
বিশ্বের অন্যতম প্রযুক্তি ব্র্যান্ড অনার বাংলাদেশের বাজারে নতুন ডিভাইস অনার প্যাড এক্স৮এ নিয়ে এসেছে। যা অনার প্যাড এক্স ৮ সিরিজের দ্বিতীয় প্রজন্মের স্মার্ট ট্যাবলেট। নতুন এবং আধুনিক ব্যবহারকারীদের চাহিদা অনুযায়ী ট্যাবলেটটি ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে রয়েছে ইমারসিভ ডিসপ্লে, শক্তিশালী হার্ডওয়্যার, উন্নত ও অসাধারণ সাউন্ড সিস্টেম এবং নিখুঁত সাবলীল ইউজার এক্সপেরিয়েন্স।
অনার প্যাড এক্স৮এ তাদের জন্য যারা সহজে বহনযোগ্য, স্লিম এবং স্টাইলিশ ডিজাইনে ডিভাইসের সন্ধানে করেন। স্পেস গ্রে রঙে অনার প্যাড এক্স৮এ এর দাম ১৭ হাজার ৯৯৯ টাকা। ডিভাইসটি দারাজ অনলাইন শপিংয়ে পাওয়া যাচ্ছে তবে দারাজ ফ্ল্যাশ সেল অফারে ক্রেতাদের জন্য ডিভাইসটির অফার মূল্য রাখা হয়েছে ১৬ হাজার ৬৫৯ টাকা। ক্রেতারা দারাজ ভাউচার ব্যবহার করে এই অফার নিতে পারবেন। দারাজ এক্সক্লুসিভ ফ্ল্যাশ সেলে কিনতে ভিজিট করতে হবে সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে (https://s.daraz.com.bd/s.4Bml।) । এ ছাড়া ডিভাইসটিতে থাকছে এক বছরের অফিশিয়ালি ওয়ারেন্টি।
অনার প্যাড এক্স৮এ তে রয়েছে চমকপ্রদ ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল এবং চারগুণ চোখ-সুরক্ষা সুবিধা। এর মেটাল বডি ডিজাইন অত্যন্ত স্টাইলিশ এবং হালকা। ওজন মাত্র ৪৯৫ গ্রাম এবং পুরুত মাত্র ৭ দশমিক ২৫ মিমি, আলট্রা -স্লিম ডিভাইসটি সহজে বহনযোগ্য। অনার প্যাড এক্স৮এ (৪ জিবি+ ৬৪ জিবি) ডিভাইস ১১ ইঞ্চির অনার আই প্রোটেকশন ডিসপ্লে সমৃদ্ধ ডিভাইসটির স্ক্রিন-টু-বডি রেশিও ৮৪ পারসেন্ট এবং ডিসপ্লে রেজুলেশন ১৯২০ বাই ১২০০, যা স্পষ্ট ও প্রাণবন্ত ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা দেয়।
৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেটের ফলে ব্যবহারকারীরা সহজেই মসৃণ ও দ্রুত প্রতিক্রিয়া পাবেন, যা মুভি দেখা বা গেমিং অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করে। এটি চারটি চোখ-সুরক্ষা প্রযুক্তি সংযোজিত, যেমন অ্যাবিয়েন্ট লাইট আই কেয়ার, যা প্রাকৃতিক আলো অনুসারে ডিসপ্লের আউটপুট সামঞ্জস্য করে এবং ই-ইঙ্ক মোড যা ডিভাইসটিকে পেপার পড়ার কাজের ব্যবহার করা যাবে। অনার প্যাড এক্স৮এ টিইউভি রেইল্যান্ডের লো ব্লু লাইট এবং ফ্লিকার ফ্রি সার্টিফিকেশন পেয়েছে যা দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহারে চোখকে সুরক্ষিত রাখবে।
ডিভাইসটিতে আছে শক্তিশালী হার্ডওয়্যার ও ব্যাটারি ব্যাকআপ। অনার প্যাড এক্স৮এ তে রয়েছে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৬৮০ চিপসেট, যা শক্তিশালী পারফরম্যান্স নিশ্চিত করে। শক্তিশালী ব্যাটারি ৮৩০০ এমএএইচ একক চার্জে ৫৬ দিন স্ট্যান্ডবাই টাইম, ৫৭ ঘণ্টা মিউজিক প্লেব্যাক এবং ১৪ ঘণ্টা এএফডি ভিডিও প্লেব্যাক নিশ্চিত করে। মানে এক চার্জে আপনি পুরোদিনের কাজ সম্পাদন করতে পারবেন।
এ ছাড়া অনার হিসটেন সাউন্ড টিউনিং প্রযুক্তিসহ চারটি বড় স্পিকার সমৃদ্ধ অনার প্যাড এক্স৮এ যা প্রিমিয়াম অডিও অভিজ্ঞতা প্রদান করে। এতে হাই-রেস অডিও সার্টিফিকেশনও রয়েছে। যাতে আপনি ক্লিনার এবং উন্নত সাউন্ড কোয়ালিটি পাবেন। এ ছাড়া ডিভাইসটি স্মার্ট ভয়েস এনহান্সমেন্ট এবং নয়েজ ক্যানসেলেশন সক্ষমতাও আছে।
অনার প্যাড এক্স৮এ নতুন একটি প্রযুক্তি উপস্থাপন করেছে যা ব্যবহারকারীদের জন্য স্মার্ট অ্যাপ এক্সটেন্ডার এবং মাল্টি-উইন্ডো সুবিধা নিয়ে এসেছে। অ্যাপ এক্সটেন্ডার ফাংশনের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা একই অ্যাপের জন্য একসঙ্গে দুটি উইন্ডো খুলতে পারবেন এবং মাল্টি-উইন্ডোর মাধ্যমে চারটি অ্যাপ একসঙ্গে প্রদর্শন করতে পারবেন, যা নিখুঁতভাবে কাজ করে। ম্যাজিক ওএস ৮ দশমিক ০ এর সাহায্যে অনার স্মার্টফোনের ব্যবহারকারীরা মসৃণ আন্তঃডিভাইস ইন্টারঅ্যাকশনের সুবিধা নিতে পারবেন, যেমন ফাইল সিঙ্ক এবং অ্যাপ কন্টিনিউটি, যা তাদের যেকোনও ডিভাইসে কাজ চালিয়ে যেতে সহায়তা করবে। এটি ব্যবহারকারীদের জন্য একটি উন্নত এবং সহজ অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করছে।
অনার প্যাড এক্স৮এ ডিভাইসটিতে শিশুদের জন্য থাকছে বিশেষ কিডস এডিশন। শিশুপ্রুফ ট্যাবলেটটি খাদ্য-গ্রেড সিলিকোন দিয়ে তৈরি, যা ছোট শিশুদের ক্ষতিকর কণার সংস্পর্শ থেকে রক্ষা করে এবং একটি নিরাপদ ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে। শিশুদের খেলাধুলার স্বভাবকে মাথায় রেখে, অনার প্যাড এক্স৮এ কিডস এডিশন শকপ্রুফ ডিজাইন করা হয়েছে, যা পড়ে যাওয়া এবং আঘাত সহ্য করতে সক্ষম, ফলে এর স্থায়িত্ব বৃদ্ধি পায়।
এই কিডস এডিশন ডিভাইসে শিশুদের জন্য বিনোদনমূলক উইজেট যেমন ডুডল মোড এবং গুগল কিডস স্পেস রয়েছে, যা ডিভাইসে শেখা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করে। একটি ড্রইং স্টিকসহ আসে যা ক্রেয়ন বা পেনসিল দিয়ে স্কেচ করার অভিজ্ঞতা মিমিক করে, উদীয়মান শিল্পীরা যে কোনো ড্রইং অ্যাপে তাদের কল্পনা প্রকাশ করতে পারে এবং অনার নোটসে তাদের রঙিন আইডিয়াগুলো জীবন্ত করতে পারে।
মা-বাবাদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণের প্রতিশ্রুতি দিয়ে অনার প্যাড এক্স৮এ কিডস এডিশন ডিভাইসে ফ্যামিলি লিঙ্ক ফিচার রয়েছে, যা মা-বাবাকে স্ক্রিন টাইমের সীমা নির্ধারণ, ডিভাইস লক, অ্যাপ ডাউনলোড পরিচালনা এবং তাদের সন্তানের অবস্থান ট্র্যাক করার ক্ষমতা দেয়। ডিভাইসটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং সর্বশেষ তথ্য পেতে অনারের অফিশিয়াল ফেসবুক (www.facebook.com/honormobilebd )পেজে ভিজিট করুন।

বিশ্বের অন্যতম প্রযুক্তি ব্র্যান্ড অনার বাংলাদেশের বাজারে নতুন ডিভাইস অনার প্যাড এক্স৮এ নিয়ে এসেছে। যা অনার প্যাড এক্স ৮ সিরিজের দ্বিতীয় প্রজন্মের স্মার্ট ট্যাবলেট। নতুন এবং আধুনিক ব্যবহারকারীদের চাহিদা অনুযায়ী ট্যাবলেটটি ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে রয়েছে ইমারসিভ ডিসপ্লে, শক্তিশালী হার্ডওয়্যার, উন্নত ও অসাধারণ সাউন্ড সিস্টেম এবং নিখুঁত সাবলীল ইউজার এক্সপেরিয়েন্স।
অনার প্যাড এক্স৮এ তাদের জন্য যারা সহজে বহনযোগ্য, স্লিম এবং স্টাইলিশ ডিজাইনে ডিভাইসের সন্ধানে করেন। স্পেস গ্রে রঙে অনার প্যাড এক্স৮এ এর দাম ১৭ হাজার ৯৯৯ টাকা। ডিভাইসটি দারাজ অনলাইন শপিংয়ে পাওয়া যাচ্ছে তবে দারাজ ফ্ল্যাশ সেল অফারে ক্রেতাদের জন্য ডিভাইসটির অফার মূল্য রাখা হয়েছে ১৬ হাজার ৬৫৯ টাকা। ক্রেতারা দারাজ ভাউচার ব্যবহার করে এই অফার নিতে পারবেন। দারাজ এক্সক্লুসিভ ফ্ল্যাশ সেলে কিনতে ভিজিট করতে হবে সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে (https://s.daraz.com.bd/s.4Bml।) । এ ছাড়া ডিভাইসটিতে থাকছে এক বছরের অফিশিয়ালি ওয়ারেন্টি।
অনার প্যাড এক্স৮এ তে রয়েছে চমকপ্রদ ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল এবং চারগুণ চোখ-সুরক্ষা সুবিধা। এর মেটাল বডি ডিজাইন অত্যন্ত স্টাইলিশ এবং হালকা। ওজন মাত্র ৪৯৫ গ্রাম এবং পুরুত মাত্র ৭ দশমিক ২৫ মিমি, আলট্রা -স্লিম ডিভাইসটি সহজে বহনযোগ্য। অনার প্যাড এক্স৮এ (৪ জিবি+ ৬৪ জিবি) ডিভাইস ১১ ইঞ্চির অনার আই প্রোটেকশন ডিসপ্লে সমৃদ্ধ ডিভাইসটির স্ক্রিন-টু-বডি রেশিও ৮৪ পারসেন্ট এবং ডিসপ্লে রেজুলেশন ১৯২০ বাই ১২০০, যা স্পষ্ট ও প্রাণবন্ত ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা দেয়।
৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেটের ফলে ব্যবহারকারীরা সহজেই মসৃণ ও দ্রুত প্রতিক্রিয়া পাবেন, যা মুভি দেখা বা গেমিং অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করে। এটি চারটি চোখ-সুরক্ষা প্রযুক্তি সংযোজিত, যেমন অ্যাবিয়েন্ট লাইট আই কেয়ার, যা প্রাকৃতিক আলো অনুসারে ডিসপ্লের আউটপুট সামঞ্জস্য করে এবং ই-ইঙ্ক মোড যা ডিভাইসটিকে পেপার পড়ার কাজের ব্যবহার করা যাবে। অনার প্যাড এক্স৮এ টিইউভি রেইল্যান্ডের লো ব্লু লাইট এবং ফ্লিকার ফ্রি সার্টিফিকেশন পেয়েছে যা দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহারে চোখকে সুরক্ষিত রাখবে।
ডিভাইসটিতে আছে শক্তিশালী হার্ডওয়্যার ও ব্যাটারি ব্যাকআপ। অনার প্যাড এক্স৮এ তে রয়েছে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৬৮০ চিপসেট, যা শক্তিশালী পারফরম্যান্স নিশ্চিত করে। শক্তিশালী ব্যাটারি ৮৩০০ এমএএইচ একক চার্জে ৫৬ দিন স্ট্যান্ডবাই টাইম, ৫৭ ঘণ্টা মিউজিক প্লেব্যাক এবং ১৪ ঘণ্টা এএফডি ভিডিও প্লেব্যাক নিশ্চিত করে। মানে এক চার্জে আপনি পুরোদিনের কাজ সম্পাদন করতে পারবেন।
এ ছাড়া অনার হিসটেন সাউন্ড টিউনিং প্রযুক্তিসহ চারটি বড় স্পিকার সমৃদ্ধ অনার প্যাড এক্স৮এ যা প্রিমিয়াম অডিও অভিজ্ঞতা প্রদান করে। এতে হাই-রেস অডিও সার্টিফিকেশনও রয়েছে। যাতে আপনি ক্লিনার এবং উন্নত সাউন্ড কোয়ালিটি পাবেন। এ ছাড়া ডিভাইসটি স্মার্ট ভয়েস এনহান্সমেন্ট এবং নয়েজ ক্যানসেলেশন সক্ষমতাও আছে।
অনার প্যাড এক্স৮এ নতুন একটি প্রযুক্তি উপস্থাপন করেছে যা ব্যবহারকারীদের জন্য স্মার্ট অ্যাপ এক্সটেন্ডার এবং মাল্টি-উইন্ডো সুবিধা নিয়ে এসেছে। অ্যাপ এক্সটেন্ডার ফাংশনের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা একই অ্যাপের জন্য একসঙ্গে দুটি উইন্ডো খুলতে পারবেন এবং মাল্টি-উইন্ডোর মাধ্যমে চারটি অ্যাপ একসঙ্গে প্রদর্শন করতে পারবেন, যা নিখুঁতভাবে কাজ করে। ম্যাজিক ওএস ৮ দশমিক ০ এর সাহায্যে অনার স্মার্টফোনের ব্যবহারকারীরা মসৃণ আন্তঃডিভাইস ইন্টারঅ্যাকশনের সুবিধা নিতে পারবেন, যেমন ফাইল সিঙ্ক এবং অ্যাপ কন্টিনিউটি, যা তাদের যেকোনও ডিভাইসে কাজ চালিয়ে যেতে সহায়তা করবে। এটি ব্যবহারকারীদের জন্য একটি উন্নত এবং সহজ অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করছে।
অনার প্যাড এক্স৮এ ডিভাইসটিতে শিশুদের জন্য থাকছে বিশেষ কিডস এডিশন। শিশুপ্রুফ ট্যাবলেটটি খাদ্য-গ্রেড সিলিকোন দিয়ে তৈরি, যা ছোট শিশুদের ক্ষতিকর কণার সংস্পর্শ থেকে রক্ষা করে এবং একটি নিরাপদ ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে। শিশুদের খেলাধুলার স্বভাবকে মাথায় রেখে, অনার প্যাড এক্স৮এ কিডস এডিশন শকপ্রুফ ডিজাইন করা হয়েছে, যা পড়ে যাওয়া এবং আঘাত সহ্য করতে সক্ষম, ফলে এর স্থায়িত্ব বৃদ্ধি পায়।
এই কিডস এডিশন ডিভাইসে শিশুদের জন্য বিনোদনমূলক উইজেট যেমন ডুডল মোড এবং গুগল কিডস স্পেস রয়েছে, যা ডিভাইসে শেখা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করে। একটি ড্রইং স্টিকসহ আসে যা ক্রেয়ন বা পেনসিল দিয়ে স্কেচ করার অভিজ্ঞতা মিমিক করে, উদীয়মান শিল্পীরা যে কোনো ড্রইং অ্যাপে তাদের কল্পনা প্রকাশ করতে পারে এবং অনার নোটসে তাদের রঙিন আইডিয়াগুলো জীবন্ত করতে পারে।
মা-বাবাদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণের প্রতিশ্রুতি দিয়ে অনার প্যাড এক্স৮এ কিডস এডিশন ডিভাইসে ফ্যামিলি লিঙ্ক ফিচার রয়েছে, যা মা-বাবাকে স্ক্রিন টাইমের সীমা নির্ধারণ, ডিভাইস লক, অ্যাপ ডাউনলোড পরিচালনা এবং তাদের সন্তানের অবস্থান ট্র্যাক করার ক্ষমতা দেয়। ডিভাইসটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং সর্বশেষ তথ্য পেতে অনারের অফিশিয়াল ফেসবুক (www.facebook.com/honormobilebd )পেজে ভিজিট করুন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
১১ ঘণ্টা আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
১৭ ঘণ্টা আগে
দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা।
১ দিন আগে
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন এবং শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ। এ ছাড়া কাউন্সিলের অন্য সদস্যবৃন্দ সভায় অংশগ্রহণ করেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন এবং শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ। এ ছাড়া কাউন্সিলের অন্য সদস্যবৃন্দ সভায় অংশগ্রহণ করেন।

বিশ্বের অন্যতম প্রযুক্তি ব্র্যান্ড অনার বাংলাদেশের বাজারে নতুন ডিভাইস অনার প্যাড এক্স৮এ নিয়ে এসেছে। যা অনার প্যাড এক্স ৮ সিরিজের দ্বিতীয় প্রজন্মের স্মার্ট ট্যাবলেট। নতুন এবং আধুনিক ব্যবহারকারীদের চাহিদা অনুযায়ী ট্যাবলেটটি ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে রয়েছে ইমারসিভ ডিসপ্লে, শক্তিশালী হার্ডওয়্যার, উন্নত ও অ
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
১৭ ঘণ্টা আগে
দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা।
১ দিন আগে
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
১ দিন আগেজাহিদ হাসান, যশোর

শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস। ভোরে সেই রস নামিয়ে শুরু হয় আরেক কর্মযজ্ঞ; চুলায় জ্বাল দিয়ে গুড় তৈরির কাজ। বাড়ির নারীরাই মূলত এই প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেন। কয়েক ঘণ্টা জ্বালানোর পর তৈরি হয় সুস্বাদু খেজুর গুড় ও পাটালি।
শীত মৌসুম এলেই এমন দৃশ্য দেখা যায় খেজুর গুড়ের জেলা খ্যাত যশোরের প্রায় প্রতিটি গ্রামে। সম্প্রতি যশোরের খেজুর গুড় ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের স্বীকৃতি পাওয়ায় এর ঐতিহ্যের পাশাপাশি অর্থনৈতিক সম্ভাবনাও নতুন করে সামনে এসেছে।
উৎপাদন ও বাজারের চিত্র
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে যশোরে প্রায় ১২০ কোটি টাকার খেজুর রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই উৎপাদন গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা আরও গতিশীল করবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
বর্তমানে খেজুরের কাঁচা রস প্রতি মাটির হাঁড়ি ২০০ থেকে ৪০০ টাকা, দানা গুড় প্রতি কেজি ৩৫০-৪০০ টাকা এবং পাটালি প্রতি কেজি ৪৫০-৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারদর বাড়লেও গাছিরা বলছেন, শ্রম ও ঝুঁকির তুলনায় লাভ সীমিত।
গাছির সংকট বড় চ্যালেঞ্জ
যশোর সদর উপজেলার নওয়াপাড়া গ্রামের গাছি আজিবর প্রায় ৩৫ বছর ধরে খেজুর গাছ কাটছেন। তিনি বলেন, ‘আগে দেড় শ গাছ কাটতাম, এখন বয়সের কারণে ৩৫-৪০টার বেশি পারি না। রস ও গুড়ের দাম বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু কাটার মতো গাছ কমে গেছে। আবার গাছ থাকলেও দক্ষ গাছির অভাব। এবার বেশি শীত পড়ায় রসও ভালো নামছে, গুড়ের উৎপাদনও বেশি।’

মনিরামপুর উপজেলার সরসকাটি গ্রামের গাছি অতিয়ারও প্রায় ৪০ বছর ধরে এই পেশায় যুক্ত। তিনি বলেন, এবার ৫০টা গাছ কাটছি। প্রতিদিন ৮-১০ কেজি গুড় তৈরি হয়। কাজটা খুব কষ্টের। তবে শীত মৌসুমে এই আয়েই পুরো বছরের সংসার চলে।
ই-কমার্সে বাড়ছে চাহিদা
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, যশোর জেলায় মোট খেজুরগাছের সংখ্যা ২৩ লাখ ৩০ হাজার ৬৯৫। এগুলোর মধ্যে চলতি মৌসুমে রস আহরণের উপযোগী গাছ রয়েছে ৩ লাখ ৭ হাজার ১৩০টি।
উৎপাদিত গুড় প্রথমে স্থানীয় হাটে বিক্রি হয়, পরে পাইকারদের মাধ্যমে তা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়। যশোরের খেজুর গুড় এখন বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। পাশাপাশি ই-কমার্স ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমভিত্তিক উদ্যোক্তাদের হাত ধরে গুড় ও পাটালি সরাসরি ভোক্তার ঘরে পৌঁছানো হচ্ছে। এতে বাজার যেমন সম্প্রসারিত হচ্ছে, তেমনি তৈরি হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থান।
কৃষি বিভাগের উদ্যোগ
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোশাররফ হোসেন বলেন, যশোরের খেজুর গুড়ের স্বাদ ও মানের কারণে চাহিদা সব সময় বেশি। এবার শীত বেশি হওয়ায় রসের পরিমাণ ও মান—দুটোই ভালো। চলতি মৌসুমে প্রায় ১২০ কোটি টাকার রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নিরাপদ খেজুর রস এবং গুড় উৎপাদনে কৃষকদের পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। উঠান বৈঠকের মাধ্যমে গাছিদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।

শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস। ভোরে সেই রস নামিয়ে শুরু হয় আরেক কর্মযজ্ঞ; চুলায় জ্বাল দিয়ে গুড় তৈরির কাজ। বাড়ির নারীরাই মূলত এই প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেন। কয়েক ঘণ্টা জ্বালানোর পর তৈরি হয় সুস্বাদু খেজুর গুড় ও পাটালি।
শীত মৌসুম এলেই এমন দৃশ্য দেখা যায় খেজুর গুড়ের জেলা খ্যাত যশোরের প্রায় প্রতিটি গ্রামে। সম্প্রতি যশোরের খেজুর গুড় ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের স্বীকৃতি পাওয়ায় এর ঐতিহ্যের পাশাপাশি অর্থনৈতিক সম্ভাবনাও নতুন করে সামনে এসেছে।
উৎপাদন ও বাজারের চিত্র
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে যশোরে প্রায় ১২০ কোটি টাকার খেজুর রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই উৎপাদন গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা আরও গতিশীল করবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
বর্তমানে খেজুরের কাঁচা রস প্রতি মাটির হাঁড়ি ২০০ থেকে ৪০০ টাকা, দানা গুড় প্রতি কেজি ৩৫০-৪০০ টাকা এবং পাটালি প্রতি কেজি ৪৫০-৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারদর বাড়লেও গাছিরা বলছেন, শ্রম ও ঝুঁকির তুলনায় লাভ সীমিত।
গাছির সংকট বড় চ্যালেঞ্জ
যশোর সদর উপজেলার নওয়াপাড়া গ্রামের গাছি আজিবর প্রায় ৩৫ বছর ধরে খেজুর গাছ কাটছেন। তিনি বলেন, ‘আগে দেড় শ গাছ কাটতাম, এখন বয়সের কারণে ৩৫-৪০টার বেশি পারি না। রস ও গুড়ের দাম বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু কাটার মতো গাছ কমে গেছে। আবার গাছ থাকলেও দক্ষ গাছির অভাব। এবার বেশি শীত পড়ায় রসও ভালো নামছে, গুড়ের উৎপাদনও বেশি।’

মনিরামপুর উপজেলার সরসকাটি গ্রামের গাছি অতিয়ারও প্রায় ৪০ বছর ধরে এই পেশায় যুক্ত। তিনি বলেন, এবার ৫০টা গাছ কাটছি। প্রতিদিন ৮-১০ কেজি গুড় তৈরি হয়। কাজটা খুব কষ্টের। তবে শীত মৌসুমে এই আয়েই পুরো বছরের সংসার চলে।
ই-কমার্সে বাড়ছে চাহিদা
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, যশোর জেলায় মোট খেজুরগাছের সংখ্যা ২৩ লাখ ৩০ হাজার ৬৯৫। এগুলোর মধ্যে চলতি মৌসুমে রস আহরণের উপযোগী গাছ রয়েছে ৩ লাখ ৭ হাজার ১৩০টি।
উৎপাদিত গুড় প্রথমে স্থানীয় হাটে বিক্রি হয়, পরে পাইকারদের মাধ্যমে তা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়। যশোরের খেজুর গুড় এখন বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। পাশাপাশি ই-কমার্স ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমভিত্তিক উদ্যোক্তাদের হাত ধরে গুড় ও পাটালি সরাসরি ভোক্তার ঘরে পৌঁছানো হচ্ছে। এতে বাজার যেমন সম্প্রসারিত হচ্ছে, তেমনি তৈরি হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থান।
কৃষি বিভাগের উদ্যোগ
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোশাররফ হোসেন বলেন, যশোরের খেজুর গুড়ের স্বাদ ও মানের কারণে চাহিদা সব সময় বেশি। এবার শীত বেশি হওয়ায় রসের পরিমাণ ও মান—দুটোই ভালো। চলতি মৌসুমে প্রায় ১২০ কোটি টাকার রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নিরাপদ খেজুর রস এবং গুড় উৎপাদনে কৃষকদের পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। উঠান বৈঠকের মাধ্যমে গাছিদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।

বিশ্বের অন্যতম প্রযুক্তি ব্র্যান্ড অনার বাংলাদেশের বাজারে নতুন ডিভাইস অনার প্যাড এক্স৮এ নিয়ে এসেছে। যা অনার প্যাড এক্স ৮ সিরিজের দ্বিতীয় প্রজন্মের স্মার্ট ট্যাবলেট। নতুন এবং আধুনিক ব্যবহারকারীদের চাহিদা অনুযায়ী ট্যাবলেটটি ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে রয়েছে ইমারসিভ ডিসপ্লে, শক্তিশালী হার্ডওয়্যার, উন্নত ও অ
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা।
১ দিন আগে
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
১ দিন আগেজয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা

দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের হার দাঁড়িয়েছে ৪৯ দশমিক ৬৫ শতাংশে, আর ইসলামি ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে তা আরও বেশি—৫৯ দশমিক শূন্য ২ শতাংশে পৌঁছেছে। অর্থাৎ, এই দুটি খাতেই বিতরণ করা ঋণের অর্ধেকের বেশি অনাদায়ি হয়ে পড়েছে। যেখানে বিশেষায়িত ব্যাংকের খেলাপির হার ৪১ দশমিক ৯৫ ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর খেলাপির হার মাত্র ৪ দশমিক ৯২ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, শরিয়াহভিত্তিক ১০টি ইসলামি ব্যাংক মোট ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা ঋণ বিনিয়োগ করেছে। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে ২ লাখ ৮৩ হাজার ৫৫ কোটি টাকা। হিসাব বলছে, প্রতি ১০ টাকার প্রায় ৬ টাকাই এখন আদায় অনিশ্চিত। সেই তুলনায় শরিয়াহসহ দেশীয় বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৪ লাখ ৬৩ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এই তুলনাতেই স্পষ্ট, খেলাপির বোঝা এককভাবে সবচেয়ে বেশি ইসলামি ব্যাংকগুলোর ঘাড়েই।
সরকারি ছয় ব্যাংকের অবস্থাও খুব একটা ভিন্ন নয়। এসব ব্যাংকে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৭৯২ কোটি টাকা। মোট বিতরণ করা ঋণের প্রায় অর্ধেকই সেখানে অনাদায়ি। ব্যাংকার ও বিশ্লেষকদের মতে, এই সংকট রাতারাতি তৈরি হয়নি। বছরের পর বছর ধরে দুর্বল তদারকি, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ এবং ইচ্ছাকৃত খেলাপিকে আড়াল করার প্রবণতা ধীরে ধীরে ব্যাংকগুলোকে এই জায়গায় এনে দাঁড় করিয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন মনে করেন, খেলাপি ঋণের এত উচ্চ হার শুধু ব্যাংকিং খাতের ভেতরের সমস্যা নয়, এটি সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য বড় ঝুঁকি। ব্যাংকগুলো নতুন ঋণ দিতে পারছে না, বিনিয়োগ কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ছে, শিল্প-কারখানার সম্প্রসারণ থেমে যাচ্ছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়ছে কর্মসংস্থানে। তাঁর মতে, খেলাপিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা এবং ঋণ আদায়ে বাস্তবসম্মত উদ্যোগ ছাড়া পরিস্থিতির উন্নতি সম্ভব নয়।
ইসলামি ব্যাংকিং খাতে এস আলম, নাসা ও বেক্সিমকো গ্রুপের নাম বারবার আলোচনায় এসেছে। সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য, দীর্ঘদিন সরকারি মদদে এসব গ্রুপ বিপুল ঋণ নিয়ে খেলাপি হলেও তা আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পায়নি। এখন সেই বাস্তবতা দিনের আলোর মতো স্পষ্ট।
সামগ্রিকভাবে দেশের ব্যাংকিং খাতের চিত্র আরও উদ্বেগজনক। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ১৮ লাখ ৩ হাজার ৮৪০ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে প্রায় ৬ লাখ ৪৪ হাজার ৫১৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বলেন, বিগত সরকারের টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে খেলাপি ঋণ কম দেখানোর যে অপচেষ্টা ছিল, তা এখন ভেঙে পড়েছে। সঠিক হিসাব সামনে আসায় হার ৩৬ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছেছে, যা বাস্তবতারই প্রতিফলন। তিনি আবারও শীর্ষ ১০ খেলাপির জন্য আলাদা ট্রাইব্যুনালের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, আগের সরকারের আমলে লুকিয়ে রাখা খেলাপি ঋণ প্রকাশ পাওয়ায় এই হার বেড়েছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ঋণ আদায়ে কঠোর নির্দেশনার কারণে আগের তুলনায় আদায় বেড়েছে।

দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের হার দাঁড়িয়েছে ৪৯ দশমিক ৬৫ শতাংশে, আর ইসলামি ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে তা আরও বেশি—৫৯ দশমিক শূন্য ২ শতাংশে পৌঁছেছে। অর্থাৎ, এই দুটি খাতেই বিতরণ করা ঋণের অর্ধেকের বেশি অনাদায়ি হয়ে পড়েছে। যেখানে বিশেষায়িত ব্যাংকের খেলাপির হার ৪১ দশমিক ৯৫ ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর খেলাপির হার মাত্র ৪ দশমিক ৯২ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, শরিয়াহভিত্তিক ১০টি ইসলামি ব্যাংক মোট ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা ঋণ বিনিয়োগ করেছে। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে ২ লাখ ৮৩ হাজার ৫৫ কোটি টাকা। হিসাব বলছে, প্রতি ১০ টাকার প্রায় ৬ টাকাই এখন আদায় অনিশ্চিত। সেই তুলনায় শরিয়াহসহ দেশীয় বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৪ লাখ ৬৩ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এই তুলনাতেই স্পষ্ট, খেলাপির বোঝা এককভাবে সবচেয়ে বেশি ইসলামি ব্যাংকগুলোর ঘাড়েই।
সরকারি ছয় ব্যাংকের অবস্থাও খুব একটা ভিন্ন নয়। এসব ব্যাংকে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৭৯২ কোটি টাকা। মোট বিতরণ করা ঋণের প্রায় অর্ধেকই সেখানে অনাদায়ি। ব্যাংকার ও বিশ্লেষকদের মতে, এই সংকট রাতারাতি তৈরি হয়নি। বছরের পর বছর ধরে দুর্বল তদারকি, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ এবং ইচ্ছাকৃত খেলাপিকে আড়াল করার প্রবণতা ধীরে ধীরে ব্যাংকগুলোকে এই জায়গায় এনে দাঁড় করিয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন মনে করেন, খেলাপি ঋণের এত উচ্চ হার শুধু ব্যাংকিং খাতের ভেতরের সমস্যা নয়, এটি সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য বড় ঝুঁকি। ব্যাংকগুলো নতুন ঋণ দিতে পারছে না, বিনিয়োগ কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ছে, শিল্প-কারখানার সম্প্রসারণ থেমে যাচ্ছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়ছে কর্মসংস্থানে। তাঁর মতে, খেলাপিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা এবং ঋণ আদায়ে বাস্তবসম্মত উদ্যোগ ছাড়া পরিস্থিতির উন্নতি সম্ভব নয়।
ইসলামি ব্যাংকিং খাতে এস আলম, নাসা ও বেক্সিমকো গ্রুপের নাম বারবার আলোচনায় এসেছে। সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য, দীর্ঘদিন সরকারি মদদে এসব গ্রুপ বিপুল ঋণ নিয়ে খেলাপি হলেও তা আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পায়নি। এখন সেই বাস্তবতা দিনের আলোর মতো স্পষ্ট।
সামগ্রিকভাবে দেশের ব্যাংকিং খাতের চিত্র আরও উদ্বেগজনক। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ১৮ লাখ ৩ হাজার ৮৪০ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে প্রায় ৬ লাখ ৪৪ হাজার ৫১৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বলেন, বিগত সরকারের টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে খেলাপি ঋণ কম দেখানোর যে অপচেষ্টা ছিল, তা এখন ভেঙে পড়েছে। সঠিক হিসাব সামনে আসায় হার ৩৬ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছেছে, যা বাস্তবতারই প্রতিফলন। তিনি আবারও শীর্ষ ১০ খেলাপির জন্য আলাদা ট্রাইব্যুনালের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, আগের সরকারের আমলে লুকিয়ে রাখা খেলাপি ঋণ প্রকাশ পাওয়ায় এই হার বেড়েছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ঋণ আদায়ে কঠোর নির্দেশনার কারণে আগের তুলনায় আদায় বেড়েছে।

বিশ্বের অন্যতম প্রযুক্তি ব্র্যান্ড অনার বাংলাদেশের বাজারে নতুন ডিভাইস অনার প্যাড এক্স৮এ নিয়ে এসেছে। যা অনার প্যাড এক্স ৮ সিরিজের দ্বিতীয় প্রজন্মের স্মার্ট ট্যাবলেট। নতুন এবং আধুনিক ব্যবহারকারীদের চাহিদা অনুযায়ী ট্যাবলেটটি ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে রয়েছে ইমারসিভ ডিসপ্লে, শক্তিশালী হার্ডওয়্যার, উন্নত ও অ
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
১১ ঘণ্টা আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
১৭ ঘণ্টা আগে
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিসেম্বর মাসে কেনা ডলারের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, ৯২ কোটি ডলার এবং চলতি অর্থবছর ধরে মোট কেনা হয়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন ডলার। জুলাইয়ে প্রথম ডলার কেনা হয়েছিল ৪৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার, আগস্টে ৪৫ কোটি ৪০ লাখ, সেপ্টেম্বরেই তা বেড়ে ৯২ কোটি ৯০ লাখে পৌঁছায়। এরপর অক্টোবর ও নভেম্বরে অবশ্য অনেকটাই কমে ১৪ কোটি ২০ লাখ এবং ৫ কোটি ৪০ লাখে নেমে আসে। ডিসেম্বরেই তার বড় উল্লম্ফন ঘটে, কেনার পরিমাণ দাঁড়ায় ৯২ কোটি ১০ লাখ ডলারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, ব্যাংকিং চ্যানেলের শক্তিশালীকরণ এবং অনলাইনে আন্তর্জাতিক পণ্যের বাজার মনিটরিংয়ের ফলে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। এ ছাড়া ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিং বন্ধ হওয়ায় ব্যবসার আড়ালে ডলার পাচার কমেছে। এসব কারণে ব্যাংকগুলোতে জমে থাকা অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আগের অর্থবছরগুলোর সঙ্গে তুলনায় এবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্রেতার ভূমিকায়, যেখানে অতীতের বছরগুলোতে বড় অঙ্কে বিক্রি হতো। ২০২১-২২ অর্থবছরে বিক্রি হয়েছিল ৭ দশমিক ৬ বিলিয়ন, ২০২২-২৩ এ ছিল ১৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন, ২০২৩-২৪ এ ১২ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন এবং ২০২৪-২৫ এ ১ দশমিক ১২৪ বিলিয়ন ডলার। এই পরিবর্তন বাজারে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
বর্তমান খোলাবাজারে ডলারের দর ১২৪-১২৫ টাকার মধ্যে, যেখানে গত বছরের এই সময়ে তা ছিল ১৩১ টাকা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে পণ্য আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬১ বিলিয়ন ডলার, আগের বছরের তুলনায় ৭ শতাংশ কম। অনলাইনে বাজার নজরদারি এবং ওভার/আন্ডার ইনভয়েসিং নিয়ন্ত্রণে আসায় পণ্যের আড়াল থেকে ডলার পাচারও অনেক কমেছে।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার ক্রয় বাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য সময়োপযোগী পদক্ষেপ। এর ফলে আমদানি, বিনিয়োগ ও বাজার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক হয়েছে।’
সব মিলিয়ে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, পাচার কমে আসা—সব মিলিয়ে ডলার বাজারে স্বস্তি ফিরিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ডলার বিক্রেতা নয়; বরং ক্রেতার ভূমিকায়, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিসেম্বর মাসে কেনা ডলারের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, ৯২ কোটি ডলার এবং চলতি অর্থবছর ধরে মোট কেনা হয়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন ডলার। জুলাইয়ে প্রথম ডলার কেনা হয়েছিল ৪৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার, আগস্টে ৪৫ কোটি ৪০ লাখ, সেপ্টেম্বরেই তা বেড়ে ৯২ কোটি ৯০ লাখে পৌঁছায়। এরপর অক্টোবর ও নভেম্বরে অবশ্য অনেকটাই কমে ১৪ কোটি ২০ লাখ এবং ৫ কোটি ৪০ লাখে নেমে আসে। ডিসেম্বরেই তার বড় উল্লম্ফন ঘটে, কেনার পরিমাণ দাঁড়ায় ৯২ কোটি ১০ লাখ ডলারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, ব্যাংকিং চ্যানেলের শক্তিশালীকরণ এবং অনলাইনে আন্তর্জাতিক পণ্যের বাজার মনিটরিংয়ের ফলে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। এ ছাড়া ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিং বন্ধ হওয়ায় ব্যবসার আড়ালে ডলার পাচার কমেছে। এসব কারণে ব্যাংকগুলোতে জমে থাকা অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আগের অর্থবছরগুলোর সঙ্গে তুলনায় এবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্রেতার ভূমিকায়, যেখানে অতীতের বছরগুলোতে বড় অঙ্কে বিক্রি হতো। ২০২১-২২ অর্থবছরে বিক্রি হয়েছিল ৭ দশমিক ৬ বিলিয়ন, ২০২২-২৩ এ ছিল ১৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন, ২০২৩-২৪ এ ১২ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন এবং ২০২৪-২৫ এ ১ দশমিক ১২৪ বিলিয়ন ডলার। এই পরিবর্তন বাজারে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
বর্তমান খোলাবাজারে ডলারের দর ১২৪-১২৫ টাকার মধ্যে, যেখানে গত বছরের এই সময়ে তা ছিল ১৩১ টাকা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে পণ্য আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬১ বিলিয়ন ডলার, আগের বছরের তুলনায় ৭ শতাংশ কম। অনলাইনে বাজার নজরদারি এবং ওভার/আন্ডার ইনভয়েসিং নিয়ন্ত্রণে আসায় পণ্যের আড়াল থেকে ডলার পাচারও অনেক কমেছে।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার ক্রয় বাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য সময়োপযোগী পদক্ষেপ। এর ফলে আমদানি, বিনিয়োগ ও বাজার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক হয়েছে।’
সব মিলিয়ে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, পাচার কমে আসা—সব মিলিয়ে ডলার বাজারে স্বস্তি ফিরিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ডলার বিক্রেতা নয়; বরং ক্রেতার ভূমিকায়, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

বিশ্বের অন্যতম প্রযুক্তি ব্র্যান্ড অনার বাংলাদেশের বাজারে নতুন ডিভাইস অনার প্যাড এক্স৮এ নিয়ে এসেছে। যা অনার প্যাড এক্স ৮ সিরিজের দ্বিতীয় প্রজন্মের স্মার্ট ট্যাবলেট। নতুন এবং আধুনিক ব্যবহারকারীদের চাহিদা অনুযায়ী ট্যাবলেটটি ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে রয়েছে ইমারসিভ ডিসপ্লে, শক্তিশালী হার্ডওয়্যার, উন্নত ও অ
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
১১ ঘণ্টা আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
১৭ ঘণ্টা আগে
দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা।
১ দিন আগে