
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে অংশ নিয়ে ৫ আগস্ট আহত হন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সাবেক শিক্ষার্থী ও এনএসইউ ক্যারিয়ার অ্যান্ড প্লেসমেন্ট সেন্টারে (সিপিসি) কর্মরত খায়রুল আলম। এতে তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের পাশাপাশি ফুসফুস বিকল হয়ে পড়ায় লাইফ সাপোর্টে আছেন তিনি। রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ৭ দিন ধরে চিকিৎসাধীন তিনি। এই অবস্থায় উৎকণ্ঠায় দিন কাটছে তাঁর পরিবারের সদস্যদের।
এদিকে খায়রুলের চিকিৎসার সব ব্যয়ভার বহন করছে এনএসইউ কর্তৃপক্ষ। তাঁর চিকিৎসার ব্যাপারে সার্বক্ষণিক খবরাখবর রাখছে এনএসইউ।
এ প্রসঙ্গে উপাচার্য আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ ঘটনায় আমরা মর্মাহত ও উদ্বিগ্ন। তাকে ইতিমধ্যে আর্থিক সহযোগিতা করা হয়েছে। পরেও চিকিৎসাসংক্রান্ত সব দায়দায়িত্ব বহন করবে বিশ্ববিদ্যালয়। খায়রুল যেন দ্রুত স্বাভাবিক কর্মজীবনে ফিরে আসতে পারে, সে জন্য সবার কাছে দোয়া চাই।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তাঁকে দেখতে গতকাল হাসপাতালে যান সিপিসির পরিচালক ড. খসরু মিয়া। এ সময় তিনি খায়রুলের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন।
কোটা সংস্কারের দাবিতে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে আহত অন্তত ২০ জন শিক্ষার্থীর চিকিৎসার আর্থিক সহায়তা দিয়েছে এনএসইউ। এদিকে আন্দোলন-পরবর্তী সংকটময় পরিস্থিতি মোকাবিলায় পরামর্শ দেওয়ার পাশাপাশি সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সিলভিয়া আহমেদ।
খায়রুলের চিকিৎসার সব ব্যয়ভার বহন করছে এনএসইউ কর্তৃপক্ষ। সব ধরনের জরুরি পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর এনএসইউ। এনএসইউ ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিমের অধীনে মেডিকেল, পুলিশবিষয়ক, আইন এবং কাউন্সেলিং টিমগুলো শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে অংশ নিয়ে ৫ আগস্ট আহত হন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সাবেক শিক্ষার্থী ও এনএসইউ ক্যারিয়ার অ্যান্ড প্লেসমেন্ট সেন্টারে (সিপিসি) কর্মরত খায়রুল আলম। এতে তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের পাশাপাশি ফুসফুস বিকল হয়ে পড়ায় লাইফ সাপোর্টে আছেন তিনি। রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ৭ দিন ধরে চিকিৎসাধীন তিনি। এই অবস্থায় উৎকণ্ঠায় দিন কাটছে তাঁর পরিবারের সদস্যদের।
এদিকে খায়রুলের চিকিৎসার সব ব্যয়ভার বহন করছে এনএসইউ কর্তৃপক্ষ। তাঁর চিকিৎসার ব্যাপারে সার্বক্ষণিক খবরাখবর রাখছে এনএসইউ।
এ প্রসঙ্গে উপাচার্য আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ ঘটনায় আমরা মর্মাহত ও উদ্বিগ্ন। তাকে ইতিমধ্যে আর্থিক সহযোগিতা করা হয়েছে। পরেও চিকিৎসাসংক্রান্ত সব দায়দায়িত্ব বহন করবে বিশ্ববিদ্যালয়। খায়রুল যেন দ্রুত স্বাভাবিক কর্মজীবনে ফিরে আসতে পারে, সে জন্য সবার কাছে দোয়া চাই।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তাঁকে দেখতে গতকাল হাসপাতালে যান সিপিসির পরিচালক ড. খসরু মিয়া। এ সময় তিনি খায়রুলের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন।
কোটা সংস্কারের দাবিতে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে আহত অন্তত ২০ জন শিক্ষার্থীর চিকিৎসার আর্থিক সহায়তা দিয়েছে এনএসইউ। এদিকে আন্দোলন-পরবর্তী সংকটময় পরিস্থিতি মোকাবিলায় পরামর্শ দেওয়ার পাশাপাশি সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সিলভিয়া আহমেদ।
খায়রুলের চিকিৎসার সব ব্যয়ভার বহন করছে এনএসইউ কর্তৃপক্ষ। সব ধরনের জরুরি পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর এনএসইউ। এনএসইউ ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিমের অধীনে মেডিকেল, পুলিশবিষয়ক, আইন এবং কাউন্সেলিং টিমগুলো শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করছে।

এবার সাত ইউনিটের ১ হাজার ৮৪২টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ২ লাখ ১৯ হাজার ৩৯৯ জন শিক্ষার্থী। এতে একটি আসনের জন্য ১১৯ শিক্ষার্থী লড়াই করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব ও ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) সৈয়দ মোহাম্মদ আলী রেজা এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৫ সালে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতিমান আইনবিদ ও গ্রন্থপ্রণেতা ড. এ বি এম মফিজুল ইসলাম পাটোয়ারীর নেতৃত্বে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল লক্ষ্য ছিল, উচ্চশিক্ষা সবার জন্য সহজলভ্য এবং মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা।
২ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস এক গৌরবময় দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের পর অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অসীম ত্যাগ এবং মা-বোনদের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল এই বিজয়।
৩ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো এবং মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক রচনা প্রতিযোগিতা কুইনস কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতা ২০২৫-এ বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা নজরকাড়া সাফল্য অর্জন করেছে। স্বর্ণ, রৌপ্য, ব্রোঞ্জসহ সাতটি অ্যাওয়ার্ড জিতে নিয়েছে উত্তরার গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষার্থীরা।
৩ ঘণ্টা আগেজাবি প্রতিনিধি

আজ থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে) স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে ‘সি’ ইউনিটের (কলা ও মানবিক অনুষদ, আইন অনুষদ ও তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট) পরীক্ষা দিয়ে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষ (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষা শুরু হলো।
এবার সাত ইউনিটের ১ হাজার ৮৪২টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ২ লাখ ১৯ হাজার ৩৯৯ জন শিক্ষার্থী। এতে একটি আসনের জন্য ১১৯ শিক্ষার্থী লড়াই করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব ও ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) সৈয়দ মোহাম্মদ আলী রেজা এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা অফিস সূত্রে জানা যায়, ভর্তি পরীক্ষায় সার্বিক নিরাপত্তার জন্য প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলমকে সভাপতি করে ৪৪ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ ছাড়া ২৫০ জন পুলিশ, ৬০ জন আনসার, ট্রাফিক পুলিশ এবং গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন থাকবেন। যেকোনো ধরনের জরুরি চিকিৎসাব্যবস্থার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বুলেন্স এবং মেডিকেল টিম মোতায়েন থাকবে।

আজ থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে) স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে ‘সি’ ইউনিটের (কলা ও মানবিক অনুষদ, আইন অনুষদ ও তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট) পরীক্ষা দিয়ে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষ (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষা শুরু হলো।
এবার সাত ইউনিটের ১ হাজার ৮৪২টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ২ লাখ ১৯ হাজার ৩৯৯ জন শিক্ষার্থী। এতে একটি আসনের জন্য ১১৯ শিক্ষার্থী লড়াই করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব ও ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) সৈয়দ মোহাম্মদ আলী রেজা এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা অফিস সূত্রে জানা যায়, ভর্তি পরীক্ষায় সার্বিক নিরাপত্তার জন্য প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলমকে সভাপতি করে ৪৪ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ ছাড়া ২৫০ জন পুলিশ, ৬০ জন আনসার, ট্রাফিক পুলিশ এবং গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন থাকবেন। যেকোনো ধরনের জরুরি চিকিৎসাব্যবস্থার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বুলেন্স এবং মেডিকেল টিম মোতায়েন থাকবে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে অংশ নিয়ে ৫ আগস্ট আহত হন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সাবেক শিক্ষার্থী ও এনএসইউ ক্যারিয়ার অ্যান্ড প্লেসমেন্ট সেন্টারে (সিপিসি) কর্মরত খায়রুল আলম। এতে তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের পাশাপাশি ফুসফুস বিকল হয়ে পড়ায় লাইফ সাপোর্টে আছেন তিনি। এদিকে খায়রুলের
১৩ আগস্ট ২০২৪
ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৫ সালে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতিমান আইনবিদ ও গ্রন্থপ্রণেতা ড. এ বি এম মফিজুল ইসলাম পাটোয়ারীর নেতৃত্বে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল লক্ষ্য ছিল, উচ্চশিক্ষা সবার জন্য সহজলভ্য এবং মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা।
২ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস এক গৌরবময় দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের পর অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অসীম ত্যাগ এবং মা-বোনদের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল এই বিজয়।
৩ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো এবং মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক রচনা প্রতিযোগিতা কুইনস কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতা ২০২৫-এ বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা নজরকাড়া সাফল্য অর্জন করেছে। স্বর্ণ, রৌপ্য, ব্রোঞ্জসহ সাতটি অ্যাওয়ার্ড জিতে নিয়েছে উত্তরার গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষার্থীরা।
৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৫ সালে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতিমান আইনবিদ ও গ্রন্থপ্রণেতা ড. এ বি এম মফিজুল ইসলাম পাটোয়ারীর নেতৃত্বে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল লক্ষ্য ছিল, উচ্চশিক্ষা সবার জন্য সহজলভ্য এবং মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা। আজ স্বপ্নগুলো ধীরে ধীরে বাস্তবে পরিণত হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, গবেষণা, উদ্ভাবন, আন্তর্জাতিক সংযোগ এবং নেতৃত্বগুণের বিকাশ—সব ক্ষেত্রে ডিআইইউ ধারাবাহিক অগ্রগতি অর্জন করছে। প্রতিষ্ঠাকালীন ভিশন, আধুনিক উদ্যোগ, আন্তর্জাতিক এমওইউ, শিক্ষার্থীবান্ধব নীতি এবং আগামী ১০ বছরের লক্ষ্য নিয়ে কথা বলেছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. জাহিদুল ইসলাম। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন তানজিল কাজী।
তানজিল কাজী

ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাকালীন ভিশন কী ছিল এবং তা কতটা বাস্তবায়িত হয়েছে?
ডিআইইউ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল একটি স্পষ্ট লক্ষ্য নিয়ে। সেটি হলো উচ্চশিক্ষা সব শিক্ষার্থীর জন্য সহজলভ্য করা, বিশেষ করে প্রান্তিক ও দূরবর্তী অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের জন্য। নব্বইয়ের দশকের শুরুতে দেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ সীমিত ছিল। সেই বাস্তবতায় ১৯৯২ সালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস হওয়ার পর দু-তিনটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আবেদন করে। এগুলোর মধ্যে একটি ডিআইইউ। শুরু থেকে লক্ষ্য ছিল মানসম্মত শিক্ষা, সহজলভ্য টিউশন ফি এবং গবেষণার সুযোগ নিশ্চিত করা। বর্তমানে হাজারো শিক্ষার্থী এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা গ্রহণ শেষে দেশের বিভিন্ন খাতে অবদান রাখছেন। এটাই আমাদের প্রতিষ্ঠাকালীন ভিশন বাস্তবায়নের সবচেয়ে বড় প্রমাণ।
দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় ডিআইইউর বিশেষত্ব কী?
ডিআইইউর শক্তি হলো সবাইকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার মনোভাব, যেখানে শিক্ষার সুযোগ সীমাবদ্ধ নয়, বরং বিস্তৃত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক। আমরা শুরু থেকে সাধারণ ও মধ্যবিত্ত পরিবারের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার সুযোগ নিশ্চিতের চেষ্টা করেছি। তুলনামূলক কম টিউশন ফি এবং মেধা ও আর্থিক প্রয়োজনভিত্তিক বৃত্তি ডিআইইউকে শিক্ষার্থীবান্ধব করেছে। এই মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি ডিআইইউকে অন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আলাদা করেছে।
শিক্ষার্থীদের আগ্রহ কোন বিষয়ে বেশি এবং বিশ্ববিদ্যালয় কীভাবে তা গুরুত্ব দিচ্ছে?
জ্ঞান ও প্রযুক্তির দ্রুত বিকাশের ফলে শিক্ষার্থীদের আগ্রহও বদলে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের বেশি আগ্রহ প্রযুক্তি, গবেষণা ও উদ্ভাবনকেন্দ্রিক বিষয়ে। বিষয়টি বিবেচনায় রেখে ডিআইইউ একাডেমিক অবকাঠামো, ল্যাব সুবিধা, আইসিটি সাপোর্ট এবং শিল্প একাডেমিক সংযোগ জোরদার করছে। আমাদের লক্ষ্য শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়ন ও ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারের জন্য বাস্তবসম্মত প্রস্তুতি নিশ্চিত করা।
স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের পাঠ্যক্রম আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ?
পাঠ্যক্রমের মানই উচ্চশিক্ষার মূল ভিত্তি। তাই ডিআইইউ নিয়মিতভাবে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের কারিকুলাম আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করার কাজ করছে। নতুন কারিকুলামের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছে। অনুমোদনপ্রক্রিয়া চলমান থাকলেও বর্তমানে চালু পাঠ্যক্রম আন্তর্জাতিক জ্ঞান এবং কর্মবাজারের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে পরিচালিত হচ্ছে।
গবেষণা, উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা মনোভাব গড়ে তুলতে কী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে?
আধুনিক উচ্চশিক্ষা শুধু ডিগ্রি অর্জনে সীমাবদ্ধ নয়; গবেষণা, উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা মানসিকতা তৈরি করাই এর মূল লক্ষ্য। সে উদ্দেশ্যে ডিআইইউ শিক্ষার্থীদের গবেষণা ও উদ্ভাবনী চিন্তাকে উৎসাহিত করছে।
স্টার্টআপ ও উদ্যোক্তা কার্যক্রমে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য দিকনির্দেশনা, প্রশিক্ষণ ও সহায়তা কাঠামো গড়ে তোলা হচ্ছে, যাতে তারা নিজেদের ধারণাকে বাস্তব রূপ দিতে পারে।

শিক্ষার্থীদের যাতায়াত, নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও মানসিক সহায়তা বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থা কী?
শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও সুস্থতা ডিআইইউ সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখে। ক্যাম্পাসজুড়ে সিসিটিভি মনিটরিং ব্যবস্থা রয়েছে এবং একাডেমিক ভবনগুলো নিয়মিত নজরদারির আওতায় থাকে। শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিক চিকিৎসা সুবিধা এবং মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তায় কাউন্সেলিং কার্যক্রম চালু রয়েছে। একটি নিরাপদ, মানবিক ও সহায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে ডিআইইউ শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাসী এবং দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
নতুন বছরে শিক্ষার্থী উন্নয়ন ও আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিং বাড়াতে কী উদ্যোগ নিয়েছে?
শিক্ষার্থীদের শৃঙ্খলা, নেতৃত্বগুণ ও সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে ডিআইইউ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ নিয়েছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনসিসি কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে চালুর প্রস্তুতি। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান শক্তিশালী করতেও নেওয়া হয়েছে কার্যকর পদক্ষেপ। প্রথমবারের মতো কিউএস র্যাঙ্কিং অর্জনের লক্ষ্যে ৩০টি নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। ফলে বর্তমানে ডিআইইউ ১০০০–১১০০ র্যাঙ্কিংয়ের মধ্যে অবস্থান করছে।
শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা এবং টিউশন ফি ছাড়ের ক্ষেত্রে কী নীতি অনুসরণ করে?
প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আমরা শিক্ষার্থীবান্ধব নীতিতে বিশ্বাসী। উচ্চশিক্ষা যেন আর্থিক অক্ষমতার কারণে থেমে না যায়, এই দর্শনকে কেন্দ্র করে বৃত্তি এবং আর্থিক সহায়তার কাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে। ভর্তির পর শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ফল, আর্থিক অবস্থা ও বিশেষ পরিস্থিতি বিবেচনায় বিভিন্ন স্তরের টিউশন ফি ছাড় দেওয়া হয়। ডিআইইউ মনে করে, উচ্চশিক্ষা কোনো বিশেষ শ্রেণির জন্য নয়, এটি সবার অধিকার।
শিক্ষক নিয়োগ ও মূল্যায়নে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে?
শিক্ষক নিয়োগ এবং মূল্যায়নে স্বচ্ছতা বজায় রাখা আমাদের অন্যতম অঙ্গীকার। দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে যে ইউজিসির নীতিমালা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধান কঠোরভাবে অনুসরণ করা হচ্ছে। যোগ্যতা, দক্ষতা এবং পেশাগত সততা যাচাই করার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের আপস করা হয় না। আমাদের লক্ষ্য এমন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া, যাঁরা কেবল পাঠদানেই সীমাবদ্ধ থাকবেন না; বরং শিক্ষার্থীদের চিন্তা, গবেষণা ও সক্ষমতা বিকাশে ভূমিকা রাখবেন।
আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং এমওইউর মাধ্যমে ডিআইইউ কীভাবে বৈশ্বিক সংযোগ ও শিক্ষার মান উন্নয়নে কাজ করছে?
বিশ্বমানের শিক্ষা ও গবেষণা নিশ্চিত করতে ডিআইইউ দেশি ও বিদেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সহযোগিতা জোরদারের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে ২৮টি এমওইউ সম্পন্ন হয়েছে। ভবিষ্যতে আরও নতুন চুক্তির উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এই আন্তর্জাতিক সংযোগ শিক্ষার্থীদের গবেষণা, উদ্ভাবনী সক্ষমতা এবং বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
সহশিক্ষা কার্যক্রম, ছাত্র-উন্নয়ন ও নেতৃত্ব গঠনের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে কী ধরনের উদ্যোগ নেয়?
ডিআইইউ শিক্ষার্থীদের একাডেমিক উন্নয়নের পাশাপাশি নৈতিকতা, শৃঙ্খলা ও নেতৃত্ব গঠনে গুরুত্ব দেয়। সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণে উৎসাহ দেওয়া হয় এবং নিয়মিত পরীক্ষা হল পরিদর্শনের মাধ্যমে শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা হয়। এখানে শিক্ষাজীবন শুধু পাঠ্যসূচিতে সীমাবদ্ধ নয়; বরং দায়িত্বশীল ও নেতৃত্বগুণসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে গড়ে ওঠার পরিবেশ রয়েছে।
প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে ডিআইইউ শিক্ষার্থীদের সক্ষমতা নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?
চাকরির বাজারে জ্ঞানের পাশাপাশি দক্ষতা, আত্মবিশ্বাস এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ। ডিআইইউ সেই বাস্তবতার জন্য শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করছে। একাডেমিক জ্ঞান, গবেষণা অভিজ্ঞতা, বাস্তব দক্ষতা ও নৈতিকতার সমন্বয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাসী করে গড়ে তোলা হচ্ছে।
আপনার দায়িত্ব নেওয়ার পর চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যৎ রোডম্যাপ কী?
ডিআইইউ আজ যে অবস্থানে, তা দীর্ঘ ও পরিকল্পিত প্রচেষ্টার ফল। দায়িত্ব গ্রহণের সময় কাঠামোগত, প্রশাসনিক ও একাডেমিক নানা চ্যালেঞ্জ ছিল। ধারাবাহিক উদ্যোগের মাধ্যমে সেগুলোর বড় অংশের সমাধান হয়েছে। ভবিষ্যৎ রোডম্যাপের মধ্যে রয়েছে একাডেমিক মান উন্নয়ন; আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা সম্প্রসারণ; শিক্ষার্থী ও শিক্ষক কল্যাণ; আধুনিক প্রযুক্তি ও ল্যাব সুবিধা বৃদ্ধি; বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সহযোগিতা জোরদার করা ইত্যাদি।
ডিআইইউর নবম সমাবর্তন কবে অনুষ্ঠিত হবে?
বহুল প্রত্যাশিত নবম সমাবর্তনের প্রস্তুতি ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০২৬ সালের জুলাই-আগস্টে নিজস্ব ক্যাম্পাসে সমাবর্তন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নিজস্ব উপযুক্ত অবকাঠামো গড়ে ওঠায় এবার শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য একটি মর্যাদাপূর্ণ এবং স্মরণীয় সমাবর্তন আয়োজন করা সম্ভব হবে।
দেশের উচ্চশিক্ষা নীতিতে কেমন সংস্কার জরুরি?
পাঠ্যক্রম আধুনিকায়ন, গবেষণায় বরাদ্দ বৃদ্ধি, প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা জোরদার করা প্রয়োজন।
আগামী ১০ বছরে ডিআইইউকে আপনি কোথায় দেখতে চান?
এই বিশ্ববিদ্যালয় দেশের শীর্ষস্থানীয় ৫টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটিতে জায়গা করে নেবে। গবেষণা, আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিং এবং শিক্ষার মান উন্নয়নের ধারাবাহিক অগ্রগতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার উপযোগী করে তোলাই আমাদের লক্ষ্য।
ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাকালীন ভিশন কী ছিল এবং তা কতটা বাস্তবায়িত হয়েছে?
ডিআইইউ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল একটি স্পষ্ট লক্ষ্য নিয়ে। সেটি হলো উচ্চশিক্ষা সব শিক্ষার্থীর জন্য সহজলভ্য করা, বিশেষ করে প্রান্তিক ও দূরবর্তী অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের জন্য। নব্বইয়ের দশকের শুরুতে দেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ সীমিত ছিল। সেই বাস্তবতায় ১৯৯২ সালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস হওয়ার পর দু-তিনটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আবেদন করে। এগুলোর মধ্যে একটি ডিআইইউ। শুরু থেকে লক্ষ্য ছিল মানসম্মত শিক্ষা, সহজলভ্য টিউশন ফি এবং গবেষণার সুযোগ নিশ্চিত করা। বর্তমানে হাজারো শিক্ষার্থী এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা গ্রহণ শেষে দেশের বিভিন্ন খাতে অবদান রাখছেন। এটাই আমাদের প্রতিষ্ঠাকালীন ভিশন বাস্তবায়নের সবচেয়ে বড় প্রমাণ।
দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় ডিআইইউর বিশেষত্ব কী?
ডিআইইউর শক্তি হলো সবাইকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার মনোভাব, যেখানে শিক্ষার সুযোগ সীমাবদ্ধ নয়, বরং বিস্তৃত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক। আমরা শুরু থেকে সাধারণ ও মধ্যবিত্ত পরিবারের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার সুযোগ নিশ্চিতের চেষ্টা করেছি। তুলনামূলক কম টিউশন ফি এবং মেধা ও আর্থিক প্রয়োজনভিত্তিক বৃত্তি ডিআইইউকে শিক্ষার্থীবান্ধব করেছে। এই মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি ডিআইইউকে অন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আলাদা করেছে।
শিক্ষার্থীদের আগ্রহ কোন বিষয়ে বেশি এবং বিশ্ববিদ্যালয় কীভাবে তা গুরুত্ব দিচ্ছে?
জ্ঞান ও প্রযুক্তির দ্রুত বিকাশের ফলে শিক্ষার্থীদের আগ্রহও বদলে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের বেশি আগ্রহ প্রযুক্তি, গবেষণা ও উদ্ভাবনকেন্দ্রিক বিষয়ে। বিষয়টি বিবেচনায় রেখে ডিআইইউ একাডেমিক অবকাঠামো, ল্যাব সুবিধা, আইসিটি সাপোর্ট এবং শিল্প একাডেমিক সংযোগ জোরদার করছে। আমাদের লক্ষ্য শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়ন ও ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারের জন্য বাস্তবসম্মত প্রস্তুতি নিশ্চিত করা।
স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের পাঠ্যক্রম আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ?
পাঠ্যক্রমের মানই উচ্চশিক্ষার মূল ভিত্তি। তাই ডিআইইউ নিয়মিতভাবে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের কারিকুলাম আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করার কাজ করছে। নতুন কারিকুলামের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছে। অনুমোদনপ্রক্রিয়া চলমান থাকলেও বর্তমানে চালু পাঠ্যক্রম আন্তর্জাতিক জ্ঞান এবং কর্মবাজারের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে পরিচালিত হচ্ছে।
গবেষণা, উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা মনোভাব গড়ে তুলতে কী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে?
আধুনিক উচ্চশিক্ষা শুধু ডিগ্রি অর্জনে সীমাবদ্ধ নয়; গবেষণা, উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা মানসিকতা তৈরি করাই এর মূল লক্ষ্য। সে উদ্দেশ্যে ডিআইইউ শিক্ষার্থীদের গবেষণা ও উদ্ভাবনী চিন্তাকে উৎসাহিত করছে।
স্টার্টআপ ও উদ্যোক্তা কার্যক্রমে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য দিকনির্দেশনা, প্রশিক্ষণ ও সহায়তা কাঠামো গড়ে তোলা হচ্ছে, যাতে তারা নিজেদের ধারণাকে বাস্তব রূপ দিতে পারে।

শিক্ষার্থীদের যাতায়াত, নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও মানসিক সহায়তা বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থা কী?
শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও সুস্থতা ডিআইইউ সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখে। ক্যাম্পাসজুড়ে সিসিটিভি মনিটরিং ব্যবস্থা রয়েছে এবং একাডেমিক ভবনগুলো নিয়মিত নজরদারির আওতায় থাকে। শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিক চিকিৎসা সুবিধা এবং মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তায় কাউন্সেলিং কার্যক্রম চালু রয়েছে। একটি নিরাপদ, মানবিক ও সহায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে ডিআইইউ শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাসী এবং দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
নতুন বছরে শিক্ষার্থী উন্নয়ন ও আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিং বাড়াতে কী উদ্যোগ নিয়েছে?
শিক্ষার্থীদের শৃঙ্খলা, নেতৃত্বগুণ ও সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে ডিআইইউ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ নিয়েছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনসিসি কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে চালুর প্রস্তুতি। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান শক্তিশালী করতেও নেওয়া হয়েছে কার্যকর পদক্ষেপ। প্রথমবারের মতো কিউএস র্যাঙ্কিং অর্জনের লক্ষ্যে ৩০টি নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। ফলে বর্তমানে ডিআইইউ ১০০০–১১০০ র্যাঙ্কিংয়ের মধ্যে অবস্থান করছে।
শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা এবং টিউশন ফি ছাড়ের ক্ষেত্রে কী নীতি অনুসরণ করে?
প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আমরা শিক্ষার্থীবান্ধব নীতিতে বিশ্বাসী। উচ্চশিক্ষা যেন আর্থিক অক্ষমতার কারণে থেমে না যায়, এই দর্শনকে কেন্দ্র করে বৃত্তি এবং আর্থিক সহায়তার কাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে। ভর্তির পর শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ফল, আর্থিক অবস্থা ও বিশেষ পরিস্থিতি বিবেচনায় বিভিন্ন স্তরের টিউশন ফি ছাড় দেওয়া হয়। ডিআইইউ মনে করে, উচ্চশিক্ষা কোনো বিশেষ শ্রেণির জন্য নয়, এটি সবার অধিকার।
শিক্ষক নিয়োগ ও মূল্যায়নে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে?
শিক্ষক নিয়োগ এবং মূল্যায়নে স্বচ্ছতা বজায় রাখা আমাদের অন্যতম অঙ্গীকার। দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে যে ইউজিসির নীতিমালা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধান কঠোরভাবে অনুসরণ করা হচ্ছে। যোগ্যতা, দক্ষতা এবং পেশাগত সততা যাচাই করার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের আপস করা হয় না। আমাদের লক্ষ্য এমন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া, যাঁরা কেবল পাঠদানেই সীমাবদ্ধ থাকবেন না; বরং শিক্ষার্থীদের চিন্তা, গবেষণা ও সক্ষমতা বিকাশে ভূমিকা রাখবেন।
আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং এমওইউর মাধ্যমে ডিআইইউ কীভাবে বৈশ্বিক সংযোগ ও শিক্ষার মান উন্নয়নে কাজ করছে?
বিশ্বমানের শিক্ষা ও গবেষণা নিশ্চিত করতে ডিআইইউ দেশি ও বিদেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সহযোগিতা জোরদারের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে ২৮টি এমওইউ সম্পন্ন হয়েছে। ভবিষ্যতে আরও নতুন চুক্তির উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এই আন্তর্জাতিক সংযোগ শিক্ষার্থীদের গবেষণা, উদ্ভাবনী সক্ষমতা এবং বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
সহশিক্ষা কার্যক্রম, ছাত্র-উন্নয়ন ও নেতৃত্ব গঠনের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে কী ধরনের উদ্যোগ নেয়?
ডিআইইউ শিক্ষার্থীদের একাডেমিক উন্নয়নের পাশাপাশি নৈতিকতা, শৃঙ্খলা ও নেতৃত্ব গঠনে গুরুত্ব দেয়। সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণে উৎসাহ দেওয়া হয় এবং নিয়মিত পরীক্ষা হল পরিদর্শনের মাধ্যমে শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা হয়। এখানে শিক্ষাজীবন শুধু পাঠ্যসূচিতে সীমাবদ্ধ নয়; বরং দায়িত্বশীল ও নেতৃত্বগুণসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে গড়ে ওঠার পরিবেশ রয়েছে।
প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে ডিআইইউ শিক্ষার্থীদের সক্ষমতা নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?
চাকরির বাজারে জ্ঞানের পাশাপাশি দক্ষতা, আত্মবিশ্বাস এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ। ডিআইইউ সেই বাস্তবতার জন্য শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করছে। একাডেমিক জ্ঞান, গবেষণা অভিজ্ঞতা, বাস্তব দক্ষতা ও নৈতিকতার সমন্বয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাসী করে গড়ে তোলা হচ্ছে।
আপনার দায়িত্ব নেওয়ার পর চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যৎ রোডম্যাপ কী?
ডিআইইউ আজ যে অবস্থানে, তা দীর্ঘ ও পরিকল্পিত প্রচেষ্টার ফল। দায়িত্ব গ্রহণের সময় কাঠামোগত, প্রশাসনিক ও একাডেমিক নানা চ্যালেঞ্জ ছিল। ধারাবাহিক উদ্যোগের মাধ্যমে সেগুলোর বড় অংশের সমাধান হয়েছে। ভবিষ্যৎ রোডম্যাপের মধ্যে রয়েছে একাডেমিক মান উন্নয়ন; আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা সম্প্রসারণ; শিক্ষার্থী ও শিক্ষক কল্যাণ; আধুনিক প্রযুক্তি ও ল্যাব সুবিধা বৃদ্ধি; বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সহযোগিতা জোরদার করা ইত্যাদি।
ডিআইইউর নবম সমাবর্তন কবে অনুষ্ঠিত হবে?
বহুল প্রত্যাশিত নবম সমাবর্তনের প্রস্তুতি ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০২৬ সালের জুলাই-আগস্টে নিজস্ব ক্যাম্পাসে সমাবর্তন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নিজস্ব উপযুক্ত অবকাঠামো গড়ে ওঠায় এবার শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য একটি মর্যাদাপূর্ণ এবং স্মরণীয় সমাবর্তন আয়োজন করা সম্ভব হবে।
দেশের উচ্চশিক্ষা নীতিতে কেমন সংস্কার জরুরি?
পাঠ্যক্রম আধুনিকায়ন, গবেষণায় বরাদ্দ বৃদ্ধি, প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা জোরদার করা প্রয়োজন।
আগামী ১০ বছরে ডিআইইউকে আপনি কোথায় দেখতে চান?
এই বিশ্ববিদ্যালয় দেশের শীর্ষস্থানীয় ৫টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটিতে জায়গা করে নেবে। গবেষণা, আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিং এবং শিক্ষার মান উন্নয়নের ধারাবাহিক অগ্রগতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার উপযোগী করে তোলাই আমাদের লক্ষ্য।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে অংশ নিয়ে ৫ আগস্ট আহত হন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সাবেক শিক্ষার্থী ও এনএসইউ ক্যারিয়ার অ্যান্ড প্লেসমেন্ট সেন্টারে (সিপিসি) কর্মরত খায়রুল আলম। এতে তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের পাশাপাশি ফুসফুস বিকল হয়ে পড়ায় লাইফ সাপোর্টে আছেন তিনি। এদিকে খায়রুলের
১৩ আগস্ট ২০২৪
এবার সাত ইউনিটের ১ হাজার ৮৪২টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ২ লাখ ১৯ হাজার ৩৯৯ জন শিক্ষার্থী। এতে একটি আসনের জন্য ১১৯ শিক্ষার্থী লড়াই করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব ও ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) সৈয়দ মোহাম্মদ আলী রেজা এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
২ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস এক গৌরবময় দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের পর অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অসীম ত্যাগ এবং মা-বোনদের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল এই বিজয়।
৩ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো এবং মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক রচনা প্রতিযোগিতা কুইনস কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতা ২০২৫-এ বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা নজরকাড়া সাফল্য অর্জন করেছে। স্বর্ণ, রৌপ্য, ব্রোঞ্জসহ সাতটি অ্যাওয়ার্ড জিতে নিয়েছে উত্তরার গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষার্থীরা।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মহান বিজয় দিবস এক গৌরবময় দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের পর অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অসীম ত্যাগ এবং মা-বোনদের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল এই বিজয়।
এবারও আনন্দ, গৌরব এবং শহীদদের স্মরণে উদ্যাপিত হয়েছে ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
আজকের পত্রিকার পাঠক ফোরাম পাঠকবন্ধু সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় ও বিভিন্ন শাখার সদস্যরা।
সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন বলেন, ‘বিজয় অর্জিত হয়েছে শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ, সাহস এবং একাত্মতার মধ্য দিয়ে। আমাদের দায়িত্ব হলো এই অর্জিত স্বাধীনতাকে সংরক্ষণ করা এবং দেশের উন্নয়নে নিজেদের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। যুবসমাজকে সাহসী, দায়িত্ববান এবং ন্যায়পরায়ণ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে, যেন একটি শক্তিশালী, মানবিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলতে পারি।’
আরেক যুগ্ম আহ্বায়ক তানজিল কাজী যোগ করেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের মনে করিয়ে দেয়, অন্যায় ও শোষণের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হলে একটি জাতি কীভাবে অসম্ভবকেও সম্ভব করতে পারে। বিজয়ের মধ্য দিয়েই স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়। দেশের অগ্রগতি তখনই প্রকৃত মর্যাদা পাবে, যখন তা ন্যায়, সাম্য ও মানবিকতার ওপর প্রতিষ্ঠিত হবে।’
‘অনেক অপেক্ষা ও ত্যাগের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জিত হলেও সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার এখনো পুরোপুরি প্রতিষ্ঠিত হয়নি। আমাদের এগুলোর জন্য লড়াই চালিয়ে যেতে হবে’—বলেন পাঠকবন্ধু সানজিদা জান্নাত পিংকি।
শেষে উপস্থিত সবাই একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক এবং বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

মহান বিজয় দিবস এক গৌরবময় দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের পর অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অসীম ত্যাগ এবং মা-বোনদের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল এই বিজয়।
এবারও আনন্দ, গৌরব এবং শহীদদের স্মরণে উদ্যাপিত হয়েছে ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
আজকের পত্রিকার পাঠক ফোরাম পাঠকবন্ধু সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় ও বিভিন্ন শাখার সদস্যরা।
সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন বলেন, ‘বিজয় অর্জিত হয়েছে শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ, সাহস এবং একাত্মতার মধ্য দিয়ে। আমাদের দায়িত্ব হলো এই অর্জিত স্বাধীনতাকে সংরক্ষণ করা এবং দেশের উন্নয়নে নিজেদের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। যুবসমাজকে সাহসী, দায়িত্ববান এবং ন্যায়পরায়ণ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে, যেন একটি শক্তিশালী, মানবিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলতে পারি।’
আরেক যুগ্ম আহ্বায়ক তানজিল কাজী যোগ করেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের মনে করিয়ে দেয়, অন্যায় ও শোষণের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হলে একটি জাতি কীভাবে অসম্ভবকেও সম্ভব করতে পারে। বিজয়ের মধ্য দিয়েই স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়। দেশের অগ্রগতি তখনই প্রকৃত মর্যাদা পাবে, যখন তা ন্যায়, সাম্য ও মানবিকতার ওপর প্রতিষ্ঠিত হবে।’
‘অনেক অপেক্ষা ও ত্যাগের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জিত হলেও সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার এখনো পুরোপুরি প্রতিষ্ঠিত হয়নি। আমাদের এগুলোর জন্য লড়াই চালিয়ে যেতে হবে’—বলেন পাঠকবন্ধু সানজিদা জান্নাত পিংকি।
শেষে উপস্থিত সবাই একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক এবং বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে অংশ নিয়ে ৫ আগস্ট আহত হন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সাবেক শিক্ষার্থী ও এনএসইউ ক্যারিয়ার অ্যান্ড প্লেসমেন্ট সেন্টারে (সিপিসি) কর্মরত খায়রুল আলম। এতে তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের পাশাপাশি ফুসফুস বিকল হয়ে পড়ায় লাইফ সাপোর্টে আছেন তিনি। এদিকে খায়রুলের
১৩ আগস্ট ২০২৪
এবার সাত ইউনিটের ১ হাজার ৮৪২টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ২ লাখ ১৯ হাজার ৩৯৯ জন শিক্ষার্থী। এতে একটি আসনের জন্য ১১৯ শিক্ষার্থী লড়াই করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব ও ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) সৈয়দ মোহাম্মদ আলী রেজা এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৫ সালে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতিমান আইনবিদ ও গ্রন্থপ্রণেতা ড. এ বি এম মফিজুল ইসলাম পাটোয়ারীর নেতৃত্বে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল লক্ষ্য ছিল, উচ্চশিক্ষা সবার জন্য সহজলভ্য এবং মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা।
২ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো এবং মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক রচনা প্রতিযোগিতা কুইনস কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতা ২০২৫-এ বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা নজরকাড়া সাফল্য অর্জন করেছে। স্বর্ণ, রৌপ্য, ব্রোঞ্জসহ সাতটি অ্যাওয়ার্ড জিতে নিয়েছে উত্তরার গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষার্থীরা।
৩ ঘণ্টা আগেক্যাম্পাস ডেস্ক

বিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো এবং মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক রচনা প্রতিযোগিতা কুইনস কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতা ২০২৫-এ বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা নজরকাড়া সাফল্য অর্জন করেছে। স্বর্ণ, রৌপ্য, ব্রোঞ্জসহ সাতটি অ্যাওয়ার্ড জিতে নিয়েছে উত্তরার গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষার্থীরা।
এ বছরের প্রতিযোগিতায় কমনওয়েলথের ৫৪টি দেশের মোট ৫৩ হাজার ৪৩৪ শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এটি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের অংশ নেওয়ার নতুন মাইলফলক। স্কুলটি জানিয়েছে, বিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো ও মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক এই প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীদের অসাধারণ সাফল্য উদ্যাপন করেছে স্কুলটি।
স্বর্ণপদক জিতেছে গ্রেড-৯-এর আনা তাসনুভা, গ্রেড-১০-এর আরিশা আহমেদ রায়না এবং গ্রেড-১১-এর মো. ফারজান আলী। রৌপ্য পদক অর্জন করেছে গ্রেড-৬-এর উমাইযা শামস ও গ্রেড-৯-এর কাজী আফসান রওনাক আনান। ব্রোঞ্জ পদক জিতেছে গ্রেড-৭-এর আনজার সাইফান ও মো. ফাইজান আলী।
গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের প্রশাসন বিভাগ থেকে জানানো হয়, শিক্ষার্থীদের এই সাফল্য যেমনি তাদের কঠোর পরিশ্রমের ফল, একই সঙ্গে স্কুলের অঙ্গীকারেরও প্রমাণ। শিক্ষার্থীদের স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে, ভাবনার প্রকাশে এবং নেতৃত্বদানে সক্ষম করে তোলার জন্য নিবেদিতভাবে কাজ করছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।

বিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো এবং মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক রচনা প্রতিযোগিতা কুইনস কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতা ২০২৫-এ বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা নজরকাড়া সাফল্য অর্জন করেছে। স্বর্ণ, রৌপ্য, ব্রোঞ্জসহ সাতটি অ্যাওয়ার্ড জিতে নিয়েছে উত্তরার গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষার্থীরা।
এ বছরের প্রতিযোগিতায় কমনওয়েলথের ৫৪টি দেশের মোট ৫৩ হাজার ৪৩৪ শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এটি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের অংশ নেওয়ার নতুন মাইলফলক। স্কুলটি জানিয়েছে, বিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো ও মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক এই প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীদের অসাধারণ সাফল্য উদ্যাপন করেছে স্কুলটি।
স্বর্ণপদক জিতেছে গ্রেড-৯-এর আনা তাসনুভা, গ্রেড-১০-এর আরিশা আহমেদ রায়না এবং গ্রেড-১১-এর মো. ফারজান আলী। রৌপ্য পদক অর্জন করেছে গ্রেড-৬-এর উমাইযা শামস ও গ্রেড-৯-এর কাজী আফসান রওনাক আনান। ব্রোঞ্জ পদক জিতেছে গ্রেড-৭-এর আনজার সাইফান ও মো. ফাইজান আলী।
গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের প্রশাসন বিভাগ থেকে জানানো হয়, শিক্ষার্থীদের এই সাফল্য যেমনি তাদের কঠোর পরিশ্রমের ফল, একই সঙ্গে স্কুলের অঙ্গীকারেরও প্রমাণ। শিক্ষার্থীদের স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে, ভাবনার প্রকাশে এবং নেতৃত্বদানে সক্ষম করে তোলার জন্য নিবেদিতভাবে কাজ করছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে অংশ নিয়ে ৫ আগস্ট আহত হন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সাবেক শিক্ষার্থী ও এনএসইউ ক্যারিয়ার অ্যান্ড প্লেসমেন্ট সেন্টারে (সিপিসি) কর্মরত খায়রুল আলম। এতে তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের পাশাপাশি ফুসফুস বিকল হয়ে পড়ায় লাইফ সাপোর্টে আছেন তিনি। এদিকে খায়রুলের
১৩ আগস্ট ২০২৪
এবার সাত ইউনিটের ১ হাজার ৮৪২টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ২ লাখ ১৯ হাজার ৩৯৯ জন শিক্ষার্থী। এতে একটি আসনের জন্য ১১৯ শিক্ষার্থী লড়াই করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব ও ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) সৈয়দ মোহাম্মদ আলী রেজা এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৫ সালে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতিমান আইনবিদ ও গ্রন্থপ্রণেতা ড. এ বি এম মফিজুল ইসলাম পাটোয়ারীর নেতৃত্বে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল লক্ষ্য ছিল, উচ্চশিক্ষা সবার জন্য সহজলভ্য এবং মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা।
২ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস এক গৌরবময় দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের পর অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অসীম ত্যাগ এবং মা-বোনদের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল এই বিজয়।
৩ ঘণ্টা আগে