মো. মোস্তফা জামান

৪৫তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা আসন্ন। পরীক্ষার্থীদের মাঝে চলছে শেষ সময়ের প্রস্তুতি। পরীক্ষা যত ঘনিয়ে আসে পড়ার চাপ ততই বাড়তে থাকে। বিশেষ করে যারা প্রথমবার পরীক্ষা দেবেন তাদের মানসিক চাপটা একটু বেশিই। প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ২০০ নম্বরের হয়ে থাকে। এর মধ্যে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য অংশ থেকে ৩৫ নম্বরের প্রশ্ন হয়ে থাকে। আজকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে কীভাবে ভালো করা যায়— অভিজ্ঞতার আলোকে সেই পরামর্শ তুলে ধরছি।
প্রথমে আমাদের সিলেবাসটা ভালো করে বুঝতে হবে। যেকোনো পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেতে হলে আগে সেটার সিলেবাস সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকতে হবে। বিগত সালের প্রশ্নগুলো যাচাইয়ের মাধ্যমে বুঝতে হবে সিলেবাসের কোন অংশ থেকে বেশি প্রশ্ন হয়ে থাকে এবং কোন অংশ থেকে কম প্রশ্ন হয়। যে অংশ থেকে প্রতিবার প্রশ্ন হয় বা বেশি প্রশ্ন হয়ে থাকে সেই অংশগুলো এই শেষ সময়ে এসে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।
নির্ধারিত কবি ও সাহিত্যিক
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য অংশে ৩৫ নম্বরের মধ্যে বাংলা ভাষা থেকে ১৫ এবং সাহিত্য অংশ থেকে ২০ নম্বরের প্রশ্ন হয়ে থাকে। সাহিত্য অংশের ২০ নম্বরের মধ্য থেকে প্রাচীন এবং মধ্যযুগ থেকে ৫টি প্রশ্ন হয় এবং আধুনিক যুগ থেকে প্রশ্ন থাকে ১৫টি। এই আধুনিক যুগের মধ্যে আবার কিছু ভাগ আছে। আমরা জানি বাংলা সাহিত্য অংশের জন্য সরকারি কর্ম কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত ১১ জন কবি ও সাহিত্যিকের তালিকা আছে। এই ১১ জন থেকে প্রতিবারই অন্তত ৮-১০টি প্রশ্ন হয়ে থাকে। বাকি প্রশ্ন সমগ্র সাহিত্য অংশ থেকে হয়। তাই এই ১১ জন কবি সাহিত্যিক সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখলে পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব। পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে নিচে ১১ জন কবি ও সাহিত্যিকের নাম দেওয়া হলো-
১. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ২. মাইকেল মধুসূদন দত্ত ৩. দীনবন্ধু মিত্র ৪. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ৫. মীর মশাররফ হোসেন ৬. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ৭. কায়কোবাদ ৮. বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন ৯. কাজী নজরুল ইসলাম ১০. জসীমউদদীন ও ১১. ফররুখ আহমদ।
বাছাইকৃত কবি ও সাহিত্যিক
বাছাইকৃত আর ৩০-৪০ জন কবি ও সাহিত্যিক সম্পর্কে ধারণা রাখলে ভালো করা সম্ভব হবে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন জীবনানন্দ দাশ, বুদ্ধদেব বসু, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, শওকত ওসমান, মুনীর চৌধুরী, জহির রায়হান, সেলিনা হোসেন, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, প্রমথ চৌধুরী, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, দ্বিজেন্দ্রলাল রায়, সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ, হুমায়ূন আহমেদ, আহসান হাবিব, সুকান্ত ভট্টাচার্য, আল মাহমুদ, শামসুর রাহমান, সৈয়দ শামসুল হক, নির্মলেন্দু গুণ, আহমদ ছফা। এ ক্ষেত্রে ড. সৌমিত্র শেখর রচিত ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা’ বইটি গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক হতে পারে। আমরা সাহিত্য অংশ প্রিলিমিনারির জন্য যা পড়ব পরবর্তীকালে লিখিত পরীক্ষায় সেগুলো কাজে লাগানো সম্ভব। তাই একটু বিস্তারিত পড়লে উপকৃত হবেন। এ ছাড়া কবি ও সাহিত্যিকের বাইরেও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বাংলা পত্রিকা, প্রতিষ্ঠান (যেগুলো বাংলা সাহিত্যের প্রসারে কাজ করেছে। যেমন- ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ, বাংলা একাডেমি, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি ইত্যাদি) থেকে দুই-একটি প্রশ্ন হয়ে থাকে।
বাংলা ভাষা বা ব্যাকরণ অংশ
বাংলা ভাষা বা ব্যাকরণ অংশ থেকে ১৫ নম্বরের প্রশ্ন হলেও এটা নিয়ে পরীক্ষার্থীদের মধ্যে কিছুটা ভীতি কাজ করে। কারণ, ব্যাকরণ না বুঝে পড়লে পরীক্ষার হলে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়। সাহিত্য অংশ মুখস্থ করলেও তাই ব্যাকরণ অংশে বুঝে এবং একটু কৌশল অবলম্বন করে পড়া উচিত। বাংলা ভাষা অংশের সিলেবাস লক্ষ করলে আমরা দেখতে পাই, এখানে অনেকগুলো অধ্যায় আছে। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হলো ধ্বনি ও বর্ণ, ধ্বনির পরিবর্তন, বানান শুদ্ধিকরণ, বাক্য শুদ্ধিকরণ, শব্দ, সমার্থক ও বিপরীত শব্দ, সমাস, সন্ধি, প্রকৃতি-প্রত্যয়, পরিভাষা, উপসর্গ, পদ, লিঙ্গ, সমোচ্চারিত ভিন্নার্থক শব্দ।
এর মধ্য থেকে প্রতি বছরই সমাস, সন্ধি, প্রকৃতি-প্রত্যয়, পরিভাষা, বানান ও বাক্য শুদ্ধিকরণ, পরিভাষা, ধ্বনির পরিবর্তন প্রভৃতি থেকে প্রশ্ন হয়ে থাকে। ভাষা বা ব্যাকরণ অংশের প্রস্তুতির জন্য ড. হায়াৎ মামুদের ‘ভাষা-শিক্ষা’ বইটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। এই বইয়ের পাশাপাশি নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ বইটিও দেখতে পারেন। নতুন বইয়ে ব্যাকরণের কিছু কিছু অধ্যায়ে সংস্কার বা পরিমার্জন করা হয়েছে। এগুলো খেয়াল রাখবেন। এই ধরনের অধ্যায় থেকে প্রশ্ন হলে সর্বশেষ সংস্করণ অনুযায়ী উত্তর করবেন। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় অনেকে বারবার পরীক্ষা দেওয়ার পরও ব্যর্থ হন। বাংলাসহ বিভিন্ন বিষয়ে খারাপ করার কারণে লিখিত পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পান না। এর অন্যতম কারণ হলো পড়াশোনায় ধারাবাহিকতার অভাব। অন্য একদল পরীক্ষার্থী ভালো প্রস্তুতি থাকার পরও প্রচুর ভুল উত্তর করেন এবং নেগেটিভ মার্কিংয়ের কারণে বাদ পড়ে যান।
মো. মোস্তফা জামান, ৪০তম সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার।
অনুলিখন: মোছা. জেলি খাতুন

৪৫তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা আসন্ন। পরীক্ষার্থীদের মাঝে চলছে শেষ সময়ের প্রস্তুতি। পরীক্ষা যত ঘনিয়ে আসে পড়ার চাপ ততই বাড়তে থাকে। বিশেষ করে যারা প্রথমবার পরীক্ষা দেবেন তাদের মানসিক চাপটা একটু বেশিই। প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ২০০ নম্বরের হয়ে থাকে। এর মধ্যে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য অংশ থেকে ৩৫ নম্বরের প্রশ্ন হয়ে থাকে। আজকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে কীভাবে ভালো করা যায়— অভিজ্ঞতার আলোকে সেই পরামর্শ তুলে ধরছি।
প্রথমে আমাদের সিলেবাসটা ভালো করে বুঝতে হবে। যেকোনো পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেতে হলে আগে সেটার সিলেবাস সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকতে হবে। বিগত সালের প্রশ্নগুলো যাচাইয়ের মাধ্যমে বুঝতে হবে সিলেবাসের কোন অংশ থেকে বেশি প্রশ্ন হয়ে থাকে এবং কোন অংশ থেকে কম প্রশ্ন হয়। যে অংশ থেকে প্রতিবার প্রশ্ন হয় বা বেশি প্রশ্ন হয়ে থাকে সেই অংশগুলো এই শেষ সময়ে এসে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।
নির্ধারিত কবি ও সাহিত্যিক
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য অংশে ৩৫ নম্বরের মধ্যে বাংলা ভাষা থেকে ১৫ এবং সাহিত্য অংশ থেকে ২০ নম্বরের প্রশ্ন হয়ে থাকে। সাহিত্য অংশের ২০ নম্বরের মধ্য থেকে প্রাচীন এবং মধ্যযুগ থেকে ৫টি প্রশ্ন হয় এবং আধুনিক যুগ থেকে প্রশ্ন থাকে ১৫টি। এই আধুনিক যুগের মধ্যে আবার কিছু ভাগ আছে। আমরা জানি বাংলা সাহিত্য অংশের জন্য সরকারি কর্ম কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত ১১ জন কবি ও সাহিত্যিকের তালিকা আছে। এই ১১ জন থেকে প্রতিবারই অন্তত ৮-১০টি প্রশ্ন হয়ে থাকে। বাকি প্রশ্ন সমগ্র সাহিত্য অংশ থেকে হয়। তাই এই ১১ জন কবি সাহিত্যিক সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখলে পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব। পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে নিচে ১১ জন কবি ও সাহিত্যিকের নাম দেওয়া হলো-
১. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ২. মাইকেল মধুসূদন দত্ত ৩. দীনবন্ধু মিত্র ৪. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ৫. মীর মশাররফ হোসেন ৬. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ৭. কায়কোবাদ ৮. বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন ৯. কাজী নজরুল ইসলাম ১০. জসীমউদদীন ও ১১. ফররুখ আহমদ।
বাছাইকৃত কবি ও সাহিত্যিক
বাছাইকৃত আর ৩০-৪০ জন কবি ও সাহিত্যিক সম্পর্কে ধারণা রাখলে ভালো করা সম্ভব হবে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন জীবনানন্দ দাশ, বুদ্ধদেব বসু, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, শওকত ওসমান, মুনীর চৌধুরী, জহির রায়হান, সেলিনা হোসেন, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, প্রমথ চৌধুরী, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, দ্বিজেন্দ্রলাল রায়, সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ, হুমায়ূন আহমেদ, আহসান হাবিব, সুকান্ত ভট্টাচার্য, আল মাহমুদ, শামসুর রাহমান, সৈয়দ শামসুল হক, নির্মলেন্দু গুণ, আহমদ ছফা। এ ক্ষেত্রে ড. সৌমিত্র শেখর রচিত ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা’ বইটি গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক হতে পারে। আমরা সাহিত্য অংশ প্রিলিমিনারির জন্য যা পড়ব পরবর্তীকালে লিখিত পরীক্ষায় সেগুলো কাজে লাগানো সম্ভব। তাই একটু বিস্তারিত পড়লে উপকৃত হবেন। এ ছাড়া কবি ও সাহিত্যিকের বাইরেও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বাংলা পত্রিকা, প্রতিষ্ঠান (যেগুলো বাংলা সাহিত্যের প্রসারে কাজ করেছে। যেমন- ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ, বাংলা একাডেমি, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি ইত্যাদি) থেকে দুই-একটি প্রশ্ন হয়ে থাকে।
বাংলা ভাষা বা ব্যাকরণ অংশ
বাংলা ভাষা বা ব্যাকরণ অংশ থেকে ১৫ নম্বরের প্রশ্ন হলেও এটা নিয়ে পরীক্ষার্থীদের মধ্যে কিছুটা ভীতি কাজ করে। কারণ, ব্যাকরণ না বুঝে পড়লে পরীক্ষার হলে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়। সাহিত্য অংশ মুখস্থ করলেও তাই ব্যাকরণ অংশে বুঝে এবং একটু কৌশল অবলম্বন করে পড়া উচিত। বাংলা ভাষা অংশের সিলেবাস লক্ষ করলে আমরা দেখতে পাই, এখানে অনেকগুলো অধ্যায় আছে। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হলো ধ্বনি ও বর্ণ, ধ্বনির পরিবর্তন, বানান শুদ্ধিকরণ, বাক্য শুদ্ধিকরণ, শব্দ, সমার্থক ও বিপরীত শব্দ, সমাস, সন্ধি, প্রকৃতি-প্রত্যয়, পরিভাষা, উপসর্গ, পদ, লিঙ্গ, সমোচ্চারিত ভিন্নার্থক শব্দ।
এর মধ্য থেকে প্রতি বছরই সমাস, সন্ধি, প্রকৃতি-প্রত্যয়, পরিভাষা, বানান ও বাক্য শুদ্ধিকরণ, পরিভাষা, ধ্বনির পরিবর্তন প্রভৃতি থেকে প্রশ্ন হয়ে থাকে। ভাষা বা ব্যাকরণ অংশের প্রস্তুতির জন্য ড. হায়াৎ মামুদের ‘ভাষা-শিক্ষা’ বইটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। এই বইয়ের পাশাপাশি নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ বইটিও দেখতে পারেন। নতুন বইয়ে ব্যাকরণের কিছু কিছু অধ্যায়ে সংস্কার বা পরিমার্জন করা হয়েছে। এগুলো খেয়াল রাখবেন। এই ধরনের অধ্যায় থেকে প্রশ্ন হলে সর্বশেষ সংস্করণ অনুযায়ী উত্তর করবেন। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় অনেকে বারবার পরীক্ষা দেওয়ার পরও ব্যর্থ হন। বাংলাসহ বিভিন্ন বিষয়ে খারাপ করার কারণে লিখিত পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পান না। এর অন্যতম কারণ হলো পড়াশোনায় ধারাবাহিকতার অভাব। অন্য একদল পরীক্ষার্থী ভালো প্রস্তুতি থাকার পরও প্রচুর ভুল উত্তর করেন এবং নেগেটিভ মার্কিংয়ের কারণে বাদ পড়ে যান।
মো. মোস্তফা জামান, ৪০তম সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার।
অনুলিখন: মোছা. জেলি খাতুন

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
৭ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
৮ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
৯ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

৪৫তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা আসন্ন। পরীক্ষার্থীদের মাঝে চলছে শেষ সময়ের প্রস্তুতি। পরীক্ষা যত ঘনিয়ে আসে পড়ার চাপ ততই বাড়তে থাকে। বিশেষ করে যারা প্রথমবার পরীক্ষা দেবেন তাদের মানসিক চাপটা একটু বেশিই।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
৭ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
৮ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
৯ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

৪৫তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা আসন্ন। পরীক্ষার্থীদের মাঝে চলছে শেষ সময়ের প্রস্তুতি। পরীক্ষা যত ঘনিয়ে আসে পড়ার চাপ ততই বাড়তে থাকে। বিশেষ করে যারা প্রথমবার পরীক্ষা দেবেন তাদের মানসিক চাপটা একটু বেশিই।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
৮ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

৪৫তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা আসন্ন। পরীক্ষার্থীদের মাঝে চলছে শেষ সময়ের প্রস্তুতি। পরীক্ষা যত ঘনিয়ে আসে পড়ার চাপ ততই বাড়তে থাকে। বিশেষ করে যারা প্রথমবার পরীক্ষা দেবেন তাদের মানসিক চাপটা একটু বেশিই।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
৭ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
৯ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

৪৫তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা আসন্ন। পরীক্ষার্থীদের মাঝে চলছে শেষ সময়ের প্রস্তুতি। পরীক্ষা যত ঘনিয়ে আসে পড়ার চাপ ততই বাড়তে থাকে। বিশেষ করে যারা প্রথমবার পরীক্ষা দেবেন তাদের মানসিক চাপটা একটু বেশিই।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
৭ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
৮ ঘণ্টা আগে