
ব্র্যান্ড প্রাকটিশনার্স বাংলাদেশ এর উদ্যোগে আয়োজিত হল ডানো ব্র্যান্ডটক ৩.০ পাওয়ার্ড বাই ওয়ালটন ও দারাজ। শুক্রবার রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনের গ্র্যান্ড বলরুমে এই অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রায় ৩০০ মার্কেটিং, বিজ্ঞাপন, মিডিয়া, বাজার গবেষণা পেশাজীবী এবং মার্কেটিংয়ে শিক্ষক-ছাত্রছাত্রী অংশ নেন এই ব্র্যান্ডটকে।
‘স্টোরিজ অব সাস্টেনিবিলিটি’ থিম নিয়ে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে করপোরেট জগতের ১৭ জন দক্ষ মার্কেটিং পেশাজীবী এবং উদ্যোক্তা তাদের অভিজ্ঞতার আলোকে মার্কেটিংয়ের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। করোনাকালীন ব্যবসায়িক ধারাবাহিকতা বজায় রাখা, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ ব্যবসায়িক পরিচালনা এবং ব্র্যান্ডকে প্রতিকূলতায় ও প্রতিযোগিতায় সফলভাবে টিকে থাকা-এটি ছিল এবারের ব্র্যান্ডটক এর মূল প্রতিপাদ্য।
এই আয়োজন নিয়ে আরলা ফুড এর হেড অব মার্কেটিং গালিব বিন মোহাম্মদ বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার বাজারে কোনো ব্র্যান্ডকে নিজ অবস্থান ধরে রাখতে চাইলে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া উচিত সেই স্ট্র্যাটেজি আর ট্যাক্টিস নিয়ে মার্কেটিং পেশাজীবীদের সঙ্গে নিয়ে আলোচনা করেছি আমরা। অত্যন্ত কার্যকরী এ ধরনের অনুষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পেরে আমরা আনন্দিত।’ ধারাবাহিকভাবে ব্র্যান্ডটক আয়োজন করার জন্য ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানানা তিনি।
ওয়ালটনের চিফ মার্কেটিং অফিসার ফিরোজ আলম বলেন, ‘অনেক বড় বড় ব্র্যান্ড সাস্টেনিবিলিটি নিশ্চিত করতে না পারার কারণে হারিয়ে গেছে। কোভিড-১৯-এর মত দুর্যোগ আমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছে টিকে থাকার গুরুত্ব। সাসটেইনেবিলিটি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এইবারের ব্র্যান্ডটক মার্কেটিং পেশাজীবীদের অনেক পথ দেখাবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
দারাজের চিফ মার্কেটিং অফিসার তাজদিন হাসান বলেন, ‘কোন প্রতিষ্ঠানকে ব্র্যান্ড হিসেবে গড়ে উঠতে হলে তাকে দুঃসময়ে সাস্টেইন করতে হবে এবং প্রতিনিয়ত মানুষের জীবনে ভ্যালু ক্রিয়েট করতে হবে। এই দরকারী বিষয়ের উপর আলোচনা করার জন্যে এই ব্র্যান্ডটকের পৃষ্ঠপোষক হতে পেরে দারাজ পরিবার আনন্দিত।’
অনুষ্ঠানের আয়োজক ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশ এর ফাউন্ডার এবং প্রধান নির্বাহী মির্জা মুহাম্মদ ইলিয়াস বলেন, ‘বর্তমান করোনাভাইরাস সৃষ্ট পরিস্থিতিতে একটি ব্র্যান্ডের জন্য টিকে থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকা এবং এগিয়ে যাওয়া এই গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয় আলোচনা করা হয়েছে এবারের ব্র্যান্ডটকে। দারুণ দারুণ সেসানের পাশাপাশি অনেকদিন পর এই ব্র্যান্ডটকে কম্যুনিটির মানুষের একের সঙ্গে অন্যের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ হয়েছে যা অংশগ্রহণকারীদের কাছে আনন্দদায়ক ব্যাপার ছিল।’ তিনি এবারের ব্র্যান্ডটকের পৃষ্ঠপোষক, পার্টনার, আলোচক এবং অংশগ্রহনকারীদের ধন্যবাদ প্রদান করেন। সর্বশেষে প্রোগ্রাম প্রধান এবং ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স এর এডমিন সোহরাব হোসেন গুড্ডু সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে ডিনারের আমন্ত্রণ জানান!
অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করেন ড. মিজানুর রহমান (প্রফেসর, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার (প্রফেসর, আইবিএ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), সৈয়দ আলমগীর (ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও, আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেড), আশরাফ বিন তাজ (প্রেসিডেন্ট, মার্কেটিং সোসাইটি অব বাংলাদেশ), বিজ্ঞাপন ও চলচ্চিত্র নির্মাতা অমিতাভ রেজা চৌধুরী, সৈয়দ ইকবাল মাহমুদ (হেড অফ সেলস, নেসলে), অনুপ কুমার সাহা (সিওও, নাবিল গ্রুপ), জিএম কামরুল হাসান (সিইও, সিন্দাবাদ), এএনএম জিয়াউল ইসলাম (সিইও, কান্তার বাংলাদেশ), খন্দকার শামীম রহমান (জিএম, মার্কেটিং, এসএমসি), রুহিনা হালিম (পার্টনার ও বিজনেস হেড, কোয়ান্টাম কন্স্যুমার সলিউসন্স), গালীব বিন মোহাম্মদ (হেড অফ মার্কেটিং, ডানো), সাজিদ মাহবুব (সিওও এন্ড ম্যানেজিং এডিটর, বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম) এস এম দিদারুল হাসান (ডিজিএম, মার্কেটিং), মনসুরুল আজিজ (হেড অফ কর্পোরেট কম্যুনিকেসান, নগদ) প্রমুখ!
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন ডানো বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পিটার হলবার্গ এবং এডকম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজিম ফারহান চৌধূরী।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে প্রথম ব্র্যান্ডটক আয়োজন করে ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশ। ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশ ২০১৪ সাল থেকেই বাংলাদেশের মার্কেটিং পেশাজীবীদের মাঝে আলোচনা এবং নেটওয়ার্কিংয়ের জন্যে প্রভাবশালী একটি কমিউনিটি। এরই মধ্যে ব্র্যান্ডটক বাদেও ফুড অ্যান্ড বেভারজ মার্কেটিং ফেস্ট, বিল্ডিং ম্যাটেরিয়ালস মার্কেটিং ফেস্ট, ইন্টার ইউনিভার্সিটি মার্কেটিং ডিবেট, ডিজিটাল মার্কেটিং, ব্র্যান্ডিং বিজনেস শিরোনামে গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট আয়োজন করেছে ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশ।

ব্র্যান্ড প্রাকটিশনার্স বাংলাদেশ এর উদ্যোগে আয়োজিত হল ডানো ব্র্যান্ডটক ৩.০ পাওয়ার্ড বাই ওয়ালটন ও দারাজ। শুক্রবার রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনের গ্র্যান্ড বলরুমে এই অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রায় ৩০০ মার্কেটিং, বিজ্ঞাপন, মিডিয়া, বাজার গবেষণা পেশাজীবী এবং মার্কেটিংয়ে শিক্ষক-ছাত্রছাত্রী অংশ নেন এই ব্র্যান্ডটকে।
‘স্টোরিজ অব সাস্টেনিবিলিটি’ থিম নিয়ে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে করপোরেট জগতের ১৭ জন দক্ষ মার্কেটিং পেশাজীবী এবং উদ্যোক্তা তাদের অভিজ্ঞতার আলোকে মার্কেটিংয়ের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। করোনাকালীন ব্যবসায়িক ধারাবাহিকতা বজায় রাখা, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ ব্যবসায়িক পরিচালনা এবং ব্র্যান্ডকে প্রতিকূলতায় ও প্রতিযোগিতায় সফলভাবে টিকে থাকা-এটি ছিল এবারের ব্র্যান্ডটক এর মূল প্রতিপাদ্য।
এই আয়োজন নিয়ে আরলা ফুড এর হেড অব মার্কেটিং গালিব বিন মোহাম্মদ বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার বাজারে কোনো ব্র্যান্ডকে নিজ অবস্থান ধরে রাখতে চাইলে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া উচিত সেই স্ট্র্যাটেজি আর ট্যাক্টিস নিয়ে মার্কেটিং পেশাজীবীদের সঙ্গে নিয়ে আলোচনা করেছি আমরা। অত্যন্ত কার্যকরী এ ধরনের অনুষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পেরে আমরা আনন্দিত।’ ধারাবাহিকভাবে ব্র্যান্ডটক আয়োজন করার জন্য ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানানা তিনি।
ওয়ালটনের চিফ মার্কেটিং অফিসার ফিরোজ আলম বলেন, ‘অনেক বড় বড় ব্র্যান্ড সাস্টেনিবিলিটি নিশ্চিত করতে না পারার কারণে হারিয়ে গেছে। কোভিড-১৯-এর মত দুর্যোগ আমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছে টিকে থাকার গুরুত্ব। সাসটেইনেবিলিটি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এইবারের ব্র্যান্ডটক মার্কেটিং পেশাজীবীদের অনেক পথ দেখাবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
দারাজের চিফ মার্কেটিং অফিসার তাজদিন হাসান বলেন, ‘কোন প্রতিষ্ঠানকে ব্র্যান্ড হিসেবে গড়ে উঠতে হলে তাকে দুঃসময়ে সাস্টেইন করতে হবে এবং প্রতিনিয়ত মানুষের জীবনে ভ্যালু ক্রিয়েট করতে হবে। এই দরকারী বিষয়ের উপর আলোচনা করার জন্যে এই ব্র্যান্ডটকের পৃষ্ঠপোষক হতে পেরে দারাজ পরিবার আনন্দিত।’
অনুষ্ঠানের আয়োজক ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশ এর ফাউন্ডার এবং প্রধান নির্বাহী মির্জা মুহাম্মদ ইলিয়াস বলেন, ‘বর্তমান করোনাভাইরাস সৃষ্ট পরিস্থিতিতে একটি ব্র্যান্ডের জন্য টিকে থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকা এবং এগিয়ে যাওয়া এই গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয় আলোচনা করা হয়েছে এবারের ব্র্যান্ডটকে। দারুণ দারুণ সেসানের পাশাপাশি অনেকদিন পর এই ব্র্যান্ডটকে কম্যুনিটির মানুষের একের সঙ্গে অন্যের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ হয়েছে যা অংশগ্রহণকারীদের কাছে আনন্দদায়ক ব্যাপার ছিল।’ তিনি এবারের ব্র্যান্ডটকের পৃষ্ঠপোষক, পার্টনার, আলোচক এবং অংশগ্রহনকারীদের ধন্যবাদ প্রদান করেন। সর্বশেষে প্রোগ্রাম প্রধান এবং ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স এর এডমিন সোহরাব হোসেন গুড্ডু সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে ডিনারের আমন্ত্রণ জানান!
অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করেন ড. মিজানুর রহমান (প্রফেসর, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার (প্রফেসর, আইবিএ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), সৈয়দ আলমগীর (ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও, আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেড), আশরাফ বিন তাজ (প্রেসিডেন্ট, মার্কেটিং সোসাইটি অব বাংলাদেশ), বিজ্ঞাপন ও চলচ্চিত্র নির্মাতা অমিতাভ রেজা চৌধুরী, সৈয়দ ইকবাল মাহমুদ (হেড অফ সেলস, নেসলে), অনুপ কুমার সাহা (সিওও, নাবিল গ্রুপ), জিএম কামরুল হাসান (সিইও, সিন্দাবাদ), এএনএম জিয়াউল ইসলাম (সিইও, কান্তার বাংলাদেশ), খন্দকার শামীম রহমান (জিএম, মার্কেটিং, এসএমসি), রুহিনা হালিম (পার্টনার ও বিজনেস হেড, কোয়ান্টাম কন্স্যুমার সলিউসন্স), গালীব বিন মোহাম্মদ (হেড অফ মার্কেটিং, ডানো), সাজিদ মাহবুব (সিওও এন্ড ম্যানেজিং এডিটর, বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম) এস এম দিদারুল হাসান (ডিজিএম, মার্কেটিং), মনসুরুল আজিজ (হেড অফ কর্পোরেট কম্যুনিকেসান, নগদ) প্রমুখ!
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন ডানো বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পিটার হলবার্গ এবং এডকম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজিম ফারহান চৌধূরী।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে প্রথম ব্র্যান্ডটক আয়োজন করে ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশ। ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশ ২০১৪ সাল থেকেই বাংলাদেশের মার্কেটিং পেশাজীবীদের মাঝে আলোচনা এবং নেটওয়ার্কিংয়ের জন্যে প্রভাবশালী একটি কমিউনিটি। এরই মধ্যে ব্র্যান্ডটক বাদেও ফুড অ্যান্ড বেভারজ মার্কেটিং ফেস্ট, বিল্ডিং ম্যাটেরিয়ালস মার্কেটিং ফেস্ট, ইন্টার ইউনিভার্সিটি মার্কেটিং ডিবেট, ডিজিটাল মার্কেটিং, ব্র্যান্ডিং বিজনেস শিরোনামে গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট আয়োজন করেছে ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশ।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

ব্র্যান্ড প্রাকটিশনার্স বাংলাদেশ এর উদ্যোগে আয়োজিত হল ডানো ব্র্যান্ডটক ৩.০ পাওয়ার্ড বাই ওয়ালটন ও দারাজ। শুক্রবার রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনের গ্র্যান্ড বলরুমে এই অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়
১৪ মার্চ ২০২২
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

ব্র্যান্ড প্রাকটিশনার্স বাংলাদেশ এর উদ্যোগে আয়োজিত হল ডানো ব্র্যান্ডটক ৩.০ পাওয়ার্ড বাই ওয়ালটন ও দারাজ। শুক্রবার রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনের গ্র্যান্ড বলরুমে এই অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়
১৪ মার্চ ২০২২
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

ব্র্যান্ড প্রাকটিশনার্স বাংলাদেশ এর উদ্যোগে আয়োজিত হল ডানো ব্র্যান্ডটক ৩.০ পাওয়ার্ড বাই ওয়ালটন ও দারাজ। শুক্রবার রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনের গ্র্যান্ড বলরুমে এই অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়
১৪ মার্চ ২০২২
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৪ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

ব্র্যান্ড প্রাকটিশনার্স বাংলাদেশ এর উদ্যোগে আয়োজিত হল ডানো ব্র্যান্ডটক ৩.০ পাওয়ার্ড বাই ওয়ালটন ও দারাজ। শুক্রবার রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনের গ্র্যান্ড বলরুমে এই অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়
১৪ মার্চ ২০২২
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে