ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার বিভিন্ন ক্যাটাগরির স্টল-প্যাভিলিয়ন-রেস্টুরেন্ট বরাদ্দ অনলাইন প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করার জন্য মেলা আয়োজক সংস্থা-রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো নতুন সফটওয়্যার তৈরি করেছে। সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে ২৯ তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণে আগ্রহী স্থানীয় প্রতিষ্ঠানসমূহ তাঁদের পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন ক্যাটাগরির স্পেস বরাদ্দের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারবে।
আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানসমূহকে মেলার স্পেস বরাদ্দ গ্রহণের জন্য উদ্ধৃত দর-মূল্য ফি-চার্জ সোনালি ব্যাংক পিএলসির নিজস্ব পেমেন্ট গেটওয়ে ‘সোনালি পেমেন্ট গেটওয়ে’-এর মাধ্যমে অনলাইনে জমা করতে হবে।
এ উপলক্ষে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ও সোনালি ব্যাংক পিএলসি’র প্রধান কার্যালয়ের মধ্যে আজ স্বাক্ষরিত হলো এক সংযোজন চুক্তি। ব্যুরোর পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর সচিব (উপসচিব) ও ডিআইটিএফের পরিচালক বিবেক সরকার এবং সোনালি ব্যাংক পিএলসির পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন মহাব্যবস্থাপক মো. মনিরুজ্জামান। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ব্যুরোর ভাইস-চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, সোনালি ব্যাংক পিএলসির সিইও ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ইনচার্জ) শুভাষ চন্দ্র দাশ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
সফটওয়্যারটি চালু হওয়ার ফলে মেলায় অংশগ্রহণ প্রত্যাশী প্রতিষ্ঠানসমূহের উদ্যোক্তা-ব্যবসায়ীগণ ঘরে বসেই আবেদন করতে পারবেন। ম্যানুয়াল প্রক্রিয়ায় মেলার একের অধিক স্পেস বরাদ্দের জন্য স্বতন্ত্র আবেদন দাখিল করতে হতো। অনলাইন প্রক্রিয়ায় একটি ফরম পূরণ করে একাধিক স্পেস বরাদ্দের জন্য আবেদন করা যাবে। সফটওয়্যারটি পছন্দের ক্রম ও উদ্ধৃত দরের ভিত্তিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করবে। ফলে সময়, অর্থ ও শ্রম (টিসিভি) বহুলাংশে হ্রাস পাওয়ার পাশাপাশি এ ক্ষেত্রে শুদ্ধাচার চর্চা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত হবে।
সফটওয়্যারটি ওয়েব লিংক ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোনো অসুবিধা দেখা দিলে হেল্পলাইনে (01966249225,01686177828, 01711378181) ফোন করে সাহায্য নেওয়া যাবে। সফটওয়্যারটি তৈরিতে কারিগরি সহায়তা প্রদান করেছে সিনটেক সলিউশন লিমিটেড নামক আইটি প্রতিষ্ঠান।
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার বিভিন্ন ক্যাটাগরির স্টল-প্যাভিলিয়ন-রেস্টুরেন্ট বরাদ্দ অনলাইন প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করার জন্য মেলা আয়োজক সংস্থা-রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো নতুন সফটওয়্যার তৈরি করেছে। সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে ২৯ তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণে আগ্রহী স্থানীয় প্রতিষ্ঠানসমূহ তাঁদের পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন ক্যাটাগরির স্পেস বরাদ্দের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারবে।
আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানসমূহকে মেলার স্পেস বরাদ্দ গ্রহণের জন্য উদ্ধৃত দর-মূল্য ফি-চার্জ সোনালি ব্যাংক পিএলসির নিজস্ব পেমেন্ট গেটওয়ে ‘সোনালি পেমেন্ট গেটওয়ে’-এর মাধ্যমে অনলাইনে জমা করতে হবে।
এ উপলক্ষে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ও সোনালি ব্যাংক পিএলসি’র প্রধান কার্যালয়ের মধ্যে আজ স্বাক্ষরিত হলো এক সংযোজন চুক্তি। ব্যুরোর পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর সচিব (উপসচিব) ও ডিআইটিএফের পরিচালক বিবেক সরকার এবং সোনালি ব্যাংক পিএলসির পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন মহাব্যবস্থাপক মো. মনিরুজ্জামান। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ব্যুরোর ভাইস-চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, সোনালি ব্যাংক পিএলসির সিইও ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ইনচার্জ) শুভাষ চন্দ্র দাশ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
সফটওয়্যারটি চালু হওয়ার ফলে মেলায় অংশগ্রহণ প্রত্যাশী প্রতিষ্ঠানসমূহের উদ্যোক্তা-ব্যবসায়ীগণ ঘরে বসেই আবেদন করতে পারবেন। ম্যানুয়াল প্রক্রিয়ায় মেলার একের অধিক স্পেস বরাদ্দের জন্য স্বতন্ত্র আবেদন দাখিল করতে হতো। অনলাইন প্রক্রিয়ায় একটি ফরম পূরণ করে একাধিক স্পেস বরাদ্দের জন্য আবেদন করা যাবে। সফটওয়্যারটি পছন্দের ক্রম ও উদ্ধৃত দরের ভিত্তিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করবে। ফলে সময়, অর্থ ও শ্রম (টিসিভি) বহুলাংশে হ্রাস পাওয়ার পাশাপাশি এ ক্ষেত্রে শুদ্ধাচার চর্চা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত হবে।
সফটওয়্যারটি ওয়েব লিংক ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোনো অসুবিধা দেখা দিলে হেল্পলাইনে (01966249225,01686177828, 01711378181) ফোন করে সাহায্য নেওয়া যাবে। সফটওয়্যারটি তৈরিতে কারিগরি সহায়তা প্রদান করেছে সিনটেক সলিউশন লিমিটেড নামক আইটি প্রতিষ্ঠান।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্রিটেন থেকে আমদানি করা কিছু পণ্যের ওপর শুল্ক কমানোর একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন। দেশ দুটির মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ বাণিজ্য চুক্তির লক্ষ্য নিয়ে আলোচনা চলছে। গতকাল সোমবার এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
৩৯ মিনিট আগেএক বছরের ব্যবধানে ব্যাংক খাতে প্রভিশন ঘাটতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ গুণে। ২০২৪ সালের মার্চ শেষে যেখানে ঘাটতির পরিমাণ ছিল ২৬ হাজার ৫৮৫ কোটি, সেখানে ২০২৫ সালের মার্চ শেষে তা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার ৬৫৫ কোটি টাকায়। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে ঘাটতি বেড়েছে ১ লাখ ৪৪ হাজার কোটি টাকা, যা দেশের ব্যাংকিং খাতে নজিরবিহীন।
১২ ঘণ্টা আগেআনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে বাণিজ্যিক বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে নেপাল। এর মাধ্যমে ভারতের সীমা পেরিয়ে আন্তর্জাতিক বিদ্যুৎ বাজারে নেপালের যাত্রার নতুন অধ্যায় সূচিত হলো। গত রোববার থেকে ভারত হয়ে বাংলাদেশে প্রতিদিন ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে নেপাল। এই বিদ্যুৎ রপ্তানি ৫ বছরের একটি...
১২ ঘণ্টা আগেধীরে ধীরে বাড়ছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। গতকাল সোমবার পর্যন্ত রিজার্ভের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে