মো. নুর আলম

বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় বাংলা ও ইংরেজির পাশাপাশি নম্বর তোলার জন্য সাধারণ জ্ঞান হতে পারে ট্রাম্প কার্ড। আর কাট মার্ককে আরেক ধাপ এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ বিষয়াবলি হতে পারে অন্যতম অনুষঙ্গ। বিসিএস বাংলাদেশ বিষয়াবলি সিলেবাস অনুযায়ী, এ বিষয় থেকে মোট ৩০ নম্বরের প্রশ্ন হয়ে থাকে। কৌশল অবলম্বন করলে প্রিলিমিনারি পরীক্ষার এই প্রস্তুতি বাংলাদেশ বিষয়াবলি লিখিত পরীক্ষায়ও আপনাকে এগিয়ে রাখবে।
বাংলাদেশের জাতীয় বিষয়াবলি
দেশভাগ থেকে স্বাধীনতাযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস এবং সঙ্গে স্বাধীনতা-পরবর্তী বঙ্গবন্ধুর শাসনামলের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ও পররাষ্ট্রনীতি—এই অংশে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই অংশে প্রতি বিসিএসে চার-পাঁচটি প্রশ্ন হয়। এ ছাড়া গুপ্ত বংশ, মৌর্য বংশ, পাল বংশ, সেন বংশ, সুলতানি আমল, মুঘল শাসন, নবাবি শাসন, ব্রিটিশ শাসনামল পর্যন্ত। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শাসক এবং তাদের কাজ সম্পর্কে জানা, সংঘটিত গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ, পরিব্রাজক ভ্রমণ করলে তা—বিস্তারিত জানতে হবে। এই অংশে ভালো করা সহজ বিধায় অনায়াসে ৬-৭ নম্বর পাওয়া সম্ভব।
বাংলাদেশের কৃষিজ সম্পদ
সর্বশেষ কৃষি পরিসংখ্যান, সমীক্ষা, কৃষিশুমারি, ফসলের বিভিন্ন জাত, কৃষিবিষয়ক আলোচিত প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা রাখতে হবে। এই অংশ থেকে দুই-তিনটি প্রশ্ন হতে পারে।
বাংলাদেশের জনসংখ্যা
এই অংশ থেকে প্রতিবছর দুই-তিনটি প্রশ্ন হয়। এই অংশের জন্য জনশুমারিগুলো দেখার পাশাপাশি জনসংখ্যাবিষয়ক অন্যান্য তথ্য-উপাত্ত, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সম্পর্কে বিস্তারিত ও ভালোভাবে জানতে হবে।
বাংলাদেশের অর্থনীতি
এই অংশ থেকে তিন-চারটি প্রশ্ন হয়ে থাকে। অর্থনৈতিক সমীক্ষাসহ সাম্প্রতিক অন্যান্য সমীক্ষা ও পরিসংখ্যান, উন্নয়ন পরিকল্পনা—পরিপ্রেক্ষিত ও পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, জাতীয় আয়-ব্যয়, এডিপি, ভর্তুকি ও প্রণোদনা, দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচি এবং অর্থনৈতিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।
বাংলাদেশের সংবিধান
প্রস্তাবনা, মৌলিক অধিকারসহ রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি, নির্বাহী বিভাগ, বিচার বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদ, নির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্মকমিশন, সংবিধান সংশোধন, তফসিল, সাংবিধানিক পদ, পদবি ও প্রতিষ্ঠান এবং সংবিধানের সংশোধনী ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। সংবিধান পরবর্তীকালে অন্যান্য পরীক্ষা ছাড়াও বাস্তব জীবনে অনেক কাজে লাগবে। এই অংশ থেকে বিসিএস পরীক্ষায় নিয়মিত প্রশ্ন হয়ে থাকে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থা
এই অংশটি তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল, ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দল, আওয়ামী লীগের ইতিহাস ও ভূমিকা, সুশীল সমাজ এবং চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী সম্পর্কে জানতে হবে।
বাংলাদেশের সরকারব্যবস্থা
আইন, শাসন ও বিচার বিভাগ, আইন প্রণয়ন, নীতিনির্ধারণ, জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা কাঠামো, প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস ও সংস্কার ইত্যাদি সম্পর্কে সবিস্তারে জানতে হবে। এই অংশ সংবিধান অংশের সঙ্গে মিলিয়ে পড়লে আয়ত্ত করতে সুবিধা হবে।
বাংলাদেশের জাতীয় অর্জন
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনা, জাতীয় পুরস্কার, খেলাধুলা, চলচ্চিত্র, গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট টপিকগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে।
রেফারেন্স বুক
নবম-দশম শ্রেণির ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, পৌরনীতি ও সুশাসন, বাংলাদেশের সংবিধান—আরিফ খান—ইত্যাদি বই দেখা যেতে পারে। পাশাপাশি গাইড বই হিসেবে নাঈম হোসেনের বেসিক ভিউ/প্রসেসর’স/এমপিথ্রি সিরিজে চোখ বোলাতে পারেন। এ ছাড়া সাম্প্রতিক সব বিষয়ে ধারণার জন্য নিয়মিত মাসিক কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স, চলতি ঘটনা, অর্থনৈতিক সমীক্ষা ও দৈনিক সংবাদপত্র ভালোভাবে
পড়তে হবে।
বিশেষ পরামর্শ
প্রথমেই বিগত সালের বিসিএস প্রশ্নব্যাংক ব্যাখ্যাসহ সমাধান করবেন, এতে করে আপনি সামগ্রিক একটা ধারণা পাবেন। অনেক প্রশ্ন কমনও পেয়ে যেতে পারেন। বাংলাদেশ জাতীয় বিষয়াবলির জন্য নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বইটি ভালো করে পড়ে নেবেন। বাংলাদেশের ইতিহাস পড়ার সময় ঘটনাপঞ্জির কালানুক্রমিক গ্রন্থনা অনুসরণ করবেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পড়ার ক্ষেত্রে মৌলিক বিষয়ের পাশাপাশি অধীন ঘটনাগুলো ভালোভাবে পড়বেন। সাম্প্রতিক বিষয়গুলোর ওপর গুরুত্ব দিন। যেমন উন্নয়ন প্রকল্প, বাজেট, পরিপ্রেক্ষিত ও পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, বৈশ্বিক আলোচিত কোনো বিষয় ইত্যাদির খবরাখবর জানতে নিয়মিত সংবাদপত্র পড়ুন। বাংলাদেশ অর্থনীতি পড়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা, বাজেট, জনশুমারি, বিভিন্ন সংস্থার রিপোর্ট ইত্যাদির ওপর গুরুত্ব দিন। বাংলাদেশের সংবিধান পড়ার ক্ষেত্রে একবারেই মুখস্থ করতে হবে—এমন মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসুন। দুদিন পর পর রিভিশন দিন। ভালোভাবে পড়া থাকলে লিখিত পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষায় কাজে লাগবে।
পরীক্ষার আগের তিন-চার মাসের কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স ভালোভাবে পড়ুন এবং প্রয়োজনে মডেল টেস্ট দিয়ে নিজের অবস্থান যাচাই করতে পারেন। তবে মডেল টেস্ট দিলে যদি আত্মবিশ্বাস কমে যায়, তবে না দেওয়াই উত্তম।
মো. নুর আলম, ৪০তম বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার
অনুলিখন: জেলি খাতুন

বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় বাংলা ও ইংরেজির পাশাপাশি নম্বর তোলার জন্য সাধারণ জ্ঞান হতে পারে ট্রাম্প কার্ড। আর কাট মার্ককে আরেক ধাপ এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ বিষয়াবলি হতে পারে অন্যতম অনুষঙ্গ। বিসিএস বাংলাদেশ বিষয়াবলি সিলেবাস অনুযায়ী, এ বিষয় থেকে মোট ৩০ নম্বরের প্রশ্ন হয়ে থাকে। কৌশল অবলম্বন করলে প্রিলিমিনারি পরীক্ষার এই প্রস্তুতি বাংলাদেশ বিষয়াবলি লিখিত পরীক্ষায়ও আপনাকে এগিয়ে রাখবে।
বাংলাদেশের জাতীয় বিষয়াবলি
দেশভাগ থেকে স্বাধীনতাযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস এবং সঙ্গে স্বাধীনতা-পরবর্তী বঙ্গবন্ধুর শাসনামলের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ও পররাষ্ট্রনীতি—এই অংশে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই অংশে প্রতি বিসিএসে চার-পাঁচটি প্রশ্ন হয়। এ ছাড়া গুপ্ত বংশ, মৌর্য বংশ, পাল বংশ, সেন বংশ, সুলতানি আমল, মুঘল শাসন, নবাবি শাসন, ব্রিটিশ শাসনামল পর্যন্ত। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শাসক এবং তাদের কাজ সম্পর্কে জানা, সংঘটিত গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ, পরিব্রাজক ভ্রমণ করলে তা—বিস্তারিত জানতে হবে। এই অংশে ভালো করা সহজ বিধায় অনায়াসে ৬-৭ নম্বর পাওয়া সম্ভব।
বাংলাদেশের কৃষিজ সম্পদ
সর্বশেষ কৃষি পরিসংখ্যান, সমীক্ষা, কৃষিশুমারি, ফসলের বিভিন্ন জাত, কৃষিবিষয়ক আলোচিত প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা রাখতে হবে। এই অংশ থেকে দুই-তিনটি প্রশ্ন হতে পারে।
বাংলাদেশের জনসংখ্যা
এই অংশ থেকে প্রতিবছর দুই-তিনটি প্রশ্ন হয়। এই অংশের জন্য জনশুমারিগুলো দেখার পাশাপাশি জনসংখ্যাবিষয়ক অন্যান্য তথ্য-উপাত্ত, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সম্পর্কে বিস্তারিত ও ভালোভাবে জানতে হবে।
বাংলাদেশের অর্থনীতি
এই অংশ থেকে তিন-চারটি প্রশ্ন হয়ে থাকে। অর্থনৈতিক সমীক্ষাসহ সাম্প্রতিক অন্যান্য সমীক্ষা ও পরিসংখ্যান, উন্নয়ন পরিকল্পনা—পরিপ্রেক্ষিত ও পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, জাতীয় আয়-ব্যয়, এডিপি, ভর্তুকি ও প্রণোদনা, দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচি এবং অর্থনৈতিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।
বাংলাদেশের সংবিধান
প্রস্তাবনা, মৌলিক অধিকারসহ রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি, নির্বাহী বিভাগ, বিচার বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদ, নির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্মকমিশন, সংবিধান সংশোধন, তফসিল, সাংবিধানিক পদ, পদবি ও প্রতিষ্ঠান এবং সংবিধানের সংশোধনী ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। সংবিধান পরবর্তীকালে অন্যান্য পরীক্ষা ছাড়াও বাস্তব জীবনে অনেক কাজে লাগবে। এই অংশ থেকে বিসিএস পরীক্ষায় নিয়মিত প্রশ্ন হয়ে থাকে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থা
এই অংশটি তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল, ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দল, আওয়ামী লীগের ইতিহাস ও ভূমিকা, সুশীল সমাজ এবং চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী সম্পর্কে জানতে হবে।
বাংলাদেশের সরকারব্যবস্থা
আইন, শাসন ও বিচার বিভাগ, আইন প্রণয়ন, নীতিনির্ধারণ, জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা কাঠামো, প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস ও সংস্কার ইত্যাদি সম্পর্কে সবিস্তারে জানতে হবে। এই অংশ সংবিধান অংশের সঙ্গে মিলিয়ে পড়লে আয়ত্ত করতে সুবিধা হবে।
বাংলাদেশের জাতীয় অর্জন
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনা, জাতীয় পুরস্কার, খেলাধুলা, চলচ্চিত্র, গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট টপিকগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে।
রেফারেন্স বুক
নবম-দশম শ্রেণির ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, পৌরনীতি ও সুশাসন, বাংলাদেশের সংবিধান—আরিফ খান—ইত্যাদি বই দেখা যেতে পারে। পাশাপাশি গাইড বই হিসেবে নাঈম হোসেনের বেসিক ভিউ/প্রসেসর’স/এমপিথ্রি সিরিজে চোখ বোলাতে পারেন। এ ছাড়া সাম্প্রতিক সব বিষয়ে ধারণার জন্য নিয়মিত মাসিক কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স, চলতি ঘটনা, অর্থনৈতিক সমীক্ষা ও দৈনিক সংবাদপত্র ভালোভাবে
পড়তে হবে।
বিশেষ পরামর্শ
প্রথমেই বিগত সালের বিসিএস প্রশ্নব্যাংক ব্যাখ্যাসহ সমাধান করবেন, এতে করে আপনি সামগ্রিক একটা ধারণা পাবেন। অনেক প্রশ্ন কমনও পেয়ে যেতে পারেন। বাংলাদেশ জাতীয় বিষয়াবলির জন্য নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বইটি ভালো করে পড়ে নেবেন। বাংলাদেশের ইতিহাস পড়ার সময় ঘটনাপঞ্জির কালানুক্রমিক গ্রন্থনা অনুসরণ করবেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পড়ার ক্ষেত্রে মৌলিক বিষয়ের পাশাপাশি অধীন ঘটনাগুলো ভালোভাবে পড়বেন। সাম্প্রতিক বিষয়গুলোর ওপর গুরুত্ব দিন। যেমন উন্নয়ন প্রকল্প, বাজেট, পরিপ্রেক্ষিত ও পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, বৈশ্বিক আলোচিত কোনো বিষয় ইত্যাদির খবরাখবর জানতে নিয়মিত সংবাদপত্র পড়ুন। বাংলাদেশ অর্থনীতি পড়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা, বাজেট, জনশুমারি, বিভিন্ন সংস্থার রিপোর্ট ইত্যাদির ওপর গুরুত্ব দিন। বাংলাদেশের সংবিধান পড়ার ক্ষেত্রে একবারেই মুখস্থ করতে হবে—এমন মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসুন। দুদিন পর পর রিভিশন দিন। ভালোভাবে পড়া থাকলে লিখিত পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষায় কাজে লাগবে।
পরীক্ষার আগের তিন-চার মাসের কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স ভালোভাবে পড়ুন এবং প্রয়োজনে মডেল টেস্ট দিয়ে নিজের অবস্থান যাচাই করতে পারেন। তবে মডেল টেস্ট দিলে যদি আত্মবিশ্বাস কমে যায়, তবে না দেওয়াই উত্তম।
মো. নুর আলম, ৪০তম বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার
অনুলিখন: জেলি খাতুন

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
৪ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১৮ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ ও বিএসএমের যৌথ উদ্যোগে গত ২১–২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৩৯তম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। একই সঙ্গে তিনি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অণুজীববিজ্ঞান গবেষণায় উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
দুই দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী, গবেষক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ভেটেরিনারি বিশেষজ্ঞ, শিল্পখাতের প্রতিনিধি এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনের মূল লক্ষ্য ছিল অণুজীববিজ্ঞান ও সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে সাম্প্রতিক গবেষণা ও অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় করা, বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা জোরদার করা এবং সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর দিকনির্দেশনা প্রদান করা। সম্মেলনে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৪০০-এর অধিক প্রতিনিধি অংশ নেন।
এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় “Microbiomes for a Sustainable Future” সময়োপযোগী ছিল এবং মানব উন্নয়ন ও কল্যাণে অণুজীববিজ্ঞানের গুরুত্ব তুলে ধরতে সহায়ক হয়। সর্বমোট ২৮৮টি সারসংক্ষেপ (Abstract) গৃহীত হওয়ার পর সম্মেলনের ১২টি টেকনিক্যাল সেশনে ২টি প্লেনারি বক্তৃতা, ৮টি কীনোট বক্তৃতা, ৬টি আমন্ত্রিত বক্তৃতা, ৪টি ইয়াং সায়েন্টিস্ট টক, ৫৮টি মৌখিক উপস্থাপনা এবং প্রায় ২২৬টি পোস্টার উপস্থাপন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এস. এম. এ. ফয়েজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক) প্রফেসর ডা. মামুন আহমেদ। স্বাগতিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. শাকিলা নার্গিস খান।
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে সম্মেলন আয়োজন কমিটির চেয়ারম্যান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ইন সায়েন্সেসের (সিএআরএস) চিফ সায়েন্টিস্ট ডা. লতিফুল বারী ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ ও বিএসএমের যৌথ উদ্যোগে গত ২১–২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৩৯তম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। একই সঙ্গে তিনি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অণুজীববিজ্ঞান গবেষণায় উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
দুই দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী, গবেষক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ভেটেরিনারি বিশেষজ্ঞ, শিল্পখাতের প্রতিনিধি এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনের মূল লক্ষ্য ছিল অণুজীববিজ্ঞান ও সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে সাম্প্রতিক গবেষণা ও অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় করা, বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা জোরদার করা এবং সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর দিকনির্দেশনা প্রদান করা। সম্মেলনে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৪০০-এর অধিক প্রতিনিধি অংশ নেন।
এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় “Microbiomes for a Sustainable Future” সময়োপযোগী ছিল এবং মানব উন্নয়ন ও কল্যাণে অণুজীববিজ্ঞানের গুরুত্ব তুলে ধরতে সহায়ক হয়। সর্বমোট ২৮৮টি সারসংক্ষেপ (Abstract) গৃহীত হওয়ার পর সম্মেলনের ১২টি টেকনিক্যাল সেশনে ২টি প্লেনারি বক্তৃতা, ৮টি কীনোট বক্তৃতা, ৬টি আমন্ত্রিত বক্তৃতা, ৪টি ইয়াং সায়েন্টিস্ট টক, ৫৮টি মৌখিক উপস্থাপনা এবং প্রায় ২২৬টি পোস্টার উপস্থাপন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এস. এম. এ. ফয়েজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক) প্রফেসর ডা. মামুন আহমেদ। স্বাগতিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. শাকিলা নার্গিস খান।
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে সম্মেলন আয়োজন কমিটির চেয়ারম্যান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ইন সায়েন্সেসের (সিএআরএস) চিফ সায়েন্টিস্ট ডা. লতিফুল বারী ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় বাংলা ও ইংরেজির পাশাপাশি নম্বর তোলার জন্য সাধারণ জ্ঞান হতে পারে ট্রাম্প কার্ড। আর কাট মার্ককে আরেক ধাপ এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ বিষয়াবলি হতে পারে অন্যতম অনুষঙ্গ।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১৮ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে আসেন তিনি। এ সময় শহীদ সাজিদ ভবন, প্রক্টর অফিস ঘুরে প্রোগোজ স্কুলের মাঠে সাংবাদিক ও ফ্যানদের সঙ্গে কথা বলেন এই ফুটবলার।

এ সময় জামাল ভূঁইয়া বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো এলাম। আমার অনেক ভালো লাগছে। এটি অনেক পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচন। আপনাদের সবার প্রতি শুভকামনা। আমি আবার আসব ইনশা আল্লাহ।’
এ সময় জাতীয় ছাত্র শক্তি সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী মো. ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘আমরা স্পোর্টস কার্নিভালের সময় জামাল ভাইকে আমাদের ক্যাম্পাসে আসার আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু তখন শিডিউল না পাওয়ায় সম্ভব হয়নি। এই প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশ ফুটবলের প্রথম সুপারস্টার জামাল ভূঁইয়া। তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলের এই নতুন ধারা উন্মোচিত হয়েছে।’

এ সময় এই সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির ভিপি পদপ্রার্থী কিশোয়ার আনজুম সাম্য, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী ফেরদৌস হাসান সোহান, কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী সিনহা ইসলাম অর্না এবং ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের ক্রীড়া সম্পাদক কামরুল হাছান নাফিজসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে আসেন তিনি। এ সময় শহীদ সাজিদ ভবন, প্রক্টর অফিস ঘুরে প্রোগোজ স্কুলের মাঠে সাংবাদিক ও ফ্যানদের সঙ্গে কথা বলেন এই ফুটবলার।

এ সময় জামাল ভূঁইয়া বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো এলাম। আমার অনেক ভালো লাগছে। এটি অনেক পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচন। আপনাদের সবার প্রতি শুভকামনা। আমি আবার আসব ইনশা আল্লাহ।’
এ সময় জাতীয় ছাত্র শক্তি সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী মো. ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘আমরা স্পোর্টস কার্নিভালের সময় জামাল ভাইকে আমাদের ক্যাম্পাসে আসার আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু তখন শিডিউল না পাওয়ায় সম্ভব হয়নি। এই প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশ ফুটবলের প্রথম সুপারস্টার জামাল ভূঁইয়া। তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলের এই নতুন ধারা উন্মোচিত হয়েছে।’

এ সময় এই সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির ভিপি পদপ্রার্থী কিশোয়ার আনজুম সাম্য, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী ফেরদৌস হাসান সোহান, কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী সিনহা ইসলাম অর্না এবং ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের ক্রীড়া সম্পাদক কামরুল হাছান নাফিজসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ছিলেন।

বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় বাংলা ও ইংরেজির পাশাপাশি নম্বর তোলার জন্য সাধারণ জ্ঞান হতে পারে ট্রাম্প কার্ড। আর কাট মার্ককে আরেক ধাপ এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ বিষয়াবলি হতে পারে অন্যতম অনুষঙ্গ।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
৪ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১৮ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১ দিন আগেসোহানুর রহমান, জবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে বাড়তি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
জকসু নির্বাচনের প্রার্থীরা প্রচারণায় পোস্টার ও লিফলেটের মতো প্রচলিত প্রচারসামগ্রীর বাইরে গিয়ে লাল কার্ড, রঙিন প্ল্যাকার্ড ও হাতে বহনযোগ্য নানা প্রচারসামগ্রী ব্যবহার করছেন। দেয়ালে পোস্টার সাঁটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় আচরণবিধি মেনেই ভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁরা।
নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যবহার করছেন এরোপ্লেন আকৃতির কাগজ, প্রতীকী নোট, কাপ, বোতল, প্রজাপতি, জকসু পাসপোর্টসহ নানা অভিনব উপকরণ। আকর্ষণীয় স্লোগান ও রঙিন ডিজাইনের মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে নির্বাচনী অঙ্গীকার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
প্রচারণায় প্রযুক্তির ব্যবহারও চোখে পড়ার মতো। কিউআর কোড সংযুক্ত প্রচারণা সামগ্রীর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোন স্ক্যান করে মুহূর্তেই প্রার্থীদের বিস্তারিত ইশতেহার ও পরিকল্পনা জানতে পারছেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণবন্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। শুরু থেকেই আমরা জোরালো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যেই আমি ভিন্নধর্মী প্রচার কার্ড ব্যবহার করছি।’
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেলের শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদপ্রার্থী ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘লিফলেট দিয়ে প্রচার করার ফলে ভোটাররা অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন, তাই এবার আমাদের অন্য রকম প্রচারণা। আমাদের বার্তাটি আকর্ষণীয়ভাবে ভোটারদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম চালাচ্ছি।’
স্বতন্ত্র নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী আল শাহরিয়ার খান বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং প্রচারসামগ্রী যেন সংরক্ষণযোগ্য হয়, এই চিন্তা থেকেই আমি বিড়ালের আদলে কার্ড তৈরি করেছি।’
ছাত্রশক্তি-সমর্থিত ‘নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছে ইশতেহার পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের সমস্যা ও প্রত্যাশা বোঝার চেষ্টা করছি।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে বাড়তি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
জকসু নির্বাচনের প্রার্থীরা প্রচারণায় পোস্টার ও লিফলেটের মতো প্রচলিত প্রচারসামগ্রীর বাইরে গিয়ে লাল কার্ড, রঙিন প্ল্যাকার্ড ও হাতে বহনযোগ্য নানা প্রচারসামগ্রী ব্যবহার করছেন। দেয়ালে পোস্টার সাঁটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় আচরণবিধি মেনেই ভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁরা।
নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যবহার করছেন এরোপ্লেন আকৃতির কাগজ, প্রতীকী নোট, কাপ, বোতল, প্রজাপতি, জকসু পাসপোর্টসহ নানা অভিনব উপকরণ। আকর্ষণীয় স্লোগান ও রঙিন ডিজাইনের মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে নির্বাচনী অঙ্গীকার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
প্রচারণায় প্রযুক্তির ব্যবহারও চোখে পড়ার মতো। কিউআর কোড সংযুক্ত প্রচারণা সামগ্রীর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোন স্ক্যান করে মুহূর্তেই প্রার্থীদের বিস্তারিত ইশতেহার ও পরিকল্পনা জানতে পারছেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণবন্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। শুরু থেকেই আমরা জোরালো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যেই আমি ভিন্নধর্মী প্রচার কার্ড ব্যবহার করছি।’
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেলের শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদপ্রার্থী ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘লিফলেট দিয়ে প্রচার করার ফলে ভোটাররা অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন, তাই এবার আমাদের অন্য রকম প্রচারণা। আমাদের বার্তাটি আকর্ষণীয়ভাবে ভোটারদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম চালাচ্ছি।’
স্বতন্ত্র নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী আল শাহরিয়ার খান বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং প্রচারসামগ্রী যেন সংরক্ষণযোগ্য হয়, এই চিন্তা থেকেই আমি বিড়ালের আদলে কার্ড তৈরি করেছি।’
ছাত্রশক্তি-সমর্থিত ‘নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছে ইশতেহার পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের সমস্যা ও প্রত্যাশা বোঝার চেষ্টা করছি।’

বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় বাংলা ও ইংরেজির পাশাপাশি নম্বর তোলার জন্য সাধারণ জ্ঞান হতে পারে ট্রাম্প কার্ড। আর কাট মার্ককে আরেক ধাপ এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ বিষয়াবলি হতে পারে অন্যতম অনুষঙ্গ।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
৪ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষায় ৮৬০টি আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৮৫ জন পরীক্ষার্থী লড়বেন। আর ‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) ৫২০টি আসনের বিপরীতে ২০ হাজর ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। বিজ্ঞান অনুষদে ৮৬০ আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৪০ জন শিক্ষার্থী লড়বেন।
‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১২টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ঢাকার বাহিরে তিনটি কেন্দ্র, কুমিল্লা বিশ্বিবদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা হবে। ঢাকার মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে পরীক্ষা হবে। ঢাকার ভেতরের কেন্দ্র সমূহ হলো— জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, কে এল জুবিলি হাই স্কুল এন্ড কলেজ, বিইএএম মডেল হাই স্কুল এন্ড কলেজ।
‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গভর্মেন্ট মুসলিম হাই স্কুল কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৷
মোট ১০০ মার্কের পরীক্ষায় ৭২ মার্ক এমসিকিউ ও বাকী ১৮ মার্ক থাকবে এসএসসি (সমমান) ও এইচএসসি (সমমান) ফলাফলের ওপর। ‘এ’ ইউনিটে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন গণিত অথবা জীব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে। ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজি, গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা ও হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ বিষয়ে প্রশ্ন আসবে।
পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি বিষয়ে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. পরিমল বালা বলেন, ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সব প্রস্তুতি আমাদের সম্পন্ন হয়েছে। এবার পরীক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবার ঢাকার বাহিরে খুলনা, রাজশাহী ও কুমিল্লা পরীক্ষা কেন্দ্র রাখা হয়েছে।
বাণিজ্য অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের ৫২০ আসনের বিপরীতে ২০ হাজার ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে আরও ৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার বাহিরে কোন কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে না।
এর আগে ১৩ ডিসেম্বর ‘ই’ ইউনিটের (চারুকলা অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। উল্লখ্য, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ডি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৯ জানুয়ারি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। কলা ও আইন অনুষদভুক্ত বি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৩০ জানুয়ারি বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষায় ৮৬০টি আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৮৫ জন পরীক্ষার্থী লড়বেন। আর ‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) ৫২০টি আসনের বিপরীতে ২০ হাজর ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। বিজ্ঞান অনুষদে ৮৬০ আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৪০ জন শিক্ষার্থী লড়বেন।
‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১২টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ঢাকার বাহিরে তিনটি কেন্দ্র, কুমিল্লা বিশ্বিবদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা হবে। ঢাকার মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে পরীক্ষা হবে। ঢাকার ভেতরের কেন্দ্র সমূহ হলো— জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, কে এল জুবিলি হাই স্কুল এন্ড কলেজ, বিইএএম মডেল হাই স্কুল এন্ড কলেজ।
‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গভর্মেন্ট মুসলিম হাই স্কুল কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৷
মোট ১০০ মার্কের পরীক্ষায় ৭২ মার্ক এমসিকিউ ও বাকী ১৮ মার্ক থাকবে এসএসসি (সমমান) ও এইচএসসি (সমমান) ফলাফলের ওপর। ‘এ’ ইউনিটে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন গণিত অথবা জীব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে। ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজি, গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা ও হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ বিষয়ে প্রশ্ন আসবে।
পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি বিষয়ে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. পরিমল বালা বলেন, ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সব প্রস্তুতি আমাদের সম্পন্ন হয়েছে। এবার পরীক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবার ঢাকার বাহিরে খুলনা, রাজশাহী ও কুমিল্লা পরীক্ষা কেন্দ্র রাখা হয়েছে।
বাণিজ্য অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের ৫২০ আসনের বিপরীতে ২০ হাজার ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে আরও ৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার বাহিরে কোন কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে না।
এর আগে ১৩ ডিসেম্বর ‘ই’ ইউনিটের (চারুকলা অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। উল্লখ্য, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ডি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৯ জানুয়ারি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। কলা ও আইন অনুষদভুক্ত বি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৩০ জানুয়ারি বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় বাংলা ও ইংরেজির পাশাপাশি নম্বর তোলার জন্য সাধারণ জ্ঞান হতে পারে ট্রাম্প কার্ড। আর কাট মার্ককে আরেক ধাপ এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ বিষয়াবলি হতে পারে অন্যতম অনুষঙ্গ।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
৪ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১৮ ঘণ্টা আগে