ছাত্রজীবনে টাকা আয় করার অন্যতম মাধ্যম হলো টিউশন। অনেক শিক্ষার্থী আছেন, যাঁরা ভালো পড়াতে পারেন, কিন্তু নানা কারণে টিউশনি খুঁজে পান না। টিউশনি পাওয়ার কার্যকর উপায়গুলো নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
পরিচিতদের রেফারেন্স
নিজের পরিচিত বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজের সিনিয়র কিংবা বন্ধুদের রেফারেন্সে টিউশনি পাওয়া সহজ। যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে টিউশন করেন, তারা বিভিন্ন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে পরিচিত। ফলে তাঁদের কাছে শিক্ষার্থীর অভিভাবকেরা টিউটর চান। তাই পড়ানোর অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা উল্লেখ করে তাঁদের নিয়মিত মনে করিয়ে দিন যে আপনি টিউশনি খুঁজছেন। এতে তাঁরা আপনাকে টিউশনির ব্যবস্থা করে দিতে পারবে।
পড়াতে চাই বিজ্ঞাপন দিন
যদি পরিচিতরা টিউশনি খুঁজে দিতে না পারেন, তাহলে নিজেই ‘পড়াতে চাই’ পোস্টার বানিয়ে কাঙ্ক্ষিত এলাকায় সাঁটিয়ে দিন। পোস্টারে শিক্ষাগত যোগ্যতা, কোন কোন ক্লাস ও বিষয়ে পড়াতে পারেন, অভিজ্ঞতা থাকলে তা উল্লেখ করুন এবং ফোন নম্বর দিন। এতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা আপনাকে খুঁজে পেতে পারেন।
দ্বারস্থ হোন মিডিয়ার
মিডিয়ার মাধ্যমে টিউশনি পাওয়া সহজ। অনলাইনে টিউশনি-সম্পর্কিত বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজে টিউটর ওয়ান্টেড পোস্ট থাকে। এসব মিডিয়ার মাধ্যমে টিউশনি পেতে প্রথমে ফি দিয়ে সদস্য হতে হয় এবং প্রথম মাসের বেতনের কিছু অংশ তাদের দেওয়ার শর্ত থাকে। তবে খেয়াল রাখবেন, এসব মিডিয়ার দ্বারস্থ হয়ে যেন কোনো প্রতারকের ফাঁদে না পড়েন।
কোচিং সেন্টারে যান
কোচিং সেন্টারগুলোতে শিক্ষার্থীরা পড়তে আসে, তাই সেখানকার পরিচালকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। তাঁদের জানিয়ে দিন, টিউশনি করতে চান। কোচিং সেন্টারের শিক্ষক হতে আগ্রহী হলে আরও সুযোগ আসতে পারে। তবে অতিরিক্ত টিউশনি আর কোচিং পড়ানোর কারণে নিজের পড়াশোনার ক্ষতি যেন না হয়, সেটা খেয়াল রাখুন।
অনলাইনে পড়ান
বর্তমান যুগে অনলাইন মাধ্যম ব্যবহার করে টিউশনি পাওয়া সহজ। চাইলে ফেসবুক বা ইউটিউবের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিতে পারেন। বিভিন্ন বিষয়ে ক্লাস ভিডিও বানিয়ে সেগুলো আপলোড করলে অনেক শিক্ষার্থী আপনার কাছে পড়তে আগ্রহী হতে পারে। এভাবে শুধু ইনকাম করতে পারবেন না, বরং খ্যাতি অর্জনও করতে পারবেন। জুম, গুগল মিট, স্ট্রিমইয়ার্ডের মতো অ্যাপের মাধ্যমে ব্যাচে পড়ানোর সুযোগ রয়েছে, যা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্যও সুবিধাজনক।
মনে রাখবেন, টিউশনি পাওয়ার জন্য নিজের ইচ্ছাশক্তি ও পড়ানোর দক্ষতা প্রয়োজন।
পরিচিতদের রেফারেন্স
নিজের পরিচিত বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজের সিনিয়র কিংবা বন্ধুদের রেফারেন্সে টিউশনি পাওয়া সহজ। যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে টিউশন করেন, তারা বিভিন্ন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে পরিচিত। ফলে তাঁদের কাছে শিক্ষার্থীর অভিভাবকেরা টিউটর চান। তাই পড়ানোর অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা উল্লেখ করে তাঁদের নিয়মিত মনে করিয়ে দিন যে আপনি টিউশনি খুঁজছেন। এতে তাঁরা আপনাকে টিউশনির ব্যবস্থা করে দিতে পারবে।
পড়াতে চাই বিজ্ঞাপন দিন
যদি পরিচিতরা টিউশনি খুঁজে দিতে না পারেন, তাহলে নিজেই ‘পড়াতে চাই’ পোস্টার বানিয়ে কাঙ্ক্ষিত এলাকায় সাঁটিয়ে দিন। পোস্টারে শিক্ষাগত যোগ্যতা, কোন কোন ক্লাস ও বিষয়ে পড়াতে পারেন, অভিজ্ঞতা থাকলে তা উল্লেখ করুন এবং ফোন নম্বর দিন। এতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা আপনাকে খুঁজে পেতে পারেন।
দ্বারস্থ হোন মিডিয়ার
মিডিয়ার মাধ্যমে টিউশনি পাওয়া সহজ। অনলাইনে টিউশনি-সম্পর্কিত বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজে টিউটর ওয়ান্টেড পোস্ট থাকে। এসব মিডিয়ার মাধ্যমে টিউশনি পেতে প্রথমে ফি দিয়ে সদস্য হতে হয় এবং প্রথম মাসের বেতনের কিছু অংশ তাদের দেওয়ার শর্ত থাকে। তবে খেয়াল রাখবেন, এসব মিডিয়ার দ্বারস্থ হয়ে যেন কোনো প্রতারকের ফাঁদে না পড়েন।
কোচিং সেন্টারে যান
কোচিং সেন্টারগুলোতে শিক্ষার্থীরা পড়তে আসে, তাই সেখানকার পরিচালকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। তাঁদের জানিয়ে দিন, টিউশনি করতে চান। কোচিং সেন্টারের শিক্ষক হতে আগ্রহী হলে আরও সুযোগ আসতে পারে। তবে অতিরিক্ত টিউশনি আর কোচিং পড়ানোর কারণে নিজের পড়াশোনার ক্ষতি যেন না হয়, সেটা খেয়াল রাখুন।
অনলাইনে পড়ান
বর্তমান যুগে অনলাইন মাধ্যম ব্যবহার করে টিউশনি পাওয়া সহজ। চাইলে ফেসবুক বা ইউটিউবের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিতে পারেন। বিভিন্ন বিষয়ে ক্লাস ভিডিও বানিয়ে সেগুলো আপলোড করলে অনেক শিক্ষার্থী আপনার কাছে পড়তে আগ্রহী হতে পারে। এভাবে শুধু ইনকাম করতে পারবেন না, বরং খ্যাতি অর্জনও করতে পারবেন। জুম, গুগল মিট, স্ট্রিমইয়ার্ডের মতো অ্যাপের মাধ্যমে ব্যাচে পড়ানোর সুযোগ রয়েছে, যা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্যও সুবিধাজনক।
মনে রাখবেন, টিউশনি পাওয়ার জন্য নিজের ইচ্ছাশক্তি ও পড়ানোর দক্ষতা প্রয়োজন।
বর্তমানে শুধু পরীক্ষায় ভালো ফল করাই যথেষ্ট নয়; শিক্ষার্থীদের দক্ষতা অর্জন, বিশ্লেষণ ক্ষমতা বাড়ানো এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করা জরুরি। সঠিক পরিকল্পনা, আধুনিক শিক্ষার কৌশল এবং ক্যারিয়ার গঠনের প্রতি সচেতনতা একজন শিক্ষার্থীকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে দিতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে৪৪তম বিসিএসের ভাইভা শুরু হয়েছে। রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) শুরু হয়ে এ পরীক্ষা শেষ হবে ২৬ ফেব্রুয়ারি। বিসিএস ভাইভায় ২০০ নম্বর থাকে। পাস নম্বর ১০০। ভাইভা হলো প্রিলিমিনারি, লিখিত ও জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতার পরিপূর্ণ সমন্বয়ের চূড়ান্ত পরীক্ষা।
১ দিন আগেআসন্ন ৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার সময় কম থাকায় ক্ষুদ্র পরিসরে প্রস্তুতি নিতে হবে। শুরুতে লিখিত পরীক্ষার সিলেবাস ভালোভাবে অধ্যয়ন করতে হবে। সিলেবাস অনেক বিস্তৃত মনে হলেও বিগত বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্ন ভালোভাবে বিশ্লেষণ করলে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো বুঝতে পারবেন। লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন
৯ দিন আগেবাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের (বিজেএস) সহকারী জজ পদের লিখিত পরীক্ষায় মোট ৪১৫ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। ২৫ জানুয়ারি থেকে মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয়ে ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে স্নাতক শেষ করা নাজমুল হাসান ১৫তম বিজেএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২৬তম মেধাক্রমে উত্তীর্ণ হয়েছেন।
১৫ দিন আগে