গাজী মিজানুর রহমান

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আগামী ১ এপ্রিল থেকে ৫ ধাপে শুরু হবে। সেই অনুযায়ী আর মাত্র ১৭ দিন হাতে আছে। এত অল্প সময়ের মধ্যে কীভাবে ভালো প্রস্তুতি নেওয়া যায়, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো–
আমিও একজন হব
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে প্রায় ৪৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। এই পদগুলোর বিপরীতে ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ জন চাকরিপ্রার্থী আবেদন করেছেন। সেই হিসাবে গড়ে প্রতি ২৯ জনের মধ্যে ১ জন চাকরি পাবেন। আপনি ভুলে যান কতজন এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন। আপনি কেবল নিজের ওপর এই আত্মবিশ্বাস রাখুন যে ৪৫ হাজারের মধ্যে আমিও একজন হব। পরীক্ষা হবে ৬০ মিনিটে ৮০টি এমসিকিউ প্রশ্নের ওপর। ৮০টি প্রশ্নের জন্য ৮০ মার্কস। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য প্রাপ্ত মার্কস থেকে ০.২৫ করে কাটা যাবে।
যেভাবে নেবেন প্রস্তুতি
যেহেতু সময় কম তাই সব না পড়ে কেবল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পড়ুন। এখন প্রশ্ন হলো আপনি কীভাবে বুঝবেন কোন কোন টপিক বেশি গুরুত্বপূর্ণ আর কোনগুলো কম গুরুত্বপূর্ণ? আপনি যদি বিগত বছরের প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নগুলো ভালোভাবে খেয়াল করেন, তাহলে দেখতে পাবেন কোন টপিক থেকে বেশি প্রশ্ন এসেছে; বিশেষ করে ২০১৫-২০১৯ সাল পর্যন্ত অনুষ্ঠিত পরীক্ষার প্রশ্নগুলো দেখতে পারেন। আপনার হাতে এত সময় না থাকলে শুধু ‘প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ Analysis’ বইটির সাজেশনটি ফলো করতে পারেন।
বাংলা ব্যাকরণ ও সাহিত্য
বাংলা অংশে বাংলা ব্যাকরণ থেকে প্রশ্ন বেশি আসে এবং সাহিত্য থেকে কম। দেখা গেছে যে বাংলা অংশে ২০টি প্রশ্নের মধ্যে ব্যাকরণ থেকে ১৮-১৯টির মতো প্রশ্ন এসেছে এবং বাকি ১-২টি প্রশ্ন আসে সাহিত্য থেকে এসেছে। তাই এখন বাংলা সাহিত্য না পড়ে আগে ব্যাকরণ অংশ ভালোভাবে জোর দিয়ে পড়ুন। বাংলা ব্যাকরণ অংশে প্রথমে কারক-বিভক্তি ভালো করে পড়ুন। এখান থেকে ২-৪টি প্রশ্ন আসতে পারে। তারপর এককথায় প্রকাশ, বাগধারা, সমাস, সন্ধি, শব্দ ও বাক্য শুদ্ধিকরণ, সমার্থক ও বিপরীত শব্দ টপিকগুলো পড়ে ফেলুন। বাংলা সাহিত্য থেকে যেহেতু প্রশ্ন অনেক কম আসে, তাই বাংলা সাহিত্য না পড়লেও পারেন। একান্তই পড়তে চাইলে শুধু প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার বিগত সালের প্রশ্নের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্র, জহির রায়হান, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ও জসীমউদদীন পড়ুন।
ইংরেজি গ্রামার ও সাহিত্য
ইংরেজি পার্টে ইংরেজি গ্রামার থেকে প্রশ্ন থাকে ১৯-২০টি। অর্থাৎ ইংরেজি সাহিত্য থেকে মাঝেমধ্যে একটি প্রশ্ন থাকে। যেমন সর্বশেষ ২০১৯ সালে চার ধাপে ৯ সেটে অনুষ্ঠিত নিয়োগ পরীক্ষায় একটি প্রশ্ন ছিল ইংরেজি সাহিত্য থেকে। আর সেটি ছিল দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায়। অর্থাৎ ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় ৯ সেটে মোট ৭২০টি এমসিকিউ প্রশ্নের মাঝে কেবল ১টি প্রশ্ন ছিল ইংরেজি সাহিত্য থেকে! তাই অল্প সময়ের প্রস্তুতির জন্য ইংরেজি সাহিত্য বাদ দিতে পারেন। আর একান্ত পড়তে চাইলে শুধু প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার বিগত সালের প্রশ্ন + William Shakespeare, John Milton এবং G. B. Shaw-এর রচিত গ্রন্থের নামগুলো পড়তে পারেন। English Grammar-এর ক্ষেত্রে আগে Vocabulary না পড়ে থাকলে নতুন করে না পড়াই ভালো। বেশি জোর দিন Parts of Speech, Tense। এই দুটি টপিক থেকে ৪-৫টা প্রশ্ন থাকতে পারে। তারপর Preposition, Correct Spelling, Right form of Verbs, Subject Verb Agreement, Voice Change, Narration, Sentence Correction পড়তে পারেন।
সঙ্গে Conditional Sentence পড়ে ফেলুন।
গাজী মিজানুর রহমান, ৩৫তম বিসিএস ক্যাডার লেখক, মোটিভেশনাল স্পিকার ও ক্যারিয়ার স্পেশালিস্ট
শিক্ষা সম্পর্কিত পড়ুন:

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আগামী ১ এপ্রিল থেকে ৫ ধাপে শুরু হবে। সেই অনুযায়ী আর মাত্র ১৭ দিন হাতে আছে। এত অল্প সময়ের মধ্যে কীভাবে ভালো প্রস্তুতি নেওয়া যায়, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো–
আমিও একজন হব
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে প্রায় ৪৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। এই পদগুলোর বিপরীতে ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ জন চাকরিপ্রার্থী আবেদন করেছেন। সেই হিসাবে গড়ে প্রতি ২৯ জনের মধ্যে ১ জন চাকরি পাবেন। আপনি ভুলে যান কতজন এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন। আপনি কেবল নিজের ওপর এই আত্মবিশ্বাস রাখুন যে ৪৫ হাজারের মধ্যে আমিও একজন হব। পরীক্ষা হবে ৬০ মিনিটে ৮০টি এমসিকিউ প্রশ্নের ওপর। ৮০টি প্রশ্নের জন্য ৮০ মার্কস। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য প্রাপ্ত মার্কস থেকে ০.২৫ করে কাটা যাবে।
যেভাবে নেবেন প্রস্তুতি
যেহেতু সময় কম তাই সব না পড়ে কেবল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পড়ুন। এখন প্রশ্ন হলো আপনি কীভাবে বুঝবেন কোন কোন টপিক বেশি গুরুত্বপূর্ণ আর কোনগুলো কম গুরুত্বপূর্ণ? আপনি যদি বিগত বছরের প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নগুলো ভালোভাবে খেয়াল করেন, তাহলে দেখতে পাবেন কোন টপিক থেকে বেশি প্রশ্ন এসেছে; বিশেষ করে ২০১৫-২০১৯ সাল পর্যন্ত অনুষ্ঠিত পরীক্ষার প্রশ্নগুলো দেখতে পারেন। আপনার হাতে এত সময় না থাকলে শুধু ‘প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ Analysis’ বইটির সাজেশনটি ফলো করতে পারেন।
বাংলা ব্যাকরণ ও সাহিত্য
বাংলা অংশে বাংলা ব্যাকরণ থেকে প্রশ্ন বেশি আসে এবং সাহিত্য থেকে কম। দেখা গেছে যে বাংলা অংশে ২০টি প্রশ্নের মধ্যে ব্যাকরণ থেকে ১৮-১৯টির মতো প্রশ্ন এসেছে এবং বাকি ১-২টি প্রশ্ন আসে সাহিত্য থেকে এসেছে। তাই এখন বাংলা সাহিত্য না পড়ে আগে ব্যাকরণ অংশ ভালোভাবে জোর দিয়ে পড়ুন। বাংলা ব্যাকরণ অংশে প্রথমে কারক-বিভক্তি ভালো করে পড়ুন। এখান থেকে ২-৪টি প্রশ্ন আসতে পারে। তারপর এককথায় প্রকাশ, বাগধারা, সমাস, সন্ধি, শব্দ ও বাক্য শুদ্ধিকরণ, সমার্থক ও বিপরীত শব্দ টপিকগুলো পড়ে ফেলুন। বাংলা সাহিত্য থেকে যেহেতু প্রশ্ন অনেক কম আসে, তাই বাংলা সাহিত্য না পড়লেও পারেন। একান্তই পড়তে চাইলে শুধু প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার বিগত সালের প্রশ্নের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্র, জহির রায়হান, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ও জসীমউদদীন পড়ুন।
ইংরেজি গ্রামার ও সাহিত্য
ইংরেজি পার্টে ইংরেজি গ্রামার থেকে প্রশ্ন থাকে ১৯-২০টি। অর্থাৎ ইংরেজি সাহিত্য থেকে মাঝেমধ্যে একটি প্রশ্ন থাকে। যেমন সর্বশেষ ২০১৯ সালে চার ধাপে ৯ সেটে অনুষ্ঠিত নিয়োগ পরীক্ষায় একটি প্রশ্ন ছিল ইংরেজি সাহিত্য থেকে। আর সেটি ছিল দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায়। অর্থাৎ ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় ৯ সেটে মোট ৭২০টি এমসিকিউ প্রশ্নের মাঝে কেবল ১টি প্রশ্ন ছিল ইংরেজি সাহিত্য থেকে! তাই অল্প সময়ের প্রস্তুতির জন্য ইংরেজি সাহিত্য বাদ দিতে পারেন। আর একান্ত পড়তে চাইলে শুধু প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার বিগত সালের প্রশ্ন + William Shakespeare, John Milton এবং G. B. Shaw-এর রচিত গ্রন্থের নামগুলো পড়তে পারেন। English Grammar-এর ক্ষেত্রে আগে Vocabulary না পড়ে থাকলে নতুন করে না পড়াই ভালো। বেশি জোর দিন Parts of Speech, Tense। এই দুটি টপিক থেকে ৪-৫টা প্রশ্ন থাকতে পারে। তারপর Preposition, Correct Spelling, Right form of Verbs, Subject Verb Agreement, Voice Change, Narration, Sentence Correction পড়তে পারেন।
সঙ্গে Conditional Sentence পড়ে ফেলুন।
গাজী মিজানুর রহমান, ৩৫তম বিসিএস ক্যাডার লেখক, মোটিভেশনাল স্পিকার ও ক্যারিয়ার স্পেশালিস্ট
শিক্ষা সম্পর্কিত পড়ুন:
গাজী মিজানুর রহমান

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আগামী ১ এপ্রিল থেকে ৫ ধাপে শুরু হবে। সেই অনুযায়ী আর মাত্র ১৭ দিন হাতে আছে। এত অল্প সময়ের মধ্যে কীভাবে ভালো প্রস্তুতি নেওয়া যায়, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো–
আমিও একজন হব
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে প্রায় ৪৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। এই পদগুলোর বিপরীতে ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ জন চাকরিপ্রার্থী আবেদন করেছেন। সেই হিসাবে গড়ে প্রতি ২৯ জনের মধ্যে ১ জন চাকরি পাবেন। আপনি ভুলে যান কতজন এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন। আপনি কেবল নিজের ওপর এই আত্মবিশ্বাস রাখুন যে ৪৫ হাজারের মধ্যে আমিও একজন হব। পরীক্ষা হবে ৬০ মিনিটে ৮০টি এমসিকিউ প্রশ্নের ওপর। ৮০টি প্রশ্নের জন্য ৮০ মার্কস। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য প্রাপ্ত মার্কস থেকে ০.২৫ করে কাটা যাবে।
যেভাবে নেবেন প্রস্তুতি
যেহেতু সময় কম তাই সব না পড়ে কেবল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পড়ুন। এখন প্রশ্ন হলো আপনি কীভাবে বুঝবেন কোন কোন টপিক বেশি গুরুত্বপূর্ণ আর কোনগুলো কম গুরুত্বপূর্ণ? আপনি যদি বিগত বছরের প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নগুলো ভালোভাবে খেয়াল করেন, তাহলে দেখতে পাবেন কোন টপিক থেকে বেশি প্রশ্ন এসেছে; বিশেষ করে ২০১৫-২০১৯ সাল পর্যন্ত অনুষ্ঠিত পরীক্ষার প্রশ্নগুলো দেখতে পারেন। আপনার হাতে এত সময় না থাকলে শুধু ‘প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ Analysis’ বইটির সাজেশনটি ফলো করতে পারেন।
বাংলা ব্যাকরণ ও সাহিত্য
বাংলা অংশে বাংলা ব্যাকরণ থেকে প্রশ্ন বেশি আসে এবং সাহিত্য থেকে কম। দেখা গেছে যে বাংলা অংশে ২০টি প্রশ্নের মধ্যে ব্যাকরণ থেকে ১৮-১৯টির মতো প্রশ্ন এসেছে এবং বাকি ১-২টি প্রশ্ন আসে সাহিত্য থেকে এসেছে। তাই এখন বাংলা সাহিত্য না পড়ে আগে ব্যাকরণ অংশ ভালোভাবে জোর দিয়ে পড়ুন। বাংলা ব্যাকরণ অংশে প্রথমে কারক-বিভক্তি ভালো করে পড়ুন। এখান থেকে ২-৪টি প্রশ্ন আসতে পারে। তারপর এককথায় প্রকাশ, বাগধারা, সমাস, সন্ধি, শব্দ ও বাক্য শুদ্ধিকরণ, সমার্থক ও বিপরীত শব্দ টপিকগুলো পড়ে ফেলুন। বাংলা সাহিত্য থেকে যেহেতু প্রশ্ন অনেক কম আসে, তাই বাংলা সাহিত্য না পড়লেও পারেন। একান্তই পড়তে চাইলে শুধু প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার বিগত সালের প্রশ্নের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্র, জহির রায়হান, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ও জসীমউদদীন পড়ুন।
ইংরেজি গ্রামার ও সাহিত্য
ইংরেজি পার্টে ইংরেজি গ্রামার থেকে প্রশ্ন থাকে ১৯-২০টি। অর্থাৎ ইংরেজি সাহিত্য থেকে মাঝেমধ্যে একটি প্রশ্ন থাকে। যেমন সর্বশেষ ২০১৯ সালে চার ধাপে ৯ সেটে অনুষ্ঠিত নিয়োগ পরীক্ষায় একটি প্রশ্ন ছিল ইংরেজি সাহিত্য থেকে। আর সেটি ছিল দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায়। অর্থাৎ ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় ৯ সেটে মোট ৭২০টি এমসিকিউ প্রশ্নের মাঝে কেবল ১টি প্রশ্ন ছিল ইংরেজি সাহিত্য থেকে! তাই অল্প সময়ের প্রস্তুতির জন্য ইংরেজি সাহিত্য বাদ দিতে পারেন। আর একান্ত পড়তে চাইলে শুধু প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার বিগত সালের প্রশ্ন + William Shakespeare, John Milton এবং G. B. Shaw-এর রচিত গ্রন্থের নামগুলো পড়তে পারেন। English Grammar-এর ক্ষেত্রে আগে Vocabulary না পড়ে থাকলে নতুন করে না পড়াই ভালো। বেশি জোর দিন Parts of Speech, Tense। এই দুটি টপিক থেকে ৪-৫টা প্রশ্ন থাকতে পারে। তারপর Preposition, Correct Spelling, Right form of Verbs, Subject Verb Agreement, Voice Change, Narration, Sentence Correction পড়তে পারেন।
সঙ্গে Conditional Sentence পড়ে ফেলুন।
গাজী মিজানুর রহমান, ৩৫তম বিসিএস ক্যাডার লেখক, মোটিভেশনাল স্পিকার ও ক্যারিয়ার স্পেশালিস্ট
শিক্ষা সম্পর্কিত পড়ুন:

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আগামী ১ এপ্রিল থেকে ৫ ধাপে শুরু হবে। সেই অনুযায়ী আর মাত্র ১৭ দিন হাতে আছে। এত অল্প সময়ের মধ্যে কীভাবে ভালো প্রস্তুতি নেওয়া যায়, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো–
আমিও একজন হব
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে প্রায় ৪৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। এই পদগুলোর বিপরীতে ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ জন চাকরিপ্রার্থী আবেদন করেছেন। সেই হিসাবে গড়ে প্রতি ২৯ জনের মধ্যে ১ জন চাকরি পাবেন। আপনি ভুলে যান কতজন এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন। আপনি কেবল নিজের ওপর এই আত্মবিশ্বাস রাখুন যে ৪৫ হাজারের মধ্যে আমিও একজন হব। পরীক্ষা হবে ৬০ মিনিটে ৮০টি এমসিকিউ প্রশ্নের ওপর। ৮০টি প্রশ্নের জন্য ৮০ মার্কস। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য প্রাপ্ত মার্কস থেকে ০.২৫ করে কাটা যাবে।
যেভাবে নেবেন প্রস্তুতি
যেহেতু সময় কম তাই সব না পড়ে কেবল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পড়ুন। এখন প্রশ্ন হলো আপনি কীভাবে বুঝবেন কোন কোন টপিক বেশি গুরুত্বপূর্ণ আর কোনগুলো কম গুরুত্বপূর্ণ? আপনি যদি বিগত বছরের প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নগুলো ভালোভাবে খেয়াল করেন, তাহলে দেখতে পাবেন কোন টপিক থেকে বেশি প্রশ্ন এসেছে; বিশেষ করে ২০১৫-২০১৯ সাল পর্যন্ত অনুষ্ঠিত পরীক্ষার প্রশ্নগুলো দেখতে পারেন। আপনার হাতে এত সময় না থাকলে শুধু ‘প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ Analysis’ বইটির সাজেশনটি ফলো করতে পারেন।
বাংলা ব্যাকরণ ও সাহিত্য
বাংলা অংশে বাংলা ব্যাকরণ থেকে প্রশ্ন বেশি আসে এবং সাহিত্য থেকে কম। দেখা গেছে যে বাংলা অংশে ২০টি প্রশ্নের মধ্যে ব্যাকরণ থেকে ১৮-১৯টির মতো প্রশ্ন এসেছে এবং বাকি ১-২টি প্রশ্ন আসে সাহিত্য থেকে এসেছে। তাই এখন বাংলা সাহিত্য না পড়ে আগে ব্যাকরণ অংশ ভালোভাবে জোর দিয়ে পড়ুন। বাংলা ব্যাকরণ অংশে প্রথমে কারক-বিভক্তি ভালো করে পড়ুন। এখান থেকে ২-৪টি প্রশ্ন আসতে পারে। তারপর এককথায় প্রকাশ, বাগধারা, সমাস, সন্ধি, শব্দ ও বাক্য শুদ্ধিকরণ, সমার্থক ও বিপরীত শব্দ টপিকগুলো পড়ে ফেলুন। বাংলা সাহিত্য থেকে যেহেতু প্রশ্ন অনেক কম আসে, তাই বাংলা সাহিত্য না পড়লেও পারেন। একান্তই পড়তে চাইলে শুধু প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার বিগত সালের প্রশ্নের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্র, জহির রায়হান, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ও জসীমউদদীন পড়ুন।
ইংরেজি গ্রামার ও সাহিত্য
ইংরেজি পার্টে ইংরেজি গ্রামার থেকে প্রশ্ন থাকে ১৯-২০টি। অর্থাৎ ইংরেজি সাহিত্য থেকে মাঝেমধ্যে একটি প্রশ্ন থাকে। যেমন সর্বশেষ ২০১৯ সালে চার ধাপে ৯ সেটে অনুষ্ঠিত নিয়োগ পরীক্ষায় একটি প্রশ্ন ছিল ইংরেজি সাহিত্য থেকে। আর সেটি ছিল দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায়। অর্থাৎ ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় ৯ সেটে মোট ৭২০টি এমসিকিউ প্রশ্নের মাঝে কেবল ১টি প্রশ্ন ছিল ইংরেজি সাহিত্য থেকে! তাই অল্প সময়ের প্রস্তুতির জন্য ইংরেজি সাহিত্য বাদ দিতে পারেন। আর একান্ত পড়তে চাইলে শুধু প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার বিগত সালের প্রশ্ন + William Shakespeare, John Milton এবং G. B. Shaw-এর রচিত গ্রন্থের নামগুলো পড়তে পারেন। English Grammar-এর ক্ষেত্রে আগে Vocabulary না পড়ে থাকলে নতুন করে না পড়াই ভালো। বেশি জোর দিন Parts of Speech, Tense। এই দুটি টপিক থেকে ৪-৫টা প্রশ্ন থাকতে পারে। তারপর Preposition, Correct Spelling, Right form of Verbs, Subject Verb Agreement, Voice Change, Narration, Sentence Correction পড়তে পারেন।
সঙ্গে Conditional Sentence পড়ে ফেলুন।
গাজী মিজানুর রহমান, ৩৫তম বিসিএস ক্যাডার লেখক, মোটিভেশনাল স্পিকার ও ক্যারিয়ার স্পেশালিস্ট
শিক্ষা সম্পর্কিত পড়ুন:

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১২ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১৩ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১৪ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আগামী ১ এপ্রিল থেকে ৫ ধাপে শুরু হবে। সেই অনুযায়ী আর মাত্র ১৭ দিন হাতে আছে। এত অল্প সময়ের মধ্যে কীভাবে ভালো প্রস্তুতি নেওয়া যায়, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো–
১৪ মার্চ ২০২২
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১২ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১৩ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১৪ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আগামী ১ এপ্রিল থেকে ৫ ধাপে শুরু হবে। সেই অনুযায়ী আর মাত্র ১৭ দিন হাতে আছে। এত অল্প সময়ের মধ্যে কীভাবে ভালো প্রস্তুতি নেওয়া যায়, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো–
১৪ মার্চ ২০২২
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১০ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১৩ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আগামী ১ এপ্রিল থেকে ৫ ধাপে শুরু হবে। সেই অনুযায়ী আর মাত্র ১৭ দিন হাতে আছে। এত অল্প সময়ের মধ্যে কীভাবে ভালো প্রস্তুতি নেওয়া যায়, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো–
১৪ মার্চ ২০২২
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১৪ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আগামী ১ এপ্রিল থেকে ৫ ধাপে শুরু হবে। সেই অনুযায়ী আর মাত্র ১৭ দিন হাতে আছে। এত অল্প সময়ের মধ্যে কীভাবে ভালো প্রস্তুতি নেওয়া যায়, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো–
১৪ মার্চ ২০২২
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১২ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১৩ ঘণ্টা আগে