেশ থেকে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পদে চাকরির অফার আসে। সেটি ছিল অভীকের ঘুরে দাঁড়ানোর দারুণ সুযোগ। সেখানে পাঁচ বছর চাকরি করেন তিনি।
স্বপ্ন দেখা শুরু
শুরুতে গুগলকে সার্চ ইঞ্জিন হিসেবেই জানতেন অভীক। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় ভাইদের নেওয়া প্রোগ্রামিং ক্লাসে প্রথম গুগলের ব্যাপারে জানতে পারেন। তাঁরা জানান, গুগলে বিভিন্ন পদের জন্য দক্ষ মানুষদের চাকরি দেওয়া হয়। কীভাবে? সে উত্তর জানতেই বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা অর্জন শুরু করেন তিনি। সে সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বুয়েটের অনেকে গুগলে চাকরি পেতেন। তাঁরা বিভিন্ন সময় প্রোগ্রামিং কনটেস্ট করতেন। সেই সুবাদে তাঁদের সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে অভীকের। প্রায়ই খোঁজখবর নিতেন তিনি। তাঁদের দেখে গুগলে চাকরির স্বপ্ন দেখেন অভীক। সেই থেকে স্বপ্নপূরণে পথচলা শুরু হয় তাঁর। এই পুরো যাত্রায় অভীকের পাশে ছিলেন তাঁর স্ত্রী ও পরিবারের অন্যরা।
যেভাবে গুগলে
প্রথমদিকে ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে পারেননি অভীক। তবে বিভিন্ন কোডিং সমস্যার সমাধান করতেন। ইউটিউব ও গুগলে বিভিন্ন বিষয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করতে থাকেন। বেশ কিছু গুগলারের সঙ্গেও আলাপ করেন তিনি। পাশাপাশি ডোমেইনের ওপর পড়াশোনা চালিয়ে যান। ২০২২ সালের শেষে গুগলের ক্যারিয়ার সাইটে সিভি জমা দেন। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, রিক্রুটার অভীকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। প্রথমেই তাঁর স্ক্রিনিং ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। এতে কোডিং ও পূর্ব অভিজ্ঞতা-সম্পর্কিত বেসিক কিছু প্রশ্নের মুখোমুখি হন অভীক। এরপর প্রথম রিক্রুটারের অনসাইট স্ক্রিনিং ইন্টারভিউর ডাক পান। এতে কোডিং ও এর ডোমেইন-সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিতে হয় তাঁকে। এখানে ভালো করার পরেই অনসাইট লুপ শুরু হয়। এই রাউন্ডে মোট চারটি ইন্টারভিউ ছিল। অভীকের ক্ষেত্রে ইন্টারভিউগুলো নকআউট হয়েছিল। একটিতে খারাপ করলে বাকিগুলো দেওয়ার সুযোগ পেতেন না তিনি। এই ইন্টারভিউয়ে প্রথমে কোডিং সমস্যার সমাধান ও টেস্ট অটোমেশন-সম্পর্কিত প্রশ্ন করা হয়েছিল। কিন্তু ইন্টারভিউ আশানুরূপ না হওয়ায় অভীক বাদ পড়েন। ছয় মাস পর রিক্রুটার আবার অভীকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এবারের সুযোগটা হাতছাড়া হতে দেননি তিনি। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে আগের প্রক্রিয়ায় ইন্টারভিউ শুরু হয়। এর মধ্যে তিনি স্ক্রিনিং, অনসাইট স্ক্রিনিং এবং চারটি অনসাইট ইন্টারভিউ ভালোভাবে সম্পন্ন করেন। অক্টোবর থেকে ফলাফলের জন্য তিন মাস তাঁকে অপেক্ষা করতে হয়। ফলাফল হলো, আগামী মে মাসে গুগলের তাইওয়ান অফিসে যোগ দেবেন অভীক। গুগলে অভীকের কাজ হবে পিক্সেল ডিভাইসের বিভিন্ন ফিচারের সমস্যা খুঁজে বের করার জন্য বিভিন্ন অটোমেটেড সমাধান লেখা। তবে দায়িত্বের পরিবর্তনও হতে পারে।
নতুনদের জন্য
অভীক জানান, টেকনিক্যাল চাকরিপ্রার্থীদের সমস্যা সমাধানে পারদর্শী হতে হবে। নতুনদের জন্য পরামর্শ হলো, লেগে থাকা। স্বপ্ন পূরণ না হওয়া পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। গুগল সব সময় দক্ষতাকে প্রাধান্য দেয়। গুগলে চাকরির সংবাদ তাদের ক্যারিয়ার সাইটে দেওয়া থাকে। সেখান থেকে নতুনেরা আবেদন করতে পারবে।
কুবির আইসিটি বিভাগীয় প্রধান যা বললেন
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সাইফুর রহমান। তিনি অভীকের গুগলে চাকরি পাওয়াকে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বড় অর্জন বলে মনে করেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১২ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের শিক্ষার্থী অভীক সরকার। তিনি টেস্ট ইঞ্জিনিয়ারিং পদে গুগলের তাইওয়ান শাখায় যোগ দেবেন। তাঁর সফলতার গল্প শুনেছেন আনিসুল ইসলাম নাঈম।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১২ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের শিক্ষার্থী অভীক সরকার। তিনি টেস্ট ইঞ্জিনিয়ারিং পদে গুগলের তাইওয়ান শাখায় যোগ দেবেন। তাঁর সফলতার গল্প শুনেছেন আনিসুল ইসলাম নাঈম।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের শিক্ষার্থী অভীক সরকার। তিনি টেস্ট ইঞ্জিনিয়ারিং পদে গুগলের তাইওয়ান শাখায় যোগ দেবেন। তাঁর সফলতার গল্প শুনেছেন আনিসুল ইসলাম নাঈম।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১২ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের শিক্ষার্থী অভীক সরকার। তিনি টেস্ট ইঞ্জিনিয়ারিং পদে গুগলের তাইওয়ান শাখায় যোগ দেবেন। তাঁর সফলতার গল্প শুনেছেন আনিসুল ইসলাম নাঈম।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১২ ঘণ্টা আগে