রাহুল শর্মা, ঢাকা

ছয় বছরের মুম রহমান। ঢাকার একটি বেসরকারি স্কুলে প্রথম শ্রেণিতে পড়ে। তার বাবা লুৎফর রহমান ভাবছেন, আগামী জুন/জুলাই মাসে মেয়েকে সাধারণ মাধ্যম থেকে ইংরেজি মাধ্যমে ভর্তি করাবেন। তাঁর মতে, সবার কথা—ইংরেজি মাধ্যমে পড়ালে সন্তানের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল।
একই ভাবনা এখনো স্কুলে পা না রাখা চার বছর বয়সী স্নিগ্ধা ইসলামের মা তাসলিমা ইসলামেরও। লুৎফর রহমান ও তাসলিমা ইসলামের মতো অনেক অভিভাবকই এখন সন্তানের পড়াশোনার জন্য ইংরেজি মাধ্যমে ঝুঁকছেন। ব্যয়বহুল হলেও এই প্রবণতা বাড়ছে। বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যমতে, নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বর্তমানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় তিন লাখ। অবশ্য বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর (ব্যানবেইস) খসড়া তথ্য অনুযায়ী, এমন শিক্ষার্থী ২৮ হাজারের বেশি।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার প্রতি অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বাড়ার পেছনে রয়েছে চাকরির নিশ্চয়তা, বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ, বিত্তের আশায় বিদেশ পাড়ি, আন্তর্জাতিক ভাষায় দক্ষতা অর্জন, সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধিসহ নানা কারণ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও ইতিহাসবিদ সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেন, শুদ্ধ করে ইংরেজি বলতে ও লিখতে পারার পারদর্শিতা সব সময় গুরুত্বপূর্ণ। আবার ইংরেজি মাধ্যমের কারিকুলামের সঙ্গে উন্নত বিশ্বের কারিকুলামের মিল থাকায় এখানকার শিক্ষার্থীদের বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ অনেক বেশি। এ ছাড়া জাতীয় শিক্ষাক্রম নিয়ে বছরের পর বছর নানামুখী পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও বিতর্ক ইংরেজি মাধ্যমের প্রতি পরিবারগুলোর আগ্রহী হয়ে ওঠার অন্যতম কারণ।
ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষা দুই ভাগে বিভক্ত। এগুলো হলো ইউনিভার্সিটি অব কেমব্রিজ ও ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন বা এডেক্সেল। এই দুটি বোর্ডের অধীনে ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলগুলো।
এডেক্সেলের শিক্ষাবর্ষ শুরু হয় মে-জুন এবং কেমব্রিজের শিক্ষাবর্ষ শুরু হয় অক্টোবর-নভেম্বর ও মে-জুনে। বাংলাদেশে ইংরেজি মাধ্যমের সব পরীক্ষা নেয় এবং ফলাফল তৈরি করে ব্রিটিশ কাউন্সিল।
ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলগুলোতে প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ‘অর্ডিনারি লেভেল’, সংক্ষেপে ‘ও’ লেভেল এবং নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি ‘অ্যাডভান্স’ লেভেল, সংক্ষেপে ‘এ’ লেভেল। পড়াশোনার পুরোটাই হয় ইংরেজি ভাষায়। কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট শ্রেণির জাতীয় শিক্ষাক্রমের বাংলা ও ধর্ম বইও পড়ানো হয়।
ব্যানবেইসের ‘বাংলাদেশ শিক্ষা পরিসংখ্যান-২০২৩ ’-এর খসড়া প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে ১২৩টি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে পড়াশোনা করছে ২৮ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী, যা চার বছর আগে ছিল ২৬ হাজারের বেশি।
অবশ্য সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাস্তবের সঙ্গে এ পরিসংখ্যানের কোনো মিল নেই। করোনা মহামারির সময়ে শিক্ষার্থী কিছু কমলেও এখন আবার বাড়ছে।
বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম অ্যাসোসিয়েশনের সমন্বয়ক কাজী তায়েফ সাহাদাত বলেন, ব্যানবেইসের হিসাবে সারা দেশের প্রকৃত চিত্র উঠে আসেনি। কারণ, তাদের জরিপে শুধু নিবন্ধিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো তথ্য দেয়। তাঁদের হিসাবে দেশে ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা তিন শর বেশি (কিন্ডারগার্টেন স্কুল এই হিসাবের বাইরে)। এগুলোতে শিক্ষার্থী প্রায় তিন লাখ।
বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন বলছে, দেশে প্রায় সাড়ে চার হাজার ইংরেজি মাধ্যমের কিন্ডারগার্টেন স্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় দুই লাখ।
অভিযোগ রয়েছে, নজরদারির অভাবে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোতে ভর্তি ও টিউশন ফি হিসেবে মাত্রাতিরিক্ত টাকা নেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল প্যারেন্টস ফোরামের সভাপতি এ কে এম আশরাফুল হক বলেন, বেশির ভাগ ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের টিউশন ফি লাগামছাড়া। এ বিষয়ে সরকারের উচিত দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া।
বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল প্যারেন্টস ফোরামের তথ্য বলছে, ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোতে মাসিক টিউশন ফি ৮ হাজার থেকে শুরু করে ৫০ হাজার টাকা, ভর্তি ফি ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত। তবে কিছু স্কুলে মাসিক টিউশন ফি ৮০ হাজার থেকে শুরু করে আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত। ভর্তি ফি ৫০ হাজার থেকে শুরু করে আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত। আবার কোনো স্কুলে ভর্তি ফি ২ লাখ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত। এ ছাড়া অনেক স্কুল ডেভেলপমেন্ট ফি, ইউটিলিটি ফি, বিবিধ ফিসহ বিভিন্ন নামে ফি আদায় করছে।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনায় বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিবন্ধন নীতিমালা-২০১৭ রয়েছে। বিধিমালায় টিউশন ফি নির্ধারণে একটি কমিটি গঠনের বিধান রয়েছে। এ বিধান যেন সঠিকভাবে কার্যকর করা যায়, এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

ছয় বছরের মুম রহমান। ঢাকার একটি বেসরকারি স্কুলে প্রথম শ্রেণিতে পড়ে। তার বাবা লুৎফর রহমান ভাবছেন, আগামী জুন/জুলাই মাসে মেয়েকে সাধারণ মাধ্যম থেকে ইংরেজি মাধ্যমে ভর্তি করাবেন। তাঁর মতে, সবার কথা—ইংরেজি মাধ্যমে পড়ালে সন্তানের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল।
একই ভাবনা এখনো স্কুলে পা না রাখা চার বছর বয়সী স্নিগ্ধা ইসলামের মা তাসলিমা ইসলামেরও। লুৎফর রহমান ও তাসলিমা ইসলামের মতো অনেক অভিভাবকই এখন সন্তানের পড়াশোনার জন্য ইংরেজি মাধ্যমে ঝুঁকছেন। ব্যয়বহুল হলেও এই প্রবণতা বাড়ছে। বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যমতে, নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বর্তমানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় তিন লাখ। অবশ্য বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর (ব্যানবেইস) খসড়া তথ্য অনুযায়ী, এমন শিক্ষার্থী ২৮ হাজারের বেশি।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার প্রতি অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বাড়ার পেছনে রয়েছে চাকরির নিশ্চয়তা, বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ, বিত্তের আশায় বিদেশ পাড়ি, আন্তর্জাতিক ভাষায় দক্ষতা অর্জন, সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধিসহ নানা কারণ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও ইতিহাসবিদ সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেন, শুদ্ধ করে ইংরেজি বলতে ও লিখতে পারার পারদর্শিতা সব সময় গুরুত্বপূর্ণ। আবার ইংরেজি মাধ্যমের কারিকুলামের সঙ্গে উন্নত বিশ্বের কারিকুলামের মিল থাকায় এখানকার শিক্ষার্থীদের বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ অনেক বেশি। এ ছাড়া জাতীয় শিক্ষাক্রম নিয়ে বছরের পর বছর নানামুখী পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও বিতর্ক ইংরেজি মাধ্যমের প্রতি পরিবারগুলোর আগ্রহী হয়ে ওঠার অন্যতম কারণ।
ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষা দুই ভাগে বিভক্ত। এগুলো হলো ইউনিভার্সিটি অব কেমব্রিজ ও ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন বা এডেক্সেল। এই দুটি বোর্ডের অধীনে ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলগুলো।
এডেক্সেলের শিক্ষাবর্ষ শুরু হয় মে-জুন এবং কেমব্রিজের শিক্ষাবর্ষ শুরু হয় অক্টোবর-নভেম্বর ও মে-জুনে। বাংলাদেশে ইংরেজি মাধ্যমের সব পরীক্ষা নেয় এবং ফলাফল তৈরি করে ব্রিটিশ কাউন্সিল।
ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলগুলোতে প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ‘অর্ডিনারি লেভেল’, সংক্ষেপে ‘ও’ লেভেল এবং নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি ‘অ্যাডভান্স’ লেভেল, সংক্ষেপে ‘এ’ লেভেল। পড়াশোনার পুরোটাই হয় ইংরেজি ভাষায়। কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট শ্রেণির জাতীয় শিক্ষাক্রমের বাংলা ও ধর্ম বইও পড়ানো হয়।
ব্যানবেইসের ‘বাংলাদেশ শিক্ষা পরিসংখ্যান-২০২৩ ’-এর খসড়া প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে ১২৩টি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে পড়াশোনা করছে ২৮ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী, যা চার বছর আগে ছিল ২৬ হাজারের বেশি।
অবশ্য সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাস্তবের সঙ্গে এ পরিসংখ্যানের কোনো মিল নেই। করোনা মহামারির সময়ে শিক্ষার্থী কিছু কমলেও এখন আবার বাড়ছে।
বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম অ্যাসোসিয়েশনের সমন্বয়ক কাজী তায়েফ সাহাদাত বলেন, ব্যানবেইসের হিসাবে সারা দেশের প্রকৃত চিত্র উঠে আসেনি। কারণ, তাদের জরিপে শুধু নিবন্ধিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো তথ্য দেয়। তাঁদের হিসাবে দেশে ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা তিন শর বেশি (কিন্ডারগার্টেন স্কুল এই হিসাবের বাইরে)। এগুলোতে শিক্ষার্থী প্রায় তিন লাখ।
বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন বলছে, দেশে প্রায় সাড়ে চার হাজার ইংরেজি মাধ্যমের কিন্ডারগার্টেন স্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় দুই লাখ।
অভিযোগ রয়েছে, নজরদারির অভাবে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোতে ভর্তি ও টিউশন ফি হিসেবে মাত্রাতিরিক্ত টাকা নেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল প্যারেন্টস ফোরামের সভাপতি এ কে এম আশরাফুল হক বলেন, বেশির ভাগ ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের টিউশন ফি লাগামছাড়া। এ বিষয়ে সরকারের উচিত দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া।
বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল প্যারেন্টস ফোরামের তথ্য বলছে, ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোতে মাসিক টিউশন ফি ৮ হাজার থেকে শুরু করে ৫০ হাজার টাকা, ভর্তি ফি ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত। তবে কিছু স্কুলে মাসিক টিউশন ফি ৮০ হাজার থেকে শুরু করে আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত। ভর্তি ফি ৫০ হাজার থেকে শুরু করে আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত। আবার কোনো স্কুলে ভর্তি ফি ২ লাখ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত। এ ছাড়া অনেক স্কুল ডেভেলপমেন্ট ফি, ইউটিলিটি ফি, বিবিধ ফিসহ বিভিন্ন নামে ফি আদায় করছে।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনায় বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিবন্ধন নীতিমালা-২০১৭ রয়েছে। বিধিমালায় টিউশন ফি নির্ধারণে একটি কমিটি গঠনের বিধান রয়েছে। এ বিধান যেন সঠিকভাবে কার্যকর করা যায়, এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
রাহুল শর্মা, ঢাকা

ছয় বছরের মুম রহমান। ঢাকার একটি বেসরকারি স্কুলে প্রথম শ্রেণিতে পড়ে। তার বাবা লুৎফর রহমান ভাবছেন, আগামী জুন/জুলাই মাসে মেয়েকে সাধারণ মাধ্যম থেকে ইংরেজি মাধ্যমে ভর্তি করাবেন। তাঁর মতে, সবার কথা—ইংরেজি মাধ্যমে পড়ালে সন্তানের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল।
একই ভাবনা এখনো স্কুলে পা না রাখা চার বছর বয়সী স্নিগ্ধা ইসলামের মা তাসলিমা ইসলামেরও। লুৎফর রহমান ও তাসলিমা ইসলামের মতো অনেক অভিভাবকই এখন সন্তানের পড়াশোনার জন্য ইংরেজি মাধ্যমে ঝুঁকছেন। ব্যয়বহুল হলেও এই প্রবণতা বাড়ছে। বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যমতে, নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বর্তমানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় তিন লাখ। অবশ্য বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর (ব্যানবেইস) খসড়া তথ্য অনুযায়ী, এমন শিক্ষার্থী ২৮ হাজারের বেশি।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার প্রতি অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বাড়ার পেছনে রয়েছে চাকরির নিশ্চয়তা, বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ, বিত্তের আশায় বিদেশ পাড়ি, আন্তর্জাতিক ভাষায় দক্ষতা অর্জন, সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধিসহ নানা কারণ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও ইতিহাসবিদ সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেন, শুদ্ধ করে ইংরেজি বলতে ও লিখতে পারার পারদর্শিতা সব সময় গুরুত্বপূর্ণ। আবার ইংরেজি মাধ্যমের কারিকুলামের সঙ্গে উন্নত বিশ্বের কারিকুলামের মিল থাকায় এখানকার শিক্ষার্থীদের বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ অনেক বেশি। এ ছাড়া জাতীয় শিক্ষাক্রম নিয়ে বছরের পর বছর নানামুখী পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও বিতর্ক ইংরেজি মাধ্যমের প্রতি পরিবারগুলোর আগ্রহী হয়ে ওঠার অন্যতম কারণ।
ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষা দুই ভাগে বিভক্ত। এগুলো হলো ইউনিভার্সিটি অব কেমব্রিজ ও ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন বা এডেক্সেল। এই দুটি বোর্ডের অধীনে ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলগুলো।
এডেক্সেলের শিক্ষাবর্ষ শুরু হয় মে-জুন এবং কেমব্রিজের শিক্ষাবর্ষ শুরু হয় অক্টোবর-নভেম্বর ও মে-জুনে। বাংলাদেশে ইংরেজি মাধ্যমের সব পরীক্ষা নেয় এবং ফলাফল তৈরি করে ব্রিটিশ কাউন্সিল।
ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলগুলোতে প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ‘অর্ডিনারি লেভেল’, সংক্ষেপে ‘ও’ লেভেল এবং নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি ‘অ্যাডভান্স’ লেভেল, সংক্ষেপে ‘এ’ লেভেল। পড়াশোনার পুরোটাই হয় ইংরেজি ভাষায়। কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট শ্রেণির জাতীয় শিক্ষাক্রমের বাংলা ও ধর্ম বইও পড়ানো হয়।
ব্যানবেইসের ‘বাংলাদেশ শিক্ষা পরিসংখ্যান-২০২৩ ’-এর খসড়া প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে ১২৩টি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে পড়াশোনা করছে ২৮ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী, যা চার বছর আগে ছিল ২৬ হাজারের বেশি।
অবশ্য সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাস্তবের সঙ্গে এ পরিসংখ্যানের কোনো মিল নেই। করোনা মহামারির সময়ে শিক্ষার্থী কিছু কমলেও এখন আবার বাড়ছে।
বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম অ্যাসোসিয়েশনের সমন্বয়ক কাজী তায়েফ সাহাদাত বলেন, ব্যানবেইসের হিসাবে সারা দেশের প্রকৃত চিত্র উঠে আসেনি। কারণ, তাদের জরিপে শুধু নিবন্ধিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো তথ্য দেয়। তাঁদের হিসাবে দেশে ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা তিন শর বেশি (কিন্ডারগার্টেন স্কুল এই হিসাবের বাইরে)। এগুলোতে শিক্ষার্থী প্রায় তিন লাখ।
বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন বলছে, দেশে প্রায় সাড়ে চার হাজার ইংরেজি মাধ্যমের কিন্ডারগার্টেন স্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় দুই লাখ।
অভিযোগ রয়েছে, নজরদারির অভাবে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোতে ভর্তি ও টিউশন ফি হিসেবে মাত্রাতিরিক্ত টাকা নেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল প্যারেন্টস ফোরামের সভাপতি এ কে এম আশরাফুল হক বলেন, বেশির ভাগ ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের টিউশন ফি লাগামছাড়া। এ বিষয়ে সরকারের উচিত দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া।
বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল প্যারেন্টস ফোরামের তথ্য বলছে, ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোতে মাসিক টিউশন ফি ৮ হাজার থেকে শুরু করে ৫০ হাজার টাকা, ভর্তি ফি ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত। তবে কিছু স্কুলে মাসিক টিউশন ফি ৮০ হাজার থেকে শুরু করে আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত। ভর্তি ফি ৫০ হাজার থেকে শুরু করে আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত। আবার কোনো স্কুলে ভর্তি ফি ২ লাখ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত। এ ছাড়া অনেক স্কুল ডেভেলপমেন্ট ফি, ইউটিলিটি ফি, বিবিধ ফিসহ বিভিন্ন নামে ফি আদায় করছে।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনায় বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিবন্ধন নীতিমালা-২০১৭ রয়েছে। বিধিমালায় টিউশন ফি নির্ধারণে একটি কমিটি গঠনের বিধান রয়েছে। এ বিধান যেন সঠিকভাবে কার্যকর করা যায়, এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

ছয় বছরের মুম রহমান। ঢাকার একটি বেসরকারি স্কুলে প্রথম শ্রেণিতে পড়ে। তার বাবা লুৎফর রহমান ভাবছেন, আগামী জুন/জুলাই মাসে মেয়েকে সাধারণ মাধ্যম থেকে ইংরেজি মাধ্যমে ভর্তি করাবেন। তাঁর মতে, সবার কথা—ইংরেজি মাধ্যমে পড়ালে সন্তানের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল।
একই ভাবনা এখনো স্কুলে পা না রাখা চার বছর বয়সী স্নিগ্ধা ইসলামের মা তাসলিমা ইসলামেরও। লুৎফর রহমান ও তাসলিমা ইসলামের মতো অনেক অভিভাবকই এখন সন্তানের পড়াশোনার জন্য ইংরেজি মাধ্যমে ঝুঁকছেন। ব্যয়বহুল হলেও এই প্রবণতা বাড়ছে। বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যমতে, নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বর্তমানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় তিন লাখ। অবশ্য বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর (ব্যানবেইস) খসড়া তথ্য অনুযায়ী, এমন শিক্ষার্থী ২৮ হাজারের বেশি।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার প্রতি অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বাড়ার পেছনে রয়েছে চাকরির নিশ্চয়তা, বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ, বিত্তের আশায় বিদেশ পাড়ি, আন্তর্জাতিক ভাষায় দক্ষতা অর্জন, সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধিসহ নানা কারণ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও ইতিহাসবিদ সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেন, শুদ্ধ করে ইংরেজি বলতে ও লিখতে পারার পারদর্শিতা সব সময় গুরুত্বপূর্ণ। আবার ইংরেজি মাধ্যমের কারিকুলামের সঙ্গে উন্নত বিশ্বের কারিকুলামের মিল থাকায় এখানকার শিক্ষার্থীদের বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ অনেক বেশি। এ ছাড়া জাতীয় শিক্ষাক্রম নিয়ে বছরের পর বছর নানামুখী পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও বিতর্ক ইংরেজি মাধ্যমের প্রতি পরিবারগুলোর আগ্রহী হয়ে ওঠার অন্যতম কারণ।
ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষা দুই ভাগে বিভক্ত। এগুলো হলো ইউনিভার্সিটি অব কেমব্রিজ ও ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন বা এডেক্সেল। এই দুটি বোর্ডের অধীনে ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলগুলো।
এডেক্সেলের শিক্ষাবর্ষ শুরু হয় মে-জুন এবং কেমব্রিজের শিক্ষাবর্ষ শুরু হয় অক্টোবর-নভেম্বর ও মে-জুনে। বাংলাদেশে ইংরেজি মাধ্যমের সব পরীক্ষা নেয় এবং ফলাফল তৈরি করে ব্রিটিশ কাউন্সিল।
ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলগুলোতে প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ‘অর্ডিনারি লেভেল’, সংক্ষেপে ‘ও’ লেভেল এবং নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি ‘অ্যাডভান্স’ লেভেল, সংক্ষেপে ‘এ’ লেভেল। পড়াশোনার পুরোটাই হয় ইংরেজি ভাষায়। কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট শ্রেণির জাতীয় শিক্ষাক্রমের বাংলা ও ধর্ম বইও পড়ানো হয়।
ব্যানবেইসের ‘বাংলাদেশ শিক্ষা পরিসংখ্যান-২০২৩ ’-এর খসড়া প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে ১২৩টি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে পড়াশোনা করছে ২৮ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী, যা চার বছর আগে ছিল ২৬ হাজারের বেশি।
অবশ্য সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাস্তবের সঙ্গে এ পরিসংখ্যানের কোনো মিল নেই। করোনা মহামারির সময়ে শিক্ষার্থী কিছু কমলেও এখন আবার বাড়ছে।
বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম অ্যাসোসিয়েশনের সমন্বয়ক কাজী তায়েফ সাহাদাত বলেন, ব্যানবেইসের হিসাবে সারা দেশের প্রকৃত চিত্র উঠে আসেনি। কারণ, তাদের জরিপে শুধু নিবন্ধিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো তথ্য দেয়। তাঁদের হিসাবে দেশে ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা তিন শর বেশি (কিন্ডারগার্টেন স্কুল এই হিসাবের বাইরে)। এগুলোতে শিক্ষার্থী প্রায় তিন লাখ।
বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন বলছে, দেশে প্রায় সাড়ে চার হাজার ইংরেজি মাধ্যমের কিন্ডারগার্টেন স্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় দুই লাখ।
অভিযোগ রয়েছে, নজরদারির অভাবে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোতে ভর্তি ও টিউশন ফি হিসেবে মাত্রাতিরিক্ত টাকা নেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল প্যারেন্টস ফোরামের সভাপতি এ কে এম আশরাফুল হক বলেন, বেশির ভাগ ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের টিউশন ফি লাগামছাড়া। এ বিষয়ে সরকারের উচিত দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া।
বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল প্যারেন্টস ফোরামের তথ্য বলছে, ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোতে মাসিক টিউশন ফি ৮ হাজার থেকে শুরু করে ৫০ হাজার টাকা, ভর্তি ফি ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত। তবে কিছু স্কুলে মাসিক টিউশন ফি ৮০ হাজার থেকে শুরু করে আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত। ভর্তি ফি ৫০ হাজার থেকে শুরু করে আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত। আবার কোনো স্কুলে ভর্তি ফি ২ লাখ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত। এ ছাড়া অনেক স্কুল ডেভেলপমেন্ট ফি, ইউটিলিটি ফি, বিবিধ ফিসহ বিভিন্ন নামে ফি আদায় করছে।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনায় বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিবন্ধন নীতিমালা-২০১৭ রয়েছে। বিধিমালায় টিউশন ফি নির্ধারণে একটি কমিটি গঠনের বিধান রয়েছে। এ বিধান যেন সঠিকভাবে কার্যকর করা যায়, এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
১১ ঘণ্টা আগে
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান মাপকাঠি আইইএলটিএস পরীক্ষার পদ্ধতিতে বড় পরিবর্তন আসছে। এত দিন এই পরীক্ষা কাগজভিত্তিক (পেপার বেসড) পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হতো, যেখানে পরীক্ষার্থীরা কাগজে উত্তর লিখে জমা দিতেন।
তবে আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারির পর এই পদ্ধতি আর থাকছে না। এর পর থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে নেওয়া হবে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের (বাংলাদেশ) ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান মাপকাঠি আইইএলটিএস পরীক্ষার পদ্ধতিতে বড় পরিবর্তন আসছে। এত দিন এই পরীক্ষা কাগজভিত্তিক (পেপার বেসড) পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হতো, যেখানে পরীক্ষার্থীরা কাগজে উত্তর লিখে জমা দিতেন।
তবে আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারির পর এই পদ্ধতি আর থাকছে না। এর পর থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে নেওয়া হবে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের (বাংলাদেশ) ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।

ছয় বছরের মুম রহমান। ঢাকার একটি বেসরকারি স্কুলে প্রথম শ্রেণিতে পড়ে। তার বাবা লুৎফর রহমান ভাবছেন, আগামী জুন/জুলাই মাসে মেয়েকে সাধারণ মাধ্যম থেকে ইংরেজি মাধ্যমে ভর্তি করাবেন। তাঁর মতে, সবার কথা—ইংরেজি মাধ্যমে পড়ালে সন্তানের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল।
১৬ এপ্রিল ২০২৪
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
বিজয়ের এই মহান দিনে আজকের পত্রিকার পাঠক ফোরাম পাঠকবন্ধু জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানানো হয়। পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খানের নেতৃত্বে বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা এতে অংশ নেন। উপস্থিত ছিলেন সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন, তানজিল কাজী এবং সানজিদা জান্নাত পিংকি।
তরুণ প্রজন্মের দায়িত্ব ও আত্মত্যাগের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে এলিন খান বলেন, ‘এ বিজয় অর্জিত হয়েছে শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অশেষ ত্যাগ, সাহস এবং একাত্মতার মাধ্যমে। আমাদের দায়িত্ব হলো এই অর্জিত স্বাধীনতাকে সংরক্ষণ করা এবং দেশের উন্নয়নের জন্য নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। যুবসমাজকে সাহসী, দায়িত্ববান এবং ন্যায়পরায়ণ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে, যেন আমরা একটি শক্তিশালী, মানবিক ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারি।’
তানজিল কাজী বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের মনে করিয়ে দেয়, অন্যায় ও শোষণের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হলে একটি জাতি কীভাবে অসম্ভবকেও সম্ভব করে তুলতে পারে। বিজয়ের মধ্য দিয়েই স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়। আজ বাংলাদেশ অর্থনীতি, শিক্ষা, অবকাঠামো ও প্রযুক্তিতে অগ্রগতির পথে এগিয়ে চলেছে। তবে বিজয়ের প্রকৃত মর্যাদা তখনই প্রতিষ্ঠিত হবে, যখন এই অগ্রগতি হবে ন্যায়, সাম্য ও মানবিকতার ওপর প্রতিষ্ঠিত।’

সানজিদা জান্নাত পিংকি বলেন, ‘অনেক অপেক্ষা, অনেক ত্যাগের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হলেও সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পায়নি। আমাদের এসব প্রতিষ্ঠার লড়াই চালু রাখতে হবে।’
বিভিন্ন শাখার বন্ধুদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ হাসান, তাহমিদ হাসান, সফিক খান, আবিদ আনজুম ত্রিদিব, আফরা রুমালী সুপ্তি, জান্নাতুল লামিশা, হামিম মন্ডল, শরিফুল ইসলাম রিফাত, শিহাব আহসান প্রমুখ।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বন্ধুরা একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
বিজয়ের এই মহান দিনে আজকের পত্রিকার পাঠক ফোরাম পাঠকবন্ধু জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানানো হয়। পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খানের নেতৃত্বে বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা এতে অংশ নেন। উপস্থিত ছিলেন সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন, তানজিল কাজী এবং সানজিদা জান্নাত পিংকি।
তরুণ প্রজন্মের দায়িত্ব ও আত্মত্যাগের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে এলিন খান বলেন, ‘এ বিজয় অর্জিত হয়েছে শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অশেষ ত্যাগ, সাহস এবং একাত্মতার মাধ্যমে। আমাদের দায়িত্ব হলো এই অর্জিত স্বাধীনতাকে সংরক্ষণ করা এবং দেশের উন্নয়নের জন্য নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। যুবসমাজকে সাহসী, দায়িত্ববান এবং ন্যায়পরায়ণ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে, যেন আমরা একটি শক্তিশালী, মানবিক ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারি।’
তানজিল কাজী বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের মনে করিয়ে দেয়, অন্যায় ও শোষণের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হলে একটি জাতি কীভাবে অসম্ভবকেও সম্ভব করে তুলতে পারে। বিজয়ের মধ্য দিয়েই স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়। আজ বাংলাদেশ অর্থনীতি, শিক্ষা, অবকাঠামো ও প্রযুক্তিতে অগ্রগতির পথে এগিয়ে চলেছে। তবে বিজয়ের প্রকৃত মর্যাদা তখনই প্রতিষ্ঠিত হবে, যখন এই অগ্রগতি হবে ন্যায়, সাম্য ও মানবিকতার ওপর প্রতিষ্ঠিত।’

সানজিদা জান্নাত পিংকি বলেন, ‘অনেক অপেক্ষা, অনেক ত্যাগের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হলেও সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পায়নি। আমাদের এসব প্রতিষ্ঠার লড়াই চালু রাখতে হবে।’
বিভিন্ন শাখার বন্ধুদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ হাসান, তাহমিদ হাসান, সফিক খান, আবিদ আনজুম ত্রিদিব, আফরা রুমালী সুপ্তি, জান্নাতুল লামিশা, হামিম মন্ডল, শরিফুল ইসলাম রিফাত, শিহাব আহসান প্রমুখ।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বন্ধুরা একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

ছয় বছরের মুম রহমান। ঢাকার একটি বেসরকারি স্কুলে প্রথম শ্রেণিতে পড়ে। তার বাবা লুৎফর রহমান ভাবছেন, আগামী জুন/জুলাই মাসে মেয়েকে সাধারণ মাধ্যম থেকে ইংরেজি মাধ্যমে ভর্তি করাবেন। তাঁর মতে, সবার কথা—ইংরেজি মাধ্যমে পড়ালে সন্তানের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল।
১৬ এপ্রিল ২০২৪
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
৩ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদসমূহের গঠন ও পরিচালনা বিধিমালা–২০২৫-এর ১৭ নম্বর বিধি অনুযায়ী গঠিত অভিযোগ ও নিষ্পত্তি কমিটি সাতজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে করা অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি মর্মে রিপোর্ট দিয়েছে। এ ছাড়া একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট-সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল কর্তৃক প্রমাণিত নয় বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে এবং অপর একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট রিপোর্ট-সংক্রান্ত জটিলতার মীমাংসা হওয়ায় মোট ৯ জনের প্রার্থিতা পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পুনর্বহাল হওয়া প্রার্থীরা হলেন—সহসভাপতি পদপ্রার্থী চন্দন কুমার দাস, সহসাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. শাহিন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মোসা. উম্মে মাবুদা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তানভীর মাহমুদ (শিহাব), আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তাসনিমুল হাসান, নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ ও মনিরুজ্জামান (মনির), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. ইমরান হোসেন।
উল্লেখ্য, অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে গতকাল রোববার দাবি করেছিলেন ঢামেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও চিকিৎসক) ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়ুবিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছেন। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তাঁর ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল। এ বিষয়ে তাঁর স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদন গতকাল প্রকাশিত হয়। সেখানেও বলা হয়, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদে (জকসু) ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল শিক্ষার্থী সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ ৩৪ পদের বিপরীতে ১৮৯ জন চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন অভিযোগ ও ডোপ টেস্ট (মাদক পরীক্ষা) উতরাতে না পারায় চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন ৪২ জন প্রার্থী। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদে ৩৮ ও হল শিক্ষার্থী সংসদে চার শিক্ষার্থী ছিলেন। এই ৪২ জনের মধ্যে আজ ৯ শিক্ষার্থী প্রার্থিতা ফিরে পেলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদসমূহের গঠন ও পরিচালনা বিধিমালা–২০২৫-এর ১৭ নম্বর বিধি অনুযায়ী গঠিত অভিযোগ ও নিষ্পত্তি কমিটি সাতজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে করা অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি মর্মে রিপোর্ট দিয়েছে। এ ছাড়া একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট-সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল কর্তৃক প্রমাণিত নয় বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে এবং অপর একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট রিপোর্ট-সংক্রান্ত জটিলতার মীমাংসা হওয়ায় মোট ৯ জনের প্রার্থিতা পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পুনর্বহাল হওয়া প্রার্থীরা হলেন—সহসভাপতি পদপ্রার্থী চন্দন কুমার দাস, সহসাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. শাহিন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মোসা. উম্মে মাবুদা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তানভীর মাহমুদ (শিহাব), আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তাসনিমুল হাসান, নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ ও মনিরুজ্জামান (মনির), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. ইমরান হোসেন।
উল্লেখ্য, অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে গতকাল রোববার দাবি করেছিলেন ঢামেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও চিকিৎসক) ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়ুবিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছেন। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তাঁর ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল। এ বিষয়ে তাঁর স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদন গতকাল প্রকাশিত হয়। সেখানেও বলা হয়, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদে (জকসু) ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল শিক্ষার্থী সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ ৩৪ পদের বিপরীতে ১৮৯ জন চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন অভিযোগ ও ডোপ টেস্ট (মাদক পরীক্ষা) উতরাতে না পারায় চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন ৪২ জন প্রার্থী। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদে ৩৮ ও হল শিক্ষার্থী সংসদে চার শিক্ষার্থী ছিলেন। এই ৪২ জনের মধ্যে আজ ৯ শিক্ষার্থী প্রার্থিতা ফিরে পেলেন।

ছয় বছরের মুম রহমান। ঢাকার একটি বেসরকারি স্কুলে প্রথম শ্রেণিতে পড়ে। তার বাবা লুৎফর রহমান ভাবছেন, আগামী জুন/জুলাই মাসে মেয়েকে সাধারণ মাধ্যম থেকে ইংরেজি মাধ্যমে ভর্তি করাবেন। তাঁর মতে, সবার কথা—ইংরেজি মাধ্যমে পড়ালে সন্তানের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল।
১৬ এপ্রিল ২০২৪
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
১১ ঘণ্টা আগে
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
৩ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

ছয় বছরের মুম রহমান। ঢাকার একটি বেসরকারি স্কুলে প্রথম শ্রেণিতে পড়ে। তার বাবা লুৎফর রহমান ভাবছেন, আগামী জুন/জুলাই মাসে মেয়েকে সাধারণ মাধ্যম থেকে ইংরেজি মাধ্যমে ভর্তি করাবেন। তাঁর মতে, সবার কথা—ইংরেজি মাধ্যমে পড়ালে সন্তানের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল।
১৬ এপ্রিল ২০২৪
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
১১ ঘণ্টা আগে
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে