অনলাইন ডেস্ক
ভাঙা চাল রপ্তানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিয়েছে ভারত সরকার। গত বৃহস্পতিবার দেশটির ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফরেন ট্রেড (ডিজিএফটি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ভাঙা চালের ওপর থেকে রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলো, যা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে ভাঙা চাল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ভারত। তবে দেশীয় গুদামগুলোতে মজুত বেড়ে যাওয়ায় ব্যবসায়ীরা এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার অনুরোধ করেন। এর আগে অভ্যন্তরীণ মূল্যবৃদ্ধি এড়াতে ভারত নন-বাসমতী সাদা চালের রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছিল। পরে নন-বাসমতী সাদা চালের ওপর ধার্য করা ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য (এমইপি) ৪৯০ ডলার (প্রতি টন) প্রত্যাহার করে নেয়। পাশাপাশি এই চাল রপ্তানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়।
সরকারের গুদামগুলোতে পর্যাপ্ত চাল মজুত ও খুচরা বাজারে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকার কারণে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে খাদ্যশস্য সরবরাহে বাধার কারণে রপ্তানি বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল ভারত। যদিও রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা ছিল, তবে সরকার বন্ধুভাবাপন্ন ও চাহিদাসম্পন্ন দেশগুলোর অনুরোধের ভিত্তিতে চাল রপ্তানির অনুমতি দিয়েছিল।
ভারত বিশ্বের বৃহত্তম চাল রপ্তানিকারক দেশ। বিশ্বব্যাপী চালানের ৪০ শতাংশেরও বেশি সরবরাহ করে ভারত। নন-বাসমতী চাল মূলত বাংলাদেশসহ এশিয়া ও আফ্রিকার দেশগুলোতে রপ্তানি করা হয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ভারত গাম্বিয়া, বেনিন, সেনেগাল ও ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলোতে ১৯ কোটি ৪৫ লাখ ৫৮ হাজার ডলার মূল্যের ভাঙা চাল রপ্তানি করেছে; যা ২০২২-২৩ অর্থবছরে ছিল ৯৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪৬ হাজার ডলার এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে ছিল ১.১৩ বিলিয়ন ডলার।
ভাঙা চাল রপ্তানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিয়েছে ভারত সরকার। গত বৃহস্পতিবার দেশটির ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফরেন ট্রেড (ডিজিএফটি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ভাঙা চালের ওপর থেকে রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলো, যা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে ভাঙা চাল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ভারত। তবে দেশীয় গুদামগুলোতে মজুত বেড়ে যাওয়ায় ব্যবসায়ীরা এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার অনুরোধ করেন। এর আগে অভ্যন্তরীণ মূল্যবৃদ্ধি এড়াতে ভারত নন-বাসমতী সাদা চালের রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছিল। পরে নন-বাসমতী সাদা চালের ওপর ধার্য করা ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য (এমইপি) ৪৯০ ডলার (প্রতি টন) প্রত্যাহার করে নেয়। পাশাপাশি এই চাল রপ্তানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়।
সরকারের গুদামগুলোতে পর্যাপ্ত চাল মজুত ও খুচরা বাজারে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকার কারণে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে খাদ্যশস্য সরবরাহে বাধার কারণে রপ্তানি বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল ভারত। যদিও রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা ছিল, তবে সরকার বন্ধুভাবাপন্ন ও চাহিদাসম্পন্ন দেশগুলোর অনুরোধের ভিত্তিতে চাল রপ্তানির অনুমতি দিয়েছিল।
ভারত বিশ্বের বৃহত্তম চাল রপ্তানিকারক দেশ। বিশ্বব্যাপী চালানের ৪০ শতাংশেরও বেশি সরবরাহ করে ভারত। নন-বাসমতী চাল মূলত বাংলাদেশসহ এশিয়া ও আফ্রিকার দেশগুলোতে রপ্তানি করা হয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ভারত গাম্বিয়া, বেনিন, সেনেগাল ও ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলোতে ১৯ কোটি ৪৫ লাখ ৫৮ হাজার ডলার মূল্যের ভাঙা চাল রপ্তানি করেছে; যা ২০২২-২৩ অর্থবছরে ছিল ৯৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪৬ হাজার ডলার এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে ছিল ১.১৩ বিলিয়ন ডলার।
পুঁজিবাজারে বিবিধ খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার কারসাজির অভিযোগে তিন ব্যক্তির বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাব স্থগিত করা হয়েছে। এ ছাড়াও বিষয়টি অধিকতর তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত মঙ্
১৬ মিনিট আগেতৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের ২ হাজার ৭৬৮টি কারখানা শ্রমিকদের ফেব্রুয়ারির বকেয়া বেতন পরিশোধ করেছে। তবে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ফেব্রুয়ারির বেতন দেয়নি ১২২টি (৪.২২ শতাংশ) কারখানা। আজ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ঈদের বোনাস দেয়নি ৭২৩টি (১৯ শতাংশ) কারখানা। জানুয়ারি বা তারও আগের বেতন বকেয়া রয়েছে ৩০টি কারখানায়।
২৬ মিনিট আগেনাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের কারণে পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার অনেক জায়গায় রবির মোবাইল নেটওয়ার্কে বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। গত তিন মাসে বিভিন্ন স্থানে দুর্বৃত্তরা রবির মোবাইল টাওয়ারের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন ও ফাইবার কেটে ফেলেছে। অপরাধী চক্র কয়েকজন নিরাপত্তাকর্মীকে অপহরণ করেছে। এতে বন্ধ হয়ে গেছে প্রায়
৪২ মিনিট আগেরমজান ও ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে গত ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশজুড়ে অভিযান পরিচালনা করছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এ সময় ১ হাজার ৬৬১টি অভিযান পরিচালনা করা হয়। এই অভিযানে ৩ হাজার ২৫০টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়েছে। এ সময় ২ কোটি ৪৭ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
১ ঘণ্টা আগে