রাহুল শর্মা, ঢাকা

সমতলের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষক-কর্মকর্তাকে পার্বত্য (রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি) অঞ্চলে এবং দুর্গম চর ও হাওর অঞ্চলে বদলি করা হলে তাঁকে এক বছর সেখানে চাকরি করতে হবে। এরপর তিনি অন্য জেলায় বদলির আবেদন করতে পারবেন। কোনো শিক্ষকের বয়স ৫৭ বছরের বেশি হলে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে বদলি করা যাবে না।
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের জন্য বদলি নীতিমালা-২০২৪-এর খসড়ায় এসব বিধান রয়েছে। এই নীতিমালা চূড়ান্ত করতে ৪ মার্চ শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভা হয়েছে। শিগগির নীতিমালাটি জারি করা হতে পারে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলেছে।
জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) পরিচালক (মাধ্যমিক) অধ্যাপক সৈয়দ জাফর আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের বদলির নীতিমালার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
দেশে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৬২৭টি এবং স্কুল অ্যান্ড কলেজ রয়েছে ৬৪টি। এগুলোতে শিক্ষক-কর্মকর্তা রয়েছেন প্রায় সাড়ে ১৭ হাজার।
খসড়া নীতিমালায় রয়েছে, প্রতি শিক্ষাবর্ষের অক্টোবরে বদলি কার্যক্রম শুরু হবে। এ কার্যক্রম চলবে অনলাইনে। বদলির আবেদন করতে চাকরিকাল ৩ বছর হতে হবে এবং এর জন্য উপযুক্ত কারণ থাকতে হবে। তবে সরকার চাইলে যেকোনো শিক্ষক-কর্মকর্তাকে যেকোনো সময় বদলি করতে পারবে। মহানগর ও জেলা সদরে কর্মরত শিক্ষকের চাকরি একই প্রতিষ্ঠানে টানা ৬ বছরের বেশি হলে তাঁকে নিজ জেলায় অথবা কর্মস্থলের পাশের জেলায় বদলি করা হবে।
বদলির ক্ষেত্রে আবেদনকারীর নিজ জেলা/পার্শ্ববর্তী জেলায় পদায়নে গুরুত্ব দেওয়া, সহকারী শিক্ষকের শূন্য পদের বিপরীতে অন্য বিষয়ে শিক্ষক বদলি/পদায়ন না করা ইত্যাদি খসড়া নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
মাউশি সূত্র জানায়, এত দিন সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের বদলির জন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালা ছিল না। ১৯৯৪ সালের একটি পরিপত্র এবং ২০০৫ সালের একটি অফিস আদেশ অনুযায়ী বদলি/পদায়ন করা হতো। ২০২২ সালের ২৪ মে বদলির জন্য খসড়া নীতিমালা করে আট সদস্যের কমিটি।
নীতিমালায় ১৬টি পদে বদলির জন্য অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষ নির্ধারণ করা হয়। এর মধ্যে ছয়টি পদের (উপপরিচালক, সহকারী পরিচালক, বিদ্যালয় পরিদর্শক/পরিদর্শিকা, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সরকারি স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ, সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শক/পরিদর্শিকা) অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব। সহকারী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সহকারী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, প্রধান শিক্ষক/শিক্ষিকা, সহকারী প্রধান শিক্ষক-শিক্ষিকাসহ আটটি পদের অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষ মাউশি মহাপরিচালক। বাকি দুটি পদের—সিনিয়র শিক্ষক, সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (একই অঞ্চল) বদলির আবেদন অনুমোদন করবেন সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের উপপরিচালক।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, কোনো শিক্ষক বা কর্মকর্তাকে বিশেষ কোনো প্রয়োজনে প্রেষণে নিয়োগ/ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব/চলতি দায়িত্ব/অতিরিক্ত দায়িত্ব/সংযুক্ত/সমবেতন গ্রেডে পদায়নেও মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন লাগবে।
বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহাব উদ্দীন মাহমুদ সালমী বদলির নীতিমালা তৈরির উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে বলেন, এতে বিদ্যালয়ে বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকের ভারসাম্য রক্ষা হবে, যা পাঠদান কার্যক্রমে গতিশীলতা আনবে। তবে বছরে দুবার বদলির আবেদনের সুযোগ রাখা উচিত।

সমতলের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষক-কর্মকর্তাকে পার্বত্য (রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি) অঞ্চলে এবং দুর্গম চর ও হাওর অঞ্চলে বদলি করা হলে তাঁকে এক বছর সেখানে চাকরি করতে হবে। এরপর তিনি অন্য জেলায় বদলির আবেদন করতে পারবেন। কোনো শিক্ষকের বয়স ৫৭ বছরের বেশি হলে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে বদলি করা যাবে না।
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের জন্য বদলি নীতিমালা-২০২৪-এর খসড়ায় এসব বিধান রয়েছে। এই নীতিমালা চূড়ান্ত করতে ৪ মার্চ শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভা হয়েছে। শিগগির নীতিমালাটি জারি করা হতে পারে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলেছে।
জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) পরিচালক (মাধ্যমিক) অধ্যাপক সৈয়দ জাফর আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের বদলির নীতিমালার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
দেশে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৬২৭টি এবং স্কুল অ্যান্ড কলেজ রয়েছে ৬৪টি। এগুলোতে শিক্ষক-কর্মকর্তা রয়েছেন প্রায় সাড়ে ১৭ হাজার।
খসড়া নীতিমালায় রয়েছে, প্রতি শিক্ষাবর্ষের অক্টোবরে বদলি কার্যক্রম শুরু হবে। এ কার্যক্রম চলবে অনলাইনে। বদলির আবেদন করতে চাকরিকাল ৩ বছর হতে হবে এবং এর জন্য উপযুক্ত কারণ থাকতে হবে। তবে সরকার চাইলে যেকোনো শিক্ষক-কর্মকর্তাকে যেকোনো সময় বদলি করতে পারবে। মহানগর ও জেলা সদরে কর্মরত শিক্ষকের চাকরি একই প্রতিষ্ঠানে টানা ৬ বছরের বেশি হলে তাঁকে নিজ জেলায় অথবা কর্মস্থলের পাশের জেলায় বদলি করা হবে।
বদলির ক্ষেত্রে আবেদনকারীর নিজ জেলা/পার্শ্ববর্তী জেলায় পদায়নে গুরুত্ব দেওয়া, সহকারী শিক্ষকের শূন্য পদের বিপরীতে অন্য বিষয়ে শিক্ষক বদলি/পদায়ন না করা ইত্যাদি খসড়া নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
মাউশি সূত্র জানায়, এত দিন সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের বদলির জন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালা ছিল না। ১৯৯৪ সালের একটি পরিপত্র এবং ২০০৫ সালের একটি অফিস আদেশ অনুযায়ী বদলি/পদায়ন করা হতো। ২০২২ সালের ২৪ মে বদলির জন্য খসড়া নীতিমালা করে আট সদস্যের কমিটি।
নীতিমালায় ১৬টি পদে বদলির জন্য অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষ নির্ধারণ করা হয়। এর মধ্যে ছয়টি পদের (উপপরিচালক, সহকারী পরিচালক, বিদ্যালয় পরিদর্শক/পরিদর্শিকা, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সরকারি স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ, সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শক/পরিদর্শিকা) অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব। সহকারী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সহকারী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, প্রধান শিক্ষক/শিক্ষিকা, সহকারী প্রধান শিক্ষক-শিক্ষিকাসহ আটটি পদের অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষ মাউশি মহাপরিচালক। বাকি দুটি পদের—সিনিয়র শিক্ষক, সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (একই অঞ্চল) বদলির আবেদন অনুমোদন করবেন সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের উপপরিচালক।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, কোনো শিক্ষক বা কর্মকর্তাকে বিশেষ কোনো প্রয়োজনে প্রেষণে নিয়োগ/ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব/চলতি দায়িত্ব/অতিরিক্ত দায়িত্ব/সংযুক্ত/সমবেতন গ্রেডে পদায়নেও মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন লাগবে।
বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহাব উদ্দীন মাহমুদ সালমী বদলির নীতিমালা তৈরির উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে বলেন, এতে বিদ্যালয়ে বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকের ভারসাম্য রক্ষা হবে, যা পাঠদান কার্যক্রমে গতিশীলতা আনবে। তবে বছরে দুবার বদলির আবেদনের সুযোগ রাখা উচিত।
রাহুল শর্মা, ঢাকা

সমতলের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষক-কর্মকর্তাকে পার্বত্য (রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি) অঞ্চলে এবং দুর্গম চর ও হাওর অঞ্চলে বদলি করা হলে তাঁকে এক বছর সেখানে চাকরি করতে হবে। এরপর তিনি অন্য জেলায় বদলির আবেদন করতে পারবেন। কোনো শিক্ষকের বয়স ৫৭ বছরের বেশি হলে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে বদলি করা যাবে না।
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের জন্য বদলি নীতিমালা-২০২৪-এর খসড়ায় এসব বিধান রয়েছে। এই নীতিমালা চূড়ান্ত করতে ৪ মার্চ শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভা হয়েছে। শিগগির নীতিমালাটি জারি করা হতে পারে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলেছে।
জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) পরিচালক (মাধ্যমিক) অধ্যাপক সৈয়দ জাফর আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের বদলির নীতিমালার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
দেশে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৬২৭টি এবং স্কুল অ্যান্ড কলেজ রয়েছে ৬৪টি। এগুলোতে শিক্ষক-কর্মকর্তা রয়েছেন প্রায় সাড়ে ১৭ হাজার।
খসড়া নীতিমালায় রয়েছে, প্রতি শিক্ষাবর্ষের অক্টোবরে বদলি কার্যক্রম শুরু হবে। এ কার্যক্রম চলবে অনলাইনে। বদলির আবেদন করতে চাকরিকাল ৩ বছর হতে হবে এবং এর জন্য উপযুক্ত কারণ থাকতে হবে। তবে সরকার চাইলে যেকোনো শিক্ষক-কর্মকর্তাকে যেকোনো সময় বদলি করতে পারবে। মহানগর ও জেলা সদরে কর্মরত শিক্ষকের চাকরি একই প্রতিষ্ঠানে টানা ৬ বছরের বেশি হলে তাঁকে নিজ জেলায় অথবা কর্মস্থলের পাশের জেলায় বদলি করা হবে।
বদলির ক্ষেত্রে আবেদনকারীর নিজ জেলা/পার্শ্ববর্তী জেলায় পদায়নে গুরুত্ব দেওয়া, সহকারী শিক্ষকের শূন্য পদের বিপরীতে অন্য বিষয়ে শিক্ষক বদলি/পদায়ন না করা ইত্যাদি খসড়া নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
মাউশি সূত্র জানায়, এত দিন সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের বদলির জন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালা ছিল না। ১৯৯৪ সালের একটি পরিপত্র এবং ২০০৫ সালের একটি অফিস আদেশ অনুযায়ী বদলি/পদায়ন করা হতো। ২০২২ সালের ২৪ মে বদলির জন্য খসড়া নীতিমালা করে আট সদস্যের কমিটি।
নীতিমালায় ১৬টি পদে বদলির জন্য অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষ নির্ধারণ করা হয়। এর মধ্যে ছয়টি পদের (উপপরিচালক, সহকারী পরিচালক, বিদ্যালয় পরিদর্শক/পরিদর্শিকা, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সরকারি স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ, সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শক/পরিদর্শিকা) অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব। সহকারী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সহকারী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, প্রধান শিক্ষক/শিক্ষিকা, সহকারী প্রধান শিক্ষক-শিক্ষিকাসহ আটটি পদের অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষ মাউশি মহাপরিচালক। বাকি দুটি পদের—সিনিয়র শিক্ষক, সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (একই অঞ্চল) বদলির আবেদন অনুমোদন করবেন সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের উপপরিচালক।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, কোনো শিক্ষক বা কর্মকর্তাকে বিশেষ কোনো প্রয়োজনে প্রেষণে নিয়োগ/ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব/চলতি দায়িত্ব/অতিরিক্ত দায়িত্ব/সংযুক্ত/সমবেতন গ্রেডে পদায়নেও মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন লাগবে।
বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহাব উদ্দীন মাহমুদ সালমী বদলির নীতিমালা তৈরির উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে বলেন, এতে বিদ্যালয়ে বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকের ভারসাম্য রক্ষা হবে, যা পাঠদান কার্যক্রমে গতিশীলতা আনবে। তবে বছরে দুবার বদলির আবেদনের সুযোগ রাখা উচিত।

সমতলের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষক-কর্মকর্তাকে পার্বত্য (রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি) অঞ্চলে এবং দুর্গম চর ও হাওর অঞ্চলে বদলি করা হলে তাঁকে এক বছর সেখানে চাকরি করতে হবে। এরপর তিনি অন্য জেলায় বদলির আবেদন করতে পারবেন। কোনো শিক্ষকের বয়স ৫৭ বছরের বেশি হলে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে বদলি করা যাবে না।
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের জন্য বদলি নীতিমালা-২০২৪-এর খসড়ায় এসব বিধান রয়েছে। এই নীতিমালা চূড়ান্ত করতে ৪ মার্চ শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভা হয়েছে। শিগগির নীতিমালাটি জারি করা হতে পারে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলেছে।
জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) পরিচালক (মাধ্যমিক) অধ্যাপক সৈয়দ জাফর আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের বদলির নীতিমালার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
দেশে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৬২৭টি এবং স্কুল অ্যান্ড কলেজ রয়েছে ৬৪টি। এগুলোতে শিক্ষক-কর্মকর্তা রয়েছেন প্রায় সাড়ে ১৭ হাজার।
খসড়া নীতিমালায় রয়েছে, প্রতি শিক্ষাবর্ষের অক্টোবরে বদলি কার্যক্রম শুরু হবে। এ কার্যক্রম চলবে অনলাইনে। বদলির আবেদন করতে চাকরিকাল ৩ বছর হতে হবে এবং এর জন্য উপযুক্ত কারণ থাকতে হবে। তবে সরকার চাইলে যেকোনো শিক্ষক-কর্মকর্তাকে যেকোনো সময় বদলি করতে পারবে। মহানগর ও জেলা সদরে কর্মরত শিক্ষকের চাকরি একই প্রতিষ্ঠানে টানা ৬ বছরের বেশি হলে তাঁকে নিজ জেলায় অথবা কর্মস্থলের পাশের জেলায় বদলি করা হবে।
বদলির ক্ষেত্রে আবেদনকারীর নিজ জেলা/পার্শ্ববর্তী জেলায় পদায়নে গুরুত্ব দেওয়া, সহকারী শিক্ষকের শূন্য পদের বিপরীতে অন্য বিষয়ে শিক্ষক বদলি/পদায়ন না করা ইত্যাদি খসড়া নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
মাউশি সূত্র জানায়, এত দিন সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের বদলির জন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালা ছিল না। ১৯৯৪ সালের একটি পরিপত্র এবং ২০০৫ সালের একটি অফিস আদেশ অনুযায়ী বদলি/পদায়ন করা হতো। ২০২২ সালের ২৪ মে বদলির জন্য খসড়া নীতিমালা করে আট সদস্যের কমিটি।
নীতিমালায় ১৬টি পদে বদলির জন্য অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষ নির্ধারণ করা হয়। এর মধ্যে ছয়টি পদের (উপপরিচালক, সহকারী পরিচালক, বিদ্যালয় পরিদর্শক/পরিদর্শিকা, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সরকারি স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ, সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শক/পরিদর্শিকা) অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব। সহকারী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সহকারী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, প্রধান শিক্ষক/শিক্ষিকা, সহকারী প্রধান শিক্ষক-শিক্ষিকাসহ আটটি পদের অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষ মাউশি মহাপরিচালক। বাকি দুটি পদের—সিনিয়র শিক্ষক, সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (একই অঞ্চল) বদলির আবেদন অনুমোদন করবেন সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের উপপরিচালক।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, কোনো শিক্ষক বা কর্মকর্তাকে বিশেষ কোনো প্রয়োজনে প্রেষণে নিয়োগ/ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব/চলতি দায়িত্ব/অতিরিক্ত দায়িত্ব/সংযুক্ত/সমবেতন গ্রেডে পদায়নেও মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন লাগবে।
বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহাব উদ্দীন মাহমুদ সালমী বদলির নীতিমালা তৈরির উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে বলেন, এতে বিদ্যালয়ে বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকের ভারসাম্য রক্ষা হবে, যা পাঠদান কার্যক্রমে গতিশীলতা আনবে। তবে বছরে দুবার বদলির আবেদনের সুযোগ রাখা উচিত।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে গত ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এ প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
৮ মিনিট আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
১ ঘণ্টা আগে
Please block my card immediately. দয়া করে আমার কার্ডটি দ্রুত ব্লক করুন। How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
১৭ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে গত ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এ প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোটগ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে গত ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এ প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোটগ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

সমতলের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষক-কর্মকর্তাকে পার্বত্য (রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি) অঞ্চলে এবং দুর্গম চর ও হাওর অঞ্চলে বদলি করা হলে তাঁকে এক বছর সেখানে চাকরি করতে হবে। এরপর তিনি অন্য জেলায় বদলির আবেদন করতে পারবেন। কোনো শিক্ষকের বয়স ৫৭ বছরের বেশি হলে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে বদলি করা যাবে
২২ মার্চ ২০২৪
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
১ ঘণ্টা আগে
Please block my card immediately. দয়া করে আমার কার্ডটি দ্রুত ব্লক করুন। How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
১৭ ঘণ্টা আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা
মো. ফাহিম ফরহাদ

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ধরন অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় কিছুটা ভিন্ন। তাই সামান্য কৌশলগত পরিবর্তনই এনে দিতে পারে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য।
বাংলা: ‘সি’ ইউনিটে বাংলা থেকে ২০টি প্রশ্ন থাকে। তাই প্রথমেই এইচএসসি বাংলা পাঠ্যবই ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। বিশেষ করে উপন্যাস ও নাটক, গল্প ও কবিতা, শব্দার্থ ও উদ্ধৃতি, লেখক ও পাঠ পরিচিতির দিকে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া জরুরি।
বাংলা ব্যাকরণও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বানান ও উচ্চারণ, সমাস, কারক, ধ্বনি, পুরুষ ও সংখ্যাবাচক শব্দ—এসব বিষয় ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। পাশাপাশি মুখস্থভিত্তিক অংশ যেমন সমার্থক ও বিপরীত শব্দ, বাগধারা এবং পারিভাষিক শব্দ নিয়মিত রিভিশন দিতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় সাহিত্য ও সাহিত্যযুগ থেকেও প্রশ্ন আসে, তাই এই অংশটি অবহেলা করা যাবে না।
ভর্তি প্রস্তুতির সময় অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছেই প্রশ্নব্যাংক থাকে। প্রতিদিন সেখান থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন সমাধান করা এবং ব্যাকরণ বই থেকে গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণগুলো ঝালিয়ে নেওয়া প্রয়োজন। শেষ সময়ে অফলাইনে মডেল টেস্ট দেওয়ার সুযোগ না থাকলে অনলাইনে বিভিন্ন অনুশীলনী পরীক্ষা দেওয়া যেতে পারে। এতে নিজের দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করা সহজ হয়, প্রস্তুতি আরও দৃঢ় হয় এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
ইংরেজি: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজিতে ভালো করা অনিবার্য। ইংরেজিতে কাঙ্ক্ষিত নম্বর না পেলে মোট স্কোর ভালো হলেও অনেক বিষয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়া যায় না। যেমন আইন ও বিচার, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ এবং ইংরেজি বিষয়ে ভর্তির জন্য আলাদাভাবে ইংরেজিতে অন্তত ৬০ শতাংশ নম্বর অর্জন করতে হয়। তাই ইংরেজি গ্রামারে—পার্টস অব স্পিচ, ভয়েস, আর্টিকেল, সাবজেক্ট-ভার্ব অ্যাগ্রিমেন্ট এবং রাইট ফরম অব ভার্ব—ভালো দখল থাকতে হবে। পাশাপাশি ইংরেজি সাহিত্য, এনালজি, অ্যাপ্রোপ্রিয়েট প্রিপজিশন এবং সিনোনিম -অ্যান্টোনিমের দিকেও নজর দেওয়া জরুরি। বাজারে ভর্তি পরীক্ষার উপযোগী ইংরেজির বেশ কিছু ভালো বই রয়েছে, সেগুলো থেকে নিয়মিত প্রশ্ন সমাধান করা উচিত। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, যেমন ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে, গ্রামার থেকে তুলনামূলকভাবে কম প্রশ্ন এসেছে এবং প্যাসেজ থেকে একাধিক প্রশ্ন করা হয়েছে। সাধারণত এক বা দুটি প্যাসেজ দেওয়া থাকে এবং সেখান থেকেই বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। তাই প্যাসেজ অনুশীলনে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি প্রশ্নের ধরন একটু আলাদা হওয়ায় শেষ মুহূর্তে ইংরেজিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।
সাধারণ জ্ঞান ও বিভাগ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের সাধারণ জ্ঞান ও বিভাগ-সংশ্লিষ্ট অন্য বিষয়ের প্রশ্ন ইংরেজিতে ছিল। সাধারণ জ্ঞানের কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিকের (ইতিহাস, অর্থনীতি, নোবেল পুরস্কার, নদ-নদী, বিশ্বযুদ্ধ, সভ্যতা, বিভিন্ন সংস্থার প্রধান, বিভিন্ন জায়গার পূর্বনাম, খেলাধুলা) প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে।
বিভাগ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ‘সি’ ইউনিটে যেসব বিষয় রয়েছে, সেগুলোর বিভিন্ন টপিক থেকে প্রশ্ন আসে। সি ইউনিটে বিষয় রয়েছে ৯টি; আইন ও বিচার (বাংলাদেশের সংবিধান, জাতীয় সংসদ, সাংবিধানিক সংস্থা), জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ (বাংলাদেশের গণমাধ্যম, উল্লেখযোগ্য পত্রপত্রিকা, পত্রপত্রিকার প্রকাশকাল ও সম্পাদক), আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও কনভেনশন, প্রণালি, গুরুত্বপূর্ণ কিছু দেশের পরিচিতি), ইতিহাস (সভ্যতা, বিশ্বের প্রথম, প্রাচীন ও বর্তমান নাম, বিপ্লব, বিশ্বযুদ্ধ, আলোচিত যুদ্ধ), প্রত্নতত্ত্ব (বাংলার দর্শনীয় স্থান-স্থাপত্য, প্রাচীন মসজিদ-মন্দির-দুর্গ, গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নস্থল), বাংলা (বাংলা ভাষার ইতিহাস, গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যিক ও রচনা), দর্শন (বিখ্যাত মনীষীদের উক্তি, উক্তি-সম্পর্কিত প্রশ্ন), ইংরেজি এবং তুলনামূলক সাহিত্য (ইংরেজি সাহিত্য, ইংরেজি সাহিত্য যুগ, সাহিত্যিক পরিভাষা) এসব টপিক থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
সবশেষে বলা যায়, ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি হলো সময়, ধৈর্য ও কৌশলের একত্রীকরণ। সঠিক কৌশলে প্রস্তুতি নিলে অপ্রয়োজনীয় ভয় অনেকটাই কমে যায়। শেষ মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পুনরায় দেখে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরীক্ষার হলে ঘাবড়ানো নয়, আত্মবিশ্বাসী হওয়ায় পার্থক্য গড়ে তুলবে। শেষ পর্যন্ত পরিশ্রম করতে হবে, পরিশ্রম কখনোই বৃথা যায় না।
শিক্ষার্থী, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগ, জাবি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ধরন অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় কিছুটা ভিন্ন। তাই সামান্য কৌশলগত পরিবর্তনই এনে দিতে পারে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য।
বাংলা: ‘সি’ ইউনিটে বাংলা থেকে ২০টি প্রশ্ন থাকে। তাই প্রথমেই এইচএসসি বাংলা পাঠ্যবই ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। বিশেষ করে উপন্যাস ও নাটক, গল্প ও কবিতা, শব্দার্থ ও উদ্ধৃতি, লেখক ও পাঠ পরিচিতির দিকে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া জরুরি।
বাংলা ব্যাকরণও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বানান ও উচ্চারণ, সমাস, কারক, ধ্বনি, পুরুষ ও সংখ্যাবাচক শব্দ—এসব বিষয় ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। পাশাপাশি মুখস্থভিত্তিক অংশ যেমন সমার্থক ও বিপরীত শব্দ, বাগধারা এবং পারিভাষিক শব্দ নিয়মিত রিভিশন দিতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় সাহিত্য ও সাহিত্যযুগ থেকেও প্রশ্ন আসে, তাই এই অংশটি অবহেলা করা যাবে না।
ভর্তি প্রস্তুতির সময় অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছেই প্রশ্নব্যাংক থাকে। প্রতিদিন সেখান থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন সমাধান করা এবং ব্যাকরণ বই থেকে গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণগুলো ঝালিয়ে নেওয়া প্রয়োজন। শেষ সময়ে অফলাইনে মডেল টেস্ট দেওয়ার সুযোগ না থাকলে অনলাইনে বিভিন্ন অনুশীলনী পরীক্ষা দেওয়া যেতে পারে। এতে নিজের দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করা সহজ হয়, প্রস্তুতি আরও দৃঢ় হয় এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
ইংরেজি: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজিতে ভালো করা অনিবার্য। ইংরেজিতে কাঙ্ক্ষিত নম্বর না পেলে মোট স্কোর ভালো হলেও অনেক বিষয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়া যায় না। যেমন আইন ও বিচার, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ এবং ইংরেজি বিষয়ে ভর্তির জন্য আলাদাভাবে ইংরেজিতে অন্তত ৬০ শতাংশ নম্বর অর্জন করতে হয়। তাই ইংরেজি গ্রামারে—পার্টস অব স্পিচ, ভয়েস, আর্টিকেল, সাবজেক্ট-ভার্ব অ্যাগ্রিমেন্ট এবং রাইট ফরম অব ভার্ব—ভালো দখল থাকতে হবে। পাশাপাশি ইংরেজি সাহিত্য, এনালজি, অ্যাপ্রোপ্রিয়েট প্রিপজিশন এবং সিনোনিম -অ্যান্টোনিমের দিকেও নজর দেওয়া জরুরি। বাজারে ভর্তি পরীক্ষার উপযোগী ইংরেজির বেশ কিছু ভালো বই রয়েছে, সেগুলো থেকে নিয়মিত প্রশ্ন সমাধান করা উচিত। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, যেমন ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে, গ্রামার থেকে তুলনামূলকভাবে কম প্রশ্ন এসেছে এবং প্যাসেজ থেকে একাধিক প্রশ্ন করা হয়েছে। সাধারণত এক বা দুটি প্যাসেজ দেওয়া থাকে এবং সেখান থেকেই বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। তাই প্যাসেজ অনুশীলনে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি প্রশ্নের ধরন একটু আলাদা হওয়ায় শেষ মুহূর্তে ইংরেজিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।
সাধারণ জ্ঞান ও বিভাগ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের সাধারণ জ্ঞান ও বিভাগ-সংশ্লিষ্ট অন্য বিষয়ের প্রশ্ন ইংরেজিতে ছিল। সাধারণ জ্ঞানের কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিকের (ইতিহাস, অর্থনীতি, নোবেল পুরস্কার, নদ-নদী, বিশ্বযুদ্ধ, সভ্যতা, বিভিন্ন সংস্থার প্রধান, বিভিন্ন জায়গার পূর্বনাম, খেলাধুলা) প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে।
বিভাগ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ‘সি’ ইউনিটে যেসব বিষয় রয়েছে, সেগুলোর বিভিন্ন টপিক থেকে প্রশ্ন আসে। সি ইউনিটে বিষয় রয়েছে ৯টি; আইন ও বিচার (বাংলাদেশের সংবিধান, জাতীয় সংসদ, সাংবিধানিক সংস্থা), জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ (বাংলাদেশের গণমাধ্যম, উল্লেখযোগ্য পত্রপত্রিকা, পত্রপত্রিকার প্রকাশকাল ও সম্পাদক), আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও কনভেনশন, প্রণালি, গুরুত্বপূর্ণ কিছু দেশের পরিচিতি), ইতিহাস (সভ্যতা, বিশ্বের প্রথম, প্রাচীন ও বর্তমান নাম, বিপ্লব, বিশ্বযুদ্ধ, আলোচিত যুদ্ধ), প্রত্নতত্ত্ব (বাংলার দর্শনীয় স্থান-স্থাপত্য, প্রাচীন মসজিদ-মন্দির-দুর্গ, গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নস্থল), বাংলা (বাংলা ভাষার ইতিহাস, গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যিক ও রচনা), দর্শন (বিখ্যাত মনীষীদের উক্তি, উক্তি-সম্পর্কিত প্রশ্ন), ইংরেজি এবং তুলনামূলক সাহিত্য (ইংরেজি সাহিত্য, ইংরেজি সাহিত্য যুগ, সাহিত্যিক পরিভাষা) এসব টপিক থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
সবশেষে বলা যায়, ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি হলো সময়, ধৈর্য ও কৌশলের একত্রীকরণ। সঠিক কৌশলে প্রস্তুতি নিলে অপ্রয়োজনীয় ভয় অনেকটাই কমে যায়। শেষ মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পুনরায় দেখে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরীক্ষার হলে ঘাবড়ানো নয়, আত্মবিশ্বাসী হওয়ায় পার্থক্য গড়ে তুলবে। শেষ পর্যন্ত পরিশ্রম করতে হবে, পরিশ্রম কখনোই বৃথা যায় না।
শিক্ষার্থী, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগ, জাবি

সমতলের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষক-কর্মকর্তাকে পার্বত্য (রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি) অঞ্চলে এবং দুর্গম চর ও হাওর অঞ্চলে বদলি করা হলে তাঁকে এক বছর সেখানে চাকরি করতে হবে। এরপর তিনি অন্য জেলায় বদলির আবেদন করতে পারবেন। কোনো শিক্ষকের বয়স ৫৭ বছরের বেশি হলে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে বদলি করা যাবে
২২ মার্চ ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে গত ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এ প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
৮ মিনিট আগে
Please block my card immediately. দয়া করে আমার কার্ডটি দ্রুত ব্লক করুন। How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
১৭ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

আজ থাকছে আরও ৮টি প্রয়োজনীয় ইংরেজি বাক্য—

আজ থাকছে আরও ৮টি প্রয়োজনীয় ইংরেজি বাক্য—

সমতলের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষক-কর্মকর্তাকে পার্বত্য (রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি) অঞ্চলে এবং দুর্গম চর ও হাওর অঞ্চলে বদলি করা হলে তাঁকে এক বছর সেখানে চাকরি করতে হবে। এরপর তিনি অন্য জেলায় বদলির আবেদন করতে পারবেন। কোনো শিক্ষকের বয়স ৫৭ বছরের বেশি হলে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে বদলি করা যাবে
২২ মার্চ ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে গত ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এ প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
৮ মিনিট আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
১৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান মাপকাঠি আইইএলটিএস পরীক্ষার পদ্ধতিতে বড় পরিবর্তন আসছে। এত দিন এই পরীক্ষা কাগজভিত্তিক (পেপার বেসড) পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হতো, যেখানে পরীক্ষার্থীরা কাগজে উত্তর লিখে জমা দিতেন।
তবে আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারির পর এই পদ্ধতি আর থাকছে না। এর পর থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে নেওয়া হবে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের (বাংলাদেশ) ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান মাপকাঠি আইইএলটিএস পরীক্ষার পদ্ধতিতে বড় পরিবর্তন আসছে। এত দিন এই পরীক্ষা কাগজভিত্তিক (পেপার বেসড) পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হতো, যেখানে পরীক্ষার্থীরা কাগজে উত্তর লিখে জমা দিতেন।
তবে আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারির পর এই পদ্ধতি আর থাকছে না। এর পর থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে নেওয়া হবে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের (বাংলাদেশ) ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।

সমতলের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষক-কর্মকর্তাকে পার্বত্য (রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি) অঞ্চলে এবং দুর্গম চর ও হাওর অঞ্চলে বদলি করা হলে তাঁকে এক বছর সেখানে চাকরি করতে হবে। এরপর তিনি অন্য জেলায় বদলির আবেদন করতে পারবেন। কোনো শিক্ষকের বয়স ৫৭ বছরের বেশি হলে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে বদলি করা যাবে
২২ মার্চ ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে গত ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এ প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
৮ মিনিট আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
১ ঘণ্টা আগে
Please block my card immediately. দয়া করে আমার কার্ডটি দ্রুত ব্লক করুন। How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই।
১ ঘণ্টা আগে