রেজুয়ান তুষার

ইউরোপের বলকান অঞ্চলের একটি দেশ রোমানিয়া। বর্তমানে রোমানিয়ার অর্থনীতি খুব দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। আন্তর্জাতিক মানের পড়াশোনার জন্য বিভিন্ন দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা রোমানিয়ায় পাড়ি জমাচ্ছেন। রোমানিয়ায় পড়াশোনার খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন বুখারেস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসনের শিক্ষার্থী রেজুয়ান তুষার।
রোমানিয়ার শিক্ষাব্যবস্থা দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ের মধ্যে রয়েছে। বুখারেস্ট ইউনিভার্সিটি, পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটি অব বুখারেস্ট, বেবেস বয়াল ইউনিভার্সিটি ছাড়া আরও বেশ কিছু ভালো ইউনিভার্সিটি রয়েছে। শিক্ষকরা খুবই দক্ষ, ধৈর্যশীল এবং ছাত্রদের প্রতি খুবই যত্নবান। ক্লাসে উপস্থিতি অনেকটাই বাধ্যতামূলক। যেহেতু উপস্থিতি এবং ক্লাস পারফরম্যান্সের ওপরে একটা নির্দিষ্ট মার্কস রয়েছে। একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হিসেবে রোমানিয়ায় পড়াশোনা করতে আসার কারণ হতে পারে একটা ইউরোপিয়ান ওয়ার্ড ক্লাস ডিগ্রি অর্জন, নতুন ভাষা শেখা, আন্তসাংস্কৃতিক দক্ষতা অর্জনের সুযোগ, যা ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান এবং ক্রমবর্ধমান আধুনিক বিশ্বে একটি অপরিহার্য সুবিধা, সারা জীবনের জন্য কিছু বন্ধু, ভ্রমণ এবং অন্যান্য দেশে এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অধ্যয়ন করার সুযোগ।
পড়াশোনা ও থাকার খরচ
রোমানিয়া পূর্ব ইউরোপের দেশ হওয়ায় এখানে পড়াশোনা এবং বসবাসের খরচ ইউরোপের অন্য দেশগুলোর থেকে তুলনামূলক কম। ভালো ইউনিভার্সিটিগুলোর টিউশন ফি বছরে সাধারণত ২ হাজার থেকে ৩ হাজার ৫০০ ইউরোর মধ্যে হয়ে থাকে, যা টাকায় দুই লাখ থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকার মতো। আর থাকার জন্য দুটি অপশন রয়েছে। যার মধ্যে একটি হচ্ছে ইউনিভার্সিটি অথবা প্রাইভেট ডর্মিটরি এবং অন্যটি অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া করে থাকা। ইউনিভার্সিটি অথবা প্রাইভেট ডর্মিটরিগুলোতে সাধারণত প্রতি মাসে ৬০-১০০ ইউরোর মতো পরিশোধ করতে হয়, যা বাংলা টাকায় ৬ হাজার থেকে ১০ টাকার মতো। আর দুই বা তিন বেডরুমের অ্যাপার্টমেন্টগুলোর ভাড়া প্রতি মাসে ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার হয়ে থাকে। আমার মতে, কয়েকজন বন্ধু একসঙ্গে থাকার জন্য অ্যাপার্টমেন্ট সবচেয়ে বেস্ট অপশন।
পড়াশোনা শেষ হওয়া মাত্রই নিজ দেশে ফেরার বাধ্যবাধকতা নেই। পড়াশোনা শেষে রোমানিয়া সরকার পরবর্তী নয় মাসের মতো সময় দেয় জব প্লেসমেন্টের জন্য। আপনি যদি এই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনো ফুলটাইম জবে ঢুকতে পারেন, তবেই স্টুডেন্ট ভিসাকে জব ভিসায় পরিবর্তন করতে পারবেন।
কর্মসংস্থানের সুযোগ
রোমানিয়ায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করতে পারেন। এটা হতে পারে অন ক্যাম্পাস বা অফ ক্যাম্পাস। অন ক্যাম্পাসে কাজের সুযোগ-সুবিধা খুব বেশি নেই, তবে একটু ভালো করে খোঁজ নিলে এবং চেষ্টা করলে সহজেই পার্টটাইম জব ম্যানেজ করা সম্ভব। অন্যান্য শহরের তুলনায় রাজধানীতে কাজের সুযোগ বেশি হয়ে থাকে। পার্টটাইম, মানে সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা (৮০ ঘণ্টা/মাস) কাজ করে নিজের থাকা এবং খাওয়ার খরচ খুব সহজেই বহন করা যায়।
ভাষা দক্ষতা
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো রোমানিয়া, ইংরেজিসহ বিভিন্ন ভাষায় স্টাডি প্রোগ্রাম অফার করে থাকে। আপনি পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো ভাষাতেই পড়াশোনা করতে পারবেন। ইংরেজিতে পড়তে হলে আইইএলটিএস দিয়ে ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট দেখাতে হবে। এ ছাড়া অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে এমওআই বা ইপিসি সার্টিফিকেট দিয়েও অ্যাপ্লাই করা যায়।
বিনা খরচে পড়াশোনা করার সুযোগ
বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য রোমানিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ ছাড়া তেমন কোনো স্কলারশিপের ব্যবস্থা নেই। রোমানিয়ান সরকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এই বৃত্তির মাধ্যমে টিউশন ফি, থাকার খরচ, স্বাস্থ্যভাতা এবং মাসিক বৃত্তিসহ বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে। এই প্রোগ্রামের আওতায় আপনি স্নাতক, স্নাতকোত্তর বিভিন্ন প্রোগ্রামে পড়াশোনা করতে পারবেন। প্রতিবছর ডিসেম্বরে থেকে মার্চ পর্যন্ত এ প্রোগ্রামের আবেদন নিয়ে থাকে।
তবে ব্যক্তিগত খরচে একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী চাইলে রোমানিয়ার প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্নাতক, মাস্টার্স ও পিএইচডি গবেষণা করতে পারেন। ভিসা প্রসেসিং
বাংলাদেশে যেহেতু রোমানিয়ান অ্যাম্বাসি নেই, তাই ইন্ডিয়ায় অবস্থিত দূতাবাসে ভিসার অ্যাপ্লিকেশন দিতে হবে। সশরীরে গিয়ে কিংবা অথরাইজড এজেন্সির মাধ্যমে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। সব ডকুমেন্টস সঠিক সময়ে জমা করা জরুরি না হলে ভিসা বাতিল হওয়ার আশঙ্কা থাকতে পারে।
বাংলাদেশের কৃষ্টি-কালচারের সঙ্গে এর কোনো অংশেই মিল নেই, তাই প্রথমে একটু অবাক হতেই পারেন, তবে আশপাশের মনোরম পরিবেশ ও মানুষগুলোর বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণে সহজেই মানিয়ে নেওয়া সম্ভব। এখানকার বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষাব্যবস্থা, পড়াশোনার মান, শিক্ষকদের দক্ষতা এবং ছাত্রদের প্রতি যত্নশীলতা আপনাকে মুগ্ধ করবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি প্রসেস কিছুটা সময়সাপেক্ষ হওয়ায়, ধৈর্যহারা না হয়ে অ্যাপ্লিকেশন প্রসেসটি পূর্ণ করতে হবে।

ইউরোপের বলকান অঞ্চলের একটি দেশ রোমানিয়া। বর্তমানে রোমানিয়ার অর্থনীতি খুব দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। আন্তর্জাতিক মানের পড়াশোনার জন্য বিভিন্ন দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা রোমানিয়ায় পাড়ি জমাচ্ছেন। রোমানিয়ায় পড়াশোনার খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন বুখারেস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসনের শিক্ষার্থী রেজুয়ান তুষার।
রোমানিয়ার শিক্ষাব্যবস্থা দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ের মধ্যে রয়েছে। বুখারেস্ট ইউনিভার্সিটি, পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটি অব বুখারেস্ট, বেবেস বয়াল ইউনিভার্সিটি ছাড়া আরও বেশ কিছু ভালো ইউনিভার্সিটি রয়েছে। শিক্ষকরা খুবই দক্ষ, ধৈর্যশীল এবং ছাত্রদের প্রতি খুবই যত্নবান। ক্লাসে উপস্থিতি অনেকটাই বাধ্যতামূলক। যেহেতু উপস্থিতি এবং ক্লাস পারফরম্যান্সের ওপরে একটা নির্দিষ্ট মার্কস রয়েছে। একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হিসেবে রোমানিয়ায় পড়াশোনা করতে আসার কারণ হতে পারে একটা ইউরোপিয়ান ওয়ার্ড ক্লাস ডিগ্রি অর্জন, নতুন ভাষা শেখা, আন্তসাংস্কৃতিক দক্ষতা অর্জনের সুযোগ, যা ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান এবং ক্রমবর্ধমান আধুনিক বিশ্বে একটি অপরিহার্য সুবিধা, সারা জীবনের জন্য কিছু বন্ধু, ভ্রমণ এবং অন্যান্য দেশে এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অধ্যয়ন করার সুযোগ।
পড়াশোনা ও থাকার খরচ
রোমানিয়া পূর্ব ইউরোপের দেশ হওয়ায় এখানে পড়াশোনা এবং বসবাসের খরচ ইউরোপের অন্য দেশগুলোর থেকে তুলনামূলক কম। ভালো ইউনিভার্সিটিগুলোর টিউশন ফি বছরে সাধারণত ২ হাজার থেকে ৩ হাজার ৫০০ ইউরোর মধ্যে হয়ে থাকে, যা টাকায় দুই লাখ থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকার মতো। আর থাকার জন্য দুটি অপশন রয়েছে। যার মধ্যে একটি হচ্ছে ইউনিভার্সিটি অথবা প্রাইভেট ডর্মিটরি এবং অন্যটি অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া করে থাকা। ইউনিভার্সিটি অথবা প্রাইভেট ডর্মিটরিগুলোতে সাধারণত প্রতি মাসে ৬০-১০০ ইউরোর মতো পরিশোধ করতে হয়, যা বাংলা টাকায় ৬ হাজার থেকে ১০ টাকার মতো। আর দুই বা তিন বেডরুমের অ্যাপার্টমেন্টগুলোর ভাড়া প্রতি মাসে ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার হয়ে থাকে। আমার মতে, কয়েকজন বন্ধু একসঙ্গে থাকার জন্য অ্যাপার্টমেন্ট সবচেয়ে বেস্ট অপশন।
পড়াশোনা শেষ হওয়া মাত্রই নিজ দেশে ফেরার বাধ্যবাধকতা নেই। পড়াশোনা শেষে রোমানিয়া সরকার পরবর্তী নয় মাসের মতো সময় দেয় জব প্লেসমেন্টের জন্য। আপনি যদি এই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনো ফুলটাইম জবে ঢুকতে পারেন, তবেই স্টুডেন্ট ভিসাকে জব ভিসায় পরিবর্তন করতে পারবেন।
কর্মসংস্থানের সুযোগ
রোমানিয়ায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করতে পারেন। এটা হতে পারে অন ক্যাম্পাস বা অফ ক্যাম্পাস। অন ক্যাম্পাসে কাজের সুযোগ-সুবিধা খুব বেশি নেই, তবে একটু ভালো করে খোঁজ নিলে এবং চেষ্টা করলে সহজেই পার্টটাইম জব ম্যানেজ করা সম্ভব। অন্যান্য শহরের তুলনায় রাজধানীতে কাজের সুযোগ বেশি হয়ে থাকে। পার্টটাইম, মানে সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা (৮০ ঘণ্টা/মাস) কাজ করে নিজের থাকা এবং খাওয়ার খরচ খুব সহজেই বহন করা যায়।
ভাষা দক্ষতা
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো রোমানিয়া, ইংরেজিসহ বিভিন্ন ভাষায় স্টাডি প্রোগ্রাম অফার করে থাকে। আপনি পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো ভাষাতেই পড়াশোনা করতে পারবেন। ইংরেজিতে পড়তে হলে আইইএলটিএস দিয়ে ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট দেখাতে হবে। এ ছাড়া অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে এমওআই বা ইপিসি সার্টিফিকেট দিয়েও অ্যাপ্লাই করা যায়।
বিনা খরচে পড়াশোনা করার সুযোগ
বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য রোমানিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ ছাড়া তেমন কোনো স্কলারশিপের ব্যবস্থা নেই। রোমানিয়ান সরকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এই বৃত্তির মাধ্যমে টিউশন ফি, থাকার খরচ, স্বাস্থ্যভাতা এবং মাসিক বৃত্তিসহ বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে। এই প্রোগ্রামের আওতায় আপনি স্নাতক, স্নাতকোত্তর বিভিন্ন প্রোগ্রামে পড়াশোনা করতে পারবেন। প্রতিবছর ডিসেম্বরে থেকে মার্চ পর্যন্ত এ প্রোগ্রামের আবেদন নিয়ে থাকে।
তবে ব্যক্তিগত খরচে একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী চাইলে রোমানিয়ার প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্নাতক, মাস্টার্স ও পিএইচডি গবেষণা করতে পারেন। ভিসা প্রসেসিং
বাংলাদেশে যেহেতু রোমানিয়ান অ্যাম্বাসি নেই, তাই ইন্ডিয়ায় অবস্থিত দূতাবাসে ভিসার অ্যাপ্লিকেশন দিতে হবে। সশরীরে গিয়ে কিংবা অথরাইজড এজেন্সির মাধ্যমে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। সব ডকুমেন্টস সঠিক সময়ে জমা করা জরুরি না হলে ভিসা বাতিল হওয়ার আশঙ্কা থাকতে পারে।
বাংলাদেশের কৃষ্টি-কালচারের সঙ্গে এর কোনো অংশেই মিল নেই, তাই প্রথমে একটু অবাক হতেই পারেন, তবে আশপাশের মনোরম পরিবেশ ও মানুষগুলোর বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণে সহজেই মানিয়ে নেওয়া সম্ভব। এখানকার বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষাব্যবস্থা, পড়াশোনার মান, শিক্ষকদের দক্ষতা এবং ছাত্রদের প্রতি যত্নশীলতা আপনাকে মুগ্ধ করবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি প্রসেস কিছুটা সময়সাপেক্ষ হওয়ায়, ধৈর্যহারা না হয়ে অ্যাপ্লিকেশন প্রসেসটি পূর্ণ করতে হবে।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এক ঘণ্টাব্যাপী এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
২ দিন আগেকুবি প্রতিনিধি

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এক ঘণ্টাব্যাপী এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রায় ৩ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদভুক্ত ‘এ’ ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে ৮৫ জন শিক্ষার্থী প্রতিযোগিতা করছেন। ‘এ’ ইউনিটে ৮৬০টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ৭২ হাজার ৪৭৪ জন। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনসহ চারটি অনুষদের ভবনে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
উল্লেখ্য, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে একযোগে ১২টি কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। শিক্ষার্থীদের যাতায়াত সুবিধার কথা বিবেচনায় রেখে ঢাকার বাইরে কুমিল্লা, খুলনা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষাকেন্দ্র স্থাপন করা হয়।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এক ঘণ্টাব্যাপী এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রায় ৩ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদভুক্ত ‘এ’ ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে ৮৫ জন শিক্ষার্থী প্রতিযোগিতা করছেন। ‘এ’ ইউনিটে ৮৬০টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ৭২ হাজার ৪৭৪ জন। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনসহ চারটি অনুষদের ভবনে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
উল্লেখ্য, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে একযোগে ১২টি কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। শিক্ষার্থীদের যাতায়াত সুবিধার কথা বিবেচনায় রেখে ঢাকার বাইরে কুমিল্লা, খুলনা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষাকেন্দ্র স্থাপন করা হয়।

রোমানিয়ার শিক্ষাব্যবস্থা দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ের মধ্যে রয়েছে। বুখারেস্ট ইউনিভার্সিটি, পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটি অব বুখারেস্ট, বেবেস বয়াল ইউনিভার্সিটি ছাড়া আরও বেশ কিছু ভালো ইউনিভার্সিটি রয়েছে।
১২ সেপ্টেম্বর ২০২২
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ ও বিএসএমের যৌথ উদ্যোগে গত ২১–২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৩৯তম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। একই সঙ্গে তিনি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অণুজীববিজ্ঞান গবেষণায় উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
দুই দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী, গবেষক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ভেটেরিনারি বিশেষজ্ঞ, শিল্পখাতের প্রতিনিধি এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনের মূল লক্ষ্য ছিল অণুজীববিজ্ঞান ও সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে সাম্প্রতিক গবেষণা ও অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় করা, বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা জোরদার করা এবং সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর দিকনির্দেশনা প্রদান করা। সম্মেলনে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৪০০-এর অধিক প্রতিনিধি অংশ নেন।
এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় “Microbiomes for a Sustainable Future” সময়োপযোগী ছিল এবং মানব উন্নয়ন ও কল্যাণে অণুজীববিজ্ঞানের গুরুত্ব তুলে ধরতে সহায়ক হয়। সর্বমোট ২৮৮টি সারসংক্ষেপ (Abstract) গৃহীত হওয়ার পর সম্মেলনের ১২টি টেকনিক্যাল সেশনে ২টি প্লেনারি বক্তৃতা, ৮টি কীনোট বক্তৃতা, ৬টি আমন্ত্রিত বক্তৃতা, ৪টি ইয়াং সায়েন্টিস্ট টক, ৫৮টি মৌখিক উপস্থাপনা এবং প্রায় ২২৬টি পোস্টার উপস্থাপন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এস. এম. এ. ফয়েজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক) প্রফেসর ডা. মামুন আহমেদ। স্বাগতিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. শাকিলা নার্গিস খান।
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে সম্মেলন আয়োজন কমিটির চেয়ারম্যান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ইন সায়েন্সেসের (সিএআরএস) চিফ সায়েন্টিস্ট ডা. লতিফুল বারী ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ ও বিএসএমের যৌথ উদ্যোগে গত ২১–২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৩৯তম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। একই সঙ্গে তিনি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অণুজীববিজ্ঞান গবেষণায় উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
দুই দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী, গবেষক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ভেটেরিনারি বিশেষজ্ঞ, শিল্পখাতের প্রতিনিধি এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনের মূল লক্ষ্য ছিল অণুজীববিজ্ঞান ও সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে সাম্প্রতিক গবেষণা ও অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় করা, বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা জোরদার করা এবং সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর দিকনির্দেশনা প্রদান করা। সম্মেলনে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৪০০-এর অধিক প্রতিনিধি অংশ নেন।
এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় “Microbiomes for a Sustainable Future” সময়োপযোগী ছিল এবং মানব উন্নয়ন ও কল্যাণে অণুজীববিজ্ঞানের গুরুত্ব তুলে ধরতে সহায়ক হয়। সর্বমোট ২৮৮টি সারসংক্ষেপ (Abstract) গৃহীত হওয়ার পর সম্মেলনের ১২টি টেকনিক্যাল সেশনে ২টি প্লেনারি বক্তৃতা, ৮টি কীনোট বক্তৃতা, ৬টি আমন্ত্রিত বক্তৃতা, ৪টি ইয়াং সায়েন্টিস্ট টক, ৫৮টি মৌখিক উপস্থাপনা এবং প্রায় ২২৬টি পোস্টার উপস্থাপন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এস. এম. এ. ফয়েজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক) প্রফেসর ডা. মামুন আহমেদ। স্বাগতিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. শাকিলা নার্গিস খান।
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে সম্মেলন আয়োজন কমিটির চেয়ারম্যান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ইন সায়েন্সেসের (সিএআরএস) চিফ সায়েন্টিস্ট ডা. লতিফুল বারী ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

রোমানিয়ার শিক্ষাব্যবস্থা দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ের মধ্যে রয়েছে। বুখারেস্ট ইউনিভার্সিটি, পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটি অব বুখারেস্ট, বেবেস বয়াল ইউনিভার্সিটি ছাড়া আরও বেশ কিছু ভালো ইউনিভার্সিটি রয়েছে।
১২ সেপ্টেম্বর ২০২২
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এক ঘণ্টাব্যাপী এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
২ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে আসেন তিনি। এ সময় শহীদ সাজিদ ভবন, প্রক্টর অফিস ঘুরে প্রোগোজ স্কুলের মাঠে সাংবাদিক ও ফ্যানদের সঙ্গে কথা বলেন এই ফুটবলার।

এ সময় জামাল ভূঁইয়া বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো এলাম। আমার অনেক ভালো লাগছে। এটি অনেক পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচন। আপনাদের সবার প্রতি শুভকামনা। আমি আবার আসব ইনশা আল্লাহ।’
এ সময় জাতীয় ছাত্র শক্তি সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী মো. ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘আমরা স্পোর্টস কার্নিভালের সময় জামাল ভাইকে আমাদের ক্যাম্পাসে আসার আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু তখন শিডিউল না পাওয়ায় সম্ভব হয়নি। এই প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশ ফুটবলের প্রথম সুপারস্টার জামাল ভূঁইয়া। তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলের এই নতুন ধারা উন্মোচিত হয়েছে।’

এ সময় এই সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির ভিপি পদপ্রার্থী কিশোয়ার আনজুম সাম্য, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী ফেরদৌস হাসান সোহান, কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী সিনহা ইসলাম অর্না এবং ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের ক্রীড়া সম্পাদক কামরুল হাছান নাফিজসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে আসেন তিনি। এ সময় শহীদ সাজিদ ভবন, প্রক্টর অফিস ঘুরে প্রোগোজ স্কুলের মাঠে সাংবাদিক ও ফ্যানদের সঙ্গে কথা বলেন এই ফুটবলার।

এ সময় জামাল ভূঁইয়া বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো এলাম। আমার অনেক ভালো লাগছে। এটি অনেক পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচন। আপনাদের সবার প্রতি শুভকামনা। আমি আবার আসব ইনশা আল্লাহ।’
এ সময় জাতীয় ছাত্র শক্তি সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী মো. ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘আমরা স্পোর্টস কার্নিভালের সময় জামাল ভাইকে আমাদের ক্যাম্পাসে আসার আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু তখন শিডিউল না পাওয়ায় সম্ভব হয়নি। এই প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশ ফুটবলের প্রথম সুপারস্টার জামাল ভূঁইয়া। তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলের এই নতুন ধারা উন্মোচিত হয়েছে।’

এ সময় এই সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির ভিপি পদপ্রার্থী কিশোয়ার আনজুম সাম্য, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী ফেরদৌস হাসান সোহান, কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী সিনহা ইসলাম অর্না এবং ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের ক্রীড়া সম্পাদক কামরুল হাছান নাফিজসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ছিলেন।

রোমানিয়ার শিক্ষাব্যবস্থা দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ের মধ্যে রয়েছে। বুখারেস্ট ইউনিভার্সিটি, পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটি অব বুখারেস্ট, বেবেস বয়াল ইউনিভার্সিটি ছাড়া আরও বেশ কিছু ভালো ইউনিভার্সিটি রয়েছে।
১২ সেপ্টেম্বর ২০২২
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এক ঘণ্টাব্যাপী এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
২ দিন আগেসোহানুর রহমান, জবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে বাড়তি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
জকসু নির্বাচনের প্রার্থীরা প্রচারণায় পোস্টার ও লিফলেটের মতো প্রচলিত প্রচারসামগ্রীর বাইরে গিয়ে লাল কার্ড, রঙিন প্ল্যাকার্ড ও হাতে বহনযোগ্য নানা প্রচারসামগ্রী ব্যবহার করছেন। দেয়ালে পোস্টার সাঁটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় আচরণবিধি মেনেই ভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁরা।
নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যবহার করছেন এরোপ্লেন আকৃতির কাগজ, প্রতীকী নোট, কাপ, বোতল, প্রজাপতি, জকসু পাসপোর্টসহ নানা অভিনব উপকরণ। আকর্ষণীয় স্লোগান ও রঙিন ডিজাইনের মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে নির্বাচনী অঙ্গীকার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
প্রচারণায় প্রযুক্তির ব্যবহারও চোখে পড়ার মতো। কিউআর কোড সংযুক্ত প্রচারণা সামগ্রীর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোন স্ক্যান করে মুহূর্তেই প্রার্থীদের বিস্তারিত ইশতেহার ও পরিকল্পনা জানতে পারছেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণবন্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। শুরু থেকেই আমরা জোরালো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যেই আমি ভিন্নধর্মী প্রচার কার্ড ব্যবহার করছি।’
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেলের শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদপ্রার্থী ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘লিফলেট দিয়ে প্রচার করার ফলে ভোটাররা অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন, তাই এবার আমাদের অন্য রকম প্রচারণা। আমাদের বার্তাটি আকর্ষণীয়ভাবে ভোটারদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম চালাচ্ছি।’
স্বতন্ত্র নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী আল শাহরিয়ার খান বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং প্রচারসামগ্রী যেন সংরক্ষণযোগ্য হয়, এই চিন্তা থেকেই আমি বিড়ালের আদলে কার্ড তৈরি করেছি।’
ছাত্রশক্তি-সমর্থিত ‘নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছে ইশতেহার পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের সমস্যা ও প্রত্যাশা বোঝার চেষ্টা করছি।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে বাড়তি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
জকসু নির্বাচনের প্রার্থীরা প্রচারণায় পোস্টার ও লিফলেটের মতো প্রচলিত প্রচারসামগ্রীর বাইরে গিয়ে লাল কার্ড, রঙিন প্ল্যাকার্ড ও হাতে বহনযোগ্য নানা প্রচারসামগ্রী ব্যবহার করছেন। দেয়ালে পোস্টার সাঁটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় আচরণবিধি মেনেই ভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁরা।
নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যবহার করছেন এরোপ্লেন আকৃতির কাগজ, প্রতীকী নোট, কাপ, বোতল, প্রজাপতি, জকসু পাসপোর্টসহ নানা অভিনব উপকরণ। আকর্ষণীয় স্লোগান ও রঙিন ডিজাইনের মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে নির্বাচনী অঙ্গীকার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
প্রচারণায় প্রযুক্তির ব্যবহারও চোখে পড়ার মতো। কিউআর কোড সংযুক্ত প্রচারণা সামগ্রীর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোন স্ক্যান করে মুহূর্তেই প্রার্থীদের বিস্তারিত ইশতেহার ও পরিকল্পনা জানতে পারছেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণবন্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। শুরু থেকেই আমরা জোরালো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যেই আমি ভিন্নধর্মী প্রচার কার্ড ব্যবহার করছি।’
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেলের শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদপ্রার্থী ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘লিফলেট দিয়ে প্রচার করার ফলে ভোটাররা অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন, তাই এবার আমাদের অন্য রকম প্রচারণা। আমাদের বার্তাটি আকর্ষণীয়ভাবে ভোটারদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম চালাচ্ছি।’
স্বতন্ত্র নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী আল শাহরিয়ার খান বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং প্রচারসামগ্রী যেন সংরক্ষণযোগ্য হয়, এই চিন্তা থেকেই আমি বিড়ালের আদলে কার্ড তৈরি করেছি।’
ছাত্রশক্তি-সমর্থিত ‘নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছে ইশতেহার পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের সমস্যা ও প্রত্যাশা বোঝার চেষ্টা করছি।’

রোমানিয়ার শিক্ষাব্যবস্থা দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ের মধ্যে রয়েছে। বুখারেস্ট ইউনিভার্সিটি, পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটি অব বুখারেস্ট, বেবেস বয়াল ইউনিভার্সিটি ছাড়া আরও বেশ কিছু ভালো ইউনিভার্সিটি রয়েছে।
১২ সেপ্টেম্বর ২০২২
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এক ঘণ্টাব্যাপী এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
১ দিন আগে