সৈয়দা জেবুননেছা কুমকুম

আইবিএ ছিল তাঁর একমাত্র ধ্যানধারণা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ বিভাগের ফলাফল দেওয়ার পর প্রায় দুই সপ্তাহ একদমই পড়াশোনা করতে পারেননি তিনি। তাই বলে হাল ছাড়ার পাত্র তিনি নন। দ্বিগুণ উদ্যমে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। অতঃপর মেয়েদের মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন! বলছিলাম ভিকারুননিসা নূন কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী সৈয়দা জেবুননেছা কুমকুমের কথা। চলুন, আইবিএ প্রস্তুতি সম্পর্কে তাঁর থেকে জেনে আসা যাক!
প্রস্তুতির শুরু
আমি জানুয়ারি থেকেই অল্প অল্প করে আইবিএর প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছিলাম। তবে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি এসে পুরোদমে পড়া শুরু করি। জাবির ই ইউনিটে (বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ ও ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) ভর্তি পরীক্ষার নম্বর ১০০, যার মধ্যে ৮০ নম্বর এমসিকিউ লিখিত পরীক্ষা এবং এসএসসি ও এইচএসসির জিপিএর ওপর ২০ নম্বর। বাংলা ১০, ইংরেজি ৩০, গণিত ২৫ এবং সমসাময়িক ব্যবসায়িক বিষয়াবলি থেকে ১৫, মোট ৮০ নম্বরের উত্তর করতে হয়।
বেসিক ভালোই ছিল
আমার বেসিক মোটামুটি ভালোই ছিল। তবে তাই বলে একেবারে প্রস্তুতি ছাড়া পরীক্ষা দেওয়া যাবে না। সব বিষয়ই পড়ে যেতে হবে। আমি Cliff's TOEFL, Mentor's Basic Grammar Sheets গ্রামারের জন্য পড়েছিলাম। আর গণিতের জন্য Nova's GRE Math Bible, Barron's SAT এবং Mentor's QBank সমাধান করেছিলাম। সঙ্গে Word Smart 1 ও 2, ঢাবি ঘ ইউনিটের জন্য সাধারণ জ্ঞান প্রস্তুতিও নেওয়া ছিল। এ ছাড়া কোচিং থেকে দেওয়া সাধারণ জ্ঞান লেকচার শিটও বেশ কাজে দিত। সেখান থেকেই আমি বাংলা আর সাধারণ জ্ঞানটা পড়তাম। এ ছাড়া কোথাও বুঝতে সমস্যা হলে আইবিএর সিনিয়রদের সঙ্গে যোগাযোগ করতাম।
নোট করে পড়া
কিছু জিনিস আছে যা কখনো মনে থাকে না, যেমন সম্মেলনের সময়, স্থান ইত্যাদি। তাই শেষ মুহূর্তে ওগুলো পড়ে আমি সময় নষ্ট করিনি। Word Smart একবার পুরোটা শেষ করার চেষ্টা করতে হবে। নিজে নোট করলে বেশি ভালো মনে থাকে এবং রিভাইজ দিতে সময় কম লাগে। ক্যালকুলেশন তাড়াতাড়ি করার অনুশীলন করতে হবে। যোগ-বিয়োগ-গুণ-ভাগ যত তাড়াতাড়ি করা যাবে, গণিত তত কম সময়ে শেষ করা যাবে।
শেষ সাত দিনের প্রস্তুতি
শেষ সাত দিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে নতুন কিছু শেখার নেই, যা আগে শিখা হয়েছে তা-ই বারবার পড়তে হবে। এর সঙ্গে বারবার মক টেস্ট দেওয়া উচিত। দুর্বলতা জানা যায় এবং ওগুলোর ওপর ভালোভাবে কাজ করা যায়। আমি প্রথমে সাধারণ জ্ঞান শেষ করেছি, তারপর বাংলা ব্যাকরণ এবং গদ্য-পদ্য একবার রিডিং পড়েছিলাম। গণিতের সব নিয়ম দেখেছিলাম আর ছোট ছোট মক টেস্ট দিতাম।
পরীক্ষার আগের রাতে
পরীক্ষার আগের রাতে চাইলে সেগুলো রিভাইজ দেওয়া যায়, যেগুলো পরীক্ষার আগে একবার রিভাইজ না দিলে মনে থাকে না। আগে থেকে নিয়ম করে পড়া শেষ করতে হবে যাতে একবার পড়ে শেষ করে আরেকবার চোখ বোলানো যায়; বিশেষ করে সাধারণ জ্ঞান দুইবার পড়তে হবে। না হলে মনে থাকার সম্ভাবনা কম। ছয় ঘণ্টা ঘুমানো গেলে সবচেয়ে ভালো হয়। আর ক্যাফেইন পরিহার করা উচিত।
পরীক্ষার দিন যা যা করণীয়
কেন্দ্রে গিয়ে ভুলেও কিছু পড়া উচিত না। মাথা যথাসম্ভব ঠান্ডা রাখতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর ক্যাম্পাসটা সুন্দর। তাই ভালো হয় আশপাশে ঘুরে গাছগাছালি দেখে মন ভালো করা। তাহলে পরীক্ষার সময় মাথা কাজ করবে।হলে গিয়ে অবশ্যই পরীক্ষার দিকনির্দেশনা ভালোমতো পড়তে হবে। ঢাবি আইবিএতে আমি একটা বড় ভুল করেছিলাম। দিকনির্দেশনা না পড়ে পেনসিল ব্যবহার করেছিলাম এবং প্রশ্নে উত্তর দাগিয়েছিলাম। জাবিতে যারা এমন করেছিল, তাদের সবার নম্বর কাটা হয়েছিল। তাই ভুলেও প্রশ্নে উত্তর দাগাবে না, খাতা বাতিল হবে। যদি জার্নি করে গিয়ে খারাপ লাগে তাহলে ঠান্ডা পানীয় বা আইসক্রিম খেলে ভালো লাগবে। তবে এমন কিছু খাওয়া উচিত না যাতে পরীক্ষার সময় গলা বা পেটে খারাপ লাগে। একটা প্রশ্ন বারবার পড়লে এবং অপশন বারবার দেখলে নানান বিষয় মনে আসবে এবং উত্তর পরিবর্তনের ইচ্ছে হবে। তাই দেখেই যেটা ভালো মনে হয়, সেটা সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দেওয়া উচিত। না পারলে উত্তর করার প্রয়োজন নেই। অনেকেই সাধারণ জ্ঞান আর বাংলা এড়িয়ে যায়। কিন্তু আমি বলব যে অল্প অল্প করে ওগুলোও পড়তে। সব পড়ে গেলে চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির

আইবিএ ছিল তাঁর একমাত্র ধ্যানধারণা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ বিভাগের ফলাফল দেওয়ার পর প্রায় দুই সপ্তাহ একদমই পড়াশোনা করতে পারেননি তিনি। তাই বলে হাল ছাড়ার পাত্র তিনি নন। দ্বিগুণ উদ্যমে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। অতঃপর মেয়েদের মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন! বলছিলাম ভিকারুননিসা নূন কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী সৈয়দা জেবুননেছা কুমকুমের কথা। চলুন, আইবিএ প্রস্তুতি সম্পর্কে তাঁর থেকে জেনে আসা যাক!
প্রস্তুতির শুরু
আমি জানুয়ারি থেকেই অল্প অল্প করে আইবিএর প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছিলাম। তবে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি এসে পুরোদমে পড়া শুরু করি। জাবির ই ইউনিটে (বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ ও ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) ভর্তি পরীক্ষার নম্বর ১০০, যার মধ্যে ৮০ নম্বর এমসিকিউ লিখিত পরীক্ষা এবং এসএসসি ও এইচএসসির জিপিএর ওপর ২০ নম্বর। বাংলা ১০, ইংরেজি ৩০, গণিত ২৫ এবং সমসাময়িক ব্যবসায়িক বিষয়াবলি থেকে ১৫, মোট ৮০ নম্বরের উত্তর করতে হয়।
বেসিক ভালোই ছিল
আমার বেসিক মোটামুটি ভালোই ছিল। তবে তাই বলে একেবারে প্রস্তুতি ছাড়া পরীক্ষা দেওয়া যাবে না। সব বিষয়ই পড়ে যেতে হবে। আমি Cliff's TOEFL, Mentor's Basic Grammar Sheets গ্রামারের জন্য পড়েছিলাম। আর গণিতের জন্য Nova's GRE Math Bible, Barron's SAT এবং Mentor's QBank সমাধান করেছিলাম। সঙ্গে Word Smart 1 ও 2, ঢাবি ঘ ইউনিটের জন্য সাধারণ জ্ঞান প্রস্তুতিও নেওয়া ছিল। এ ছাড়া কোচিং থেকে দেওয়া সাধারণ জ্ঞান লেকচার শিটও বেশ কাজে দিত। সেখান থেকেই আমি বাংলা আর সাধারণ জ্ঞানটা পড়তাম। এ ছাড়া কোথাও বুঝতে সমস্যা হলে আইবিএর সিনিয়রদের সঙ্গে যোগাযোগ করতাম।
নোট করে পড়া
কিছু জিনিস আছে যা কখনো মনে থাকে না, যেমন সম্মেলনের সময়, স্থান ইত্যাদি। তাই শেষ মুহূর্তে ওগুলো পড়ে আমি সময় নষ্ট করিনি। Word Smart একবার পুরোটা শেষ করার চেষ্টা করতে হবে। নিজে নোট করলে বেশি ভালো মনে থাকে এবং রিভাইজ দিতে সময় কম লাগে। ক্যালকুলেশন তাড়াতাড়ি করার অনুশীলন করতে হবে। যোগ-বিয়োগ-গুণ-ভাগ যত তাড়াতাড়ি করা যাবে, গণিত তত কম সময়ে শেষ করা যাবে।
শেষ সাত দিনের প্রস্তুতি
শেষ সাত দিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে নতুন কিছু শেখার নেই, যা আগে শিখা হয়েছে তা-ই বারবার পড়তে হবে। এর সঙ্গে বারবার মক টেস্ট দেওয়া উচিত। দুর্বলতা জানা যায় এবং ওগুলোর ওপর ভালোভাবে কাজ করা যায়। আমি প্রথমে সাধারণ জ্ঞান শেষ করেছি, তারপর বাংলা ব্যাকরণ এবং গদ্য-পদ্য একবার রিডিং পড়েছিলাম। গণিতের সব নিয়ম দেখেছিলাম আর ছোট ছোট মক টেস্ট দিতাম।
পরীক্ষার আগের রাতে
পরীক্ষার আগের রাতে চাইলে সেগুলো রিভাইজ দেওয়া যায়, যেগুলো পরীক্ষার আগে একবার রিভাইজ না দিলে মনে থাকে না। আগে থেকে নিয়ম করে পড়া শেষ করতে হবে যাতে একবার পড়ে শেষ করে আরেকবার চোখ বোলানো যায়; বিশেষ করে সাধারণ জ্ঞান দুইবার পড়তে হবে। না হলে মনে থাকার সম্ভাবনা কম। ছয় ঘণ্টা ঘুমানো গেলে সবচেয়ে ভালো হয়। আর ক্যাফেইন পরিহার করা উচিত।
পরীক্ষার দিন যা যা করণীয়
কেন্দ্রে গিয়ে ভুলেও কিছু পড়া উচিত না। মাথা যথাসম্ভব ঠান্ডা রাখতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর ক্যাম্পাসটা সুন্দর। তাই ভালো হয় আশপাশে ঘুরে গাছগাছালি দেখে মন ভালো করা। তাহলে পরীক্ষার সময় মাথা কাজ করবে।হলে গিয়ে অবশ্যই পরীক্ষার দিকনির্দেশনা ভালোমতো পড়তে হবে। ঢাবি আইবিএতে আমি একটা বড় ভুল করেছিলাম। দিকনির্দেশনা না পড়ে পেনসিল ব্যবহার করেছিলাম এবং প্রশ্নে উত্তর দাগিয়েছিলাম। জাবিতে যারা এমন করেছিল, তাদের সবার নম্বর কাটা হয়েছিল। তাই ভুলেও প্রশ্নে উত্তর দাগাবে না, খাতা বাতিল হবে। যদি জার্নি করে গিয়ে খারাপ লাগে তাহলে ঠান্ডা পানীয় বা আইসক্রিম খেলে ভালো লাগবে। তবে এমন কিছু খাওয়া উচিত না যাতে পরীক্ষার সময় গলা বা পেটে খারাপ লাগে। একটা প্রশ্ন বারবার পড়লে এবং অপশন বারবার দেখলে নানান বিষয় মনে আসবে এবং উত্তর পরিবর্তনের ইচ্ছে হবে। তাই দেখেই যেটা ভালো মনে হয়, সেটা সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দেওয়া উচিত। না পারলে উত্তর করার প্রয়োজন নেই। অনেকেই সাধারণ জ্ঞান আর বাংলা এড়িয়ে যায়। কিন্তু আমি বলব যে অল্প অল্প করে ওগুলোও পড়তে। সব পড়ে গেলে চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির
সৈয়দা জেবুননেছা কুমকুম

আইবিএ ছিল তাঁর একমাত্র ধ্যানধারণা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ বিভাগের ফলাফল দেওয়ার পর প্রায় দুই সপ্তাহ একদমই পড়াশোনা করতে পারেননি তিনি। তাই বলে হাল ছাড়ার পাত্র তিনি নন। দ্বিগুণ উদ্যমে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। অতঃপর মেয়েদের মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন! বলছিলাম ভিকারুননিসা নূন কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী সৈয়দা জেবুননেছা কুমকুমের কথা। চলুন, আইবিএ প্রস্তুতি সম্পর্কে তাঁর থেকে জেনে আসা যাক!
প্রস্তুতির শুরু
আমি জানুয়ারি থেকেই অল্প অল্প করে আইবিএর প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছিলাম। তবে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি এসে পুরোদমে পড়া শুরু করি। জাবির ই ইউনিটে (বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ ও ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) ভর্তি পরীক্ষার নম্বর ১০০, যার মধ্যে ৮০ নম্বর এমসিকিউ লিখিত পরীক্ষা এবং এসএসসি ও এইচএসসির জিপিএর ওপর ২০ নম্বর। বাংলা ১০, ইংরেজি ৩০, গণিত ২৫ এবং সমসাময়িক ব্যবসায়িক বিষয়াবলি থেকে ১৫, মোট ৮০ নম্বরের উত্তর করতে হয়।
বেসিক ভালোই ছিল
আমার বেসিক মোটামুটি ভালোই ছিল। তবে তাই বলে একেবারে প্রস্তুতি ছাড়া পরীক্ষা দেওয়া যাবে না। সব বিষয়ই পড়ে যেতে হবে। আমি Cliff's TOEFL, Mentor's Basic Grammar Sheets গ্রামারের জন্য পড়েছিলাম। আর গণিতের জন্য Nova's GRE Math Bible, Barron's SAT এবং Mentor's QBank সমাধান করেছিলাম। সঙ্গে Word Smart 1 ও 2, ঢাবি ঘ ইউনিটের জন্য সাধারণ জ্ঞান প্রস্তুতিও নেওয়া ছিল। এ ছাড়া কোচিং থেকে দেওয়া সাধারণ জ্ঞান লেকচার শিটও বেশ কাজে দিত। সেখান থেকেই আমি বাংলা আর সাধারণ জ্ঞানটা পড়তাম। এ ছাড়া কোথাও বুঝতে সমস্যা হলে আইবিএর সিনিয়রদের সঙ্গে যোগাযোগ করতাম।
নোট করে পড়া
কিছু জিনিস আছে যা কখনো মনে থাকে না, যেমন সম্মেলনের সময়, স্থান ইত্যাদি। তাই শেষ মুহূর্তে ওগুলো পড়ে আমি সময় নষ্ট করিনি। Word Smart একবার পুরোটা শেষ করার চেষ্টা করতে হবে। নিজে নোট করলে বেশি ভালো মনে থাকে এবং রিভাইজ দিতে সময় কম লাগে। ক্যালকুলেশন তাড়াতাড়ি করার অনুশীলন করতে হবে। যোগ-বিয়োগ-গুণ-ভাগ যত তাড়াতাড়ি করা যাবে, গণিত তত কম সময়ে শেষ করা যাবে।
শেষ সাত দিনের প্রস্তুতি
শেষ সাত দিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে নতুন কিছু শেখার নেই, যা আগে শিখা হয়েছে তা-ই বারবার পড়তে হবে। এর সঙ্গে বারবার মক টেস্ট দেওয়া উচিত। দুর্বলতা জানা যায় এবং ওগুলোর ওপর ভালোভাবে কাজ করা যায়। আমি প্রথমে সাধারণ জ্ঞান শেষ করেছি, তারপর বাংলা ব্যাকরণ এবং গদ্য-পদ্য একবার রিডিং পড়েছিলাম। গণিতের সব নিয়ম দেখেছিলাম আর ছোট ছোট মক টেস্ট দিতাম।
পরীক্ষার আগের রাতে
পরীক্ষার আগের রাতে চাইলে সেগুলো রিভাইজ দেওয়া যায়, যেগুলো পরীক্ষার আগে একবার রিভাইজ না দিলে মনে থাকে না। আগে থেকে নিয়ম করে পড়া শেষ করতে হবে যাতে একবার পড়ে শেষ করে আরেকবার চোখ বোলানো যায়; বিশেষ করে সাধারণ জ্ঞান দুইবার পড়তে হবে। না হলে মনে থাকার সম্ভাবনা কম। ছয় ঘণ্টা ঘুমানো গেলে সবচেয়ে ভালো হয়। আর ক্যাফেইন পরিহার করা উচিত।
পরীক্ষার দিন যা যা করণীয়
কেন্দ্রে গিয়ে ভুলেও কিছু পড়া উচিত না। মাথা যথাসম্ভব ঠান্ডা রাখতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর ক্যাম্পাসটা সুন্দর। তাই ভালো হয় আশপাশে ঘুরে গাছগাছালি দেখে মন ভালো করা। তাহলে পরীক্ষার সময় মাথা কাজ করবে।হলে গিয়ে অবশ্যই পরীক্ষার দিকনির্দেশনা ভালোমতো পড়তে হবে। ঢাবি আইবিএতে আমি একটা বড় ভুল করেছিলাম। দিকনির্দেশনা না পড়ে পেনসিল ব্যবহার করেছিলাম এবং প্রশ্নে উত্তর দাগিয়েছিলাম। জাবিতে যারা এমন করেছিল, তাদের সবার নম্বর কাটা হয়েছিল। তাই ভুলেও প্রশ্নে উত্তর দাগাবে না, খাতা বাতিল হবে। যদি জার্নি করে গিয়ে খারাপ লাগে তাহলে ঠান্ডা পানীয় বা আইসক্রিম খেলে ভালো লাগবে। তবে এমন কিছু খাওয়া উচিত না যাতে পরীক্ষার সময় গলা বা পেটে খারাপ লাগে। একটা প্রশ্ন বারবার পড়লে এবং অপশন বারবার দেখলে নানান বিষয় মনে আসবে এবং উত্তর পরিবর্তনের ইচ্ছে হবে। তাই দেখেই যেটা ভালো মনে হয়, সেটা সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দেওয়া উচিত। না পারলে উত্তর করার প্রয়োজন নেই। অনেকেই সাধারণ জ্ঞান আর বাংলা এড়িয়ে যায়। কিন্তু আমি বলব যে অল্প অল্প করে ওগুলোও পড়তে। সব পড়ে গেলে চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির

আইবিএ ছিল তাঁর একমাত্র ধ্যানধারণা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ বিভাগের ফলাফল দেওয়ার পর প্রায় দুই সপ্তাহ একদমই পড়াশোনা করতে পারেননি তিনি। তাই বলে হাল ছাড়ার পাত্র তিনি নন। দ্বিগুণ উদ্যমে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। অতঃপর মেয়েদের মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন! বলছিলাম ভিকারুননিসা নূন কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী সৈয়দা জেবুননেছা কুমকুমের কথা। চলুন, আইবিএ প্রস্তুতি সম্পর্কে তাঁর থেকে জেনে আসা যাক!
প্রস্তুতির শুরু
আমি জানুয়ারি থেকেই অল্প অল্প করে আইবিএর প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছিলাম। তবে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি এসে পুরোদমে পড়া শুরু করি। জাবির ই ইউনিটে (বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ ও ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) ভর্তি পরীক্ষার নম্বর ১০০, যার মধ্যে ৮০ নম্বর এমসিকিউ লিখিত পরীক্ষা এবং এসএসসি ও এইচএসসির জিপিএর ওপর ২০ নম্বর। বাংলা ১০, ইংরেজি ৩০, গণিত ২৫ এবং সমসাময়িক ব্যবসায়িক বিষয়াবলি থেকে ১৫, মোট ৮০ নম্বরের উত্তর করতে হয়।
বেসিক ভালোই ছিল
আমার বেসিক মোটামুটি ভালোই ছিল। তবে তাই বলে একেবারে প্রস্তুতি ছাড়া পরীক্ষা দেওয়া যাবে না। সব বিষয়ই পড়ে যেতে হবে। আমি Cliff's TOEFL, Mentor's Basic Grammar Sheets গ্রামারের জন্য পড়েছিলাম। আর গণিতের জন্য Nova's GRE Math Bible, Barron's SAT এবং Mentor's QBank সমাধান করেছিলাম। সঙ্গে Word Smart 1 ও 2, ঢাবি ঘ ইউনিটের জন্য সাধারণ জ্ঞান প্রস্তুতিও নেওয়া ছিল। এ ছাড়া কোচিং থেকে দেওয়া সাধারণ জ্ঞান লেকচার শিটও বেশ কাজে দিত। সেখান থেকেই আমি বাংলা আর সাধারণ জ্ঞানটা পড়তাম। এ ছাড়া কোথাও বুঝতে সমস্যা হলে আইবিএর সিনিয়রদের সঙ্গে যোগাযোগ করতাম।
নোট করে পড়া
কিছু জিনিস আছে যা কখনো মনে থাকে না, যেমন সম্মেলনের সময়, স্থান ইত্যাদি। তাই শেষ মুহূর্তে ওগুলো পড়ে আমি সময় নষ্ট করিনি। Word Smart একবার পুরোটা শেষ করার চেষ্টা করতে হবে। নিজে নোট করলে বেশি ভালো মনে থাকে এবং রিভাইজ দিতে সময় কম লাগে। ক্যালকুলেশন তাড়াতাড়ি করার অনুশীলন করতে হবে। যোগ-বিয়োগ-গুণ-ভাগ যত তাড়াতাড়ি করা যাবে, গণিত তত কম সময়ে শেষ করা যাবে।
শেষ সাত দিনের প্রস্তুতি
শেষ সাত দিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে নতুন কিছু শেখার নেই, যা আগে শিখা হয়েছে তা-ই বারবার পড়তে হবে। এর সঙ্গে বারবার মক টেস্ট দেওয়া উচিত। দুর্বলতা জানা যায় এবং ওগুলোর ওপর ভালোভাবে কাজ করা যায়। আমি প্রথমে সাধারণ জ্ঞান শেষ করেছি, তারপর বাংলা ব্যাকরণ এবং গদ্য-পদ্য একবার রিডিং পড়েছিলাম। গণিতের সব নিয়ম দেখেছিলাম আর ছোট ছোট মক টেস্ট দিতাম।
পরীক্ষার আগের রাতে
পরীক্ষার আগের রাতে চাইলে সেগুলো রিভাইজ দেওয়া যায়, যেগুলো পরীক্ষার আগে একবার রিভাইজ না দিলে মনে থাকে না। আগে থেকে নিয়ম করে পড়া শেষ করতে হবে যাতে একবার পড়ে শেষ করে আরেকবার চোখ বোলানো যায়; বিশেষ করে সাধারণ জ্ঞান দুইবার পড়তে হবে। না হলে মনে থাকার সম্ভাবনা কম। ছয় ঘণ্টা ঘুমানো গেলে সবচেয়ে ভালো হয়। আর ক্যাফেইন পরিহার করা উচিত।
পরীক্ষার দিন যা যা করণীয়
কেন্দ্রে গিয়ে ভুলেও কিছু পড়া উচিত না। মাথা যথাসম্ভব ঠান্ডা রাখতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর ক্যাম্পাসটা সুন্দর। তাই ভালো হয় আশপাশে ঘুরে গাছগাছালি দেখে মন ভালো করা। তাহলে পরীক্ষার সময় মাথা কাজ করবে।হলে গিয়ে অবশ্যই পরীক্ষার দিকনির্দেশনা ভালোমতো পড়তে হবে। ঢাবি আইবিএতে আমি একটা বড় ভুল করেছিলাম। দিকনির্দেশনা না পড়ে পেনসিল ব্যবহার করেছিলাম এবং প্রশ্নে উত্তর দাগিয়েছিলাম। জাবিতে যারা এমন করেছিল, তাদের সবার নম্বর কাটা হয়েছিল। তাই ভুলেও প্রশ্নে উত্তর দাগাবে না, খাতা বাতিল হবে। যদি জার্নি করে গিয়ে খারাপ লাগে তাহলে ঠান্ডা পানীয় বা আইসক্রিম খেলে ভালো লাগবে। তবে এমন কিছু খাওয়া উচিত না যাতে পরীক্ষার সময় গলা বা পেটে খারাপ লাগে। একটা প্রশ্ন বারবার পড়লে এবং অপশন বারবার দেখলে নানান বিষয় মনে আসবে এবং উত্তর পরিবর্তনের ইচ্ছে হবে। তাই দেখেই যেটা ভালো মনে হয়, সেটা সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দেওয়া উচিত। না পারলে উত্তর করার প্রয়োজন নেই। অনেকেই সাধারণ জ্ঞান আর বাংলা এড়িয়ে যায়। কিন্তু আমি বলব যে অল্প অল্প করে ওগুলোও পড়তে। সব পড়ে গেলে চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১০ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৩ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

আইবিএ ছিল তাঁর একমাত্র ধ্যানধারণা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ বিভাগের ফলাফল দেওয়ার পর প্রায় দুই সপ্তাহ একদমই পড়াশোনা করতে পারেননি তিনি। তাই বলে হাল ছাড়ার পাত্র তিনি নন। দ্বিগুণ উদ্যমে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। অতঃপর মেয়েদের মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন! বলছিলাম ভিকারুননিসা ন
১৪ আগস্ট ২০২২
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১০ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৩ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

আইবিএ ছিল তাঁর একমাত্র ধ্যানধারণা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ বিভাগের ফলাফল দেওয়ার পর প্রায় দুই সপ্তাহ একদমই পড়াশোনা করতে পারেননি তিনি। তাই বলে হাল ছাড়ার পাত্র তিনি নন। দ্বিগুণ উদ্যমে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। অতঃপর মেয়েদের মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন! বলছিলাম ভিকারুননিসা ন
১৪ আগস্ট ২০২২
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

আইবিএ ছিল তাঁর একমাত্র ধ্যানধারণা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ বিভাগের ফলাফল দেওয়ার পর প্রায় দুই সপ্তাহ একদমই পড়াশোনা করতে পারেননি তিনি। তাই বলে হাল ছাড়ার পাত্র তিনি নন। দ্বিগুণ উদ্যমে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। অতঃপর মেয়েদের মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন! বলছিলাম ভিকারুননিসা ন
১৪ আগস্ট ২০২২
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৩ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

আইবিএ ছিল তাঁর একমাত্র ধ্যানধারণা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ বিভাগের ফলাফল দেওয়ার পর প্রায় দুই সপ্তাহ একদমই পড়াশোনা করতে পারেননি তিনি। তাই বলে হাল ছাড়ার পাত্র তিনি নন। দ্বিগুণ উদ্যমে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। অতঃপর মেয়েদের মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন! বলছিলাম ভিকারুননিসা ন
১৪ আগস্ট ২০২২
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১০ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১১ ঘণ্টা আগে